
21/07/2025
রাজধানীর আকাশসীমা, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পাশঘেঁষা এলাকা, কোনোভাবেই সামরিক জেট প্রশিক্ষণের জায়গা হতে পারে না।
এবারই প্রথম নয়, এর আগেও একাধিকবার এধরণের প্রশিক্ষণ বিমানে দুর্ঘটনা ঘটেছে। ২০০৮ সালে, টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে F-7 বিমানের পাইলট ইজেক্ট করেও প্যারাশুট না খুলে মারা যান। ২০১৫ সালে পতেঙ্গা থেকে উড্ডয়ন করে বঙ্গোপসাগরে নিখোঁজ হয় একটি F-7MB। পাইলটের কোনো খোঁজ মেলেনি। ২০১৮ সালে, ঢাকার রসুলপুরে F-7BG বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট উইং কমান্ডার আরিফ আহমেদ দীপু নিহত হন।
তবে এবার কেবল পাইলন নয়, স্কুল ভবনে আছড়ে পড়ায় বহু হতাহতের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে, যাদের সিংহভাগই শিশু!
কানাডার মতো উন্নত দেশগুলো এই ধরনের প্রশিক্ষণ জনবসতি থেকে বহু দূরের নির্জন ঘাঁটিতে পরিচালনা করে থাকে।
বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ কার্যক্রম অবিলম্বে রাজধানীর বাইরে, নির্জন ও নিরাপদ ঘাঁটিতে স্থানান্তর করা জরুরি।
আল্লাহ আমাদের সন্তানদের হেফাজত করুন। আমীন।@