M.h Sohel Rana

M.h Sohel Rana সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক
চৌদ্দগ্রাম সরকারী কলেজ শাখা ছাত্রদল।

08/10/2025

আমি তাকে জুতাপেটা করতে বলবো, এই শয়তানকে জুতাপেটা করলে শয়তান দুর হয়ে যাবে।

তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার: বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা:বিবিসি  বাংলার সাথে সাক্ষাৎকারে জনাব তারেক রহমান য...
06/10/2025

তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার: বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা:

বিবিসি বাংলার সাথে সাক্ষাৎকারে জনাব তারেক রহমান যেভাবে নিজেকে প্রকাশ করেছেন তা বাংলাদেশের রাজনীতিতে নিঃসন্দেহে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে তিনি কোনো দলের বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক বক্তব্য দেননি বরং সাবলীল ও পরিমিত ভাষায় এমন কিছু বলেছেন যার ভেতরে লুকিয়ে ছিল বহু গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক বার্তা:

শব্দচয়ন ও সুচিন্তিত বক্তব্য:

তারেক রহমানের বক্তব্যে প্রতিটি শব্দ ছিল সুনির্বাচিত ও সুচিন্তিত তিনি যেভাবে শব্দ ব্যবহার করেছেন তা তাঁর রাজনৈতিক পরিপক্বতা এবং ভাবনার গভীরতাকে স্পষ্টভাবে তুলে ধরেছে
কোনো বাড়াবাড়ি বা আবেগ নয় বরং যুক্তি বাস্তবতা ও দায়িত্ববোধের সমন্বয়ে তিনি তাঁর বার্তা দিয়েছেন এই শব্দচয়নই তাঁকে অন্যান্য নেতাদের থেকে আলাদা করেছে এবং দেখিয়েছে একজন রাষ্ট্রনায়কের মতো পরিমিত মেধাবী ভাবনার দৃষ্টান্ত।

জনগণকেন্দ্রিক নেতৃত্ব:

তিনি নিজের ডোল নিজে বাজাননি জুলাই আন্দোলনের কৃতিত্ব নিজে বা বিএনপিকে না দিয়ে বলেছেন

“জুলাইয়ের মাস্টারমাইন্ড হচ্ছে বাংলাদেশের জনগণ”

এই এক লাইনে তিনি স্পষ্ট করেছেন এই আন্দোলন কোনো দলীয় বিষয় নয় বরং এক জাতির পুনর্জন্ম
এতে প্রতিফলিত হয়েছে জনগণের শক্তিতে তাঁর দৃঢ় বিশ্বাস ও নেতৃত্বের উদারতা

বাস্তবতার মুখোমুখি সাহসী বক্তব্য:

তারেক রহমান বলেছেন “২০০০ শহীদ ৩০,০০০ আহত” এটি শুধু একটি সংখ্যা নয় বরং সরকারের প্রচারণার বিপরীতে দাঁড়ানো এক ঐতিহাসিক সত্য
তিনি তথ্যের ভিত্তিতে জনগণের আন্দোলনকে তুলে ধরে দেখিয়েছেন বাংলাদেশের মানুষ অন্যায়ের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল।

আওয়ামী লীগের প্রসঙ্গে পরিপক্ব অবস্থান:

সাক্ষাৎকারে আওয়ামী লীগের প্রসঙ্গও তিনি অত্যন্ত সংযত ও যুক্তিপূর্ণভাবে উপস্থাপন করেছেন
নিজের পরিবারের ক্ষতি নির্বাসনের বছরগুলো কিংবা রাজনৈতিক নির্যাতনের ইতিহাস তিনি আবেগ দিয়ে নয় ন্যায়বিচারের দৃষ্টিকোণ থেকে বলেছেন তিনি স্পষ্ট করে দিয়েছেন দল হিসেবে আওয়ামী লীগ ও এর নেতাদের আইনের মুখোমুখি হতে হবে তবে প্রতিহিংসার পথে নয়।

নেতৃত্বের পরিপক্বতা ও আত্মনিয়ন্ত্রণ:

তারেক রহমানের কণ্ঠে ছিল আত্মবিশ্বাস দৃঢ়তা ও জবাবদিহিতার বার্তা
তিনি ছিলেন সবচেয়ে শান্ত অথচ সবচেয়ে কঠোর
প্রতিশোধের কোনো ভাষা ছিল না তাঁর বক্তব্যে বরং ছিল ন্যায়ের প্রতি অঙ্গীকার
এই পরিপক্বতা প্রমাণ করে তিনি জাতিকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত

আশা ও প্রত্যাবর্তনের প্রতীক:

তাঁর সাক্ষাৎকারের শেষ প্রান্তে ছিল আশার আলো
“শীঘ্রই তিনি দেশে ফিরবেন ঘোর আঁধার কেটে যাবে ইনশাআল্লাহ”এই এক লাইন যেন সমগ্র জাতির বিশ্বাস ও প্রত্যাশার প্রতিধ্বনি দেশের মানুষ বুঝে গেছে পরিবর্তনের হাওয়া বইতে শুরু করেছে, তারেক রহমানের এই সাক্ষাৎকার শুধু একটি রাজনৈতিক বক্তব্য নয় বরং বাংলাদেশের রাজনীতিতে পরিমিতি যুক্তি সুচিন্তিত শব্দচয়ন ও গণনেতৃত্বের এক নতুন দিগন্ত তিনি দেখিয়েছেন প্রতিশোধ নয় জবাবদিহিতা ও ন্যায়ের ওপর ভিত্তি করে রাষ্ট্র পুনর্গঠনই ভবিষ্যতের পথ।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান জনাব গিয়াসউদ্দিন চৌধুরীর সাথে সাক্ষাৎ দুবাই বিএনপির নেতৃবৃন্দ। (ফাইল...
02/10/2025

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান জনাব গিয়াসউদ্দিন চৌধুরীর সাথে সাক্ষাৎ দুবাই বিএনপির নেতৃবৃন্দ।
(ফাইল ফটো)

আজকের সেরা ছবি।
28/09/2025

আজকের সেরা ছবি।

26/09/2025

বাংলাদেশে পিআর মানবেনা জনগন এই সমস্যা গুলোর কারনে।

বাংলাদেশের নির্বাচনব্যবস্থা বর্তমানে ফার্স্ট-পাস্ট-দ্য-পোস্ট (FPTP) পদ্ধতির ওপর নির্ভরশীল। অর্থাৎ, প্রতিটি আসনে যে প্রার্থী সর্বাধিক ভোট পায়, সে-ই নির্বাচিত হয়। কিন্তু যদি এই পদ্ধতি পরিবর্তন করে পিআর (Proportional Representation) পদ্ধতি চালু করা হয়, তবে বাস্তবে নানা ধরণের জটিলতা দেখা দিতে পারে। নিচে তার বিস্তারিত বিশ্লেষণ দেওয়া হলো

সাংবিধানিক ও আইনি জটিলতা

বাংলাদেশের সংবিধান ও আরপিও (Representation of People Order) অনুযায়ী বর্তমানে একক আসনে সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে বিজয়ী নির্ধারিত হয়। পিআর পদ্ধতি চালু করতে হলে সংবিধান সংশোধন করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এই পরিবর্তন নিয়ে ঐকমত্য পাওয়া খুবই কঠিন। বিশেষ করে বড় দলগুলো যারা সাধারণত একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় তারা সহজে রাজি হবে না।

রাজনৈতিক দল কেন্দ্রিক প্রভাব

পিআর পদ্ধতিতে মূলত দলকে ভোট দেওয়া হয়, ব্যক্তিকে নয়। এতে জনপ্রিয় ব্যক্তিগত নেতারা যদি ছোট দলে থাকেন তাহলে তারা সংসদে সুযোগ পাবেন না। দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কর্তৃত্ব বেড়ে যাবে, কারণ আসনে কে বসবে তা মূলত দল নির্ধারণ করবে। এর ফলে গণতন্ত্রের ভেতরে দলতন্ত্র আরও শক্তিশালী হবে।

আঞ্চলিক প্রতিনিধি সংকট

বর্তমান পদ্ধতিতে প্রতিটি আসনে একজন এমপি থাকে যিনি স্থানীয় জনগণের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত। কিন্তু পিআর পদ্ধতিতে সেই সরাসরি সম্পর্ক ভেঙে যাবে। জনগণ তাদের এলাকার সমস্যার জন্য সরাসরি কোনো এমপিকে দায়বদ্ধ করতে পারবে না। আঞ্চলিক উন্নয়ন ও স্থানীয় স্বার্থ অবহেলিত হওয়ার ঝুঁকি থাকবে।

ছোট দলের অতিরিক্ত প্রভাব

পিআর সিস্টেমে সংসদে ছোট দলগুলোরও অংশগ্রহণ নিশ্চিত হয়। এতে সরকার গঠনে জোট বাধ্যতামূলক হয়ে পড়বে। ছোট দলগুলো তাদের অল্প ভোটকে কাজে লাগিয়ে বড় দলের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারবে। বাংলাদেশে যেখানে রাজনৈতিক আপসের সংস্কৃতি দুর্বল সেখানে ঘন ঘন সরকার ভাঙন ও নীতিগত অস্থিতিশীলতা দেখা দেবে।

রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা

বর্তমানে সাধারণত একটি বড় দল সহজেই সরকার গঠন করে। কিন্তু পিআর পদ্ধতিতে বড় দল এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠ হতে পারবে না এবং প্রায়ই জোট সরকার আসবে। বাংলাদেশে জোট রাজনীতির অভিজ্ঞতা অতটা ভালো নয়। যেমন ২০০১-২০০৬ মেয়াদে জোট সরকারে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছিল। এর ফলে সংসদে অচলাবস্থা, সিদ্ধান্তহীনতা ও রাজনৈতিক সংকট তৈরি হতে পারে।

ভোটারদের মানসিকতা ও সচেতনতার অভাব

বাংলাদেশের ভোটাররা এখনও প্রার্থীর ব্যক্তিত্ব, জনপ্রিয়তা ও স্থানীয় সম্পর্কের ভিত্তিতে ভোট দেন। পিআর পদ্ধতি তুলনামূলক জটিল এবং ভোটাররা মনে করতে পারেন তারা সরাসরি নেতা বেছে নিতে পারছেন না। এর ফলে ভোটারদের আগ্রহ কমে যেতে পারে। নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে বিভ্রান্তি ও অবিশ্বাস তৈরি হতে পারে।

প্রশাসনিক ও কারিগরি সমস্যা

নতুন ব্যবস্থা চালু করতে হলে ভোটগ্রহণ ও গণনার পদ্ধতি সম্পূর্ণ বদলাতে হবে। আসন বণ্টন, ভোট ভাগাভাগি, ব্যালট ডিজাইন, ইভিএম ব্যবহারে বড় ধরনের প্রযুক্তিগত প্রস্তুতি দরকার। নির্বাচন কমিশনের বর্তমান কাঠামো এ ধরনের জটিল নির্বাচন পরিচালনায় কতটা সক্ষম তা নিয়ে বড় প্রশ্ন থেকে যায়। বাংলাদেশে যদি পিআর পদ্ধতি চালু হয়, তাহলে সাংবিধানিক ও আইনি বাধা, রাজনৈতিক দলতন্ত্রের বৃদ্ধি, আঞ্চলিক প্রতিনিধি সংকট, ছোট দলের অতিরিক্ত প্রভাব, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, ভোটারদের বিভ্রান্তি এবং প্রশাসনিক জটিলতা এসবই বড় ধরনের সমস্যা হিসেবে দেখা দেবে।

26/09/2025

কেউ যদি বলে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না ধরে নিতে হবে সেই দেশদ্রোহী।

বাংলাদেশের আইনে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন সম্ভব নয়:বাংলাদেশে বর্তমানে যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন পদ্ধতি বিদ্যমান সেটি হলো ফার্স...
26/09/2025

বাংলাদেশের আইনে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন সম্ভব নয়:

বাংলাদেশে বর্তমানে যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন পদ্ধতি বিদ্যমান সেটি হলো ফার্স্ট পাস্ট দ্য পোস্ট (First Past the Post – FPTP) বা সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটের ভিত্তিতে নির্বাচিত হওয়ার পদ্ধতি। কিন্তু PR পদ্ধতি (Proportional Representation- আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) সংবিধান ও আইনে অনুমোদিত নয়।

বাংলাদেশের সংবিধানের আর্টিকেল ৬৬ ও ৬৭ সংসদ সদস্য নির্বাচনের পদ্ধতি নির্ধারণ করেছে। সেখানে বলা আছে সংসদ সদস্যরা সরাসরি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হবেন এবং প্রত্যেক আসন থেকে একজন প্রার্থী সর্বাধিক ভোট পেলে তিনি নির্বাচিত হবেন। অর্থাৎ প্রতিটি নির্বাচনী এলাকা থেকে একজন করে প্রতিনিধি নির্বাচিত হবে। কিন্তু PR পদ্ধতিতে দলগুলো যত শতাংশ ভোট পায়, সেই আনুপাতিক হারে আসন পায়।

নির্বাচনী আইন বা Representation of the People Order (RPO), 1972-তেও ভোট গণনা ও বিজয়ী নির্ধারণের নিয়ম বলা আছে। যে প্রার্থী সর্বাধিক ভোট পাবে, তাকে বিজয়ী ঘোষণা করা হবে। এখানে কোথাও PR পদ্ধতির উল্লেখ নেই।

তাহলে PR পদ্ধতি কেন সম্ভব নয়? কারণ সংবিধানেই নির্দিষ্ট করা আছে আসনভিত্তিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। আইনে কেবল একক প্রার্থীর সর্বাধিক ভোটের ভিত্তিতে জেতার বিধান আছে। যদি PR পদ্ধতি প্রবর্তন করতে হয়, তাহলে সংবিধান সংশোধন করতে হবে এবং নতুন নির্বাচন আইন প্রণয়ন করতে হবে। নির্বাচন কমিশন নিজে থেকে আইনের বাইরে গিয়ে কোনো পদ্ধতি চালু করতে পারে না।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারও তাই বলেছেন “PR পদ্ধতি সংবিধানে নেই, আরপিওতেও নেই। আমরা আইন বদলাতে পারি না।” অর্থাৎ নির্বাচন কমিশনের হাতে আইন পরিবর্তনের ক্ষমতা নেই। তাদের কাজ কেবল বিদ্যমান সংবিধান ও আইন অনুযায়ী নির্বাচন পরিচালনা করা।

12/09/2025

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলকে ঢেলে সাজানো এখন সময়ের দাবি

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল দীর্ঘ সংগ্রামের ইতিহাসের ধারক। এক সময় এই সংগঠন দেশের রাজনৈতিক আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত তৈরি করেছে দৃঢ় ভিত্তি। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে অভ্যন্তরীণ সংকট, নেতৃত্বের অস্থিরতা এবং সাংগঠনিক দুর্বলতা এই ঐতিহ্যবাহী ছাত্র সংগঠনটিকে দুর্বল করে ফেলেছে। এখন প্রশ্ন—ছাত্রদল কি পুনর্গঠনের মধ্য দিয়ে নতুন রূপে ফিরে আসতে পারবে?

---

সাংগঠনিক স্থবিরতা

বর্তমান ছাত্রদলের বড় দুর্বলতা হলো সাংগঠনিক স্থবিরতা। বহু ইউনিট নিষ্ক্রিয়, আবার কোথাও বিভক্তি। নতুন নেতৃত্ব আসতে দেরি হওয়ায় তৃণমূল কর্মীরা হতাশ। বারবার পুরনো নেতৃত্বের ওপর নির্ভরশীলতা মেধাবী ও উদ্যমী তরুণদের পিছিয়ে দিচ্ছে।
👉 এর সমাধান হলো নিয়মিত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় কমিটি গঠন এবং সময়মতো নবায়ন।

---

আদর্শিক শূন্যতা

ছাত্র সংগঠনের মূল শক্তি আদর্শ। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, অনেকেই কেবল রাজনৈতিক সুবিধা নেওয়ার জন্য সক্রিয়। ছাত্রসমাজের কাছে আদর্শিক ও নৈতিক নেতৃত্ব তুলে ধরতে না পারলে সংগঠনের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে না।
👉 তাই প্রয়োজন আদর্শভিত্তিক প্রশিক্ষণ, বইপাঠ আন্দোলন, ওয়ার্কশপ এবং সেমিনারের মাধ্যমে জাতীয়তাবাদী চেতনাকে তরুণ প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া।

---

প্রযুক্তি ও তথ্যযুদ্ধের গুরুত্ব

ডিজিটাল যুগে রাজনীতি মানেই তথ্যযুদ্ধ। অথচ ছাত্রদল এ ক্ষেত্রে অনেক পিছিয়ে। প্রতিপক্ষ অনলাইন প্ল্যাটফর্মকে কার্যকরভাবে ব্যবহার করছে, আর ছাত্রদল পিছিয়ে থাকছে।
👉 তাই সোশ্যাল মিডিয়া সেল ও গবেষণা টিম গঠন অপরিহার্য। তরুণরা যেখানে আছে, সেখানে উপস্থিত না হলে আন্দোলনের শক্তি ক্ষীণ হয়ে যাবে।

---

নতুন নেতৃত্বের বিকাশ

একই মুখ দেখে ছাত্রসমাজ বিরক্ত। নতুনদের জন্য সুযোগ না থাকলে প্রাণশক্তি ফিরে আসবে না।
👉 তাই মেধা ও ত্যাগের ভিত্তিতে নেতৃত্ব নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। তরুণ, উদ্যমী, ক্যাম্পাসকেন্দ্রিক ছাত্রনেতাদের অগ্রাধিকার দিতে হবে।

---

ছাত্র আন্দোলনের নতুন ধারা

কেবল সরকারের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক স্লোগান নয়, বরং শিক্ষার্থীদের বাস্তব সমস্যা নিয়ে আন্দোলন করতে হবে। ফি বৃদ্ধি, বেকারত্ব, শিক্ষা সংস্কার—এসব ইস্যুতে যদি ছাত্রদল কার্যকর কর্মসূচি দেয়, তাহলে তারা আবারো ছাত্রসমাজের আস্থা ফিরে পাবে।

---

উপসংহার

ছাত্রদলকে ঢেলে সাজানো মানে শুধু কমিটি পরিবর্তন নয়; এটি হতে হবে একটি পূর্ণাঙ্গ আদর্শিক, সাংগঠনিক ও প্রযুক্তিনির্ভর রূপান্তর। যদি তারা আদর্শ, মেধা, ত্যাগ এবং সময়োপযোগী কৌশলকে অগ্রাধিকার দেয়, তবে ছাত্রদল আবারও বাংলাদেশের ছাত্ররাজনীতিতে প্রধান শক্তি হয়ে উঠতে পারবে। আর এই রূপান্তরই হবে বিএনপির ভবিষ্যৎ রাজনীতির জন্য সবচেয়ে বড় আশার আলো।

07/09/2025

ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের দিনগুলোতে আবিদুল ইসলামের কণ্ঠে ধ্বনিত হয়েছিল সেই আবেগঘন আহ্বান— “প্লিজ কেউ কাউকে ছাইড়া যাইয়েন্না।” আজ সেই আবেগকে বুকে ধারণ করেই আবিদুল ইসলাম লড়ছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ভিপি পদে। তাঁর সহযোদ্ধা তানভীর আল হাদী মায়েদ (এজিএস প্রার্থী) ও শেখ তানভীর বারী হামিম (জিএস প্রার্থী) সহ ছাত্রদলের সমগ্র প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আসন্ন নির্বাচনে।

আগামী ৯ই সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিতব্য এই নির্বাচনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান—
✦ আবিদ – মায়েদ – হামিমের ঐক্যবদ্ধ প্যানেলকে বিজয়ী করুন ✦
যাতে শিক্ষার্থীদের অধিকার, স্বাধীন চিন্তা ও গণতান্ত্রিক চেতনা প্রতিষ্ঠিত হয়।

ডাকসুর ভোট ভাগ করো না, ভোট নষ্ট করো না!ব্যালট নাম্বার ২১, ০৮, ১৭,ভোট ভাগ করলে কার লাভ? ভোট নষ্ট করলে কার মুখে হাসি ফুটবে...
06/09/2025

ডাকসুর ভোট ভাগ করো না, ভোট নষ্ট করো না!

ব্যালট নাম্বার ২১, ০৮, ১৭,

ভোট ভাগ করলে কার লাভ? ভোট নষ্ট করলে কার মুখে হাসি ফুটবে—একবার ভেবে দেখো।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ, তোমাদের স্বপ্ন আর পরিবর্তনের আশা এখন তোমার এক সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করছে।

👉 ভিপি পদে আবিদ ২১
👉 জিএস পদে হামিম ১৭
👉 এজিএস পদে মায়েদ ০৮

এরা শুধু প্রার্থী নয়—এরা তোমাদেরই ছেলে, তোমাদের কণ্ঠস্বর।
ইন্টার্নাল জরিপ বলছে, আবিদ – হামিম – মায়েদ পরিষদ ছাড়া অন্য কারও জয়ের সম্ভাবনা নেই। তাই ভোট নষ্ট করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষতি করো না।

আমি প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের প্রতিও বলবো—নিজে জেতার চেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে জেতানোই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
কারণ আবিদ – হামিম – মায়েদ জিতলে শুধু তারাই জিতবে না, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জিতবে, তুমিও জিতবে।

তাই আর দেরি নয়—
আবিদ – হামিম – মায়েদ পরিষদকে ভোট দাও
ভোট ভাগ করো না, ভোট নষ্ট করো না।
#ডাকসু_নির্বাচন
#আবিদ_হামিম_মায়েদ
#ভোট_ভাগ_করো_না
#ভোট_নষ্ট_করো_না
#পরিবর্তনের_অঙ্গীকার
#ঢাকা_বিশ্ববিদ্যালয়

Address

Sharjah

Website

http://mhsohelrana.com/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when M.h Sohel Rana posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to M.h Sohel Rana:

Share