Life In Austria

Life In Austria আপনি যদি অস্ট্রিয়ায় পড়াশোনা করতে চান এবং ভর্তি বা লিগালাইজেশন প্রসেস নিয়ে সাহায্য দরকার হয়, তাহলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

🇦🇹 অস্ট্রিয়া সাপোর্ট ফর বাংলাদেশি স্টুডেন্টস 🇧🇩

এই গ্রুপটি মূলত অস্ট্রিয়ায় উচ্চশিক্ষা, ভিসা প্রক্রিয়া, আবাসন, পার্ট-টাইম কাজ, শিক্ষাবৃত্তি এবং স্টুডেন্ট লাইফ সংক্রান্ত সহযোগিতা ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের একটি প্ল্যাটফর্ম।

23/08/2025

স্কলারশিপ বা ফান্ডিং পেয়ে খুশিতে আত্মহারা হওয়ার কিছু নেই, পাওয়া যতটা গুরুত্বপূর্ণ, ধরে রাখা ততটাই!

বিদেশে পড়াশোনার সবচেয়ে বড় দুশ্চিন্তা হলো টাকা। পরিবারের সব সঞ্চয় খরচ করেও অনেক সময় টিউশন ফি, থাকা খাওয়ার খরচ সামলানো কঠিন হয়ে পড়ে বা অনেকের পক্ষে সম্ভব না। তাই তখন সবার মাথায় একটাই প্রশ্ন ঘুরপাক খেতে থাকে কীভাবে ফান্ডিং বা স্কলারশিপ ম্যানেজ করা যায়?

ধরুন,আপনি আমেরিকার কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এপ্লাই করলেন । ফুল ফান্ডিং পেলেন, প্রথমেই টিউশন ফি
মওকুফ হলো, কিন্তু এরপরও তো বাসা ভাড়া, খাবার খরচ, যাতায়াত, হেলথ ইন্স্যুরেন্স সব মিলিয়ে মাসে অনেক টাকা লাগে। এখন যদি কোনো প্রফেসরের ল্যাব
এ কাজের সুযোগ পান, তিনি আপনাকে মাসে বেতন দিবেন। সেই টাকায় আপনি থাকার খরচ, খাবার খরচ সহ যাবতীয় এমনকি সামান্য সেভিংসও করতে পারবেন। মানে ফুল ফান্ডিং পেলে সব কিছু কভার হবে
খেত্রবিশেষে।

অন্যদিকে ধরুন, আপনি DAAD বা Chevening বা Erasmus এর মতো কোনো স্কলারশিপ পেলেন। এখানে কাজ করতে হবে না, শুধু পড়াশোনায় মনযোগ দিলেই হবে। টিউশন ফি থেকে শুরু করে ভাড়া, খাবার, হেলথ ইন্স্যুরেন্স সব কিছুর খরচ ওরাই বহন করবে। মাস শেষে নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা সরাসরি আপনার একাউন্টে চলে আসবে। মনে হবে যেন পরিবারের কেউ নিয়মিত টাকা পাঠাচ্ছে। এটা হচ্ছে স্কলারশিপ।

বিদেশে পড়াশোনার জন্য ফান্ডিং বা স্কলারশিপ দুটোই বড় সহায়তা। তবে দুটির প্রকৃতি আলাদা। যেমন ধরুন, DAAD, Chevening, Erasmus এর মতো গভমেন্ট স্কলারশিপ। এগুলো মূলত সরকার বা আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকে দেওয়া হয় এবং আসলেখুব প্রতিযোগিতা মূলক। কারণ সিট থাকে সীমিত, কিন্তু আবেদনকারী হয় হাজার হাজার। সবকিছু মিলিয়ে সেরা প্রার্থীদের বেছে নেয়া হয়। তাই এসব স্কলারশিপ পাওয়া মোটেও সহজ নয়। একেবারে যে কঠিন আবার তাও না প্রত্যেক
বছর অনেক বাংলাদেশি তো পাচ্ছে।

অন্যদিকেআমেরিকার ইউনিভার্সিটি ফান্ডিং এর বিষয় টা একটু ভিন্ন। আমেরিকায় প্রচুর সংখ্যক বিশ্ববিদ্যালয় আছে যা পুরো ইউরোপ জুরেও নেই এবং প্রায় প্রতিটি ডিপার্টমেন্টেই প্রফেসররা তাদের গবেষণার জন্য আলাদা আলাদা গ্রান্ট পান। সেই গ্রান্ট দিয়ে তারা ল্যাবে ছাত্র নিয়োগ দেন এবং RA/TA/GA আকারে ফান্ডিং অফার করেন। এর ফলে সুযোগ তুলনামূলক ভাবে অনেক বেশি। তবে এখানে মূল শর্ত হলো প্রফেসরকে বোঝাতে হবে যে আপনি তার গবেষণার কাজে আসতে পারবেন। এজন্য একাডেমিক ব্যাক গ্রাউন্ড, গবেষণা অভিজ্ঞতা, আর যোগাযোগ দক্ষতা অনেক গুরুত্ব পায়।

তাই বাস্তবতা হলো, গভমেন্ট স্কলারশিপ পাওয়া অনেকটা লটারির মতো সিট কম, প্রতিযোগিতা প্রচণ্ড। আর আমেরিকান ইউনিভার্সিটির ফান্ডিং অনেকটা মাছ ধরার মতো অসংখ্য প্রফেসর ও ইউনিভার্সিটি আছে, সঠিকভাবে চেষ্টা করলে পাওয়ার সম্ভাবনাও বেশি।

তবে ফান্ডিং হোক বা স্কলারশিপ দুটোর সাথেই কিছু শর্ত জড়িত থাকে। স্কলারশিপ সাধারণত CGPA বা ফলাফলের সাথে যুক্ত। এক বা একাধিক বিষয়ে ফেল করলে বা নির্দিষ্ট গ্রেডের নিচে নামলে স্কলারশিপ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে প্রথমে ওয়ার্নিং দেওয়া হয়, পরে উন্নতি না হলে পুরো স্কলারশিপ বাতিল হয়। ফান্ডিং আবার প্রফেসরের ল্যাব বা ডিপার্টমেন্টের কাজের সাথে যুক্ত। এখানে কাজ ঠিকমতো না করলে বা বারবার ফেল করলে নিজের একাডেমিক রেজাল্ট সিজিপিএ নিদিষ্ট গ্রেড পযন্ত ধরে রাখতে না পারলে ফান্ডিং চলে যাবে। প্রফেসরেরও বিশ্বাস হারানোর ঝুঁকি থাকে।

এখন প্রশ্ন হলো এমন কি কোন স্টুডেন্ট আছে যিনি কি না ফুল ফান্ড স্কলারশিপ নিয়ে পড়তে গিয়েছিলেন কিন্তু ফান্ডিং বা স্কলারশিপ চলে গিয়েছে? আসলে এমন উদাহরণ কয়েকশত আছে। নাম মেনশন করে কিছু বলতে চাচ্ছিনা। যাইহোক হাজারো চেলেঞ্জের মধ্যে একাডেমিক রেজাল্ট ধরে রাখতে হবে।

এখন প্রশ্ন হলো, কীভাবে এগুলো ধরে রাখা যায়? প্রথমত, বিদেশে গিয়েই শুরু থেকে সিরিয়াস হতে হবে। অনেকেই ভাবে আগে মানিয়ে নেই, উপভোগ করি পরে মন দেব এটাই বড় ভুল। স্কলারশিপ ফান্ডিং টিকিয়ে রাখতে হলে প্রথম সেমিস্টার থেকেই ভালো CGPA ধরে রাখা জরুরি। দিতীয়ত সময় ম্যানেজমেন্ট শিখতে হবে, বিশেষ করে Funding থাকলে পড়াশোনার পাশাপাশি ল্যাবের কাজ বা TA দায়িত্ব সামলাতে হয়।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো প্রফেসরের সাথে সম্পর্ক ভালো রাখা। কোনো সমস্যা হলে লুকিয়ে না রেখে খোলাখুলি বললে অনেক সময় তারাই সমাধান খুঁজে দেন। পাশাপাশি ইউনিভার্সিটি একাডেমিক সাপোর্ট সেন্টার গুলো ব্যবহার করলে পড়াশোনায় সাহায্য পাওয়া যায়। আর সবশেষে, স্বাস্থ্য ভালো রাখা জরুরি। শরীর খারাপ থাকলে পড়াশোনা আর কাজের মধ্যে ব্যালেন্স রাখা মুশকিল হয়ে যায়।

Copy :Hasan Sajid

23/08/2025

🎓 বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য ইউরোপের স্কলারশিপ ||

Scholarship in European countries for Bangladeshi students এখন অনেক সহজ, যদি আপনি সঠিক সময়ে সঠিক জায়গায় আবেদন করেন। ইউরোপের বেশিরভাগ দেশই আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য পুরো Tuition-Free বা Full Funded Scholarship অফার করে, যার সাথে থাকা-খাওয়ার খরচও অন্তর্ভুক্ত থাকে।

✅ ইউরোপে পড়াশোনার সুবিধাগুলো কী?

📚 Tuition ফ্রি বা ফুল স্কলারশিপ
💶 Living allowance (Monthly stipend)
🛫 Airfare এবং Health Insurance সুবিধা
🌐 বিভিন্ন দেশের জন্য IELTS ছাড়া পড়ার সুযোগ
🏫 World class universities তে পড়ার সুযোগ
🌍 Study + Work পারমিট (part-time job)
📄 Post-study work visa সুবিধা

📌 একজন শিক্ষার্থীর যেসব যোগ্যতা থাকা দরকার:

✅ ভালো একাডেমিক রেজাল্ট (যেমন GPA 4.50+, Honours CGPA 3.5+)
✅ IELTS/TOEFL (6.0+ preferable, কিছু ক্ষেত্রে বাদেও হয়)
✅ Motivational Letter বা Statement of Purpose (SOP)
✅ Recommendation Letters (2–3 জন শিক্ষকের কাছ থেকে)
✅ CV/Resume
✅ কিছু ক্ষেত্রে Research Proposal (PhD এর জন্য)

𝟏. 🇩🇪 𝐃𝐀𝐀𝐃 𝐒𝐜𝐡𝐨𝐥𝐚𝐫𝐬𝐡𝐢𝐩 (𝐆𝐞𝐫𝐦𝐚𝐧𝐲)
DAAD হলো বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় এবং পুরোনো স্কলারশিপ—Master's ও PhD প্রোগ্রামের জন্য Fully Funded সুযোগ দেয়।

🔹 প্রোগ্রাম:
Development-related postgraduate courses
Public policy, economics, engineering, public health, etc.

🔹 সুবিধা:
Full tuition coverage
Monthly allowance: ~€934 (Masters), €1200+ (PhD)
Health insurance + Travel costs

🔹 যোগ্যতা:
Minimum 2 years job experience (professional or volunteer)
Bachelor's degree with good CGPA (at least 2nd Class upper or 3.0+ out of 4)
IELTS/TOEFL (6.0+)
Strong SOP

🔹 পরামর্শ:
একাডেমিক ও পেশাগত অভিজ্ঞতা ভালোভাবে তুলে ধরুন
SOP ও Recommendation Letter প্রফেশনালভাবে লিখুন
Application সময় ৮–১২ মাস আগেই শুরু করুন

𝟐. 🇸🇪 𝐒𝐰𝐞𝐝𝐢𝐬𝐡 𝐈𝐧𝐬𝐭𝐢𝐭𝐮𝐭𝐞 𝐒𝐜𝐡𝐨𝐥𝐚𝐫𝐬𝐡𝐢𝐩 (𝐒𝐰𝐞𝐝𝐞𝐧)
Sweden সরকার Master’s প্রোগ্রামের জন্য প্রতি বছর SI Scholarship দেয়।

🔹 সুবিধা:
Full tuition fee
SEK 11,000 মাসিক খরচ বাবদ
Insurance + Airfare

🔹 যোগ্যতা:
Minimum 3,000 hours work/volunteer experience
Bachelor’s degree (minimum CGPA 3.0+)
IELTS: 6.5 overall
Admission to eligible Swedish universities

🔹 পরামর্শ:
Apply early to universities first, then for scholarship
Leadership ও community involvement থাকলে ভালো হয়
SOP এ আপনার কাজের “global/national impact” বোঝাতে হবে

𝟑. 🇭🇺 𝐒𝐭𝐢𝐩𝐞𝐧𝐝𝐢𝐮𝐦 𝐇𝐮𝐧𝐠𝐚𝐫𝐢𝐜𝐮𝐦 (𝐇𝐮𝐧𝐠𝐚𝐫𝐲)
Hungarian সরকারের ফুল স্কলারশিপ—Bachelor, Master’s ও PhD’র জন্য।

🔹 সুবিধা:
Tuition fee 100%
Monthly stipend (HUF 43,700 – 140,000 depending on level)
Free dormitory or housing allowance
Health insurance + visa support

🔹 যোগ্যতা:
HSC/Bachelor/Master’s (যে লেভেলেই পড়তে চান তার আগেরটা)
IELTS না থাকলেও অনেক বিশ্ববিদ্যালয় English Proficiency Letter গ্রহণ করে
Academic transcripts + Medical certificate

🔹 পরামর্শ:
Early preparation (December–February application time)
SOP & Recommendation-এর মান ভালো রাখুন
Interview-এর জন্য প্রস্তুতি নিন

𝟒. 🇮🇹 𝐃𝐒𝐔 𝐒𝐜𝐡𝐨𝐥𝐚𝐫𝐬𝐡𝐢𝐩 (𝐈𝐭𝐚𝐥𝐲)
Italy’র বিভিন্ন ইউনিভার্সিটি DSU (Diritto allo Studio Universitario) স্কলারশিপ দেয়—Living cost কভার করে।

🔹 সুবিধা:
Tuition fee waiver
Free accommodation or allowance
Free meals
Books & other expenses

🔹 যোগ্যতা:
Low family income (

22/08/2025
06/08/2025

বাজেট কম থাকলে ইউরোপের কোন কোন দেশে ট্রাই করতে পারেন ?
১। বুলগেরিয়া (Bulgaria)
টিউশন ফি: ১০০০– ৩,৫০০ ইউরো/বছর (প্রায় ১.২ – ৪.৫ লাখ টাকা)
লিভিং খরচ: ২,০০০ – ৩,০০০ ইউরো/বছর (প্রায় ২.৫ – ৪ লাখ টাকা)
মোট খরচ (প্রথম বছর): ৪ – ৭ লাখ টাকা
ভাষা: ইংরেজিতে পড়ানো হয়
ভিসা প্রসেস: সহজ এবং তুলনামূলক কম প্রতিযোগিতাপূর্ণ
২। পোল্যান্ড (Poland)
টিউশন ফি: ১,৫০০ – ৪,০০০ ইউরো/বছর (প্রায় ২ – ৫ লাখ টাকা)
লিভিং খরচ: ৩,০০০ – ৪,০০০ ইউরো (প্রায় ৪ – ৫ লাখ টাকা)
মোট খরচ: ৬ – ১০ লাখ টাকা
মিডিয়াম: ইংরেজি
স্পেশালটি: অনেক বিশ্ববিদ্যালয় IELTS ছাড়াও ভর্তি দেয়
৩। চেক রিপাবলিক (Czech Republic)
টিউশন ফি (ইংরেজি কোর্স): ১,০০০ – ৪,০০০ ইউরো/বছর (প্রায় ১.২ – ৫ লাখ টাকা)
সরকারি ভার্সিটিতে চেক ভাষায় পড়লে টিউশন ফ্রি
লিভিং খরচ: ২.৫ – ৩.৫ লাখ টাকা
মোট খরচ: ৬ – ৮ লাখ টাকা
৪। লিথুয়ানিয়া (Lithuania)
টিউশন ফি: ১,০০০ – ৩,০০০ ইউরো (প্রায় ১.২ – ৪ লাখ টাকা)
লিভিং খরচ: ২.৫ – ৩.৫ লাখ টাকা
মোট খরচ: ৫ – ৭.৫ লাখ টাকা
IELTS ছাড়াও বিকল্প রয়েছে কিছু ক্ষেত্রে
৫। স্লোভেনিয়া (Slovenia)
টিউশন ফি: কিছু পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে প্রায় ফ্রি বা খুবই কম
লিভিং খরচ: ২.৫ – ৩.৫ লাখ টাকা
মোট খরচ: ৫ – ৮ লাখ টাকা
স্টুডেন্ট ওয়ার্ক পারমিট: অনুমোদিত
৬। রোমানিয়া (Romania)
টিউশন ফি: ১,৫০০ – ৪,০০০ ইউরো (প্রায় ২ – ৫ লাখ টাকা)
লিভিং খরচ: ২.৫ – ৩.৫ Band
মোট খরচ: ৬ – ৯ লাখ টাকা
স্পেশালটি: মেডিকেল ও টেক কোর্স জনপ্রিয়
আপনি বিভিন্ন দেশে স্কলারশিপের জন্য ট্রাই করতে পারেন!

🎓💰 “ধার করে মাস্টার্স করতে ইউরোপ!” — আপনি কি এই তালিকায়?তাহলে এই পোস্টটা আপনার জন্য, যদি আপনি অস্ট্রিয়ায় মাস্টার্স কর...
04/08/2025

🎓💰 “ধার করে মাস্টার্স করতে ইউরোপ!” — আপনি কি এই তালিকায়?
তাহলে এই পোস্টটা আপনার জন্য, যদি আপনি অস্ট্রিয়ায় মাস্টার্স করতে আসার পরিকল্পনায় থাকেন।

🇦🇹 ইউরোপ মানেই উন্নত ভবিষ্যৎ — এই স্বপ্নে অনেকেই বাংলাদেশে জমি বন্ধক, লোন, বা ধার করে টাকার ব্যবস্থা করছেন। লক্ষ্য: অস্ট্রিয়া মাস্টার্স।

কিন্তু... বাস্তবতা কি আপনি জানেন?

🌍 অস্ট্রিয়ার মাস্টার্স লাইফ – কিছু অজানা সত্য
✅ বেশিরভাগ পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে টিউশন ফি খুবই কম (€363/Semester), এমনকি বিনা ফিতে পড়ার সুযোগও থাকে ইউরোপিয়ানদের মতো সুবিধা নিয়ে।

✅ কিন্তু মাসিক খরচ (থাকা + খাওয়া + ট্রান্সপোর্ট + ইনস্যুরেন্স) – €900–€1100 পর্যন্ত হতে পারে।

✅ স্টুডেন্ট ভিসায় ফুল টাইম কাজের অনুমতি নেই — আপনাকে নির্দিষ্ট ঘণ্টায় (পার্ট-টাইম) কাজের অনুমতি নিতে হবে।

✅ প্রথম ৩–৬ মাস কাজ না পাওয়াই স্বাভাবিক — বিশেষ করে যদি জার্মান ভাষা না জানেন।

✅ পড়াশোনার পাশাপাশি খরচ চালানো, লোন শোধ আর স্কলারশিপ খোঁজা — সব কিছু একসাথে ব্যালান্স করতে গেলে স্ট্রেস বেড়ে যায় অনেকগুণ।

🤷‍♂️ তাহলে কি অস্ট্রিয়ায় মাস্টার্স করা উচিত না?
একেবারেই না।

👉 অনেকে সফল হয়েছেন

👉 ধৈর্য ধরেছেন, সময় নিয়ে নিজেকে গুছিয়েছেন

👉 ফ্রিল্যান্সিং বা আইটি-স্কিল দিয়ে আয় বাড়িয়েছেন

👉 জার্মান ভাষা শিখে চাকরির সুযোগ তৈরি করেছেন

👉 ধীরে ধীরে স্থায়ী হওয়ার পথে এগিয়েছেন

কিন্তু এই পথটা “ফেসবুক পোস্ট দেখে নয়” — তথ্য, রিসার্চ, রূপরেখা আর পরিকল্পনার ভিত্তিতে ঠিক করেছেন তারা।

📣 আপনার জন্য কিছু জরুরি পরামর্শ:
🔹 শুধু CGPA না, প্রোগ্রামের সিলেবাস, ফ্যাকাল্টির আগ্রহ ও প্রয়োজন যাচাই করে অ্যাপ্লাই করুন

🔹 English-taught প্রোগ্রামের পাশাপাশি জার্মান ভাষা শেখার প্রস্তুতি নিয়ে রাখুন

🔹 “অমুক ভাই ভালো আছে” — এই লাইন দেখে নিজের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবেন না

🔹 আসার আগেই পরিকল্পনা করুন – কীভাবে খরচ ম্যানেজ করবেন, কোন স্কিল নিয়ে কাজ করতে পারেন

🔹 প্ল্যান B রাখুন — যদি কাজ বা স্কলারশিপ দেরিতে আসে, নিজেকে সাপোর্ট করার উপায় কী?

💬 আপনি যদি এখন অস্ট্রিয়ায় মাস্টার্স করছেন, বা অ্যাপ্লিকেশন করছেন, তাহলে নিচের প্রশ্নগুলো আপনার জন্য:
📌 আপনি কি লোন বা ধার নিয়ে আসছেন?

📌 আপনি কি স্কলারশিপ পেয়েছেন বা চেষ্টা করছেন?

📌 প্রথম কাজ পেতে কতটা সময় ও চেষ্টা লেগেছে?

📌 আপনি আবার সুযোগ পেলে এই সিদ্ধান্ত নিতেন?

👇 কমেন্টে আপনার বাস্তব অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন।

আপনার একটা কথাই হয়তো কাউকে ভুল সিদ্ধান্ত থেকে বাঁচাতে পারে।

🔁 পোস্টটা শেয়ার করুন — যারা এখনো “EU মানেই স্বপ্ন” মনে করছে, তারা যেন চোখ খুলে, মনে রেখে, সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
❤️ ভয় দেখানো আমাদের উদ্দেশ্য নয় — বাস্তবতার মুখোমুখি করে প্রস্তুত হতে সাহায্য করাই আমাদের লক্ষ্য।



#সতর্ক_হোন_সক্ষম_

Adresse

Graz
8020

Benachrichtigungen

Lassen Sie sich von uns eine E-Mail senden und seien Sie der erste der Neuigkeiten und Aktionen von Life In Austria erfährt. Ihre E-Mail-Adresse wird nicht für andere Zwecke verwendet und Sie können sich jederzeit abmelden.

Service Kontaktieren

Nachricht an Life In Austria senden:

Teilen

Kategorie