আহলে সুন্নাহ আল জামা'আ

আহলে সুন্নাহ আল জামা'আ আহলুস্ সুন্নাহ ওয়াল জামা'আত এর আকিদা।
সলফে সালেহীন/সালাফি মানহায এর আকিদা।
এই দল প্রকৃত নাজাত প্রাপ্ত দল, মুক্তি প্রাপ্ত দল।

প্রশ্ন : চোখ ও হাতের যেনা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য করণীয় কি? প্রশ্ন: একই পাপ বারবার করে বহুবার তওবা করেছি। এভাবে বারবার ও...
14/05/2025

প্রশ্ন : চোখ ও হাতের যেনা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য করণীয় কি? প্রশ্ন: একই পাপ বারবার করে বহুবার তওবা করেছি। এভাবে বারবার ওয়াদা ভঙ্গ করলে তওবা কবুলযোগ্য হবে কি?

্রশ্নের_উত্তর
উত্তর :প্রথমতঃ দৃষ্টি অবনমিত রাখবে এবং কোন গায়ের মাহরাম নারীর দিকে কামনার দৃষ্টিতে তাকাবেনা। আল্লাহ বলেন, ‘তুমি মুমিন পুরুষদের বলে দাও, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে’ (নূর ২৪/৩০)। অনুরূপভাবে নারীরাও এমন পোষাক পরে চলাফেরা করবে না, যাতে পুরুষ তাদের প্রতি প্রলুব্ধ হয়। আল্লাহ বলেন, ‘আর তুমি মুমিন নারীদের বলে দাও, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে অবনত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থান সমূহের হেফাযত করে। আর তারা যেন তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে কেবল যেটুকু প্রকাশ পায় সেটুকু ব্যতীত। আর তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বুকের উপর রাখে।... আর তারা যেন এমনভাবে চলাফেরা না করে যাতে তাদের গোপন সৌন্দর্য প্রকট হয়ে পড়ে’ (নূর ২৪/৩১)। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘চোখের যেনা হ’ল (বেগানা) নারীর প্রতি দৃষ্টিপাত করা’ (বুখারী হা/৬২৪৩; মুসলিম হা/২৬৫৭; মিশকাত হা/৮৬)। দ্বিতীয়তঃ কুচিন্তা থেকে সাধ্যমত মুক্ত থাকবে এবং কুচিন্তার উদ্রেক হয় এমন যাবতীয় কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখবে। বিশেষতঃ আধুনিক যুগের প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রোনিক মিডিয়ার কুপ্রভাব থেকে নিজেকে সর্বোতভাবে হেফাযত করবে। আল্লাহ বলেন, প্রকাশ্যে হোক কিংবা গোপনে হোক, অশ্লীল কাজ ও আচরণের নিকটবর্তীও হয়ো না (আন‘আম ৬/১৫১)। তৃতীয়তঃ সম্ভব হ’লে দ্রুত বিবাহ করবে। কারণ বিবাহ ব্যক্তিকে যেনা থেকে হেফাযত করে। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, হে যুব সম্প্রদায়! তোমাদের মধ্যে যে বিবাহ করার সামর্থ্য রাখে সে যেন বিবাহ করে। কারণ এটা তার দৃষ্টিকে অবনমিত রাখে, লজ্জাস্থানকে হেফাযত করে। আর যে সামর্থ্য রাখে না সে যেন ছিয়াম পালন করে। কারণ এটা তার জন্য ঢালস্বরূপ (বুঃ মুঃ মিশকাত হা/৩০৮০)।

চতুর্থতঃ সর্বদা আল্লাহর কাছে পানাহ চাইবে। এজন্য নিম্নোক্ত দো‘আগুলো পাঠ করা যেতে পারে-اَللَّهُمَّ اغْفِرْ ذَنْبِيْ وَطَهِّرْ قَلْبِيْ وَحَصِّنْ فَرْجِيْ ‘আল্ল-হুম্মাগফির যানবী ওয়া তাহহির ক্বালবী ওয়া হাছছিন ফারজী’ (হে আল্লাহ! তুমি আমার গুনাহ ক্ষমা কর, আমার হৃদয়কে পবিত্র কর এবং আমার লজ্জাস্থানকে হেফাযত কর)। রাসূল (ছাঃ)-এর নিকটে এক যুবক যেনা করার অনুমতি চাইলে তিনি তার জন্য এই দো‘আ করেন (আহমাদ হা/২২২৬৫; ছহীহাহ হা/৩৭০)। অথবা اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ سَمْعِي، وَمِنْ شَرِّ بَصَرِي، وَمِنْ شَرِّ لِسَانِي، وَمِنْ شَرِّ قَلْبِي، وَمِنْ شَرِّ مَنِيِّي، ‘আল্ল-হুম্মা ইন্নী আঊযুবিকা মিন শার্রি সামঈ ওয়ামিন শার্রি বাছারী অমিন শার্রি লিসানী ওয়ামিন শার্রি ক্বালবী ওয়ামিন শার্রি মানিইঈ (হে আল্লাহ! আমি আশ্রয় চাই আমাদের কর্ণ, চক্ষু, জিহবা ও আমাদের অন্তরের অনিষ্ট হ’তে এবং আমার শুক্র অবৈধ স্থানে পতিত হওয়া থেকে) (আবুদাঊদ হা/১৫৫১; তিরমিযী হা/৩৪৯২; মিশকাত হা/২৪৭২; ছহীহুল জামে‘ হা/১২৯২, ৪৩৯৯)।

্রশ্নের_উত্তর
উত্তর : কবুলযোগ্য হবে ইনশাআল্লাহ্। একই পাপ একাধিক বার করা বড় অন্যায়। তবে তা তওবা কবুলের জন্য প্রতিবন্ধক নয়। যেমন হাদীছে বর্ণিত হয়েছে যে, ‘এক বান্দা গুনাহ করল। তারপর সে বলল, হে আমার প্রতিপালক! আমি তো গুনাহ করে ফেলেছি। তাই আমার গুনাহ মাফ করে দাও। আল্লাহ বললেন, আমার বান্দা কি একথা জেনেছে যে, তার একজন প্রতিপালক আছেন, যিনি গুনাহ মাফ করেন এবং এর কারণে শাস্তিও দেন? (সে যদি জেনে-বুঝে ক্ষমা প্রার্থনা করে থকে) তাহলে আমার বান্দাকে আমি ক্ষমা করে দিলাম। তারপর সে আল্লাহর ইচ্ছানুযায়ী কিছুকাল বিরত থাকার পর আবার গুনাহে লিপ্ত হ’ল এবং একইভাবে ক্ষমা প্রার্থনা করল। তখন আল্লাহ একই জবাব দিয়ে আবারো তাকে ক্ষমা করে দিলেন। তার কিছুদিন পর তৃতীয়বারের মত গুনাহ করে ক্ষমা প্রার্থনা করলে আল্লাহ রাববুল আলামীন সেবারও তার জন্য ক্ষমা ঘোষণা করলেন’ (বুখারী হা/৭৫০৭; মুসলিম হা/২৭৫৭; মিশকাত হা/২৩৩৩)।

উক্ত হাদীছের ব্যাখ্যায় ইমাম নববী বলেন, বান্দা যদি একশ’বার বা হাযারবার বা তার চেয়ে বেশীবারও পাপ করে আর প্রত্যেকবার তওবা করে, আল্লাহ তার তওবা কবুল করবেন। এমনকি সকল পাপের জন্য একবার তওবা করলেও তার তওবা শুদ্ধ হবে (নববী, শরহ মুসলিম হা/২৭৫৭, ১৭/৭৫; ফাৎহুল বারী ১৩/৪৭২)। অতএব নিরাশ না হয়ে পুনরায় পাপ না করার দৃঢ় ইচ্ছার সাথে তওবা করতে হবে। সাথে সাথে ভালো মানুষদের সাথে উঠা-বসা করবে। আল্লাহ বলেন, ‘আর তুমি নিজেকে ধরে রাখো তাদের সাথে যারা সকালে ও সন্ধ্যায় তাদের পালনকর্তাকে ডাকে তাঁর দীদার লাভের কামনায় এবং তুমি তাদের থেকে তোমার দু’চোখ ফিরিয়ে নিয়ো না পার্থিব জীবনের সৌন্দর্য কামনায়’ (কাহফ ১৮/২৮)।

সোর্স → মাসিক আত-তাহরিক পত্রিকা।

‼️সেক্স ও সফলতা একসাথে চলে না। তাই কোন অসংযত পুরুষ কখনোই মহান হতে পারে না"।⁉️কিছু পুরুষ সফলতার স্বপ্ন দেখে। কিছু পুরুষ স...
12/05/2025

‼️সেক্স ও সফলতা একসাথে চলে না। তাই কোন অসংযত পুরুষ কখনোই মহান হতে পারে না"।⁉️

কিছু পুরুষ সফলতার স্বপ্ন দেখে। কিছু পুরুষ সফলতার জন্য পরিশ্রম করে। আবার কিছু পুরুষ শুরু হওয়ার আগেই তাদের সফলতা ধ্বংস করে ফেলে।
আপনি জানেন কি?❓অনেক পুরুষের সবচেয়ে বড় বিভ্রান্তি হলো সেক্স।‼️যে পুরুষ ভোগের পেছনে ছুটে, সে কখনোই লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে না। আর যে পুরুষ নিজের ইচ্ছেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, সে-ই সবার চেয়ে এগিয়ে থাকে। কেননা সফলতার জন্য দরকার কঠোর নিয়মানুবর্তিতা। আর যৌন আসক্তি সেই নিয়মানুবর্তিতাকে ধ্বংস করে দেয়। তাই আপনি যদি নিজের কামনাকে নিয়ন্ত্রণ না করতে পারেন, তাহলে ভবিষ্যতও আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না ❌

➤ কঠিন সত্যঃ🛐

1️⃣ ক্ষমতাবান পুরুষ যৌন-বিভ্রান্তি এড়িয়ে চলে, দুর্বল পুরুষ না বলতে পারে না। ইতিহাসের সব মহান পুরুষদের একটা বিষয় মিল: তারা ছিল কঠোর নিয়মানুবর্তিতায় অভ্যস্ত।আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট ৩০ বছরের মধ্যেই পৃথিবী জয় করেছিলেন—তিনি মেয়েদের পেছনে সময় নষ্ট করেননি। এলন মাস্ক সপ্তাহে ১০০ ঘণ্টা কাজ করেন—তিনি মেয়েদের সাথে চ্যাট করে সময় নষ্ট করেন না।মোহাম্মদ আলী লড়াইয়ের আগে যৌনতা থেকে বিরত থাকতেন—কারণ তিনি জানতেন নিয়ন্ত্রণ মানেই শক্তি।কিন্তু আজকের অনেক পুরুষ কী করছে?প্রতিদিন ঘন্টার পর ঘন্টা পর্ন ও মাস্টারবেশনে নষ্ট করছে। মেয়েদেরকে ইমপ্রেস করতে শেষ টাকা পর্যন্ত খরচ করছে। একটা মেয়ের জন্য কাঁদছে, ভবিষ্যত গড়ার চেয়ে। অথচ কোনো মহান পুরুষ কখনোই তার কামনার দাস ছিল না।

2️⃣ যৌনতা আপনার শক্তি, মনোযোগ, ও উদ্যম কেড়ে নেয়। প্রতিবার আপনি "রিলিজ" করলে, আপনি কেবল কয়েক সেকেন্ডের আনন্দ হারান না— আপনি হারান:
টেস্টোস্টেরন (যা আপনাকে শক্তি ও সাফল্য দেয়)
উদ্যম (জয় পাওয়ার ক্ষুধা)মানসিক স্থিরতা (মনোযোগ ধরে রাখার ক্ষমতা) তাইতো অনেক পুরুষ যৌনতার পর ক্লান্ত ও অলস অনুভব করে।

ভাবুন, যদি প্রতিদিন এভাবে নিজেকে দুর্বল করে ফেলেন— তাহলে আপনি কীভাবে শক্তিশালী হবেন?

3️⃣ মেয়েদের পেছনে প্রতিটি মিনিট মানে নিজের ভবিষ্যৎ থেকে দূরে যাওয়া। প্রতিদিন আপনি কত সময়:মেয়েদের ছবি স্ক্রল করে কাটান?ফ্লার্ট ও চ্যাটিংয়ে ব্যয় করেন?পর্ন দেখে বা মাস্টারবেট করে নিজের শক্তি নষ্ট করেন?ভাবুন, সময়গুলো আপনি ব্যয় করতেন:উচ্চ আয়ের দক্ষতা শেখায়, নিজের ব্যবসা বা ক্যারিয়ারে, শরীর গঠনে— তাহলে আপনাকে কারো পেছনে ছুটতে হতো না, তারা নিজেরাই আপনার দিকে ছুটে আসত।

4️⃣ ইতিহাস বলে, যৌন দুর্বলতাই অনেক মহান পুরুষকে ধ্বংস করেছে। ভেবে দেখুন, ইতিহাসের অনেক শক্তিশালী পুরুষ কীভাবে ধ্বংস হয়েছে? না যুদ্ধ, না দারিদ্র্য— বরং যৌন দুর্বলতায়।শিমশোন (Samson) তার শক্তি হারিয়েছিল ডেলিলার কারণে।সলোমন ছিলেন জ্ঞানী, কিন্তু নারীদের কারণে ধ্বংস হয়েছিলেন।টাইগার উডস হারিয়েছেন কোটি কোটি টাকার স্পনসরশিপ যৌন স্ক্যান্ডালের জন্য।বিল ক্লিনটনের ক্যারিয়ার পড়ে গিয়েছিল বিপদের মুখে।

অর্থাৎ একজন অসংযত পুরুষ মানে
একটি নিশ্চিত বিপর্যয়ের অপেক্ষা।

5️⃣ নারীরা কখনোই এমন পুরুষকে সম্মান করে না যে নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারে না।আপনি কি ভাবেন, কোনো নারী তার পেছনে ছুটে বেড়ানো এক জন পুরুষকে সম্মান করে? না। নারীরা সম্মান করে সেই পুরুষকে যার আছে: লক্ষ্য, আত্মসংযম, বড় কোনো মিশন জীবনে। যখন আপনি আপনার উদ্দেশ্যে মনোযোগ দিবেন, নারীরাই আপনাকে খুঁজবে।

6️⃣ পর্ন, মাস্টারবেশন ও আকস্মিক যৌনতা পুরুষদের দুর্বল করে দিচ্ছে। আধুনিক পুরুষ: দুর্বল, অলস, অর্থনৈতিক ভাবে দুর্দশাগ্রস্ত— এবং এর মূল কারণ হলো সস্তা আনন্দে আসক্তি।পর্ন ধ্বংস করে আপনার মস্তিষ্ক।মাস্টারবেশন খেয়ে ফেলে আপনার উদ্যম। ক্যাজুয়াল সেক্স নষ্ট করে আপনার নিয়মানুবর্তিতা।
ফলাফল?⁉️পুরুষেরা আজ: অনুপ্রাণিত না, আর্থিকভাবে বিপর্যস্ত, হতাশাগ্রস্ত ও দিকহীন।

7️⃣ যে পুরুষ নিজের প্রবৃত্তিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, সে ভবিষ্যৎও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না।আপনি হয়ত বলছেন আপনি ধনী, ক্ষমতাবান ও সফল হতে চান। কিন্তু আপনি কি পারেন:এক সপ্তাহও সেক্স বা পর্ন ছাড়া থাকতে?কাজের মাঝে নারীর চিন্তা বাদ দিতে?প্রতিটি নারী দেখে তার পেছনে না ছুটতে? যদি নিজের শরীরকেই আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারেন,তাহলে এই পৃথিবী আপনি কীভাবে জয় করবেন?

8️⃣ সফল পুরুষ সেক্সকে নিয়ন্ত্রণ করে, ব্যর্থ পুরুষ সেক্সের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।সেক্স একটি মাধ্যম। দুর্বলরা এটা ব্যবহার করে শুধুই আনন্দের জন্য। শক্তিশালীরা ব্যবহার করে এটা নিয়ন্ত্রণের জন্য। সফল পুরুষ জানে কবে, কীভাবে এই চাহিদা নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। ব্যর্থ পুরুষ নিজের কামনার গোলাম হয়ে থাকে। অথচ এই পৃথিবী শাসন করে সেসব পুরুষ, যারা ভোগ নয় বরং নিয়ন্ত্রণকে বেছে নেয়।

9️⃣ নারী আসবে যাবে, কিন্তু সফলতা চিরস্থায়ী আজ কে আপনি হয়ত ১০০ জন নারীর সাথে আছেন, কাল কে তারা একসাথে চলে যেতে পারে। যদি আপনার থাকে: অর্থ, ক্ষমতা, অবস্থান— তাহলে শত শত নারী নিজে থেকেই আসবে।তাই সফল পুরুষদের নারীর অভাব হয় না, আর দুর্বল পুরুষদের জীবন কাটে পিছনে ছুটে।‼️

🔟 প্রথমে নিয়মানুবর্তিতা, পরে আনন্দ।সেক্স নিজে খারাপ কিছু নয়। কিন্তু যদি আপনি আনন্দকে উদ্দেশ্যের আগে রাখেন, তাহলে আপনি সবসময় সংগ্রামে থাকবেন। যদি আপনি আত্মসংযম রপ্ত করেন, তাহলে আপনি সবার চেয়ে এগিয়ে থাকবেন।

☞ শেষ কথা:যদি আপনি ধনী, শক্তিশালী ও সফল হতে চান⁉️ তাহলে প্রথম শিখুন নিজের ভোগের ইচ্ছাকে নিয়ন্ত্রণ করতে। শেষ পর্যন্ত যে পুরুষ নিজের কামনাকে জয় করে, সেই নিজের ভবিষ্যৎ জয় করে। যে পুরুষ ভোগের পেছনে ছুটে, সে সবকিছু হারায়।

োরআন_ও_সহিহ_হাদিস_আলোকে_কিছু_আলোচনা_ইনশাআল্লাহ_সবাই_পড়বেন_আশা_করি


সূরা ইসরা/বনী-ইসরাঈল ;আয়াত ৩২→ আর তোমরা ব্যভিচারের কাছে যেয়ো না, নিশ্চয় তা অশ্লীল কাজ ও মন্দ পথ।সূরা আল-ইমরান ; আয়াত → ১৪ পৃথিবীতে নারী, সন্তান, স্বর্ণ-রৌপ্য, ধন-সম্পদ মানুষের জন্য ফেৎনা বলা হয়েছে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, মানুষের কাছে সুশোভিত করা হয়েছে নারী, সন্তান, স্ত্তপীকৃত স্বর্ণ ও রৌপ্যভান্ডার, চিহ্নযুক্ত অশ্বরাজি, গৃহপালিত পশু এবং শস্যক্ষেত্র, এসব পার্থিব জীবনের সম্পদ, আর আল্লাহ -তাঁরই নিকট রয়েছে উত্তম আশ্রয়স্থল’। (আলে-ইমরান ৩/১৪)আমার (মৃত্যুর) পরে আমার উম্মাতের পুরুষদের জন্য নারী অপেক্ষা অধিক ফিৎনার শঙ্কা আর কিছুতেই রেখে যাইনি’’ (মিশকাত হা/৩০৮৫)। নারীদের সবকিছুতে অনিষ্টতা আছে, বিশেষ করে তাদের হার না মানা স্বভাবে আরো বেশী অনিষ্টতা রয়েছে। সেই সাথে তাদের জ্ঞানের কমতি ও দীনের কমতিও রয়েছে। জ্ঞানের কমতি হলো, পুরুষকে তার মোহে অন্ধ করা। আর দীনের কমতি হলো, দীনের কর্মের বিষয়ে উদাসীন থাকা এবং দুনিয়া অনুসন্ধানের ফলে পরকালীন ধংস ডেকে আনা। আর এটাই বড় ফাসাদ বা বিপর্যয়। (ফাতহুল বারী ৯ম খন্ড, হাঃ ৫০৯৬; শারহে মুসলিম ১৭/১৮ খন্ড, হাঃ ২৭৪০; মিরকাতুল মাফাতীহ) পরীক্ষা করতে চান যে, তোমরা কিরূপে আ’মাল কর। সুতরাং (দুনিয়ার মোহ ত্যাগ করে) আল্লাহর ভয় কর এবং নারীদের ব্যাপারে সাবধান থাক। কেননা, বনী ইসরাঈলদের মধ্যে সর্বপ্রথম নারীদের মধ্যেই ফিতনা সংঘটিত হয়েছিল। (মুসলিম হা/২৭৪২, তিরমিযী হা/২১৯১, ইবনু মাজাহ হা/৪০০০, মিশকাত হা/৩০৮৬) আল্লামা ত্বীবী (রহঃ) বলেনঃ তোমরা তাদের (নারীদের) দিকে ঝুঁকে পড়া থেকে বেঁচে থাক এবং তাদের কথা গ্রহণ থেকে বেঁচে থাক। কারণ তাদের জ্ঞান কম এবং তাদের অধিকাংশ কথায় কোনো কল্যাণ নেই। (শারহে মুসলিম ১৫/১৬ খন্ড, হাঃ ২৭৪২; মিরকাতুল মাফাতীহ) রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ তোমাদের মধ্যে এমন একটি যুগ আসবে, যখন পানিতে ডুবন্ত ব্যক্তির মত প্রার্থণা করা ছাড়া কেহ ফেৎনা থেকে নিষ্কৃতি পাবে না’ (মুস্তাদারক হাকেম হা/৮৩০৮, মুছান্নাফ ইবনু আবী শায়বাহ হা/৩৭১৪৫) সূরা বনী-ইসরাঈল ; আয়াত → ৩২ আর যিনার ধারে-কাছেও যেও না, নিশ্চয় তা অশ্লীল ও নিকৃষ্ট আচরণ। “যিনার কাছেও যেয়ে না” এ হুকুম ব্যক্তির জন্য এবং সামগ্রিকভাবে সমগ্র সমাজের জন্যও। আয়াতে ব্যভিচার হারাম হওয়ার দুটি কারণ উল্লেখ করা হয়েছেঃ এক, এটি একটি অশ্লীল কাজ। মানুষের মধ্যে লজ্জা-শরাম না থাকলে সে মনুষ্যত্ব থেকে বঞ্চিত হয়ে যায়। অতঃপর তার দৃষ্টিতে ভালমন্দের পার্থক্য লোপ পায়। কিন্তু যাদের মধ্যে মনুষ্যত্বের সামান্যতম অংশও বাকী আছে তাদেরকে স্মরণ করিয়ে দিলে তারা ব্যভিচারকে অন্যায় বলে স্বীকৃতি দিতে দ্বিধা করে না। আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, এক যুবক রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এসে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! আমাকে ব্যভিচার করার অনুমতি দিন। এটা শুনে চতুর্দিক থেকে লোকেরা তার দিকে তেড়ে এসে ধমক দিল এবং চুপ করতে বলল। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে কাছে ডেকে নিয়ে বললেন, বস। যুবকটি বসলে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেন, তুমি কি এটা তোমার মায়ের জন্য পছন্দ কর? যুবক উত্তর করলঃ আল্লাহ আমাকে আপনার জন্য উৎসর্গ করুন, আল্লাহর শপথ, তা কখনো পছন্দ করি না।তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তেমনিভাবে মানুষও তাদের মায়েদের জন্য সেটা পছন্দ করে না। তারপর রাসূল বললেন, তুমি কি তোমার মেয়ের জন্য তা পছন্দ কর? যুবক উত্তর করলঃ আল্লাহ আমাকে আপনার জন্য উৎসর্গ করুন, আল্লাহর শপথ, তা কখনো পছন্দ করি না। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ অনুরূপভাবে মানুষ তাদের মেয়েদের জন্য সেটা পছন্দ করে না। তারপর রাসূল বললেন, তুমি কি তোমার বোনের জন্য সেটা পছন্দ কর? যুবক উত্তর করলঃ আল্লাহ আমাকে আপনার জন্য উৎসর্গ করুন, আল্লাহর শপথ, তা কখনো পছন্দ করি না। তখন রাসূল বললেনঃ তদ্রুপ লোকেরাও তাদের বোনের জন্য তা পছন্দ করে না। (এভাবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার ফুফু, ও খালা সম্পর্কেও অনুরূপ কথা বললেন আর যুবকটি একই উত্তর দিল) এরপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার উপর হাত রাখলেন এবং বললেন, “হে আল্লাহ! তার গুনাহ৷ ক্ষমা করে দিন, তার মনকে পবিত্র করুন এবং তার লজ্জাস্থানের হেফাযত করুন।” বর্ণনাকারী সাহাবী বলেন, এরপর এ যুবককে কারো প্রতি তাকাতে দেখা যেত না। [মুসনাদে আহমাদঃ ৫/২৫৬, ২৫৭]দ্বিতীয় কারণ সামাজিক অনাসৃষ্টি। ব্যভিচারের কারণে এটা এত প্রসার লাভ করে যে, এর কোন সীমা-পরিসীমা থাকে না। এর অশুভ পরিণাম অনেক সময় সমগ্ৰ গোত্র ও সম্প্রদায়কে বরবাদ করে দেয়। এ কারণেই ইসলাম এ অপরাধটিকে সব অপরাধের চাইতে গুরুতর বলে সাব্যস্ত করেছে। এবং এর শাস্তি ও সব অপরাধের শাস্তির চাইতে কঠোর বিধান করেছে। কেননা, এই একটি অপরাধ অন্যান্য শত শত অপরাধকে নিজের মধ্যে সন্নিবেশিত করেছে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ যিনাকারী ব্যক্তি যিনা করার সময় মুমিন থাকে না। চোর চুরি করার সময় মুমিন থাকে না। মদ্যপায়ী মদ্যপান করার সময় মুমিন থাকে না। [মুসলিমঃ ৫৭]
তাফসীরে জাকারিয়া।সূরা আল আন'আম ; আয়াত → ১৫১ লোকদেরকে বলঃ তোমরা এসো! তোমাদের রাব্ব তোমাদের প্রতি কি কি বিধি-নিষেধ আরোপ করেছেন তা আমি তোমাদেরকে পাঠ করে শোনাই; তা এই যে, তোমরা তাঁর সাথে কেহকেই শরীক করবেনা, মাতা-পিতার সাথে সদ্ব্যবহার করবে, দারিদ্রতার ভয়ে নিজেদের সন্তানদেরকে হত্যা করবেনা। কেননা আমিই তোমাদেরকে ও তাদেরকে জীবিকা দিই; আর অশ্লীল কাজ ও কথার নিকটেও যেওনা, তা প্রকাশ্যই হোক কিংবা গোপনীয়ই হোক, আর আল্লাহ যার হত্যা নিষিদ্ধ করেছেন - যথার্থ কারণ ছাড়া তাকে হত্যা করনা। এসব বিষয় আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন, যেন তোমরা অনুধাবন করতে পার। মুজিবুর রহমান। সূরা ইউসুফ ; আয়াত → ২৮ অতঃপর গৃহস্বামী যখন দেখল যে, তার জামা পিছন দিক থেকে ছেঁড়া হয়েছে তখন সে বলল, নিশ্চয় এটা তোমাদের নারীদের ছলনা, তোমাদের ছলনা তো ভীষণ।আয়াত তাফসিরে জাকারিয়া আলোচ্য আয়াতে বর্ণিত হয়েছে যে, আযীযে-মিসর যখন ইউসুফ আলাইহিস সালাম-এর পবিত্রতা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে গেল এবং বুঝল যে, তার পত্নীরই দোষ ও ইউসুফ আলাইহিস সালাম পবিত্র। তদানুসারে সে তার স্ত্রীকে সম্বোধন করে বললঃ অর্থাৎ এসব তোমার ছলনা। তুমিই নিজের দোষ অন্যের ঘাড়ে চাপাতে চাও। নারী জাতির ছলনা খুবই মারাত্মক। একে বোঝা এবং এর জাল ছিন্ন করা সহজ নয়। কেননা, তারা বাহ্যতঃ কোমল, নাজুক ও অবলা হয়ে থাকে। যারা তাদেরকে দেখে, তারা তাদের কথায় দ্রুত বিশ্বাস স্থাপন করে ফেলে। কিন্তু বুদ্ধি ও আল্লাহভীতির অভাববশতঃ তা অধিকাংশ সময় ছলনা হয়ে থাকে। আল্লামা শানকীতী বলেন, এ আয়াত থেকে বুঝা যায় যে, নারীদের ষড়যন্ত্র শয়তানের ষড়যন্ত্রের চেয়েও মারাত্মক। কারণ, নারীদের ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে বলা হয়েছে, “নিশ্চয় তোমাদের ষড়যন্ত্র তো ভীষণ।” পক্ষান্তরে শয়তানের ষড়যন্ত্র সম্পর্কে বলা হয়েছে, “নিশ্চয় শয়তানের ষড়যন্ত্র দুর্বল” [সূরা আন-নিসাঃ ৭৬] [আদওয়াউল বায়ান] তবে এখানে সব নারী বোঝানো হয়নি, বরং ঐসব নারী সম্পর্কেই বলা হয়েছে, যারা এ ধরণের ছল-চাতুরীতে লিপ্ত থাকে।তাফসীরে জাকারিয়া

১২ মে, ২০২৫ : Monday
12 May, 2025:সোমবার

07/05/2025

🔰 যখনই তোমার নফস কোন পাপ কামনা করে। এটি প্রতিরোধ করুণ আর আল্লাহ কে ভয় করুণ। আর আর াকে_মনে_করিয়ে_দাও_আর_মনে_করিয়ে #দাও_আল্লাহ_দেখছেন। আর তোমার সম্পর্কে তার সচেতনতা, তাই ধৈর্য্য ধরুণ। আর যে ধৈর্য্য খোজে আল্লাহ তাকে ধৈর্য্য দান করেণ। যখনই তোমার নফস পাপের দিকে ঝুকে পড়ে ধৈর্য্য ধরুণ। হে প্রশান্ত আত্মা #হে_আত্মা_ধৈর্য্য_ধরুণ। হে আত্মা ধৈর্য্য ধরো,কারণ এটা কাছেই। কিছু মানুষ পাপ থেকে ধৈর্য্য ধরতে পারে না, এবং আল্লাহ অব্যাধতা করে মারা গেলো। আর এমন অনেকে, আল্লাহ অবাধ্যতা করতে করতে মারা গেলো। #কিন্তু_যে_তার_আত্মা_যে_তার_আত্মা_সাথে #ধৈর্য্যশীল_আল্লাহ_তাকে_ধৈর্য্য_দান_করেণ। যখন তার আত্মা পাপ কামনা করে। তখন তিনি বলেন " #হে_আত্মা_ধৈর্য্য_ধরো_হে_আত্মা_ধৈর্য্য_ধরো।" #কারণ_তোমার_পরিণতি_প্রশংসনীয়

♥️ শাইখ আব্দুর রাজ্জাক আল বদর হাফিয্বহুল্লাহ প্রফেসর মদিনা ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় (সৌদি-আরব)

৭ মে, ২০২৫ ; বুধবার ★ 7 May, 2025 ;Wednesday

তোমরা ক্ষমা প্রার্থনা কর আল্লাহর কাছে। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু’ ( #মুযযাম্মিল_৭৩/২০)।আর তুমি বল, হে আমার প্রতিপালক! আ...
14/04/2025

তোমরা ক্ষমা প্রার্থনা কর আল্লাহর কাছে। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু’ ( #মুযযাম্মিল_৭৩/২০)।

আর তুমি বল, হে আমার প্রতিপালক! আমাকে ক্ষমা কর ও দয়া কর। বস্ত্ততঃ তুমিই শ্রেষ্ঠ দয়ালু’
( #মুমিনূন_২৩/১১৮)

যারা না দেখে তাদের প্রতিপালককে ভয় করে তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও মহাপুরস্কার’ ( #মুলক_৬৭/১২)।

আকাশ ও পৃথিবীর সার্বভৌমত্ব আল্লাহরই, তিনি যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন, যাকে ইচ্ছা শাস্তি দেন। তিনি ক্ষমাশীল পরম দয়ালু’ ( #ফাতাহ_৪৮/১৪)

আর আল্লাহ তাদেরকে শাস্তি দিবেন না যতক্ষণ তারা ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকবে’ ( #আনফাল_৮/৩৩)।

তুমি কাফিরদের বলে দাও যদি তারা বিরত হয় (ও ইসলাম কবুল করে), তাহ’লে তাদের ক্ষমা করা হবে, যা তারা ইতিপূর্বে করেছে’ ( #আনফাল_৮/৩৮)।

আমার বান্দাদের জানিয়ে দাও যে, নিশ্চয়ই আমি অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও অপরিসীম দয়ালু’
( #হিজর_১৫/৪৯)।

এরপরেও কি তারা আল্লাহর দিকে ফিরে আসবে না (অর্থাৎ তওবা করবে না) ও তাঁর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করবে না? অথচ আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়াবান’ ( #মায়েদাহ_৫/৭৪)।

নিশ্চয়ই তিনি অতি সহনশীল, ক্ষমাপরায়ণ
’ ( #বনী_ইসরাঈল_১৭/৪৪)।

বল, হে আমার বান্দাগণ! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি যুলুম করেছ, আল্লাহর অনুগ্রহ হ’তে নিরাশ হয়ো না। আল্লাহ সমুদয় পাপ ক্ষমা করে দিবেন। তিনি তো ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু’ ( #যুমার_৩৯/৫৩)।

মানুষের যুলুম সত্ত্বেও তোমার পালনকর্তা তাদের প্রতি ক্ষমাশীল। আর নিশ্চয়ই তোমার প্রতিপালক শাস্তিদানে কঠোর’ ( #রাদ_১৩/৬)।

যারা বড় বড় গোনাহ ও অশ্লীল কাজ থেকে বেঁচে থাকে, ছোট-খাট অপরাধ করলেও নিশ্চয়ই তোমার পালনকর্তার ক্ষমা সুদূর বিস্তৃত’ ( #নাজম_৫৩/৩২)।

আত্মসমর্পণকারী পুরুষ ও নারী, বিশ্বাসী পুরুষ ও নারী, অনুগত পুরুষ ও নারী, সত্যবাদী পুরুষ ও নারী, ধৈর্যশীল পুরুষ ও নারী, নম্র পুরুষ ও নারী, দানশীল পুরুষ ও নারী, ছিয়াম পালনকারী পুরুষ ও নারী, যৌনাঙ্গ হেফাযতকারী পুরুষ ও নারী, আললাহকে অধিক স্মরণকারী পুরুষ ও নারী এদের জন্য আল্লাহ ক্ষমা ও মহাপ্রতিদান রেখেছেন’ ( #আহযাব_৩৩/৩৫)।

বস্ত্ততঃ আল্লাহ ব্যতীত পাপসমূহ ক্ষমা করার কে আছে? আর যারা জেনেশুনে স্বীয় কৃতকর্মের উপর হঠকারিতা প্রদর্শন করে না’
( #আলে_ইমরান_৩/১৩৩-১৩৫)।

মহান আল্লাহ আরও বলেন, ‘যদি তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য কর, তবে তোমাদের কর্ম বিন্দুমাত্রও নিষ্ফল করা হবে না। নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু’ ( #হুজুরাত_৪৯/১৪)।

তুমি বল, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাস, তবে আমার অনুসরণ কর। তাহ’লে আল্লাহ তোমাদের ভালবাসবেন ও তোমাদের গোনাহসমূহ ক্ষমা করে দিবেন। বস্ত্ততঃ আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়াবান’ ( #আলে_ইমরান_৩/৩১)।

আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং সত্যবাদীদের সাথে থাক’ ( #তওবা_৯/১১৯)।

‘আমি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। অতএব তোমরা আমাকে ভয় কর’ ( #নাহল_১৬/২)।

‘হে বিশ্বাসীগণ! আল্লাহকে ভয় কর এবং সঠিক কথা বল’ ( #আহযাব_৩৩/৭০)।

একই মর্মার্থে পুনরায় আল্লাহ বলেন, ‘আমি তোমাদের প্রতিপালক। অতএব তোমরা আমাকে ভয় কর’
( #মুমিনূন_২৩/৫২)।

অতঃপর যারা প্রকৃতপক্ষেই আল্লাহর ভয়ে ভীত হবে, তারা তাঁর পক্ষ থেকে অনেক কল্যাণ লাভ করবে এবং মুক্তির পথও পাবে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য মুক্তির পথ করে দেন’ ( #ত্বালাক_৬৫/২)।

আল্লাহ আরও বলেন, যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার কাজ সহজ করে দেন’ ( #ত্বালাক_৬৫/৪)।

আর যারা মন্দ কাজ করে ও এরপরে তওবা করে ও ঈমান আনে, নিশ্চয়ই তোমার প্রভু উক্ত তওবার পরে ক্ষমাশীল ও দয়াবান’ ( #আরাফ_৭/১৫৩)।

মহান আল্লাহ আরও বলেন, ‘যে কেউ দুষ্কর্ম করে অথবা নিজের জীবনের প্রতি অবিচার করে, অতঃপর আল্লাহর নিকট ক্ষমাপ্রার্থী হয়, সে আল্লাহকে ক্ষমাশীল ও দয়ালু পাবে’ ( #নিসা_৪/১১০)।

আল্লাহ বলেন, ‘নভোমন্ডল ও ভূখন্ডের রাজত্ব আল্লাহরই। তিনি যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন এবং যাকে ইচ্ছা শাস্তি দেন। তিনি ক্ষমাশীল পরম মেহেরবান’ ( #ফাতহ_৪৮/১৪)।

একই মর্মার্থে আল্লাহ তাঁর প্রিয় হাবীব (ছাঃ)-কে বলেন, ‘তুমি কি জানো না যে, আল্লাহরই জন্য সকল রাজত্ব আসমান ও যমীনে। তিনি যাকে খুশী শাস্তি দেন ও যাকে খুশী ক্ষমা করেন। আর আল্লাহ সকল কিছুর উপর ক্ষমতাশালী’ ( #মায়েদাহ_৫/৪০)।

জেনে রাখো, আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। ক্ষমা প্রার্থনা কর, তোমার ত্রুটির জন্যে এবং মুমিন পুরুষ ও নারীদের জন্যে। আল্লাহ তোমাদের গতিবিধি ও অবস্থান সম্পর্কে জ্ঞাত’ ( #মুহাম্মাদ_৪৭/১৯)।

বল, আমিও তোমাদের মতই মানুষ, আমার প্রতি অহী আসে যে, তোমাদের মা‘বূদ একমাত্র মা‘বূদ। অতএব তাঁর দিকেই দৃঢ় থাক এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা কর। আর মুশরিকদের জন্যে রয়েছে দুর্ভোগ’
( #হা_মীম_সাজদা_৪১/৬)।

যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে আল্লাহ তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ক্ষমা ও মহাপুরস্কারের’
( #ফাতহ_৪৮/২৯; মায়েদা ৫/৯)।

অতএব যারা বিশ্বাস করে ও সৎকর্মসমূহ সম্পাদন করে, তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও সম্মানজনক জীবিকা (অর্থাৎ জান্নাত)’ ( #হজ্জ_২২/৫০)।

আর যারা ঈমান আনে ও সৎকর্মসমূহ সম্পাদন করে, তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও মহাপুরস্কার’
( ফাতির ৩৫/৭)।

আর আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা কর। নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়াবান’
(বাক্বারাহ ২/১৯৯; মুয্যাম্মিল ৭৩/২০)

ক্ষমা প্রার্থনা কর তোমার জন্য এবং মুমিন নর-নারীদের পাপের জন্য। আল্লাহ তোমাদের গতিবিধি ও অবস্থান সম্বন্ধে অবগত আছেন’ (মুহাম্মাদ ৪৭/১৯)।

আল্লাহর কসম! নিশ্চয়ই আমি দিনে সত্তর বারেরও বেশী আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাই এবং তাঁর নিকট তওবা করি’ (বুখারী, মিশকাত হা/২৩২৩)।

হে আমার বান্দারা! তোমরা অপরাধ করে থাক রাতে-দিনে। আমি সমস্ত অপরাধ মাফ করে দেই। সুতরাং তোমরা আমার নিকট ক্ষমা চাও, আমি তোমাদেরকে ক্ষমা করে দিব’
(মুসলিম, মিশকাত হা/২৩২৬)।

আমাদের প্রতিপালক তাবারকা ওয়া তা‘আলা প্রত্যেক রাতের তিন ভাগের শেষ ভাগে (এক-তৃতীয়াংশ বাকী থাকতে) প্রথম আকাশে অবতরণ করেন, বলতে থাকেন, কে আছ আমাকে ডাকবে, তার ডাকে সাড়া দিব। কে আমার কাছে কিছু চাইবে তাকে তা দিব। কে আমার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবে তাকে ক্ষমা করে দিব’
(বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/১২২৩)।

আল্লাহ তা‘আলা বলেন, হে আদম সন্তান! যতদিন তুমি আমাকে ডাকবে এবং আমার নিকট ক্ষমার আশা রাখবে আমি তোমাকে ক্ষমা করব, তোমার অবস্থা যাই হোক না কেন। আমি কারো পরওয়া করি না। হে আদম সন্তান! তোমার গুনাহ যদি আকাশ পর্যন্তও পৌঁছে তুমি আমার নিকট ক্ষমা চাও, আমি তোমাকে ক্ষমা করে দিব। আমি ক্ষমা করার ব্যাপারে কারো পরওয়া করি না। হে আদম সন্তান! তুমি যদি পৃথিবী পরিমাণ গুনাহ নিয়ে আমার দরবারে উপস্থিত হও এবং আমার সাথে কোন শরীক না করে আমার সামনে আস, আমি পৃথিবী পরিমাণ ক্ষমা নিয়ে তোমার নিকটে উপস্থিত হব’।
(তিরমিযী, হাদীছ ছহীহ, মিশকাত হা/২৩৩৬)।

তিনিই তাঁর বান্দাদের তওবা
কবুল করেন ও পাপ মোচন করেন’
(শূরা ৪২/২৫)।

এরপরেও কি তারা আল্লাহর দিকে ফিরে আসবে না (অর্থাৎ তওবা করবে না) ও তাঁর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করবে না? অথচ আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়াবান’।
(মায়েদাহ ৫/৭৪)।

যখন বান্দা গোনাহ স্বীকার করে এবং অনুতপ্ত হয়ে তওবা করে ক্ষমা চায় আল্লাহ তার তওবা কবুল করেন।
(বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/২৩৩০)।

আল্লাহ রাতে স্বীয় হাত প্রসারিত করেন, দিনের গোনাহগার যারা তারা তওবা করে। আবার দিনের বেলায় হাত প্রসারিত করেন যাতে রাতের গোনাহগার ব্যক্তিরা তওবা করে। এভাবে তিনি ক্ষমার হাত প্রসারিত করতে থাকবেন পশ্চিম দিকে সূর্য উদিত হওয়া পর্যন্ত।
(মুসলিম, মিশকাত হা/২৩২৯)।

আরেকটি হাদীছে এসেছে, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ‘কোন বান্দা অপরাধ করল এবং বলল, হে আমার প্রতিপালক! আমি অপরাধ করেছি, তুমি ক্ষমা কর। আল্লাহ বলেন, (হে আমার ফিরিশতাগণ!) আমার বান্দা কি জানে যে তার একজন প্রতিপালক আছেন, যিনি অপরাধ ক্ষমা করেন, অপরাধের কারণে শাস্তি দেন? (তোমরা সাক্ষী থাক) আমি তাকে ক্ষমা করে দিলাম। অতঃপর আল্লাহ যতদিন চাইলেন ততদিন সে অপরাধ না করে থাকল। আবার অপরাধ করল এবং বলল, হে আমার প্রতিপালক! আমি আবার অপরাধ করেছি, তুমি আমাকে ক্ষমা কর। আল্লাহ বলেন, আমার বান্দা কি জানে যে তার একজন প্রতিপালক আছেন, যিনি অপরাধ ক্ষমা করেন অথবা অপরাধের কারণে শাস্তি দেন? আমি তাকে ক্ষমা করে দিলাম। অতঃপর সে অপরাধ না করে থাকল যতদিন আল্লাহ চাইলেন। সে আবার অপরাধ করল এবং বলল, হে আমার প্রতিপালক! আবার আরেক অপরাধ করেছি, আমাকে ক্ষমা কর। তখন আল্লাহ বলেন, আমার বান্দা কি জানে যে তার একজন প্রতিপালক আছেন, যিনি অপরাধ ক্ষমা করেন অথবা অপরাধের কারণে শাস্তি দেন? আমি তাকে ক্ষমা করে দিলাম। সে যা ইচ্ছা করুক’
(বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/২৩৩৩)।

যারা দৃষ্টির অগোচরে তাদের প্রতিপালককে ভয় করে তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও মহাপুরস্কার’
(মুলক ৬৭/১২)।

আকাশ ও পৃথিবীর সার্বভৌমত্ব আল্লাহরই, তিনি যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন আর যাকে ইচ্ছা শাস্তি দেন। তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু’ (ফাতাহ ৪৮/১৪)।

05/04/2025

সৎকর্ম কর এবং মন্দ কাজ পরিত্যাগ কর আল্লাহ সব গুনাহ নেকিতে পরিণত করে দেবেন। 5 April, 2025

19/02/2025

অতঃপর তার প্রতিপালক তাকে উত্তমরূপেই গ্রহণ করলেন এবং উত্তমরূপেই তার প্রতিপালন করলেন এবং তিনি তাকে যাকারিয়ার তত্ত্বাবধানে রাখলেন।[ যখনই যাকারিয়া মিহরাবে (কক্ষে) তার সঙ্গে দেখা করতে যেত, তখনই তার নিকট খাদ্য-সামগ্রী দেখতে পেত। সে বলত, ‘হে মারয়্যাম! এসব তুমি কোথা থেকে পেলে?’ সে বলত, ‘তা আল্লাহর কাছ থেকে। নিশ্চয় আল্লাহ যাকে ইচ্ছা অপর্যাপ্ত জীবিকা দান করে থাকেন।’ ( #সূরা_আল_ইমরান_আয়াত_৩৭) পার্থিব জীবনে পরিস্থিতি ও অবস্থার ওপর ভিত্তি করে মানুষ রিজিক নিয়ে টেনশন করে থাকে। কিন্তু আল্লাহ তায়ালা রিজিক নিয়ে চিন্তা-টেনশন না করতে অভয়বাণী শুনিয়েছেন কোরআনে। বর্ণিত হয়েছে, ‘এবং তিনি তাকে এমন জায়গা থেকে রিজিক দান করেন যার উৎস সম্পর্কে তার কোনো ধারণাই নেই। যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর ভরসা করে তিনিই তার জন্য যথেষ্ট। ’ ( #সূরা_আত_ত্বালাক_আয়াত_৩)। আল্লাহ তাআলা বলেন, 'তোমরা যারা ইমান এনেছ, তারা তাকওয়া অর্জন করো ( #সুরা_আহজাব_আয়াত_৭০)। কোরআন কারিমে বলা হয়েছে, 'যারা ইমান আনল এবং তাকওয়া অর্জন করল, তারা আল্লাহর বন্ধু; তাদের কোনো ভয় নেই, তারা চিন্তিতও হবে না ( #সুরাইউনুস_আয়াত_৬২) নিশ্চয়ই আল্লাহ তাঁদের সঙ্গে থাকেন, যারা তাকওয়া অবলম্বন করে। ( ুরা_নাহল_আয়াত_১২৮) যারা তাকওয়া অবলম্বন করবে তাদের জন্য রয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে ক্ষমা ও মহাপ্রতিদানের সুসংবাদ। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন, ‘যে তাকওয়া অবলম্বন করে আল্লাহ তার গুনাহসমূহ মাফ করে দেন এবং তাকে মহাপ্রতিদান দান করেন। ( #সুরা_তালাক_আয়াত_৫) যে তাকওয়া অবলম্বন করে আল্লাহ তার সব বিষয় সহজ করে দেন।’ ( #সুরা_তালাক_আয়াত_৪) যারা আল্লাহকে ভয় করেছে তারা সেই কাফেরদের তুলনায় কিয়ামতের দিন অত্যন্ত উচ্চ মর্যাদায় থাকবে। আর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা সীমাহীন রিজিক দান করেন। ( #সুরা_বাকারা_আয়াত_২১২) আর তোমরা পাথেয় সংগ্রহ কর। আর নিঃসন্দেহে সবচেয়ে উত্তম পাথেয় হচ্ছে তাক্বওয়া। হে জ্ঞানী মানুষ! তোমরা আমাকে ভয় করো’ ( #বাক্বারাহ_১৯৭)। আর জেনে রেখ, নিশ্চয়ই আল্লাহ তাক্বওয়াশীল মানুষের সাথে থাকেন। ( #বাক্বারাহ_১৯৪)। রিজিক বলতে মানুষ সাধারণত খাদ্যসামগ্রী বুঝে থাকে। কিন্তু রিজিক মানে শুধু খাদ্যসামগ্রী আর সম্পদ নয়। বরং জীবন উপকরণের সবকিছু। আবার আল্লাহ সবাইকে সমানভাবে রিজিক দান করেন না। তিনি বলেন, ‘যদি আল্লাহ তায়ালা তার সব বান্দাদের প্রচুর রিজিক দান করতেন, তাহলে তারা পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি করত। বরং তিনি যে পরিমাণ চান তার জন্য ততটুকুই রিজিক নাজল করেন।’ ( #সূরা_শুয়ারা_আয়াত_২৭)। হে মানুষ সকল! আমি তোমাদেরকে একজন পুরুষ ও একজন নারী হতে সৃষ্টি করেছি। তারপর আমি তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোষ্ঠীতে বিভক্ত করেছি যেন তোমরা পরস্পরকে চিনতে পার। নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট তোমাদের মধ্যে সর্বাধিক সম্মানি সে, যে তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশী পরহেযগার। নিঃসন্দেহে আল্লাহ সবকিছু জানেন এবং সব বিষয়ে অবহিত ( #হুজুরাত_১৩) আর তোমরা পাথেয় সংগ্রহ কর। আর নিঃসন্দেহে সবচেয়ে উত্তম পাথেয় হচ্ছে তাক্বওয়া। হে জ্ঞানী মানুষ! তোমরা আমাকে ভয় করো ( #বাক্বারাহ_১৯৭)। হে ঈমানদারগণ! তোমরা যদি আল্লাহকে ভয় করে চল, তাহলে আল্লাহ তোমাদের ভাল-মন্দের মধ্যে পার্থক্য করার মানদন্ড দান করবেন। তোমাদের পাপ মিটিয়ে দিবেন। আর তোমাদের ক্ষমা করে দিবেন। কারণ আল্লাহ বড় অনুগ্রহশীল’ ( #আনফাল_২৯)।

#সহিহ_হাদিস আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, একবার রাসূল (ছাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হল, মানুষের মধ্যে সর্বাধিক মর্যাদাবান ব্যক্তি কে? তিনি বললেন, যে মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি (তাকওয়া অধিকারী)আল্লাহভীরু’ ( #বুখারী_মুসলিম_রিয়াযুছ_ছালেহীন_হা_৬৯)।

13/10/2024

আহলে হাদিস সালাফিদের ইলমের মারকায মদিনা। সারা পৃথিবী ইলম/জ্ঞান থেকে মদিনা জ্ঞান নির্ভেজাল।

🎙️মুহতারাম মামুনুল হক।
🎙️মুহতারাম কামরুল ইসলাম বিন ওলিপুরী।
🎙️মুহতারাম ড. ইমাম হোসাইন।

09/10/2024

পড়াশোনায় মনোযোগ বাড়ানোর জন্য
আব্দুল্লাহ ভাইয়ের গুরুত্বপূর্ণ টিপস✅

Address

হরিণাকুন্ডু
ঝিনাইদহ
7310

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আহলে সুন্নাহ আল জামা'আ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share