সহজ রান্না

সহজ রান্না দেশি ও বিদেশি সুস্বাদু খাবারের সহজ রেসিপির শেখার এক অনন্য প্লাটফর্ম (সহজ রান্না)।

12/08/2025

#নাভির_মাধ্যমে_বিভিন্ন_চিকিৎসা

১.ঠোঁট ফাটা--নারিকেল তেল ব্যবহার করুন।
২.বাতের ব্যথা--তিল ও বাদাম তেল।
৩.পিত ভালো রাখতে--সরিষাতেল/সূর্যমুখি তেলের সাথে ঘি।
৪.সর্দি কাশি--সরিষা তেল/সূর্যমুখি/নারিকেল তেল।
৫.স্ট্রেসের সমস্যা/চিন্তা--সরিষাতেল/নারিকেল তেল
৬.চোখ--ঘুমানোর সময় ঘি গরম করে দিন।
৭.চোখের কালো দাগে মুখের সকালের লালা দিন।
৮.চোখের যে কোন সমস্যা/ব্রন এ লালা লাগান।হাতে লালা দিয়ে ঘসে চোখে তাপ দিতে হবে।
৯.দাতের সমস্যা থেকে বাঁচতে টুথপেষ্ট ব্যবহার বন্ধ করলে ক্যান্সার হবে না।
১০.চুল পরা বন্ধ করতে--নাভিতে তেল ব্যবহার করুন।
১১.নাভি সরে গেলে পায়ের ২টি বুড়া আঙ্গুল ধরে নাভি বরাবর ৯ বার উপরে উঠিয়ে বসিয়ে দিতে হবে।

প্রতিদিন সুস্থ থাকতে
বাসি মুখে হালকা কুসুম গরম পানি খেতে হবে।
বাথরুম করে এসে পানি পান করতে হবে।

 #ঝরঝরে_জর্দা_সেমাই_রেসিপি উপকরণ: ১ প্যাকেট লম্বা সেমাই (২০০ গ্রাম),১/৩ কাপ ঘি বা তেল২ টুকরা দারচিনি, ২টি এলাচ, ২টি তেজপ...
05/08/2025

#ঝরঝরে_জর্দা_সেমাই_রেসিপি

উপকরণ:

১ প্যাকেট লম্বা সেমাই (২০০ গ্রাম),১/৩ কাপ ঘি বা তেল
২ টুকরা দারচিনি, ২টি এলাচ, ২টি তেজপাতা, ৩/৪ কাপ কুরানো নারকেল,১ টেবিল চামচ কিসমিস,২ টেবিল চামচ কাজুবাদাম,১/২ কাপ চিনি (২৪০ml মেজারমেন্ট কাপ দিয়ে মাপা),৫০০ml কুসুম গরম লিকুইড দুধ/সমপরিমাণ পানি

রান্নার প্রদ্ধতিঃ

🍒 ঘি/তেল গরম করে দারচিনি, এলাচ, তেজপাতা দিয়ে একটু ভেজে নিন।
🍒এরপর কুরানো নারকেল দিয়ে ভালোভাবে ভেজে নিন। যতক্ষণ না সুন্দর ঘ্রাণ আসে।
🍒এবার কিসমিস ও কাজুবাদাম দিয়ে কম আচে ভাজুন। কিসমিস ফুলে উঠলে বুঝবেন প্রস্তুত।
🍒এখন প্যাকেট থেকে ভেঙে রাখা সেমাই (২০০ গ্রাম)দিয়ে দিন, তারপর চিনি দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে কিছুক্ষণ ভাজুন।
🍒সেমাই হালকা বাদামি হলে ৫০০ml (আধা লিটার) কুসুম গরম দুধ দিয়ে নাড়তে থাকুন।
🍒সেমাই এবং দুধ মিশে একদম গায়ে গায়ে লেগে গেলে ঢেকে দিন। ৪-৫ মিনিট খুব কম আচে ঢেকে রাখুন। অবশ্যই চুলার আচ একদম কমিয়ে রাখবেন।

🍒৪/৫ মিনিট পর ঢাকনা খুলে নিন।সেমাই সেদ্ধ হয়ে গেলে আর ঢাকবেন না। ঢাকনা ছাড়াই চুলার একটু বেশি আচে আলতো করে নাড়তে থাকুন যতক্ষণ না সেমাই শুকিয়ে একদম ঝরঝরে হয়।
🍒 চুলা বন্ধ করে গরম গরম ২টা কাঁটা চামচ দিয়ে ঝরঝরে করে ছড়িয়ে নিন।

টিপস: ঠান্ডা হলে সেমাই আরও বেশি ঝরঝরে হবে!
🌱রান্না করে দেখবেন কেমন লাগলো জানাবেন!

#জর্দাসেমাই #সেমাইরেসিপি ান্না

 #শামি_কাবাব_রেসিপিউপকরণ:   ১/২ কাপ বুটের ডাল,৫০০ গ্রাম হাড়বিহীন গরুর মাংস, ২ টি ডিম,২ চা চামচ আদা বাটা,২ চা চামচ রসুন ...
03/08/2025

#শামি_কাবাব_রেসিপি

উপকরণ:

১/২ কাপ বুটের ডাল,৫০০ গ্রাম হাড়বিহীন গরুর মাংস, ২ টি ডিম,২ চা চামচ আদা বাটা,২ চা চামচ রসুন বাটা,১ চা চামচ ভাজা জিরার গুঁড়া, ১/২ চা চামচ ধনিয়া গুঁড়া, ৪-৬ ভাজা শুকনা মরিচ, ৬-৮ গোল মরিচ, ২টি এলাচ, ১ টুকরা দারুচিনি, ২-১ টি তেজপাতা,১/২ কাপ পেঁয়াজ বেরেস্তা, ১/৪ কাপ টোষ্টের গুঁড়া,১-২ টেবিল চামচ ধনিয়াপাতা কুচ, লবন স্বাদ অনুযায়ী,তেল ভাজার জন্য।

শামি কাবাব রান্নার পদ্ধতিঃ

বুটের ডাল ৪-৫ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন
মাংস, ডাল, আদা, রসুন, এলাচ, দারুচিনি, লবঙ্গ, গোল মরিচ, লবন এবং পানি একসাথে সিদ্ধ করুন।
সিদ্ধ হয়ে গেলে পানি পুরোপুরি শুকিয়ে নামিয়ে ফেলুন এবং ভাল করে বেটে অথবা ব্লেন্ড করে নিন।
একটি বাটিতে বাটা কিমা নিয়ে তেল বাদে বাকি সব উপকরণ দিয়ে একসাথে ভাল করে মিশিয়ে নিন।
আপনার পছন্দ মত সেপ এবং সাইজে কাবাব তৈরি করুন।প্যানে মাঝারি আঁচে তেল গরম করে কাবাবগুলো উভয় পাশ বাদামি করে ভেজে তুলুন। ব্যস তৈরি হয়ে গেলো মজাদার শামি কাবাব।

ান্না

 #পারফেক্ট_ফ্রাইড_চিকেনের_কিছু_টিপস মেরিনেট করার টিপসঃবাটারমিল্ক বা টক দই দিয়ে ৪–৮ ঘণ্টা মেরিনেট করুন — এতে মাংস সফট ও জ...
02/08/2025

#পারফেক্ট_ফ্রাইড_চিকেনের_কিছু_টিপস

মেরিনেট করার টিপসঃ
বাটারমিল্ক বা টক দই দিয়ে ৪–৮ ঘণ্টা মেরিনেট করুন — এতে মাংস সফট ও জুসি হয়।
মেরিনেশনে দিন: লবণ, আদা-রসুন বাটা, গোলমরিচ, লাল মরিচ গুঁড়া, হালকা ভিনেগার বা লেবুর রস।

কোটিং করার জন্যঃ

ময়দা + কর্নফ্লাওয়ার মিশিয়ে কোটিং করলে বাইরে দারুণ ক্রিস্পি হয়।
কোটিংয়ের ময়দায় দিন: লবণ, গোলমরিচ, রসুন গুঁড়া, প্যাপ্রিকা বা লাল মরিচ গুঁড়া।
"ডাবল কোটিং"করলে অনেক বেশি কড়কড়ে হয় (ডিম-দুধে ডুবিয়ে আবার ময়দা দিন)।

ভাজার সময়ের টিপসঃ

তেল গরম করুন ১৬৫–১৭৫°C (৩৩০–৩৫০°F) তাপমাত্রায়।
একসাথে বেশি পিস দেবেন না, এতে তেলের তাপমাত্রা কমে গিয়ে চিকেন নরম হয়ে যায়।
প্রতিটা পিস ভালো করে সোনালি করে ভাজুন, ভিতরের তাপমাত্রা যেন ৭৫°C (১৬৫°F) হয়।
ভাজার পরঃ
কিচেন টিস্যুতে না রেখে "ওয়্যার র‍্যাকে রাখুন" এতে নিচটা নরম হয় না।
৫ মিনিট রেস্ট দিন পরিবেশনের আগে।

ান্না

 #চিংড়ির_পোলাও_রেসিপি চিংড়ি পোলাও এর উপকরণঃ৫০০ গ্রাম চিংড়ি,১ কাপ পেঁয়াজ কুচি,আধা কাপ টমেটো কুচি,৪-৫টি কাঁচালঙ্কা,স্বাদ...
30/07/2025

#চিংড়ির_পোলাও_রেসিপি

চিংড়ি পোলাও এর উপকরণঃ

৫০০ গ্রাম চিংড়ি,১ কাপ পেঁয়াজ কুচি,আধা কাপ টমেটো কুচি,৪-৫টি কাঁচালঙ্কা,স্বাদ মতো লবণ ও চিনি,আধা কেজি বাসমতি চাল, ১০০ গ্রাম কাটা ভাজা আলু,১ টেবিল চামচ আদা বাটা,২ টেবিল চামচ রসুন বাটা,৫ গ্রাম গোটা গরমমশলা,২টি তেজপাতা,১ টেবিল চামচ শুকনো লঙ্কা গুঁড়া,আধা টেবিল চামচ হলুদ গুঁড়া,১ টেবিল চামচ ধনিয়া গুঁড়া, আধা কাপ দই,৪-৫ টেবিল চামচ ঘি।

রান্নার পদ্ধতিঃ

বাসমতি চাল এক ঘণ্টা আগে ধুয়ে পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। তার পর চালের পানি ঝরিয়ে নিতে হবে।
বেছে, ধুয়ে রাখা চিংড়িগুলি একটি পাত্রে নিয়ে তাতে লবণ, হলুদ, লাল মরিচ গুঁড়া দিয়ে মাখিয়ে নিন ভাল করে। চিংড়ির মাথাগুলি আলাদা করে বেটে একটি পেস্ট বানিয়ে নিন।
এ বার গ্যাসে কড়াই বসিয়ে তেল দিয়ে গরম করুন। তাতে চিংড়িগুলি ভেজে তুলে ফেলুন। কড়াইতে আরও কিছুটা তেল ঢেলে তাতে তেজপাতা, গোটা গরম মশলা দিয়ে একটু ভেজে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে নাড়তে থাকুন। পেঁয়াজ হালকা ভাজা হলে তাতে টমেটো কুচি দিয়ে নেড়ে নিন। এর পর আদাবাটা, রসুনবাটা দিয়ে ভাল করে কষিয়ে নিন।
এবার কড়াইতে চিংড়ি মাছের বেটে রাখা মাথার মিশ্রণ দিয়ে ভাল করে কষিয়ে নিন। ধনিয়া গুঁড়া, মরিচগুঁড়া লবণ ও কয়েকটি কাঁচা মরিচ দিয়ে ভাল করে নাড়ুন। পাঁচ মিনিটের মতো কষিয়ে নিন। এবার এতে দুই টেবিল চামচ টক দই নাড়াচাড়া করুন।
মশলা থেকে তেল ছেড়ে এলে তাতে দিয়ে দিন লবন, চিনি ও চিংড়িগুলি দিয়ে ভাল করে রান্না করে নিন। মিনিট পাঁচেক ঢাকা দিয়ে রান্না করে নিন। তার পর মশলা থেকে চিংড়ি মাছগুলি একটি পাত্রে তুলে নিন। আর ওই মশলায় চাল দিয়ে দিন। মশলার সঙ্গে চাল আর ভাজা আলু ভাল করে মিশিয়ে নিন। তাতে পরিমাণ মতো গরম পানি ঢেলে দিন। কয়েকটি চেরা কাঁচা মরিচ দিয়ে দিতে পারেন। তার পর ঢাকা দিয়ে চাল সেদ্ধ হতে দিন।চাল সেদ্ধ হয়ে এলে পরিমাণ মতো ঘি আর চিংড়ি মাছগুলি ছড়িয়ে পোলাও আবার একটু নেড়ে গ্যাস বন্ধ করে পাঁচ মিনিট ঢেকে রেখে দিন। তৈরি হয়ে যাবে চিংড়ির পোলাও |

ান্না


আমি এই মর্মে ঘোষণা করছি যে আমি ফেসবুক বা মেটাকে আমার কোনো ব্যক্তিগত তথ্য বা ছবি ব্যবহারের অনুমতি দিচ্ছি না।

 #গরুর_মাংসের_কালা_ভুনার_রেসিপি গরুর কালাভুনার স্বাদ সবকিছুকে হার মানায়। খুব সহজেই রেস্টুরেন্ট স্টাইলে রাঁধতে পারবেন কাল...
29/07/2025

#গরুর_মাংসের_কালা_ভুনার_রেসিপি

গরুর কালাভুনার স্বাদ সবকিছুকে হার মানায়। খুব সহজেই রেস্টুরেন্ট স্টাইলে রাঁধতে পারবেন কালা ভুনা। জেনে নিন কালা ভুনা রান্নার সহজ রেসিপি

কালা ভুনার উপকরণঃ
গরুর মাংস ২ কেজি,লবণ স্বাদমতো,হলুদ গুঁড়া ১ টেবিল চামচ,মরিচ গুঁড়া দেড় টেবিল চামচ,ধনিয়া গুঁড়া দেড় টেবিল চামচ,জিরার গুঁড়া দেড় টেবিল চামচ,রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ,আদা বাটা ২ টেবিল চামচ,আধা চা চামচ গরম মসলার গুঁড়া,পেঁয়াজ বেরেস্তা ১ কাপ,কাঁচা পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ,আধা কাপ সরিষার তেল,তেজপাতা ৩টি,দারুচিনি ৪টি,গোল মরিচ ৭-৮টি,এলাচ ৪টি,লবঙ্গ ৪-৫টি ও কাঁচা মরিচ ৬-৭টি।

গরুর মাংসের কালা ভুনা রান্নার পদ্ধতিঃ

প্রথমে মাংসগুলো ছোট ছোট করে কেটে নিন। তারপর একে একে সব উপকরণ মিশিয়ে নিন। তারপর ভালো করে মাংসের সঙ্গে মসলাগুলো মাখিয়ে নিতে হবে। ঘণ্টাখানেক ঢেকে রেখে মেরিনেট করে নিন। যে পাত্রে রান্না করবেন ওই পাত্রেই মাংস মেরিনেশন করবেন। এরপর পাত্রটি চুলায় হাইহিটে ৫ মিনিট ঢেকে রান্না করুন।

যখন দেখবেন মাংস থেকে পানি ছাড়ছে, ওই সময় চুলার আঁচ মিডিয়াম করে দিন। মাংস ভালো করে নেড়েচেড়ে দিতে হবে। আবারও ঢেকে ১৫-২০ মিনিট মাঝারি আঁচে সেদ্ধ করতে হবে মাংস। এতে মাংস থেকে সব পানি বেরিয়ে আসবে। এরপর ঢাকনা উঠিয়ে আবারও মাংস নেড়ে দিন। কালা ভুনা রান্নার ক্ষেত্রে আলাদা কোনো পানি ব্যবহার করা যাবে না। মাংস থেকে বের হওয়া পানি দিয়েই রান্না করতে হবে কালা ভুনা।

এক থেকে দেড় ঘণ্টা একেবারেই অল্প আঁচে ঢেকে মাংস রান্না করতে হবে। মাঝে মাঝে ঢাকনা উঠিয়ে নেড়ে দিতে হবে। নিচে যেন লেগে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখবেন। এভাবে কষাতে কষাতে দেখবেন একসময় মাংসের রং কালচে হয়ে এসেছে। যখন দেখবেন পানি একেবারেই শুকিয়ে এসেছে, ওই সময় অল্প অল্প করে গরম পানি মিশিয়ে কষাতে হবে। মাংসের রং কালো হতে অন্তত দেড় ঘণ্টা সময় নেবে। ততক্ষণ রান্না করতেই হবে। যখন মাংসের রং আপনার মনমতো হয়ে যাবে, তখন আদা-রসুন কুচি, শুকনো মরিচ পরিমাণমতো তেলে ভেজে নিতে হবে। তারপর তেলসহ মসলা মাংসের পাত্রে ঢেলে দিতে হবে। এবার মাংস পুনরায় ভালো করে নেড়েচেড়ে নিন। সামান্য গরম মসলা ছিটিয়ে দিতে হবে। একই সঙ্গে আস্ত কাঁচামরিচ ৩-৪টি দিয়ে দিন মাংসে। এভাবে আরও ৫ মিনিট ঢেকে রান্না করুন। তারপর গরম গরম পরিবেশ করুন সুস্বাদু কালা ভুনা

 #কুমড়ো_বীজ_কেন_খাবেনকুমড়ো বীজের উপকারিতাঃ🍒হৃদযন্ত্রের যত্নে সহায়ক— এতে থাকা স্বাস্থ্যকর চর্বি, ম্যাগনেসিয়াম ও অ্যান্টিঅ...
28/07/2025

#কুমড়ো_বীজ_কেন_খাবেন

কুমড়ো বীজের উপকারিতাঃ

🍒হৃদযন্ত্রের যত্নে সহায়ক— এতে থাকা স্বাস্থ্যকর চর্বি, ম্যাগনেসিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হৃদয়কে সুস্থ রাখে।
🍒মস্তিষ্ককে রাখে সক্রিয় ও সতেজ— জিঙ্ক ও ম্যাগনেসিয়াম বুদ্ধি, মনোযোগ ও মেমোরি উন্নত করে।

🍒শরীরের শক্তি ও স্ট্যামিনা বাড়ায়— প্রোটিন ও আয়রন শরীরকে করে শক্তিশালী ও সতেজ।
🍒হাড় মজবুত করে— ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস হাড়কে রাখে মজবুত।
🍒ঘুমের মান ভালো করে— এতে থাকা ট্রিপটোফ্যান মানসিক চাপ কমায় ও ঘুমের মান বাড়ায়।

🍒ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে— রক্তে সুগার লেভেল ঠিক রাখতে সহায়ক।
🍒রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়— ভিটামিন ই ও জিঙ্ক শরীরকে রোগ থেকে সুরক্ষিত রাখে।
🍒পুরুষদের প্রোস্টেট স্বাস্থ্য রক্ষায় উপকারী— বিশেষ করে পুরুষদের প্রোস্টেট গ্রন্থি সুস্থ রাখতে কুমড়ো বীজ গুরুত্বপূর্ণ।

পুষ্টিগুণে ভরপুর:
🍒প্রতি চামচ কুমড়ো বীজে থাকে —প্রোটিন, জিঙ্ক, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।

🍒 প্রতিদিন সামান্য কুমড়ো বীজ খাওয়ার অভ্যাস করুন আর সুস্থ থাকুন প্রাকৃতিকভাবে।

 #রসমালাই_তৈরির_রেসিপি রসমালাই তৈরির উপকরণঃছানার বলের জন্য:দুধ – ১ লিটার,লেবুর রস/ভিনেগার – ২ টেবিল চামচ (ছানা কাটাতে),ম...
28/07/2025

#রসমালাই_তৈরির_রেসিপি

রসমালাই তৈরির উপকরণঃ

ছানার বলের জন্য:

দুধ – ১ লিটার,লেবুর রস/ভিনেগার – ২ টেবিল চামচ (ছানা কাটাতে),ময়দা – ১ চা চামচ (ছানায় মেশানোর জন্য)

সিরা (চিনির পানি) এর জন্য:

পানি – ৪ কাপ,চিনি – ১ কাপ,এলাচ – ২টি

রসমালাইয়ের দুধ:

দুধ – ১ লিটার,চিনি – ৪-৫ টেবিল চামচ (স্বাদমতো),এলাচ – ২টি,কেশর (ঐচ্ছিক) – সামান্য,পেস্তা ও বাদাম কুচি – সাজানোর জন্য

রসমালাই তৈরির পদ্ধতিঃ

১. ছানা তৈরি:

1. দুধ জ্বাল দিয়ে ফুটে উঠলে তাতে লেবুর রস দিন।
2. ছানা কেটে গেলে নামিয়ে পাতলা কাপড়ে ছেঁকে নিন।
3. ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে চেপে জল ঝরিয়ে নিন।
4. ছানাটা ভালোভাবে মেখে মসৃণ করে নিন, এতে ময়দা মিশিয়ে বল তৈরি করুন।

২. সিরা তৈরি ও বল সিদ্ধ:

1. প্যানে পানি, চিনি ও এলাচ দিয়ে সিরা তৈরি করুন।
2. ফুটে উঠলে ছানার বল গুলো দিয়ে দিন।
3. ঢেকে মাঝারি আঁচে ১৫-২০ মিনিট সিদ্ধ করুন।
4. বলগুলো ফুলে গেলে তুলে ঠান্ডা করুন।

৩. দুধ প্রস্তুত:

1. দুধ জ্বাল দিয়ে অর্ধেক কমিয়ে নিন।
2. চিনি, এলাচ ও কেশর দিন।
3. দুধ ঘন হয়ে এলে নামিয়ে ঠান্ডা করুন।

৪. চূড়ান্ত ধাপ:

ছানার বল ঠান্ডা হলে হালকা চেপে সিরার পানি বের করে দিন। এগুলো ঠান্ডা দুধে দিন।
ওপর থেকে পেস্তা ও বাদাম ছড়িয়ে ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা পরিবেশন করুন।

পরিবেশন টিপস:

রসমালাই ঠান্ডা খেতে সবচেয়ে ভালো লাগে। বিশেষ অনুষ্ঠানে এটি চমৎকার মিষ্টান্ন।

 #হেলেঞ্চার_ঔষুধি_গুণহিঞ্চা, হিঞ্চে, হিংচা, হাড়হাচ, হিলোচী, হেলচী, হিমলোচিকা (সংস্কৃত ভাষায়), তিতির ডগা, তিতির শাক, তি...
27/07/2025

#হেলেঞ্চার_ঔষুধি_গুণ

হিঞ্চা, হিঞ্চে, হিংচা, হাড়হাচ, হিলোচী, হেলচী, হিমলোচিকা (সংস্কৃত ভাষায়), তিতির ডগা, তিতির শাক, তিতির ডাটা, তিতা ডাটা এক প্রকার সপুষ্পক উদ্ভিদ। কোথাও হারহস, কোথাও হিংজা আবার কোথাও এলিচি শাক বলা হয়। এর বৈজ্ঞানিক নাম Enhydra fluctuans যা Asteraceae পরিবারভুক্ত।

হেলেঞ্চার ওষুধি গুণ:

ডাযরিয়িা, অধিক পাতলা পায়খানা হলে: যদি কারো অধিক পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া হয়, মল গোটা হয় না, তাহলে এক চা-চামুচ হেলেঞ্চার রস গরম করে সকাল-বিকাল দু’বেলা খাবেন।

চর্ম রোগ, খোস-চুলকানিতে:
সাধারণত বর্ষাকালে এই উপসর্গ বেশী দেখা দেয়। এই অবস্থা হলে প্রত্যহ তিন চা-চামুচ হেলেঞ্চার রস একটু গরম করে খাবেন,খোস-চুলকানি কমে যাবে।

ঘামাচি হলে:
গ্রীষ্মকালে অধিক ঘামাচি হলে, হেলেঞ্চা শাক, ডাঁটাসহ বেটে গায়ে মাখলে ঘামাচি কমে যাবে।

অরুচিতে:
কারো জিভে যেন একটা সর পড়ে আছে, তার ফলে মুখে কোনো স্বাদ নেই এবং অরুচি ভাব। এই অবস্থায় রোগীকে দুই চা-চামুচ হেলেঞ্চার রস গরম করে দিন কতক খেতে দিন। যথেষ্ট উপকার পাবেন।

হাত-পায়ে জ্বালায়:
এই উপসর্গ সাধারণত বর্ষা ও শরৎকালে দেখা যায়। এই অবস্থায় দুই চা-চামুচ হেলেঞ্চার রস আধা কাপ কাঁচা দুধের সঙ্গে খাবেন। হাত-পা জ্বালা কমে যাবে কয়েকদিনের মধ্যেই।

হেলেঞ্চা ঠান্ডা-জ্বর নিরাময়ে বেশ উপকারী। জ্বর বা টাইফয়েডের কারণে দীর্ঘদিন দূর্বলতার পার অরুচি হলে ক্ষুধা সৃষ্টিতে এবং পিত্ত বিঘ্নতায় বেশ উপকারী।
ধবল, ব্রঙ্কাইটিস রোগেও হেলেঞ্চা বেশ উপকারী।

#সহজরান্না

 #মেহেদি_পাতার_কিছু_ঔষধি_গুনাগুণ:হাত সাজানো আর চুলের যত্ন ছাড়াও মেহেদি পাতা শরীরের জন্য বেশ উপকারি। মেহেদি পাতার ঔষধি গু...
26/07/2025

#মেহেদি_পাতার_কিছু_ঔষধি_গুনাগুণ:

হাত সাজানো আর চুলের যত্ন ছাড়াও মেহেদি পাতা শরীরের জন্য বেশ উপকারি। মেহেদি পাতার ঔষধি গুণ:

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখে:

মেহেদি পাতা হৃৎপিণ্ড সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। মেহেদির রস বা বীজ নিয়মিত খেলে কার্ডিওভাস্কুলার সিস্টেম ও রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে। এটি ধমনীতে রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে হার্ট অ্যাটাক ও স্টোকের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।

মাথাব্যথা নিরাময় করে:

মেহেদি গাছের ফুল মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। এই ফুল পেস্ট করে এর সঙ্গে ভিনেগার মিশিয়ে নিতে হবে। এটি কপালে অথবা ব্যথার স্থানে লাগিয়ে উপকার পেতে পারেন। এছাড়া আপনি মেহেদির পেস্টও ব্যবহার করতে পারেন।

খুশকি দূর করে:

খুশকি দূর করতে মেহেদি বেশ কার্যকারী। সরিষা তেল, মেথি, মেহেদি পাতা সেদ্ধ একসঙ্গে যোগ করে এটি চুলে ব্যবহার করতে পারেন। এক ঘণ্টা পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এটি খুশকি দূর করে চুলকে করে ঝলমলে সুন্দর।

বয়সের ছাপ দূর করে:

বয়সের ছাপ (বলিরেখা) দূর করতেও মেহেদির তুলনা নেই। ভাবছেন ত্বক লাল হয়ে যাবে কি না? মুখের ত্বকে মেহেদি ব্যবহারের নিয়ময়টি পুরো আলাদা। আপনার প্রতিদিনের ফেসপ্যাকে মিশিয়ে নিতে পারেন কয়েক ফোটা মেহেদি পাতার রস। তবে ফেসপ্যাক ১০ মিনিটের বেশি রাখা যাবে না। নিয়মিত ব্যবহারে বলিরেখা হবে দূর।

পায়ের জ্বালাপোড়া কমায়:

মেহেদি পাতা ভিনেগারে ভিজিয়ে এক জোড়া মোজার ভেতরে রেখে দিন। এবার এই মোজাটি পায়ে সারা রাত পরে থাকুন। এটি পায়ের জ্বালাপোড়া কমিয়ে দিবে অনেকখানি।

চুলকানি বা ঘা শুকাতে সাহায্য করে:

মেহেদির পেস্ট পিঠ, ঘাড় এবং ঘামাচি আক্রান্ত অন্যান্য স্থানে লাগান। এটি ঘামাচির চুলকানি এবং জ্বালাপোড়া হ্রাস করতে সাহায্য করে। এই মেহেদি দিয়ে তৈরি করে নিতে পারেন মাউথ ওয়াশ। মেহেদি পাতা গুঁড়ো পানিতে গুলিয়ে নিন। এবার এটি দিয়ে কুলকুচি করুন। এটি মুখের ঘা দ্রুত ভাল করে থাকে এবং মুখ জীবাণুমুক্ত করে তোলে।

ক্ষত সারায়:

পুরনো ক্ষত, যেগুলো বার বার ফিরে আসে, এসব ক্ষত সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে মেহেদি। মেহেদিপাতা বেটে এরকম ক্ষতে লাগিয়ে রাখুন।

ঘুমের সমস্যা দূর করে:

যে কোন ধরনের ঘুমের সমস্যা যেমন- ইনসোমনিয়া দূর করতে এই পাতা যথেষ্ট উপকারী। প্রতিদিন নিয়ম করে মেহেদি পাতার রস খেলে ঘুমের সমস্যা সমাধান করা সম্ভব।

পানি পচা রোগে:

সাধারণত নোংরা, জীবাণুযুক্ত পানি লেগে এই রোগ হয়। আবার দীর্ঘক্ষণ পানিতে কাজ করলেও এ রোগ হতে পারে। এতে দুই আঙ্গুলের মাঝের অংশে ক্ষতের সৃষ্টি হয়। এই ক্ষতে মেহেদির প্রলেপ লাগিয়ে রাখলে ঘা ভালো হয়ে যায়।

পা ফাটা রোধ করেঃ

শীতকালে তো পা হরদম ফাটে। তবে কারো কারো বার মাসই পা ফাটার সমস্যা থাকে। এ ছাড়া চামড়া ওঠার সমস্যাও থাকে অনেকের। মেহেদি পাতা বেটে ফাটা জায়গায় পুরু প্রলেপ দিয়ে রাখুন। আধা ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে পা ফাটা প্রতিরোধ করে।

#সহজরান্না #টিপস

 #প্রেসার_কুকারে_কত_সিটি_দেওয়া_উচিত? চাল, মাংস, ডাল ও সবজি রান্নার জন্য সঠিক সিটি সংখ্যা একসাথে জেনে নিনপ্রেসার কুকার দি...
26/07/2025

#প্রেসার_কুকারে_কত_সিটি_দেওয়া_উচিত?

চাল, মাংস, ডাল ও সবজি রান্নার জন্য সঠিক সিটি সংখ্যা একসাথে জেনে নিন

প্রেসার কুকার দিয়ে রান্না করলে সময় বাঁচে, গ্যাস কম লাগে এবং রান্না তাড়াতাড়ি হয়ে যায়। কিন্তু অনেকেই ঠিক জানেন না—কোন খাবার রান্না করতে কতটা সিটি (whistle) দেওয়া দরকার। কম সিটি দিলে রান্না কাঁচা থেকে যায়, আর বেশি সিটি দিলে খাবার গলে যায় বা স্বাদ নষ্ট হয়।

#প্রেসার_কুকারে_সিটি_সংখ্যার_তালিকা

১. সাদা চাল (বসমতি, আতপ ইত্যাদি)
১–২টি সিটি।চাল সহজে সেদ্ধ হয়, তাই অল্প সিটিতেই রান্না হয়ে যায়।

২. লাল চাল বা ব্রাউন রাইস ৫–৬টি সিটি।বাইরের খোল শক্ত হওয়ায় বেশি সিটি লাগে।

৩. ছাগলের মাংস (খাসি)৪–৬টি সিটি।মাংসের টুকরো বড় হলে একটু বেশি সিটি দরকার হয়।

৪. দেশি মুরগি৩–৪টি সিটি।হাড্ডি ও পেশি শক্ত হয়, তাই একটু বেশি সময় লাগে সেদ্ধ হতে।

৫. ব্রয়লার মুরগি ১–২টি সিটি।দ্রুত সেদ্ধ হয়, বেশি সিটি দিলে মাংস গলে যেতে পারে।

৬. মসুর / মুগ ডাল ১–২টি সিটি।এগুলো নরম ধরনের ডাল, অল্প সিটিতেই ভালোভাবে সেদ্ধ হয়।

৭. ছোলা / অড়হর / রাজমা৫–৭টি সিটি।শক্ত দানা, তাই আগে ভিজিয়ে রাখলে কম সিটি লাগবে।

৮. আলু (মাঝারি সাইজ) ২–৩টি সিটি।সেদ্ধ করতে একটু সময় লাগে, তবে বেশি সিটি দিলে একদম গলে যেতে পারে।

৯. সবজি (ফুলকপি, গাজর, বাঁধাকপি) ১–২টি সিটি।সবজি খুব তাড়াতাড়ি সেদ্ধ হয়, বেশি সিটি দিলে গলে যায়।

১০. খিচুড়ি (চাল + ডাল) ২–৩টি সিটি
চাল আর ডাল একসাথে রান্না হয় বলে মাঝামাঝি সিটি দরকার।

অতিরিক্ত কিছু টিপস:

রান্নার পরিমাণ বেশি হলে সিটির সংখ্যা ১–২টি বাড়তে পারে।

গ্যাসের আঁচ খুব কম বা খুব বেশি হলে রান্নার সময়ও পরিবর্তন হতে পারে।
কুকারের ব্র্যান্ড ও সাইজের ওপরেও একটু-আধটু তারতম্য হতে পারে।

#সহজরান্না

 #বেবি_সুইট_মিষ্টি_রেসিপি বেবি সুইট মিষ্টির উপকরণঃগুঁড়ো দুধ.... ১কাপ, সুজি... ১ চা চামচ, ময়দা.... ১ চা চামচ,বেকিং পাউড...
25/07/2025

#বেবি_সুইট_মিষ্টি_রেসিপি

বেবি সুইট মিষ্টির উপকরণঃ

গুঁড়ো দুধ.... ১কাপ, সুজি... ১ চা চামচ, ময়দা.... ১ চা চামচ,বেকিং পাউডার.... হাফ চা চামচ, এলাচ....২ টা, ঘি/তেল... ১ চা চামচ, চিনি....১ কাপ,ডিম... ১ টা (ফেটানো)

সুইট মিষ্টি তৈরির প্রণালীঃ

প্রথমে গুড়ো দুধ, বেকিং পাউডার, সুজি, ময়দা,ঘি দিয়ে ভালো ভাবে মিশিয়ে নিয়ে ডিম ফেটিয়ে নিয়ে এর মধ্যে অল্প অল্প করে দিয়ে মিশাবেন ডো যখন আঠালো হয়ে যাবে, তখন ঢেকে পাঁচ মিনিটের জন্য রেখে দিবেন। ৫ মিনিট পর একদম সফট হয়ে যাবে। হাতে তেল বা ঘি মেখে নিয়ে ছোট ছোট গোল সেপ করে নিবেন। এর পর তেল টা যখন হালকা গরম হবে তখন সেপ করা মিষ্টি গুলো তেলের মধ্যে দিয়ে দিবেন। এই পর্যায় চুলার আচ একদমে লো হিটে দিয়ে দিবেন, মিষ্টি গুলো যখন উপরে উঠে আসবে তখন ৩০ সেকেন্ড এর মত মিষ্টি গুলো একটু নাড়াচাড়া দিয়ে, কিছু মিষ্টি তুলে ফেলবেন। এটা সাদা কালার এর জন্য। এর পর চামচ দিয়ে আরো কিচ্ছু খন নাড়াচাড়া দিয়ে যখন দেখবেন লাল কালার হয়ে আসছে তখন কিছুটা তুলে ফেলবেন।কালো কালার করার জন্য আবার কিছু সময় ভাজবেন যখন কালো হয়ে আসবে তাখন তুলে ফেলবেন।

সিরার জন্য একটি হাড়িতে এক কাপ চিনির দুই কাপ পানি দিয়ে দিবেন, আর এলাচ। চুলায় সিরা তৈরি হওয়ার পর বানানো মিষ্টি গুলো দিয়ে ঢেকে জাল করবেন ৫ মিনিটের পর্যন্ত, ৫ মিনিট পর নামিয়ে ফেলবেন। এক ঘন্টা চিনির সিরার মধ্যে মিষ্টি গুলো রেখে দিবেন এক ঘন্টা পর মিষ্টি রেডি।

মিষ্টির কিছু টিপস

যখন মিষ্টির ডো তৈরি করবেন তখন ডিম টা অল্প অল্প করে দিবেন একবারে দিবেন না। ডো টা যেন সফট হয় ফাটা না থাকে।
মিষ্টি যখন তেলে ভাজবেন তখন তেল বেশি গরম অবস্থায় দিবেন না, হালকা গরম বেশি গরম অবস্থায় দিলে মিষ্টি শক্ত হয়ে যাবে।
চিনির সিরা বেশি ঘন করবেন না। চিনি গলে আসা পর্যন্ত জাল করে মিষ্টি দিয়ে দিবেন।

Address

বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট, দেবীগঞ্জ ফার্ম গেইট
পঞ্চগড়।
৫০২০

Opening Hours

05:00 - 21:30

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সহজ রান্না posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to সহজ রান্না:

Share