আমাদের মনিরামপুর

আমাদের মনিরামপুর সবার আগে সর্বশেষ সংবাদ জানতে সব সময় আমাদের সাথে থাকুন।
(2)

ভালোবাসার শেষ পরিনতি!!! অসম প্রেমের পরিণতি যে অপমৃত্যু, সেই কথাটি প্রমাণ করে গেলেন ইয়াসমিন আক্তার মাহী (২১) নামে এক তরুণ...
10/08/2025

ভালোবাসার শেষ পরিনতি!!!

অসম প্রেমের পরিণতি যে অপমৃত্যু, সেই কথাটি প্রমাণ করে গেলেন ইয়াসমিন আক্তার মাহী (২১) নামে এক তরুণী। যশোরের আলোচিত টিকটকার এই মাহী ২২ জুলাই সোমবার রাত সোয়া ১টার দিকে যশোর শহরের ধর্মতলা এলাকার একটি ভাড়া ফ্ল্যাটে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন।

মৃত্যুর আগে লিখে যান,‘ভালোবাসা বলতে কিছুই হয় না’

ধনী-গরিবের চিরন্তন দ্বন্দ্বমাহী যশোর জেলার শার্শা উপজেলার বেনাপোলের সাদিপুর গ্রামের দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা রবিউল ইসলাম পেশায় দিনমজুর এবং মা ফুলি বেগম গৃহিণী। মাহি নিজেকে তুলে ধরেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।ফেসবুক ও টিকটকে তার জনপ্রিয়তা ছিল চোখে পড়ার মতো। নিজের সৌন্দর্য, আত্মবিশ্বাস ও কনটেন্টের জন্য অল্প সময়েই সংগ্রহ করেন হাজার হাজার ফলোয়ার।

মাহীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে একই শার্শা উপজেলার পুটখালী এলাকার আলোচিত স্বর্ণ চোরাকারবারি ‘গোল্ড নাসির’-র ভাতিজা ও ব্যবসায়ী পরিবারের ছেলে সাকিবুল হাসান বিশালের (২৪)। বিশালের বাবা অলিয়ার রহমান ও মা সোমা খাতুন স্থানীয়ভাবে বিত্তশালী ও প্রভাবশালী হিসেবে পরিচিত।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বছর দেড়েক হলো ধনী পরিবারের ছেলে বিশাল তার প্রেমিকা মাহীর জন্য যশোর শহরের ধর্মতলায় একটি ভাড়া ফ্ল্যাটের ব্যবস্থা করে দেন। এই ফ্ল্যাটের ভাড়া, থাকা-খাওয়ার যাবতীয় খরচ বহন করতেন বিশাল। মাঝেমধ্যে সেখানে একসঙ্গে থাকতেন তারা।

কিন্তু তাদের এই সম্পর্কের কথা বেশিদিন গোপন থাকেনি। বিষয়টি বিশালের পরিবার জানার পরপরই শুরু হয় মাহীর প্রতি হুমকি-ধমকি। তাকে বিশালের জীবন থেকে সরে যাওয়ার জন্যে শাসানো হয়েছে। সরাসরি আবার মোবাইলফোনেও। প্রতিবাদ করায় মারধরের শিকার হন মাহীর বড় ভাই ।

১৫ থেকে ১৯ জুলাই পর্যন্ত মাহীর সঙ্গে যশোরের সেই ফ্ল্যাটে ছিলেন বিশাল। এরপরেই পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়। ২০ জুলাই বিশালের বাবা-মা ও অন্যান্য স্বজনরা কোতোয়ালি থানায় মাহীর নামে একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন। এতে মাহীর ওপর মানসিক চাপ তীব্র হয়।

মর্যাদা ও সম্পর্কের টানাপড়েনে ভেঙে পড়েন মাহী। হতাশায় একপর্যায়ে ২২ জুলাই গভীর রাতে তিনি গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন। আত্মহত্যার আগে নিজের মোবাইলে টিকটকে একটি ভিডিও পোস্ট করেন। যেখানে ঘরের ছাদের ফ্যানের সঙ্গে একটি ওড়না ঝুলে থাকতে দেখা যায়। ক্যাপশনে লেখা ছিল, “ভালোবাসা বলতে কিছুই হয় না ব্যর্থ…”

আত্মহত্যার মুহূর্তে মাহী তার প্রেমিক বিশালকে ভিডিও কলে রেখেছিলেন। ভিডিও কলে কাঁদতে কাঁদতে তিনি নিজের কষ্ট, অপমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে হতাশার কথা বলেন। কিন্তু বিশাল কোনো উদ্যোগ নেননি বলেও অভিযোগ উঠেছে। আত্মহত্যার পরপরই বিশাল ফ্ল্যাটের মালিককে ফোন করে মাহীর বন্ধু বান্ধবীকে সেখানে পাঠানোর অনুরোধ করেন।

মাহীর পরিবারের পক্ষ থেকে স্পষ্ট অভিযোগ করা হয়েছে, এই আত্মহত্যা একক নয়, বরং এটি পরিকল্পিত মানসিক নির্যাতনের ফল। প্রেমিক সাকিবুল হাসান বিশাল ও তার পরিবারের হুমকি, সামাজিক অবমাননা এবং কুৎসার কারণে মাহী এই পথ বেছে নিতে বাধ্য হন।

মাহীর বড় ভাই বলেন, আমরা গরিব মানুষ। কিন্তু আমার বোন কারো ওপর নির্ভর করে চলতে চায়নি। ও নিজে জীবন চালানোর চেষ্টা করত। ওই ছেলের ফাঁদে পড়ে আমার বোন শেষ হয়ে গেল। আমরা ন্যায়বিচার চাই।”
এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসনাত বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

একটি সূত্র জানায়,মৃত্যুর প্ররোচনার অভিযোগ নিয়ে পুলিশ প্রাথমিক তদন্ত শুরু করেছে বলে জানা গেছে।সামাজিক প্রতিক্রিয়া মাহীর এই আত্মহত্যা ইতিমধ্যেই সামাজিক মাধ্যমে আলোড়ন তুলেছে। অনেকেই বিষয়টিকে একটি ক্লাসভিত্তিক সামাজিক নিপীড়ন হিসেবে দেখছেন। যেখানে একজন সাধারণ নারীর জীবন ধ্বংস করে দেওয়া হয় ক্ষমতাধর পরিবারের চাপে।

তার শেষ ভিডিওটিও এখন সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার হচ্ছে ব্যাপকভাবে। একদল বলছেন,এই মৃত্যু নয়, এটা হত্যারই নামান্তর। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এখন একটি প্রশ্নই পাক খাচ্ছে-এই মৃত্যুর জন্য কে দায়ী ?

মাহী শুধুই ভালোবেসেছিলেন একজন ধনী পরিবারের ছেলেকে। নাকি অপরাধ ছিল দরিদ্র ঘরের মেয়ে হয়েও সম্মানের সঙ্গে বাঁচতে চাওয়া? এমন প্রশ্ন উঠছে এখন।

একক মানসিক দুর্বলতার ফল এই আত্মহত্যা নয়, বরং সামগ্রিক একটি সামাজিক অসাম্য ও শ্রেণিচাপের উদাহরণ বলেই মনে করছেন অনেকেই। মাহীর মৃত্যুর পেছনে রয়েছে বিশাল ও মাহীর সম্পর্কটি সমাজে “অসম সম্পর্ক”হিসেবে চিহ্নিত হয়। এই সম্পর্ককে ধনী পরিবারের জন্য “লজ্জার”কারণ মনে করা হয়। সমাজিক মর্যাদা রক্ষার নামে চাপ প্রয়োগ করা হলো তার প্রতি।

প্রেমে বাধা এলে নারীকেই দোষী মনে করা, ভয়ভীতি দেখানো, মামলা দেওয়া, পরিবারকেও লাঞ্ছিত করা—এই প্রবণতা সমাজে প্রতিনিয়ত চলছে।

টিকটক ও ফেসবুকে প্রকাশ্য উপস্থিতির কারণে মাহী একাধিকবার অনলাইনে অপমানিত হয়েছেন। হোয়াটসঅ্যাপ,ম্যাসেঞ্জারে পাওয়া হুমকি—সবই সুপরিকল্পিত মানসিক দমন কৌশলের অংশ ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অভিযোগ থাকলেও, পূর্ববর্তী সময় পুলিশ বা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোন কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি বলে মাহীর পরিবার দাবি করেছে। বরং বিশালের পরিবারের অবস্থান ছিল বেশ শক্তিশালী।

প্রেমের সম্পর্ক ছিন্ন করা,সামাজিক অপমান ও চাপ একজন তরুণীর জন্য কী পরিমাণ মানসিক ক্ষতির কারণ হতে পারে—তা উপলব্ধি করা হয় না পরিবার, সমাজ বা কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে।

এ আত্মহত্যা কি প্রতিরোধযোগ্য ছিল না? যদি একজন তরুণী আত্মহত্যার আগে ভিডিও কলের মাধ্যমে নিজের হতাশা জানায়,তাহলে প্রেমিক বা সংশ্লিষ্ট কারো কি দায়িত্ব ছিল না তা থামানোর?
এই প্রশ্নগুলোর উত্তর এখনও মিলছে না। তবে মাহীর মৃত্যুর ঘটনাটি স্পষ্ট করে দিয়েছে, আমাদের সমাজে নারীর ভালোবাসার স্বাধীনতা, শ্রেণিভিত্তিক বৈষম্য ও ডিজিটাল সহিংসতার বিষদাঁত কতটা গভীরে প্রোথিত।

এ ঘটনাকে ঘিরে এলাকাজুড়ে ও সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। অনেকেই বলছেন—এটা ‘আত্মহত্যা’ নয়, এটি ‘সোশ্যাল ক্লাস-ক্রাই ‘ এবং ‘মনস্তাত্ত্বিক খুন’।

যাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভূমিকা ছিল,তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি উঠছে সর্বত্র। অনেকেই আশা করছেন, আইনি তদন্ত সুষ্ঠু হলে প্রকৃত সত্য উন্মোচিত হবে।

মাহী আর নেই, কিন্তু রেখে গেলেন সমাজের অসঙ্গতির চকচকে প্রতিচ্ছবি। তার মৃত্যু একটা বিরাট প্রশ্ন রেখে গেছে — একজন নারীর ভালোবাসার মূল্যায়ন, সমাজের মানুষের দায়বদ্ধতা, সহানুভূতি আর দেশের প্রচলিত আইনের কার্যকারিতা নিয়ে।

এ প্রসঙ্গে পিতা অলিয়ার রহমান বলেছেন,আমার ছেলে এ ঘটনার সাথে জড়িত না। তার পরিচিত ছিল মাহির সাথে কিন্তু মাহি বয়সে অনেক বড় তাছাড়া আমার ছেলে ক্লাস নাইনে পড়ে। ওলিয়ার রহমান বিশালের সাথে মাহির সম্পর্কের কথা অস্বীকার করেন এবং পরে কথা বলবেন বলে মোবাইল ফোন কেটে দেন।

তবে এবিষয়ে অভিযুক্ত সাদিকুল হাসান বিশালের সাথে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায় এবং বারবার চেষ্টা করেও তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
সর্বশেষ এ বিষয়ে যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার এসআই অনুপ কুমার সাহা বলেছেন এ ব্যাপারে একটি যশোর কোতোয়ালি মডেল থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে ।

#মনিরাপুর #ভাইরালভিডিওシভিডিও #প্রতারনা #প্রেমিকার #দূর্রঘটনা #টিকটক #প্রেম

যশোর মনিরামপুর পৌরসভার সৌন্দর্য দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।  #মনিরাপুর
10/08/2025

যশোর মনিরামপুর পৌরসভার সৌন্দর্য দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। #মনিরাপুর

মনিরামপুর হাসপাতালের জানালা ভেঙে অক্সিজেন সিলিন্ডার চুরিযশোরের মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিত্যক্ত একটি কোয়...
09/08/2025

মনিরামপুর হাসপাতালের জানালা ভেঙে অক্সিজেন সিলিন্ডার চুরি

যশোরের মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিত্যক্ত একটি কোয়ার্টারের জানালার গ্রিল ভেঙে রোগীদের জন্য রক্ষিত তিনটি অক্সিজেন সিলিন্ডার ও দুটি মাদুর (ম্যাটস) চুরি হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) রাত ১০টার দিকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ চুরির বিষয়টি টের পেয়ে থানা-পুলিশকে জানায়। এ ঘটনায় রাতেই থানায় লিখিত অভিযোগ করেন হাসপাতালের স্টোরকিপার সাইফুল ইসলাম। পরে পুলিশ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে তিনজনকে আটক করেছে।

আটকরা হলেন- মনিরামপুর পৌরসসভার বিজয়রামপুর গ্রামের রিয়াজ হোসেন (২৩), উপজেলার হোগলাডাঙ্গা গ্রামের শরিফুল ইসলাম (৫০) ও জয়নগর গ্রামের মহাসিন আলম (৪২)। মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক অনুপ বসু ঘটনার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘হাসপাতাল থেকে অক্সিজেন সিলিন্ডার ও ম্যাটস চুরি করে মনিরামপুর বাজারের একটি ভাঙ্গারির দোকানে বিক্রির সময় রাত ১০টার দিকে কয়েকজন দেখে আমাকে মোবাইলে বিষয়টি জানান। এরপর আমরা খোঁজ নিয়ে দেখতে পাই, হাসপাতালের একটি কোয়ার্টারের পেছনের জানালার গ্রিল ভাঙা। সেখানে ভেতরে রক্ষিত অক্সিজেন সিলিন্ডার ও ম্যাটস নেই।’

অনুপ বলেন, ‘বিষয়টি থানায় জানানো হলে পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। এরপর তারা ভাঙ্গারির দোকান থেকে সিলিন্ডার জব্দ করে। ভাঙ্গারির দোকানির দেওয়া তথ্যমতে চোর শনাক্ত হয়।

পরে রাতে পুলিশ তিনজনকে আটক করে। আমাদের পক্ষ থেকে স্টোরকিপার সাইফুল ইসলাম চুরির বিষয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।’মনিরামপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুজন মাহমুদ বলেন, ‘রিয়াজ হাসপাতাল থেকে তিনটি সিলিন্ডার চুরি করে এনে দুটি ভাঙ্গারির দোকানে বিক্রি করেছেন। দোকানি শরিফুল ইসলাম দুটি ও মহাসিন একটি সিলিন্ডার কেনেন। ম্যাটস চুরির বিষয়টি জানা নেই। এ ঘটনায় থানায় তিনজনের নামে মামলা হয়েছে। আমরা তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করেছি।’

#মনিরাপুর #চোর #সিলিন্ডার

09/08/2025

পূর্নিমার চাঁদ

09/08/2025

গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় মনিরামপুর উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি আলহাজ্ব এড.শহীদ মোহাম্মদ ইকবাল হোসেনকে রাত সাড়ে ১২ টার দিকে যশোরে একটি বেসরকারি হাসপাতালের ভর্তি করা হয়েছে। #মনিরাপুর #ভাইরালভিডিওシভিডিও #ইকবাল #সভাপতি

টানা দ্বিতীয় বার যশোর জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ  মনোনীত হলো মণিরামপুর থানার ওসি বাবলুর রহমান। জেলা পুলিশ সুপার রওনক জ...
08/08/2025

টানা দ্বিতীয় বার যশোর জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ মনোনীত হলো মণিরামপুর থানার ওসি বাবলুর রহমান। জেলা পুলিশ সুপার রওনক জাহান থেকে বিশেষ পুরস্কার পেলেন।
#পুলিশ #মনিরাপুর

মণিরামপুর থানা পুলিশের অভিযানে ০৭ জন আসামী গ্রেফতার । যশোর জেলার সম্মানিত পুলিশ সুপার জনাব রওনক জাহান মহোদয়ের নির্দেশক্র...
07/08/2025

মণিরামপুর থানা পুলিশের অভিযানে ০৭ জন আসামী গ্রেফতার ।

যশোর জেলার সম্মানিত পুলিশ সুপার জনাব রওনক জাহান মহোদয়ের নির্দেশক্রমে মণিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব মোঃ বাবলুর রহমান খান এর নের্তৃত্বে মণিরামপুর থানা পুলিশ ও খেদাপাড়া পুলিশ ক্যাম্প কর্তৃক ইং-০৭/০৮/২০২৫ তারিখ মনিরামপুর থানা এলাকায় এসআই/অরুপ কুমার বসু, এসআই খান শাহাবুর রহমান, এএসআই মোঃ তারিকুল ইসলাম সংগীয় অফিসার ও ফোর্সসহ অভিযান পরিচালনা করিয়া মণিরামপুর থানার মামলা নং-১১, তাং-০৭/০৮/২০২৫, ধারা-৩৬(১) সারণির ১০(ক)/৪১ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ এর আসামী ১। রওশন আক্তার রুপা (৩০) ২। শুভ বিশ্বাস (২০), দ্বয়কে ৩০ (ত্রিশ) পিচ ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার করা হয় এবং সিআর-১২/২০২১ (মণিরামপুর) সাজাপ্রাপ্ত এর আসামী ৩। মোছাঃ নুরজাহান বেগম, ডাইরী নং-৪২১৪, তাং- ২৪/০৩/২৫ এর আসামী ৪। মোঃ আবু সাইদ হোসেন রুবেল, সিআর-৩৩০/২১ (কেশবপুর) (সাজা প্রাপ্ত) আসামী ৫। মোঃ আইয়ুব হোসেন, জিআর-২৭৬/২৪ এর আসামী ৬। মোঃ আবু কালাম (ঘটক) (৪২), জিআর- ২০৭/২৩ এর আসামী ৭। মোঃ আব্দুস সালাম সরদার (৪০)গনকে গ্রেফতার করে।

গ্রেফতারকৃত আসামীদের ইং ০৭/০৮/২০২৫ খ্রিঃতারিখ বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়।

আসামীদের নাম ও ঠিকানাঃ-

১। নামঃ- রওশন আক্তার রুপা (৩০)
পিং-মোঃ ইউসুফ আলী মোড়ল
স্বামীঃ- মনির হোসেন
সাংঃ- পাড়দিয়া
থানাঃ- মনিরামপুর
জেলাঃ- যশোর।

২। নামঃ- শুভ বিশ্বাস (২০)
পিংঃ-সুব্রত বিশ্বাস
সাংঃ- পাড়দিয়া
থানাঃ- মনিরামপুর
জেলাঃ- যশোর।

৩। নামঃ- মোছাঃ নুরজাহান বেগম
স্বামীঃ- মোঃ মতিয়ার রহমান মোড়ল
সাংঃ- মদনপুর
থানাঃ- মণিরামপুর
জেলাঃ- যশোর।

৪। মোঃ আবু সাইদ হোসেন রুবেল
পিংঃ- মোঃ আকবর আলী
সাংঃ-ফেদাইপুর
পোষ্টঃ-খানপুর
থানাঃ-মণিরামপুর
জেলাঝ-যশোর।

৫। মোঃ আইয়ুব হোসেন
পিংঃ- মোঃ নওশের আলী গাজী
সাংঃ- দত্তকোনা
থানাঃ- মণিরামপুর
জেলাঃ- যশোর।

৬। মোঃ আবু কালাম (ঘটক) (৪২)
পিংঃ- মৃত চাঁন খাঁ
সাংঃ- বাসুদেবপুর
থানাঃ- মণিরামপুর
জেলাঃ- যশোর।

৭। মোঃ আব্দুস সালাম সরদার (৪০)
পিংঃ-মোঃ আবুল বাশার সরদার
সাংঃ- দত্তকোনা (গাজীপাড়া)
থানাঃ- মণিরামপুর
জেলাঃ- যশোর। #ইয়াবা #মামলা #গ্রেপ্তার

বাংলাদেশ ইট প্রস্তুতকারী মালিক সমিতি মনিরামপুর উপজেলা শাখার নব-নির্বাচিত সভাপতি মোহাম্মদ রবিউল ইসলাম মিঠু এবং সাধারণ সম্...
07/08/2025

বাংলাদেশ ইট প্রস্তুতকারী মালিক সমিতি মনিরামপুর উপজেলা শাখার নব-নির্বাচিত সভাপতি মোহাম্মদ রবিউল ইসলাম মিঠু এবং সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান ফারুক

বহুল আলোচিত শ্যামকুড় ইউনিয়নের ইয়াবা ব্যাবসায়ী মনির পরবর্তী আপডেট জানাবো।                #ইয়াবা  #প্রতারনা
07/08/2025

বহুল আলোচিত শ্যামকুড় ইউনিয়নের ইয়াবা ব্যাবসায়ী মনির পরবর্তী আপডেট জানাবো। #ইয়াবা #প্রতারনা

যশোরে থানায় ঢুকে ‘হুমকি’, জামায়াত নেতা গ্রেপ্তারযশোরের কেশবপুর থানায় ঢুকে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার সঙ্গে মারমুখী আচরণ ও হ...
06/08/2025

যশোরে থানায় ঢুকে ‘হুমকি’, জামায়াত নেতা গ্রেপ্তার

যশোরের কেশবপুর থানায় ঢুকে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার সঙ্গে মারমুখী আচরণ ও হুমকি দেওয়ার অভিযোগে জামায়াতে ইসলামীর এক নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বুধবার সকালে যশোর শহর থেকে আটকের পর তাকে আদালতে তোলা হলে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন বলে জানান কেশবপুর থানার ওসি আনোয়ার হোসেন।

গ্রেপ্তার আইনজীবী ওজিউর রহমান জামায়াতে ইসলামীর কেশবপুর উপজেলা পেশাজীবী পরিষদের সভাপতি। তিনি ছাত্রশিবিরের যশোর জেলা পূর্ব শাখার সাবেক সভাপতি।

হুমকির ঘটনায় রোববার কেশবপুর থানার এসআই মোকলেছুর রহমান বাদী হয়ে ওজিউর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা করেন।

এসআই মোকলেছুর রহমান বলেন, “সম্প্রতি ওজিউর রহমানের চাচাতো ভাই উপজেলার লক্ষীনাথকাঠি গ্রামের শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে একজন বাদী হয়ে একটি মামলা করেছেন। ওই মামলায় শহিদুলকে আসামি করায় রোববার থানায় ঢুকে পুলিশকে অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ ও হুমকি দেন ওজিউর।”

সকালে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই সাইমুন হাসান অভিযান চালিয়ে ওজিউরকে গ্রেপ্তার করেন বলে জানান তিনি।

ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, পুলিশের কাজে বাধা দেওয়া ও হুমকির ঘটনায় ওজিউর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। #মামলা #গ্রেপ্তার #পুলিশ #কেশবপুর #জামাতইসলাম #জামাতশিবির #জামাত

লাউড়ি রামনগর কামিল মাদ্রাসায় অভিভাবক সদস্য নির্বাচনে জামায়াত সমর্থিত প্রার্থীদের জয়যশোরের মনিরামপুর উপজেলার লাউড়ি রামনগর...
06/08/2025

লাউড়ি রামনগর কামিল মাদ্রাসায় অভিভাবক সদস্য নির্বাচনে
জামায়াত সমর্থিত প্রার্থীদের জয়

যশোরের মনিরামপুর উপজেলার লাউড়ি রামনগর কামিল (এম এ) মাদ্রাসায় গভর্নিং বডির অভিভাবক সদস্য পদে নির্বাচন আজ ৬ আগস্ট উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সকাল থেকেই ভোটারদের সরব উপস্থিতিতে জমে ওঠে ভোটগ্রহণ। মাদ্রাসাটিতে মোট ভোটার সংখ্যা ছিল ৬৫৯ জন। নির্বাচনে অংশ নেয় দুটি রাজনৈতিকভাবে সমর্থিত প্যানেল—বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সমর্থিত প্যানেল।

প্রার্থীরা ছিলেন,বিএনপি প্যানেল: আব্দুল গফুর (প্রতীক: আম), খালিদুর রহমান (প্রতীক: ছাতা)।জামায়াত প্যানেল: মাওলানা মারুফ হোসাইন (প্রতীক: বই), মাওলানা নূর নবী (প্রতীক: খেজুর গাছ)।সকালে কেন্দ্র ও আশপাশের এলাকায় ছিল উৎসবের আমেজ। নারী-পুরুষ ভোটারদের অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মতো। কেন্দ্রের বাইরে বসে বিভিন্ন খাবারের অস্থায়ী দোকান—চটপটি, পাপড়, বাদামসহ ছিল ব্যাপক জমজমাট আয়োজন।তবে, বেলা ১১টার দিকে দুই প্যানেলের সমর্থকদের মধ্যে কথাকাটাকাটি ও বাকবিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। মুহূর্তেই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পুলিশ দ্রুত হস্তক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। কেন্দ্রে মোতায়েন ছিল বিপুল সংখ্যক আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। এমনকি সেনাবাহিনীর একটি টহল গাড়িকেও এলাকায় টহল দিতে দেখা যায়।

নির্বাচন শেষে ফলাফলে জামায়াত-সমর্থিত প্রার্থীরা উভয় পদেই বিজয়ী হয়েছেন।এবতেদায়ী ও দাখিল স্তরে:মাওলানা মারুফ হোসাইন (প্রতীক: বই) পেয়েছেন ২৩৯ ভোট।প্রতিদ্বন্দ্বী খালিদুর রহমান (প্রতীক: ছাতা) পেয়েছেন ১৮৭ ভোট।কামিল স্তরের সাধারণ অভিভাবক সদস্য:মাওলানা নূর নবী (প্রতীক: খেজুর গাছ) পেয়েছেন ২৪৭ ভোট।প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল গফুর (প্রতীক: আম) পেয়েছেন ১৮০ ভোট।

শ্যামকুড় ইউনিয়ন দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। এই ইউনিয়নেই মনিরামপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মিন্টুর বাড়ি অবস্থিত।

এই প্রেক্ষাপটে জামায়াত-সমর্থিত প্রার্থীদের বিজয়কে তারা "গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সাফল্য" হিসেবে দেখছে। স্থানীয় পর্যায়ে সাধারণ মানুষের আস্থা ও সমর্থন আদায় করেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও বিজয়ের পথ সুগম হবে এমনটাই বিশ্বাস জামায়াতের সমার্থকেরা।

স্থানীয় রা বলছে,শান্তিপূর্ণ ও স্বচ্ছ নির্বাচন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়। #মনিরাপুর

সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটার কুমিরা বাসস্ট্যান্ডে বাস ও ট্রাকের মুখোমুখী সং-ঘ-র্ষ!
05/08/2025

সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটার কুমিরা বাসস্ট্যান্ডে বাস ও ট্রাকের মুখোমুখী সং-ঘ-র্ষ!

Address

মনিরামপুর
যশোর
7440

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আমাদের মনিরামপুর posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share