18/07/2022
নির্বাচনী নিবন্ধন থেকে বাদ পড়তে পারে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সহ জামায়াতে ইসলাম_______
(একুশেETV)'এর একটা সংবাদে দেখলাম রাজনৈতিক বিশ্লেষক সহ নির্বচন কমিশনার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সহ আরও অনেকগুলো রাজনৈতিক দলগুলোর নিবন্ধন বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিতে চাচ্ছে।
যদিও এখনও এমন সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারেনি নির্বাচন কমিশনার।
তাঁরা বাদ করার কারণ দেখাতে গিয়ে বলেছেন,
(১) তৃণমূলে জনসমর্থন নেই।
অথচ অন্যান্য দলের চাইতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ'এর সমর্থন সবার উপরে।
(২) জনসমর্থন নেই।
অথচ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ'এর জনসমর্থন সবার উপরে আলহামদুলিল্লাহ।
(৩) কর্মসূচি ভিত্তিক রাজনীতি নেই।
অথচ প্রতিটা ইস্যু নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নানান কর্মসূচি দিয়েছে দিচ্ছে।
(৪) কার্যালয় নেই।
অথচ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সহ এই দলের অন্যান্য অঙ্গসংগঠনের পর্যন্ত নিজস্ব কার্যালয় রয়েছে।
(৫) এছাড়া নির্বাচন কমিশন সহ রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলেন,
বড় দলের সাথে ঐক্যজোট গঠন করা ছাড়া অন্যান্য দলগুলোর আর কোনো অবস্থা নেই।
অথচ আল্লাহর রহমতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আজও ক্ষমতালোভীদের সাথে ঐক্যজোট না করে নিজ গতিতে এই পর্যন্ত এসেছে। সামনেও চলবে ইন শা আল্লাহ।
তবে শায়েখে চরমোনাই বলেছেন, ইসলাম,দেশ ও মানবতার কল্যাণে যারা আমাদের সাথে ঐক্য করতে আসবে, আমরাও তাদের সাথে ঐক্য করবো। এছাড়া কখনোই কারো ঐক্য হবেনা।
(৬) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিবন্ধিত ৩৯টি রাজনৈতিক দলের সাথে সংলাপে বসতে চায় নির্বাচন কমিশনার। নির্বাচনকে সামনে রেখে সকলের সাথে পরামর্শ করতে চান ওঁরা। এ-ক্ষেত্রে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ থেকেও আমীর,নায়েবে আমীরের উপস্থিত থাকা জরুরী বলে মনে করছি আমি।
(৭) প্রতিটা দলে ৩৩ শতাংশ নারী নেতৃত্ব না থাকায় বাদ দিতে চায় ইসলামী রাজনৈতিক দলগুলোকে।
অথচ রাজনীতির নীতিমালায় ও নিবন্ধিত সনদে এমন কিছুই উল্লেখ নেই। সুতরাং এমন একটি কারণ দেখিয়ে কোনো নিবন্ধিত দলের নিবন্ধন বাতিল করার কোনো মানেই হবেনা।
(৮) বিশেষ করে জামায়াতে ইসলাম দলের নিবন্ধন বাদ করতে চায় নির্বাচন কমিশন। কেননা তাদের ভাষ্যমতে ওঁরা মুক্তিযোদ্ধাবিরুধী একটি দল। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাও এমনটা ভাবছেন।
এছাড়া আরও কয়েকটি দল রয়েছে।
যেমনঃ (ক) ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।(খ) বাংলাদেশ মুসলিম লীগ। (গ) জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামী।
বিশেষ করে এই ৪টি দলের উপর ওদের নজর একটু বেশিই।
যার ফলে প্রতিটা দলের নি