Pravat-প্রভাত

Pravat-প্রভাত লিখালিখি আমার ধ্যান জ্ঞান🥰
Blood Group—🇦 ➕ হাজারো অসাধারণের মধ্যে একজন সাধারণ মানুষ

আমার মন খারাপে এককালীন সজিব সান্ত্বনা দিয়ে অনেকেই পালিয়েছে।কিন্তু মন খারাপ নিয়ে আমার কাছে কেউ সময় চাইলে আমি তার একাকিত্ব...
28/08/2025

আমার মন খারাপে এককালীন সজিব সান্ত্বনা দিয়ে অনেকেই পালিয়েছে।কিন্তু মন খারাপ নিয়ে আমার কাছে কেউ সময় চাইলে আমি তার একাকিত্বে ভরা অসংখ্য নিঃসঙ্গ ডাক বিনিদ্র থেকেও সময় দিয়েছি।

সাময়িকভাবে পাশে থেকে অনেকেই বন্যার স্রোতের মতো রঙ বেরঙের ভালোবাসা দেখিয়ে গেছে, আবার সেই স্রোতে তারা ভেসেও গেছে।কেউ সারাজীবন থেকে যায়নি। সময় কত দ্রুতই না বদলে যায়, আপন হয়ে থেকে যেতে আসা মানুষগুলো সময়ের ফাঁ'দে পা ফেলে স্বার্থপর হয়ে চলে গেছে কতো! মানুষগুলো আমার-আপনার ভাবনার চাইতেও বেশি ভাবাত্মক!

অপেক্ষা আছি কোনো একদিন সাগরের মাঝে ছেড়ে দিবো। মনে যত কথা , যে কথা বুকের ভেতর তীব্র ব্যাথা তৈরি হয়, না বলার কারণে। কথা গুলো জমে জমে ব্যাথা গুলো এই সাগরে গিয়ে প্রকাশ করবো।

অকৃতী অধম বলে’ও তো, কিছুকম ক'রে মোরে দাওনি!যা’ দিয়েছ তারি অযোগ্য ভাবিয়া,কেড়েও তো কিছু নাওনি-রজনীকান্ত সেন
27/08/2025

অকৃতী অধম বলে’ও তো, কিছু
কম ক'রে মোরে দাওনি!
যা’ দিয়েছ তারি অযোগ্য ভাবিয়া,
কেড়েও তো কিছু নাওনি

-রজনীকান্ত সেন

বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস
07/08/2025

বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস

Any guess?Upcoming video....
19/07/2025

Any guess?

Upcoming video....

হারিয়ে যাওয়া এক বিখ্যাত পেশা- ভিস্তিওয়ালা।।ইতিহাসে ভিস্তিওয়ালারা সুপরিচিত হয়ে আছে মুঘল সম্রাটের প্রাণ বাঁচিয়েছিলেন সেই স...
15/07/2025

হারিয়ে যাওয়া এক বিখ্যাত পেশা- ভিস্তিওয়ালা।।

ইতিহাসে ভিস্তিওয়ালারা সুপরিচিত হয়ে আছে মুঘল সম্রাটের প্রাণ বাঁচিয়েছিলেন সেই সময় থেকে। চৌসার যুদ্ধে শের শাহের আক্রমণে ডুবতে বসা সম্রাট হুমায়ূনকে বাঁচিয়েছিল নাজিম নামের এক ভিস্তিওয়ালা, তখন সে সম্রাটকে চিনতে পারেনি, সম্রাট হুমায়ুন কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে ভিস্তিওয়ালকে ওয়াদা করেছিল তিনি ফিরে গিয়ে তাকে একদিনের সম্রাট বানাবেন। পরে সম্রাট ফিরে গিয়ে সত্যিই ভিস্তিওয়ালা নাজিমকে ডেকে ওয়াদা অনুসারে একদিনের জন্য ভারতবর্ষের সম্রাট করেন।বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি পর্যন্ত ঢাকার রাস্তায় ভিস্তিদের আনাগোনা ছিল। ঊনবিংশ শতাব্দীর ঢাকা শহরে ছিল সুপেয় পানীর বেশ অভাব। ভারতবর্ষের অন্য অঞ্চলের মতোই ঢাকায়ও খাবার পানির জন্য নির্ভর করতে হতো খাল, নদী বা কুয়ার ওপর। তখন মিনারেল ওয়াটারের যুগ ছিল না। পশুর চামড়াই ছিল পানি সরবরাহের একমাত্র মাধ্যম।সেই চামড়ার থলেকে বলা হতো "মশক"। মীজানুর রহমানের ঢাকা পুরাণ থেকে জানা যায়,"সেকালে কলের পানি সব বাড়িতে পৌছায়নি।যেখানে পানির কল নাস্তি সেখানে ভিস্তিওয়ালা সহায়।দেখেছি ছাগলের চামড়ার মশকে করে পানি ফেরির দৃশ্য।"

ঢাকায় ভিস্তিওয়ালাদের "সাক্কা" বলা হত। ঢাকা পুরাণ থেকে আরো জানা যায় সেসময় ভিস্তিওয়ালাদের একটি সংগঠন ও ছিল। সংগঠনের প্রধানকে নওয়াব ভিস্তি বলা হতো। আজ পুরান ঢাকার যে সিক্কাটুলি দেখা যায় তা ছিল ভিস্তিদের এলাকা।১৮৩০ সালে ঢাকার ম্যাজিস্ট্রেট হেনরি ওয়াল্টারস এক আদমশুমারিতে ১০টি ভিস্তিপল্লীর উল্লেখ করেছিলেন।
ইসলাম ধর্মাবলম্বী এসব ভিস্তিরা ছিল সুন্নি মুসলিম। মহররমের মিছিলে রাস্তায় পানি ছিটিয়ে পরিষ্কার রাখার দায়িত্বে তাদের প্রত্যক্ষ করা যেত। দ্য লাস্ট ওয়াটারম্যান খ্যাত বিশেষ এ পেশাজীবী শ্রেণিদের মধ্যে নিজস্ব পঞ্চায়েত ব্যবস্থা প্রচলিত ছিল।লালবাগ কেল্লায় ভিস্তিরা টমটম ভরে বড় বড় চামড়ার থলেতে পানি দিয়ে আসতো।

শামসুর রাহমান লিখেছেন,"আর বুলিনি সেই ভিস্তিকে,যে রোজ মশক ভরে দুবেলা পানি দিয়ে যেত আমাদের বাড়িতে।"

তিনি আরো বলেছেন-
"কালো মোষের পেটের মত ফোলা ফোলা মশক পিঠে বয়ে আনত ভিস্তি। তারপর মশকের মুখ খুলে পানি ঢেলে দিত মাটি কিংবা পিতলের কলসির ভেতর৷ মনে আছে ওর থ্যাবড়া নাক, মাথায় কিস্তি টুপি, মিশমিশে কালো চাপদাড়ি আর কোমরে জড়ানো পানিভেজা গামছার কথা।”

রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন,
"তখন বেগে ছুটিল ঝাঁকে ঝাঁকে,
মশক কাধে একুশ লাখ ভিস্তি।
পুকুর বিলে রহিল শুধু পাঁক,
নদীর জলে নাহিকো চলে ভিস্তি।"

সুকুমার রায় তাঁর "ন্যাড়া বেলতলায় ক’বার যায়?" ছড়ায় ভিস্তিদের প্রসঙ্গ টেনে এনেছেন।

"লাখোবার যায় যদি সে যাওয়া তার ঠেকায় কিসে?
ভেবে তাই না পাই দিশে নাই কি কিচ্ছু উপায় তার?”
"এ কথাটা যেমনি বলা রোগা এক ভিস্তিওলা
ঢিপ্‌ ক’রে বাড়িয়ে গলা প্রণাম করল দুপায় তার।"

ঢাকায় ১৮৭৮ সালের আগ পর্যন্ত কোন নিরাপদ পানির স্থায়ী ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। ১৭৮৪ সালে ঢাকার কালেক্টর পানীয় জলের খরচ বাবদ পেতেন ১৫০ টাকা। যেখানে ১ টাকায় দুমণ চাল পাওয়া যেত।এত টাকা পানীয় জলের পেছনে বরাদ্দের কারণ ছিল ঢাকার জল স্বাস্থ্যসম্মত ছিল না।তার উপর সারা বছর চলতো কলেরার মহামারি। অভিজাত লোকজন সুদূর মেঘনা থেকে জল আনতে পাঠাতো।নবাব আবদুল গনি ও নবাব আহসানউল্লাহর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ১৮৭৪ সালে চাঁদনীঘাটে স্থাপিত হয় ‘ওয়াটার-ওয়ার্কস’ পানি পরিশোধনাগার। তবে শুরুতে ঢাকাবাসীর জন্য সুপেয় পানির সরবরাহ ব্যবস্থা ছিল খুবই অপ্রতুল। প্রথমদিকে চার মাইল এলাকাজুড়ে পানি সরবরাহের পাইপ বিস্তৃত ছিল। দৈনিক পানি সরবরাহের পরিমাণ ছিল ৩৫ হাজার গ্যালন।১৮৭৯ সালে ঢাকার নওয়াব আব্দুল গণি "কেসিএসআই" উপাধি পান।তিনি তখন ঢাকার পানি সংস্থান প্রকল্পে লাখ টাকা দান করেন।

জিন্দাবাহার চৌধুরী বাড়ির জমিদারকন্যা আমেতুল খালেক বেগম ভিস্তিওয়ালাদের স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে লিখেছেন, “সকাল বেলা ভিস্তি আসত বিরাট মশকে ভরে পানি কাঁধের ওপর ঝুলিয়ে। ...ভিস্তির সেই বিকট গলা ...‘ভিস্তি আবে ভিস্তি’। মশকের মুখটা খুলে চেপে ধরে কলসিতে পানি ঢেলে রাখত। বিরাট সেসব কলসি, মাটির মটকায়ও পানি রাখা হতো। মনে হয় এসব স্মৃতি ১৯৪১-৪২ সালের।”

ঢাকা শহরে ভিস্তিওয়ালারা বহুদিনযাবত তাদের পোক্ত অবস্থান ধরে রেখেছিল।ভারতবর্ষে ঢাকাই ছিল শেষ শহর যেখানে ষাটের দশক পর্যন্ত ভিস্তিওয়ালারা তাদের কাজ চালিয়ে যায়। ১৯৬৮ সালের দিকে এসে ঢাকা শহর থেকে তারা বিলুপ্ত হয়ে যায়। বর্তমানে পুরান ঢাকার সিক্কাটুলি দাঁড়িয়ে আছে ভিস্তিওয়ালা নামের অতীতের এক কর্মজীবীদের পেশার সাক্ষী হয়ে।

তথ্যসূত্রঃ

১/ঢাকার প্রাচীন পেশা ও তার বিবর্তন,ইমরান উজ জামান,পুথিনিলয় প্রকাশনী,ঢাকা,২০১৯,(পৃষ্ঠাঃ৮০,৮১)।

২/ আমার ঢাকা,শামসুর রাহমান,প্রথমা প্রকাশন,ঢাকা,২০০৮,(পৃষ্ঠাঃ১৪)।
(Copy Al Hasan )

🚨 জুনের ট্রায়ালে দেখা যাবে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত স্প্যানিশ ফুটবলার সৈকতকে বরুয়াকে ! 🇪🇸🔜🇧🇩🔸 মাদ্রিদের দ্বিতীয় ডিভিশনের ই...
17/06/2025

🚨 জুনের ট্রায়ালে দেখা যাবে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত স্প্যানিশ ফুটবলার সৈকতকে বরুয়াকে ! 🇪🇸🔜🇧🇩
🔸 মাদ্রিদের দ্বিতীয় ডিভিশনের ইউথ লীগের ক্লাব ADEPO PALOMERAS এর বয়স ভিত্তিক দলের হয়ে খেলে থাকেন এই স্প্যানিশ !


#বাফুফে

এই দৃশ্যটা দেখে অনুভবে চোখে অশ্রুু চলে আসে। এতটা খারাপ লাগছে যে মনটা ভারী হয় গেছে একেবারে। বিয়ের বাকি মাত্র বিশ  দিন। কি...
16/06/2025

এই দৃশ্যটা দেখে অনুভবে চোখে অশ্রুু চলে আসে।
এতটা খারাপ লাগছে যে মনটা ভারী হয় গেছে একেবারে। বিয়ের বাকি মাত্র বিশ দিন। কি ভাগ্য আহারে কি ভাগ্য!
কেউ প্রিয় মানুষকে পাওয়ার জন্য যুদ্ধ করেও হারিয়ে পেলে প্রিয় মানুষকে,আর বোনটি পেয়েও হারিয়ে গেল পৃথিবী থেকে। একটু আগেও বিয়ে নিয়ে কত স্বপ্ন বুনছিল মনে মনে! আহা জীবন কত ঠুনকো?
এ যেনো পেয়েও পাওয়া হলোনা। 😢

পারলৌকিক সদ্গতি কামনায় সকল পূণ্যরাশি দান করছি পরপারে ভালো থাকুক বোনটি

ফাইনালি আমাদের গ্রামেও এয়ারপোর্ট হয়ে গেল😆
21/05/2025

ফাইনালি আমাদের গ্রামেও এয়ারপোর্ট হয়ে গেল😆

মা যেমন তার একমাত্র পুত্রকে নিজের জীবন দিয়ে রক্ষা করে থাকে, সেরূপ সকল প্রাণীর প্রতি অপ্রমেয় মৈত্রীভাব পোষণ করবে।
15/05/2025

মা যেমন তার একমাত্র পুত্রকে নিজের জীবন দিয়ে রক্ষা করে থাকে, সেরূপ সকল প্রাণীর প্রতি অপ্রমেয় মৈত্রীভাব পোষণ করবে।

বউ নাই তাই ডিগ্রিও চলে যাচ্ছে 😁বাণীতে- সিনিয়র ভাইয়া🙂
15/05/2025

বউ নাই তাই ডিগ্রিও চলে যাচ্ছে 😁

বাণীতে- সিনিয়র ভাইয়া🙂

কেউ যখন আমার সাথে ভালো না বেসেও ভালোবাসার ভান করে, আমাকে অপছন্দ করা সত্বেও যখন কেউ আমাকে খুব পছন্দ করার অভিনয় করে, তখন ক...
14/05/2025

কেউ যখন আমার সাথে ভালো না বেসেও ভালোবাসার ভান করে, আমাকে অপছন্দ করা সত্বেও যখন কেউ আমাকে খুব পছন্দ করার অভিনয় করে, তখন কেন যেন আমি টের পেয়ে যাই।

সন্দেহ কেন যেন ঠিক মিলে যায়। ধীরে ধীরে সন্দেহ আরও তীক্ষ্ণ সত্য হতে থাকে। এতটাই সত্য হয়ে যায়, তখন আর কষ্ট কিংবা খারাপ লাগে না।

মানুষের এই এক হিপোক্রেসি স্বভাব!
সত্য সহজে স্বীকার করবে না, ভান করতেই থাকবে, করতেই থাকবে। আর তারপর যখন সবটা বুঝে যাবেন, তখন আর আপনাকে কিছু বোঝানোর কিংবা মিথ্যা বলার সাহস টুকুও পাবে না।

মানুষ চিনতে চিনতে আজ এই অবধি। মুখে এক, আর অন্তরে এক। এদের চাহিদার কোনো শেষ নেই!

শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা 🙏🙏🙏🙏২৫৬৯ বুদ্ধ বর্ষ 🙏
12/05/2025

শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা 🙏🙏🙏🙏
২৫৬৯ বুদ্ধ বর্ষ 🙏

Address

Mochadia Rood
Adhunagar
4396

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Pravat-প্রভাত posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Pravat-প্রভাত:

Share