Ashik The Traveler

Ashik The Traveler বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে বিভিন্ন নিদর্শন যার মধ্যে অন্যতম সুলতানী,মোগল,ও ব্রিটিশ স্থাপনা 😍 Welcome to my page.

I am Ashik The Traveler, I will highlight the history and tradition among you. There are various monuments in different parts of Bangladesh, one of which is the Sultanate, Mughal, and British period mosques. .The old zamindar's house and temple will show it to you. And I will show you the way of life of the people of the hill country, the mountains, the beach.

আলোকদিয়ার পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া নবগঙ্গা নদীর পানিতে টানা বৃষ্টিতে যে ভরপুর হয়ে গেছে, তা প্রকৃতির এক অনন্য দৃশ্যপট সৃষ্...
12/07/2025

আলোকদিয়ার পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া নবগঙ্গা নদীর পানিতে টানা বৃষ্টিতে যে ভরপুর হয়ে গেছে, তা প্রকৃতির এক অনন্য দৃশ্যপট সৃষ্টি করেছে। গ্রামের চারপাশে জলরাশি ছেয়ে গেছে, সবুজ ধানক্ষেত আর গাছপালায় পড়ছে বৃষ্টির ফোঁটা, বাতাসে এক অন্যরকম স্নিগ্ধতা এনে দিয়েছে।

এই সময় নদীর কূল ছাপানো পানি তেমনি আবার প্রকৃতির অপরূপ রূপও উপহার দেয়। চারদিকে যেন এক শান্ত, ধোয়া ধোয়া আবহাওয়া, নতুন প্রাণের সজীবতা নিয়ে এসেছে। এটাই গ্রামবাংলার বর্ষার আসল সৌন্দর্য—যেখানে ভয় আর মুগ্ধতা পাশাপাশি থাকে। ছবি আলোকদিয়া ব্রিজ মাগুরা ২০২৫ !! 😍

মহাত্মাফকির লালন সাঁইজি ছিলেন একজন মানবতাবাদী সাধক। যিনি ধর্ম, বর্ণ, গোত্রসহ সকল প্রকার জাতিগত বিভেদ থেকে সরে এসে মানবতা...
23/03/2025

মহাত্মাফকির লালন সাঁইজি ছিলেন একজন মানবতাবাদী সাধক। যিনি ধর্ম, বর্ণ, গোত্রসহ সকল প্রকার জাতিগত বিভেদ থেকে সরে এসে মানবতাকে সর্বোচ্চ স্থান দিয়েছিলেন। অসাম্প্রদায়িক এই মনোভাব থেকেই তিনি তার গান রচনা করেছেন। তার গান ও দর্শন যুগে যুগে প্রভাবিত করেছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ও অ্যালেন গিন্সবার্গের মতো বহু খ্যাতনামা কবি, সাহিত্যিক, দার্শনিক, বুদ্ধিজীবীসহ অসংখ্য মানুষকে। তার গানগুলো যুগে যুগে বহু সঙ্গীতশিল্পীর কণ্ঠে লালনের এই গানসমূহ উচ্চারিত হয়েছে। গান্ধীরও ২৫ বছর আগে, ভারত উপমহাদেশে সর্বপ্রথম, তাকে ‘মহাত্মা’ উপাধি দেয়া হয়েছিল। ছবি কুষ্টিয়ার কুমারখালী ২০২৫ !! 😍

16/03/2025

ফকির লালন সাঁইজির আবির্ভাব দিবস ২০২৫ !! কুষ্টিয়া

দোল পূর্ণিমাকে অনুসরণ করে মহাত্মা ফকির লালন সাঁইজি পালন করতেন দোল উৎসব সে ধারাতে চলছে যুগের পর যুগ। জয় হোক লালন সাইঁজীর...
14/03/2025

দোল পূর্ণিমাকে অনুসরণ করে মহাত্মা ফকির লালন সাঁইজি পালন করতেন দোল উৎসব সে ধারাতে চলছে যুগের পর যুগ। জয় হোক লালন সাইঁজীর। ছবি কুষ্টিয়া ২০২৫ !! 😍

সিলেটে পাথরের স্বর্গরাজ্য হিসেবে খ্যাত ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর, ছবি কোম্পানীগঞ্জ সিলেট ২০২১ !! 😍
19/02/2025

সিলেটে পাথরের স্বর্গরাজ্য হিসেবে খ্যাত ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর, ছবি কোম্পানীগঞ্জ সিলেট ২০২১ !! 😍

মাগুরার মহাম্মদপুর উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নের ঘুল্লিয়া গ্রামে ঐতিহ্যবাহী ১২৩তম ঘোড়দৌড় মেলা প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয়েছ...
10/02/2025

মাগুরার মহাম্মদপুর উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নের ঘুল্লিয়া গ্রামে ঐতিহ্যবাহী ১২৩তম ঘোড়দৌড় মেলা প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয়েছে। প্রতি বছর মাঘ মাসের ৭ তারিখে ঘুল্লিয়া গ্রামে এ মেলা বসে। মেলা কেন্দ্র করে পুরো এলাকায় উৎসবের আমেজ সৃষ্টি হয়। এবারও বিপুল মানুষের সমাগম হয়েছে। ঐতিহ্যবাহী মেলাকে কেন্দ্র করে আশে পাশের গ্রাম গুলোতে উৎসবের আমেজ সৃষ্টি হয়েছে। ঘুল্লিয়া গ্রামে প্রতিবছর এ মেলা দুই দিন হয়ে থাকে।

গ্রামবাসীদের উদ্যোগে আয়োজিত এ অঞ্চলের অন্যতম বৃহত্তর মেলা। মেলায় নানা ধরনের মাছ, মাটির সামগ্রী, শোপিচ, কসমেটিক, বাঁশ ও বেতের সামগ্রী, বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি, খেলনাসহ বিভিন্ন পণ্য উঠেছিল বিক্রির জন্য। মেলায় আগত মাছ সকলের দৃষ্টি কাড়ে। গ্রামবাসীরা তাদের সাধ্য অনুযায়ী মাছ ক্রয় করেন। ক্রেতা বিক্রেতাদের পদচারণায় মেলা প্রাঙ্গণ মুখরিত হয়ে ওঠে। মেলার আইন শৃংখলা রক্ষায় প্রয়োজনীয় পুলিশ মোতায়েন করা হয়। ছবি ঘুল্লিয়া মেলা মাগুরা ২০২৫ !! 😍

শীতের সকাল আলোকদিয়া মাগুরা ছবি ২০২৫ !! 😍
10/02/2025

শীতের সকাল আলোকদিয়া মাগুরা ছবি ২০২৫ !! 😍

গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী আকর্ষণ হলো সরিষা ফুল। শীতকালে গ্রামের মাঠ জুড়ে হলুদ সরিষা ক্ষেত এর নজরকাড়া সৌন্দর্য মুগ্ধ করে।...
21/12/2024

গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী আকর্ষণ হলো সরিষা ফুল। শীতকালে গ্রামের মাঠ জুড়ে হলুদ সরিষা ক্ষেত এর নজরকাড়া সৌন্দর্য মুগ্ধ করে। ছবি আলোকদিয়া মাগুরা ২০২৪ !! 😍

14/11/2024

বাউল সম্রাট ফকির লালন সাঁইজির ১৩৪তম তিরোধান দিবস।লালন শাহের মাজার কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার ছেউড়িয়া নামক গ্রামে অবস্থিত। লালন শাহের মাজার এখানে একদিনে তৈরি হয়নি, ১৮৯০ সালে লালনের মৃত্যুর পর তার ভক্তরা এখানে ভিড় করতে থাকে, বহু দর্শনার্থী সমাগমের ফলে এই মাজারটির উৎপত্তি হয়েছে। ১৯৬৩ সালে সেখানে তার বর্তমান মাজারটি নির্মাণ করা হয়। এবং তা উদ্বোধন করেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্ণর মোনায়েম খান। বর্তমানে এই মাজারে বিভিন্ন দেশের দর্শনার্থীর ভিড় দেখা যায়।

#লালনসাঁইজি #লালনফকির #লালনদর্শন

মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার পূর্বপাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে মধুমতি নদী। এই নদীর ঘাটের নাম নদের চাঁদ ঘাট। মানুষ থেকে কুমির হওয়...
12/11/2024

মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার পূর্বপাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে মধুমতি নদী। এই নদীর ঘাটের নাম নদের চাঁদ ঘাট। মানুষ থেকে কুমির হওয়ার এই কিংবদন্তি কাহিনী আজও এ এলাকার মানুষের মুখে মুখে ভাসে। নদের চাঁদ একজন মানুষের নাম। নদের চাঁদ যাদু বিদ্যা শিখে মানুষ থেকে কুমিরে পরিণত হয়েছিলেন। পরে স্ত্রীর ভুলের কারণে আর মানুষ হতে পারেননি। অনেক দিন আগের কথা, উপজেলার পাঁচুড়িয়া গ্রামে অতি সাধারণ পরিবারে বাস করতো নদের চাঁদ।
মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করত তার পিতা। নদের চাঁদের তখনও জন্ম হয়নি। জন্মের আগেই নদের চাঁদের বাবা গদাধর পদ্মায় মাছ ধরতে গিয়ে মারা যান। একমাত্র সন্তান বুকে ধরে দিন কাটে তার। মা চায় না নদে তার বাবার মতো মাছ ধরতে নদীতে যাক। সে চায় নদে বিয়ে করে সংসারি হোক, ক্ষেত খামারে কাজ করুক।

কিন্তু সংসার বিবাগী নদের ঘরে মন বসেনা। গভীর রাতে নদের কাউকে কিছু না বলে বেড়িয়ে পড়ে অজানার পথে। নদে দশ বছর পর আবার বাড়ি ফিরে আসল। নদের মা এবার তাকে বিয়ে দিল।
দীর্ঘ দশ বছর নদের অন্তর্ধানের রহস্য খুলে বলে স্ত্রী সরলার কাছে। দশ বছর সে কামরুখ (আসাম) ছিল। ওখানে সে এক মহিলার কাছে যাদু বিদ্যা শেখে। এ যাদুর বলে সে কুমীর হতে পারে। এই কথা শুনে সরলা কুমির হওয়ার জন্য বায়না ধরে।

গভীর রাতে নদে দুটি পাত্রের পানিতে মন্ত্র ফুক দিলো। তারপর সরলাকে বললো- ‘একটি পাত্রের পানি গায়ে ছিটিয়ে দিলে কুমির হবে, অন্য পাত্রের পানি ছিটালে সে আবার মানুষ হবে।নদের চাঁদ কুমীর হয়ে গেলো। ভয়ে সরলা দৌড়ে পালাতে গিয়ে পায়ের ধাক্কায় মাটিতে গড়িয়ে পড়লো পেয়ালার পানি।সে কুমির হয়ে গড়াগড়ি দিতে লাগলো। আর সরলার দিকে চেয়ে অসহায় দৃষ্টি নিয়ে অশ্রু বিসর্জন দিতে লাগলো। এর তিনদিন পর নদের চাঁদ কুমির বেশে বাড়ির পাশে মধুমতি নদীর পানিতে নেমে পড়লো।

কয়েকদিন পর কামরুখ থেকে নদের চাঁদের মহিলা উস্তাদকে খবর দিয়ে আনা হলো। সে মধুমতি নদীর পাড়ে এসে নদের চাঁদ বলে ডাক দিলো তখন কুমীর নদের চাঁদ মুখে ইলিশ মাছ নিয়ে উঠে এলো ডাঙ্গায়। তখন উস্তাদ জানালো নদের চাঁদকে আর মানুষ করা যাবে না। কারণ সে আহার করে ফেলেছে। মা ডাকলেই নদের চাঁদ ঘাটে চলে আসত। মায়ের হাতের খাবার খেয়ে আবার নদীতে ফিরে যেত।

কিছুদিন পর নদী দিয়ে একদল বণিক জাহাজ যোগে যাওয়ার সময় চরে বিরাট একটি কুমির দেখতে পায়। তারা কুমিরটি মেরে ফেলে। পরে জানাজানি হলে লোকজন মৃত কুমিরটি উদ্ধার করে হিন্দু রীতি অনুযায়ী সৎকার করে। নদের চাঁদ নামে একটি গ্রাম, বাজার ও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। অনেক জায়গা থেকে লোকজন নদের চাঁদের ঘাট দেখতে আসে।

ছবি ২০২৪ !! 😍

Address

Alokdia

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ashik The Traveler posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ashik The Traveler:

Share

Category