Shuvro.reads

01/06/2025

April-May Reading Recap

April
------------

• পিনবল ১৯৭৩
হারুকি মুরাকামি

র্যাট ট্রিলজির দ্বিতীয় ব‌ই , মুরাকামির শুরুর দিকের ব‌ই , ম্যাজিকাল রিয়েলিজম তেমন নেই কিন্তু বাকি সিগনেচার এলিমেন্ট গুলো আছে ।
বিস্তারিত লিখছি, আলাদা করে রিভিউ পোস্ট করবো । Stay Tuned.
৩.৫/৫

• Ultimate Spider-Man #1
আল্টিমেট ইউনিভার্সে স্পাইডারম্যানের স্টোরি ।
খুব‌ই চমৎকার একটা ফ্রেশ স্টার্ট । পিটার এর বয়স প্রায় ৩৫, মেরি জেন এর সাথে হ্যাপিলি ম্যারিড, দুইটা ফুটফুটে বাচ্চা আছে রিচার্ড আর মে । আঙ্কেল বেন বেচে আছে,আর জে জোনাহ জেমসন বেনের কো-ওয়ার্কার / ক্লোস ফ্রেন্ড আর পিটারের মেন্টর । পড়তে চমৎকার লেগেছে ।
৫/৫

• রিয়েল অর কেক
মাশরাফি হাসান (.mash)

মাশরাফির দ্বিতীয় কবিতার ব‌ই এইটা । এত অল্প বয়সেই নিজের চিন্তা কে প্রকাশ করা , ভাবনাকে কাব্যের রূপ দেয়া আর তাকে গুছিয়ে ব‌ই আকারে প্রকাশ করা সহজ কিছু নয় । মাশরাফি ছেলেটা এই কাজ টা সফল ভাবে করে যাচ্ছে আর এটা প্রচন্ড রকম ভাবে ইন্সপায়ার করে আমাকে । এই ব‌ইয়ের কবিতা আর ছড়া গুলোয় একটা কমন বৈশিষ্ট্য আছে , নির্লিপ্ততা । একটু ছাড়া ছাড়া বা ছড়ানো ছিটানো মনে হলেও কয়েকটা কবিতা বেশ দারুন হয়েছে ‌। ব‌ইটা যা সেটাই , অন্য কিছু হ‌ওয়ার চেষ্টা করছে না , একজন সদ্য তরুণ কাব্যিক মনের চিন্তার বহিঃপ্রকাশ ।
আমার মনে হয় আস্তে আস্তে আরো পরিণত হবে ওর লেখা । এই কনসিস্টেন্সি বজায় থাকলে সামনে অনেক আমরা মাশরাফির আরো অনেক ব‌ই পাবো ।

কবি মাশেন্দ্রনাথ এগিয়ে যাক বহুদূর, অনেক অনেক শুভকামনা।
৫/৫

• কালো শালোয়ার ও অন্যান্য গল্প
সাদাত হাসান মান্টো

জ্যোতির্ময় নন্দীর অনুবাদ করা মান্টোর গল্প সংকলন"কালো শালোয়ার ও অন্যান্য গল্প"। চমৎকার লেগেছে অনেক গুলো গল্প। বাতিঘর থেকে প্রকাশিত ব‌ইটির প্রচ্ছদ করেছেন সব্যসাচী মিস্ত্রী । গল্পগুলোর থিম হলো দেশভাগ , হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা, প্রতিশোধ, অনুতাপ, কাম , ঘৃণা তথা মানুষের অদ্ভুত অন্তর্নিহিত চরিত্র । আগের পোস্টে এই ব‌ইটা নিয়ে বিস্তারিত লিখেছি ।
৫/৫

May
-----------
• যখন যন্ত্রণা
জহির রায়হান

সাবলীল লেখনি , স্পষ্ট, পরিস্কার।
লেখায় রাজনৈতিক উপস্থিতি চোখে পড়ে ।
বেশিরভাগ গল্পেই পাত্র-পাত্রী মানে দুজন কেন্দ্রীয় চরিত্র বিরাজমান। মোটামুটি ভালো লেগেছে পড়ে ।
১২ টা গল্প আছে , কয়েকটা খুব‌ই চমৎকার লেগেছে, কয়েকটা মোটামুটি । সুযোগ পেলে বিস্তারিত লিখবো আরেকদিন । ব্যাগে নিয়ে ঘুরেছি আর পড়েছি এটা । বৃষ্টি তে ভিজে ব‌ইটার অবস্থা একটু খারাপ হয়ে গেছে ।
৫/৫

বাকিটা কমেন্টে ।

11/05/2025

আজ সাদাত হাসান মান্টোর জন্মদিন।
গতমাসে পড়ে শেষ করেছি জ্যোতির্ময় নন্দীর অনুবাদ করা মান্টোর গল্প সংকলন"কালো শালোয়ার ও অন্যান্য গল্প"। চমৎকার লেগেছে অনেক গুলো গল্প। বাতিঘর থেকে প্রকাশিত ব‌ইটির প্রচ্ছদ করেছেন সব্যসাচী মিস্ত্রী । গল্পগুলোর থিম হলো দেশভাগ , হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা, প্রতিশোধ, অনুতাপ, কাম , ঘৃণা তথা মানুষের অদ্ভুত অন্তর্নিহিত চরিত্র । আজ লিখছি ব‌ইয়ের প্রথম ৬ টি গল্প নিয়ে সংক্ষেপে আমার কিছু পাঠ প্রতিক্রিয়া । আসলে প্রতিটি গল্প নিয়েই অনেক অনেক কথা বলা যায় , পড়ার পর অনেক চিন্তা ভাবনা ঘুরে মাথায় , বাকি ৬ টি গল্প নিয়ে হয়তো আরেক দিন লিখবো ।

"১৯১৯ সালের কথা" গল্পটা ১০০ বছর পরেও টাটকা হয়ে আছে । এই গল্পের মতোই এখনো আমরা দেখি স্বৈরাচারের নৃশংস দমন পীড়ন, অসহায়ের ওপর জুলুম , ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার আপ্রাণ চেষ্টায় অগণিত মানুষ কে বলি দেয়া, তখন বৃটিশ শাষকেরা করেছে , তারপর পাকিস্তানিরা , গত এক‌দশকের বেশি সময় ধরে নিজের দেশের স্বৈরাচারেরা । মানুষ আর প্রেক্ষাপট বদলেছে কিন্তু ক্ষমতালোভী পিশাচদের চক্র চলতেই থাকে । এর বিপরীতে প্রতিবাদ , বিদ্রোহ হয় বারবার । এই গল্পের "থলে" তেমনি এক প্রতিবাদী চরিত্র যে মৃত্যুকে ভয় করে না । জুলাই আন্দোলনের আবু সাঈদ সহ নানা শহীদ দের কথা মনে পড়ছিল পড়ার সময় । গল্পে আমরা দেখি অকুতোভয় থলে জীবনের পরোয়া না করে ব্রিটিশ সৈন্যদের বিরুদ্ধে যায় বদলা নিতে , একজন সৈন্যকে হত্যা করে, পরিণামে প্রান হারায় থলে । এরপর থলের দুই বোনের ওপর নির্মম ভাবে বদলা নেয়া হয় ।
স্থান কাল পাত্র ভেদে সব জায়গাতেই নারীদের কে প্রতিশোধের আগুনে পোড়ানো হয় । জালিয়ান ওয়ালা বাগ হত্যাকাণ্ডে হাজার হাজার মানুষ মারা গেছিলো ব্রিটিশদের হাতে , এই ঘটনার পরের প্রেক্ষাপটের এই গল্পে আমরা দেখি থলের দুই বোনের বিভীষিকাময় পরিনতি অল্প কথায় ‌ । জুলাই আন্দোলনের হাজার শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বৈরাচার মুক্তি লাভ হলেও এই‌ স্বাধীনতা কতদিন টিকবে বলা মুশকিল । স্বৈরাচারের দোসররা প্রকাশ্যে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে, ডিটেইলে বর্ণনা দিচ্ছে কিভাবে জুলাই আন্দোলনের সাথে জড়িত সবাইকে নির্বংশ করবে, মা বোনদের নৃশংস নির্যাতন করবে । মানুষের এই বিষ্ময়কর জিঘাংসা, প্রতিশোধ পরায়ণতা হয়তো টাইমলেস , হয়তো নিরন্তর সর্বকালে ।

"ঠান্ডা গোশত" গল্প টা ধাক্কা দিয়েছে অনেক ‌। প্রচন্ড শক্তিশালী লেখা, অল্প কথায় কত গভীর গল্পের উপস্থাপন। ঠান্ডা গোশত গল্পে ভিভিড সেক্সুয়াল এলিমেন্টের নিচে পাপ, অনুতাপ, অনুশোচনা আর জিঘাংসার। অদ্ভুত সমারোহ ।

"খুলে দাও" বা "খোল‌ দো" গল্পটা শেষ করার পর অনেকক্ষণ মাথায় ঘুরপাক খেলো অনেক কিছু ।‌ এত অল্প কথায় এত সুচারুভাবে যে ধাক্কা টা দিলো গল্প টা ,
মান্টোর লেখার ফ্যান হ‌ওয়ার জন্য এই একটা গল্প‌ই যথেষ্ট।

"Show Dont tell" কনসেপ্ট টার সাথে পরিচিত ছিলাম , দক্ষ গল্পকার সবকিছু বলেন না , বরং চোখে আঙুল দিয়ে দেখান । মান্টো সাহেব তো এই গল্পে সেই কনসেপ্ট কেও ছাড়িয়ে গেলেন । কিছু না দেখিয়ে , গভীর কোন বর্ণনা না দিয়ে বিশাল এক ট্র্যাজেডির মুখোমুখি করলেন পাঠকদের । যেন বাজ পড়লো মাথায় একদম শেষে ।

জীবন নিয়ে পালাতে গিয়ে আলাদা হয়ে যায় সিরাজুদ্দীনের মেয়ে সকিনা । ক্যাম্পে অনেক খুঁজেও কোন হদিস পায়না বৃদ্ধ সিরাজ‌ উদ্দিন । এখানে আমরা দেখি রিফিউজি ক্যাম্পের নিদারুণ দুর্ভোগ, স্বজন হারানো মানুষ গুলো যেনো অনুভূতি শূন্য। এই গুলোর সাথে আমরা খুঁজে পাই মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েও নিজের জীবনের চেয়ে নিজের সন্তানের জন্য মমতাময়ী মায়ের উৎকণ্ঠা । আবার এক‌ই সাথে আমরা দেখি পালিয়ে যাওয়ার সময় মেয়ের ওড়না পড়ে গেলে জীবনের ঝুঁকি নিয়েও সেটা কুড়িয়ে নেয় সকিনার বাবা । পরের স্মৃতি টুকু অস্পষ্ট, সিরাজুদ্দীন ঠিক ঠাক নিশ্চিত হতে পারেনা কিভাবে সকিনা আলাদা হয়ে গেলো বা কিভাবে ওকে তুলে নিয়ে গেলো "ওরা" । সদ্য স্ত্রী হারানো বৃদ্ধের অসহায়তা এখানে নতুন কিছু না , পুরো ক্যাম্পে সবার‌ই তার মতন অবস্থা , নিখোঁজ স্বজনদের খোঁজে পাগলপ্রায় অবস্থা ।

গল্পের যে ব্যাপারটা আমাকে অভিভূত করেছে সেটা হলো মাল্টি লেয়ার্ড ইন্ট্রিকেট স্টোরিটেলিং ।
গল্পের প্রেক্ষাপট ছিলো দেশভাগ , হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা , নিজের দেশ ছেড়ে রিফিউজি হয়ে নতুন দেশে প্রান নিয়ে পালিয়ে বাঁচার চেষ্টা ।

গল্পের কোথাও বলা নেই কিভাবে সকিনার মায়ের মতন অনেক মানুষ নির্মম ভাবে মারা গেলো , কেন সিরাজুদ্দীন রা পালিয়ে আসলো , কারা লুটপাট, খুনোখুনি করলো , গল্পে অনেক কিছুই ডিটেইলে বলা হয়নি , ছোট গল্পে সেটা স্বাভাবিক, কিন্তু সেই না বলা অনেক কথা বুঝে নেয়া যায় ছোট্ট কিছু হিন্ট থেকে , সচেতন পাঠক মাত্রই ঠিক‌ বুঝতে পারবেন।

গল্পের দ্বিতীয়াংশে‌ আবির্ভাব ঘটে কিছু 'সাহায্যকারী' ন‌ওজোয়ানের , যারা কিনা ক্যাম্পের লোকদের সাহায্য করার , হারিয়ে যাওয়া আপনজনদের খুঁজে দেয়ার আশ্বাস দেয় । সিরাজুদ্দীন তাদের দ্বারস্থ হয় , মেয়ের বর্ণনা দিয়ে অনুরোধ করে মেয়েকে খুজে নিয়ে আসতে ।
বন্দুক‌ওয়ালা ছেলে গুলো সিরাজুদ্দীন কে আশ্বস্ত করে বেচে থাকলে অবশ্যই খুজে দেবে ।
কয়েকজনকে ওরা খুজে নাকি ঠিক জায়গামতন পৌঁছেও দিলো । কিন্তু সকিনার খোঁজ মিললো না ।

কিন্তু তারপর আমরা দেখি ছেলেগুলো সকিনা কে খুজে পায় । জীবন ও সম্ভ্রম নিয়ে পালিয়ে বেড়ানো সকিনা কাউকে ভরসা করতে পারেনা ঠিক । লোকগুলো তাকে সান্ত্বনা দেয়, খাবার দেয় , এমনকি গায়ের কোট খুলে দেয় । পাঠকের মনে হয়তো একটা স্বস্তির নিঃশ্বাস বয়ে যাবে , ধারনা হবে, যাক মেয়েটি উদ্ধার হলো । কিন্তু না , আমরা দেখি আরো বেশ কিছুদিন অতিবাহিত হলেও সকিনা কে ফিরে পায় না সিরাজুদ্দীন । ঐ ছেলেগুলোর কাছে গেলে তারা বলে এখনো‌ নাকি খুজে পায়নি । সকিনার কি পরিনতি হতে পারে আন্দাজ করতে কষ্ট হয়না । কোন ক্যালামিটি ঘটলে, কোন ক্রাইসিস আসলে কিছু সেভিয়রের অবতারনা ঘটে । কিন্তু অনেক সময় সেই কথিত সেভিয়রদের মধ্যেই আবার নরপিশাচদের দেখা মিলে । হিরোদের ভিলেনে পরিনত হতে চোখের পলক‌ই যথেষ্ট । মানুষের এই দ্বিমুখী চরিত্র স্থান-কাল ভেদে সর্বত্র‌ই হয়তো ধ্রুবক ।

আরো কিছুদিন পর রেললাইনের পাশ থেকে একটা বেহুঁশ মেয়েকে ক্যাম্পের হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় । সিরাজুদ্দীন সেখানে গিয়ে নিথর সকিনা কে খুজে পায় । নিজের মেয়েকে মৃত ভেবে নেয় । ডাক্তার এসে নাড়ি পরীক্ষা করে যখন সিরাজুদ্দীন কে বলে "খিড়কি খোল দো" অর্থাৎ জানালা খুলে দাও তখন সেই নিথর দেহ যন্ত্র চালিতের মতন তার শালোয়ারের ফিতে খুলে নিচে নামিয়ে দেয় । অকস্মাৎ এই ঘটনায় সিরাজুদ্দীন এর ভুল ভাঙে, "খোল দো" কথাটা শুনে সকিনার এমন প্রতিক্রিয়া সে বিন্দুমাত্র আমলে নেয় না , মেয়ে যে বেচে আছে শুধু এতেই সে খুশিতে লাফিয়ে ওঠে । আর ডাক্তার সাহেবের সাড়া শরীর বেয়ে ঘাম ছুটে যায়। গল্প শেষ ।

কিন্তু এই গল্পের শেষ লাইনটা না বলেই যে কতটা অমানবিক নির্যাতন কে তুলে ধরে সেটা আমরা টের পাই ডাক্তারের রিএকশনে , আজীবন নানান ক্ষত ,কাটা বা লাশ দেখে অভ্যস্ত ডাক্তার‌ও মেয়েটার পরিনতি দেখে শিউরে উঠে ঘেমে যায় । কি পরিমান পৈশাচিক যন্ত্রণা পেয়েছে মেয়েটা বা শরীরের কোন ক্ষতের কোন বিবরণ না দিয়েও ডাক্তারের ঐ একটা বর্ণনা দাগ কেটে যায় মনে । মেয়েটা হয়তো কোনো রকমে এখনো জীবিত আছে কিন্তু আগের সেই সকিনা যে কিনা মাত্র সতেরো বছর বয়সের , যার চোখ তার মায়ের মতন , সেই সকিনার আত্মা আসলে মরে গেছে ।
এখনো অজ্ঞান সকিনার কানে শুধু "খোল দো" বাক্যটার প্রভাব আমাদের চিন্তা করতে বাধ্য করে যে কি পরিমান যন্ত্রণা আর নির্যাতনের শিকার হলে , কিভাবে একজনকে ভেঙে ফেলা হলে জানোয়ার দের কাছে নিজের শালোয়ার খুলে দেয়া ছাড়া আর কোন উপায় থাকে না ।

"টোবা টেক সিং" গল্প টা ট্র্যাজিক, দেশভাগের পর বন্দি বিনিময়ের মতো পাগল বিনিময় হয় পাকিস্তান ইন্ডিয়ার মধ্যে । সেই প্রেক্ষাপটে পাগলদের চোখে এই মানুষ সৃষ্ট দেশভাগের লজিক , হিন্দু মুসলমান দ্বন্দ্ব কে তুলে ধরা হয়েছে, আগে যা একটি দেশ ছিল এখন তা আর নেই, ১৫ বছর যাবৎ মানসিক ভারসাম্য হারানো বিশন সিং খুঁজে বেড়ায় তার হারানো অতিত কোথায় ? "টোবা টেক সিং" কি হিন্দুস্তানে নাকি পাকিস্তানে ? উত্তর মেলেনা ।

"সেই মেয়েটি" গল্প টি প্রতিশোধের । শুরুতে বোঝা যায় না অবশ্য, মনে হয় নিছকই কোন পুরুষের লালসার গল্প, কিন্তু শেষের টুইস্ট টা রুপ দেয় হিন্দু মুসলিম কনফ্লিক্টে স্বজন হারানো এক নারীর সর্বত্যাগী প্রতিশোধের ।

বাকি ৭ টা গল্প নিয়ে হয়তো লিখবো অন্য কোন দিন ।

04/05/2025

As an wise man once said
"খালের পাড়ে কাফকা"

📸 photos by ._tasnim ✨

02/05/2025

GIVEAWAY ALERT ✨✨✨

Today marks the birthday of the legendary maestro Satyajit Ray—one of my favourite author and filmmaker, and to honour his legacy, I’m celebrating with a special giveaway!

I’ve also recently completed 2 wonderful years on Bookstagram, and I couldn’t think of a better way to celebrate than by giving back to this amazing community.

So here it is—my first-ever giveaway, and it’s close to my heart.

What’s being given away?

Two of my favourite Feluda books:

কৈলাসে কেলেঙ্কারি (Koilashe Kelenkari)
টিনটোরেটোর যিশু (Tintoretto’r Jissu)
(Both are original editions from Ananda Publishers)

Number of Winners: 3

1st winner: টিনটোরেটোর যিশু (Tintoretto’r Jissu)

2nd winner: কৈলাসে কেলেঙ্কারি (Koilashe Kelenkari)

3rd winner: A mystery book chosen by me

PLUS—Exclusive handmade bookmarks for each winner, made by me!

How to Enter:

1. Like and Save this post.

2. Follow both my this account ( ._.reads_ ) and

3. Tag 5 friends in the comments who might want to join the giveaway.

4. Share this post on your story and tag me ( ._.reads_ )and

If your account is private, DM me a screenshot so your entry counts!

Other Details:

• Open to Bangladesh only.

• Organised solely by me, not sponsored or in collaboration with anyone else.

• I reserve the right to change or modify any giveaway details if necessary

Deadline:
Ends on May 7, 2025, at 11:59 PM (BST)
Winners will be announced via my story on May 8 and contacted through DM.

Thank you for all the love over the past two years—this is just my little way of giving back.
Best of luck to everyone—and happy birthday, Satyajit Ray!

02/05/2025

Hello, my bookish people.
I started this bookstagram account back in April 2023. It’s been two year of this wonderful journey, and I’m truly grateful for the experience — all of it, both the good and the bad.

What I would like to especially mention is the Bangla Bookstagram Community.
I’ve met so many wonderful people here and found many bookish friends of different ages, tastes, and backgrounds in Darbaar e Pustaq (দরবার ই পুস্তক) . We’ve had so many meetups, Boi Mela tours, even a picnic — and those are some of my most beautiful memories.

This introverted me would never have been able to make friends with so many bookish people if not for Bookstagram. The people who used to (and still do) inspire me to start Bookstagram are now my friends.

I believe I’ve read more books because of Bookstagram. I’ve been keeping track of what I’m reading, how I’m feeling about them, discovering new books and authors, exploring them, and of course, buying more books. And the best part? The gifts I’ve received from lovely people.

So yes, it’s been an absolutely amazing experience so far — and I look forward to doing this forever.

Happy Bookstaversary to me.

Resolution for coming days : I have things to say , I thinks a lot , I should write them down , not always for sharing, mostly for me. Life is short , it's too short to be kept thinking of doing something. So regardless of everything, I'll try to write more , and maybe occasionally blabber here.

28/04/2025

সমরেশ মজুমদারের 'দৌড়' আর শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের "ঘূনপোকা" নিয়ে আমার কিছু ভাবনা ।।

Trying to talk about some of favourite books.
Should I keep making this kind of videos ?
Any constructive criticism is welcome.

27/04/2025

ছোট গল্পের বই রেকমেন্ডেশন

20/04/2025

রিয়েল অর কেক
- মাশরাফি হাসান

মাশরাফির দ্বিতীয় কবিতার ব‌ই এইটা । এত অল্প বয়সেই নিজের চিন্তা কে প্রকাশ করা , ভাবনাকে কাব্যের রূপ দেয়া আর তাকে গুছিয়ে ব‌ই আকারে প্রকাশ করা সহজ কিছু নয় । মাশরাফি এই কাজ টা সফল ভাবে করে যাচ্ছে আর এটা প্রচন্ড রকম ভাবে ইন্সপায়ার করে আমাকে । এই ব‌ইয়ের কবিতা আর ছড়া গুলোয় একটা কমন বৈশিষ্ট্য আছে , নির্লিপ্ততা । একটু ছাড়া ছাড়া বা ছড়ানো ছিটানো মনে হলেও কয়েকটা কবিতা বেশ দারুন হয়েছে ‌। ব‌ইটা যা সেটাই , অন্য কিছু হ‌ওয়ার চেষ্টা করছে না , একজন সদ্য তরুণ কাব্যিক মনের চিন্তার বহিঃপ্রকাশ ।
আমার মনে হয় আস্তে আস্তে আরো পরিণত হবে ওর লেখা । এই কনসিস্টেন্সি বজায় থাকলে সামনে অনেক আমরা মাশরাফির আরো অনেক ব‌ই পাবো ।

কবি মাশেন্দ্রনাথ এগিয়ে যাক বহুদূর, অনেক অনেক শুভকামনা।

Discover and share books you love on Goodreads.

13/04/2025

Todays read.