Zoa জোয়া

Zoa জোয়া You will get exclusive products on ZOA. The most special way to say your care.

শাড়ি বাঙালি মেয়েদের অন্যতম পছন্দের পোশাক। আর Zoa সেই কথা মাথায় রেখে শাড়ি নিয়ে কাজ করছে। এইখানে নানা রকম দেশীয় শাড়ী আপ্নারা পাবেন।
তাই সাথে থাকুন সব সময়।

এটা একটা চরম সত্যি কথা-  "সময় থাকতে শুধরাতে হয়, নয়তো নিজের ভুলের জন্য সারাটা জীবন আফসোস ই করতে হয়।"মেয়েরা হাজারবার আপনাক...
17/08/2025

এটা একটা চরম সত্যি কথা- "সময় থাকতে শুধরাতে হয়, নয়তো নিজের ভুলের জন্য সারাটা জীবন আফসোস ই করতে হয়।"

মেয়েরা হাজারবার আপনাকে বোঝাবে সে কী চায়,কীভাবে কথা বলতে চায়,কী কথা আপনার থেকে শুনতে চায়,কোন ফুলটা চায়,তার স্বপ্ন কী,তার প্রায়োরিটিগুলো কী কী সবই।

তারপরও আপনি সেসব শুনেও না শোনার ভান করে তার কথা গোণাতেই ধরবেন না।

এই যে একেকটা ছোট বড় সমস্যা হয় - মেয়েরা সেসময়ও বোঝায় “তুমি যদি এভাবে আমার রাগটা ভাঙাতে তাহলে আমার ভালো লাগতো।”

তারপরও আপনি পরবর্তীতে আবার একই কাজগুলাই করবেন - আর আপনি নিজের অজান্তে করছেন এমনও না, জেনে বুঝে করছেন।

জেনে বুঝে কিছু করাকে ভুল বলে না, দোষ বলে।

একটা সময় মেয়েরা বোঝাতে বোঝাতে এতো ক্লান্ত হয়ে যায় যে তারপর তার একা থাকতেই ভালো লাগে। কারণ কারো কাছে এক্সপেক্টেশন রেখে বারবার কষ্ট পাওয়ার চেয়ে একা থাকা ঢের ভালো। নিজেকে পরিবর্তন করা সম্মানের।

এবং সত্যিই, মেয়েরা রিলেশনে থেকে অনেক কান্নাকাটি করলেও ব্রেকাপের পরে মেয়েরা মুভ অন জলদি করে।

তাই জাহাঙ্গীর না হয়ে রানা হওয়ার চেষ্টা কইরেন।

নাহলে একদিন ক্ষমা চাওয়ার ডেটও এক্সপায়ার হয়ে যাবে। আর আফসোসের ভারও সইতে অনেক কষ্টকর হবে।

☂️ভারত ও পাকিস্তানে মেঘ বিস্ফোরণ ঘটেছে।অনেকেই জানতে চেয়েছিলেন যে, মেঘ বিস্ফোরণ কি? তাদের জন্য :::।⛈️🌧️🌨️মেঘ বিস্ফোরণ (Cl...
17/08/2025

☂️ভারত ও পাকিস্তানে মেঘ বিস্ফোরণ ঘটেছে।অনেকেই জানতে চেয়েছিলেন যে, মেঘ বিস্ফোরণ কি? তাদের জন্য :::

⛈️🌧️🌨️মেঘ বিস্ফোরণ (Cloudburst) হলো এক ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ, যেখানে স্বল্প সময়ে কোনো নির্দিষ্ট এলাকায় অস্বাভাবিক মাত্রায় প্রবল বর্ষণ ঘটে।

🔹 ঘটনার বৈশিষ্ট্য:

সাধারণত ১০০ মিমি বা তার বেশি বৃষ্টিপাত এক ঘণ্টারও কম সময়ে হয়ে যায়।

এটি খুব সীমিত এলাকায় ঘটে (প্রায় ২০–৩০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে)।

প্রবল বর্ষণের কারণে হঠাৎ বন্যা, ভূমিধস, ঘরবাড়ি ভেসে যাওয়া ইত্যাদি ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতি হয়।

🔹 কিভাবে ঘটে:

যখন বায়ুমণ্ডলের আর্দ্রতা এক জায়গায় দ্রুত জমে যায় এবং মেঘ ভারী হয়ে হঠাৎ ভেঙে পড়ে।

বিশেষ করে পাহাড়ি অঞ্চলে ঠান্ডা ও গরম বায়ুর সংঘর্ষে মেঘ দ্রুত ঘন হয়ে যায়।

হঠাৎ মেঘ ফেটে অল্প সময়ে বিপুল পানি নেমে আসে, যেটাকে মেঘ বিস্ফোরণ বলে।

🔹 প্রধানত কোথায় ঘটে:

পাহাড়ি এলাকায় বেশি দেখা যায়, যেমন হিমালয়, উত্তর ভারত, নেপাল ইত্যাদি অঞ্চলে।

👉 সহজভাবে বললে, মেঘ বিস্ফোরণ মানে হলো একসাথে মেঘ ভেঙে পড়ার মতো করে প্রবল বৃষ্টি হওয়া, যেটা মুহূর্তের মধ্যে বন্যার মতো পরিস্থিতি তৈরি করে।

পুরুষমানুষের একটা জিনিস আমার খুব ভালোলাগে। সেইটা হলো তারা যেখানে স্বস্তি পায় সেখানেই চলে যায়। যেখানে স্বস্তি নাই সেখানে ...
16/08/2025

পুরুষমানুষের একটা জিনিস আমার খুব ভালোলাগে। সেইটা হলো তারা যেখানে স্বস্তি পায় সেখানেই চলে যায়। যেখানে স্বস্তি নাই সেখানে শত ভালোবাসা থাকলেও তারা দুদন্ড থাকেনা। তারা বুঝতে পারে দীর্ঘ যাত্রায় কোন মানুষটা তাদের জন্য, তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যে সঠিক।

কিন্তু আমাদের মেয়েদের দিকে তাকান। একটা স্পয়েলড, অশান্তিতে পরিপূর্ন সম্পর্ক থেকে আমরা বের হতে পারিনা। আমরা মনে করি যাবতীয় অস্বস্তির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে যুদ্ধ করলে একদিন বোধহয় সেখানে শান্তি আসবে। আমরা আবেগ দিয়ে বিষাক্ত সম্পর্ককে শুদ্ধ করতে চাই। আমরা জানি সুখ আপেক্ষিক তবুও আমরা মায়া দিয়ে সুখ হস্তগত করতে চাই, অপেক্ষা করে জীবনের সময় নষ্ট করি, নিজেদের স্বত্ত্বা উজাড় করে দিই। তারপরে মহাকালের স্রোতে অনুভূতি বিসর্জন দিয়ে জড়বস্তু হয়ে বেঁচে থাকি...
আহারে মেয়েমানুষ!🙂

একদিন একটা হাতি আর একটা কুকুর একইসাথে গর্ভবতী হলো। তিন মাস পেরোতেই কুকুরটি তিনটি ছানা প্রসব করল। ছানাগুলো বেড়ে উঠতে লাগল...
16/08/2025

একদিন একটা হাতি আর একটা কুকুর একইসাথে গর্ভবতী হলো। তিন মাস পেরোতেই কুকুরটি তিনটি ছানা প্রসব করল। ছানাগুলো বেড়ে উঠতে লাগল। ছয় মাসের মাথায় কুকুরটি আবার গর্ভবতী হলো, নয় মাস পরে এক ডজন বাচ্চা প্রসব করল। এভাবে পালাক্রমে কুকুরটি প্রায় ১৮ মাসে বেশ কয়েক ডজন বাচ্চা জন্ম দিল, যাদের অনেকেই বড় হয়ে গেছে।

এই সময় কুকুরটি হাতিকে দেখে বলল, “তুমি কি আদৌ গর্ভবতী ছিলে? আমরা তো একই সাথে গর্ভবতী হয়েছিলাম। আমি এতগুলো বাচ্চা প্রসব করেছি, আর তুমি এখনও একই অবস্থায় আছ!”

হাতির জবাব ছিল শান্ত অথচ গম্ভীর—“আমার পেটে কুকুর ছানা নয়, হাতির ছানা বেড়ে উঠছে। আমি দুই বছর পর একটি বাচ্চা জন্ম দিই। আর সেই বাচ্চা যখন জন্মায়, তার উপস্থিতিতে পুরো পৃথিবী থমকে যায়। রাস্তা পার হলে মানুষ দাঁড়িয়ে তাকিয়ে দেখে। কারণ সে বিশাল, সে মহিমান্বিত, সে চাইলেই উপেক্ষা করা যায় না।”

এই গল্পটা আসলে শুধু একটা পশুর গল্প নয়—এটা আমাদের সবার জীবনের গল্প।

অনেক সময় আপনি কঠোর পরিশ্রম করছেন, দিনের পর দিন চেষ্টা করছেন, অথচ আশেপাশের মানুষদের সহজে সফল হতে দেখে নিজের অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন করছেন। মনে হচ্ছে আপনি পিছিয়ে আছেন। অথচ আপনি হয়তো হাতির মতোই নিজের ভিতরে এমন কিছু তৈরির প্রক্রিয়ায় আছেন, যার জন্য সময় দরকার। কারণ আপনি কিছু ছোট নয়, মহৎ কিছু গড়তে চলেছেন।

কুকুরের ছানা যেমন ছোট আর সংখ্যায় বেশি, তেমনি কিছু মানুষ ছোট লক্ষ্য বা অস্থায়ী সফলতায় পৌঁছায় খুব দ্রুত। কিন্তু হাতির মতো যারা বড় স্বপ্ন দেখে, গভীর কিছু তৈরি করে, তাদের সময় লাগে—কিন্তু যখন তারা উঠে দাঁড়ায়, তখন তাদের উপস্থিতি সবাইকে না চাইতেও মুগ্ধ করে।

প্রকৃতি আমাদেরকে শেখায়, বটগাছ জন্মাতে সময় নেয়, কিন্তু একবার দাঁড়িয়ে গেলে বহু প্রজন্ম ধরে ছায়া দেয়। হীরে তৈরি হয় চাপে, অন্ধকারে, বছরের পর বছর ধরে—কিন্তু একবার বেরোলে পৃথিবীর সবচেয়ে দামী জিনিস হয়ে দাঁড়ায়।

সফলতা-ও তেমনই। কিছু আসে হুট করে, কিছু আসে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করলে।

তাহলে আপনি কী করবেন?

1. অন্যের সাফল্য দেখে হীনমন্য হবেন না। আপনিও নিজের পথে আছেন। শুধু আপনার গন্তব্যটা একটু বড়, একটু গভীর, তাই সময় বেশি লাগছে।

2. নিজেকে ছোট ভাববেন না। হাতি যেমন তার আকারে, গম্ভীরতায়, এবং উপস্থিতিতে রাজত্ব করে—আপনিও পারবেন, যদি নিজেকে বিশ্বাস করেন।

3. অপেক্ষা করুন, কিন্তু অলস হয়ে নয়। অপেক্ষা মানে বসে থাকা নয়। কাজ করতে থাকুন, শেখা থামাবেন না, নিজের ভিতরের "হাতিটা" তৈরি হতে দিন।

4. প্রার্থনা করুন। বিশ্বাস রাখুন যে সৃষ্টিকর্তা সঠিক সময়টিই বেছে রাখেন। আপনাকে শুধু সেই সময় পর্যন্ত নিজের প্রস্তুতি ঠিক রাখতে হবে।

আমরা সবাই চাই দ্রুত সফল হতে, দ্রুত ফল পেতে। যেন আজ বীজ বপন করলেই কাল ফসল কেটে নিয়ে আসা যাবে। কিন্তু প্রকৃতি তা শেখায় না। প্রকৃতি বলে—প্রতিটি জীবনের, প্রতিটি সৃষ্টির একটা সময় লাগে।

তাই দ্রুত ফল নয়, গভীর ফল চান। অস্থায়ী সফলতা নয়, স্থায়ী প্রভাব রাখুন। চারপাশের কুকুরগুলোর দৌড় দেখে ঘাবড়ে যাবেন না—আপনি হাতি। আপনার পথ আলাদা, গন্তব্য আরও বড়।

যখন আপনার সময় আসবে, তখন পৃথিবী নিজে থেমে দাঁড়িয়ে তাকাবে। তাই আজ নয়তো কাল নয়—আপনার দিন আসছেই।
শুধু ততদিন নিজেকে প্রস্তুত করুন।

আপনি এখনও পেটের ভেতর ‘হাতি ছানা’ লালন করছেন।

©️ #সংগৃহীত
👉পোস্ট টি শেয়ার করা যাবে।

কেন অন্য মহিলাদের নিজেদের স্ত্রীর চেয়ে বেশি সুন্দরী মনে হয়?একজন বিজ্ঞ মনীষী কাছে এক লোক এসে অপরাধীর কন্ঠে বলতে লাগলো,মনী...
13/08/2025

কেন অন্য মহিলাদের নিজেদের স্ত্রীর চেয়ে বেশি সুন্দরী মনে হয়?
একজন বিজ্ঞ মনীষী কাছে এক লোক এসে অপরাধীর কন্ঠে বলতে লাগলো,

মনীষী!
আমার স্ত্রী কে বিয়ে করার আগে সর্বপ্রথম যখন দেখি, তখন আমার মনে হয়েছিল আমার স্ত্রীর মতো করে মহান সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীতে আর কাউকে সৃষ্টি করেননি।

যখন আমার স্ত্রীর কাছে আমি বিয়ের প্রস্তাব পাঠালাম এবং সে প্রস্তাব গ্রহন করলো, বিয়ের সব আয়োজন সম্পন্ন হলো, তখন আমি দেখতে পেলাম আমার স্ত্রীর মতো সুন্দরী অনেক মহিলা পৃথিবীতে আছে।

আর যখন আমার স্ত্রীকে বিয়ে করে ঘরে তুললাম, দেখতে পেলাম অনেক মহিলা আমার স্ত্রীর চেয়েও অতিরিক্ত সুন্দরী।
বিয়ের পর যখন কয়েক বছর কেটে গেলো, আমার মনে হলো, প্রতিটি মহিলা আমার স্ত্রীর চেয়ে অনেক বেশি সুন্দরী।

মনীষী উত্তরে বললেন, আমি কি তোমাকে এর চেয়েও মারাত্মক একটি বিষয় বলবো? লোকটি বললো, হ্যাঁ হ্যাঁ, বলুন।

মনীষী বলতে লাগলেন, তুমি যদি পৃথিবীর সব মহিলাকে বিয়ে করে ফেলো, তখন পৃথিবীর সব মহিলার চেয়ে পথের নেড়িকুত্তা গুলোকে তোমার বেশি সুন্দরী মনে হবে।
লোকটি অধীর আগ্রহে জানতে চাইলো, কিন্তু মনীষী কেন এমনটা মনে হবে?
সমস্যাটা কোথায় হচ্ছে?
মনিষী ব্যাখ্যা করে বলতে লাগলেন,
শোনো, সমস্যাটা তোমার স্ত্রীর মধ্যে নয়। সমস্যাটা হলো মানুষের অন্তর যখন নষ্ট হয়ে যায় এবং চোখগুলো যখন লালসায় ভরে যায়, সৃষ্টি কর্তা ডর-ভয়, লাজ-শরমও যখন মানুষের চলে যায়, তখন তার চোখগুলো কবরের মাটি ছাড়া আর কিছুতেই ভরে না।

আর তোমার সমস্যাটা হচ্ছে,
তুমি পাপ এবং অপবিত্র বস্তুর দিকে দৃষ্টিপাত করা থেকে বিরত থাকো না।
সৃষ্টি কর্তাকে ভয় করতে থাকো।
দেখবে সমস্যা সমাধান হয়ে গেছে।

সু'ইসা'ইড নাকি খু'ন⁉️🥴
07/08/2025

সু'ইসা'ইড নাকি খু'ন⁉️🥴

আমি ছেড়েও যাইনি হেরেও যাইনি।আমি তো কেবল মু'ক্ত করে দিয়েছি। যে পাখি বুকের খাঁচায় পোষ মানেনি।সে পাখি আমার ছিলো না কোন দিন।...
05/08/2025

আমি ছেড়েও যাইনি হেরেও যাইনি।
আমি তো কেবল মু'ক্ত করে দিয়েছি।
যে পাখি বুকের খাঁচায় পোষ মানেনি।
সে পাখি আমার ছিলো না কোন দিন।

---অনি

কখনো কখনো ছেড়ে যাওয়ার সাহস রাখতে হয়।ক্ষমা করা উত্তম-তবে তাকে,যে সত্যিই মানুষ।সবাই মানুষের অ ব য় বে জন্ম নেয়,কিন্তু সবাই ...
05/08/2025

কখনো কখনো ছেড়ে যাওয়ার সাহস রাখতে হয়।
ক্ষমা করা উত্তম-তবে তাকে,যে সত্যিই মানুষ।

সবাই মানুষের অ ব য় বে জন্ম নেয়,
কিন্তু সবাই মানুষ হয় না।
বুঝে নিতে হয়-
কে ভুল করেছে অনিচ্ছায়,
আর কে জেনে-শুনে করেছে প্র তা র ণা।

ক্ষমা সেই পাবে,
যে নিজের অজান্তে ভুল করেছে।
আর যারা আবেগ নিয়ে খেলা করে,
তাদের ক্ষমা করার দরকার নেই।

মানুষের টিকে থাকার জন্য
শুধু নিঃশ্বাস নয়,
ভালোভাবে বাঁচার জন্য দরকার হয় মনেরও।
আর যে একবার মন ভে ঙে ছে-
তার থেকে দূরত্ব রাখাই শ্রেয়।

❐ ক্ষমা ও দূরত্ব
• লেখক: মাহবুব সরদার সবুজ

05/08/2025

বুড়া বয়সে স্বামীর সাথে তারাই খারাপ ব্যবহার করে। যাদের স্বামী যৌবন বয়সে বউকে শুধু অবহেলাই করেছে। বিন্দুমাত্র মূল্যায়ন করেনি।

মাঝে মাঝে মনে হয় ফোনে কথা বলার চাইতে একটা সি এন জি ভাড়া করে কথা বলে আসি 😑
04/08/2025

মাঝে মাঝে মনে হয় ফোনে কথা বলার চাইতে একটা সি এন জি
ভাড়া করে কথা বলে আসি 😑

04/08/2025
আমার ছেলেকেও এইভাবে বিয়ে দিবো,  ইনশা আল্লাহ। এমন বিয়ে কেউ কখনো দেখেছেন? নেওয়া তো দূরের কথা দেওয়া নিয়ে কা*ড়া*কা*ড়ি!...
04/08/2025

আমার ছেলেকেও এইভাবে বিয়ে দিবো, ইনশা আল্লাহ।

এমন বিয়ে কেউ কখনো দেখেছেন?
নেওয়া তো দূরের কথা দেওয়া নিয়ে কা*ড়া*কা*ড়ি!!!

গত পরশু একটি বিয়ের প্রোগ্রামে গিয়েছিলাম
আলহামদুলিল্লাহ খুবই ভালো লাগলো। সত্যিই এমন বিয়ে বরকতময় কোন সন্দেহ নেই,ইনশাআল্লাহ।

আসরের পরে বিয়ে,
মাগরিবের পরে মেয়েকে তু*লে নিল,
তারপর দিন জোহরবাদ ওলিমা।

বরযাত্রী হলো শুধুমাত্র দুজন: ছেলে, ছেলের বাবা।
আরো আশ্চর্যের বিষয় হল: পূর্ব থেকেই শর্ত দেয়া আছে,
কোন খাবার এর ব্যবস্থা করা যাবে না। করলেও তারা খাবে না।
বাধ্য হয়ে সকল অর্ডার ক্যানসেল করলাম। বাবুর্চিকেও বিদায় দিলাম।

অথচ ছেলেপক্ষ পূর্ণ মোহরানা আদায় করেছে মেয়ের , এক টাকাও বাকি রাখেনি।
ওদিকে পরদিন জোহরবাদ অলিমায় মেয়ে পক্ষের সকল আত্মীয়-স্বজনকে দাওয়াত দিয়েছে।
এবং বলেছে যে কোন মূল্যে সকলকে আসতে হবে।

বাসর করেছে ছেলের ঘরে, মেয়ের ঘরে তারা বাসর করতে দেয়নি।
যাতে তাদের কোন খরচ না হয়।

ফার্নিচারের অর্ডার দিতে চেয়েও পরামর্শ ক্রমে দেয়া হয়নি।
কারণ ছেলেপক্ষ কোন ফার্নিচার গ্রহণ করবে না।

জিজ্ঞেস করলাম ছেলের বাবাকে আপনারা এমনটা কেন করছেন?
কিছুই তো গ্রহণ করতে চাচ্ছেন না। এমনকি এক লোকমা খাবার খেতে চাচ্ছেন না।

ছেলের বাবা: একটা মেয়ের বাবা মেয়েকে ছোট সময় থেকে সম্পূর্ণ স্বার্থহীনভাবে ভরণপোষণ দিয়ে থাকে, শিক্ষা দীক্ষা দিয়ে থাকে।
তারপরে সেই জলজ্যান্ত মেয়েটিকে অন্য একটি পুরুষের ঘরে দিয়ে দেয়।
বিয়ে দেওয়ার সময় কতটা ক*ষ্ট তাঁদের ভিতরে থাকে।

তারপর যদি আবার সেই পিতার উপরে বিভিন্ন বিষয় চা*পি*য়ে দেয়া হয়,কত বড়ই না জু*লু*ম হবে তাঁদের উপর।

এটা কোন বানানো ঘটনা নয় বরং এটা হচ্ছে আমারই এক বন্ধুর আপন মামাতো বোনের বিবাহের সংক্ষিপ্ত বিবরণ।❤️

Address

Badda

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Zoa জোয়া posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Zoa জোয়া:

Share