Jahangir Alom

13/05/2025

জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক নেই বলে বিএনপির সমর্থকরা যে মজা নিচ্ছেন। আপনারা কি জানেন? আপনাদের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী তারেক জিয়া বর্তমানে বাংলাদেশের ভোটার নন এবং এনআইডি, পাসপোর্ট নেই। এমনকি তারেক জিয়া বর্তমানে বাংলাদেশের নাগরিকও নন। তিনি বর্তমান ব্রিটিশ নাগরিকত্ব নিয়ে লন্ডনে বসবাস করছেন৷

হাসিনা সরকার তারেক জিয়ার নাগরিকত্ব, পাসপোর্ট, এনআইডি বাতিল করেছেন। সেই একই সরকার অন্যায়ভাবে জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক বাতিল করছেন৷ এটা নিয়ে রাজনীতি করার কিছু নেই।

আগামীকাল এই নিবন্ধন মামলার শুনানি আছে হাইকোর্টে। কয়েকদিনের মধ্যেই জামায়াত তার নিবন্ধন, প্রতীক ফিরে পাবে ইনশাআল্লাহ।
তারেক জিয়াও তার নাগরিকত্ব, পাসপোর্ট, এনআইডি দ্রুত ফিরে পাবেন আশা করি।

12/05/2025

আল্লামা সাঈদীর দোয়া আল্লাহ কবুল করেছেন৷

12/05/2025

জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে যে নাটক চলছে। না বলে আর থাকতে পারলাম না৷ আমি সেদিন ঘটনার মাঝেই উপস্থিত ছিলাম।

শাহবাগে সেদিন ইশার আজানের সময় এনসিপির মাইকে স্লোগান হচ্ছিলো। একজন বললো যে, ভাই আজান হচ্ছে মাইক বন্ধ করেন। সাথে সাথেই বন্ধ করা হলো। এরপর আজান দেয়া শেষ হলো। হেফাজত, চরমোনাই, জামায়াত, শিবির এবং অন্যান্যরা নামাজের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে কাতারবদ্ধ হলো।

ঠিক সেই সময়েই এনসপির মাইকে একজন বলল- এখন আমরা সবাই জাতীয় সঙ্গীত গাইবো। সবাই সুর মিলান। শুরু করলো জাতীয় সঙ্গীত। এক লাইন গাইছে। ঠিক তখনই কয়েকজন নামাজি লোক এসে বলল এখন জাতীয় সঙ্গীত হবেনা৷ নামাজ শেষ হবে তারপর। যারা সঙ্গীত বলতে বাধা দিছে এরা ছিলো সাধারন মুসুল্লি।

দুই একটা কথা বলার পর এক পর্যায়ে এনসিপির মাইকে জাতীয় সঙ্গীত বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে। নামাজ শেষে আবার সঙ্গীত শুরু হইছে। এই হলো কাহিনী৷ এরপর আর এসব নিয়ে কথা হয়নি কোথাও৷

হঠাত করে সামান্য একটা বিষয়কে কেন্দ্র করে জামায়াত কে নিয়ে এতো প্রপাগাণ্ডা, গুজব, রাজাকার বলা শুরু করলো। আসলে ওখানে সেদিন জামায়াতের কেউ বাধা দেয়নি। আমি তো ছিলাম৷ নিজের চোখে দেখা একটা ঘটনা যদি না বলি এটা ঠিক হবেনা। এভাবেই মিথ্যা ছড়ায়৷ আর বাঙ্গু সেক্যুলার, নব্য শাহবাগীরা এটাকে পুজি করে আবার শেখ হাসিনার মতো ৭১ চেতনা শুরু করছে। যে রাজাকার বলে হাসিনা পালায় গেলো সেই রাজাকার নিয়েই এনসিপি রাজনীতি করছে।

উদীচি, ছায়ানটের মতো রঠা সঙ্গীত নিয়ে ব্যাবসা করছে। দেখাতে হবে তারা কত বড় প্রগতিশীল, সুশীল। এসব ব্যাবসার কর্ণধার আওয়ামী লীগ এসব করে টিকতে পারেনি। আর এনসিপি তো রাজনীতির মাঠে এখনো শিশু।

Jahangir Alom Jony

10/05/2025

আওয়ামীলীগ নি'ষি'দ্ধ হবার পর ঢাকার রাজপথে আনন্দ মিছিল।

09/05/2025

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে রোডম্যাপ:-
১। ন্যাশনাল ও পলিটিকাল
২। লিগ্যাল
৩। জুডিশিয়াল
৪। কন্সটিটিউশনাল

১। ন্যাশনাল ও পলিটিকাল:- ৫ই আগষ্টেই পলিটিকালি আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হয়ে গেছে। ন্যাশনাল ও পলিটিকাল ঐক্যমত ও সিদ্ধান্তও কার্যকর হয়ে গেছে। নতুন করে এই ইস্যু আনা মানে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে পিছিয়ে দেয়া। তবে নিষিদ্ধের প্রক্রিয়া নিয়ে হয়ত প্রতিটি রাজনৈতিক দলেরই ভিন্ন রাজনৈতিক কৌশল থাকতে পারে। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে বিএনপিসহ কারোই তো কোন আপত্তি থাকার কথা নয়। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে বিএনপি তার অভিমত লিখিত ও মৌখিক ভাবে জানিয়েছে। এক্ষেত্রে তারা সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে বলেছে। সরকার সিদ্ধান্ত নিলেই তো হয়। কে বাধা দিবে? আপত্তি করার কেউ কি আছে?

২। লিগ্যাল:- নির্বাহী আদেশ দিয়ে আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করে নিষিদ্ধ করাটা কালকের মধ্যেই সম্ভব। সেইসাথে সবচেয়ে জরুরী হচ্ছে, অবিলম্বে জুলাই ঘোষণাপত্র জারি করে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিধান চিরস্থায়ী করে দেয়া।

৩। জুডিশিয়াল:- আইসিটি ট্রাইব্যুনালের আইনে সংগঠনের বিচার করার বিধান নাই। এতটা সময় চলে গেলো, অথচ সরকার আইন সংশোধন করে এই বিধান যুক্ত করার সময় পায়নি। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে আওয়ামী লীগের দলগত বিচারের বিধান যুক্ত করাটা কালকের মধ্যেই সম্ভব।

৪। কন্সটিটিউশনাল:- নতুন সংবিধানে একাধিকবার গনহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধকরন।

ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী লীগ মানুষের মনে এমনই ভীতি সৃষ্টি করেছে, অনেকে আতংকগ্রস্থ, আওয়ামী লীগ ফিরে আসলে নিষিদ্ধের সব বিঁধান বাতিল করে দিয়ে চরমতম প্রতিশোধ নিবে। ভুল সবই ভুল। জেনে রাখুন, আওয়ামী লীগ আর কখনই ফিরতে পারবে না। পৃথিবীর ইতিহাসে গনহত্যাকারী ফ্যাসিষ্টের কোন প্রত্যাবর্তন হয় না। হলে ইতিহাস মিথ্যা হয়ে যাবে।

09/05/2025

বিএনপি শেষ পর্যন্ত শাহবাগে আসবে, না আসলেও আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধে সংহতি ও সমর্থন জানাবে। তবে সেটা চূড়ান্ত পর্যায়ে।

যদি বিএনপি সেটা না করে, এটা হবে বিএনপির চরম রাজনৈতিক ভূল। এটা এখন বোঝা না গেলেও সুদূরপ্রসারী ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক ইতিহাসে বিএনপি হেরে যাবে এনসিপি, জামায়াতের কাছে। আর যদি কোনোভাবে এনসিপি, জামায়াত তাদের দাবি মতো আওয়ামীলীগ কে নিষিদ্ধ করতে পারে। ৫ আগস্ট অভ্যুত্থানের ঐতিহাসিক কৃতিত্ব যা ছিলো তা বিএনপি হারাবে।

আর যদি বিএনপি শেষ পর্যন্ত আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ দাবিতে একমত না হয়৷ তাহলে আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ পরবর্তী বাংলাদেশে বিএনপির প্রতিপক্ষ শক্তি হবে পুরো বাংলাদেশ এবং জাতি তা মনে রাখবে৷

Jahangir Alom

09/05/2025

অবশেষে পেয়ে গেলাম কনটেন্ট মনিটাইজেশন।

09/05/2025

শাহবাগের বদলা শাহবাগ থেকেই নেওয়া হোক।
ফ্যা'সি'স্টের উৎপত্তিস্থল থেকেই ফ্যা'সি'স্টের বিনাশ হোক।

03/05/2025

27/04/2025

একটি মাত্র দল,
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।

১। সুন্নীরা বিরোধিতা করে।
২। দেওবন্দিরা বিরোধিতা করে।
৩। আহলে হাদিসরা বিরোধিতা করে।
৪। হেফাজত বিরোধীতা করে।
৫। তাবলীগ বিরোধিতা করে।
৬। চরমোনাই বিরোধিতা করে।
৭। আওয়ামীলীগ বিরোধিতা করে।
৮। বিএনপি বিরোধিতা করে।
৯। জাসদ বাসদ বামরা বিরোধিতা করে।
১০। শাহবাগীরা বিরোধিতা করে।
১১। নারীবাদীরা বিরোধিতা করে।
১২। অসাম্প্রদায়িক চেতনাবাজরা বিরোধিতা করে।
১৩। কাদিয়ানীরা বিরোধিতা করে।
১৪। সেক্যুলাররা বিরোধিতা করে।
১৫। ভারত বিরোধিতা করে।

জামায়াতে ইসলামী একই সাথে কিছু অদূরদর্শী ইসলামি শক্তি এবং ইসলাম বিরোধী শক্তির ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আসছে৷

যদি শুধুই কিছু ইসলামি দল বিরোধিতা করতো বুঝতাম জামায়াতের আকিদা, আদর্শ, নীতির সমস্যা আছে। কিন্তু অবাক করার বিষয় হলো- ইসলামের কট্টর শত্রু, রাম- বাম, সেক্যুলাররা এবং ভারত একমাত্র বিরোধিতা করে জামায়াতে ইসলামির। ইসলামের শত্রু এবং কাফেররা যার বিরোধিতা করছে, যাকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য সর্বশক্তি প্রয়োগ করে নেতা কর্মীদের জে'ল, জু'লুম, হ'ত্যা, ফাঁ'সি দিয়েছে৷ তাহলে বুঝতে হবে, তারা সঠিক পথেই আছে৷

এত বিরোধিতা সত্ত্বেও তারা টিকে আছে তাদের আদর্শ, সাহস, সততা, ন্যায়পরায়নতা, ঐক্য ও আল্লাহর প্রতি অবিচল বিশ্বাস এবং আস্থার জন্য।

25/04/2025

জামায়াত কে নিয়ে ইউটিউবার ইলিয়াসের ভিডিও দেখলাম৷ তার হুমকি ধামকি দেখে ভাবছিলাম, না জানি কত ভয়ংকর ভিডিও বানাবে।

প্রথমত, শুরু করলো ৭১ ইস্যু নিয়ে৷ এটা নতুন কি ভাই? ৭১ ইস্যুতে জামায়াত পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো এটা চিরন্তন সত্য এবং জামায়াত এটা নিয়ে কখনো অস্বীকার করেনি৷ মানুষ সেটা জেনেই জামায়াতকে সমর্থন করে এবং করছে৷ ৭১ ইস্যু এটা প্রমানিত। এই বিষয়টি নিয়ে আওয়ামী লীগ সারাজীবন রাজনীতি করে গেছে। বিএনপিও জামায়াত কে রাজনৈতিক ভাবে ঘায়েল করতে এই ৭১ টার্ম টাই ব্যাবহার করে এবং সেটা বাম, রাম সবাই করে৷ কারন ৭১ ইস্যু ছাড়া জামায়াতকে ঘায়েল করার মতো দ্বিতীয় কোনো অপশন নেই। থাকলে বলুন। এনি বডি! চ্যালেঞ্জ!

দ্বিতীয়ত, ৯৬ সালে জামায়াত কেন বিএনপির বিরোধিতা করছিলো এবং আওয়ামীলীগের সাথে কেনো যুগপৎভাবে আন্দোলন করেছিলো সেই ইস্যু নিয়ে বলছে৷
৯০ এর সৈরাচার ইরশাদ পতনের পর সব রাজনৈতিক দল একটি সিদ্ধান্তে এসেছিলো জাতীয় নির্বাচন গুলো হবে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকারের অধীেনে। যদিও এই ফর্মুলার প্রবক্তা ছিলো জামায়াত৷ তো সমস্যা সৃষ্টি হলো ৯৬ সালে যখন বিএনপির মেয়াদ শেষের পথে। বিএনপি সেই তত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করে বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় একক ভাবে নির্বাচন করলো এবং সরকার গঠন করলো। আওয়ামীলীগ যেভাবে ২০১৪ সালে একক নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলো সেরকম ৷ তো এরপর স্বাভাবিক ভাবেই বিএনপির বিরোধিতা করবে জামায়াত তাইনা?

পরর্বতীতে নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আওয়ামীলীগ, জামায়াত সহ সকল রাজনৈতিক দল যুগপৎভাবে বিএনপির বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করলো। অবশেষে বিএনপি পরাজিত হয়ে ৯৬ সালে তত্বাবধায়কের অধীনে আরেকটি নির্বাচন দিতে বাধ্য হলো। সেই নির্বাচনে আওয়ামীলীগ জয়ী হলো। এখন বলুন এখানে জামায়াতের দোষ কি? জামায়াত তো চেয়েছিলো একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন।

ইলিয়াছ যে বলল, জামায়াতের কারনে ৯৬ সালে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসছে৷ এখানে দোষ কি জামায়াতের নাকি বিএনপির?

যে জামায়াত ৯০ সালে তত্বাবধায়কের ফর্মুলা দিলো। স্বাভাবিক ভাবেই ৯৬ সালেও তত্বাবধায়ক চাইলো৷ ২০০১, ০৮, ১৪, ১৮, ২৪ নির্বাচনে জামায়াত সেই তত্বাবধায়ক সরকার চেয়ে আসছে এবং এখনো চাচ্ছে। তত্বাবধায়ক ব্যাবস্তা নিজেদের সুবিধার্থে বাতিল করছে বড় দুই দল। তাহলে ৯৬ সালের ইস্যু নিয়ে জামায়াতকে দোষারোপ করা কতটা মূর্খতা।
সেই সময়ের জামায়াতের সেটাই ছিলো সঠিক সিদ্ধান্ত বলে আমি মনে করছি৷ ২৯ বছর আগের রাজনৈতিক বাস্তবতা দিয়ে এখন বিচার করা সত্যিই বোকামি।

তৃতীয়ত, ইলিয়াছ দাবি করছে জামায়াত ভারতের কথা মতো কাজ করছে। 'র' এর গোলামি করছে। তার যুক্তি যথেষ্ট শিশুশুলভ। দৈনিক পত্রিকা কালবেলার সম্পাদক সন্তোষ শর্মা জামায়াতের অনুষ্ঠানে আসার কারনেই জামায়াত ভারতের দালাল হয়ে গেলো কি আশ্চর্য। ১৬ বছরের জামায়াতের ত্যাগ কি ভুলে গেলেন? যে ভারতের প্রেসক্রিপশনে আওয়ামীলীগ জামায়াতের নেতাদের জেল, জুলুম, হামলা, গুম, হত্যা করলো, শীর্ষ নেতাদের ফাঁসিতে ঝুলতে হলো সেই ভারতের দালালি করবে জামায়াত? এতই কি সব ঠুনকো? বলে দিলাম আর হয়ে গেলো? অভিযোগ করলেই কেউ অপরাধী?

সন্তোষ শর্মা বিএনপির অনুষ্ঠানেও এসেছিলো। সেটা নিয়ে তো আপনি টু শব্দ করেননি। কোনো ভিডিও করেননি বিএনপির বিরুদ্ধে। যারা বলে সন্তোষ শর্মা 'র' এর কাজ করে নিশ্চয় তাদের কাছে প্রমান আছে। তো তারা সন্তোষের বিরুদ্ধে মামলা করেনা কেন? 'র' এর এজেন্ট কি করে একটি জাতীয় পত্রিকার সম্পাদক থাকে? সে দ্বায়িত্ব কি জামায়াতের নাকি রাষ্টের? এখন তো হাসিনা নেই। ভয় কিসের? সন্তোষের বিরুদ্ধে রাষ্টদ্রোহের অভিযোগ বা প্রমান থাকলে মামলা কেন করছে না কেউ? আমি সন্তোষের পক্ষে নই, জাস্ট সত্যিটা জানতে চাই।

আর জামায়াত নাকি ভারতের হয়ে কাজ করছে, দালালি করছে এর একটি প্রমান দেখাতে পারেনি ইলিয়াছ। মুখের কথা দিয়ে অভিযোগ করলেই কেউ দোষী হয়না। যে অভিযোগ করে তারই উচিত প্রমান করা। রাজনৈতিক বিরোধীতা থাকবেই৷ আপনি ইলিয়াস তো আর রাজনৈতিক নেতা না৷ একজন অনুসন্ধানী সাংবাদিক। সারাজীবন অনুসন্ধান করুন। আর জামায়াত যে ভারতের হয়ে কাজ করছে এর একটি নূন্যতম প্রমান দিন।

ইলিয়াছ শেষ কথা বলেছে-
জামায়াত নাকি আওয়ামীলীগের থেকেও খারাপ। আহারে ছেলেটা অনেক আবেগপ্রবণ হয়ে গেছে। জামায়াত কি কি খারাপ কাজ করছে তার লিষ্ট টা যদি দিতো ইলিয়াছ। অপেক্ষায় থাকলাম।

হঠাৎ ইলিয়াছ জামাতের শুভাকাঙ্ক্ষী থেকে ১৮০ ডিগ্রী এঙ্গেলে ঘুরে যাবার কয়েকটি কারণ থাকতে পারে-
১। জামাতের বিরোধীদের থেকে বড় অঙ্কের অর্থ পেয়েছে।
২। জামায়াতের থেকে যা আশা করেছিলো, সেটা তার মনের মতো হয়নি। আবেগপ্রবণ হয়ে গেছে।
৩। তার গোপন ভিডিও 'র' এর কাছে আছে এবং সে 'র' এর কাছে জিম্মি৷

আমি দলান্ধ নই, দল হিসেবে জামায়াত অবশ্যই ভুল করতেই পারে স্বাভাবিক৷ তবে তার সমালোচানা হবে সত্য ইতিহাস, প্রমান সাপেক্ষে গঠনমূলক।

21/04/2025

'বন্যা মোকাবিলার আগাম প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ভারতের সীমান্ত লাগোয়া বাংলাদেশের মুহুরী নদীতে নতুন করে বাঁধ নির্মাণ করছে বাংলাদেশ। আর তাতে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে সীমান্তের অপর প্রান্তের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ত্রিপুরার সরকার। বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদল পাঠিয়েছে রাজ্য সরকার।'

বাংলাদেশ বন্যা থেকে আত্মরক্ষার্থে ভাটিতে বাঁধ দিলেও ভারতের উদ্বেগ বাড়ে, কিন্তু ভারত যে উজানে বাঁধ দেয়? ভারত উজানে বাঁধ দিয়ে খরার সময় নিজের সুবিধার জন্য পানি আটকে রাখবে আর বর্ষার সময় সেই বাঁধ খুলে বাংলাদেশের দিকে পানি ছেড়ে দিয়ে বাংলাদেশকে ডোবাবে, এই কেমন নীতি?