জীবনে চলার পথে

জীবনে চলার পথে কঠোর পরিশ্রম, সততা, একাগ্রতা – উজ্জ্বল ভবিষৎয়ের ইঙ্গিত দেয় যা আমাদের জীবনের লক্ষ্যে পৌছে দেয় … অজনা ভালো

25/05/2025
25/05/2025

সত্যিকারের বন্ধু আর ছায়ার মাঝে অনেকটাই মিল আছে। কারণ, সত্যিকারের বন্ধু সুখে -দুখে ছায়ার মতোই পাশে থাকে।

25/05/2025

ভালবাসা তৈরী হয় ভাললাগা থেকে, স্বপ্ন তৈরী হয়, কল্পনা থেকে
অনুভব তৈরী হয় অনুভূতি থেকে,
আর বন্ধুত্ব তৈরী হয় মনের গভীর থেকে।

23/04/2025

ফুল তো বাগানের, তবে হাতে কেনো? চাঁদ তো আকাশে, তবে জ¦লে কেনো? জল তো সাগরের, তবে চোখে কেনো? মন তো আমার, তবে বার বার তোমাকে মনে পরে কেনো?

20/03/2025

বুদ্ধিমানেরা কোনোকিছু প্রথমে অন্তর দিয়ে অনুভব করে, তারপর সে সম্বন্ধে মন্তব্য করে । আর নির্বোধেরা প্রথমেই মন্তব্য করে বসে এবং পরে চিন্তা ক #রে । -

19/03/2025

🥰 সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে🥰
*খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:- **
পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০টি শব্দের অর্থের তালিকা সামান্য এডিট ও বানান সংশোধন করে দেওয়া হলো:

খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অনেক শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে। কিছু শব্দ খুব কম ব্যবহৃত হয়। যারা পুরাতন দলিলের শব্দের অর্থ বোঝেন না, তাদের জন্য বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়া হলো —

১) মৌজা: গ্রাম।
২) জে.এল নং: মৌজা নং/গ্রাম নম্বর।
৩) ফর্দ: দলিলের পাতা।
৪) খং: খতিয়ান।
৫) সাবেক: আগের/পূর্বের।
৬) হাল: বর্তমান।
৭) বং: বাহক, অর্থাৎ যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লিখে।
৮) নিং: নিরক্ষর।
৯) গং: আরো অংশীদার আছে।
১০) সাং: সাকিন/গ্রাম।
১১) তঞ্চকতা: প্রতারণা।
১২) সনাক্তকারী: যিনি বিক্রেতাকে চিনেন।
১৩) এজমালী: যৌথ।
১৪) মুসাবিদা: দলিল লেখক।
১৫) পর্চা: প্রাথমিক খতিয়ানের নকল।
১৬) বাস্তু: বসতভিটা।
১৭) বাটোয়ারা: বণ্টন।
১৮) বায়া: বিক্রেতা।
১৯) মং: মোট।
২০) মবলক: মোট।
২১) এওয়াজ: সমমূল্যের বিনিময়।
২২) হিস্যা: অংশ।
২৩) একুনে: যোগফল।
২৪) জরিপ: পরিমাপ।
২৫) চৌহদ্দি: সীমানা।
২৬) সিট: নকশার অংশ।
২৬) দাখিলা: খাজনার রশিদ।
২৭) নক্সা: মানচিত্র/ম্যাপ।
২৮) পিং: পিতা।
২৯) জং: স্বামী।
৩০) দাগ নং: জমির নম্বর।
৩১) স্বজ্ঞানে: নিজের বুঝ অনুযায়ী।
৩২) সমূদয়: সব কিছু।
৩৩) ইয়াদিকৃত: পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু করিলাম।
৩৪) পত্র মিদং: পত্রের মাধ্যমে।
৩৫) বিং: বিস্তারিত।
৩৬) দং: দখলকার।
৩৭) পত্তন: সাময়িক বন্দোবস্ত।
৩৮) বদল সূত্র: জমি বিনিময়।
৩৯) মৌকুফ: মাফকৃত।
৪০) দিশারী রেখা: দিকনির্দেশক রেখা।
৪১) হেবা বিল এওয়াজ: বিনিময়সূত্রে জমি দান।
৪২) বাটা দাগ: বিভক্ত দাগ।
৪৩) অধুনা: বর্তমান।
৪৪) রোক: নগদ।
৪৫) ভায়া: বিক্রেতার পূর্বের দলিল।
৪৬) দান সূত্র: দানকৃত সম্পত্তি।
৪৭) দাখিল খারিজ: মালিকানা পরিবর্তন।
৪৮) তফসিল: সম্পত্তির তালিকা।
৪৯) খারিজ: পৃথক খাজনা অনুমতি।
৫০) খতিয়ান: জমির রেকর্ড।
৫১) জরিপ: ভূমি পরিমাপ।
৫২) এওয়াজ সূত্র: বিনিময়সূত্রে সম্পত্তি পাওয়া।
৫৩) অছিয়তনামা: উইল/মৃত্যুকালীন সম্পত্তি বণ্টন নির্দেশ।
৫৪) নামজারী: মালিকানা হস্তান্তর রেকর্ড।
৫৫) অধীনস্থ স্বত্ত্ব: নিম্নস্তরের মালিকানা।
৫৬) আলামত: মানচিত্রে চিহ্ন।
৫৭) আমলনামা: জমি দখল সংক্রান্ত দলিল।
৫৮) আসলি: মূল ভূমি।
৫৯) আধি: ফসলের অর্ধেক ভাগ।
৬০) ইজারা: নির্দিষ্ট খাজনায় সাময়িক বন্দোবস্ত।
৬১) ইন্তেহার:

15/02/2025

ভালো ফল পেতে আমের মুকুলে স্প্রে করার নিয়ম ও বিশেষ যত্ন ( জৈবসহ):

আজকে আপনাদের জানাব-
১. কয়বার স্প্রে করতে হবে
২. ফল ঝরা রোধে করণীয়
৩. জৈব পদ্ধতিতে হপার পোকা ও ফল ছিদ্র কারী মাছি পোকা দমন
৪. কখন সেচ দিবেন

চলুন জেনে নেই-
✅প্রথমবার স্প্রেঃ ( জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে মুকুল আসার ১৫-২০ দিন আগে)

✔️সাইপারমেথ্রিন অথবা ল্যামডা সাইহ্যালোথ্রিন গ্রুপের কীটনাশক ১ মিলি / লিটার পানিতে

অথবা

✔ইমিডাক্লোপ্রিড গ্রুপের একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।

✔ একদিন পর সালফার অথবা ম্যানকোজেব গ্রুপের ছত্রাকনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।

>>তবে মুকুল আসার আগে স্প্রে করা জরুরি নয়। ঘন কুয়াশা অবস্থায় আগাম ব্যবস্থা হিসেবে এটি করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।

⏹️মুকুল আসার পরে-

✅২য়বার স্প্রেঃ (মুকুল ৪-৬ ইঞ্চি হওয়ার পর কিন্তু ফুল ফোটার আগে)

✔️হপার পোকা দমনে ইমিডাক্লোরোপ্রিড গ্রুপের কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।

✔️একদিন পর অ্যানথ্রাকনোজ রোগ দমনে ম্যানকোজেব গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন ইন্ডোফিল / ডায়থেন এম ৪৬/নেমিস্পোর /এগ্রিজেব ৮০ ডাব্লিউ পি যে কোন একটি প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।

🔰 #জৈব_পদ্ধতিঃ গাছে হপার পোকা দমনে মুকুল আসার পর পর #আঠালো হলুদ ও নীল ফাদ লাগিয়ে দিতে পারেন।

➡️ভালো ফলন পেতে
২য়বার স্প্রে করার ২-৩ দিন পরে সলুবর বোরন লিটারে ১.৫ গ্রাম হারে এবং চিলেটেড জিংক লিটারে ০.২৫ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।

⛔সতর্কতাঃ ফুল ফোটার পর কোন স্প্রে করা যাবে না। স্প্রে করার সময় গাছের পাতা, মুকুল, ও ডালপালা ভালোভাবে ভিজিয়ে দিতে হবে।

✅তৃতীয়বার স্প্রেঃ(ফল মটরদানা আকৃতির হলে)

√√উপরের ২য়বার স্প্রে করার নিয়মে ইমিডাক্লোপ্রিড, ম্যানকোজেব অথবা কার্বেন্ডাজিম গ্রুপের ছত্রাকনাশক স্প্রে করবেন।

🍋 া রোধেঃ

√√প্রতি লিটার পানিতে ২০ গ্রাম ইউরিয়া মিশিয়ে ফল মটরদানা অবস্থায় একবার এবং মার্বেল আকৃতির হলে দ্বিতীয়বার বার স্প্রে করতে হবে।

🔰জৈব পদ্ধতিতে #মাছি_পোকা দমনেঃ

ফল ছিদ্রকারী পোকা দমনে ফল মার্বেল অবস্থা থেকে ম্যাজিক ফাদ #জোনাট্র্যাক অথবা ফেরোমন ফাদ ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া ফল ব্যাগিং করে দিলে ভালো ফল পাওয়া যায়।

🔍🔍(ম্যাজিক ফাঁদ, জোনাট্র্যাক, ব

05/02/2025

১.প্রশ্নঃ সাবস্টেশন কি?
উওরঃ সাবস্টেশন হচ্ছে পাওয়ার সিস্টেমের একটি অংশ যা বিদ্যুৎ উৎপাদন, পরিবহণ, সঞ্চালন, বিতরণ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ।
প্রশ্নঃ ১১কেভি সাবস্টেশনের কি কি ইকুপমেন্ট থাকে?
Ø ট্রান্সফরমার
Ø LT সুইচগিয়ার
Ø HT সুইচগিয়ার
Ø PFI প্লান্ট
২.প্রশ্নঃ সুইচগিয়ার কি?
উওরঃ সুইসগিয়ার বলতে সাধারণত ইলেকট্রিক্যাল সিস্টেমে সুইসিং ব্যবস্থা, নিয়ন্ত্রণ, প্রটেকশন, পরিমাপ ও সিস্টেমে ভারসাম্য রক্ষাকারী সরঞ্জাম এবং ঐ সব সরঞ্জাম স্থাপনের কাঠামো, কক্ষ ও ওয়ারিং এর সমষ্টিকে বুঝায়।সুইচগিয়ার হচ্ছে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি,যা বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করে থাকে।(
৩.প্রশ্নঃ সুইচগিয়ার কত প্রকার?
Ø LT সুইচগিয়ার
Ø HT সুইচগিয়ার
৪.প্রশ্নঃ LT & HT সুইচগিয়ার বলতে কি বুঝ?
উওরঃ LT সুইচগিয়ারঃ
সাবস্টেশনের লো-সাইডের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করার প্রক্রিয়াকে LT সুইচগিয়ার বলে।
৫.উওরঃ HT সুইচগিয়ারঃ
সাবস্টেশনের হাই-সাইডের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করার প্রক্রিয়াকে HT সুইচগিয়ার বলে।
৬.প্রশ্নঃ কি ধরনের সার্কিট ব্রেকার LT & HT ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ
LT সুইচগিয়ারঃ
MCB, MCCB, ACB সার্কিট ব্রেকার
HT সুইচগিয়ারঃ
VCB সার্কিট ব্রেকার
৭.প্রশ্নঃ সার্কিট ব্রেকার কি?
উওরঃ সার্কিট ব্রেকার হচ্ছে এক ধরনের সুইচিং ডিভাইস, যা দ্বারা বৈদ্যুতিক সার্কিটকে সাপ্লাই এর সাথে সংযুক্ত ও বিচ্ছিন্ন করা যায়। তবে সার্কিট ব্রেকারের সবচেয়ে বড় কাজ হল,যখন অতিরিক্ত কারেন্ট বা ত্রুটিপুর্ন কারেন্ট লাইনে প্রবাহিত হয়,তা থেকে সার্কিটকে অটোমেটিক রক্ষা করা।
৮ প্রশ্নঃ কি ধরনের সার্কিট ব্রেকার সাবস্টেশনে ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ MCB, MCCB, ACB সার্কিট ব্রেকার, VCB সার্কিট ব্রেকার।
৯.প্রশ্নঃ LT & HT সাইডের মেইন কাজ কি?
উওরঃ
HT সুইচগিয়ার মূলত ট্রান্সফরমার কে সাট-ডাউন করানো
LT সুইচগিয়ার মূলত লোড কে কন্ট্রোল করে অথবা রক্ষা করে।
১০.প্রশ্নঃ PFI কি?
পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট যা পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট করে।
১১.প্রশ্নঃ কেন PFI ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ কারন আমাদের ট্রান্সমিশন লাইনে ভোল্টেজ এবং কারেন্ট এর কারনে একটি এঙ্গেল সৃস্টি হয় যা লস হিসাবে ধরা হয়।এই লস কে কমানোর জন্য পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট ব্যবহার করা হয়।
১২.প্রশ্নঃ PFI রেটিং কিভাবে নিতে হয়?
উওরঃ ট্রান্সফরমারের রেটিং এর ৬০% হিসাবে

04/02/2025

জেনে রাখুন পরে কখনো কাজ দেবে....
১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট।
১ কাঠা = ৮০ বর্গগজ।
১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ।
১ কাঠা = ১৬ ছটাক।
২০ কাঠা = ১ বিঘা।
৬০.৫ কাঠা = ১ একর।
=========================

১ একর = ১০০ শতাংশ।
১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক।
১ একর = ৬০.৫ কাঠা।
=========================

১ বিঘা = ১৪,৪০০ বর্গফুট।
১ বিঘা = ১৬০০ বর্গগজ।
১ বিঘা = ২০ কাঠা ।
১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ।
=========================

১ শতাংশ =৪৩৫.৬ বর্গফুট ৬৫.৪৫ বর্গ ইঞ্চি।
১ শতাংশ = ১০০ অযুতাংশ।
৫ শতাংশ = ৩ কাঠা। = ১৩০৬.৮ বর্গফুট ।
=========================

১ অযুতাংশ = ৪ বর্গফুট ৫২.৩৬ বর্গ ইঞ্চি।
১ ছটাক = ৪৫ বর্গফুট।
=========================
চট্টগ্রামের অধিবাসীদের জন্য নিচের হিসাবটা উপযোগী।
১ কানি = ১৬,৯৯০ বর্গফুট।
১ কানি = ৩৯ শতাংশ।
১ কানি = ২৩.৫ কাঠা।
১ কানি = ২০ গন্ডা।
=========================

১ গন্ডা = ১৬৯৯০ বর্গফুট।
১ গন্ডা = ২ শতাংশ।
১ গন্ডা = ১.২১ কাঠা।
২০ গন্ডা = ১ কানি ।
=========================

কানিঃ
কানি দুই প্রকার। যথা- (ক) কাচ্চা কানি (খ) সাই কানি
কাচ্চা কানি
: ৪০ শতকে এক বাচ্চা কানি। কাচ্চা কানি ৪০ শতকে হয় বলে একে ৪০ শতকের কানিও বলা হয়।
সাই কানিঃ
এই কানি কোথাও ১২০ শতকে ধরা হয়। আবার কোথাও কোথাও ১৬০ শতকেও ধরা হয়।

কানি গন্ডার সাথে বিভিন্ন প্রকারের পরিমাপের তুলনা
২ কানি ১০ গন্ডা (৪০ শতকের কানিতে) = ১ একর
১ কানি = ১৭২৮০ বর্গফুট
১ কানি = ১৯৩৬ বর্গগজ
১ কানি = ১৬১৯ বর্গমিটার
১ কানি = ৪০ বর্গ লিঙ্ক
১ একর = ১০ বর্গ চেইন
১ একর = ১০০ শতক
১ একর = ৪,০৪৭ বর্গমিটার
১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক
১ একর = ৬০.৫ কাঠা
১ শতক = ১ গন্ডা বা ৪৩২.৬ বর্গফুট
বিঘা-কাঠার হিসাব
১ বিঘা = (৮০ হাত × ৮০ হাত) ৬৪০০ বর্গহাত
১ বিঘা = ২০ কাঠা
১ কাঠা = ১৬ ছটাক
১ ছটাক = ২০ গন্ডা

উপরোক্ত পরিমাপ পদ্ধতির মাধ্যমে এবার আপনি খুব সহজেই হিসাব করতে পারবেন আপনার ফ্ল্যাটটির পরিমাপ। তারপরও আপনাদের সুবিধার্থে আরও সহজভাবে তুলে ধরা হলো।
* ৩ কাঠার প্লটে মোট জমির পরিমাপ হয়= ২১৬০ বর্গফুট।
* ৫ কাঠার প্লটে মোট জমির পরিমাপ হয়= ৩৬০০ বর্গফুট।
* ১০ কাঠার প্লটে মোট জমির পরিমাপ হয়= ৭২০০ বর্গফুট।
এই হিসাব পদ্ধতির মাধ্যমে এবার আপনি ঠিক করুন আপনি আপনার জায়গায় কোন আয়তনের ফ্ল্যাট নির্মাণ করবেন। তবে একটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে, রাজউক ইমারত নির্মাণ আইনে মোট জমির এক তৃতীয়াংশ জায়

Address

Bageswar

Telephone

+8801723595180

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when জীবনে চলার পথে posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to জীবনে চলার পথে:

Share