Anas Ahamed Azan

Anas Ahamed Azan Amjad & Sharmin Baby :)

💔🖤🥀❤️
25/06/2025

💔🖤🥀❤️

ছোটো পরি 🌸
25/06/2025

ছোটো পরি 🌸

03/06/2025

অনেক দিন পর একটু হাটতে বাহির হলাম 🖤
#বৃষ্টিদিন

21/05/2025

আল্লাহ কখন কাকে কিভাবে কোথায় নিয়ে যাবেন, কোন হালে রাখবেন, তিনি ভালো জানেন। নিশ্চয়ই তিনি উত্তম পরিকল্পনাকারী।🌸

একই জায়গা, ৪১ বছর একসঙ্গে, ভালোবাসা ক্ষণিকের নয় আজীবনের হোক।🥰
20/05/2025

একই জায়গা, ৪১ বছর একসঙ্গে, ভালোবাসা ক্ষণিকের নয় আজীবনের হোক।🥰


আমাদের বাবা মা ক ষ্ট করে আবার খোঁ টা দেয়। আশ্চর্য আপনাদের জন্ম দিতে কে বলেছিল!!তোর জন্য এই করছি, ঐ করছি এই কথা বলবে যাতে...
09/05/2025

আমাদের বাবা মা ক ষ্ট করে আবার খোঁ টা দেয়। আশ্চর্য আপনাদের জন্ম দিতে কে বলেছিল!!
তোর জন্য এই করছি, ঐ করছি এই কথা বলবে যাতে সারাজীবন তাদের কন্ট্রোলে থাকে সন্তান।
মায়েরা যে কি পরিমাণে ছেলে-মেয়েদের উপর ইমোশ নাল ব্ল‍্যা'ক'মেল করে।জানে যে মায়ের উপর সবাই
দূর্বল,এটার সুযোগ নেয়।
আসলে আমাদের বাংলাদেশী পরিবার খুবই ট"ক্সিক।
এসব নিউজ দেখলে নিজেরই আর ভালো লাগেনা।

পলাশ তো মরে গিয়ে বেঁচে গেছে আর এমন লাখ লাখ পলাশ জীবিত লা'শ হয়ে বেঁচে আছে।

Polash Saha©

এই সেই পৃথিবী কাঁপানো ছবি যা তোলার পর ফটোগ্রাফার নিজেই নিজেকে শে'ষ করেছিলেন!ছবিতে একটি শকুন বসে আছে ক'ঙ্কা'লসার এক শিশুর...
06/05/2025

এই সেই পৃথিবী কাঁপানো ছবি যা তোলার পর ফটোগ্রাফার নিজেই নিজেকে শে'ষ করেছিলেন!
ছবিতে একটি শকুন বসে আছে ক'ঙ্কা'লসার এক শিশুর মৃ' ত্যুর অপেক্ষায়, যেন মা' রা গেলেই সে ঝাঁপিয়ে পড়বে লক্ষ্যবস্তুর উপর! ছবিটি তুলেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ফটোগ্রাফার কেভিন কার্টার।

১৯৯৩ সালের মার্চ মাস। দুর্ভিক্ষ পীড়িত সুদান। কোথাও একফোঁটা দানা নেই। ক্ষুধার যন্ত্রণায় কাতর শিশুটি এক মুঠো খাবারের সন্ধানে আয়োদ শহর থেকে আধা মাইল দূরে জাতিসংঘের খাদ্য গুদামের দিকে অগ্রসর হচ্ছিল।
এক পর্যায়ে সে তার মৃ' তপ্রা' য় নিথর দে'হটি নিয়ে উবু হয়ে মাটিতে মাথা রেখে বসে পড়ে।
ঠিক তখনই একটা শকুন এসে লোলুপ দৃষ্টি হেনে শি'শুটির মাং' স ভ'ক্ষ' ণ করার জন্য প্রতীক্ষা করতে থাকে।

এই ছবি The New York Times এ প্রকাশিত হলে বিশ্বজুড়ে তো'ল'পা'ড় সৃষ্টি হয়। ১৯৯৪ সালে সেরা ফিচার ফটোগ্রাফির জন্য পুলিৎজার পুরস্কার জিতে নেয় ছবিটি।
কিন্তু ফটোগ্রাফার কেভিন কার্টার পুরস্কার জেতার ৪ মাসের মাথায় মাত্র ৩৩ বছর বয়সে নিজেই নিজেকে শে'ষ করে বসেন। পরে জানা যায় ছবিটি তোলার পর থেকেই তিনি মা'ন সিকভাবে ভে'ঙে পড়েছিলেন! মৃ'ত্যু'র আগে ছবিটির বিষয়ে কেভিন কার্টার তার ডায়রিতে লিখেছিলেন :

"হে পরম করুণাময়, আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি কোনও খাবার, তা সে যত খারাপ স্বাদেরই হোক না কেন আমি সেটা নষ্ট করব না, এমনকি আমার পেটে ক্ষুধা না থাকলেও না!
আমি প্রার্থনা করি, আমরা চারপাশের পৃথিবীর প্রতি আরো সংবেদনশীল হব এবং আমরা আমাদের ভেতরের স্বার্থপরতা এবং সংকীর্ণতা দ্বারা অন্ধ হয়ে যাব না।
আমি আরো প্রার্থনা করি, তুমি ওই ছোট্ট ছেলেটিকে রক্ষা করবে, পথ দেখাবে আর ওকে ওর দুঃখ থেকে মুক্তি দেবে। এই ছবি যেন মানুষকে মনে করিয়ে দেয় ওই শিশুটির তুলনায় তারা কতটা ভাগ্যবান, কারণ তোমার করুণা ছাড়া কারো ভাগ্যে একটি দানাও জোটে না। বিদায়!
COPY POST

05/05/2025

I got 10 reactions and comments on one of my posts last week! Thanks everyone for your support! 🎉

05/05/2025

03/05/2025

Address

Bandarban

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Anas Ahamed Azan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share