13/09/2025
নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে সূরা মূলক তিলাওয়াত করতেন। এমনকি এ সূরা তিলাওয়াত না করে রাতে ঘুমাতে যেতেন না। এ সূরা তার আমলকারীর জন্য সুপারিশ করবে। *কবরের আযাব থেকে প্রতিবন্ধক হবে।* আল্লাহর ক্ষমা ও জান্নাত লাভের মাধ্যম হবে।
নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন-
إِنّ سُورَةً مِنَ القُرْآنِ ثَلَاثُونَ آيَةً شَفَعَتْ لِرَجُلٍ حَتّى غُفِرَ لَهُ، وَهِيَ سُورَةُ تَبَارَكَ الّذِي بِيَدِهِ المُلْكُ.
قال الترمذي: هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ.
*কুরআনে ত্রিশ আয়াতবিশিষ্ট একটি সূরা রয়েছে, যা এক ব্যক্তির জন্য মাগফিরাতের সুপারিশ করেছে ফলে তাকে ক্ষমা করে দেওয়া হয়েছে। তা হল, সূরা তাবারাকাল্লাযী... অর্থাৎ সূরা মুল্ক।* -জামে তিরমিযী, হাদীস ২৮৯১;
আবু মাসউদ আনসারি রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি সুরাহ আল-বাকারার শেষের এ দুটি আয়াত পড়বে তা ওই রাতে সেই ব্যক্তির জন্য যথেষ্ট হবে।’ (বুখারি ৪০০৮-৫০০৯, মুসলিম ৮০৮)