MBappi

MBappi আমি যাকে ভালোবাসি সে ছাড়া সারা বিশ্ব আমাকে ভালোবাসে ��

14/07/2025

বিয়ে না হলে টাকার মূল্য বুঝতাম না..😅
বিয়ের আগে বুঝতাম টাকা দিয়ে কি হয়ে মানুষের মন জয় করা যায় কথা দিয়ে কিন্তু আমার ধারনা ভুল ছিল.. 🙂
বিয়ে পর বাবার বাড়ি ধন সম্পদ না থাকলে একটা মেয়ে প্রতেক দিন শশুর বাড়ির কথার আঘাতে মরে যায়..🥲
মেয়ের বাড়ি কি আছে বা কেমন আছে সেটা মাসে ও জিজ্ঞেস করে না কিন্তু যখন টাকা লাগবে তখন শশুর বাড়ির কথা মনে পরে আবার খোঁচা ও মারে যে বাপের বাড়ি থেকে কি দিছে তোমাকে পালতে কি কম লাগে..😅
যখন টাকা না দিতে পারে তখন বউর ভালো কথা ও তিক্ত লাগে..🙂
বলে আমার বাবা মার মতো কি তোর বাবা মা আমাকে দিবো যে এতো কথা বলোছ😅 দিলে আমার বাবা মা এই দিবো তুই তো দিবি না খাইলে তো তুই এই খাবি..🥲
এই জাগায় একটা মেয়ে মরে যায়.. 🙂
তাকে বোঝা ভাবা হয়, তখন ওই মেয়ে টার কিছু করার থাকে না শুধু চোখের পানি আড়াল করে কান্না ছাড়া কিছু পারে না..😅
না পারে মেয়ে টা বাপের বাড়ি থেকে যেতে না পারে স্বামী সাথে হাসি মুখে দিন কাটাতে..😭
এক সময় সম্পের্ক আস্তে আস্তে শেষ হয়ে যায় শুধু টাকার জন্য.. 😅
আর মেয়ে টা কোনো কুল না পেয়ে তাঁর জীবন শেষ করে ফেলে..🙂
আর দিন শেষে বলে যে মেয়ে টা ভালো ছিল না অন্য ছেলেদের সাথে কথা বলে তাই স্বামীর সাথে সারা খন বাঝতো.. 😅
এই রকম এখন ও অনেক ভদ্র পরিবারে দেখা যায়..🙂
যাই হক টাকার জন্য সম্পর্ক না ভাঙ্গা ভালো কারন এমন এক সময় আসে তখন টাকা দিয়ে ও ভালোবাসা পাওয়া যায় না.. 🙂

"স্ত্রীর সাথে সময় কাটালে মা কেন কষ্ট পায়?"স্বামী যখন স্ত্রীকে নিয়ে দরজা বন্ধ করে, তখন  মা চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকে। মুখে কিছু...
13/07/2025

"স্ত্রীর সাথে সময় কাটালে মা কেন কষ্ট পায়?"

স্বামী যখন স্ত্রীকে নিয়ে দরজা বন্ধ করে, তখন মা চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকে। মুখে কিছু না বললেও বুকের ভেতরটা যেন মোচড় দিয়ে ওঠে। এটা শুধু আপনার মায়ের নয়, হাজারো মায়ের অনুভব। সন্তানের মুখে হাঁসি দেখলেই যেসব মায়েরা শান্তি খুঁজে পান, তারাই বা কেন সন্তানের সুখ দেখে অশান্ত হন?

প্রশ্নটা কঠিন, কিন্তু উপেক্ষা করার মতো নয়।

বাবা বা শ্বশুর তো কখনো এমন দৃশ্য দেখে কষ্ট পান না। তাহলে মায়ের কষ্টটা কোথা থেকে আসে?

এই কষ্টের শিকড় অনেক গভীরে। অনেক সময়, এক নারীর জীবনের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হয়ে দাঁড়ায় তার আর্থিক নির্ভরতা। মেয়েরা আজও অনেক ক্ষেত্রে নিজের নামে কিছুই রাখে না। বাবা-মায়ের ঘর থেকে স্বামীর ঘরে, আর সেখান থেকে সন্তানদের ঘরে আশ্রয় খোঁজে। কিন্তু আশ্রয় মানেই নিরাপত্তা নয়। সেই নিরাপত্তাহীন তাই হয়তো একদিন সন্তানকে নিজের শেষ আশ্রয় মনে করায়।
বিয়ের আগে সন্তান মায়ের ছায়ায় থাকে, তার কথা শোনে, ভালোবাসে। বিয়ের পর এই সম্পর্কটায় বদল আসে। মা অনুভব করে, হয়তো তার জায়গাটা কেউ দখল করে নিচ্ছে। হয়তো নিজের সবটুকু দিয়ে যাকে গড়ে তুলেছেন, তার ভালোবাসার ছায়া আর তার গায়ে পড়ে না। তখনই মায়ের ভিতর এক অদৃশ্য ভয় ঢুকে পড়ে-ভালোবাসা হারানোর ভয়, নির্ভরতার মাটি সরে যাওয়ার ভয়।

এই ভয় কাটাতে হলে দরকার নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন।

মায়ের নামে একটি একাউন্ট হোক, স্ত্রীর জন্য মাসিক সঞ্চয়ের ব্যবস্থা থাকুক-এই ছোট উদ্যোগগুলো বড় পরিবর্তনের পথ খুলে দিতে পারে।

আমি নিজে আমার স্ত্রীকে প্রতি মাসে একটা এমাউন্ট দেই, । আমি তাকে বলেছি, যদি কোনোদিন আমাকে ছেড়ে যেতে চাও, তাহলে যেন অন্তত টাকার অভাবে আটকে না পড়ো।

আমি রোজগার করি, আর তুমি ঘরের কাজ করো-এই দুইটাই সমান মূল্যবান। তুমি যদি আমার জীবনের অংশ হও, তাহলে আমার সম্পদেও তোমার অধিকার থাকা উচিত।
এক সময় সে নিজের জন্য পাঁচশ টাকা জমিয়ে রাখত, বাবার বাড়ি যেতে হলে যেন যেতে পারে। এখন আর লাগে না, আমি চেষ্টা করি ঝগড়াকে এড়াতে। তার মুখে রাগ থাকলেও আমি মাথা নিচু করে শুনি। হয়তো ইচ্ছায়, হয়তো বাধ্য হয়ে-তবু হার মানি।

এই লেখাটা যদি আমার স্ত্রী পড়ে, আশা করি শেষ লাইনটা পর্যন্ত না পড়ে। পড়লে হয়তো নতুন ঝগড়া শুরু হবে!

শেষ কথা:

মায়েদের চোখে জল শুকাতে হলে, নারীর হাতে দিতে হবে অর্থনৈতিক স্বাধীনতার চাবি। ভালোবাসা তখনই টেকে, যখন তার ভিত মজবুত হয় সম্মান আর সমতায়।

10/07/2025
আপনার সন্তানকে সব সময় অভাবের কথা বলবেন না। তাকে সব সময় পজিটিভ কথা বলবেন,  মন বড় করতে শিখাবেন, অভাবের মাঝে তাকে আটকে রাখব...
10/07/2025

আপনার সন্তানকে সব সময় অভাবের কথা বলবেন না। তাকে সব সময় পজিটিভ কথা বলবেন, মন বড় করতে শিখাবেন, অভাবের মাঝে তাকে আটকে রাখবেন না। তাকে মন ও মানসিকতা বড়ো হতে শেখান। তাকে সাধ্যের মধ্যে থেকে যতটুকু পারেন,দামী জিনিসপত্র কিনে দেন। এডগার এলেন পো কিংবা আইজ্যাক বশেভিস সিঙ্গারের বই জন্মদিনে গিফট করেন।

তাকে সামান্য রাখাল বালকের ব্যাংকার হওয়ার গল্প না বলে এরদোয়ান কিংবা বাইডেনের গল্প বলেন। 'মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়ো হয়', এই চরম সত্যটা ছোটবেলায় তার মাথায় গেঁথে দেন।

তাকে বলেন, যেকোন কাজ সন্মানের। শুধু চেয়ারে বসাই পড়ালেখার উদ্দেশ্য নয়। চিন্তার মুক্তি না হলে, পিএইচডি করেও কোন ফায়দা নেই। নিজের বিবেকের কাছে তাকে সৎ থাকার শিক্ষা দেন।

তাকে বলেন, এই দেশই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ দেশ না। পৃথিবীতে আরো অনেক বড়ো বড়ো দেশ, জাতি, মানুষ, সভ্যতা আছে। প্রচুর ভ্রমণকাহিনী পড়তে দেন। দশ, বারো বছর বয়স হলেই যেন তার ভিতর সুইজারল্যান্ডের ইন্টারলেকেন কিংবা কাশ্মীরের কোন সকাল দেখার স্পৃহা তৈরি হয়।

বাচ্চাদের অভাব শিখাবেন না। অভাবী মানুষ পৃথিবীকে কিছু দিতে পারে না। এদের জীবন কাটে ধুঁকে ধুঁকে। খরকুটোর মতো বেঁচে থাকা আসলে কোন 'জীবন' না। টাকায় দরিদ্র হওয়া কোন অপরাধ না। অপরাধ হলো, নিজের চিন্তা ভাবনাকে 'গরীব' করে রাখা।

যারা আপনার সন্তানের উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে খাটো করে দেখে, তারা হতাশাগ্রস্ত লোক। এদের কাছ থেকে ৫০০ হাত দূরে থাকুন।

10/07/2025

আমি সবার বেলায় অবহেলিত 😭😭😭
আল্লাহ যে আমাকে কেনো বাঁচাইয়া রাখছে😭

09/07/2025

Sob sesh hoye gache, biswas, valobasha, somman sob kicho sesh hoye gache ekhon r kicho nai🥲😭
9/7/2025
Taka😭😭

📌 এক গর্ভবতী স্ত্রী তার স্বামীকে জিগ্যেস করলো, “তোমার কি মনে হয়, ছেলে হবে না মেয়ে হবে ?”স্বামী – যদি ছেলে হয় তাহলে ওকে আ...
28/06/2025

📌 এক গর্ভবতী স্ত্রী তার স্বামীকে জিগ্যেস করলো, “তোমার কি মনে হয়, ছেলে হবে না মেয়ে হবে ?”

স্বামী – যদি ছেলে হয় তাহলে ওকে আমি অঙ্ক পড়াবো, ওকে নিয়ে রোজ খেলতে যাবো, মাছ কিভাবে ধরতে হয় সেটা শেখাবো…

স্ত্রী- আর যদি মেয়ে হয় ?
স্বামী - আর যদি মেয়ে হয় তাহলে তাকে কোন কিছু শেখানোর দরকার নেই।
স্ত্রী- কেন ?

স্বামী - কারন, আমার মেয়ে আমাকে দ্বিতীয়বার নতুন করে সবকিছু শেখাবে… কি পরতে হবে…কিভাবে খেতে হবে… কোথায় কি বলতে হবে না বলতে হবে… একদিক থেকে দেখলে সে আমার দ্বিতীয় মায়ের মতই…আমি তার জন্য কিছু করতে পারি আর নাই পারি সে আমাকে চিরদিন নিজের হিরো মনে করবে… … যখন আমি কোন কিছু করতে তাকে নিষেধ করবো সে আমাকে বুঝতে চেষ্টা করবে। আর সবসময় তার স্বামীর সঙ্গে আমার তুলনা করবে। সে যে বয়সেই পৌঁছাক, সারাজীবন এটাই চাইবে যে আমি তাকে একটা Baby Doll এর মতই ভালবাসি। মেয়ে বলেই সে আমার জন্য পুরো সংসারের সাথে লড়াই করবে, যখন কেউ আমাকে দুঃখ দেবে সে তাকে কোনদিন ক্ষমা করবে না।

স্ত্রী- তার মানে হচ্ছে, তোমার মেয়ে তোমার জন্য যা কিছু করবে তা তোমার ছেলে করতে পারবে না ?
স্বামী- সেটা না… এমন হতে পারে আমার ছেলেও এসব করতে পারে… কিন্তু সে শিখবে। আর মেয়ে এই সব গুন নিয়েই পৃথিবীতে জন্ম নেবে।
স্ত্রী- কিন্তু সে তো চিরকাল আমাদের সাথে থাকবে না।
স্বামী- কিন্তু আমরা তার মনের ভেতরেই থাকবো। এতে কোন কিছু যায় আসে না সে কোথায় গেল না গেল…কারন মেয়েরা সবসময় বিনাশর্তে ভালবাসা আর দেখাশোনার জন্যই জন্ম নেয়। একটা কথা মনে রাখবে মেয়ে ভাগ্য সবার হয় না… যে ঘর সৃষ্টিকর্তার পছন্দ সে ঘরেই মেয়ের জন্ম হয়।। ❤❤❤

28/06/2025

পুরুষের সৌন্দর্য দাঁড়িতে ❤️ বোকা পুরুষ মহিলা সেজে থাকতে চায় 🙂

একটা কথা প্রচলিত আছে, 'মাইগ্রেন যাদের আছে, তাদের সাথে ভালো ব্যবহার করুন। এরা ভালো থাকেই বা কয়দিন? মাইগ্রেন যাদের আছে, তা...
28/06/2025

একটা কথা প্রচলিত আছে, 'মাইগ্রেন যাদের আছে, তাদের সাথে ভালো ব্যবহার করুন। এরা ভালো থাকেই বা কয়দিন?

মাইগ্রেন যাদের আছে, তাদের সাথে যোগাযোগ করে জানলাম যে এদের আসলে 'কোনো কালেই' শান্তি নাই!
এই যে, বেশি গরম পড়লে তাদের মাথা ব্যা-থা করে আবার বেশি শীত পড়লেও মাথা ব্যা-থা করে! এখন বৃষ্টির সীজন। বৃষ্টির পানি মাথায় পড়লেও মাথা ব্যা-থা করে!

মাইগ্রেন রোদে গেলে বাড়ে,কিচেনে গেলে বাড়ে,চোখে আলো পড়লে বাড়ে, খুব সাউন্ডে বাড়ে!
একটু এদিক সেদিক হলেই ব্যাথা এসে হাজির,আর শান্তি পায়না! টাফনিল এর উপরেই তাদের জীবন!

আসলেই যাদের মাইগ্রেন আছে, তাদের একটু স্পেশাল কেয়ার করা উচিত! এদের জীবনে তো শান্তি ই নাই 🙂

ছেলেকে দেওয়া একজন আদর্শ বাবার উপদেশঃ১. জুতা সেলাই বা রং করতে চাইলে মেরামতকারীর দোকানের সামনে পা বাড়িয়ে দিওনা, বরং জুতাটা...
24/06/2025

ছেলেকে দেওয়া একজন আদর্শ বাবার উপদেশঃ

১. জুতা সেলাই বা রং করতে চাইলে মেরামতকারীর দোকানের সামনে পা বাড়িয়ে দিওনা, বরং জুতাটা খুলে নিজে একবার মুছে দিও।

২. কখনও কাউকে কামলা, কাজের লোক বা বুয়া বলে ডেকোনা। মনে রেখো তারাও কারো না কারো ভাই, বোন, মা, বাবা। তাদেরকে সম্মান দিয়ে ডেকো।

৩. বয়স, শিক্ষা, পদ বা পদবীর দিক দিয়ে কেউ ছোট হলেও কখনও কাউকে ছোট করে দেখোনা। নইলে তুমি ছোট হয়ে যাবে।
৪. পড়াশুনা করে জীবনে উন্নতি করো, কিন্তু কারো ঘাড়ে পা দিয়ে উপরে উঠার চেষ্টা করো না।
৫. কাউকে সাহায্য করে পিছনে ফিরে চেওনা, সে লজ্জা পেতে পারে।

৬. সব সময় পাওয়ার চেয়ে দেয়ার চেষ্টা করো বেশি । মনে রেখো, প্রদানকারির হাত সর্বদা উপরেই থাকে।

৭. এমন কিছু করোনা যার জন্য তোমার এবং তোমার পরিবারের উপর আঙুল ওঠে।

৮. ছেলে হয়ে জন্ম নিয়েছো, তাই দায়িত্ব এড়িয়ে যেওনা।

৯. তোমার কি আছে তোমার গায়ে লেখা নেই। কিন্তু তোমার ব্যবহারে দেখা যাবে তোমার পরিবার কোথায় আছে।
১০. কখনও মার কথা শুনে বউকে এবং বউয়ের কথা শুনে মাকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করিও না। কাউকে ফেলতে পারবে না।
১১. কারও বাসায় নিমন্ত্রন খেতে গেলে বাসায় দু-মুঠো ভাত খেয়ে যেও। অন্যের পাতিলের ভাতের আশায় থেকো না।
১২. কারো বাসার খাবার নিয়ে সমালোচনা করো না। কেউ খাবার ইচ্ছে করে অস্বাদ করার চেষ্টা করে না।
১৩. বড় হবার জন্য নয়, মানুষ হবার জন্য চেষ্টা করো।
১৪. শ্বশুর কিংবা শাশুড়িকে এতটা সম্মান দিও, যতটুকু সম্মান তোমার বাবা-মাকে দাও। এবং তাদের প্রতি এমন আচরন করো, যাতে করে তাদের মেয়েকে তোমার বাড়ি পাঠানোর জন্য উতলা থাকে।

১৫. সব সময় ভদ্র ও নম্রভাবে চলো এবং কথা বলো। কিন্তু অন্যায়ের সাথে আপোষ করোনা।

নিজের ভ‍্যালু কিভাবে বাড়াবেন? জীবনের কোনো এক সন্ধ্যায় কি কখনো মনে হয়েছে, আপনার যোগ্যতাটা কেউ ঠিকমতো মূল্যায়ন করছে না?...
23/06/2025

নিজের ভ‍্যালু কিভাবে বাড়াবেন?

জীবনের কোনো এক সন্ধ্যায় কি কখনো মনে হয়েছে, আপনার যোগ্যতাটা কেউ ঠিকমতো মূল্যায়ন করছে না?

যেখানে আছেন, যা করছেন—চাকরি হোক, সম্পর্ক হোক, কিংবা বন্ধুত্ব—সবখানেই কেমন যেন একটা অবহেলার গন্ধ?

এমন সময়ে কী করবেন?
চুপ করে বসে থাকবেন? নাকি নিজের ভ্যালুর জন্য লড়াই করবেন?

আপনাকে বুঝতে হবে, এমন পরিস্থিতিতে ইমিডিয়েট অ্যাকশন নেওয়া ছাড়া কোনো উপায় নেই।

আপনাকে সেই জায়গা ছেড়ে দিতে হবে, যেখানে আপনার কদর নেই। আর পৌঁছাতে হবে সেখানে, যেখানে আপনার ভ্যালু আছে।

কিন্তু এখানেই সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং প্রশ্ন: আপনার ভ্যালু কতটুকু সেটা বুঝবেন কীভাবে?

আপনার ভ্যালু বুঝতে হলে কী করতে হবে?

১. আপনার সময়ের গুরুত্ব কেউ দেয়?

ভেবে দেখুন, যাদের সাথে আছেন, তারা কি আপনার সময়কে সম্মান করে? নাকি বারবার সময় অপচয় করে আপনাকে ছোট করে দেখায়? সময়ের মূল্য যেখানে নেই, সেখানে আপনার ভ্যালু খুঁজবেন কীভাবে?

২. আপনার অবদান কি চোখে পড়ে?

আপনি যা করছেন, সেটাকে কি অন্যরা সিরিয়াসলি নেয়? আপনার পরিশ্রমকে কেউ তুচ্ছতাচ্ছিল্য করলে সেটা সরাসরি আপনার ভ্যালুকে অবমূল্যায়ন করে।

৩. আপনার সাথে কেমন ব্যবহার করা হয়?

যারা আপনাকে ভালোবাসার কথা বলে, তারা আসলেই কী আপনাকে সম্মান করে? নাকি তারা আপনাকে ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করে শুধুই নিজেদের সুবিধা নিচ্ছে?

৪. নিজের মনকে জিজ্ঞেস করুন।

আপনার নিজের অনুভূতিটাই সবচেয়ে বড় সত্য। যদি সবকিছু ঠিকঠাক মনে না হয়, তবে মনকে গুরুত্ব দিন। নিজেকে অবহেলিত মনে হলে সেটা আসলেই সত্য।

আপনার জীবনের দায়িত্ব আপনার নিজের।

একটা বাস্তব সত্য হচ্ছে—আপনার ভ্যালু অন্য কেউ আপনাকে বুঝিয়ে দেবে না। আপনার ভ্যালু বুঝতে হলে আপনাকেই সেটা খুঁজে বের করতে হবে।

আপনার চারপাশে যারা আপনাকে বারবার ছোট করতে চায়, তাদের থেকে দূরে থাকুন।

মনে রাখবেন, যোগ্য মানুষের জায়গা সেখানে, যেখানে তার কাজ আর ব্যক্তিত্ব স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্মান পায়।

একটু ভেবে দেখুন…

আপনি কি এমন একটা চাকরিতে আছেন, যেখানে আপনাকে বারবার প্রমাণ করতে হয় যে আপনি যোগ্য?

আপনি কি এমন সম্পর্কের মধ্যে আছেন, যেখানে আপনার ইমোশনগুলো বারবার অবহেলা করা হয়?

আপনি কি এমন মানুষের সাথে সময় কাটান, যারা আপনার স্বপ্ন আর সাফল্যকে কখনোই সিরিয়াসলি নেয় না? হাসি- তামাশা করে ডিমোটিভেট করে দেয়?

যদি এমন হয়, তবে উত্তর একটাই—আপনার ভ্যালু যেখানে নেই, সেই জায়গা আপনাকে ছাড়তে হবে।

জীবন খুবই ছোট।

এই জীবনে আপনাকে আপনার ভ্যালু খুঁজে নিতে হবে। সেটা নিজে বুঝুন, এবং এমন জায়গা খুঁজে নিন, যেখানে আপনার ভ্যালুকে সম্মান দেওয়া হবে।

মনে রাখবেন:
আপনার ভ্যালু যতটা, তার চেয়ে কমে কখনো সন্তুষ্ট হবেন না।

সব মা ভালো হন না!😢 হ্যাঁ, শুনতে কঠিন লাগলেও সত্যি সব মা আদর্শ হন না। কিছু মা আছেন, যারা নিজের ছেলের সুখের সংসার ভাঙতে দ্...
14/06/2025

সব মা ভালো হন না!😢 হ্যাঁ, শুনতে কঠিন লাগলেও সত্যি সব মা আদর্শ হন না। কিছু মা আছেন, যারা নিজের ছেলের সুখের সংসার ভাঙতে দ্বিধা করেন না। তারা ভাবেন, ছেলের বউ মানে প্রতিদ্বন্দ্বী। ছেলেকে ভালোবাসা মানেই তাকে তাদের কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া! এই ভুল ভাবনার কারণে তারা হয়ে ওঠেন অভিশাপ এক ভয়ংকর অভিশাপ, যা ছেলের শান্ত জীবনটাকে জাহান্নামে পরিণত করে।যখন একটা ছেলে নিজের সংসারে শান্তি খোঁজে, স্ত্রীকে ভালোবাসে, সন্তানের ভবিষ্যৎ গড়তে চায় তখনই শুরু হয় মায়ের টানাটানি। কথার খোঁচা, মিথ্যা অপবাদ, মানসিক চাপে তারা সেই সংসারটাকে ভেঙে দেয় অল্প অল্প করে। একসময় ছেলে হয়ে যায় দিশেহারা, ভাঙা হৃদয়ের মানুষ। আর বউ একজন নিঃসঙ্গ, অসহায় নারী, যার সুখকে গলা টিপে মেরে ফেলে সেই তথাকথিত মা, এরা মা না, এরা ভেতরে ভেতরে পচে যাওয়া এক বিষাক্ত আত্মা। এদের জন্য কোনো সংসার টেকে না, শান্তি থাকে না, ভালোবাসা বাঁচে না। সামনে ছেলেকে বীর বানায়, আর পেছনে ছুরি মারে বউয়ের মানসিক শান্তিতে, এমনকি নাতি-নাতনির ভবিষ্যতেও।
জেনে রাখো যারা মিথ্যা দিয়ে অন্যের সংসার ভাঙে, তাদের বিচার করে সময়। উপরওয়ালার আদালতে কোনো অন্যায় রেহাই পায় না।যদি কারও মা নামের কেউ আজ তোমার জীবনে বিষ হয়ে দাঁড়ায়, তাহলে বুঝে নাও সে কেবল একজন বিষাক্ত মানুষ, মা নয়। আর চুপ থেকে সহ্য করলে, তুমি নিজেই ধ্বংসের পথে এগিয়ে যাচ্ছ।ভালোবাসা মানে অধিকার না ভালোবাসা মানে বোঝাপড়া। আর একজন সত্যিকারের মা কখনোই ছেলের সংসার ভাঙতে চায় না, বরং সেটা গড়ে তুলতেই নিজের ভালোবাসা বিলিয়ে দেয়।

©

Address

Barishal

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MBappi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share