HST Islamic TV

HST Islamic TV ইসলামিক আলোচনা,হামদ,নাত,ইসলামি সংগীত,

29/11/2025

৫০০ বছর ইবাদত তাও জান্নাত নয় 😱😱

25/11/2025

কিয়ামতের দিনে আল্লাহর আরশ বহন করবে ৮ ফেরেশতা — কাঁপিয়ে দেওয়ার বাস্তব সত্য!

কিয়ামতের দিন এমন এক দৃশ্য দেখা যাবে যা শুনলেই গায়ে কাঁটা দাঁড়িয়ে যায়।
কুরআনে পরিষ্কারভাবে বলা হয়েছে —
“সেদিন তোমার প্রতিপালকের আরশ বহন করবে আটজন ফেরেশতা।” (সূরা আল-হাক্কাহ 69:17)

এই ভিডিওতে আপনি জানবেন:
✨ কুরআন ও সহীহ হাদীসে আরশ বহনকারী ফেরেশতাদের বর্ণনা
✨ তারা কিয়ামতের দিন কী করবে
✨ তারা আজ আমাদের জন্য কী দোয়া করছে
✨ কিভাবে আমরা সেই দিনে নিরাপদ হতে পারি

📌 সম্পূর্ণ ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখুন —
ইনশাআল্লাহ আপনার ঈমান আরও দৃঢ় হবে এবং আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা ও ভয় বৃদ্ধি পাবে।

ইসলামিক ভিডিও | ইসলামিক গল্প | ইসলামিক রিমাইন্ডার | কুরআন ও হাদীস | কিয়ামত | ফেরেশতা | আরশ বহনকারী ফেরেশতা | আল্লাহ

21/11/2025

একটু থেমে শোনো — হয়তো আজকের রাতটাই শেষ রাত…

With Md. Hasibur Rahman – I just got recognized as one of their top fans! 🎉
03/07/2025

With Md. Hasibur Rahman – I just got recognized as one of their top fans! 🎉

ফ্রান্স ১৯১৭ সালে চাদ দখলের সময় ৪০০ মুসলিম আলেমকে একত্র করে  গলা কে/টে হ/ত্যা করেছিল। ১৮৫২ সালে যখন তারা আলজেরিয়ার লগওয়...
22/06/2025

ফ্রান্স ১৯১৭ সালে চাদ দখলের সময় ৪০০ মুসলিম আলেমকে একত্র করে গলা কে/টে হ/ত্যা করেছিল। ১৮৫২ সালে যখন তারা আলজেরিয়ার লগওয়াত শহরে প্রবেশ করে, তখন একটি রাতেই শহরের দুই-তৃতীয়াংশ মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মে/রে ফেলেছিল।

১৯৬০ থেকে ১৯৬৬ সালের মধ্যে ফ্রান্স আলজেরিয়ায় ১৭টি পারমাণবিক পরীক্ষা চালায়, যার ফলে কত মানুষ মারা গেছে তার সঠিক হিসাব আজও অজানা। আনুমানিক ২৭,০০০ থেকে ১ লাখ মানুষের প্রাণহানি ঘটে বলে ধারণা করা হয়। আজও এর প্রভাব সেখানে অনুভূত হচ্ছে।

১৯৬২ সালে যখন ফ্রান্স আলজেরিয়া ত্যাগ করে, তখন তারা পেছনে রেখে যায় ধ্বংসের বীজ। পুরো আলজেরিয়ার জনগণের সংখ্যার (১ কোটি) চেয়েও বেশি ভূমিমাইন তারা সেখানে পুঁতে রাখে।

ফ্রান্স আলজেরিয়াকে ১৩২ বছর ধরে শাসন করেছে। প্রথম ৭ বছরে তারা ১০ লাখ মুসলমানকে হ/ত্যা করে, আর শেষ ৭ বছরে বিদায়ের আগে মেরে ফেলে আরও ১৫ লাখ মানুষকে।

ফরাসি ইতিহাসবিদ জ্যাক গোরকি হিসেব করে দেখিয়েছেন—১৮৩০ সালে আগমনের পর থেকে ১৯৬২ সালে বিদায় পর্যন্ত, আলজেরিয়ায় ফ্রান্সের হাতে মোট ১ কোটি মুসলমান শহীদ হয়েছেন।

তারা তিউনিসিয়াকে শাসন করেছে ৭৫ বছর, আলজেরিয়াকে ১৩২ বছর, মরক্কোকে ৪৪ বছর এবং মৌরিতানিয়াকে ৬০ বছর।

এছাড়া, বিখ্যাত মিশর অভিযানকালে ফরাসি সৈন্যরা মসজিদে ঘোড়া নিয়ে ঢুকেছিল। তারা নারীদের পরিবারের সামনেই ধ/র্ষণ করেছিল, মসজিদে বসে মদ পান করেছিল, এমনকি কিছু মসজিদকে ঘোড়ার আস্তাবল বানিয়ে ফেলেছিল।

তারপর আজ তারা বলে ইসলাম সন্ত্রা/সের ধর্ম, আর আমাদের প্রিয়নবী (সা.) নাকি সন্ত্রা/সের নেতা! নাউযুবিল্লাহ।

অথচ এই ইতিহাস জানার পরও কিছু মুসলিমকে দেখা যায় ‘ফ্রান্সের সভ্যতা’ নিয়ে গর্ব করতে, তাদের পক্ষ নিয়ে কথা বলতে!

Copy post

 #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️💙💙💙💙দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প...
19/06/2025

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️💙💙💙💙
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্ক

শাহজাদা মুস্তাফা! 💔একজন শাহজাদা, যার মৃত্যুতে শুধু মানুষ নয়— পাখিরাও কেঁদে উঠেছিল। কান্নায় ভেসেছিল গোটা অটোমান সাম্রাজ্য...
18/06/2025

শাহজাদা মুস্তাফা! 💔

একজন শাহজাদা, যার মৃত্যুতে শুধু মানুষ নয়— পাখিরাও কেঁদে উঠেছিল। কান্নায় ভেসেছিল গোটা অটোমান সাম্রাজ্য!
একজন এমন উত্তরাধিকারী, যার অভাব আজও পূরণ হয়নি অটোমান ইতিহাসে!

তার সততা, সাহস, এবং প্রজ্ঞাই তাকে করেছিল সবচেয়ে আলাদা।
কিন্তু হায়! সেই সততাই হয়ে দাঁড়াল তার সবচেয়ে বড় অপরাধ!
ষড়যন্ত্রের জালে ফেঁসে, হুররামের নীলনকশার শিকার হয়ে—
একদিন তাকে প্রাণ দিতে হলো, তারই প্রিয় পিতা সুলতান সুলেমানের আদেশে!

এর চেয়ে নির্মমতা, এর চেয়ে হৃদয়বিদারক আর কী হতে পারে?
এই পৃথিবী কতটা নিষ্ঠুর হতে পারে, শাহজাদা মুস্তাফার গল্প তার জ্বলন্ত প্রমাণ! 💔

---

18/06/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

প্রথমে সাগরপথেই এরা এসেছিল। একটু প্রতিকূল পরিস্থিতি সৃষ্টি হলেই এরা সাগর পথেই পালায়। নোঙর ফেলা এই বিশাল জাহাজে করে সাইপ্...
17/06/2025

প্রথমে সাগরপথেই এরা এসেছিল। একটু প্রতিকূল পরিস্থিতি সৃষ্টি হলেই এরা সাগর পথেই পালায়। নোঙর ফেলা এই বিশাল জাহাজে করে সাইপ্রাস চলে যাচ্ছে দলেদলে। চব্বিশ ঘণ্টার বিশ ঘণ্টায় কাটাতে হচ্ছে বাংকারে। এভাবে আর কতো!

আগুন যদি বড় হয়ে জ্বলত, অনেক সময় ধরে জ্বলত, তছনছ হয়ে যেত প্রতিটি দালান! নয়ন মেলে দেখতাম হায়েনাদের দিকবিদিক ছুটে চলার মনোরম দৃশ্য।

আল্লাহ এদের এই ছুটে চলা আরো কঠিন করে তুলুন।

মোসাদ নিয়ে অনেক থ্রিলার পড়েছেন, বাস্তব মোসাদ কেমন দেখুন 🤔কি সাংঘাতিক মিশনারী নারী গুপ্তচর..................................
17/06/2025

মোসাদ নিয়ে অনেক থ্রিলার পড়েছেন, বাস্তব মোসাদ কেমন দেখুন 🤔

কি সাংঘাতিক মিশনারী নারী গুপ্তচর...................................................
ইরানের হৃদয়ে পৌঁছে যাওয়া নারী গুপ্তচর… স্ত্রীদের জিভে স্বামীদের মৃত্যুর ফাঁদ!

ক্যাথরিন পেরেজ শকদাম—একজন ফরাসি তরুণী।
ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন, এবং নিজেকে শিয়াপন্থী বলে ঘোষণা করেছিলেন।
তিনি ইরানি বিপ্লবের প্রশংসা করেন, “বিলায়তে ফকিহ” এর সমর্থনে লেখালিখি করেন,
এমনকি তাঁর প্রবন্ধ ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনেইয়ের ওয়েবসাইটেও প্রকাশিত হয়।

কিন্তু এই মুখোশের আড়ালে… ছিল মোসাদের নজরদারি।

ক্যাথরিন ছিলেন না কোনো সাধারণ গুপ্তচর।
তিনি ইরানে প্রবেশ করেছিলেন লেখিকা, সাংবাদিক ও চিন্তাবিদ হিসেবে।
রাজনীতিবিদদের ঘনিষ্ঠ হন, রেভল্যুশনারি গার্ডের সঙ্গে বসেন,
এমনকি প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রইসির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন।
“গবেষণার অজুহাতে” তিনি সংবেদনশীল অনেক এলাকাও পরিদর্শন করেন।

কিন্তু সবচেয়ে বিপজ্জনক ছিল নারী মহলে তার প্রবেশ।

তিনি উচ্চপদস্থ সামরিক ও রাজনৈতিক নেতাদের স্ত্রীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন।
তাদের বিশ্বাস অর্জন করেন, যেন তিনিও তাদের একজন।
আর তারাই খোলামেলা বলতেন—স্বামীদের কাজ, থাকার স্থান, ভ্রমণের সময়সূচি, দৈনন্দিন জীবনযাপন সম্পর্কে।

প্রতিটি কথা রেকর্ড হতো,
প্রতিটি তথ্য পাঠানো হতো বাইরে।

এই তথ্যগুলোর ভিত্তিতেই নির্ধারণ করা হতো লক্ষ্যবস্তু,
তারপর একে একে সংঘটিত হতো হত্যাকাণ্ড…
নারীদের মুখে বলা নিষ্পাপ কথাগুলোই হয়ে উঠেছিল তাদের স্বামীদের মৃত্যুর কারণ।

যখন তার প্রতি সন্দেহ দেখা দেয়,
তিনি ইরান ছেড়ে চলে যান—ঠিক সময়ে, দরজা বন্ধ হওয়ার আগেই।
কিন্তু ততক্ষণে তিনি তার কাজ শেষ করে ফেলেছেন।
ইরানের ওপর ভয়ানক আঘাত হেনেছেন, যার রেশ এখনও রয়ে গেছে।

এই সংগ্রহ করা তথ্যের ওপর ভিত্তি করেই
ইসরায়েল এখনো পরিচালনা করছে একের পর এক নিখুঁত অভিযান,
যার মূল উৎস—ক্যাথরিনের হাত ধরে ঘর থেকেই পাওয়া গোপন তথ্য।

এটা কেবল একটি গুপ্তচর কাহিনি নয়…
এটা একটি রাষ্ট্র-স্তরের নিরাপত্তা বিপর্যয়।

আজকের এই ছায়াযুদ্ধে—
গুলির আওয়াজ শোনা যায় না,
বরং হত্যা ঘটে—একটি নারীমহলের শান্ত আলাপচারিতায়।

তুমি কি মনে করো, ইরান এই ঘটনার অভিঘাত কাটিয়ে উঠতে পারবে?
আর আজ কি অন্য কোনো দেশের ভেতরেও নতুন কোনো “ক্যাথরিন” লুকিয়ে আছে?

আমাদের ভূখণ্ডের কী অবস্থা???
__©

ছবিতে দেখা যাচ্ছে, মোসাদের এজেন্ট ইসমাইল ফিকরি। তিনি ইরানের নাগরিক, এবং ইস'রাই'লের গোয়েন্দা সংস্থা  মোসাদের দুর্ধর্ষ লো...
17/06/2025

ছবিতে দেখা যাচ্ছে, মোসাদের এজেন্ট ইসমাইল ফিকরি। তিনি ইরানের নাগরিক, এবং ইস'রাই'লের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের দুর্ধর্ষ লোকাল এজেন্ট।দীর্ঘদিন থেকে ইরানের অভ্যন্তরে বিভিন্ন ধরনের অপতৎপরতা চালিয়ে এসেছে।

একাককরে যখন ইরানের সামরিক কমান্ড হেড এবং মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তিদের হ'ত্যা করা হয়েছিল, তখন ইরানের সিকিউরিটি ফোর্স নড়েচড়ে বসে। গ্রেফতার হয় মোসাদের এজেন্ট ইসমাইল ফিকরি।ফিকরি গ্রেফতার হওয়ার পর, ইস'রাই'ল ইরানের প্রধান বিচার মন্ত্রণালয়ে ড্রোন হা'ম'লা করে। ফিকরির অপরাধের বিচার হয়েছে, এবং তার মৃ'ত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে আজ।

👉 নিজ গৃহে যখন নিজের শ'ত্রু তৈরি হয় তখন নিজেকে রক্ষা করা অনেক বেশি কঠিন হয়ে যায়।ইরানের বেলায় ও তাই হয়েছে।
@ copy post

16/06/2025

আল্লাহ কতো সুন্দর করে মানুষ সৃষ্টি করেছেন

Address

Barishaba

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when HST Islamic TV posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category