সময় সিয়াম

  • Home
  • সময় সিয়াম

সময় সিয়াম I'm a student of Law at The University of Dhaka, I'm Somoy - a storyteller of truth, creating content to awaken minds and uplift society. Don't Forget your root

Point to be noted, Man are those who lives a very simple life despite having all the luxuries.

একজন পাইলটের জীবনের প্রথম সিঙ্গেল জার্নি ফ্লাইট ; ঢাকার মতো জনবহুল জায়গার আকাশে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ের বিমান দিয়ে! ক...
21/07/2025

একজন পাইলটের জীবনের প্রথম সিঙ্গেল জার্নি ফ্লাইট ; ঢাকার মতো জনবহুল জায়গার আকাশে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ের বিমান দিয়ে! কারা কিনেছে, কারা ব্যবহার করতে দিচ্ছে, কারা আমাদের প্রতিনিয়ত নিশ্চিত মৃত্যুপথে ঠেলে দিচ্ছে? এই দায় রাষ্ট্রের না? আজ শতাধিক পরিবারের জীবন তছনছ করে দিয়ে কাল রাষ্ট্রীয় শোক...

প্লিজ অন্তত আকাশপথে চলা বিমানগুলো পরীক্ষার ব্যবস্থা নিন ; যেন এমন কারণে আর আমাদের শোকসাগরে ভাসতে না হয়, যেন আপনাদেরও বারবার জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করা না লাগে।

ভবিষ্যৎ অনেক দূরে দাড়িয়ে আছে,তাই দেখার চেষ্টা চলছে📷 Mehedi Hasan
13/07/2025

ভবিষ্যৎ অনেক দূরে দাড়িয়ে আছে,তাই দেখার চেষ্টা চলছে
📷 Mehedi Hasan

Nostalgia 28 November 2022 অজপাড়া গাঁয়ের স্কুলে মানবিক বিভাগে ৯টি জিপিএ ৫ এর পেছনের কথা  - সময় সিয়ামচরপদ্মা আফছারিয়া মাধ...
10/07/2025

Nostalgia 28 November 2022
অজপাড়া গাঁয়ের স্কুলে মানবিক বিভাগে ৯টি জিপিএ ৫ এর পেছনের কথা - সময় সিয়াম

চরপদ্মা আফছারিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে বিদ্যালয়ের ইতিহাসে এই প্রথম মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ ৫ এর সংখ্যা ০৯ টি। এবছর ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক বিভাগ থেকে মোট ১০৮ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ১০৬ জন পাশ করেছে। ১০৮ জনের মধ্যে ২০ জন ব্যবসায় শিক্ষা আর ৮৮ জন মানবিক বিভাগে। মানবিক বিভাগের ৮৮ জনের মধ্যে ২ ফেল করেছে। বিদ্যালয়ে গ্রুপ প্রবর্তনের পরে এই প্রথম বিজ্ঞান বিভাগ থেকে কোনো শিক্ষার্থী এসএসসি ২০২২ এ অংশগ্রহণ করেনি। আমার আজকের এই লেখার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ‘কেন চরপদ্মা স্কুল থেকে এসএসসি ২০২২ এ বিজ্ঞান বিভাগ থেকে কেউ পরীক্ষায় অংশ নেয় নি। অন্যদিকে মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ ৫ সংখ্যা ৯ টি।” জিপিএ ৫ সংখ্যা ৯, এ নিয়ে আবার লেখালেখি। হয়তো অনেকেই হাসবেন। তাদেরকে বলব বরিশাল জেলার মুলাদী উপজেলার অজপাড়া গাঁয়ের শিক্ষার্থীদের জীবনযাত্রা নিয়ে একটু ভাবতে।

জেএসসি ২০১৯ সালের ফলাফল ও স্কুলের ফলাফলে আমি স্কুলের ফার্স্ট বয়। স্কুলের শিক্ষক, আমার পাড়া প্রতিবেশী সবার ধারণার প্রতি আমি শ্রদ্ধা জানিয়ে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেব বলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি।
পরিবার ও অন্যান্যদের উৎসাহে আমি নবম শ্রেণীতে বরিশাল উদয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হই। ২০২০ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত উদয়ন স্কুলে বিজ্ঞান বিভাগের ক্লাস করে আমি সিদ্ধান্ত নেই যে, আমি বিজ্ঞান বিভাগে পড়ব না। উদয়ন স্কুল বরিশাল জেলার অন্যতম সেরা স্কুল। এখানকার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জ্ঞান চর্চা ও পাঠদানের কৌশল চরপদ্মা স্কুলের তুলনায় হাজার গুণ উৎকৃষ্ট মানের। উদয়ন স্কুলের অন্য সহপাঠীদের মতন আমিও জেএসসি পরীক্ষায় গোল্ডেন জিপিএ ৫ পেলেও ব্যবহারিক জ্ঞানে আমি ক্লাসের সবচেয়ে বাজে ছাত্র। এই বাজে শব্দটা আমার মাথার ভেতর সব সময় ঘুরপাক খেত। আমি ভাবতাম আমার কৃষক বাবা কষ্ট করে টাকা দিচ্ছে। আমি কি উদয়ন স্কুলের প্রাক্তন সিনিয়রদের মতন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হয়ে ক্যারিয়ার গড়তে পারব? নাকি আমার দেখা চরপদ্মা স্কুলের সেরা শিক্ষার্থীদের মতন ঝড়ে পড়ব? এসব প্রশ্নের মূলে অন্যতম কারণ ছিল অর্থনৈতিক কারণ। কেননা উদয়নের অন্য শিক্ষার্থীদের তুলনায় আমার প্রাইভেট, কোচিং ও বিনোদনের সামর্থ ছিল না। তাই এসএসসিতে আমি বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাশ করলেও দেশ বিদেশের স্বনামধন্য কলেজ-ইউনিভার্সিটির স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারব না। কারণ আমার কাগুজে জিপিএ ৫ থাকলেও আমার মেধার গঠন-গড়ন দেশের অন্যান্য স্কুল গুলোর ভালো শিক্ষার্থীদের মতন হওয়া সম্ভব নয়। আমার ভাবনার বিষয়গুলো পরিবারের সাথে আলোচনা করলে তারা কিছুতেই আমাকে মানবিক বিভাগে পড়ার বিষয়ে আগ্রহী ছিলেন না। কিন্তু আমি তো আমাকে জানি। তাই উদয়ন স্কুলে মানবিক বিভাগ না থাকায় আমি চরপদ্মা স্কুলে ফিরে আসি।

এসে যা দেখলাম তার জন্য আমি মানসিক ভাবে একটুও প্রস্তুত ছিলাম না। চরপদ্মা স্কুলের বিজ্ঞান বিভাগে ১৭ জন শিক্ষার্থী ভর্তি সম্পন্ন করে ক্লাসে অংশ নিচ্ছে। তাদের প্রত্যেককে আমি প্রশ্ন ছুড়লাম কেন তুমি বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী? তাদের মধ্যে বেশির ভাগ আমাকে উত্তর দিল তাদের ক্লাস রোল ১ থেকে ২০ এর মধ্যে তাই তারা বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী। কেউ কেউ উত্তর দিল ডাক্তার হবে। যারা ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে চরপদ্মা স্কুলের বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হয়েছে তারা জানেই না যে তাদেরকে ঐচ্ছিক বিষয় জীববিজ্ঞান দেওয়া হয়েছে। যারা ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন দেখেছে তাদের ঐচ্ছিক বিষয় কৃষিশিক্ষা। ডাক্তার হতে যেখানে জীববিজ্ঞান মূল বিষয় হওয়া উচিৎ সেখানে ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন বোনা কিশোর জীববিজ্ঞানকে ঐচ্ছিক হিসেব করে বিজ্ঞান বিভাগে পড়ছে। মজার বিষয় হচ্ছে আমি চরপদ্মা স্কুলে পহেলা মার্চ ২০২০ সালে যাই আর ৩ মার্চের মধ্যে আমি আমার সহপাঠীদের এই সমস্ত বিষয় বুঝাতে সক্ষম হলে ৪ মার্চ চরপদ্মা স্কুলে একজন বিজ্ঞান শিক্ষার্থীও খুঁজে পাওয়া গেল না। আমাকে এই অসাধ্য সাধন করতে যে তথ্যগুলো সবচেয়ে বেশি সাহায্য করেছে তা হল- চরপদ্মা স্কুল ১৯২৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর এখনও অবধি কোনো শিক্ষার্থী ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা দেশের জাতীয় বিজ্ঞান বিষয়ক কোনো কর্মকা-ে মেধার স্বাক্ষর রেখেছে বলে কোনো শিক্ষক, শুভাকাঙ্খী বা স্কুলের ইতিহাস থেকে পাইনি আমরা। এছাড়াও ২০০১ সালে গ্রেড পদ্মতি প্রবর্তনের পর বিদ্যালয়ের দীর্ঘ ১ যুগ তথা ১২ বছরের ফলাফল অনলাইনে পাওয়া যায়। সেখানে দেখা যায়, ২০১১ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ১ যুগে বিজ্ঞান বিভাগের মোট শিক্ষার্থী সংখ্যা ১০৬ জন। এরমধ্যে জিপিএ ৫ মাত্র ৫ টি আর ফেল ১২ টি। এই ১০৬ জন শিক্ষার্থীদের মধ্যে অধিকাংশ ছেলে শিক্ষার্থী বর্তমানে বিভিন্ন কলকারখানার শ্রমিক আর মেয়ে শিক্ষার্থীরা গৃহবধু। জিপিএ ৫ এর মধ্যে অন্যতম সেরা ছাত্র ২০২১ সালের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী নাজমুল হাসান বর্তমানে বিয়ে করে পড়াশোনার থেকে কর্মক্ষেত্রে বেশি মনোযোগী। ২০১৬ সালের জিপিএ ৫ প্রাপ্ত মোর্শেদা আক্তার ঢাকার একটি বেসরকারি নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থী। ২০১২ সালে জিপিএ ৫ প্রাপ্ত হারুন অর রশিদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগে অধ্যয়নরত। যাহোক দীর্ঘ ১ যুগের ফলাফল পর্যবেক্ষণ করে আমার সহপাঠীরা মানবিক বিভাগে পড়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় তাদেরকে আমি ধন্যবাদ জানাই।

দীর্ঘ ১ যুগে মাত্র ৫ টি জিপিএ ৫ নিয়ে বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান শিক্ষার্থীরা দেশের কোনো মেকিকেল কিংবা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পড়তে না পাড়া সত্ত্বেও শিক্ষকরা কেন শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান বিভাগে পড়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করে তা আমার কাছে পরিষ্কার হয় যখন আমাকে প্রধান শিক্ষক ফজলে রাব্বি খান ডেকে পাঠান। প্রধান শিক্ষকের কক্ষে প্রবেশমাত্র দেখতে পাই বিজ্ঞান শিক্ষক আফজাল হোসেন, ইংরেজি শিক্ষক আব্দুর রব, ব্যবসায় শিক্ষার শিক্ষক উত্তম কুমার সুতারসহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত। প্রথমেই আমাকে আফজাল স্যার প্রশ্ন করেন কেন আমি বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের মানবিক বিভাগে পড়ার জন্য উৎসাহ দিচ্ছি? তারা বিজ্ঞান বিভাগে পড়লে আমার ক্ষতি কী সহ ইত্যাদি ভাবে ব্যক্তিগত আক্রমণ শুরু করেন। আমি তাকে জবাবে বললাম, স্কুলের ইতিহাসে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে কেউ ভালো কিছু করতে পারেনি, আমরাও পারব না। আমি বিষয়গুলো আমার সহপাঠীদের বুঝিয়েছি, তারা বুঝতে পেরে বিজ্ঞানে না পড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তখন প্রধান শিক্ষকসহ আফজাল স্যার আমাকে বলেন, তোমার ভালো না লাগলে তোমার বিজ্ঞানে পড়ার দরকার নাই। কিন্তু যারা পেছনে বিজ্ঞান পড়বে বলেছিল তাদের বাধা দিও না। তখন আমি বুঝতে পারি বিজ্ঞান ও গণিত শিক্ষকদের প্রাইভেট ও কোচিং ব্যবসার বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছি আমি ও আমার সহপাঠীরা। কোচিং-প্রাইভেট বাণিজ্য বন্ধ হওয়ার ভয়ে শিক্ষকরা একজোট হয়ে সেদিন মানবিক বিভাগে পড়ার জন্য আগ্রহী হওয়া শিক্ষার্থীদেও রেজিট্রেশন নিয়ে অনেক ঝামেলা করেছিল। তবু আমার বন্ধুরা সেদিন পেছনে হটেনি। কেননা আমাদের কাছে আমাদের ভবিষ্যৎ অনেক বেশি মূল্যবান।

আমার ষ্পষ্ট মনে আছে, ঐদিন প্রধান শিক্ষকের কক্ষ থেকে বের হয়ে আমি আফজাল স্যারকে চ্যালেঞ্জ করেছিলাম এসএসসি ২০২২ এ মানবিক বিভাগে কমপক্ষে ৫ টি জিপিএ ৫ পাবে আমাদের স্কুল। স্যার সেদিন আমাকে ব্যঙ্গ করেছিলেন, যা আমি কখনো ভুলতে পারব না একজন শিক্ষার্থী হিসেবে। আমার ও আমার শিক্ষক আফজাল স্যারের ধারণা ভুল প্রমাণ করে আমার মানবিক বিভাগের বন্ধুরা ৯ টি জিপিএ ৫ পেয়েছে। এখন আমার অনেক ইচ্ছে করছে আফজাল স্যারের অনুভূতি জানতে কিন্তু আমি ফোন করলে স্যার হয়ত লজ্জা পাবেন। একজন ছাত্র হিসেবে আমি আমার স্যারকে লজ্জা দিতে পারি না। আফজাল স্যারসহ অন্য যে সকল শিক্ষকরা আমাদের ব্যঙ্গ করেছিল ও দুইটি বছর বাঁকা চোখে দেখেছিল তাদের শুধু একটি কথাই বলতে চাই, দীর্ঘ ১ যুগে সকাল সন্ধ্যা পড়াশোনার নামে প্রাইভেট-কোচিং বাণিজ্য করে স্কুলের ইতিহাসে মাত্র ৫ টি জিপিএ ৫ অর্জন করতে পেরেছেন আপনারা। আর আমরা আপনাদের ব্যঙ্গাচি আর বাঁকা চোখের ভালোবাসা নিয়ে ২০২২ সালেই ৯টি জিপিএ ৫ স্কুলকে উপহার দিলাম।

আমার বিশ্বাস আমার যেসকল বন্ধুরা ২০২২ সালে চরপদ্মা স্কুলের মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ ৫ পেয়েছে, তারা দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিদেশের স্কলারশিপ নিয়ে মানবিক বিভাগের সেরা বিষয়গুলো অধ্যয়ন করে দেশ ও প্রিয় স্কুল চরপদ্মা আফছারিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ইতিহাসকে নতুন ভাবে রচনা করবে। আধুনিক বিশ্বে কাছের কিংবা দূরের কোনো ব্যক্তির ব্যঙ্গোক্তি অথবা বাঁকা চাহনী আমাদের থামিয়ে দিতে পারবে না। শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ জানাই ২০২৩ সাল থেকে মাধ্যমিক স্তরে কোনো বিভাগ থাকবে না বলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায়।

সময় সিয়াম
শিক্ষার্থী(এসএসসি ২০২২),
Charpadma Afsaria Secondary School , মুলাদী, বরিশাল।

আপনাদের ডিপার্টমেন্টের CR নির্বাচন যেভাবে করতে পারেন স্টেপ Zero: Male এবং Female এর জন্য আলাদা আলাদা ভোট হবে,কিন্তু প্রত...
04/07/2025

আপনাদের ডিপার্টমেন্টের CR নির্বাচন যেভাবে করতে পারেন

স্টেপ Zero:
Male এবং Female এর জন্য আলাদা আলাদা ভোট হবে,কিন্তু প্রত্যেক নির্বাচনে ভোট দিবে সকল শিক্ষার্থী

স্টেপ ০১:
যারা যারা (Male & female)CR নির্বাচিত হতে চায় তারা সবাই সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে নিজেদের introduce করবে, কেন CR হতে চায় তা নিয়ে 1 minute কথা বলবে।

স্টেপ ০২:
বোর্ডের দুই দিকে CR হতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের নাম লিখে দেওয়া হবে।

স্টেপ ০৩:
ভোট দেওয়ার জন্য সকল শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছোট কাগজ(blank ballot paper) দেওয়া হবে।

স্টেপ ০৪:
একজন male ও একজন female শিক্ষার্থী সকল শিক্ষার্থীদের থেকে ভাঁজ করা ব্যালট পেপার সংগ্রহ করবে।

স্টেপ ০৫:
দুজনের সহায়তায় একজন ভোট গণণা করবে। ট্যালি আকারে লিখে দ্রুত গণণা করা যায়।

স্টেপ ০৬:
ভোট গণণা পর একজন ফলাফল ঘোষণা করবে । শেষ।

সতর্কতা:
১. কেউ যেন দুটো ব্যালট পেপার জমা দিতে না পারে সেজন্য ব্যালট পেপার সংগ্রহকারীদের সতর্ক থাকতে হবে
২. ভোট গণণা শেষে শুধু বিজয়ী প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা, কোনোভাবেই ভোট সংখ্যা না বলা
৩. CR নির্বাচনের পদ্ধতি নির্ধারণে অধিকাংশের মতামতকে প্রাধান্য দিন

আমাদের সকল ডিপার্টমেন্টে CR বা TA নির্বাচন সুন্দর হোক, একসাথে মিলেমিশে পারস্পরিক সহায়তায় বিশ্ববিদ্যালয় জীবন পার হোক এই প্রত্যাশায়.....

04/07/2025

গড্ডলিকা প্রবাহে নিজেকে হারিয়ে না দেই
জীবনের দুই চারটা alluring achievement বা মনোমুগ্ধকর পাওয়াকে ছাড়তে শিখি, কেবল ভালোর জন্য, কেবল সত্যের জন্য

যেমন আমি ছেড়ে দিলাম, যা হয়তো বহুদিন পর কোনোদিন বলা হবে। ধন্যবাদ।

ইচ্ছে আর বাস্তবতা যাই থাক,সবসময়,সমস্ত প্রশংসা সত্য সুন্দর সৃষ্টিকর্তারশহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল
24/06/2025

ইচ্ছে আর বাস্তবতা যাই থাক,
সবসময়,সমস্ত প্রশংসা সত্য সুন্দর সৃষ্টিকর্তার
শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল

There were three friends who lived in a country named Somebody, Nobody, and Mad.One day, Somebody and Nobody began to qu...
21/06/2025

There were three friends who lived in a country named Somebody, Nobody, and Mad.

One day, Somebody and Nobody began to quarrel with each other. All of a sudden, Somebody killed Nobody.

At that time, Mad was nearby. Seeing the incident, he was puzzled. He quickly ran home and informed the police station by telephone, saying:

“Is this the police station?”

On the other side, a police officer replied, “Yes, this is the police station. Who are you, and what is the matter?”

Then Mad replied, “Sir, Somebody killed Nobody. Please come quickly!”

Hearing this, the police officer asked in surprise, “What? Somebody killed Nobody? What are you saying? Are you mad?”

Mad replied, “Yes sir, I am Mad. I am Mad speaking. Somebody killed Nobody. Please come quickly!”

Written by S.H. Dhali

Dear batchmates (DU 104)ঢাকার বাইরে থেকে যারা আসছেন,তাদের জন্য এই লেখা। কয়েকদিন যাবৎ ইনবক্স,গ্রুপ পোস্ট  approval, newsf...
18/06/2025

Dear batchmates (DU 104)

ঢাকার বাইরে থেকে যারা আসছেন,তাদের জন্য এই লেখা।
কয়েকদিন যাবৎ ইনবক্স,গ্রুপ পোস্ট approval, newsfeed এ 'ঢাবির হল কবে নাগাদ পাওয়া যাবে' এই প্রশ্ন দেখা যাচ্ছে। ২রা জুলাই যত নিকটে হচ্ছে, “হল পাওয়া", “বাসা নেওয়া" এই দুটো প্রশ্ন ক্রমাগত তার গুরুত্বের উপস্থিতি ভয়ানকভাবে বৃদ্ধি করে যাচ্ছে।

১ম প্রশ্ন : হল কবে নাগাদ পাওয়া যেতে পারে?
- কয়েকদিনের মধ্যে আমাদের চুড়ান্ত ভর্তির নোটিশ দিবে, তারপর সেখানে আমাদের প্রত্যেককে hall allotment দেওয়া হবে।
এখন প্রশ্ন হলো, হল allotment দেওয়া হলেই কী আমরা Hall এ উঠতে পারবো?সোজাসাপ্টা উত্তর হলো: নাহ। তবে হল কবে পাওয়া যাবে? সবাইকে হল allotment দেওয়ার পর সবাইকে Hall এ টাকা দিয়ে admit হতে হবে। ক্লাস শুরু হওয়ার কিছুদিন পরে Hall গুলো শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে যারা Hall এ উঠতে ইচ্ছুক তাদের application আহ্বান করে বিজ্ঞপ্তি দিবে। Application জমা হওয়ার পর মেধাক্রমের ভিত্তিতে সাক্ষাৎকারের জন্য call করবে। সাক্ষাৎকারে required criteria সন্তোষজনক হওয়ার ভিত্তিতে Hall এ ওঠার সুযোগ হবে। এই প্রসেসটা দীর্ঘমেয়াদী হয়, তা ২ থেকে ৪ মাসের বেশিও গড়াতে পারে।

২য় প্রশ্ন : ঢাবির আশেপাশে কোথায় বাসা নেওয়া যায়?
এই প্রশ্নের সাথে আরো কিছু প্রশ্ন তৈরি হয়,আপনাদের হয়ে সেই প্রশ্ন আমি করছি,তারপর ধারাবাহিকভাবে উত্তর দিচ্ছি। ব্যাচেলর হিসেবে ফ্লাট বাসা নেওয়া যাবে? Random মেস এ উঠলে কেমন হবে? হোস্টেলে উঠলে কেমন হবে এবং খরচ কত হতে পারে? বন্ধুদের সাথে ফ্লাট নেওয়া যায়? ঢাবির আশেপাশে ০৩ রুমের একটা ফ্লাটের ভাড়া কত হবে? ইত্যাদি ইত্যাদি।

আমদের যেহেতু জুলাইয়ে Hall এ উঠে যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছি না,তাই আমাদের সবারই ঢাকায় থাকার জন্য বাসা নেওয়ার প্রয়োজন হবে। আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের TSC লিখে Google Map এ সার্চ করে Satellite View তে দেখবেন আবাসিক বিল্ডিংগুলো কোথায় আছে, আপনি যা দেখবেন তা হলো, কাঁটাবন,পলাশী, সেগুনবাগিচা,বকসীবাজের দক্ষতা দিক তথা জহির রায়হান রোডের দক্ষিণ দিক ও দক্ষিণ পশ্চিম দিক,আজিমপুর এসব এলাকা। আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে বাসা নিতে চাইলে এসব এলাকা দেখতে পারেন। তবে ব্যাচেলরদের জন্য এই এলাকাগুলোতে নতুন high range এর বিল্ডিং গুলোতে মেস বাসা পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। মাঝারি ধরণার আর পুরোনো বিল্ডিং গুলোতে তিন রুমের ফ্লাট সার্ভিসচার্জ বাদে ১৬/১৭k থেকে শুরু হবে। ছাত্রদের থাকার উপযোগী মেসের সিট ভাড়া আপনাকে 3k বা উপরে ধরতে হবে। প্রথমত, জুলাই মাস থেকে নতুন বা সুন্দর ভবনগুলোতে ভাড়া হয়ে যায়নি, এমন To-Let এখন পাওয়ার সম্ভাবনা কম। ভালো মেসগুলোতে সিট মাসের ১০ তারিখের মধ্যেই সচরাচর ভাড়া হয়ে যায়। হোস্টেলে খরচ 10k এর আশেপাশে, তবে খাবার আর সার্ভিস অন্য যেকোনো হোস্টেলের মতোই হবে। এতক্ষণের আলোচনায় বাসা নিয়ে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হতে পারে। আসলে বাস্তবতা এমনই, ঢাকায় ব্যাচেলর হয়ে বাসা খোঁজার কাজটি খুবই জটিল আর কষ্টকর।

প্রশ্ন ০৩: এখন তবে কী করা যায়?
প্রথমত বলি, মাসের দিন যত গড়াবে, সুন্দর বাসাগুলো হাতছাড়া হয়ে যাবার সম্ভাবনা ততই বেড়ে যাবে। মাসের শেষের সপ্তাহে এসেও যেই বাসা গুলো ভাড়া হয় না,সেগুলো সবারই অপছন্দের তালিকার বাসা,তাই খালি পরে থাকে; সেটা আপনারও অপছন্দের হবে। কী করা যায়?
দ্রুতই পরিচিত কয়েকজন মিলে 'বাসা খোঁজা কর্মসূচি' তে নেমে পড়ুন, ক্লাস শুরুর আগেই থাকা-খাওয়ার বিষয়টা নিশ্চিত হলে রিলাক্সে থাকতে পারবেন।

বাসা নেওয়ার জন্য যারা বন্ধু খুঁজে রেখেছেন অথবা কিছুই করা হয় নি,ভাবছেন যে ভর্তি হতে গিয়ে বাসা খুঁজবেন,তারা জানবেন যে, যখন ভর্তির দিন আসবে ঐদিনের আগের বা পরের দিন, বাসা খোঁজার জন্য আপনার সাথে আরো ০৩ হাজারের বেশি মানুষ কাঁটাবন, আজিমপুর, বকসীবাজার, পলাশী এই এরিয়াতে To-Let খুুঁজবে,তখন বাসা পাওয়াটা কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে দাঁড়াবে।

তুলনামূলক কম খরচ,পড়ালেখার ভালো পরিবেশ আছে, এমনটার জন্য আপনাকে মেট্রোরেলের রুট বরাবর ফার্মগেট,আগারগাঁও, শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, মিরপুর ১০ এরদিকে বাসা দেখতে হবে। টিউশনের কথা ভাবলে মোহাম্মদপুর,ধানমন্ডি, মিরপুরের দিকে দেখতে পারেন। তবে যাই করুন, আগে ভাগে এসে করুন, কারণ দিন যত গড়াবে,পরিস্থিতি তত জটিল হবে।

বাসা ভাড়া নেওয়ার ক্ষেত্রে অনেক বিষয় মাথায় রাখতে হয়, তবে যে কয়েকটি বিষয় অবশ্যই নিশ্চিত হবেন,
০১) বাসা ছেড়ে দিতে হলে কত মাস আগে মালিককে জানাতে হয়,১ মাস নাকি ২ মাস নাকি ০৩ মাস, তা নিশ্চিত হবেন।
০২) গ্যাস আর পানি ঠিকমতো থাকে কি না তা আশেপাশের মানুষদের থেকে খোঁজ রাখবেন।
০৩) পুরোনো বিল্ডিং, আলো-বাতাসহীন অবস্থা ইত্যাদি তথা বাসার পরিবেশের সাথে আপনি মানিয়ে নিতে পারবেন কি না, তা অবশ্যই গুরত্বের সাথে বিবেচনায় রাখবেন।
০৪) বাসা ভাড়া নিচ্ছেন, তা বাড়ির মালিককে নিশ্চিত করার আগে বাসা সম্পর্কে বিস্তারিত ঢাকার কোনো বড় ভাই,বন্ধু বা পরিচিতজনের কাছে বর্ণনা করে মতামত নিবেন।

আমরা অনেকেই হয়তো প্রথমবারের মতো বাসা থেকে,পরিবার থেকে দূরে কোথাও থাকতে যাচ্ছি, এটা একদিক থেকে কষ্টের; আবার জীবনের প্রয়োজনে,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আহ্বানে পড়তে যাওয়ার আনন্দও কম না। তবে সেই আনন্দ থাকবে যখন আমরা মা-বাবাকে নিয়মিত ফোন করে বলতে পারবো, “মা, আমি সুস্থ আছি,বাবা,আমি নিরাপদ আছি,পড়ালেখা ঠিকভাবে চলছে"।
তাই, একটু আগে আসুন ঢাকায়, আশা রাখি আপনার কাঙ্ক্ষিত লোকেশনে আপনার পছন্দের বাসা পেয়ে যাবেন, ঢাকায় আপনাদের নিরাপদ ও সুস্থ থাকার প্রত্যাশায় আজ শেষ করছি। সৃষ্টিকর্তা সবার মঙ্গল করুক।

16/06/2025

The Imposed Cruel Fate on HSC 2024 .
২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের সাথে রাষ্ট্র কর্তৃক যে অন্যায় করা হয়েছে,সেই অন্যায়ের আশ্রয় বা সুযোগ নিয়ে প্রতি বছর এদেশের ফাঁকিবাজ শিক্ষার্থীরা পাবলিক পরীক্ষাগুলোতে পার পাওয়ার চেষ্টা করবে। এর পুনরাবৃত্তির কারণে শত থেকে হাজার হাজার পরিশ্রমী মেধাবী শিক্ষার্থীরা হারিয়ে যাবে। আর প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ তথা এ ভূখন্ডের শূন্য মেধাস্থান পূরণ হতে লক্ষ কোটি বছর পেরিয়ে যাবে.......

15/06/2025

বাবা
কখনো সামনে থেকে বলতে পারিনি,
কিন্তু আমি তোমাকে অনেক অনেক বেশি ভালোবাসি

দোস্ত, 'জানোস? সিঙ্গাইর থানার ওই শ্যামলা পোলাটা যার লগে গত পরশু দিন দেহা হইছিল রাজুতে,ওই যে বাম গো জাতীয় সংগীতের প্রোগ্র...
10/06/2025

দোস্ত, 'জানোস? সিঙ্গাইর থানার ওই শ্যামলা পোলাটা যার লগে গত পরশু দিন দেহা হইছিল রাজুতে,ওই যে বাম গো জাতীয় সংগীতের প্রোগ্রামে ছিল,আরে তুই মনে করতে পারছিস নাহ? ও যে আমাদের কইছিল, আমাদের প্রোগ্রাম আগে হবে।'
'হ,কাঁধে শাহবাগীদের ঝোলা ছিল,কালো করে,হাতে পতাকা,ওই ছেলেটা নাহ?
'হ, ওই শালারপুতে গতকাল মতিনের পোস্টের কমেন্টবক্সে মুহম্মদ(স) কে গালি দিসে, শালারপুতরে পাইলে আস্ত কবর দিতাম'
'কেম্নে পারে মানুষ এমনটা,আল্লার নবীকে কটূক্তি!'

তারপর
'হ্যালো,মা,কেমন আছো?
'ভালো আছি রে,তুই কেমন আছিস রে?'
'আলহামদুলিল্লাহ,মা জানো কী হইছে?'
'আম্গো ব্যাচের একটা পোলা নবীরে গালি দিছে'
'আল্লারে আল্লা,নায়ুজুবিল্লাহ'
'পোলাটা বামপন্থী গো লগে থাকতো,নাস্তিক হয়ে গেছে,আল্লা খোদা মানে নাহ, মারুফ রে দেইখ্যা রাইখো,ওয় তো কবিতা লেহে, ওর তো ওই ফ্রন্টের পোলাপানের লগে ভাবসাব আছে,নামাজ কালাম পড়তে কোইয়ো,নইলে একদিন দেখবা ওয়ও এরকম হইবো'

এই খবর মা পৌঁছে দিল পাশের বাড়িতে,রুমমেট বললো তার বন্ধুকে,ছড়িয়ে পড়ল,চারদিকে,সবার মাঝে,আকাশে বাতাসে ইমানী শক্তি জ্বলে উঠল দাউ দাউ করে।

এমনি করে শহরে ছড়িয়ে পড়ে কে নাস্তিক হলো। আর গ্রামে ছড়ায় আসাদ নূরের ধর্ষণবিরোধী পোস্টের শেয়ার কেন করা হলো,সে তো নাস্তিক,নাস্তিকদের পোস্ট শেয়ার করার মানেই নাস্তিক।
আমরা এদের নাস্তিক হিসেবে প্রমাণ করতে প্রমাণের উপর প্রমাণ হাজির করি। কেউ যদি কনটেক্স না বুঝে নাস্তিক বলে মেনে নিতে না চায়,আমরা তখন তাকেও নাস্তিক বলি। আমাদের মস্তিষ্ক এমনিভাবে গড়া,আমরা স্বেচ্ছায় এসবে ভোট দেই,শেয়ার করি,আমরা খুঁজে খুঁজে ভিন্নমতের মানুষদের ঘৃণা করতে শুরু করি,কারণ ছাড়াই শত্রু বানাই,ফাঁস করি স্ক্রিনশট, বানাই পোস্ট, বানাই কনটেন্ট,ফতোয়া দিয়ে পূণ্য হাসিল করি,এভাবেই জনে জনে কথার পরে কথা চলতে থাকে।

❝আত্মহত্যার আগে ফেসবুকে পোস্ট ‘আমি নাস্তিক নই, গ্রামের সবাই আমাকে নাস্তিক বলছে’❞

এটা আত্মহত্যা নয়,আমরাই শাকিলকে মৃত্যুর পথ বেছে নিতে বাধ্য করেছি।

আমরা, আমরা আদিম মত্ততায় ডুবে, ভুলে গিয়েছি যে,একজন মানুষের ঈমান মাপার ভার আমাদের না। আমি দৃঢ়ভাবে মনে করি, আমরাই শাকিলকে মেরেছি।
ধর্মের নামে, ঈমানী দায়িত্বের নামে,পূণ্যের আশায়,স্বর্গের স্বপ্নে বিভোর হয়ে...

সিঙ্গাইর থানার শাকিলের নিথর দেহ ঘোষণা করে,
শুধু ‘নাস্তিক’ বলে কারো মৃত্যুবিধান করা কোনো ধর্মেরই ধার্মিকের কাজ না, বরং সেটা অমানবিকতার চূড়ান্ত রূপ।আমরা যদি এখনো না থামি,তবে কাল হয়তো শাকিলের মতো আরেকজন, আরেক কণ্ঠ, নিথর হয়ে যাবে।
আমরা যেন ধর্ম আর অন্ধ আবেগের ব্যবধানটা বুঝি।
ধর্মকে যেন ভালোবাসি, ধর্মের নামে কাউকে ঘৃণার মিছিল করতে না শিখি।
আমরা যেন আরেকবার ভাবি,একবার থেমে নিজেকে প্রশ্ন করি,“আমরা কী করছি?"

প্রভু, মৃত্যুর পূর্বে কোনো মানবসন্তানকে আর যেন বলতে না হয় যে,"আমি মরলাম, কারণ তোমরা শুনলে না।
এখন অন্তত শোনো, বুঝো, বদলাও।
আর কাউকে মরতে দিয়ো না।"

মো: সময় সিয়াম, ১১ জুন ২০২৫

উপজেলা শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থীর পুরস্কার নেওয়ার জন্য ব্যাংক একাউন্ট খোলার সময়সীমা ১৮ জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে,তারা এই সময়ের ম...
10/06/2025

উপজেলা শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থীর পুরস্কার নেওয়ার জন্য ব্যাংক একাউন্ট খোলার সময়সীমা ১৮ জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে,তারা এই সময়ের মধ্যে একাউন্ট খুলতে ব্যর্থ হলে, পুরস্কার দের অর্থ আর দাবি করতে পারবে নাহ।

পারফরম্যান্স বেজড গ্র্যান্টস ফর সেকেন্ডারি ইনস্টিটিউশনস (পিবিজিএসআই) স্কিমের আওতায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ‘উপজেলা ...

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সময় সিয়াম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to সময় সিয়াম:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share