11/10/2024
খেলা শুরু হয়ে গেছে গাইস!!
সেনা প্রধান কে সরিয়ে দেওয়ার জন্য গত ২৮ শে সেপ্টেম্বর কাগজে স্বাক্ষর করতে বলা হয় রাষ্ট্রপতি মহোদয়কে। রাষ্ট্রপতি মহোদয় রাজি হন নাই, পরে রাষ্ট্রপতি মহোদয় কে অপসরনের ডাক দেয় সমন্বয়ক সার্জিস আলম ও হাসনাত আবদুল্লাহ্।
বিষয়টি সেনা প্রধান অবগত হলে, গত ৯ তারিখ রাতে যমুনা ঘেরাও করে সেনা বাহিনী। ড. ইনুস সাপ দিশে হারা হয়ে আইএস প্রধানকে ফোন করেন, আইএস প্রধান ফোন বন্ধ থাকায়, ফোন করেন আমেরিকান এম্বাসাডরকে। তিনি বলেন আমি এ বিষয়ে কিছু করতে পারবো না। তারপর জো ব্রাইডেন এর সহকারী পিএস কে ফোন দেন, উনি বলেন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনী মিটিং এ ব্যাস্ত এখন।
অবশেষে কোন কুল কিনারা না পেয়ে গেস্ট রুমে বসে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের সামনে আসেন ২৩ মিনিট পর। বাকবিতন্ডা হয় অনেকক্ষণ। পরিস্থিতি খারাপ বুঝতে পেরে ড. ইনুস সাপ নিজেই সরি বলেন সব বিষয়ের জন্য।
এ সময় উপদেষ্টা নাহিদ বলেন আপনারা ভুল করছেন, তখন একজন সেনা কর্মকতা ধমক দিয়ে চুপ করিয়ে দেন।
অন্য একজন কর্মকর্তা বলেন পুলিশ সদরদপ্তরে রিপোর্ট অনুযায়ী ৩১ শত ৮ জন পুলিশকে হত্যা করা হয়েছে, তুমি তো সমন্বয়ক ছিলে এই হত্যার দায়ে ফাঁশি কিন্তু আপনারও হবে। চুপ হয়ে যান নাহিদ.. নির্বিচারে হত্যা বন্ধ, বাজার নিয়ন্ত্রণ, হিন্দুদের উপর অত্যাচার, পুলিশ হত্যার বিচার, থানা ভাংচুর লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ যারা করেছে তাদের ধরতে এবং যত মিলকলকারখানা লুটপাট বিএনপি নেতারা করেছে তাদের ধরে বিচারের মুখোমুখি আগামী ১০ দিনের মধ্যে করতে হবে। সেই সাথে আগামী ৬ মাসের মধ্যে নির্বাচনের ব্যাবস্থা করতে হবে বলে জানান সেনা প্রধান।
জনগণ আওয়ামী লীগ নিধনের জন্য আপনাকে আনেনি জনগন নিরাপত্তা, খাদ্য, শান্তি ও সুষ্ঠু নির্বাচন ব্যাবস্থার জন্য আপনাকে এনেছেন বলে ব্যাক্ত করে সেনা প্রধান।
অন্য একজন শেয়ার বাজারের ৩১ হাজার কোটি টাকা লুটপাটের কথাও তুলে ধরেন। এসময় ড. ইনুস সাপ ও অন্য উপদেষ্টারা চুপ ছিলেন। ডিনারের ব্যাবস্থা আছে বলে অবগত করেন একজন নারী উপদেষ্টা। এ সময় একটু রাগান্বিত কন্ঠে সেনা প্রধান বলেন আমরা এখানে খেতে আসেনি।