Younus milu জাতির দুলাভাই

Younus milu জাতির দুলাভাই Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Younus milu জাতির দুলাভাই, Video Creator, Barishal.
(1)

Welcome To Younus milu জাতির দুলাভাই Official Page We Are Share Very Interesting & Funny Videos Stay Comnect With Me Thanks Everyone My Page Protected MR:- Rubel Khan https://www.facebook.com/rubelkhan3535

 #একটি কুকুর একজন মহিলার প্রতি এতটাই অনুগত ছিল যে সে তার বাচ্চাকে তার সাথে রেখে  কাজে বেরিয়ে যেত। তিনি সবসময় কুকুরের স...
09/09/2025

#একটি কুকুর একজন মহিলার প্রতি এতটাই অনুগত ছিল যে সে তার বাচ্চাকে তার সাথে রেখে কাজে বেরিয়ে যেত। তিনি সবসময় কুকুরের সাথে শিশুটিকে গভীর ঘুমে দেখতে ফিরে আসতেন। একদিন মর্মান্তিক কিছু ঘটে গেল।
মহিলা যথারীতি, এই বিশ্বস্ত কুকুরের হাতে শিশুটিকে রেখে কেনাকাটা করতে গেল।

#যখন তিনি ফিরে আসেন, তিনি একটি ভয়ঙ্কর দৃশ্য আবিষ্কার করেন, এবং সেখানে সম্পূর্ণ বিশৃঙ্খলা। শিশুটি তার খাঁচায় ছিল না, তার ডায়াপার এবং তার জামাকাপড় টুকরো টুকরো করে ছিল, শোবার ঘর জুড়ে রক্তের দাগ। হতভম্ব হয়ে ভীত মহিলা শিশুটিকে খুঁজতে শুরু করেন। হঠাৎ সে দেখতে পেল বিশ্বস্ত কুকুরটি বিছানার নীচে উঠে আসছে, চারদিক থেকে রক্তে ঢাকা তার মুখ চাটছে যেন সে এইমাত্র একটি সুস্বাদু খাবার শেষ করেছে।

#মহিলাটি নিশ্চিত ছিল যে কুকুরটি তার বাচ্চাকে খেয়েছে। খুব একটা চিন্তা না করেই সে কুকুরটিকে কাঠ দিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলল। তারপরে তিনি অন্তত তার সন্তানের শরীরের একটি অংশ খুঁজে পেতে গবেষণা চালিয়ে যান। শীঘ্রই সে অন্য দৃশ্য ছেড়ে চলে যায়। বিছানার পিছনে ভাল আকৃতির শিশুটি ছিল যেটি নগ্ন ছিল এবং কার্পেটে মজা করেছিল। বিছানার নীচে মহিলাটি একটি সাপের দেহ আবিষ্কার করেছিলেন যা ছিন্নভিন্ন হয়ে গেছে। সাপ আর কুকুরের মধ্যে তুমুল যুদ্ধ হয়। কুকুরটি হিংস্র সাপের বিরুদ্ধে বাচ্চাটিকে রক্ষা করার জন্য লড়াই করেছিল। তার এখন সংশোধন করতে অনেক দেরি হয়ে গেছে কারণ, তার অধৈর্যতা এবং রাগে সে বিশ্বস্ত কুকুরটিকে হত্যা করেছিল।

#পরিস্থিতি মূল্যায়ন করার আগে আমরা কতবার লোকেদের কঠিন শব্দ দিয়ে বিচার করেছি এবং তাদের সম্পর্কে মিথ্যা ছড়িয়েছি?

"পরিস্থিতি অ্যাক্সেস করার জন্য সর্বদা ধৈর্য ধরুন এবং শর্তহীন ভুলগুলি এড়ান যা হয় আমাদের ছিন্নভিন্ন করতে পারে।"😔
#সংগৃহীত

 #মুরগিদের সমস্যা হলো, তারা তাদের জনসভায় সবসময় প্রধান অতিথি করে একজন শিয়ালকে।ওই শিয়ালের বিরুদ্ধে কিছু বলা যায় না।এক...
29/08/2025

#মুরগিদের সমস্যা হলো, তারা তাদের জনসভায় সবসময় প্রধান অতিথি করে একজন শিয়ালকে।

ওই শিয়ালের বিরুদ্ধে কিছু বলা যায় না।

একবার এক কবুতর, শিয়ালদের ডেরা থেকে কিছু হাড়গোড় উদ্ধার করলো, এবং মুরগিদের তা দেখিয়ে বললো,এই হাড়গুলো তোমাদের।

প্রতিবার জনসভা শেষে যে-মুরগিগুলো শিয়ালকে এগিয়ে দিয়ে আসে, তারা যে আর কখনো ফিরে আসে না এটি খেয়াল করেছো?

হ্যাঁ, করেছি।

মুরগিরা বলে, শিয়াল স্যার তাদেরকে আপেল বাগান দেখাতে নিয়ে যান।

স্যার বলেছেন, বড়ো হলে আমরাও একদিন আপেল বাগান দেখার সুযোগ পাবো।

তোমরা তা বিশ্বাস করেছো? কবুতরের প্রশ্ন।

বিশ্বাস না করার কী আছে? শিয়াল স্যার আগেই বলেছেন, মুরগিদের উন্নতি কখনো কবুতরেরা সহ্য করতে পারে না।

তারা নানাভাবে তোমাদেরকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করবে। ওরা চাইবে না, তোমরা কখনো আপেল খাও।

শুনো কবুতর, এই হাড় দেখিয়ে তুমি আমাদেরকে বিপথগামী করার চেষ্টা করছো। কিন্তু আমরা বিপথে যাবো না।

শিয়াল স্যারের ওপর আমাদের অগাধ আস্থা।

কিন্তু আমি স্বচক্ষে দেখেছি, কবুতর বলে, কটকই গাছের ঝোপে শিয়াল তোমাদের একজনকে ধরে খাচ্ছে।

আমার কথা বিশ্বাস না হলে একদিন নিজে গিয়ে দেখে আসতে পারো। আমি নিয়ে যাবো। আগামী সভার দিনই চলো?

শুনো কবুতর, মুরগিরা বলে, তুমি কি শিয়াল স্যারের ওপর আমাদের বিশ্বাসের পরীক্ষা নিতে চাচ্ছো?

আমরা এ ফাঁদে পা দেবো না। তুমি সাবধান হয়ে যাও।

তোমরা আমাকে ভুল বুঝছো, কবুতর বলল। শিয়ালদের কোনো আপেল বাগান নেই।

ওই পাহাড় আমি তন্নতন্ন করে খুঁজেছি, কোথাও আপেল বাগান পাইনি। শুধু শিয়াল আর শিয়াল।

এ পর্যায়ে একটি বুড়ো মুরগি, মাথা চুলকিয়ে বলে, আমাদের জমিরের বাপ একদিন শিয়াল স্যারের লগে পাহাড়ে গেছিলো, আঠারো মাস আগে,

হে অহনও ফিরা আহে নাই, শিয়াল স্যার কইছে, হে সারাদিন বাগানে আপেল খায়, আপেল খাইয়া শইল-গতরও ভালা হইছে, কিছু আপেল একবার আমগো লাইগা পাঠাইছিলোও, কিন্তু শিয়াল স্যার আনতে ভুইলা গেছে।

শুনতাছি শিয়াল স্যার আমারে আর জমিররেও আপেল বাগানে লইয়া যাইবো, আমি তো যাইবার চাই না, তয় তোমার লগে একবার যাইতে চাই কবুতর।

কিন্তু শিয়াল স্যারের নামে কোনো আজেবাজে কথা কইবা না। আমারে সোজা আপেল বাগানে লইয়া যাইবা, আমি জমিরের বাপরে এক নজর দেইখা-ই আইয়া পড়মু।

শিয়াল স্যার যেন এইডা আবার টের না পায়।

উপস্থিত মুরগিরা রি রি করে ওঠে। তারা বলে, জমিরের মা, তুমি কিন্তু শিয়াল স্যারের ওপর সন্দেহ প্রকাশ করতেছো।

শিয়াল স্যার বলছেন, যে- মুরগি কবুতরের কথায় তার নেতাকে সন্দেহ করবে, তার অপঘাতে মৃত্যু হবে।

তুমি আমাদের দল থেকে বেরিয়ে যাও।

একজন বললো, শরীল- গতর ভালা অইলে শিয়াল স্যার এমনিতেই তোমারে বাগানে নিতো। কয়ডা দিন অপেক্ষা করতে পারলা না।

সবাই স্লোগান দিলো- শকুনের দালাল নিপাত যাক। হুঁশিয়ার, সাবধান।

জমির নিজেও এ স্লোগানে অংশ নিলো। সব মুরগি জমিরের মা’কে ঠুকরিয়ে বের করে দিলো।

দৌড়ে গিয়ে একটি বাঁশঝাড়ে আশ্রয় না নিলে, জমিরের মা ওখানেই লাশ হয়ে যেতো।

কবুতরটি যতোই বলে, জমিরের বাপ জীবিত নেই, পাহাড়ে কোনো আপেল বাগান নেই, জমিরের মা ততোই কবুতরটির সাথে পাহাড়ে যাওয়ার জেদ ধরতে থাকে।

একদিন জনসভা শেষে, কবুতরটি চুপিচুপি, জমিরের মাকে নিয়ে পাহাড়ের দিকে রওয়ানা দেয়।

পাহাড়ে পৌঁছে তারা দেখতে পায়, শিয়াল তার পেছনে পেছনে আসা মুরগিদেরকে নিয়ে একটি ঝোপের ভেতর ঢুকছে।

এর কয়েক মিনিট পর জমিরের মা তার ভাতিজা রহমত আলির চিৎকার শুনতে পায়।

রহমত আলি অরণ্যের গহীন থেকে বাঁচাও বাঁচাও বলে চিৎকার করছে। জমিরের মা এ চিৎকার শুনে ভয়ে নিজেও চিৎকার দিয়ে ওঠে।

কবুতরের সাবধানবাণীর কথা সে ভুলে যায়। কক কক কক করে দৌড়ে যায় দশ ফুট, আর অমনি জমিরের মা’র গলাটি খপ করে ধরে ফেলে একটি শিয়াল।

কবুতরটি শুনতে পায়, জমিরের মা সর্বশক্তি দিয়ে বলছে, জমির, ও বাবা জমির, শিয়ালদের কোনো আপেল বাগান নাই রে। আমাদের জনসভাই তাদের আপেল বাগান।
কি বুঝলেন এই গল্প থেকে,কমেন্টে জানান,,,

27/08/2025

#মুসলমান মেয়েরা শুনে রাখ
একবার পড়ে দেখেন 👇আপনার উপকারে আসবে
ইনশাআল্লাহ
# জাহান্নামী_৬_নারীর_সাথে___আপনার_মিল
আছে কিনা দেখে নিন,,,,,
যদি মিল থাকে তবে পরিহার করুন,,,,,,
তওবা করুণ ফিরে আসুন ইসলামের,,,,
ছায়া তলে,,,,,
একবার তওবার দরজা বন্ধ হয়ে গেলে,
সেই সুযোগও আর থাকবে না,,,,,
আসল জীবন পরকাল তাই আসুন,,,,,,,
পরকাল মুখি হই,,,,,
একবার আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু ও,, ,,,
ফাতিমা রাদিয়াল্লাহু আনহা নবীজী সা: এর,,,,,
সাথে দেখা করতে আসেন এবং এসে,,,,
দেখেন যে নবীজী সা: একাকী বসে কাঁদছেন,,,,,,!
আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেন ঃ-
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, ইয়া রাসূলুল্লাহ
#আমার পিতামাতা আপনার জন্য,,,,,,,,,
কোরবান হোক,,,,,,
আপনি কাঁদছেন কেনো,,,,,,?
নবীজী সা:
তখন জানালেন যে,,,,মিরাজের রাত্রিতে
আমি আমার উম্মতের নারীদেরকে,,,,,,,
জাহান্নামের ভয়ানক আজাবে গ্রেফতার
দেখতে পেয়েছি,,,,তারপর নবীজী (সাঃ)
নারীদের শাস্তির বর্ণনা করলেন ঃ-
লম্বা হাদিস,,,,,,
ফাতিমা রা: তাদের,,,,,,,
গোনাহ সম্পর্কে জানতে চাইলে নবীজী,
(সাঃ) বলেন ঃ-
তারা হলো ঃ-
#ঐ নারী যে মাথার চুল খুলে বেপর্দা
হয়ে ঘর থেকে বের হয়,,,,,
জাহান্নামে এরা নিজের
মাথার চুল দ্বারা ঝুলন্ত অবস্থায় থাকবে
এবং ঐ সময় তার মাথার মগজ ফুটন্ত,
পানির ন্যায় টগবগ করে ফুটবে,,,,,!
#ঐ নারী যে তার স্বামীকে কটুকথার
মাধ্যমে কষ্ট দেয় এবং স্বামীকে সম্মান,,,
করেনা,,,,,
এরা স্বীয় জিহ্বায় ঝুলন্ত
অবস্থায় থাকবে অর্থাৎ মুখ গহবর থেকে
জিহ্বা টেনে বের করে সমস্ত শরীরের,,,,,,
ওজন জিহ্বার উপর ছেড়ে দেয়া হবে,,,,,!
#ঐ নারী যে বিবাহিত হয়েও পর,,,,,,,,,
পুরুষের সাথে সম্পর্ক রাখে,,,,,
জাহান্নামে এরা স্বীয় স্তনে
ঝুলন্ত অবস্থায় থাকবে,,,,,,,,অর্থাৎ সমস্ত
শরীরের ওজন স্তনের উপর ছেড়ে দেয়া,,
হবে,,,,,
#ঐ নারী যে অপবিত্র হওয়ার পর,,,,,,
পবিত্রতা অর্জনে অলসতা করে এবং,,,,,,
নামাজের অমনোযোগী হয়,,,,,, এরা নিজ
পদযুগল বক্ষে এবং হস্তদয় ললাটে,,,,,,,,,,
আবদ্ধাবস্থায় জাহান্নামে শাস্তি ভোগ,,,,,,,,
করবে,,,,,,!
#ঐ নারী যে মিথ্যা কথা বলে এবং,,,,,
গীবত করে,,,,,
জাহান্নামে এদের চেহারা
শুকরের মতো ও শরীর গাধার মতো হবে
অসংখ্য সাপ বিচ্ছু দ্বারা বেষ্টিত থাকবে।
#ঐ নারী যে অন্যের সুখ দেখে হিংসা করে
এবং উপকার করে খোঁটা দেয়।
# আল্লাহ_আপনি_আমাদের_মুসলিম
নারীদের হেফাজত করুন!
আপনার এবং রাসূল (সাঃ) এর
দেখানো পথে চলার তওফিক দিন।
# আমীন । ইয়া রাব্বাল আলামিন 🤲🤲🤲
#সংগৃহীত,,,,,,,,,,,,,,,,,,



26/08/2025

#নারীর শরীর ভোগ করার মারাত্মক কয়েকটি মিস্টি টোপ

পরপুরুষের জিভের ডগায় লেগে থাকা প্রশংসার স্বাদ কেমন, জানেন?

জানেন, সেই স্বাদ যখন শিরা-উপশিরা বেয়ে আপনার মস্তিষ্কে ছড়িয়ে পড়ে, তখন কেমন নেশা হয়? এটা এমন এক নেশা, যার কাছে পৃথিবীর দামী ব্র্যান্ডের অ্যালকোহলও ফিকে হয়ে যায়। এই নেশা আপনাকে মুহূর্তে মেঘের উপরে ভাসাতে পারে, আবার পরমুহূর্তেই টেনেহিঁচড়ে নামাতে পারে বাস্তবতার কঠিন মাটিতে, যেখানে আপনার সাজানো সংসার, বিশ্বাস আর ভালোবাসা টুকরো টুকরো হয়ে পড়ে থাকে।

কি? চমকে গেলেন? ভাবছেন, আমি ফারহানা, এসব কী বলছি! ভাবছেন, একটা নির্দোষ প্রশংসা নিয়ে এত নোংরা কথা বলার কী আছে?

আসুন, আজ সেই নোংরামির গভীরতাটাই একটু মেপে দেখি। আপনার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেই, আপাতদৃষ্টিতে "জাস্ট প্রশংসাবাক্য" মনে হওয়া কথাগুলোর আড়ালে কতটা ভয়ংকর লাম্পট্য আর calculado শিকারের ছক লুকিয়ে থাকে।

প্রশংসার মিষ্টি টোপ

নিচের কথাগুলো আপনার জীবনে কি কখনো শুনেছেন? বা আপনার আশেপাশের কেউ কি প্রায়ই শোনে?

১. "ভাবী! আপনি দুই বাচ্চার মা! আপনাকে দেখলে কেউ বিশ্বাসই করবে না, দেখে মনে হয় মাত্র মাধ্যমিক পাশ করছেন! সিরিয়াসলি!"

বিশ্লেষণ: এটা শুধু আপনার সৌন্দর্যের প্রশংসা নয়। এটা একটা সূক্ষ্ম চাল। এই কথার মাধ্যমে আপনাকে আপনার বর্তমান পরিচয়—একজন স্ত্রী এবং মা—থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হচ্ছে। আপনাকে মনে করিয়ে দেওয়া হচ্ছে, আপনি এখনো একজন কাঙ্ক্ষিত নারী, যাকে দেখলে সদ্য তরুণী বলে ভ্রম হয়। আপনার স্বামী হয়তো আপনাকে "বাচ্চার মা" হিসেবেই দেখে, কিন্তু এই 'অন্য' পুরুষটি আপনার ভেতরের সেই হারিয়ে যাওয়া 'আমি'-কে খুঁজে বের করেছে। কী অসাধারণ অনুভূতি, তাই না? ফাঁদটা এখানেই।

২. "ম্যাডাম, একটা কথা বলবো? ... নাকের পাশের তিলটা আপনাকে একদম পরী বানিয়েছে। এত্ত সুন্দর। জাস্ট অসাধারণ লাগে!"

বিশ্লেষণ: আপনার স্বামী হয়তো আপনার পুরো মুখটাকেই ভালোবাসে। কিন্তু এই পুরুষটি আপনার সৌন্দর্যের এমন এক ক্ষুদ্র ও ব্যক্তিগত অংশকে বিশেষভাবে প্রশংসা করছে, যা হয়তো আপনার স্বামী গত পাঁচ বছরেও খেয়াল করেনি। এই নির্দিষ্ট প্রশংসা আপনার মনে স্বামীর বিরুদ্ধে একটা চাপা অভিমান তৈরি করবে। মনে হবে, "এই মানুষটা আমাকে কতটা গভীরভাবে দেখে! আর আমার নিজের মানুষটা তো..."। এই 'গভীরভাবে দেখা'র বিভ্রমই হলো ধ্বংসের প্রথম ধাপ।

৩. "মন খারাপ কেন ভাবী? ঝগড়া টগড়া করলো নাকি? আপনার মতো এ রকম একটা মানুষের সাথেও ঝগড়া করা যায়? বিশ্বাসই হচ্ছে না!"

বিশ্লেষণ: নিখুঁত চাল! আপনার এবং আপনার স্বামীর মধ্যকার সামান্য মনোমালিন্যের মুহূর্তে তৃতীয় কেউ এসে যখন আপনাকে 'নির্দোষ' এবং 'ফেরেস্তা'র সার্টিফিকেট দেয়, তখন স্বাভাবিকভাবেই স্বামীর প্রতি আপনার ক্ষোভ বহুগুণ বেড়ে যায়। আপনি ভাবতে শুরু করেন, "আমি তো আসলেই ভালো, সমস্যাটা তাহলে ওরই"। এই পুরুষটি তখন আপনার কাছে সহানুভূতিশীল বন্ধু বা 'soulmate' হয়ে ওঠে, যে আপনাকে 'বোঝে'। অথচ এর আড়ালে সে আপনার দাম্পত্যের ফাটলটাকে আরও বড় করার কাজেই ব্যস্ত।

৪. "একটা কথা বলি আপু! ... আপনার কণ্ঠটা এত্ত সুন্দর! ... টানা ২৪ ঘন্টা শুনলেও বোরিং লাগবে না!"

বিশ্লেষণ: শারীরিক সৌন্দর্যের বাইরে গিয়ে যখন কেউ আপনার কণ্ঠ বা ব্যক্তিত্বের এমন প্রশংসা করে, তখন সেটা আরও গভীরে গিয়ে আঘাত করে। আপনার মনে হতে পারে, এই মানুষটা কেবল আমার শরীর নয়, আমার আত্মাকেও সম্মান করছে। কিন্তু সত্য হলো, এটাও ফাঁদে ফেলার একটি অত্যাধুনিক কৌশল। সে আপনাকে বোঝাতে চাইছে, সে আপনার সবকিছুরই পূজারী। এই পূজা পাওয়ার লোভ সামলানো খুব কঠিন, তাই না? আমি ফারহানা, একজন নারী হিসেবে জানি, এই শব্দগুলোর টান কতটা অপ্রতিরোধ্য হতে পারে।

৫. "আজ থেকে আপনাকে আর আন্টি ডাকবো না... দেখলে মনে হয় আবার বিয়ে দেওয়া যাবে, আর আপনাকে ডাকবো আন্টি? না, আর না!"

বিশ্লেষণ: মারাত্মক অস্ত্র! আপনাকে 'আন্টি' বা বয়স্কের খোলস থেকে বের করে এনে সরাসরি 'বিয়ের যোগ্য' তরুণীর আসনে বসিয়ে দেওয়া হলো। আপনার অবচেতন মন মুহূর্তেই দশ বছর পেছনে চলে যাবে। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে আপনি নিজেকে নতুন করে দেখবেন। আর যে পুরুষটি এই भ्रम তৈরি করলো, তাকে আপনার জীবনের 'মূল্যায়নকারী' বলে মনে হবে।

এই তালিকা আরও লম্বা হতে পারতো। "নীল শাড়ীতে আপনাকে কোয়েল মল্লিকের মতো লাগছে", "আমি আপনার মতো বউ পেলে এক সপ্তাহের ছুটি নিতাম" – এ সবই একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।

এবার আসল কথায় আসি। যে পুরুষেরা বিবাহিত নারীদের এভাবে প্রশংসার জালে জড়াতে চায়, তাদের ৯৯.৯৯% এর উদ্দেশ্য কী? আপনাকে বিয়ে করে সুখে সংসার করা?

না। একদমই না।

তাদের আসল উদ্দেশ্য হলো, আপনার শরীর ও সঙ্গ ভোগ করা। তারা কুকুরের মতোই সুযোগের অপেক্ষায় থাকে। তারা জানে, একজন বিবাহিত নারী মানসিক বা শারীরিকভাবে অতৃপ্ত থাকলে, কিংবা স্বামীর কাছে সামান্য অবহেলিত বোধ করলেই প্রশংসার কাঙাল হয়ে ওঠে। আর এই দুর্বলতার সুযোগ নেওয়াটা তাদের জন্য সবচেয়ে সহজ।

তারা আপনাকে বিয়ে করবে না, কারণ তারা কোনো দায়িত্ব নিতে চায় না। তাদের লক্ষ্য হলো 'রেডিমেড' ফল খাওয়া। আপনার সাজানো সংসার আছে, আপনার সামাজিক পরিচয় আছে। আপনার সাথে একটা গোপন সম্পর্ক তৈরি করতে পারলে কোনো দায়বদ্ধতা ছাড়াই সবটুকু নিংড়ে নেওয়া যায়। যতদিন ভালো লাগবে, ততদিন চলবে। তারপর? তারপর আপনি আপনার ভাঙা সংসার আর কলঙ্ক নিয়ে পড়ে থাকবেন, আর সে নতুন কোনো 'ভাবী' বা 'ম্যাডাম'-এর নাকের তিলের প্রশংসায় ব্যস্ত হয়ে পড়বে। সোজা কথায়, যতদিন 'খাওয়া' যায়, ততদিনই আপনার কদর।

যে নারী তার স্বামীকে প্রচণ্ড ভালোবাসতো, যার জীবনে স্বামীর বিকল্প কেউ ছিলো না, সেই নারীও যখন দিনের পর দিন বাইরের কোনো পুরুষের মুখে নিজের এমন খুঁটিনাটি প্রশংসা শোনে, তখন তার ভাবনার জগতে ঝড় ওঠে।

সে ভাবতে শুরু করে:
"আমার স্বামী তো আমাকে এত্ত ভালোবাসে, কিন্তু ও তো কোনোদিন আমার কপালের টিপটা নিয়ে এমন করে কিছু বলেনি!"
"আমি সংসারে সবার জন্য খেটে মরছি, আর ও আমাকে শুধু 'দরকার' হিসেবেই দেখে। অথচ বাইরের ওই লোকটি আমার ভেতরের সৌন্দর্যকে সম্মান করে।"
"আমার স্বামী হয়তো আমাকে ভালোবাসে, কিন্তু সে আমাকে 'desire' করে না। এই লোকটি আমাকে বুঝিয়ে দিলো, আমি এখনো কতটা আকর্ষণীয়।"

এই ভাবনাগুলোই হলো বিষ। এই বিষাক্ত ভাবনা থেকে জন্ম নেয় দাম্পত্য কলহ। স্বামীর ছোটখাটো ভুলও তখন অসহ্য মনে হয়। আপনি অকারণে খিটখিট করবেন, সামান্য কথায় ঝগড়া করবেন। কারণ আপনার মনে তখন একটা তুলনামূলক বিচার চলছে, যেখানে আপনার স্বামী প্রতিনিয়ত হেরে যাচ্ছে সেই 'প্রশংসাকারী' পুরুষের কাছে।

সুখের সংসারে থাকা একজন নারীও তখন নিজের মধ্যে 'অভাব' খুঁজে পায়। যে অভাবটা আসলে ছিলোই না, সেটা তৈরি করে দেওয়া হয়েছে বাইরে থেকে। এরপর শুরু হয় গোপন চ্যাটিং, লুকিয়ে দেখা করা, এবং অবশেষে পরকীয়া—যা একটি পরিবারকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট।

একটা "ইনোসেন্ট প্রশংসা" আপনার আত্মসম্মানকে এমনভাবে বাড়িয়ে দেবে যে আপনি আপনার বাস্তবতাকে অস্বীকার করতে শুরু করবেন। আর এভাবেই একটা জলজ্যান্ত মানুষকে মানসিক এবং সামাজিকভাবে খুন করে ফেলা হয়।

আমি জানি, প্রশংসা শুনতে সবারই ভালো লাগে। কিন্তু আপনাকে বুঝতে হবে কোনটা নির্দোষ প্রশংসা আর কোনটা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত 'টোপ'। যে পুরুষ আপনার সৌন্দর্যের প্রশংসা করার জন্য সুযোগ খুঁজে বেড়ায়, আপনার ব্যক্তিগত জীবনে সহানুভূতি দেখানোর নামে নাক গলায়, আপনার দাম্পত্যের খুঁটিনাটি জানতে চায়—সে কখনোই আপনার বন্ধু হতে পারে না। সে একজন শিকারি।

এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে, যারা "ভাবী" টার প্রশংসা করছে, এরা "ফ্রি মাইন্ড" এ ইনোসেন্ট মন নিয়ে করছে! নাহ, এরা অবশ্যই, অবশ্যই, এবং অবশ্যই কুমতলব নিয়েই প্রশংসা করে!!

একই কথা পুরুষদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। কিছু নারীও সুদর্শন পুরুষ বা অফিসের বসকে ফ্লার্ট করে নিজের কার্যসিদ্ধি করতে চায়। ফাঁদ দুই দিক থেকেই হতে পারে।

তাই, যদি জীবনে সুখী হতে চান, নিজের পরিবারকে ভালোবাসেন, তাহলে এই ধরনের মানুষের কাছ থেকে ১০০ হাত দূরে থাকুন। কারো মিষ্টি কথায় গলে যাবেন না। যে আপনার রূপের বা গুণের প্রশংসা করে আপনাকে আপনার স্বামীর বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়ে দিতে চায়, তাকে সরাসরি ব্লক করুন। কারণ, এই প্রশংসার আড়ালে লুকিয়ে থাকা বিষাক্ত সাপটি ছোবল দেওয়ার আগেই তাকে চিনে ফেলাটা বুদ্ধিমানের কাজ।

মনে রাখবেন, আপনার স্বামী হয়তো কবি নয়, সে হয়তো প্রতিদিন আপনার নাকের তিলের প্রশংসা করে না। কিন্তু দিনশেষে অসুস্থ হলে মানুষটা সেই-ই আপনার পাশে নির্ঘুম রাত কাটায়। আপনার সন্তানের দায়িত্ব নেয়। আপনার সংসারের ভার বয়। ক্ষণিকের নেশার জন্য এই চিরস্থায়ী আশ্রয়টাকে নষ্ট করবেন না।

কুকুর হইতে সাবধান।

(সংগ্রহীত) ফারহানা

, , , , , , , , ,

 #মহান আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে হেফাজত করুক। আমিন🤲🤲🤲🤲🤲
26/08/2025

#মহান আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে হেফাজত করুক।
আমিন🤲🤲🤲🤲🤲

25/08/2025

#তালাক কেন হচ্ছে জানার জন্য গত ৯ মাস ধরে আমি ২৪৫ জন তালাক প্রাপ্ত পুরুষ ও মহিলার সাথে কথা বলেছি, কেন তালাক হলো। এর মধ্যে ৭২% তালাক হয়েছে ভুলবুঝা বুঝি একে অপরকে অসন্মান করার জন্য। আর ১৮℅ তালাকের কারণ পরকীয়া। ১০% তালাক স্ত্রীর উচ্চ বিলাসিতার কারণে। ৭৮℅ তালাক হয়েছে মেয়ের কারণে। ২২℅ পুরুষের দোষে।
অন্যতম আরো একটি বড় কারণ মেয়ের মায়ের কু"বুদ্ধি।

#মজার বিষয় হলো ৯২℅ তালাকপ্রাপ্ত মহিলা ও পুরুষ তালাকের পরে সত্যিই অনুতপ্ত। তারা বলছে সিদ্ধান্তটি আসলে ভুলছিলো। তালাক প্রাপ্ত ৮৯℅ মেয়েদের চেষ্টা করেও আর বিয়ে হচ্ছে না।

০৪℅ মেয়ের বিয়ের প্রতি অনিহা। ০৭℅ মেয়ে পথভ্রষ্টা। ছেলেদের মধ্যে ৮৫ ℅ পূনঃবিয়ে করে সংসার করছে।

১৩℅ ছেলে বিয়ের প্রতি অনিহা। ০২ ℅ ছেলে পথভ্রষ্ট।

#আরো মাজার বিষয় হলো ১ম স্ত্রীকে তালাক দেওয়া ৬৭℅ ছেলেই কুমারি মেয়ে বিয়ে করেছে। কিন্তু মেয়েরা তালাকপ্রাপ্তির যারা দ্বিতীয় বিয়ে করেছে তারা কুমার ছেলে পেয়েছে মাত্র ০০১℅।

#আমি তালাকের বিরুদ্ধে তাই এই জরিপ করেছি। যারা দাম্পত্য জীবন নিয়ে হতাশ তাদের পরামর্শকের কাজ করতে চাই। চাইলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। প্লিজ তালাক দেওয়ার আগে ভাবুন আবার ভাবুন। দেখুন কোনভাবে সমযতা করা যায় কিনা।

#সততার পথেই সঠিক পথ যা আল্লাহ পছন্দ করেন। দ্বিতীয় বিয়ের পরে ১২℅ মেয়ের আবারও তালাক হয়েছে। সুতরাং আগে সতর্ক থাকুন। পরে পস্তাতে যাবেন না। আরো জেনে নিন ৮৯% মেয়ে দ্বিতীয় সংসারে অসুখি।

#অপর দিকে মাত্র ০২℅ ছেলের আবারও তালাক হয়েছে আর অসুখি ০৩℅ পুরুষ।

#আরও অবাক করা বিষয় হলো দ্বিতীয় তালাক দেওয়া ছেলেদের যাদের স্ত্রী হয়েছিল কোন তালাক প্রাপ্ত মহিলা। আর বিধ্বা মহিলাকে বিয়ে করে চরম সুখি ৯৩℅ পুরুষ। আশাকরি বুঝতে পারছেন।
👍👍👍👍👍👍👍👍

 #১৮ বছরের আগে মেয়ে প্রেম করলে দোষ নেই,প্রেমের ফাঁদে পড়ে ধর্ষণের শিকার হলেও দোষ নেই,কিন্তু ১৮ বছরের আগে বিয়ে হলেই সেটা দ...
25/08/2025

#১৮ বছরের আগে মেয়ে প্রেম করলে দোষ নেই,
প্রেমের ফাঁদে পড়ে ধর্ষণের শিকার হলেও দোষ নেই,
কিন্তু ১৮ বছরের আগে বিয়ে হলেই সেটা দোষ!

#এমন অবিচারপূর্ণ, অযৌক্তিক নিয়ম বাংলাদেশ থেকে চিরতরে উঠিয়ে দিতে হবে।

#আমরা দেশের পথে ঘাটে নষ্ট ছেলে মেয়েদের আড্ডা দেখতে চাই না৷ আমরা চাই প্রত্যেকটি ছেলে মেয়ে হালাল বৈবাহিক সম্পর্কের মাধ্যমে সামাজ কে সুন্দর ভাবে গড়ে তুলুক।

ইনশাআল্লাহ,,,,,,
কে কে প্রস্তুত আছেন পরিবর্তনের পথে হাঁটার জন্য..?

24/08/2025

এটাই বাস্তবতা 🤔🤔🤔

 #বিয়ের পর শোবার ঘরের দরজাটা বন্ধ হলেই কি আপনার সব দায়িত্ব শেষ? স্বামী যখন কাছে ডাকছে, আপনি নিজেকে সঁপে দিচ্ছেন। কিন্ত...
23/08/2025

#বিয়ের পর শোবার ঘরের দরজাটা বন্ধ হলেই কি আপনার সব দায়িত্ব শেষ? স্বামী যখন কাছে ডাকছে, আপনি নিজেকে সঁপে দিচ্ছেন। কিন্তু একবার নিজের বুকে হাত রেখে বলুন তো, আপনি কি কেবল তার শারীরিক চাহিদা মেটানোর একটি মাধ্যম হয়েই থেকে গেছেন? নাকি সেই নারী হতে পেরেছেন, যার জন্য তার হৃদয় কাঁদে, যার শরীরের মায়ায় সে বারবার বাঁধা পড়তে চায়?

আপনার হয়তো মনে হচ্ছে, "বিয়ে তো হয়েই গেছে, এখন আর এত সাজগোজ, এত ঢং করে কী হবে? ও তো আমারই।" ঠিক এই ভাবনাটাই আপনার সাজানো সংসারে ঘুণপোকা ধরিয়ে দিচ্ছে। আপনি ভুলে যাচ্ছেন, পুরুষেরা জন্মগতভাবে শিকারি। যে হরিণ সে একবার শিকার করে ফেলেছে, তার চেয়ে জঙ্গলের অধরা হরিণীর দিকেই তার নজর বেশি থাকে। আপনি নিজেকে সহজলভ্য করে তুলে সেই শিকারের উত্তেজনাকেই মেরে ফেলছেন।

একবার ভাবুন তো সেই দিনগুলোর কথা। আপনি হয়তো ছিলেন এলাকার সেরা সুন্দরী। আপনাকে পাওয়ার জন্য সে বন্ধুদের সাথে মারামারি করেছে, আপনার অন্য প্রেমিকদের সাথে প্রতিযোগিতা করে জিতেছে, কিংবা আপনার পরিবারের হাজারটা বাধা অতিক্রম করে আপনাকে আপন করে নিয়েছে। সেদিন আপনার শরীরের বাঁকে, চোখের চাহনিতে, কথার জাদুতে যে আগুন ছিল, সেই আগুনটা আজ কোথায়?

আজ আপনি তার সামনে একটা সাধারণ নাইটি পরে ঘুরে বেড়ান। সারাদিনের ক্লান্তি আর বিরক্তি আপনার মুখে স্পষ্ট। নিজেকে আকর্ষণীয়, সেক্সি বা হট করে তোলার কোনো চেষ্টাই আপনার মধ্যে নেই। অথচ আপনার স্বামী যখন ফেসবুক বা টিকটকের স্ক্রিনে চোখ রাখে, তখন হাজারো খোলামেলা, আবেদনময়ী নারীকে দেখে। তাদের দেখে সে হয়তো মুহূর্তের জন্য উত্তেজিত হয়, কিন্তু যখন আপনার দিকে তাকায়, তখন সেই উত্তেজনাটা নিভে যায়। কেন? কারণ আপনি তাকে নতুন কিছু দিচ্ছেন না। আপনি সেই পুরনো, পরিচিত খাবার, যার স্বাদ সে জানে। সে নতুন স্বাদ চায়, নতুন উত্তেজনা চায়।

ঐশ্বরিয়া রাই বা প্রিন্সেস ডায়ানাও স্বামীকে ধরে রাখতে পারেননি!

যদি ভাবেন, "আমার সৌন্দর্যই যথেষ্ট," তাহলে আপনি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বোকার স্বর্গে বাস করছেন। বিশ্বের সেরা সুন্দরীরাও তাদের স্বামীকে পরকীয়া থেকে আটকাতে পারেনি। ঐশ্বরিয়া রাই, প্রিন্সেস ডায়ানার মতো নারীদের গল্প তো আপনার অজানা নয়। সৌন্দর্য একটা সময়ের পর ফিকে হয়ে যায়, কিন্তু যা আজীবন থেকে যায় তা হলো আপনার আবেদন, আপনার মায়া, আপনার শরীরী ভাষার জাদু। পুরুষ সেই জাদুটাই খোঁজে।

আসলে পুরুষের মনস্তত্ত্বটাই এমন। যা সে পেয়ে গেছে, তার প্রতি আগ্রহ স্বাভাবিকভাবেই কমতে থাকে। যেটা পায়নি, বা যা হারানোর ভয় আছে, তার প্রতি তার আকর্ষণ তীব্র থেকে তীব্রতর হয়। আপনি আপনার শারীরিক আকর্ষণ, কথার মায়া, আর আদরের উষ্ণতা দিয়ে যদি তাকে বেঁধে রাখতে না পারেন, তাহলে বাইরের জগতের হাজারো প্রলোভন তাকে টানবেই

আপনি কি সারাক্ষণ তার ভুল ধরেন? তার রোজগার নিয়ে খোঁটা দেন? তাকে অন্য পুরুষের সাথে তুলনা করে ছোট করেন? যদি উত্তর 'হ্যাঁ' হয়, তাহলে আপনি নিজেই তার জন্য বাইরের দুনিয়ার দরজা খুলে দিচ্ছেন। একজন পুরুষ সারাদিনের যুদ্ধ শেষে ঘরে ফিরে একটু শান্তি চায়। সে এমন একজন নারীকে চায় যার বুকে মাথা রেখে সে সব ভুলে যেতে পারে। আপনি যদি সেই শান্তির বদলে মানসিক যন্ত্রণা দেন, তাহলে সে তো পালাবেই। সে এমন আশ্রয় খুঁজবে যেখানে দুটো মিষ্টি কথা শোনা যায়, যেখানে তার পৌরুষকে সম্মান করা হয়।

ভুলগুলো তো অনেক হলো। अब আসুন, নিজেকে নতুন করে গড়ার পালা। শুধু তার জন্য, আপনাদের সম্পর্কের জন্য।

১. চোখের খিদে মেটান: আপনার যত সেক্সি, উত্তেজক পোশাক আছে, সেগুলো আলমারিতে তুলে রাখার জন্য নয়। সেগুলো শুধু আপনার স্বামীর জন্য। তার সামনে সেই পোশাকগুলো পরুন। সুন্দর অন্তর্বাস পরুন এবং তাকেই খুলতে দিন। মজা করে বলুন, "আজ এটা খোলার দায়িত্ব তোমার।" দেখুন তার চোখের ভাষা কীভাবে বদলে যায়।

২. সহবাসের প্রস্তুতি নিন: সহবাস কোনো রুটিন কাজ নয়। এটা একটা উৎসব। এর জন্য মানসিক প্রস্তুতি দরকার। স্বামী ঘরে ফেরার আগে বা আপনারা একা হওয়ার অন্তত আধা ঘণ্টা আগে থেকে নিজেকে প্রস্তুত করুন। তাকে একটা দুষ্টু মেসেজ দিন, "আজ তোমার জন্য একটা সারপ্রাইজ আছে।" তার চুলে বিলি কেটে দিন, পিঠে হাত বুলিয়ে দিন। পুরুষরা পায়ে মাসাজ পেতে খুব ভালোবাসে। হালকা গরম তেল দিয়ে তার পায়ে আলতো করে মাসাজ করে দিন। দেখবেন, তার শরীরের সব ক্লান্তি দূর হয়ে আপনার প্রতি ভালোবাসায় রূপান্তরিত হবে।

৩. বিছানায় 'মরা মাছ' হয়ে থাকবেন না: সহবাসের সময় চুপ করে শুয়ে থাকাটা সবচেয়ে বড় অপরাধ। আপনার কোথায় ভালো লাগছে, কীভাবে আদর করলে আপনি উত্তেজিত হচ্ছেন, সেটা তাকে মুখ ফুটে বলুন অথবা শীৎকারের মাধ্যমে বুঝিয়ে দিন। পুরুষরা যেমন আদর করতে ভালোবাসে, তেমনই আদর পেতেও ভালোবাসে। তাকে চুমু খান, তার সারা শরীরে হাত বোলান। তার শরীরের কোন অংশে আদর করলে সে পাগল হয়ে যায়, সেটা খুঁজে বের করুন। সেই গোপন জায়গাটাতেই বারবার আক্রমণ করুন।

৪. শব্দের জাদু তৈরি করুন: সহবাসের সময় মুখ বন্ধ রাখবেন না। গুনগুন করে আওয়াজ করুন, তার কানে কানে ভালোবাসার কথা বলুন। বলুন, "তোমাকে এভাবে পেতে আমার খুব ভালো লাগে।" তার চুল আলতো করে টেনে ধরুন, পিঠে নখের আঁচড় দিন। এই ছোট ছোট কাজগুলোই তাকে বুঝিয়ে দেবে যে আপনিও এই মুহূর্তটা কতটা উপভোগ করছেন। মনে রাখবেন, আপনার আনন্দই তার সবচেয়ে বড় উত্তেজনা।

৫. পুরুষকে সম্মান আর প্রশংসা দিন: তার পৌরুষকে সম্মান করুন। তার ছোট ছোট কাজের প্রশংসা করুন। তাকে বলুন, সে-ই আপনার জীবনের সেরা পুরুষ। এই কথাগুলো তার আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দেবে এবং সে আপনাকে খুশি করার জন্য সবকিছু করতে প্রস্তুত থাকবে।

কথায় আছে, পুরুষের পেট শান্তি আর ব্রেন শান্তিতে থাকলে দুনিয়া শান্তি। 'পেট শান্তি' এখানে শারীরিক বা যৌন তৃপ্তির প্রতীক, আর 'ব্রেন শান্তি' হলো মানসিক শান্তি। আপনি যদি এই দুটো জিনিস তাকে দিতে পারেন, নিশ্চিত থাকুন, সে আপনার জন্য পুরো পৃথিবী ওলটপালট করে দেবে।👍

একজন নারী হিসেবে যদি আপনি আপনার স্বামীকে শারীরিক সুখের শীর্ষে পৌঁছানোর কৌশল না জানেন, তাহলে আপনার নারীত্বই অসম্পূর্ণ। আপনি হয়তো একজন মেয়ে, কিন্তু পরিপূর্ণ নারী হয়ে উঠতে পারেননি।

তাই আজ রাত থেকেই নিজেকে বদলান। শুধু একজন স্ত্রী নয়, হয়ে উঠুন তার প্রেমিকা, তার খেলার সাথী, তার গোপন কল্পনার রানী। পুরুষকে সুখের স্বর্গে পৌঁছে দিন, সে আপনাকে সেই স্বর্গের রানী করে রাখবে। পুরুষকে মানসিক শান্তি দিন, সে আপনার জীবনকে শান্তিময় করে তুলবে। পুরুষকে আদরে ভাসিয়ে দিন, সে আপনাকে ভালোবাসার জন্য হাজারো বাহানা খুঁজবে।❤️❤️❤️❤️

প্রশ্নটা আপনার কাছেই। আপনি কি শুধুই একজন 'বউ' হয়ে থাকবেন, নাকি তার জীবনের সেই অদ্বিতীয় 'নারী' হয়ে উঠবেন, যাকে ছাড়া তার পৃথিবীটাই অচল? সিদ্ধান্ত আপনার।❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️









22/08/2025
21/08/2025

আলহামদুলিল্লাহ,,,,

21/08/2025

চা খাবেন😃😃😃

Address

Barishal
8400

Telephone

+8801747882064

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Younus milu জাতির দুলাভাই posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Younus milu জাতির দুলাভাই:

Share

Category