04/10/2024
মোঃ মেহেদী হাসান, সহযোগী অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ।
এই বিশ্ববিদ্যালয় সবচেয়ে সুবিধাভোগী শিক্ষক।
এই শিক্ষক টানা সাত বছর পরিবহন ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করে যা অন্য কোন শিক্ষক এখনো করেননি।
মাতিনের আমলে সবচেয়ে সুবিধাভোগী শিক্ষক হলো মেহেদী হাসান। ইঞ্জিনিয়ারিং দপ্তর থেকে শুরু করে প্রায় সাত থেকে আটটি কমিটি থেকে সুবিধা ভোগ করেছেন। যেসব কমিটিতে বেশি বেশি পয়সা ছিল, সেইসব কমিটিতে সব জায়গায় মেহেদী সাহেব ছিল।
আওয়ামী লীগের তকমা ব্যবহার করে মাতিন এর সময় পুরো বিশ্ববিদ্যালয় চালাতেন তিনি। একরকম মাতিনের ছায়া ভিসি ছিলেন।
পরিবহন ম্যানেজার থাকাকালীন সময়ে তিনি রুপাতলীতে বেশ কিছু জায়গাও কিনেছেন।
জায়গার পরিমাণ ৮.৬০ শতাংশ।
তিনি দুই বছর গ্ৰেস নিয়ে সহকারি অধ্যাপক থেকে সহযোগী অধ্যাপক হয়েছেন মাতিন কে ব্যবহার করে।
অল্প কিছুদিন হয় তিনি পরিবহন ম্যানেজারে থেকে দায়িত্ব ছাড়েন।
ছাত্রদের আন্দোলনে তাদের পক্ষে তো তিনি মাঠে নামেননি। ছাত্রদের আন্দোলনে তার ভূমিকা কি ছিল ?
আওয়ামী পন্থী এই শিক্ষককে কেন আবার প্রভোস্ট হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হলো ?
এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনপিপন্থী অনেক সহযোগী অধ্যাপক রয়েছেন। বিগত বছরগুলোতে তারা কোন দায়িত্ব পাননি। এখনো কেন তাদের দায়িত্ব দেয়া হচ্ছে না?
ভিসি বিএনপি'র তদবির শুনলে তাহলে কেন বিএনপিপন্থী শিক্ষকদেরকে দায়িত্ব দেয়া হচ্ছে না ?
পক্ষান্তরে তিনি আওয়ামিপন্থী সুবিধাভোগী শিক্ষককেই আবার দায়িত্ব দিচ্ছেন।
বি দ্র : খোঁজ নিয়ে দেখেন, মেহেদী হাসানের মত আর্থিকভাবে সুবিধাভোগী কোন শিক্ষকই এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ছিল না। আবারো তাকে কেন সুবিধা দেয়ার জন্য পদে বসানো হয়েছে ?