Ayan Ahammed Moon

Ayan Ahammed Moon আয়ানের আম্মু

💦💦 ゚
08/07/2025

💦💦

14/06/2025

🤣🤣

❤️"খানিকটা প্রকাশ করি,       - বাকিটা ব্যক্তিগত;😪💔🖤ততটুকুই চেনো আমায়,        যতটুকু প্রকাশিত।🌸🥀
13/06/2025

❤️"খানিকটা প্রকাশ করি,
- বাকিটা ব্যক্তিগত;😪💔

🖤ততটুকুই চেনো আমায়,
যতটুকু প্রকাশিত।🌸🥀

এই দাবি কি অনুপমার একার? না কি, এই গল্পটা পৃথিবীর অনেক অনুপমার?কারও জানা নেই।🙂💔আজ ১৭ নম্বর আদালতের এজলাসে এক অদ্ভুত মামল...
03/06/2025

এই দাবি কি অনুপমার একার? না কি, এই গল্পটা পৃথিবীর অনেক অনুপমার?

কারও জানা নেই।🙂💔

আজ ১৭ নম্বর আদালতের এজলাসে এক অদ্ভুত মামলা উঠেছে।

এক নারী, বয়স পঞ্চাশ ছুঁই ছুঁই, হঠাৎ করে জানিয়ে দিলেন—তিনি আর সংসার করতে চান না। তিনি চুপচাপ নিজের মত বাঁচতে চান। সব সম্পর্ক থেকে নিঃশর্ত মুক্তি চান। কিন্তু বিপরীতে, তার স্বামী এই বিচ্ছেদ কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না। তার যুক্তি—মেয়ে বড় হয়েছে, সংসার অনেকটাই গুছেছে, এখন সময় শুধু দু’জন মিলে একসাথে কাটানোর। তবু অনুপমা, সেই নারীর নাম, তাঁর নিজের মত করে বাঁচতে চাওয়ার সিদ্ধান্তে অটল।

শঙ্খনীল আর অনুপমা—এই দম্পতির গল্প অনেকেই জানে। সমাজে তারা ‘সুখী দম্পতি’র উদাহরণ হিসেবে পরিচিত। পঁচিশ বছরের সংসার, একটি মেয়ে—সব মিলিয়ে বাইরের চোখে নিখুঁত পরিবার। অথচ, আজ অনুপমা দাঁড়িয়েছেন বিচ্ছেদের জন্য, কোর্টের রায় চেয়ে।

বিচারক প্রশ্ন করেন, “আপনার স্বামী কি অন্য কোনো সম্পর্কে জড়িত?”

অনুপমার হাসি মিশ্রিত উত্তর, “আজও ওর জীবনে আমি ছাড়া কেউ নেই। আমিই ওর সবচেয়ে প্রিয়।”

“তাহলে কি কোনো নির্যাতন? গায়ে হাত তোলেন?”

“না। ওরকম কিছু না। আমি নিজেও আয় করি, একজন কর্মজীবী নারী—আমার ওপরে অত্যাচার করার সাহস হয়তো ওর হতো না,” বললেন অনুপমা।

“তাহলে কেন?” — বিচারকের এই প্রশ্নে যেন জমে থাকা এক নদীর জল একসাথে বয়ে গেল।

“আজকের ভালোটা দেখেই আপনি বিচার করতে চাইছেন, বিচারক মহাশয়। কিন্তু কেউ দেখেছে আমার গত পঁচিশ বছরের ক্লান্তি, প্রতিটি দিনের অভিমান, প্রতিটি রাতে চুপচাপ কাঁদা? আমার স্বামী একজন ভালো মানুষ, ভালো বাবা, ভালো অফিসার। কিন্তু ভালো প্রেমিক? না, সে কোনোদিন হতে পারেনি।

আমরা প্রেম করে বিয়ে করেছিলাম। বিশ্বাস ছিল, এই সম্পর্কটা হবে বন্ধুত্ব, ভালোবাসা, যত্নে মোড়া। কিন্তু বিয়ের পর সেই প্রেমিক হারিয়ে গেল। বউ হওয়া মানে রান্না শেখা, কাজের ভার নেওয়া, শাশুড়ির অপমান সহ্য করা—এসবই যেন ‘স্বাভাবিক’ হয়ে গেল। আমি তখনও আয় করতাম, তবু সংসারের প্রতিটি দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়েছিলাম এই আশায়—প্রেম ফিরে পাবো। কিন্তু তেমন কিছুই হলো না। শাশুড়ির গঞ্জনা, শারীরিক কষ্ট, অফিস আর ঘরের চাপ—সবকিছুর মাঝেও আমি চাইতাম, আমার স্বামী একটিবার পাশে এসে বলুক, ‘চলো, আজ দুজন মিলে কাজ করি।’ কিন্তু সে চুপ থেকেছে।

সন্তান হওয়ার পর শরীরে কিছু বদল এল, চোখে ঘুমের অভাবে কালি, গায়ে ক্লান্তি—তখন আমি বুঝলাম, তার দৃষ্টিতে আমি কেমন যেন অচেনা। অফিসের চটকদার সহকর্মী তার কাছে হয়ে উঠলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমি শুধু এক সংসার সামলানো মানুষ, প্রেমিকা নই।

একবার নয়, বহুবার বলেছি, আমি আবার প্রেম পেতে চাই, তোমার প্রেমিকা হয়ে থাকতে চাই। সে শোনেনি। আমি তবুও থেকেছি। কারণ, মেয়েটার মুখের দিকে তাকিয়ে। বাবার স্নেহ থেকে তাকে বঞ্চিত করতে চাইনি। কিন্তু আমার স্বামী? সে কি একবারও আমার অভিমান বুঝতে চেয়েছে?

সে আমাকে দিয়েছে “সবচেয়ে ভালো বউ”র খেতাব, বন্ধুদের সামনে আমার ‘সহ্যশক্তি’র প্রশংসা করেছে। কিন্তু নিজের ভালোবাসাটা কোনোদিন তুলে দেয়নি।

আমি তার একটিবার পাশে থাকাও পাইনি, একটিবার জিজ্ঞেস করাও পাইনি—‘তুমি কেমন আছো?’

সে নিজের মতো জীবনের স্বাদ নিয়েছে—বন্ধুদের সাথে ঘোরা, রাত জেগে আড্ডা, নিজের সময়কে নিজের মতো করে কাটানো। কিন্তু আমার সময়?

আমি পঁচিশ বছর সংসার করেছি, তেইশ বছর মায়ের দায়িত্ব পালন করেছি, নিজের জীবনকে ফুরিয়ে দিয়েছি যেন। বিনিময়ে আমি পেয়েছি—শূন্যতা।

তবে আজ আর না। আজ আমি শুধু একজন ‘বউ’ হয়ে বাঁচতে চাই না। আমি স্বাধীন মানুষ হয়ে বাঁচতে চাই। আমি সকালে সূর্য দেখার সময় চাই, রাতে ডায়েরির পাতায় নিজের অনুভব লেখার সময় চাই। আমি চাই না, ভোরে উঠে কারো জন্য চা বানাতে গিয়ে আমার ঘুম কেটে যাক।

আমি একটু সুখ চাই, নিজের মতো করে। একটু শান্তি চাই, যেটা কাউকে বোঝাতে হয় না। একটু ভালোবাসা চাই—নিজের জন্য।

বেশি কিছু চেয়েছি কি আমি?

নারী হয়ে জন্মেছি বলে সারাজীবন দিয়ে যাব, আর কিছুই ফিরবে না? মনুষ্যজন্ম পেয়েছি বলেই না এই পৃথিবীর স্বাদ নিতে চাই।

তাই, আমি নিজেকে মুক্ত করতে চাই। সম্পর্কের মেকি দায় থেকে নয়, জীবনের প্রতি নতুন ভালোবাসার খোঁজে।”

অনুপমার কথা শুনে পুরো আদালত স্তব্ধ। এমন সৎ, এমন গভীর হৃদয়ের কথা শুনে কিছু বলার থাকে না কারোরই। বিচারকের চোখেও যেন জল।

এই দাবি কি অনুপমার একার? না কি, এই গল্পটা পৃথিবীর অনেক অনুপমার?

কারও জানা নেই।

তবে এটুকু বোঝা যায়—জীবনের প্রতিটি সম্পর্কেই হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া ভালোবাসা না থাকলে, তা শুধু দায়িত্ব হয়ে পড়ে। আর দায়িত্বে মন তুষ্ট হলেও, আত্মা হয়তো চুপিচুপি কাঁদে...💔

🥴🙃
02/06/2025

🥴🙃

বাচ্চা মোবাইল দেখতে চাচ্ছে কিন্তু আপনি চান না এখন মোবাইল দেখুক।মোবাইল না দেওয়ার কারণে সে ফ্লোরে গড়াগড়ি করা শুরু করল, ...
01/06/2025

বাচ্চা মোবাইল দেখতে চাচ্ছে কিন্তু আপনি চান না এখন মোবাইল দেখুক।মোবাইল না দেওয়ার কারণে সে ফ্লোরে গড়াগড়ি করা শুরু করল, কান্নাকাটি করা শুরু করল। এক পর্যায়ে সহ্য করতে না পেরে আপনি মোবাইল দিয়ে দিলেন। এই ঘটনা থেকে বাচ্চা শিখল, কোন কিছু পাওয়ার জন্য তাকে এই ধরনের আচরণ করতে হবে তাহলেই সে পাবে। বাচ্চা বড় হওয়ার সাথে সাথে এই জেদ করে আদায় করার প্রবণতা বাড়তে থাকবে। একটু বড় হওয়ার পর তারা বাবা মাকে ব্ল্যাকমেইল করা শুরু করে। তাই ছোটবেলা থেকেই বাচ্চার জেদ কে প্রশ্রয় না দিয়ে তাকে বোঝাতে হবে, আপনি যখন কিছুতে না বলেছেন তা কখনোই কোন কিছুর বিনিময় হ্যাঁ হবে না।
এছাড়াও বাচ্চা জেদ সামলাতে যা করবেন -
👉জেদের সময় বাচ্চার প্রতি মনোযোগ কম দেবেন।
👉বাচ্চা কোন কিছুর জন্য কান্না করলে তার কান্না থামানোর জন্য সাথে সাথে ওই জিনিসটা দিয়ে দিবেন না
👉যদি বাচ্চা ফ্লোরে গড়াগড়ি অথবা হাত-পা ছড়াছড়ি করে তাহলে বাচ্চাকে নিরাপদ স্থানে রেখে আপনি ওই স্থান ত্যাগ করুন।
👉যেকোনো ধরনের নেগেটিভ অ্যাটেনশন যেমন :বকাবকি, গায়ে হাত তোলা ইত্যাদি থেকে বিরত থাকুন।
👉দুই বছরের কম বাচ্চাদের ক্ষেত্রে, তাদেরকে জড়িয়ে ধরে, আদর করে, মনোযোগ অন্যদিকে নেওয়ার চেষ্টা করতে পারেন।
মনে রাখবেন, বাচ্চারা কিন্তু তাদের চাহিদা আদায়ের ক্ষেত্রে খুবই সচেতন। তারা যদি একবার বুঝে যায়, জেদের মাধ্যমে তারা তাদের অন্যায় চাহিদাগুলো আদায় করতে পারবে তাহলে তারা তা বারবার যেকোনো পরিবেশে তা প্রয়োগ করতে থাকবে।

Address

Barishal

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ayan Ahammed Moon posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share