𝐀 𝐓𝐮𝐥𝐢𝐩

08/08/2025

কয়েকদিন ধরেই আম্মু ইউটুভে শুধু বিস্কুটের রেসিপি দেখছিলো! রেসিপি দেখে এত সুন্দর সুন্দর বিস্কুটগুলা বানিয়েছে!এত সুন্দর একটা ঘ্রান আসতেছিলো!চুলা থেকে নামানোর আগেই আমি চা করে নিলাম☕🍪
-কারণ মায়ের হাতের সব কিছুই পৃথিবীর সবচেয়ে সেরা🌷
তাছাড়া ছবিতে থাকা দুইটা ট্রে-ই আমার নিজে বানানো।ভিডিও শেয়ার করেছি অলরেডি 🌥️😌

07/08/2025

বলেন দেখি এটা কি দিয়ে বানয়েছি?🌿🌸

06/08/2025

বাসায় বানানো বান আর চা যেনো এই ওয়েদারের সেরা কম্বিনেশন☕🍞

05/08/2025

বারান্দায় আর কি দিয়ে সাজানো যায়? একটু কালারফুল করার জন্য?💛🌧️

03/08/2025

31/07/2025

সবাই আমাকে আমার বেড নিয়ে অনেক প্রশ্ন করেন আবার ইনবক্সেও অনেকেই টেক্সট দিয়ে রেখেছেন। আমি ডিটেলসে বলব বলে কাউকে রিপ্লাই করা হয়নি।
এই ছিলো আমার বেড।পরে আমি রিডেকোর করে নিয়েছি।
আমি বাসায় নিজেই করেছি কারণ আমি মিক্সড ক্রাফটার সে হিসেবে এসব বিষয়ে আমার একটু জানা আছে সে জ্ঞান থেকেই আমি বাসায় ট্রাই করেছি। এর আগেও আমি ফার্নিচার মেকাওবারের কাজ করেছি।অনেক ধরনের জিনিসপত্র মেশিন লাগে যেগুলা আপনারা বাসায় করতে একটু হিমশিম খেতে পারেন তাই আমি সাজেস্ট করব বাসায় টুকটাক বেসিক যন্ত্রপাতি না থাকলে আর হাতের টুকটাক কাজ জানেন এমন কোন ছেলে মানুষ না থাকলে এসব নিজে নিজে করার হ্যাসেলে না যেতে। অনেক কিছু ভেতরে আগে সেট করে পরে ফোম লাগানোর প্রসেসিং এ যেতে হয়।এখন অনেকেই সোফা বেড মেকওভারের কাজ করে দেশের সব জায়গায় সার্ভিস দেয় প্রয়োজন হলে তাদের দিয়ে করিয়ে নিতে পারেন।

27/07/2025

বৃষ্টিস্লান একটি দিন___🪞☕🍃

25/07/2025

ঘরে কখনোই আমি গোলাপি কিছু পছন্দ করিনা।তবে সাদা একদম রাখায় যায় না🙂কি যে কষ্ট বলার মত না। একটা দিন অসুস্থ থাকলে বা ব্যস্ত থাকলে আর ঘরের দিকে তাকানো যায়না।🌷🕊️

22/07/2025

সকাল সাড়ে ৬টা থেকে বার্ন ইনস্টিটিউট এর আইসিইউতে ডিউটি করছি। হয়তো জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময়ের একটা পার করছি।

এই ছবিটা কে তুলেছে জানিনা। তবে আমার পাশে যেই মা দাঁড়িয়ে আছেন তার ১৫ বছর বয়সী মেয়ে গতকাল রাতে মারা গেছেন। আর ৯ বছর বয়সী ছেলেটার ৯৫% বার্ন, আইসিইউতে ভর্তি। উনি সকাল থেকে একটাই প্রশ্ন সবাইকে হাজারবার করেছেন, "বাচ্চাটার শ্বাস আছে তো?" যদি কেউ বলে হ্যাঁ আছে উনি তাতেই খুশি। মাঝেমধ্যে বলছেন ওর হাত পা অনেক ঠান্ডা হয়ে আছে ওকে জেনো ঠিকমতো কম্বল গায়ে দিয়ে দেওয়া হয়। তাকে শেষ পর্যন্ত স্বান্তনা দেওয়ারও কোনো ভাষাই আমাদের কারও কাছে ছিল না।

আরেকজন মা ছিলেন। তিনি মাহতাবের মা। মাহতাবও অনেক ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনে আছে। ও মায়ের খুব সম্ভবত এই একটাই সন্তান। আইসিইউ থেকে ডাক্তাররা যদি কোনো কারণে পরিবারের খোঁজ করেন তখন তাদের চোখে যে আতঙ্ক তা দেখার মতো না।

এইযে এনাদের মতো আরও মায়েরা যারা এখানে আছেন, এনারা শুধু এটুকুতেই খুশি যে তাদের সন্তানদের শরীরে প্রাণ আছে। তারা হয়তো বুঝতে পেরেছেন, এই দেশে শুধু দেহে প্রাণ থাকাটাই জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন!
লেখা: Runuk Tabassum