Love For Human

Love For Human আমি আমার জন্য না। আমি যদি পথশিশু দের পাশে দাড়িয়ে ওদের পাশে থাকতে পাড়ি তবেই আমি ধন্য।
(26)

11/02/2024

01/02/2024

‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎• Today's the best Photo 🌿🥰
[ Follow Page Plz ]👈

•🔴 Beautiful ✌️
challenge mood challenge's
























#পুরুষের_ভালোবাসা_

27/01/2024

সবাই এমন সুন্দর সুন্দর গল্প পরতে চাইলে পেজটি ফলো করুন :
Love For Human
--১টা সন্তান দিতে পারোনা কেমন পুরুষ তুমি।

--সময় হোক আপনেই হবে। প্লিজজজ এই সব নিয়ে আর চিল্লাচিল্লি করিওনা।

--চিল্লাচিল্লি করবোনা মানে। বিয়ে ৬ বছর হয়ে গেলো একটি সন্তান এখন পযর্ন্ত হলোনা।

--আরে হবে হবে ধৈর্য ধরো।

--আমি আর ধৈর্য ধরতে পারবোনা। আমি তোমাকে ডিভোর্স দিতে চাই রাজু।

--পাগল হয়ে গিয়েছো তুমি। সব সময় ডিভোর্স ডিভোর্স করো।

--তুমি যে কখনোই আমাকে মাতৃত্বেই স্বাদ দিতে পারবেনা সেইটা আমি ভালো করেই জানি।

রাজু: এইটা তোমার ভুল ধারনা।

--আমার ধারনা কখনোই ভুল হতে পারেনা। আমারা যতোবার ডাক্তারের কাছে গিয়েছি। ততোবার ডাক্তার কি বলছে না বলছে বা রিপোর্ট কি আছে সেটা আমাকে দেখাওনি। এর মানে এটাই বুঝায় তুমি একটা হি/জ/ড়া ৩য় লিঙ্গের মানুষ। তুমি কখনোই বাবা হতে পারবেনা।

"স্ত্রীর মুখে এমন কথা শুনা মাত্রই রাজু রাগান্বিত হয়ে কশে একটি থাপ্পড় দেয়।

রাজু : ঠাসসস! ঠাসসস! অনেক কথা বলা শিখে গেছো তাইনা। ঠিক আছে যাও আমাকে ডিভোর্স দাও।

--হ‍্যা ডিভোর্সেই দিবো তোমাকে।

রাজু: ঠিক আছে দিও।

"এর পরে রাজু স্ত্রী উপমা কান্না করতে করতে রুমে এসে শুয়ে পরে। ( এই কান্না করা অবস্থায় কখন যে ঘুমিয়ে পরে বুঝতেই পারেনা )

"উপমার ঘুম ভাঙ্গার পরে দেখতে পায় ঘড়িতে রাত একটা বাজে। কিন্তু তার পাশে রাজু নেই। যা দেখে উপমা একটু আশ্চর্য হয়। কারন এতো রাত পযর্ন্ত কখনোই রাজু বাহিরে থাকেনা।

"তাই রাজু কে খুজার জন্যে বাসিরে আসলেই উপমা দেখতে পায় তার শাশুড়ি মায়ের রুমে এখনো বাতি জলতেছে। যেই ব‍্যাক্তির রুমে রাত ৮টা বাজলেই অন্ধকার হয়ে যায় সেই ব‍্যক্তির রুমে এতো রাজে বাতি জলতেছে কিছুতো কাহিনী আছে।

"এই সব ভেবে চুপিসারে রুমের সামনে যেতেই উপমা শুনতে পায়।

--দেখ রাজু আমি চাই তুই উপমাকে ডিভোর্স দে। আরে বাবা ওই মেয়ে কখনোই মা হতে পারবে না সেটা তুই ভালো করেই জানিস। এছারা আমার ও ইচ্ছে করে নাতি পুতির মুখ দেখতে। (রাজু মা)

রাজু: বিশ্বাস করো মা আমি উপমাকে অনেক ভালোবাসি। ওকে আমি ডিভোর্স দিতে পারনা। যতোইও মা হতে না পারুক।

--তোকে যে এতো অপোমান করে কেমনে সজ‍্য করিশ এই সব। তুই বলে দিতে পারিশ না যে সমস্যা আমার না সমস্যা তোমার।

রাজু: যদি বলি উপমা ডাক্তার সব রিপোর্টে বলেছে সমস্যা তোমার তাহলে মেয়েটা অনেক কষ্ট পাবে। ভেঙ্গে পরবে তাই বলিনা।

--তাই বলে এতো কিছু সজ‍্যকরবি।

রাজু : আমার কোন সমস্যা নেই মা। বিশ্বাস করো মেয়েটা অনেক ভালো, লক্ষি?

"স্বামির মুখে এই সব শুনার পরে উপমা সেখানেই কান্না করে ফেলে? আর মনে মনে বলতে থাকে এই ফেরেস্তার মতো স্বামী কে কতোই না কষ্ট দিয়েছি। আল্লাহ্ তুমি আমাকে মাপ করে দিও।

গল্প : #পুরুষের_ভালোবাসা_

সবাই এমন সুন্দর সুন্দর গল্প পরতে চাইলে পেজটি ফলো করুন
for human

23/01/2024

--একটা চুমু দাওনা জান।

--বিয়ের পরে দিবো। এখন এইসব দিতে পারবোনা বুঝছো।

--আমি তোমার Boyfriend একটা চুমু দিলে কি এমন হবে জানতে পারি কি।

--বিয়ের আগে এই সব হারাম? এই জন্যে তোমার সঙ্গে দেখা করতে আসতে চাইনা। কি সব বাহানা ধরো তুমি।

--ওহ এখন তো আমি খারাপ।

--বেশি কথা বলবেনা হাসিব। ইদানিং তুমি অনেক বাজে কথা বলো।

হাসিব : আমি অনেক খারাপ তুমি আমাকে ভুলে যাও সিগ্ধা।

সিগ্ধা : ভুলার জন্যে কি তোমাকে ভালোবাসছি নাকি। সারাটি জিবন এক সঙ্গে থাকার জন্যে ভালোবেসেছি।

হাসিব : ওহ। ঠিক আছে চলো এখন বাসায় যাই।

সিগ্ধা : রাগ করেনা সোনা পাখি আমি। বিয়ের পরে যা ইচ্ছে তাই করিও। আমি তো শুধুমাত্র তোমার।

হাসিব : হুমমম বুজতে পারছি।

"এই ভাবে কিছুক্ষন কথা বলার পরে দুজন দুজনার বাসার ডিকে রহনা দেয়" সিগ্ধা প্রায় বাসার কাছা কাছি আচ্ছে আর এমন সময় হাসিব ফোন করে।

"সিগ্ধা ফোনটি রিসিভ করা মাত্রই "

সিগ্ধা : বাসায় গিয়েছো।

--হ‍্যাল আপু আমি হাসিবের বন্ধু উদয়, হাসিব আপনার সঙ্গে দেখে করে আসার সময় এক্সিডেন্ট করেছে। বতর্মান আমাদের বাসায় আছে।

সিগ্ধা : কি বলেন উদয় ভাইয়া। আপনার বাসাটা কোন যায়গাই বলুন আমি এই মুহূর্তে আসতেছি।

--আমার বাসাটা হলো রংপুরের........এই খানে?

সিগ্ধা : ওকে আমি আসেছি।

"এর পরে সিগ্ধা তারা হুরা করে একটি রিকশা নিয়ে উদয়ের দেয়া জায়গাই চলে যায়।

"তো গন্তব্য স্থানে গিয়ে সিগ্ধা কলিং বেল বাজার সঙ্গে সঙ্গে উদয় এসে দরজাটি খুলে দেয়।

সিগ্ধা : ভাইয়া হাসিব কোথায়।

উদয় : চলো আমার রুমে শুয়ে আছি।

সিগ্ধা : হুমমম চলুন।

"তো সিগ্ধা উদয়ের সঙ্গে ওর রুমে আসা মাত্রই দরজাটি লাগিয়ে দেয় উদয়"

"এটা দেখে সিগ্ধা বলে "

সিগ্ধা : উদয় ভাইয়া দরজা লাগাচ্ছো কেনো। আর হাসিব কোথায়।

হাসিব : এইতো আমি এখানে। কেনো দরজা লাগাচ্ছি একটু পরেই বুঝবা।

সিগ্ধা : তুমি নাকি এক্সিডেন্ট করছো হাসিব।

হাসিব : না এক্সিডেন্ট করিনাই। তোমাকে এখানে নিয়ে আসার জন্যে এই সব নাটক করছি।

সিগ্ধা : মানে কি এই সবের বুঝলাম না।

হাসিব : মানে হলো এখন তোমাকে আপন করে কাছে টেনে নিবো আমরা ২ বন্ধু।

সিগ্ধা : না তুমি এমনটা করতে পারোনা।

হাসিব : এর চেয়েও বেশি কিছু করতে পারি আমি। যা তোমার ভাবনার বাহিরে।

সিগ্ধা : আমার তো দুজন দুজনকে বিশ্বাস করি ভালোবাসি। তুমি কেনো এমনটা করতে চাও হ‍্যা।

হাসিব : আমি তোকে ভালোবাসিনা। তোর দেহটাকেই ভালোবাসি।

22/01/2024

--উফফ ব‍্যথা লাগে।

--ব‍্যথা লাগার জন‍্যেই তো ধরছি। বল আরো মেসেঞ্জারে অন‍্য ছেলের সঙ্গে কথা বলবি তুই...?

--হ‍্যা বলবো একশবার বলবো তাতে তোর কি শুনি।

--তুই কেনো বুজিসনা আমি তোকে ভালোবাসি। তোর সঙ্গে ঘর বাধতে চাই।

--হাত ছার বলতেছি হাসিব। আমি তোকে ভালোবাসিনা। আমার boyfriend আছে। ওকেই আমি বিয়ে করবো।

হাসিব : আচল তুই শুধুমাত্র আমার।

আচল : তুই হস আমার মামাতো ভাই, কেউ মামাতো ভাইয়ের সঙ্গে সম্পর্কে যায়।

হাসিব : কেউ যায় কিনা আমি জানিনা। কিন্তু আমরা যবো?

আচল : এটা কখনোই সম্ভব না।

হাসিব : সম্ভব সম্ভব সম্ভব?

"হাসিবের এমন পাগলামি দেখে আচল কশে একটি থাপ্পড় মেরে বলতে থাকে।

আচল : ঠাসসসস! ঠাসসস! তোকে বলছিনা আমি ভালোবাসিনা। তোর চেহারা কখনো আয়নায় দেখেছিস। যতোসব ফাউল ছেলে কোথাকার একটুও শান্তিতে থাকতে দিচ্ছেনা।

"এই থাপ্পড় খেয়ে হাসিব গালে হাত দিয়ে সেইদিন আচলদের বাড়ি থেকে সোজা নিজের বাসায় চলে যায়। আর ভাবতে থাকে আসলেই তো এখানে আচলের কোন দোশ নেই সব দোশ আমার। আমি জোর করে ভালোবাসা চেষ্টা করতেছি "

"এর পরে ৫টি বছর কেটে গিয়েছে হাসিব আর কখনো আচলের সামনে যায়নি,
আজ অফিস থেকে বাসায় ফিরে দেখে একটি মেয়ে বোরকা পরে সোপায় বসে আছে। তো হাসিব পাত্তা না দিয়ে সোজা রুমে চলে আসে।

--রুমে আসা মাত্রই দেখতে পায় অগোছালো রুমটা কে জানি সুন্দর করে গুছিয়ে রেখেছে। যা দেখতে বেশ সুন্দর লাগতেছে।

___এর পরে সিন চলে রাতে___

"হাসিব খাওয়া দাওয়ার পরে বাসার সাদে গিয়ে একটি সিগারেট ধরিয়ে খাইচ্ছিলো এমন মুহূর্তে পিছন থেকে কেউ একজন বলে উঠে"

--তুমি সিগারেট ও খাও নাকি।

"পিছনে তাকিয় দেখে সেই বোরকা পরা মেয়েটি"

হাসিব : হুমমম সিগারেট খাই। না খাইলে ঘুমেই আসেনা।

--আজ থেকে আর খাবেনা।

হাসিব : হাহহাহাহ কেনো খাবোনা শুনি একটু।

--কারন সিগারেট খাইলে মানুষের ক‍্যান্সার হয়। আমি চাইনা আপনার এমন হোক।

হাসিব : আচ্ছা আপনি কে চিনলাম না। আগে পরিচয় দিনতো আপনার দয়া করে।

--আমাকে চিনোনাই আমি হলাম আচল।

হাসিব : ওহহহ তুমি। কি অবস্থা তোমার।

আচল : আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো তোমার কি অবস্থা।

হাসিব : আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো। হঠাৎ কি মনে করে আমাদের বাসায়।

আচল : কেনো আসতে পারিনা আমি।

হাসিব : হুমমম পারো। আচ্ছা ভালো থেকো আমি ঘুমাতে যাবো এখন?

আচল : একটু কথা বলি না।

হাসিব : সময় নেই।

"ঠিক এমন মুহূর্তে আচল বলে উঠে "

আচল : বিয়ে করবা হাসিব তুমি আমাকে।

হাসিব : হাহহা হাহাহা তুমি দেখি খুব সুন্দর নাটক করতে পারো আচল।

আচল : নাটক না সত্যি বলতেছি।

হাসিব : আমি দেখতে কালো, তোমার তো সুন্দর চেহারার ছেলে পছন্দ? তা ছারা আমরা মামাতো ভাই বোন সম্পর্কে।

আচল : কথা কি ফিরিয়ে দিচ্ছো নাকি।

হাসিব : যেটা মনে হয় তোমার। আচ্ছা boyfriend ছেরে গেছে নাকি তোমাকে।

আচল : আমার কোন boyfriend নেই।

হাসিব : সেই দিনতো বললে। তোমার boyfriend আছে তাকেই বিয়ে করবা।

আচল : আসলে আমি তখন সব কিছু মিথ্যা বলছিলাম হাসিব তোমাকে।

হাসিব : কেনো কেনো।

আচল : আমি চাইতাম তুমি আগে প্রতিষ্টিত হয়েনাও। তার পরে আমরা বিয়ে করবো। কারন এখন বিয়ে বা সম্পর্কে গেলে তোমার পরাশুনা হতোনা।

হাসিব : ওহহ ভালো।

আচল : হুমমম. আজ আমি তোমাকে প্রপোজ করতেছি হাসিব I love you 💘

হাসিব : I heat you আচল? আমি তোমাকে আর ভালোবাসিনা। কারন আমি এখন অন‍্য একটি মেয়েকে ভালোবাসি। আর ওকেই বিয়ে করবো।

আচল : কে সেই মেয়ে।

হাসিব : সে হচ্ছে আমার বেষ্ট ফ্রেন্ড অধরা। তুমি যখন আমাকে রিজেক্ট করছো তখন আমি ওকে সব কিছু খুলে বলি। ঠিক সেই মুহূর্তে সে আমাকে প‍্রপোজ করে পরবর্তীতে আমি অনেক ভাবার পরে রাজি হই। এর পরে থেকে আমাদের সম্পর্ক। আর কি বললে সম্পর্কে থাকলে পরাশুনা বা প্রতিষ্টিত হওয়া যায়না। অবশ্যই যায়, এর জন্যে চেষ্টা থাকতে হয়।

আচল : তার মানে তুমি ওকেই বিয়ে করবা।

হাসিব : শূন‍্য পকেটে যে নারী পাশে থাকে প্রতিষ্টিত হওয়ার পরেও সেই নারীই পাশে থাকার অধিকার রাখে। হুমম অবশ্যই তাকে আমি বিয়ে করবো। ভালো থাকিও আল্লাহ্ হাফেজ।

"কথাটি বলেই হাসিব সাদ থেকে নেমে যায়"

"সময় থাকতে মুল‍্য দিতে হয়। হারিয়ে গেলে আর ফিরে পাওয়া যায়না "

15/01/2024

---ঠোঁটে কামর দেয় কেউ!

---আমি তোমার Boyfriend যা ইচ্ছে তাই করতে পারি তোমাকে ।

---এইই সব বাদ বলো কবে বিয়ে করবে আমাকে। বাসা থেকে অনেক চাপ দিচ্ছে বিয়ের জন্যে।

---সময় হোক বিয়ে করবো।

---না হাসিব এইটা কথা ছিলোনা। তুমি বলছো এই মাসের ভিতরে আমাকে বিয়ে করবা।

---বলছি তাতে কি হয়েছে। আমি তো পালিয়ে যাচ্ছিনা কোথাও।

---তো আমাকে বিয়ে করলে তোমার সমস্যা কোথায়।

---এই সম্পর্কে পরে কথা বলি। আসছি রুম ডে/ট করতে সেই দিকে মনোজগ দেই।

---আমার শরীর টা তো ঠিকেই ভোগ করবা। কিন্তু বিয়ের কথা বললেই চুপ হয়ে যাও।

হাসিব : আশ্চর্য তুমি কি আমাকে অবিশ্বাস করতেছো উপমা।

উপমা : অবিশ্বাস যদি করতাম তাহলে কি নিজের শরীর টা তোমার কাছে বিলিয়ে দিতাম।

হাসিব : তাহলে এমন কথা বলছো।

উপমা : না তুমি আগে বলো কবে আমাকে বিয়ে করবা।

হাসিব : এখন হবে না।

উপমা : তহলে।

হাসিব : আমি চাকরি পাবো, তার পরে বাসায় বলবো তোমার কথা এর পরে।

উপমা : বাসায় যদি না মানে।

হাসিব : তখন দেখা যাবে কি হয় না হয়।

উপমা : তার মানে তোমার বাসায় না মানলে তুমি আমাকে বিয়েও করবা না।

হাসিব : আমি কি এই কথাটি বলেছি তোমাকে।

উপমা : বলোনাই কিন্তু আমি বুঝে গেছি। সত্যি বলতে তুমি আমাকে ভালোবাসা না আমার দেহটাকে ভালোবাসো।

হাসিব : আরে না।

উপমা : ছারো আমাকে। যেই দিন বিয়ে করবা সেই দিন এই দেহটা পাবে।

'কথাটি বলেই উপমা হাসিবের কাছে থেকে দুরে আসে"

হাসিব : ঠিক আছে আমাকে যখন বিশ্বাস করিশনা তাহলে যা।

উপমা : তুমি আমাকে বিয়ে করো। তার পরে যা ইচ্ছে করিও।

হাসিব : বিয়ের আগেই আমার যা ইচ্ছে হয় করবো।

উপমা : এই সবে আমি আর রাজি নেই।

"এই ভাবে এই কথায় দুই কথায় হাসিব ও উপমার ঝগরা লেগে যায়। আর সেই ঝগরা থেকেই দুজনের মধ্যে বিচ্ছেদ / ব্রেকাআপ হয়। উপমা অনেক চেষ্টা করেছে সম্পর্কটি টিকিয়ে রাখতে কিন্তু হাসিব ক্ষনিকের মধ‍্যেই সব শেষ করে দেয়"

"এর ঠিক কয়েক মাস পরে উপমার বিয়ে ঠিক হয় একটি ব‍্যবসায়ির সঙ্গে। (সেটাও আবার পরিবারের পছন্দ মতো) তো বিয়ে ঠিক হওয়ার পরে উপমা ছেলেটির সঙ্গে দেখা করে এবং তার অতিত সম্পর্কে বলতে থাকে?

উপমা : আমাদের বিয়ে ঠিক হয়েছে কিন্তু আমরা একে অপরের সম্পর্কে ভালো করে জানিনা তাই একটু জানা জানি হলে ভালো তো।

ছেলেটি : হুমমম? আচ্ছা তোমার সম্পর্কে আগে বলো।

উপমা : আমার নাম উপমা, বাবা মায়ের একটি মাত্র সন্তান, পরাশুনা শেষ পর্যায়,। আর একটি কথা আমার একটি boy

15/01/2024

***বাসর রাত***
ঘরে ঢুকে পাশে বসতেই
বৌ আমাকে বলল....
----ঘড়িতে তাকিয়ে দেখুন তো কয়টা বাজে??
বাসর রাতে বৌয়ের এমন সাহসী প্রশ্নে কিছুটা বিচলিত
হলাম।তখন ঘড়িতে তাকিয়ে দেখি রাত ১২.৩০মিঃ।আমি
বৌয়ের পাশে বসে আস্তে করে বললাম.....
----শোনো, আমার এখন বিয়ে করার কোন ইচ্ছেই ছিলো
না। আমার বাবা-মায়ের পছন্দেই তোমাকে বিয়ে করেছি।
তবে আমার কারো সাথে কোন সম্পর্ক ও নেই।কিন্তু আমি
বিয়ের জন্য মানসিক ভাবে প্রস্তুত ছিলাম না।তাই আমি
এখন চাইলেও এত সহজে তোমাকে বউ হিসেবে মানতে বা
বৌয়ের অধিকার দিতে পারবোনা।
কথা গুলো বলে শেষ করা মাত্র ই
নতুন বউ আমার পাঞ্জাবির কলারটা চেপে ধরে বলল.....
----আমাকে কি খেলার পুতুল মনে হয় নাকি??পছন্দ হয়নি,
বিয়ে করতে চাননি এইটা আগে বলতে পারলেন না??
নিজের মায়ের মন রক্ষা করতে আমার সব আশা-স্বপ্ন কে
কেন বলিদান দিতে হবে?
বিয়ে করার ইচ্ছে নেই,এইটা আমাকে আগে বললেই
পারতেন।তবেই আমি আমার পক্ষ থেকে বিয়ে ভেঙে
দিতাম।মায়ের প্রতি ভন্ড ভক্তি শ্রদ্ধা দেখাতে গিয়ে
আমার জীবনটা কেন এইভাবে নষ্ট করে দিলেন হুম?
আমি তো আপনার কোন ক্ষতি করিনি।এখন আমি
যেভাবে বলব সেভাবেই সব হবে। ঠিক আছে????
বলেই কলার টা ছেড়ে দিলো।পরে আবার বলল....
----আচ্ছা যা হবার তা তো হয়েই গেছে।
দিতে হবে না আপনাকে বউয়ের অধিকার।
যান নিচে গিয়ে ঘুমান।একদম খাটে ঘুমাতে পারবেন না।
বলেই আমার বালিশ পা ফ্লোরে ছুড়ে মারলো।আমি ও
বাধ্য ছেলের মতো ফ্লোরেই শুয়ে পড়লাম।আর মনে
মনে
ভাবতে লাগলাম,কেমন গুন্ডি মেয়ে রে বাবা।জীবনেও
এমন মেয়ে দেখিনী।
মনে তো হচ্ছে জীবন পুরাই তেজপাতা করে ছাড়বে।
ফ্লোরে ঘুমই আসছেনা।কখনই ফ্লোরে ঘুমাই নি।কিন্তু
আজকে নিজের অমতে বিয়ে করার কারনেই ফ্লোরে
ঘুমাতে হচ্ছে।
এর মধ্যে মশার আন্দোলন। ইসসসসসস,,,,,,সহ্য হচ্ছেনা।চোখ
বন্ধ শুয়ে করে আছি।কখন জানি ঘুমটা লেগে গেছে
বুঝতেই পারিনি।হঠাৎই সজাগ হয়ে দেখি আমার শরীরে
কম্বল আর পাশে ও মশার কয়েল লাগানো।মনটাতে একটু
স্বস্তি পেলাম,চোর হলেও মানুষ ভালো।
মনে মায়া-দয়া আছে।
পরের দিন ঘুম থেকে উঠেই দেখি টেবিলে চা রাখা।চা
খেয়ে,ফ্রেশ হয়ে রুমে বসে ফোন টিপছিলাম তখন ই
তানিয়া (আমার বৌ)এসে বললো.....
----এইযে সেই কতক্ষন যাবত খাবার নিয়ে সবাই অপেক্ষা করছে
আর আপনি ঘরে বসে আছেন কেন?এখনি নিচে চলুন
আগে......??বলেই আমার কানের কাছে এসে আস্তে করে
বললো...
-----নাকি খাবার টা রুমে নিয়ে আস

01/01/2024

নতুন বছরে ফাস্ট কে কল করেছিল?🙂🖤

22/12/2023

অবশ্যই সেই সম্পদ একদিন
—ধ্বংস হয়ে যাবে—
যে সম্পদ মানুষকে বোকা বানিয়ে
—অর্জন করা হয়েছে—

18/12/2023

আত্মীয়স্বজন যতোই বড়লোক হোক না কেন !!

তার মধ্যে অধিকাংশ আত্মীয়স্বজনই

তারা কোনদিনই চাইবে না, আপনি তাদের চেয়ে বড় হোন !!

সকলের জন্য শুভকামনা চিরন্তন ভালোবাসা অবিরাম।

Address

Bogura

Telephone

+8801754534350

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Love For Human posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Love For Human:

Share