বার্তা বাহক PK

বার্তা বাহক PK কোনো কিছুতেই হতাশ হবেন না
ধৈর্য ধরুন আর ভরসা রাখুন
রব আপনার জন্য ভালো কিছু রেখেছেন বরাদ্দে।
L.H.PK

বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে বাঙালি নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ ফাতেমা আদুরী (১৭) এর লাশ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।আদু...
11/06/2025

বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে বাঙালি নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ ফাতেমা আদুরী (১৭) এর লাশ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
আদুরী বগুড়া সদরের জয়পুর পাড়ার মকবুল শেখের মেয়ে।
বান্ধবী রত্নার বিয়ের উদ্দেশ্যে আদুরী বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে দিঘলকান্দির তরফদার পাড়া এলাকার রহিদুল ইসলামের বাড়িতে আসেন। মঙ্গলবার বিকেলে অতিরিক্ত গরমের কারণে পাইকপাড়া বাঙালি নদীতে গোসলে নামেন আদুরী সহ তার কয়েকজন বান্ধবী। গোসলের এক পর্যায়ে আদুরী পানির গভীরে তলিয়ে যায়। তার বান্ধবীরা অনেক চেষ্টা ও খোঁজাখুজি করে সন্ধান না পাওয়ায় স্থানীয় ফায়ার সার্ভিসকে জানান।

26/05/2025

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর তালিকা
ক্রমিক নংপ্রতিকৃতিনামপদ গ্রহণপদ পরিত্যাগকার্যকাল১এ. এন. এম. হামিদুল্লাহ্‌১৮ জানুয়ারি ১৯৭২১৮ নভেম্বর ১৯৭৪২ বছর, ৩০৪ দিন২এ. কে. নাজিরউদ্দীন আহমেদ১৯ নভেম্বর ১৯৭৪১৩ জুলাই ১৯৭৬১ বছর, ২৩৭ দিন৩মোঃ নূরুল ইসলাম১৩ জুলাই ১৯৭৬১২ এপ্রিল ১৯৮৭১০ বছর, ২৭৩ দিন৪শেগুফতা বখ্‌ত চৌধুরী১২ এপ্রিল ১৯৮৭১৯ ডিসেম্বর ১৯৯২৫ বছর, ২৫১ দিন৫খোরশেদ আলম২০ ডিসেম্বর ১৯৯২২১ নভেম্বর ১৯৯৬৩ বছর, ৩৩৭ দিন৬লুৎফর রহমান সরকার২১ নভেম্বর ১৯৯৬২১ নভেম্বর ১৯৯৮২ বছর, ০ দিন৭মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন২৪ নভেম্বর ১৯৯৮২২ নভেম্বর ২০০১২ বছর, ৩৬৩ দিন৮ফখরুদ্দীন আহমদ২৯ নভেম্বর ২০০১৩০ এপ্রিল ২০০৫৩ বছর, ১৫২ দিন৯সালেহউদ্দিন আহমেদ১ মে ২০০৫৩০ এপ্রিল ২০০৯৩ বছর, ৩৬৪ দিন১০ড. আতিউর রহমান১ মে ২০০৯১৫ মার্চ ২০১৬৬ বছর, ৩১৯ দিন১১ফজলে কবির১৬ মার্চ ২০১৬৩ জুলাই ২০২২৬ বছর, ১০৯ দিন১২আব্দুর রউফ তালুকদার৪ জুলাই ২০২২৯ আগস্ট ২০২৪২ বছর, ৩৬ দিন-নুরুন নাহার (ভারপ্রাপ্ত)১১ আগস্ট ২০২৪১৩ আগস্ট ২০২৪২ দিন১৩আহসান এইচ মনসুর১৩ আগস্ট ২০২৪অদ্যাবধি২৭৮ দিন

ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ-বিক্রি নিষিদ্ধঅ- অ+ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ-বিক্রি নিষিদ্ধ, ছবি: স...
15/05/2025

ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ-বিক্রি নিষিদ্ধ

অ- অ+



ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ-বিক্রি নিষিদ্ধ, ছবি: সংগৃহীত

পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন ও বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। বৃহস্পতিবার (১৫ মে) এ বিষয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গীকার পূরণে সরকারি, বেসরকারি সংস্থা ও ব্যক্তি পর্যায়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে এখন থেকে এসব আগ্রাসী প্রজাতির গাছের চারা রোপণের পরিবর্তে দেশীয় প্রজাতির ফলদ, বনজ ও ওষুধি গাছের চারা রোপণ করে বনায়ন করতে হবে।
পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, ইউক্যালিপটাস, আকাশমনি প্রজাতির গাছ মাটি থেকে অত্যধিক পানি শোষণ করে। ফলে মাটির আর্দ্রতা কমে যায় এবং শুষ্ক বা মৌসুমি জলবায়ু যুক্ত এলাকায় এটি মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়। এই গাছের পাতায় থাকা টক্সিন গোড়ায় পড়ে মাটিকে বিষাক্ত করে তোলে, যার ফলে উর্বরতা নষ্ট হয়। এগুলোর চারপাশে অন্য কোনো গাছ সহজে জন্মাতে পারে না। এটি স্থানীয় জীববৈচিত্র্যের জন্য হুমকি। কারণ বহু দেশীয় গাছ, পোকামাকড় ও পাখি এই গাছে বাসা বাঁধে না বা খাদ্য খুঁজে পায় না.
Copy post
L.H.PK
@

16/03/2025

নারীর শরীর খুব সেনসেটিভ। নারী পুরুষের সংস্পর্শে আসলে তার দৈহিক গঠন পালটে যায়।
পাল্টে যায় তার চেহারা৷ আর যদি সেটা হয় ফিজিক্যাল রিলেশন। তাহলে নারীর মাঝে ভারত্ব চলে আসে৷ চঞ্চলতা কমে যায়।

এখন চিত্র আপনি দেখলে বুঝবেন এদেশে ৮০% মেয়েই অবিবাহিত। কিন্তু তাদের অস্তিত্ব হয়ে আছে বিবাহিতদের মত। এবার নিজেই চিন্তা করুন সতীত্ব আছে কয়জনের!

ভার্সিটির অধিকাংশ মেয়ে গুলো দেখলে কি মনে হয় এরা অবিবাহিত? নার্সিং তো আরো এগিয়ে।

মাগুরার শিশুটির বোনের জবানবন্দি শুনলাম।বুকটা ফেটে যাচ্ছে, মাথার ভেতর ঝড় উঠছে। ইচ্ছে করছে মাগুরার থানায় গিয়ে পুরো পরিবারট...
08/03/2025

মাগুরার শিশুটির বোনের জবানবন্দি শুনলাম।

বুকটা ফেটে যাচ্ছে, মাথার ভেতর ঝড় উঠছে। ইচ্ছে করছে মাগুরার থানায় গিয়ে পুরো পরিবারটাকে তাদের প্রাপ্য সাজা দিয়ে আসি!

শিশুটির বোন যা বললো—

"আমার স্বামী ও তার ভাই আগেও বিয়ে করেছিল। তাদের দুজনের স্ত্রী একসাথে বাসা ছেড়ে চলে যায়। একজন না হয় যেতে পারে, কিন্তু দুজনই কেন? নিশ্চয়ই আমার শ্বশুর তাদের সাথেও এমন কিছু করেছে।

আমার শ্বশুর বিভিন্ন সময়ে আমাকে জড়িয়ে ধরতো। যখন স্বামীকে জানালাম, সে উল্টো আমাকে মারধর করলো। মাকে জানালাম, মা বিশ্বাস করলেন, কিন্তু সংসার ভাঙবে বলে আমাকে আবার সেই বাসায় পাঠিয়ে দিলেন। যাদের কাছেই বলেছি, কেউ বিশ্বাস করেনি।

হয়তো কোনো এক রাতে আমার কপালেও আমার বোনের মতোই এমন কিছু ঘটতো…

পুরো পরিবার আমার শ্বশুরের এই চরিত্রের কথা জানে, তবু সবাই মিলে ধামাচাপা দিতে সাহায্য করতো।

রাতের খাবার খেয়ে আমি, বোন ও আমার স্বামী ঘুমিয়ে পড়ি। আমার স্বামী নাকি দরজা খুলে দেয় এবং বাইরে তুলে নিয়ে এই কাজ ঘটেছে। ঘরের ভেতর ঘটলে তো আমি একটু হলেও টের পেতাম।

আমার ছোট বোন বলেছে - আমার স্বামী ও শাশুড়ি দুজনেই দেখেছেন, আমার শ্বশুর কীভাবে আমার ছোট বোনের ওপর নির্মম অত্যাচার চালিয়েছে। কিন্তু তারা কিছুই বলেনি!

আমি যখন আমার বোনকে পেলাম, সে তখন ফ্লোরে পড়ে ছিল। আমাকে বললো, 'আপু, খুব কষ্ট হচ্ছে…'

আমি ভাবলাম হয়তো ঠাণ্ডা লেগেছে… আমি বুঝতেই পারিনি কী ভয়ংকর কিছু ঘটে গেছে!

বোন যখন আমাকে জানালো, আমার শ্বশুর তাকে ধর্ষণ করেছে। আমি আমার স্বামীকে বললাম, 'তোমার বাবা আমার বোনের সঙ্গে এমন করেছে। এর আগেও আমার সঙ্গে করার চেষ্টা করেছিল। আমি কী আমার বাবা-মাকে ফোন করে জানাবো?

এ কথা শুনে আমার স্বামী রেগে গিয়ে আমাকে প্রচণ্ড মারধর করলো এবং দরজা বন্ধ করে দিলো। পুরো পরিবার মিলে আমাকে হুমকি দিল— 'তোর বোনকে মেরে ফেলবো!'

সকাল বেলা দরজা খোলা হলে দেখি, আমার ছোট বোনের মুখ দিয়ে ফেনা বের হচ্ছে, গলায় আঘাতের চিহ্ন… ও ছটফট করছে!

ওরা সবাই মিলে আমার বোনকে শেষ করে দিতে চেয়েছিল। হয়তো আশপাশের মানুষজন এসে যাওয়ায় মারতে পারেনি।

আমার শাশুড়ি মেয়ে মানুষ হয়েও আমাদের কষ্টটা বুঝেনি। সেও তাদেরকে সহযোগীতা করেছে। আমি সবার সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।'

এখানে বলে রাখা ভালো, এরা শিশুটিকে জ্বীনে ধরেছে বলে, এলাকার কবিরাজের কাছে নিয়ে যায়। কবিরাজ জানায় এটি মোটেও জ্বীনের কাজ না। কী হয়েছে সত্য বলেন।

বগুড়া মেডিকেলে জরুরী বিভাগে রুগী নিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে টিকেট নিতে হবে। টিকেট ১০টাকা, টিকেট নেওয়ার পর, যদি রোগী ভর্তি করত...
05/03/2025

বগুড়া মেডিকেলে জরুরী বিভাগে রুগী নিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে টিকেট নিতে হবে। টিকেট ১০টাকা, টিকেট নেওয়ার পর, যদি রোগী ভর্তি করতে হয়। লিখা ১৫টাকা কিন্তু টিকেট ২০টাকা। টিকেট নেওয়ার পর রোগীকে হুইল চেয়ারে করে ওয়ার্ডে নিয়ে গেলে ১০০টাকা, আর রোগীর অবস্থা খারাপ হলে ট্রলি দিয়ে নিতে ২০০টাকা,ওয়ার্ডে নিয়ে যাওয়ার পর রোগীর সাথে ১জনের বেশি প্রবেশ করলে জন প্রতি ২০টাকা, ৫০টাকা হলে বেড আছে। না হয় মাটিতে। রোগী ভর্তি শেষ। এবার ডাক্তারের পালা। ডাক্তার আসবে রোগী দেখবে।তারপর শুরু হবে পরিক্ষা। প্রথমে কমপক্ষে ৪টি পরিক্ষা সাথে ১বস্তা স্যালাইন ও কিছু ঔষধ। পরিক্ষার রিপোর্ট আসা পর্যন্ত স্যালাইন আর ঔষধ চলবে।

রিপোর্ট আসার পর আরেক ডাক্তার আসবে সে দেখে আবার অন্য পরিক্ষা দিবে।এভাবে প্রতিদিন ডাক্তার পরিবর্তন হবে আর একটার পর একটা পরিক্ষা দিবে।পরিক্ষা করাতে হুইলচেয়ারে নিয়ে গেলে ১০০টাকা আর ট্রলিতে নেওয়া লাগলে ২০০টাকা ওয়ার্ড বয়কে দিতে হবে। আর প্রতিদিন নতুন নতুন ঔষধ যোগ হবে।প্রতিদিন রোগীর সাথে দেখা করতে আসলে দারোয়ানকে খুশি করতে হবে।সব পরিক্ষা শেষ। এবার অপারেশন এর পালা।অপারেশন করতে ৬০০০ থেকে ৭০০০ টাকার ঔষধ কিনে ডাক্তারের হাতে দিতে হবে। যাহা অফেরতযোগ্য।অপারেশনে যদি রোগী মারা যায়। টাকা এবং মানুষ সব শেষ। হাতে ভিক্ষার বাটি।

আর অপারেশন যদি সাক্সেস হয়।অপারেশন থিয়েটারের বয়কে খুশি করতে হবে।দারোয়ানকে খুশি করতে হবে। এবং প্রতিদিন ড্রেসিং করার জন্য ও খাওয়ার ঔষধ কিনতে হবে।রোগী সুস্থ্য। এবার রিলিস দেওয়ার পালা।নার্সকে খুশি করতে হবে। দারোয়ানকে খুশি করতে হবে। ওয়ার্ড বয়কে খুশি করতে হবে। সবাইকে খুশি করে লেংটা হয়ে হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। তারপর বাহিরে এসে দেখবেন জাতির সেই ব্যানার ঝুলে আছে,আমি ও আমরা সবাই সাধু!!

ভাইরাল করলে এটা করেন কাজে আসবে!!

জন সচেতনতায় শেয়ার করবেন কাজে আসবে....!
আপনি ও এক সময় এমন পরিস্থিতির শিকার হতে পারেন,,
এ কেমন নিয়ম? এর কি কোন প্রতিকার নেই🤔🤔

💊সুপারি মানব দেহের জন্য কতটা ভয়ঙ্কর? কেন সুপারি বর্জন করবেন?সুপারি আমাদের দেশে অধিকাংশ ক্ষেত্রে পানের সাথেই গ্রহণ করা হয়...
28/02/2025

💊সুপারি মানব দেহের জন্য কতটা ভয়ঙ্কর? কেন সুপারি বর্জন করবেন?

সুপারি আমাদের দেশে অধিকাংশ ক্ষেত্রে পানের সাথেই গ্রহণ করা হয়। অতিথি পরায়ন বাংলাদেশের মানুষের অন্যতম অনুষঙ্গ পান-সুপারি। কিন্তু অনেকে নেশা হিসেবেও সুপারি ব্যবহার করে।
ভারত, মিয়ানমার, ইন্দোনেশিয়ার পর বাংলাদেশ বিশ্বে চতুর্থ সুপারি উৎপাদনকারী দেশ। কিন্তু স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে সুপারি কোনোভাবে স্বাস্থ্য সম্মত নয় বরং তা মানব দেহের জন্য মারাত্মক হুমকি। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও গবেষকগণ সতর্ক করেছেন।
সুতরাং সুপারি খাওয়া, চাষাবাদ, বিপণন ও ব্যবসা সম্পূর্ণ বর্জন করা উচিৎ।
আল্লাহ তাওফিক দান করুন। আমিন।

❑ সুপারি খাওয়ার লাভ-ক্ষতি বিষয়ে লিখেছেন, প্রফেসর কর্নেল ডঃ জেহাদ খান
[হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, ইবনে সিনা হাসপাতাল-ঢাকা]

এ বিষয়ে তার লিখিত আর্টিকেল থেকে অংশ বিশেষ তুলে ধরা হলো:

আমাদের দেশে কটি বিয়ের অনুষ্ঠানও অনেক সময় যেন অর্থহীন হয়ে যায় যদি ভূরিভোজনের পর সেখানে পান সুপারির আয়োজন না থাকে।

পান সুপারি খেলে শরীর কিছুটা গরম হয়, কর্মদক্ষতা ও মনের সতর্কতা বৃদ্ধি পায়। যেমন- একজন ড্রাইভার গাড়ি চালানোর সময় ঘুম পেলে গাড়ি থামিয়ে একটি পান খেয়ে নেন, তাতে তার ঘুম চলে যায়।

পান সুপারি ও রকমারি জর্দার গুণাগুণ নিয়ে কিছু ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান নানা রকম প্রচারণা করে থাকে। এমনকি কোনো কোনো প্রখ্যাত আলেমও এগুলোর মধ্যে অনেক উপকারিতা খুঁজে পেয়েছেন (বেহেশতি জেওর, নবম খণ্ড)। হিন্দু ধর্মের ও বৌদ্ধ ধর্মের কোনো কোনো শাখার কিছু ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পান সুপারির ব্যবহার অপরিহার্য বিবেচনা করা হয়। পান সুপারি সহজলভ্য ও সস্তা। এর ব্যবহারও ব্যাপক। কোনো বৃদ্ধ লোকের দাঁত নড়বড়ে হলে বা না থাকলে পান সুপারিকে হামান দিস্তা দিয়ে গুঁড়ো করে খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। তবুও পান তার খাওয়া চাই। আমার এক আত্মীয়া প্রায় প্রতি ঘণ্টায় পান খান।
কয়েকজন রোগীর সাথে আলাপচারিতায় জানা যায়, তারা সিগারেট ছাড়তে সক্ষম হয়েছেন, কিন্তু পানের নেশা ছাড়তে পারেননি।

পান সুপারির উপকারিতা নিয়ে বৈজ্ঞানিক কোনো গবেষণা হয়নি। এর অপকারিতার ওপর অনেক গবেষণা হয়েছে। পানের সাথে যেসব উপাদান ব্যবহার করা হয় তা হচ্ছে সুপারি, চুন, খয়ের, জর্দা, লবঙ্গ প্রভৃতি। এসব উপাদানের বেশির ভাগই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক।

✪ সুপারিতে অ্যারেকোলিন (Arecoline), অ্যারেকাইডিন (Arecaidine), গাভাকাইনসহ (Gavaca

আরব বিশ্বে রমাদানের চাঁদ উঠেছে।আলহামদুলিল্লাহ।খোশ আমদেদ,মাহে রমাদান।হে আল্লাহ,এবারের রমাদানকে জীবনের শ্রেষ্ঠ রমাদান বানি...
28/02/2025

আরব বিশ্বে রমাদানের চাঁদ উঠেছে।
আলহামদুলিল্লাহ।
খোশ আমদেদ,
মাহে রমাদান।
হে আল্লাহ,
এবারের রমাদানকে জীবনের শ্রেষ্ঠ রমাদান বানিয়ে দাও।

পুরুষের শারীরিক চাহিদা পূরণ হলেই তার মানসিক শান্তি ফিরে আসে। কিন্তু নারীদের ক্ষেত্রে বিষয়টি সম্পূর্ণ ভিন্ন। একজন নারী মা...
22/02/2025

পুরুষের শারীরিক চাহিদা পূরণ হলেই তার মানসিক শান্তি ফিরে আসে। কিন্তু নারীদের ক্ষেত্রে বিষয়টি সম্পূর্ণ ভিন্ন। একজন নারী মানসিক শান্তি পেলে তবেই শারীরিক চাহিদার কথা ভাবে। নারী ও পুরুষের চাহিদার এই ভিন্নতার কারণেই তাদের সম্পর্ক আরও জটিল এবং গভীর।

পুরুষের সমস্ত ডিপ্রেশন এবং ক্লান্তি দূর হয় সঙ্গীর সাথে শারীরিক সংযোগে। যদি আপনি আপনার পুরুষ সঙ্গীকে খুশি করতে চান, তবে তার সাথে অবশ্যই শারীরিক Attachment থাকা প্রয়োজন, এবং তা মন থেকে হতে হবে।

নারীরা, বিপরীতে, মানসিক Attachment-এ বেশি গুরুত্ব দেয়। যদি তার মন ভালো থাকে, তাহলে সে স্বাভাবিকভাবেই শারীরিক সংযোগে আগ্রহী হয়। কিন্তু যদি তার মানসিক অবস্থা ভালো না থাকে, তাহলে সে কোনো কিছুতেই সাড়া দেয় না। নারীর মনই তার আসল শক্তি।

একজন নারী চাইলে একজন পুরুষের জীবনকে নতুন করে সাজাতে পারে। আবার সেই নারী চাইলে একজন পুরুষের জীবনকে পুরোপুরি নষ্টও করে দিতে পারে।
একজন নারী চাইলেই একজন পুরুষকে সম্মানের সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছে দিতে পারে। আবার চাইলে তাকে অসম্মানের তলানিতে নামিয়ে আনতে পারে।
নারী চাইলে একজন পুরুষকে আর্থিকভাবে সমৃদ্ধ করতে পারে। আবার চাইলে তাকে নিঃস্ব করে দিতে পারে।
নারী চাইলে একটি সুন্দর পরিবার এবং সুখী সংসার গড়ে তুলতে পারে। আবার চাইলে সেই সংসারকে ধ্বংস করে দিতে পারে।
নারী একজন পুরুষকে পরিবার, সমাজ, এবং নিজের প্রতি আবদ্ধ রাখতে পারে। আবার চাইলে সে পুরুষকে একা করে, পরিবারহীন করে ছুঁড়ে ফেলে দিতে পারে।
নারী তার শিক্ষা, শক্তি, মায়া, ভালোবাসা এবং মমতার মাধ্যমে পুরো পৃথিবীকে বদলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে।
নারী চাইলে একজন পুরুষকে শত খারাপ অভ্যাস থেকে মুক্ত করে ভালো মানুষে পরিণত করতে পারে। আবার ভালো মানুষকে নষ্ট করতেও সক্ষম।

নারী, তোমার প্রতি আমার অগাধ বিশ্বাস।
তুমি তোমার সৌন্দর্য, শিক্ষা, এবং ভালোবাসার শক্তি দিয়ে তোমার সংসার, পরিবার এবং সমাজকে সুন্দর করে তুলবে।
তোমার প্রেম হোক তোমার সংসার,
তোমার ভালোবাসা হোক তোমার স্বামী,
আর তোমার মায়ার বাঁধন হোক তোমার সন্তান।

নারী, তুমি চাইলেই অনেক কিছু করতে পারো। তুমি পারো, পুরো পৃথিবী বদলে দিতে! তোমাকে জানাই সেলুট।

মৌমাছি কথা তথ্য:  আপনি কি জানেন ১১০০ মৌমাছি যদি একজন মানুষকে হূল ফোটায় তাহলে মানুষটি মারা যাবে। ১ কেজি মধু সংগ্রহ করতে ...
17/02/2025

মৌমাছি কথা তথ্য:
আপনি কি জানেন ১১০০ মৌমাছি যদি একজন মানুষকে হূল ফোটায় তাহলে মানুষটি মারা যাবে। ১ কেজি মধু সংগ্রহ করতে ১১০০ মৌমাছির প্রায় ৯০ হাজার মাইল ঘুরতে হয়। আর যদি ফুলের কথা বলি, তাহলে প্রায় ৪০ লক্ষ ফুরের প্রয়োজন হয়।

এর থেকেই অনুমান করাযায় শ্রমিক মৌমাছিরা কি পরিমান পরিশ্রমী। অপরদিকে রানী মৌমাছির কাজ শুধু সন্তান প্রসব করা। রানী মৌমাছি প্রতিবার প্রায় ১৫'শ থেকে আড়াই হাজারটি মৌমাছির জন্ম দেয়। পুরুষ মৌমাছি কোন কাজ করে না। এমনকি শ্রমিক মৌমাছিরা তাদের মুখে খাবার তুলে দেয়। পুরুষ মৌমাছির একমাত্র কাজ রাণী মৌমাছির সঙ্গে মিলিত হওয়া।

মিলন মৌসুমে প্রতিদিন দুপুর বেলা চাকের সক্ষম পুরুষ মৌমাছিরা একটি নির্দিষ্ট জায়গায় ভিড় জমায়। যাকে বলা হয় "ধর্মসভা।" ঠিক সেই সময় রানী মৌমাছি চাক থেকে বাইরে আসে। যাকে বলা হয় "দি মিটিং ফ্লাইট।" উড়তে উড়তে রানী মৌমাছি ঢুকে পড়ে সেই পুরুষ ধর্মসভায়। ধর্ম সভায় ঢুকে রানী মৌমাছি এক বিশেষ ধরনের গন্ধ ছড়িয়ে দেয়। এতে পুরুষ মৌমাছিরা উত্তেজিত হয়ে পড়ে। তারপরেই রানী মৌমাছি উড়ন্ত অবস্থায় তার পছন্দমত পুরুষ মৌমাছির সঙ্গে মিলত হয়। রানী মৌমাছি ১৮ থেকে কুড়িটা পুরুষ মৌমাছির সঙ্গে মিলিত হতে পারে।

অদ্ভুত ব্যাপার হলো যৌন মিলনের সময় পুরুষ মৌমাছির এন্ডোফেরাস বা যৌনাঙ্গ ভেঙে যায়। ফলে পুরুষ মৌমাছিটি মারা যায়। এই কারণে এই মিলনকে বলা হয় "দি ড্রামাটিক সেক্সচুয়াল সুইসাই।"

একটি মৌচাকে একটিমাত্র রানী বা স্ত্রী মৌমাছি থাকে। রানী মৌমাছিকে কেন্দ্র করেই মৌচাক গড়ে ওঠে। যদি কোখনো স্ত্রী মৌমাছির জন্ম হয়, তাহলে সেই শিশু স্ত্রী
মৌমাছিটিকে কর্মী মৌমাছিরা লুকিয়ে রাখে। কারণ, রানী মৌমাছি দেখতে পেলে শিশু মৌমাছিটির মৃত্যু নিশ্চিত। শিশু স্ত্রী মৌমাছিটি বড় হলে দুই রানী মৌমাছির মধ্যে যুদ্ধ হয়। সেই যুদ্ধে একজনের মৃত্যু হয় না হয় দুজনে আলাদা দুটি মৌচাক গড়ে তোলে।

কিছু অদ্ভুত বিষয়:
৫০০ গ্রাম মধু তৈরিতে কুড়ি লক্ষ্য ফুলের প্রয়োজন হয়। একটি শ্রমিক মৌমাছি সারা জীবনে আধ চামচ মধু জমাতে পারে। আরেকটি অদ্ভুত বিষয় হলো পৃথিবীতে মাধু'ই একমাত্র খাদ্য যা কখনোই পচেনা।

বুদ্ধিমান লোকজন কই?পারলে উত্তর দেন?
15/02/2025

বুদ্ধিমান লোকজন কই?
পারলে উত্তর দেন?

13/02/2025

এটা যদি হয় রুটি রুজির মাধ্যম
তাহলে তো সে হারাম রোজগারে মগ্ন।

Address

Bogura

Telephone

+8801704300676

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বার্তা বাহক PK posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to বার্তা বাহক PK:

Share