Farhana Arpita

Farhana Arpita Asalamuyalikum

আকাশে নতুন চাঁদ উঠার সাথে সাথে শুরু হল হজের মাস, জিলহজ মাস! এই মাসের প্রথম ১০দিন বছরের শ্রেষ্ঠ দশদিন।রাসূল (ﷺ) বলেছেন,আল...
29/05/2025

আকাশে নতুন চাঁদ উঠার সাথে সাথে শুরু হল হজের মাস, জিলহজ মাস! এই মাসের প্রথম ১০দিন বছরের শ্রেষ্ঠ দশদিন।

রাসূল (ﷺ) বলেছেন,
আল্লাহ তা‘আলার নিকট জিলহজের (প্রথম) দশ দিনের আমলের চেয়ে অধিক মর্যাদাপূর্ণ ও প্রিয় অন্য কোনো আমল নেই।

আসুন, বছরের এই শ্রেষ্ঠ দিনের করণীয় কিছু গুরুত্বপূর্ণ আমল সম্পর্কে জেনে নিই—

১. জিলহজের প্রথম ৯ দিন রোজা রাখা; বিশেষত আরাফার দিনের রোজা রাখা।
২. এই দশ দিন নখ ও চুল না কাটা।
৩. সামর্থ্যবান হলে কুরবানি করা
৪. অধিকাহারে ইস্তেগফার করা
৫. বেশি বেশি দুরুদ পড়া
৬. বেশি বেশি তাকবির তথা আল্লাহর বড়ত্ব ঘোষণা করা।
৭. যথাসম্ভব সকল গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা।

এই দশদিনের ফরজ ইবাদত অন্যান্য মাসের ফরজ ইবাদতের তুলনায় অধিক মর্যাদার। এই দশদিনের নফল ইবাদত অন্যান্য মাসের নফল ইবাদতের চেয়ে শ্রেষ্ঠ।
[ইবনু রজব, ফাতহুল বারি: ৯/১৫ ]

আল্লাহ আমাদের সবাইকে বছরের শ্রেষ্ঠ দিন আমলে লেগে থাকার তওফিক দান করুক। বেশি বেশি নফল ও নেক আমল করার তওফিক দান করুক।

💌 সদকায়ে জারিয়ার নিয়তে পোস্টে পরিচিতদের মেনশন, শেয়ার এবং মন্তব্য করতে পারেন। আল্লাহ আমাদের কবুল করুন।

সূরা ইখলাসের ফজিলত সম্পর্কিত হাদিসঃ-🌼রাসূল (সাঃ) বলেন,"নিঃসন্দেহে সুরা ইখলাস কুরআনের এক তৃতীয়াংশের সমতুল্য।’’ (বুখারী হ...
24/03/2025

সূরা ইখলাসের ফজিলত সম্পর্কিত হাদিসঃ-

🌼রাসূল (সাঃ) বলেন,
"নিঃসন্দেহে সুরা ইখলাস কুরআনের এক তৃতীয়াংশের সমতুল্য।’’ (বুখারী হা/৫০১৩,৬৬৪৩,৭৩৭৪)

🌼রাসূল (সাঃ) বলেন,
“যে ব্যক্তি সুরা ইখলাস তিনবার পাঠ করবে আল্লাহ তা'য়ালা ঐ ব্যক্তিকে এক খতমের সমান নেকী দান করবেন।"(বুখারী,মুসলিম হা/৮১১)

🌼রাসূল (সাঃ) বলেন,
" যে ব্যক্তি “সুরা ইখলাসকে ভালবাসে, সে আল্লাহর ভালবাসা এবং জান্নাত লাভ করবে।”
(বুখারী হা/৭৩৭৫,মুসলিম হা/৮১৩)

🌼রাসূল (সাঃ) বলেন,
"যে ব্যক্তি “সুরা ইখলাস দশবার পাঠ করবে পাঠকারীর জন্য জান্নাতে এক গৃহ নির্মাণ করা হবে।”
(সহীহুল জা’মে হা/ ৬৪৭২)

#ইসলাম

21/03/2025

আয়েশা (রা.) হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)- কে জিজ্ঞেস করেন; হে আল্লাহর রাসুল! আমি যদি জানতে পারি লাইলাতুল কদরের রাত কোনটি, তাহলে আমি সে রাতে কি দোয়া করব,রাসুল (সাঃ) বলেন,
তুমি বলো,
ﺍﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺇِﻧَّﻚَ ﻋَﻔُﻮٌّ ﺗُﺤِﺐُّ ﺍﻟْﻌَﻔْﻮَ ﻓَﺎﻋْﻒُ ﻋَﻨِّﻲ
( উচ্চারণ : ‘আল্লা-হুম্মা ইন্নাকা আফুউন তুহিব্বুল আফওয়া ফা’ফু আন্নি’।)

অর্থ: ‘হে আল্লাহ! নিশ্চয়ই আপনি ক্ষমাশীল। আপনি ক্ষমা করতে ভালোবাসেন। অতএব, আমাকে আপনি ক্ষমা করে দিন।’ (সুনানে তিরমিজি : ৩৫১৩)

#লাইলাতুলকদর #ইসলাম

21/03/2025

শুধুমাত্র একটি রাত ইবাদাত করলে হাজার হাজার মাস ইবাদাতের নেকী পাওয়া যায় ❤️‍🩹🖤💙

#লাইলাতুলকদর

#ইসলাম
#লাইলাতুল

শবে কদর (ফার্সি: شب قدر) বা লাইলাতুল কদর (আরবি: لیلة القدر) এর অর্থ "অতিশয় সম্মানিত ও মহিমান্বিত রাত" বা "পবিত্র রজনী"।...
18/03/2025

শবে কদর (ফার্সি: شب قدر) বা লাইলাতুল কদর (আরবি: لیلة القدر) এর অর্থ "অতিশয় সম্মানিত ও মহিমান্বিত রাত" বা "পবিত্র রজনী"। ফার্সি ভাষায় "শাব" ও আরবি ভাষায় "লাইলাতুল" অর্থ হলো রাত্রি বা রজনী, অন্যদিকে 'কদর' শব্দের অর্থ সম্মান, মর্যাদা, মহাসম্মান। এ ছাড়া এর অন্য অর্থ হল ভাগ্য, পরিমাণ ও তাকদির নির্ধারণ করা।

আল্লাহ কুরআনে ঘোষণা করেছেন,
নিশ্চয়ই আমি তা (কুরআন) অবতীর্ণ করেছি কদরের রাতে। আর কদরের রাত সম্বন্ধে তুমি কি জানো? কদরের রাত হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ।সে রাতে ফেরেশতারা ও রুহ অবতীর্ণ হয় প্রত্যেক কাজে তাদের প্রতিপালকের অনুমতিক্রমে।শান্তিই শান্তি,বিরাজ করে উষার আবির্ভাব পর্যন্ত।(সূরা আল-কদর, আয়াত ১-৫)
যে ব্যক্তি কদরের রাতে ঈমানের সাথে এবং আল্লাহর কাছ থেকে প্রতিদান লাভের উদ্দেশ্যে ইবাদতের জন্যে দাঁড়ালো তার পিছনের সমস্ত গুণাহ মাফ করা হয়েছে। কদরের রাত রয়েছে রমযানের শেষ দশ রাতের মধ্যে যে ব্যক্তি প্রতিদান লাভের আকাংহ্মা নিয়ে এই সব রাতে ইবাদতের জন্য দাঁড়িয়ে থাকে আল্লাহ তার আগের পিছের সব গুণাহ মাফ করে দেবেন।

কদরের ইতিহাস:-

শবে কদরের এ রাতে মহান আল্লাহ তাআলা মক্কার হেরা গুহায় হযরত জিব্রাইল আলাইহিস সালাম -এর মাধ্যমে আমাদের প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর ওপর পবিত্র গ্রন্থ আল কোরআন নাযিল করেন শবে কদরের এই রাতে। রমজান মাস সকল মাস থেকে উত্তম একটি মাস। কেননা এ মাসে সবথেকে বড় গ্রন্থ আল কোরআন নাজিল হয়েছে। কোরআনের এই সুন্দর সংস্পর্শে লাইলাতুল কদরের এ রাত ভাগ্য অর্জন করেছে।

লাইলাতুলকদর চেনার আলামত:-

নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘লাইলাতুল কদর উজ্জ্বল একটি রাত। না গরম, না ঠাণ্ডা। সে রাতে কোনো উল্কাপিণ্ড দেখা যাবে না।’ (মাজমাউজ জাওয়ায়িদ : ৩/১৭৯)

রাতটি গভীর অন্ধকারে ছেয়ে যাবে না।নাতিশীতোষ্ণ হবে অর্থাৎ গরম বা শীতের তীব্রতা থাকবে না। মৃদুমন্দ বাতাস প্রবাহিত হতে থাকবে। সে রাতে ইবাদত করে মানুষ অপেক্ষাকৃত অধিক তৃপ্তিবোধ করবে।কোন ঈমানদার ব্যক্তিকে আল্লাহ স্বপ্নে হয়তো তা জানিয়েও দিতে পারেন। ঐ রাতে বৃষ্টি বর্ষণ হতে পারে। সকালে হালকা আলোকরশ্মিসহ সূর্যোদয় হবে। যা হবে পূর্ণিমার চাঁদের মত। [সহীহ ইবনু খুযাইমাহ ]

লাইলাতুলকদর এর আমল:-

আয়েশা (রাযি.) থেকে বর্ণিত হাদিসে উল্লেখ আছে, মুহাম্মদ (সা.) রমজান মাসের শেষ ১০ দিন ইতিকাফ করতেন এবং বলতেন, তোমরা রমজানের শেষ ১০ রাতে শবে কদর সন্ধান করো। (বুখারি ও মুসলিম)

আরেকটি হাদিসে মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, মাহে রমজানের শেষ দশকের বেজোড় রাতগুলোতে তোমরা শবে কদর সন্ধান করো। [১৪] (সহীহ বুখারী)[১৫][১৬]

তাছাড়া আমাদের উচিৎ বেশী বেশী নফল ইবাদত করা। নামাজে কিরাত ও রুকু-সেজদা দীর্ঘ করা। অধিক পরিমাণে তাওবা-ইস্তিগফার করা, দোয়া-কালাম, তাসবিহ-তাহলিল, জিকির-আজকার ইত্যাদি করা। কবর জিয়ারত করা, নিজের জন্য, পিতা-মাতার জন্য, আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব ও সব মোমিন মুসলমানের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা।

আয়িশাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! যদি আমি “লাইলাতুল কদর” জানতে পারি তাহলে সে রাতে কি বলব?

তিনি বললেনঃ “তুমি বল, - আল্লহুম্মা ইন্নাকা আফুউন তুহিব্বুল আফওয়া ফা’ফু
আন্নি”
অর্থঃ ❝হে আল্লাহ তুমি ক্ষমাশীল, ক্ষমা পছন্দ কর।তাই আমাকে ক্ষমা করো।❞

#ইসলাম #হাদিস

সূরা কাফিরুন‌। পবিত্র কোরআনের ১০৯ নম্বর ।ছোট মাত্র ৬ টা আয়াত, এ সুরা পাঠের ফজিলত অনেক।১. সূরা কাফিরুন সমগ্র কুরআনের চতু...
15/03/2025

সূরা কাফিরুন‌।
পবিত্র কোরআনের ১০৯ নম্বর ।ছোট মাত্র ৬ টা আয়াত, এ সুরা পাঠের ফজিলত অনেক।

১. সূরা কাফিরুন সমগ্র কুরআনের চতুর্থাংশের সমান ।

রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন: “সূরা কাফিরুন কুরআনের এক চতুর্থাংশের সমান।”
(তিরমিজি: ২৮৯৩, সহিহুল জামে: ৪৪৭৪ - হাসান)

২. প্রতিদিন ফজরে ।

"আবু হুরাইরা রাঃ থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসূল সাঃ ফজরের সুন্নতের দুই রাকাতে প্রথম রাকাতে 'সূরা কাফিরুন' এবং দ্বিতীয় রাকাতে 'সূরা ইখলাস' পাঠ করতেন।"
(সহিহ মুসলিম: ৭২৬, আবু দাউদ: ১২৫৮, তিরমিজি: ৪১৩, নাসাঈ: ৯৪৫, ইবনে মাজাহ: ১১৪৭)

৩. প্রতিদিন মাগরিবে ।

"ইবনে উমর রাঃ বলেন: আমি ২৪ বা ২৫ বার লক্ষ্য করেছি যে, রাসূলুল্লাহ সাঃ মাগরিবের পর দুই রাকাত নামাজ পড়তেন এবং তাতে প্রথম রাকাতে 'সুরা কাফিরুন' ও দ্বিতীয় রাকাতে 'সূরা ইখলাস' পাঠ করতেন।"
(মুসনাদ আহমদ: ৫৬৭২, ইবনে হিব্বান: ২৫৭৯, বাইহাকি: ৪৪৪২, হাকিম: ১/২৬৮ - সহিহ বলেছেন)

৪. কাবা তাওয়াফ শেষে ।

"রাসুলুল্লাহ সাঃ যখন তাওয়াফ শেষ করতেন, তখন মাকামে ইবরাহিমের পেছনে দুই রাকাত নামাজ পড়তেন। প্রথম রাকাতে তিনি 'সূরা কাফিরুন' এবং দ্বিতীয় রাকাতে 'সূরা ইখলাস' পাঠ করতেন।"
(সহিহ মুসলিম: ১২১৮, তিরমিজি: ৮৬৯, নাসাঈ: ২৯১৯)

৫. শিরক থেকে মুক্তির ঘোষণা ।

হাদিসে এসেছে, "রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন সূরা কাফিরুন পড়ো, কারণ এটি শিরক থেকে মুক্তির ঘোষণা।"
(আহমদ: ১৭৩০৬, বাইহাকি: ৪৪১৬ - সহিহ)

৬. ঘুমোতে যাওয়ার আগে ।

"নবিজী সাঃ যখন বিছানায় যেতেন, তখন সূরা কাফিরুন পড়তেন এবং বলতেন, 'এটি শিরকমুক্ত থাকার ঘোষণা।'"
(আবু দাউদ: ৫০৫৫, তিরমিজি: ৩৪০৩ - হাসান সহিহ)

৭. জান্নাতে প্রবেশের সুসংবাদ ‌

এক ব্যক্তি নবী সাঃ কে জিজ্ঞাসা করলেন:
"ইসলামে সবচেয়ে উত্তম কাজ কী?"
তিনি বললেন: "সূরা কাফিরুন পড়ো যখন তুমি ঘুমাতে যাবে, কারণ এটি শিরকমুক্ত থাকার দলিল, আর এটি পড়লে তুমি জান্নাতে প্রবেশ করবে।"
(বায়হাকি: ৪৪১৭ - হাসান)।

#হাদিস #ইসলাম

**আওয়াবিন নামাজের ফজিলত**মাগরিবের ফরজ ও সুন্নত নামাজ পড়ার পর থেকে এশার নামাজের সময় হওয়ার আগ পর্যন্ত যে নফল পড়া হয় তাকে আ...
05/03/2025

**আওয়াবিন নামাজের ফজিলত**

মাগরিবের ফরজ ও সুন্নত নামাজ পড়ার পর থেকে এশার নামাজের সময় হওয়ার আগ পর্যন্ত যে নফল পড়া হয় তাকে আওয়াবিন নামাজ বলা হয়।

ইবনে মুনকাদির ও আবু হাজেম (রহ.) বলেন, সুরা সাজদার ১৬ নম্বর আয়াতের উদ্দেশ্য হলো মাগরিব ও এশার মাঝখানে যে নামাজ পড়া হয়। সেটাই হলো আওয়াবিনের নামাজ।
(শুআবুল ঈমান, হাদিস : ২৮৪০; সুনানে কুবরা, হাদিস : ৪৮১৩)

রাসুল (সা.) ও সাহাবায়ে কেরাম খুব গুরুত্ব দিয়ে এই নামাজ আদায় করেছেন। হুজাইফা (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে মাগরিবের নামাজ আদায় করলাম। ফরজ শেষে তিনি নফল পড়তে লাগলেন এশা পর্যন্ত।

(সহিহ ইবনে খুজাইমা, হাদিস : ১১৯৪)

• *আওয়াবিন নামাজের ফজিলত*

মাগরিবের নামাজের পর কমপক্ষে ছয় রাকাত এবং সর্বাপেক্ষা ২০ রাকাত আওয়াবিন নামাজ আদায় করা যায়। ছয় রাকাত নামাজ আদায়ে ১২ বছর ইবাদতের সওয়াব অর্জিত হওয়ার কথা বর্ণিত আছে। অন্য একটি হাদিসে ২০ রাকাত আদায় করলে আল্লাহ তাআলা তার জন্য জান্নাতে একটি ঘর তৈরি করার কথা বলা হয়েছে। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি মাগরিবের পর ছয় রাকাত নামাজ পড়ে, যার মধ্যে কোনো মন্দ কথা বলে না, তাহলে সে ১২ বছরের ইবাদতের সমপরিমাণ সওয়াব পাবে।

(তিরমিজি, হাদিস : ৪৩৫; ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৩৭৪)

#হাদিস #ইসলাম

🥛🙈
01/03/2025

🥛🙈

📌আপনি ভাল আছেন তার মানে যে সবাই ভাল আছে তা না। আপনার সুখ দেখেও অন্যরা কষ্ট পেতে পারে। তারা হিংসা করতে পারে। আর সেখান থেক...
25/02/2025

📌আপনি ভাল আছেন তার মানে যে সবাই ভাল আছে তা না। আপনার সুখ দেখেও অন্যরা কষ্ট পেতে পারে। তারা হিংসা করতে পারে। আর সেখান থেকেই বদনজরের সূত্রপাত হয়। আর এটা বর্তমানে আমাদের সমাজ, পরিবার, কর্মক্ষেত্রসহ মোটামুটি সর্বত্রই বিরাজমান!

বদনজর এমন একটি বিশেষ প্রভাব যা একজন মানুষ থেকে আরেকজন মানুষের ওপরে বিস্তার লাভ করতে পারে।

আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, “বদ নজর সত্য”। [বুখারি: ১০/১১৩]

তিনি আরও বলেছেন, “কোন বস্তু যদি তাক্বদীরকে অতিক্রম করতো তবে তা হতো বদ নজর”। [তিরিমিযী ২০৫৯, আহমাদ ৬/৪৩৮]

তিনি আরও বলেন, “আমার উম্মতের মধ্যে তাক্বদীরের মৃত্যুর পর সর্বাধিক মৃত্যু হবে বদ নজর লাগার ফলে”। [আত তারিখ, বুখারি]

বদ নজর পরিবার ধ্বংস করে, সম্পর্ক নষ্ট করে, স্বপ্নগুলো হত্যা করে, জীবন ও জীবিকা বরবাদ করে, ক্যারিয়ারকে ধূলিসাৎ করে, সৌন্দর্যগুলো অসুন্দর করে, ভালোবাসাকে ঘৃণায় পরিণত করে।
তাই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন
لَوْ كَانَ شَيْءٌ سَابَقَ الْقَدَرَ لَسَبَقَتْهُ الْعَيْنُ ‏
কোন জিনিস যদি ভাগ্যকে অতিক্রম করতে পারত তাহলে বদ-নজরই তা অতিক্রম করতে পারত।
হাদিস নম্বরঃ ২০৫৯


#দোয়া #বদনজর #হাদিস #ইসলাম
#

23/02/2025

জ্বীন-শয়তান থেকে সুরক্ষার জন্য দোয়া🤲

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন,“যে ব্যক্তি একদিনে একশো বার এ দোয়াটি পড়ে🫶
তার জন্য দশজন দাস মুক্ত করার সমান সওয়াব লেখা হয়,একশো নেকি লেখা হয়, একশো গুনাহ মুছে দেওয়া হয় এবং সেদিন শয়তান থেকে নিরাপদে রাখা হয়।”

✅ দোয়া :

لا إله إلا الله وحده لا شريك له، له الملك وله الحمد وهو على كل شيء قدير

✅ বাংলা উচ্চারণ :
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু, লাহুল মুলকু, ওয়ালাহুল হামদু, ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাই’ইন কাদীর।

✅ অর্থ :
আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। তিনি একক, তাঁর কোনো শরিক নেই। তাঁরই জন্য সকল রাজত্ব এবং তাঁরই জন্য সকল প্রশংসা। তিনি সবকিছুর উপর ক্ষমতাবান।

📚( সহীহ বুখারি : ৩২৯৩ ; সহীহ মুসলিম : ২৬৯১ )

পাঠের পদ্ধতি :

✅ ১. ফজরের নামাজের পর এবং মাগরিবের আগে নিরিবিলি জায়গায় বসে একাগ্রচিত্তে পড়ুন।

✅ ২. দোয়াটি অন্তত ১০০ বার পাঠ করুন।

এই রমজান এ আল্লাহ সবাইকে বেশি বেশি ইবাদত করার তৌফিক দান করুক,আমিন।🤲
21/02/2025

এই রমজান এ আল্লাহ সবাইকে বেশি বেশি ইবাদত করার তৌফিক দান করুক,আমিন।🤲

25/12/2024

২৫শে ডিসেম্বর বড়দিন পালন/শুভেচ্ছা জানানোর অর্থ হলো– আপনি সাক্ষ্য দিচ্ছেন আল্লাহ তা'আলা এই দিনে পুত্র সন্তান জন্ম দিয়েছে!(নাউজুবিল্লাহ)
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সবকিছু সঠিক বুঝার তৌফিক দান করুন,আমিন।

Address

Brahmanbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Farhana Arpita posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share