Yonos Miah

Yonos Miah Digital Marketing Manager Hi! I'm Yonos Miah, a Digital Marketing Expert Specializing in SEO, Content Marketing, Social Media, and Video Marketing.

Let's Grow Your Online Presence Together!

,
,
,
,

কোরবানির মাংস তিন ভাগ করা কি আবশ্যিক? ০৫ জুন ২০২৫ ঈ.আসন্ন ঈদুল আজহার আগে কোরবানির মাংস বণ্টন নিয়ে সমাজে প্রচলিত একটি ধা...
05/06/2025

কোরবানির মাংস তিন ভাগ করা কি আবশ্যিক?

০৫ জুন ২০২৫ ঈ.

আসন্ন ঈদুল আজহার আগে কোরবানির মাংস বণ্টন নিয়ে সমাজে প্রচলিত একটি ধারণাকে স্পষ্ট করলেন জনপ্রিয় ইসলামিক বক্তা ও আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ।

তিনি জোর দিয়ে বলেছেন যে, কোরবানির মাংস তিন ভাগে ভাগ করা আবশ্যক নয়, বরং এটি একটি মুস্তাহাব (পছন্দনীয়) আমল।

এই স্পষ্টীকরণ কোরবানির বিধান সম্পর্কে মুসলিম সমাজে বিদ্যমান কিছু ভুল ধারণা দূর করতে সাহায্য করবে বলে মনে করা হচ্ছে।

প্রচলিত রীতি অনুযায়ী, কোরবানির মাংস সাধারণত নিজের জন্য, আত্মীয়-স্বজন ও প্রতিবেশীদের জন্য এবং গরিবদের জন্য—এই তিন ভাগে ভাগ করা হয়।

তবে শায়খ আহমাদুল্লাহ তার বক্তব্যে পরিষ্কার করেন যে, এই বিভাজন ইসলামে বাধ্যতামূলক কোনো নির্দেশ নয়। তিনি বলেন, ‘কোরবানির মাংস তিন ভাগ করা আবশ্যক নয়, এটি মুস্তাহাব।’

পবিত্র কোরআনে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন কোরবানির মাংস থেকে নিজেদের খাওয়া এবং অভাবগ্রস্তদের খাওয়ানোর কথা উল্লেখ করলেও, এই বিষয়ে নির্দিষ্ট কোনো ভাগের নির্দেশ দেননি।



#কুরবানীর_মাংস_বন্টন #ঈদুলআযহা২০২৫

Arafah Day
05/06/2025

Arafah Day

05/06/2025

পর্যাপ্ত পশু মজুদ রয়েছে পার্শ্ববর্তী দেশ
(ভারত) এর গরুর কোনো প্রয়োজন নাই।
প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

28/05/2025
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর, বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় ডিজিটাল পেমেন্ট সেবা 'গুগল পে' (Google Pay) আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে চালু হতে য...
28/05/2025

দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর, বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় ডিজিটাল পেমেন্ট সেবা 'গুগল পে' (Google Pay) আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে চালু হতে যাচ্ছে।
আগামী এক মাসের মধ্যেই এই সেবা দেশের ডিজিটাল লেনদেন ব্যবস্থায় তাদের কার্যক্রম শুরু করবে। এই সেবা চালুর মাধ্যমে বাংলাদেশের স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা তাদের হাতে থাকা ডিভাইসকেই একটি পূর্ণাঙ্গ 'ডিজিটাল ওয়ালেট' হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। এর ফলে আলাদা করে ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড বহন করার প্রয়োজনীয়তা অনেকাংশে কমে যাবে।
(এডমিন)

· ২১০ টাকায় স্টারলিংক: আপনার হাতের মুঠোয় দ্রুতগতির ইন্টারনেট!ভাবছেন স্টারলিংক মানে শুধু বড় কোম্পানি বা সরকারি অফিসের ব...
24/05/2025

·
২১০ টাকায় স্টারলিংক: আপনার হাতের মুঠোয় দ্রুতগতির ইন্টারনেট!

ভাবছেন স্টারলিংক মানে শুধু বড় কোম্পানি বা সরকারি অফিসের ব্যাপার? একদম ভুল! এখন সাধারণ মানুষ, ছোট ব্যবসায়ী এমনকি গ্রামের বাসিন্দারাও এই দারুণ প্রযুক্তির সুবিধা নিতে পারবেন, যদি সবাই মিলে একটু বুদ্ধি করে এগোনো যায়।

কীভাবে সম্ভব? কমিউনিটি মডেলই আসল চাবিকাঠি!

কল্পনা করুন, আপনার এলাকার ২০-২৫টি বাড়ি বা দোকান মিলে একজন উদ্যোক্তাকে সাহায্য করলেন স্টারলিংক সেটআপ করতে। তিনি তখন মাসিক সাবস্ক্রিপশন হিসেবে প্রতি ব্যবহারকারীর কাছ থেকে মাত্র ১০০-২০০ টাকা নিতে পারবেন। ভাবুন, একজন রিকশাওয়ালাও মাসে মাত্র ২০০ টাকায় নিরবচ্ছিন্ন ওয়াইফাই ব্যবহার করতে পারবেন!

খরচ কত? একদম সহজ হিসাব!

এককালীন সেটআপ খরচ: প্রায় ৪৭,০০০ - ৫১,০০০ টাকা।
মাসিক ইন্টারনেট ফি: প্রায় ৪,২০০ - ৬,০০০ টাকা।
যদি ২০ জন এই খরচ ভাগাভাগি করেন, তাহলে মাসিক খরচ ৪,২০০ টাকা হলে, প্রতিজনের ভাগে পড়বে মাত্র ২১০ টাকা! দারুণ না?

স্টারলিংক কানেকশন খুব সহজ:

১. ডিশ বসান: স্টারলিংক ডিশ এমন খোলা জায়গায় রাখুন যেখানে স্যাটেলাইটের সিগন্যাল পেতে কোনো বাধা নেই।
২. মডেমের সাথে সংযোগ: ডিশ থেকে তার সরাসরি স্টারলিংকের পাওয়ার ব্রিক বা মডেমে যাবে।
৩. রাউটারের সাথে সংযোগ: এরপর মডেমটি আপনার Wi-Fi রাউটারের সাথে সংযুক্ত করুন।
৪. ছড়িয়ে দিন নেটওয়ার্ক: একটি রাউটার ৫০-২০০ মিটার পর্যন্ত ওয়াইফাই দিতে পারে। বড় রেঞ্জের রাউটার বা এক্সটেন্ডার দিয়ে পুরো পাড়া বা গ্রাম কভার করা সম্ভব!
৫. গুরুত্বপূর্ণ টিপস: স্টারলিংক অ্যাপের সেটিংসে মোড চালু করুন। ইউটিউবে মাইক্রোটিক রাউটারের সাথে স্টারলিংক সেটআপের ভিডিও পাবেন, যা দিয়ে আপনি মিনি আইএসপিও চালাতে পারবেন!

কারা সবচেয়ে বেশি লাভবান হবেন?

যেসব এলাকায় ব্রডব্যান্ড নেই।
শহরের নতুন এলাকা বা প্রত্যন্ত গ্রাম।
ছোট ব্যবসায়ী, রিকশাচালক এবং সাধারণ জনগণ।
উদ্যোক্তারা যারা কম খরচে ইন্টারনেট সেবা দিতে চান।

কিছু কথা মনে রাখবেন:

ডিশ বসানোর জন্য খোলা জায়গা লাগবে।
নিয়মিত বিদ্যুৎ সরবরাহ জরুরি।
ব্যবহারকারী বাড়লে স্পিড কিছুটা কমতে পারে, তবে দৈনন্দিন কাজে সমস্যা হবে না।
খরচ ভাগাভাগির নিয়ম আগে থেকেই পরিষ্কার করে নিন।

শেষ কথা:

স্টারলিংক আর শুধু ধনীদের প্রযুক্তি নয় – এটা আমাদের সবার জন্য! যদি আমরা সবাই মিলে এগিয়ে আসি, তাহলে এটি হতে পারে একটি দারুণ কমিউনিটি উদ্যোগ। এর মাধ্যমে আমাদের গ্রামের মানুষ, দোকানদার, এমনকি রিকশাচালকরাও ডিজিটাল বাংলাদেশের অংশ হতে পারবেন।

সংকটের মোকাবেলা
23/05/2025

সংকটের মোকাবেলা

স্টারলিংকের যাত্রা শুরুআজ, ২০ মে ২০২৫, স্টারলিংক আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে তাদের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করেছে।...
20/05/2025

স্টারলিংকের যাত্রা শুরু

আজ, ২০ মে ২০২৫,
স্টারলিংক আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে তাদের
স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করেছে।

এই ঘোষণা ফাইজ আহমাদ তাইয়েব,
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী,
তার ফেসবুক পোস্টে নিশ্চিত করেছেন।

স্টারলিংক বাংলাদেশে দুটি প্যাকেজ চালু করেছে:
StarLink Residence
Residence Lite

মাসিক খরচ:
StarLink Residence: ৬,০০০ টাকা
Residence Lite: ৪,২০০ টাকা

সেটআপ খরচ:
এককালীন প্রায় ৪৭,০০০ টাকা,
যা হার্ডওয়্যার কিটের জন্য প্রযোজ্য।

ডেটা ও গতি সীমা:
কোনো স্পিড বা ডেটা লিমিট নেই;
ব্যবহারকারীরা সর্বোচ্চ ৩০০ Mbps গতিতে
আনলিমিটেড ডেটা উপভোগ করতে পারবেন।

বাংলাদেশের গ্রাহকরা আজ থেকেই অর্ডার করতে পারবেন।

"জয়ের এই অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকুক,
এগিয়ে যাক প্রিয় বাংলাদেশ ।"
- গ্লোপেইস ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি

হায় রে দুর্বৃত্তরা,,সারা জীবন নিঃস্বার্থভাবে ৩-হাজারের বেশি মানুষের ক'বর খোঁ'ড়া মনু মিয়া হাসপাতালের শয্যায় আর এ সুযোগে ৫...
19/05/2025

হায় রে দুর্বৃত্তরা,,

সারা জীবন নিঃস্বার্থভাবে ৩-হাজারের বেশি মানুষের ক'বর খোঁ'ড়া মনু মিয়া হাসপাতালের শয্যায় আর এ সুযোগে ৫০ বছর ধরে বিনাপারিশ্রমিকে মানুষের ক'বর খোঁ'ড়া মানুষটির প্রিয় ঘোড়াটি মে'রে ফেলল দুর্বৃত্তরা।

ক'বর খুঁ'ড়তে দূরের যাত্রায় দ্রুত পৌঁছাতে নিজের ধানি জমি বিক্রি করে কয়েক বছর আগে এই ঘোড়াটি কিনেছিলেন মনু মিয়া।

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে বলে যে চিৎকার শোনা যাচ্ছে, তা আসলে নিউ মুরিং কন্টেইনার টার্মিনাল...
19/05/2025

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে বলে যে চিৎকার শোনা যাচ্ছে, তা আসলে নিউ মুরিং কন্টেইনার টার্মিনাল নিয়ে।

এতদিন এটি চালাচ্ছিল সাইফ পাওয়ারটেক, যারা নানা অনিয়মের মাধ্যমে বন্দরের সম্পদ লুটেছে। এখন তাদের বাদ দিয়ে ডিপি ওয়ার্ল্ডকে দায়িত্ব দেওয়া হলে আপত্তি কোথায়?

যেখানে সিঙ্গাপুর পোর্ট অথোরিটি, ডিপি ওয়ার্ল্ড ও এপি মোলারের মতো বিশ্বখ্যাত অপারেটর বিশ্বের বহু বন্দরে সফলভাবে কাজ করছে।

আসল প্রশ্ন হলো, সাইফ পাওয়ারটেকের লুটপাট বন্ধ হওয়ায় কিছু লোক কেন এত কান্নাকাটি করছে?

ইন্টেরিম যে করিডর দিছে এইটা নিয়া খুব একটা পড়াশোনা করার টাইম পাইনাই। আজকে করলাম।আর এখন বুঝতেছি, Bangladesh just committ...
04/05/2025

ইন্টেরিম যে করিডর দিছে এইটা নিয়া খুব একটা পড়াশোনা করার টাইম পাইনাই। আজকে করলাম।
আর এখন বুঝতেছি, Bangladesh just committed one of the most dangerous geopolitical moves in its recent history under the illusion of “humanitarian aid”।
দেশবাসীর অনুমতি ছাড়া, রাজনৈতিক দলগুলার সাথে আলোচনা না কইরা, ইন্টেরিম UN হিউম্যানিটারিয়ান করিডর খুইলা দিছে চট্টগ্রাম-আরাকান রুটে।
আসেন আগে বুঝি “Humanitarian Corridor” আসলে কী। UN এইটারে বলে সাহায্য পাঠানোর রাস্তাঘাট। কিন্তু বাস্তবে ওরা যেইটা বানায়:
➤ এনজিও টাইপ তাঁবু বসে
➤ ইনটেলিজেন্স অফিসার ঢুকে
➤ “মানবিক সহায়তা”র নামে মিলিটারি ম্যাপিং হয়
➤ বিদেশি অস্ত্র, ড্রোন, ডেটা আস্তে আস্তে ঢুকে
➤ কিছুদিন পর সেই অঞ্চল আর নিজের থাকে না
Corridor = Invasion
আসেন কিছু বাস্তব উদাহরণ দেখি — করিডর কেমনে দেশ ধ্বংস করে:
✓ সিরিয়া:
→ "মানবিক সাহায্য"র নামে তাবু বসানো হইছিল।
→ এরপর সেই রাস্তাতেই অস্ত্র ঢুকছে, বিদ্রোহী ট্রেনিং ক্যাম্প বসছে।
→ ISIS আর আল-নুসরা এই করিডরের মাধ্যমেই তৈরি হইছে।
✓ ইরাক:
→ "No-fly zone" ছিল কাগজে।
→ বাস্তবে সেই অঞ্চলে US মিলিটারি বেস দিছিল।
→ সাদ্দামের পতনের রাস্তাটা এই ভাবেই বানাইছিল।
✓ লিবিয়া:
→ "Protection corridor" দেয়া হইছিল Qaddafi’র বিরুদ্ধে বিদ্রোহীদের জন্য।
→ এক মাসের মধ্যে NATO ওই করিডর দিয়া ঢুইকা পুরা দেশ বোমায় উড়ায়া দিল।
✓ গাজা:
→ "মানবিক সাহায্য" পাঠানোর জন্য Rafah গেটে করিডর খুলছিল।
→ এখন জানেন কী? সেই রাস্তাই মোসাদ-এর লোকজন ঢুকতে ব্যবহার করে।
→ গোপন ইন্টেল, হামাস সদস্যদের লোকেশন, সব কিছু ওই গেট দিয়া বের হয়।
✓ আফগানিস্তান:
→ "সাহায্য দিতে CIA করিডর বানায়" — এই ছুতা দিয়া বেস তৈরি করে।
→ সেখান থেকেই চালানো হইছে ড্রোন হামলা, খুন, আর গোয়েন্দা অপারেশন।
এইগুলা ফ্যান্টাসি না। এইগুলা প্রমাণিত সত্য।
প্রশ্ন হইল —
বাংলাদেশ আজকে করিডর খুলে দিয়া বললো "এইটা মানবতা", তারপর ৬ মাস পরে যদি
→ সেখানে NGO দিয়া মিলিটারি ম্যাপিং হয়,
→ কোন এক রাতে surveillance drone নামে,
→ কোন এক সকালে UN interfaith cleric গিয়ে মুসলিম ক্যাম্পে বক্তৃতা দেয়,
→ আর ২ বছর পরে সেই এলাকাই “safe zone” ঘোষণার নামে দখল হয়,
তখন আপনি আমি কী করতে পারবো?
একই স্ক্রিপ্ট বারবার। শুধু রং আর ভাষা বদলায়।
এই করিডরের পেছনে খেলোয়াড় কারা? আসেন পরিচিত হই:
১। আমেরিকা:
→ চীনের ইন্ডিয়ান ওশান অ্যাক্সেস ব্লক করতে চায়
→ সাহায্যের নামে মিলিটারি লজিস্টিক ঢুকাবে
→ “মানবাধিকার” দিয়া স্পাই হাইওয়ে বানাবে
২। ইসরায়েল:
→ আরাকানকে ভাবে সাউথ ইস্ট এশিয়ার স্পিরিচুয়াল গেট
→ মুসলিম জাগরণ শুরু হওয়ার আগেই এখান দিয়ে থামাইতে চায়
→ থার্ড টেম্পলের প্রফেসাইজড জায়গাগুলার একটার ভিতরে চট্টগ্রাম–আরাকান করিডর পড়ে
৩। ভারত:
→ কালাদান মাল্টি-মোডাল প্রজেক্টের ফাইনাল সিল এইখানে
→ উত্তর-পূর্ব বিদ্রোহ নিয়ন্ত্রণের জন্য বাংলাদেশের জমি ব্যবহার করতে চায়
→ গাজওয়াতুল হিন্দ আসার আগেই পূর্বদিক সীল করে দিতে চায়
প্রশ্ন হচ্ছে, চীন আর রাশিয়া কি চুপ থাকবে?
৪। চীন:
→ ওদের আরাকানে বিলিয়ন ডলারের করিডর আছে (Kyaukphyu Port)
→ UN করিডর মানে ওদের চোখে NATO presence
→ পাল্টা জবাব দিতে পারে স্পাই অপস বা বিরোধী গোষ্ঠী গুলারে ফান্ডিং দিয়া
রাশিয়া:
→ মিয়ানমারকে নিয়মিত অস্ত্র দেয়
→ পশ্চিমাদের ঢুকতে দেখলে স্বাভাবিকভাবে খুশি হবে না
→ ডিপ্লোম্যাটিক চাপে ফেলবে, সরাসরি সংঘর্ষে যাবে না, কিন্তু চুপও থাকবে না
একটা নতুন কোল্ড ওয়ারের রেখা এখন আঁকা হইতেছে আরাকানে।
আরাকান কেন এত গুরুত্বপূর্ণ? কারণ এই জায়গাটা:
→ চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোডের গেইটওয়ে
→ বঙোপসাগরের প্রবেশপথ
→ বৌদ্ধ-হিন্দু-মুসলিম জোনের প্রাকৃতিক বাফার
→ সাউথ ইস্ট এশিয়ার মুসলিম পরিচয়ের স্পিরিচুয়াল ফ্ল্যাঙ্ক
→ ভবিষ্যতের গাজওয়াতুল হিন্দের মজবুত র‍্যালি-পয়েন্ট
আরাকান হারানো মানে উম্মাহর পূর্বদিকের ফটক বন্ধ কইরা ফেলা।
আসেন জানি UN এর “মানবিক সাহায্য”র লোগোর আন্ডারে আসলে কারা আছে? এই যে এরা:
→ WFP, WHO, UNHCR = পশ্চিমা গোয়েন্দাদের লেজার স্ক্যানার
→ MSF, Save the Children = ফিল্ড ম্যাপিং + লোকাল মনিটরিং
→ UN Troops = NATO ছায়া বাহিনী, ব্লু হেলমেট পরা দখলদার
তাইলে এই করিডর দিয়া বাংলাদেশ কী পাবে?
→ কিছু ডলার
→ নিজের মাটির ভেতরে surveillance বেস
→ Teknaf আর Naf নদীর পাশে ড্রোন রুট
→ যুদ্ধ হইলে পূর্ব ফ্রন্ট কাদের হাতে থাকবে, আপনিই বলেন
→ ভবিষ্যতের বাংলাদেশ হবে একটা UN ম্যানেজড মুসলিম “থিম পার্ক”
একজন মেহমানের জন্য কেউ বাসা বিক্রি করে না। কিন্তু বাংলাদেশ এখন মিলিটারি এলাকা ভাড়া দিছে প্যাকেজ সুদ্ধা।
হাসিনার পতন কি বিজয় ছিল? হ্যাঁ। সে ছিল ভারতের চরম দালাল। কিন্তু ড. প্রফেসর মোঃ ইউনুস? উনি হাঁসি মুখে পশ্চিমাদের লিস্টে সাইন কইরা দিতেছে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, গেটস ফাউন্ডেশন, DAVOS এদের প্রিয় মুখ
হইলো ড. ইউনূস। এই করিডরের মাধ্যমে ওদের লিস্টের প্রধান কাজটা সে কমপ্লিট করলো।
তাইলে খেলা বুঝতেছেন?
পুতুল বদল হইছে। নাটের গুরু আগেরই আছে।
কিন্তু এখন কী করা দরকার?
→ এই মানবিক সাহায্যের ফালতু ন্যারেটিভ বাতিল করার জন্য লেখতে হবে
→ জাতীয় সম্মতি ছাড়া কোনো ফরেন এনট্রি মানি না, করিডর মানি না, এই দাবী করতে হবে
→ আলেম, অ্যাক্টিভিস্ট, স্টুডেন্ট সবাইকে ডিপ স্টাডি কইরা সত্য জানতে হবে
→ “ফরেন এইড” রোমান্টিসাইজ বন্ধ করতে হবে
→ মুসলিমদের গাজওয়াতুল হিন্দ সম্পর্কে পড়তে হবে
লেখা শেষ করতে পারতেছি না এখনই।
করিডর দেয়ার আগেই এই ইন্টেরিম সরকার কী কী করছে বা চুপচাপ ঠেলতেছে?
১. সংবিধানে “Pluralism” সংযোজন করতে প্রস্তাব দিছে। এইটার মানে অনেক আলেমও বুঝেন না। একটু পড়াশুনা করতে হবে ভাই। Secularism এর বাপ হইলো Pluralism। এইটার মাধ্যমে ইসলামী শিকড় কেটে ফেলা হবে। LGBTQ পুশ দিবে। ধর্মীয় রীতিনীতি পুরাই প্রাচীন শো পিস বানায় ফেলবে।
২. ১১টা রিফর্ম কমিশন বসাইছে। বিচার বিভাগ, পুলিশ, নির্বাচন কমিশন সব বিদেশী ফ্রেমওয়ার্কে যাচাই করতেছে। কিন্তু দেশের বিভিন্ন পরিস্থিতি সামাল দেয়ার কোনো ইচ্ছা নাই। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ, দেশের সচিব পর্যায়ে পরিবর্তন, ফ্যাসিবাদ নির্মূল, এগুলা নিয়া কোনো প্ল্যান নাই। উল্টা বিএনপির পুরান মাস্তানদের জেল থেকে ছাইড়া দিতেছে।
৩. Starlink স্যাটেলাইট এর লাইসেন্স আনছে। Full-spectrum digital mesh under Elon Musk, a Zionist-sympathetic capitalist। দেশের মাথার উপরেই এখন থেকে থাকবে নজরদারির জাল। ডেটা আর কমিউনিকেশন হবে আমেরিকান কন্ট্রোলড।
৪. U.S. Trade Concessions Behind Closed Doors। যুক্তরাষ্ট্র ট্যারিফ ডিলে করবে বলছে। এর বদলে দেশে আমেরিকান খাদ্য, ওষুধ, ফার্মা, ডিজিটাল লেভারেজ ঢুকতে দিতেছে। (আমার আরেকটু পড়াশোনা করতে হবে এই বিষয়ে)।
৫. UNICEF এর “চিলড্রেনস কোর্ট” ঢুকাইছে। Your child can be taken, judged, or labeled extremist via UN standards। বুঝতেছেন?
৬. Gates Foundation দিয়া হেলথ সেক্টরে ওষুধ, জন্মনিয়ন্ত্রণ, নিউট্রিশনের নামে নীরব ইউজেনিক্স চালাইতেছে। কিন্তু বিষয়টা একটু ঘোলাটে। আরো পড়াশোনা করবো।
৭. Marital R**e Law, LGBTQ normalisation, রেইনবো ফ্ল্যাগ, ইনক্লুসিভ এডুকেশন, আইডেন্টিটি রাইটস, সংসদ ভবনের উপর এঞ্জেল সিম্বল,, Prostitution rebranding under “Sex workers' rights”..... and so on।
এখন বলেন.. ইউনূস যে আসলেই পাঁকা খেলোয়াড় সেটা তো সবাই বলতেছিলাম। কিন্তু সে আসলে কি নিয়া খেলতেছে বা কার হয়ে খেলতেছে সেইটা কি ভাবছেন?

কপি বড়ভাই
advocate Abul Kalam Azad

Address

Bancharampur
Brahmanbaria
3418

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Yonos Miah posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Yonos Miah:

Share