S Series media

S Series media Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from S Series media, Digital creator, Brahmanbaria.

26/04/2025

হিন্দু বিবাহে **দধিমঙ্গল** একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাক-বিবাহ অনুষ্ঠান, যা বিবাহের দিন ভোরে পালিত হয়। এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বর ও কনেকে বিবাহের জন্য প্রস্তুত করা হয় এবং তাদের শুভকামনা জানানো হয়। নিচে দধিমঙ্গল সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

দধিমঙ্গলের তাৎপর্য

দধিমঙ্গল অনুষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য হলো বর ও কনেকে বিবাহের জন্য শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রস্তুত করা। এই অনুষ্ঠানে দই ও চিড়া খাওয়ানো হয়, যা শুভ ও পবিত্র খাবার হিসেবে বিবেচিত হয়। এটি বর ও কনেকে শক্তি ও প্রাণবন্ততা প্রদান করে এবং তাদের বিবাহিত জীবনের সূচনাকে শুভ ও মঙ্গলময় করে তোলে।

অনুষ্ঠানের বিধি

1. **উপবাস**: বিবাহের দিন সকালে বর ও কনে উপবাস রাখেন, তবে এটি নির্জলা উপবাস নয়। তারা দই ও চিড়া খেয়ে শক্তি সঞ্চয় করেন।
2. **দই ও চিড়া**: বর ও কনেকে সূর্যোদয়ের আগে দই ও চিড়া খাওয়ানো হয়। এটি তাদের শরীরকে শুদ্ধ ও প্রাণবন্ত করে তোলে।
3. **আশীর্বাদ**: পরিবারের সদস্যরা বর ও কনেকে আশীর্বাদ করেন এবং তাদের বিবাহিত জীবনের মঙ্গল কামনা করেন।

দধিমঙ্গলের ঐতিহ্য

দধিমঙ্গল বাঙালি হিন্দু বিবাহের একটি ঐতিহ্যবাহী অনুষ্ঠান, যা বৈদিক ও লৌকিক আচারের অংশ হিসেবে বিবেচিত হয়। এটি শুধুমাত্র একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানই নয়, বরং এটি পরিবারের সদস্যদের মধ্যে বন্ধনকে আরও দৃঢ় করে এবং বিবাহের আনন্দকে বহুগুণে বৃদ্ধি করে।

বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ
হলুদ ও দইয়ের ব্যবহার শারীরিক সুস্থতার জন্য উপকারী। হলুদে অ্যান্টিসেপটিক গুণ রয়েছে, যা ত্বককে উজ্জ্বল করে এবং ত্বকের সমস্যা দূর করে। দই হজমশক্তি বৃদ্ধি করে এবং শরীরকে শক্তি প্রদান করে।

দধিমঙ্গল হিন্দু বিবাহের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রাক-বিবাহ অনুষ্ঠান, যা ধর্মীয়, সামাজিক ও বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এটি বর ও কনেকে বিবাহের জন্য প্রস্তুত করে এবং তাদের নতুন জীবনের সূচনাকে শুভ ও মঙ্গলময় করে তোলে।

17/04/2025

পন্য দিয়ে পন্য ভাঙ্গানো

15/04/2025

মাটির হাড়ি পাতিল মেলাতে

15/04/2025

মেলা পন্য দিয়ে পন্য ভাঙ্গানো

15/04/2025

পন্য এক প্য হতে অন্য পন্য হস্তান্তরS Series media

14/04/2025

চৈত্র সংক্রান্তি S Series media

11/04/2025
28/08/2023

ডেঙ্গুর কোন ঔষধ নাই
জিনিসটা মাথায় ঢুকিয়ে ফেলুন।
মূল চিকিৎসা হচ্ছে শরীরের ফ্লুইড ব্যালেন্স ঠিক রাখা।
এইটা আপনি পারবেননা, কোন ফার্মেসির দোকানদার, টেকনেশিয়ান, ভন্ড চিকিৎসক, আপনার মহা জ্ঞানী প্রতিবেশী কেউই পারবেন না।

সুতরাং কারো পরামর্শে কিচ্ছু করবেন না। কোন ঔষধ খাওয়াও নিষেধ।

ফ্লুইড খাবেন বেশি করে,
যেমন ডাবের পানি, বাসায় বানানো ফলের রস, লেবুর শরবত ইত্যাদি।

জ্বর এলেই Dengue Ns1 পরীক্ষাটা দ্রুত করে ফেলুন।
জ্বরের পাঁচ দিনের মধ্যেই এই টেস্ট করতে হয়, পাঁচদিন কেটে গেলে এই টেস্ট নেগেটিভ আসে। তখন ডেংগু কনফার্ম করার জন্য অন্য টেস্ট করতে হয়।
তাই জ্বর এলে দেরি না করে সেদিনই NS1 করে ফেলুন)
এবং অবশ্যই হেলাফেলা না করে ডাক্তার দেখান।
পরামর্শ নিন।
ফোনে ইনবক্সের চিকিৎসা না, সিরিয়াস রোগী হোন।
আর নিজের বাসার কোথাও পরিস্কার পানি জমে থাকছে কিনা খেয়াল রাখুন।
প্রতিবেশীদেরকেও সতর্ক করুন।
ছাদে কোথাও পানি জমে থাকছে কিনা খেয়াল করুন।
কারো উপর নির্ভর করে আসলে কোন লাভ নেই।
নিজেদের কাজ নিজেদেরই করতে হবে এখন।

রক্তে প্লাটিলেট বাড়াবেন যেভাবে
(ডেঙ্গুতে মৃত্যুর প্রধান কারন রক্তে প্লাটিলেট কমে যাওয়া)

রক্তে প্লাটিলেট বা অণুচক্রিকা রক্তজমাটে সাহায্য করে। ২০ হাজারের নিচে প্লাটলেটের সংখ্যা নেমে আসলে কোনো প্রকার আঘাত ছাড়াই রক্তক্ষরণ হতে পারে। কোনো কারণে রক্তে প্লাটিলেট কমে গেলে জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনার মাধ্যমেই প্লাটিলেটের সংখ্যা আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব। কিছু খাবার আছে যেগুলো প্লাটিলেট বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। আসুন জেনে নেই সেসব খাবারের নাম।

পেঁপে এবং পেঁপে পাতা

পেঁপে খুব দ্রুত রক্তের প্লাটিলেটের পরিমাণ বাড়াতে সক্ষম। মালয়েশিয়ার এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলোজির একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, ডেঙ্গু জ্বরের কারণে রক্তে প্লাটিলেটের পরিমাণ কমে গেলে পেঁপে পাতার রস তা দ্রুত বৃদ্ধি করে। রক্ত প্লাটিলেটের পরিমাণ কমে গেলে প্রতিদিন পেঁপে পাতার রস কিংবা পাকা পেঁপের জুস পান করুন।

মিষ্টি কুমড়া এবং কুমড়া বীজ

মিষ্টি কুমড়া রক্তের প্লাটিলেট তৈরি করতে বেশ কার্যকরী। এছাড়াও মিষ্টি কুমড়াতে আছে ভিটামিন ‘এ’ যা প্লাটিলেট তৈরি করতে সহায়তা করে। তাই রক্তের প্লাটিলেটের সংখ্যা বাড়াতে নিয়মিত মিষ্টি কুমড়া এবং এর বীজ খেলে উপকার পাওয়া যায়।

লেবুর রস

লেবুর রসে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ থাকে। ভিটামিন সি রক্তে প্লাটিলেট বাড়াতে সহায়তা করে। এছাড়াও ভিটামিন ‘সি’ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়িয়ে তোলে। ফলে প্লাটিলেট ধ্বংস হওয়া থেকেও রক্ষা পায়।

আমলকী

আমলকীতেও আছে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’। এছাড়াও আমলকীতে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে। ফলে আমলকী খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং প্লাটিলেট ধ্বংস হওয়া থেকে রক্ষা পায়।

অ্যালোভেরার রস

অ্যালোভেরা রক্তকে বিশুদ্ধ করে। রক্তের যেকোনো সংক্রমণ দূর করতেও অ্যালোভেরা উপকারী। তাই নিয়মিত অ্যালোভেরার জুস পান করলে রক্তের প্লাটিলেটের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।

ডালিম

ডালিম রক্তে প্লাটিলেটের পরিমাণ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এতে প্রচুর আয়রন রয়েছে যা প্লাটিলেট বৃদ্ধি করে। প্রতিদিন ১৫০ মিলিলিটার ডালিমের জুস দুই সপ্তাহ পান করুন। ডালিমের রসের ভিটামিন দুর্বলতা দূর করে কাজে শক্তি দেবে।

03/05/2023

খালি পেটে যেসব খাবার খাওয়া ঠিক নয়
অনলাইন ডেস্ক





সকাল থেকে রাত পর্যন্ত যা কিছুই খাওয়া হয় তার সরাসরি প্রভাব পড়ে পেটের স্বাস্থ্যের ওপর। বিশেষ করে যখন খালি পেটে যখন কিছু উল্টো-পাল্টা খাওয়া হয় তখন একটু বেশিই ভুগতে হয়। বিশেষ করে পেটের গ্যাস আরও বাড়বে। শুধু তাই নয়, এটা লিভার ও কিডনির ওপর গভীর প্রভাব ফেলে।

অনেকেই আছেন সকালে উঠে দিনের শুরুটা করেন চা বা কফি দিয়ে। যার কারণে শরীরের পুরো পিএইচ ভারসাম্য নষ্ট হয়। এছাড়াও খালি পেটে আরও যেসব খাবার খেলে শরীরে খাবার খারাপ প্রতিক্রিয়া হয়-

চা ও কফি: কফিতে থাকা ক্যাফেইন পেটে অ্যাসিডের মাত্রা বাড়ায় এবং হরমোনাল প্রক্রিয়াকেও ক্ষতিগ্রস্ত করে। আর চায়ে থাকা উচ্চ মাত্রার অ্যাসিড খালি পেটে গেলে শরীরে গ্যাস্ট্রিক ও আলসারের মতো রোগের সৃষ্টি করে।

মসলাদার খাবার: খালি পেটে কখনও মসলাদার খাবার খাওয়া ঠিক নয়। এতে পেটের অবস্থা আরও খারাপ হয়ে য়ায়। খালি পেটে মসলা জাতীয় খাবার খেলে অ্যাসিডিটিক বিক্রিয়ার কারণে পেটে জ্বালাপোড়া হয়। আর নিয়মিতভাবে মসলা জাতীয় খাবার বেশি খেলে পাকস্থলীতে বিভিন্ন রোগ হয়।

মিষ্টি খাবার: অনেকেই দিনের শুরুতে খালি পেটে ফল বা জুস খান। কিন্তু এর সরাসরি প্রভাব পড়ে হজমশক্তির ওপর। এটা করা একেবারেই ঠিক নয়। খালি পেটে খেলে মিষ্টি খাবার খেলে শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা বেড়ে যায়, যার ফলে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

টক জাতীয় ফল: সাইট্রিক অ্যাসিডযুক্ত বিভিন্ন ফল খালি পেটে খেলে অ্যাসিডিটির সমস্যা হয়। এই ফলগুলো হলো- কমলা, লেবু, জাম, আঙ্গুর, মোসাম্বি ইত্যাতি। এছাড়াও খালি পেটে একসঙ্গে অনেক ফল খাবেন না, এতে সারাদিন পেট ভরা থাকবে।

02/05/2023

কাঁচা লবণ খাওয়া ঠিক নয় যেসব কারণে :





অনেকেই ভাতের সাথে কাঁচা লবণ খেতে পছন্দ করেন। তরকারিতে যতই লবণ থাকুক না কেন, আলাদা করে ভাতে একটু লবণ না মেশালে কেউ কেউ খেতেই পারেন না। অনেকে আবার ভাত ছাড়াও অন্যান্য খাবারেও আলাদা করে লবণ ছড়িয়ে খেতে পছন্দ করেন।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ধরনের অভ্যাস একদমই স্বাস্থ্যকর নয়। এর থেকে নানা ধরনের সমস্যা তৈরি হতে পারে। তাই যে কোনও বয়সের ব্যক্তিকেই কাঁচা লবণ খাওয়ার অভ্যাস পরিবর্তন জরুরি।

কাঁচা লবণ খেলে যেসব সমস্যা বাড়ে-

১. লবণে সোডিয়াম থাকে। এই খনিজ শরীরে বেশি পরিমাণে থাকা ভালো নয়। শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা বাড়লে রক্তনালী শক্ত হয়ে যায়। এর ফলে রক্তপ্রবাহের সময় তা স্বাভাবিক নিয়মে সংকুচিত বা প্রসারিত হতে পারে না। এই কারণেই মূলত উচ্চ রক্তচাপ বেড়ে যায়। উচ্চ রক্তচাপ এমন এক নীরব ঘাতক যা ধীরে ধীরে শরীরে নানা জটিলতা তৈরি করে।

২. উচ্চ ​রক্তচাপ বাড়লে কিডনি, হৃৎপিণ্ড, মস্তিষ্ক এবং চোখের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। এক্ষেত্রে দীর্ঘদিন উচ্চ রক্তচাপ বেশি থাকার কারণে ক্রনিক কিডনি ডিজিজে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। আবার রক্তচাপ বেশি থাকলে হৃদরোগের ঝুঁকিও দেখা দেয়। এ কারণে লবণ খাওয়া নিয়ন্ত্রণ জরুরি।

৩. অনেকে মনে করেন বিট নুন বা সৈন্ধব লবণে অতটা ক্ষতি হয় না। কিন্তু এই ধারণা ঠিক নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ধরনের লবণেও রয়েছে সোডিয়ামের ভাণ্ডার। তাই বিট নুন বা সৈন্ধব লবণ খেলেও সমস্যা হতে পারে।

৪. ক্লিনিক্যাল ইনভেস্টিগেইশন জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা থেকে জানা যায়, অতিরিক্ত লবণাক্ত খাবার তৃষ্ণা কমায় এবং ক্ষুধা বাড়ায়। বাড়তি লবণ সব দিক থেকেই শরীরের জন্য ক্ষতিকর।

আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন’য়ের স্বাস্থ্য গবেষকদের মতে, পূর্ণ বয়স্ক মানুষের দৈনিক দুই চা-চামচ লবণ খাওয়া দরকার। ভারতীয় বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা: আশিস মিত্রের মতে, একজন ব্যক্তি দিনে ৪ থেকে ৭ গ্রাম লবণ খেতে পারেন। যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে তাদের দৈনিক আধা চা-চামচের বেশি লবণ খাওয়া উচিত নয়।

* আক্কেল দাত সম্পর্কিত কিছু তথ্য ও জটিলতা:১)আক্কেল দাত যাকে থার্ড মোলার বা উইসডম টিথ বলা হয়।২) সাধারণত ১৮ - ২৫ বছর বয়স প...
11/04/2023

* আক্কেল দাত সম্পর্কিত কিছু তথ্য ও জটিলতা:

১)আক্কেল দাত যাকে থার্ড মোলার বা উইসডম টিথ বলা হয়।
২) সাধারণত ১৮ - ২৫ বছর বয়স পর্যন্ত আক্কেল দাত উঠে।
৩) উপরের ও নিচের চোয়ালে ২ টি করে মোট ৪ টি আক্কেল দাত থাকে।
৪) কারো কারো ২ টিও থাকতে পারে আবার নাও থাকতে পারে।
৫) আক্কেল দাত আমাদের খাওয়া দাওয়া করার কোন কাজে লাগেনা।

* জটিলতা :
১) ব্যথা হওয়া, যা হালকা থেকে তীব্র হতে পারে।
২) মুখ হা করতে না পারা, কম হা করতে পারা এবং হা করার সময় ব্যথা হওয়া।
৩) কিছু ক্ষেত্রে ব্যাথা চোয়াল ও কান পর্যন্ত ছড়িয়ে পরা।
৪)আক্কেল মাড়ির অতিরিক্ত মাংসের কারনে দাত উঠতে বাধা পাওয়া। এবং সেখানে খাদ্যকণা জমে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হওয়া।
৫) ইমপেকশন- আক্কেল দাত সম্পুর্ন না গজানো কিংবা আংশিক গজানো।

*চিকিৎসা :
১) অপারকুলেকটমি- আক্কেল দাতের অতিরিক্ত মাড়ির মাংস কেটে ফেলা। যাতে দাত সঠিক ভাবে উঠতে পারে।
২) সার্জিকাল এক্সট্রাকশন- আংশিকভাবে গাজানো কিংবা বাকা হয়ে গজানো আক্কেল দাতে ইনফেকশন হলে মাইনর অপারেশনের মাধ্যমে উঠিয়ে ফেলা।
তাই আক্কেল দাত উঠার সময় কোন জটিলতা দেখা দিলে একজন ডেন্টাল সার্জন এর পরামর্শ নিন।
নিজে সচেতন হউন অন্যকেও সচেতন করুন।

10/04/2023

দাঁতের রোগ দন্তক্ষয় বা Dental কারিয়েস চিকিৎসকরা একে ডেন্টাল ক্যারিজ বলে থাকেন কিন্তু অনেকেই একে দাঁতের পোকা হিসেবে অভিহিত করেন। অথচ দাঁতে কোনো পোকা হয় না বরং এসিডের কারণে ডেন্টাল ক্যারিজ মানে দাঁতের ক্ষয়রোগ ঘটে থাকে। মুখে জমে থাকা খাদ্যদ্রব্য বিশেষ করে কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা জাতীয় খাবার মুখগহ্বরের বিভিন্ন রোগজীবাণু ভেংগে ফেলে যাকে বিপাক ক্রিয়া বলা হয়। আর এই ক্রিয়ার উপজাত হিসেবে ল্যাকটিক এসিড, এসিটিক এসিড, পাইরোভিক এসিড সহ নানা ধরনের এসিড তৈরি হয়। এ সব ফলে আমাদের মুখের ভেতরে এসিডের আক্রমণ ঘটে। এসিডের এই আক্রমণের ফলে দাঁত থেকে ক্যালসিয়াম, ফসফরাসের মত গুরুত্বপুর্ণ খনিজসমুহ দাঁতের উপরিভাগের অংশ এনামেল থেকে বের হয়ে যায়। আর এভাবেই দাঁতের ক্ষয়রোগ দেখা দেয়।

প্রতিরোধের উপায়ঃ

১/ প্রতিবার খাওয়ার পর দাঁত ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে, বিশেষ করে, রাতে ঘুমানোর আগে টুথ ব্রাশ, পেস্ট ও নাইলনের সুতা দিয়ে দাঁত এবং দাঁতে লেগে থাকা খাদ্য কণা পরিষ্কার করতে হবে।

২/ দাঁত পরিষ্কারের অর্থ শুধু দাঁত পরিষ্কারই বোঝায় না, দাঁত, মাড়ি ও জিহ্বা, দুই দাঁতের ফাঁকে লেগে থাকা খাবারসহ মুখের সর্বত্র লেগে থাকা আঠালো জীবাণুর প্রলেপ দূর করা বোঝায়।

৩/ খাওয়ার পর কেবল কুলকুচি করলে জীবাণু দূর হয় না। যেভাবে যা দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করুন না কেন, দাঁত এবং দাঁতের ফাঁকে লেগে থাকা খাবার যাতে ভালোভাবে পরিষ্কার হয়, সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

৪/ ঘন ঘন চিনি-জাতীয় খাদ্য যেমনঃ- চকলেট, বিস্কুট, আইসক্রিম ইত্যাদি মিষ্টি-জাতীয় খাবার কম খাওয়া কিংবা খাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে মুখ পরিষ্কার করা জরুরি।

৫/ রাতে ঘুমের মধ্যে শিশুদের বোতলের দুধ কোনোভাবেই খাওয়ানো উচিত নয়। কোনো বিশেষ কারণে যদি খওয়াতেই হয়, তবে সে ক্ষেত্রে শিশুর দাঁত সঙ্গে সঙ্গে ভেজা পাতলা কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।

৬/ ছয় মাস পর পর অভিজ্ঞ দন্ত চিকিৎসকের উপদেশ ও পরামর্শ নেওয়া উচিত।

৭/ বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় দাঁতের ক্যারিজের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো যায়।
যেমন—খাবার পানিতে পরিমাণমতো ফ্লুরাইডযুক্ত করা, দাঁতের গায়ে ফ্লুরাইডের দ্রবণ বা জেল লাগিয়ে দেওয়া, ফ্লুরাইডের দ্রবণ দিয়ে কুলি করা, ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা, দাঁতের নাজুক স্থানে আগাম ফ্লুরাইডযুক্ত ফিলিং করিয়ে নেওয়া ইত্যাদি।

Address

Brahmanbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when S Series media posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share