07/03/2025
আপডেট :-
মাগুরার ঘটনায় অনেকে ধ*র্ষি*তা মেয়েটার বোনের শ্বশুরকে দোষী করলেও, আসল ঘটনা কিন্তু সেইটা নয়। ধর্ষিতা ৮ বছরের শিশু মেয়েটির মায়ের মুখের বর্ণনা শুনলাম। তাতে তিনি স্পষ্ট বলেছেন, শিশু মেয়েটি ও তার বোন দুলাভাই এক রুমে একই খাটে শুয়ে ছিল রাতে। কিন্তু হঠাৎ রাত যখন দুইটা বাজে তখন শিশুটির বোন ঘুম ভেঙে দেখে মেয়েটি মুমূর্ষু অবস্থায় নিচে পড়ে আছে। তাহলে কে করলো এটা? অবশ্যই শিশু মেয়েটির দুলাভাই। শিশুটির বোনও এই একই কথা বলেছেন যে তার স্বামীই এটা করেছে। কারন ঐ রুমে তখন একজন মাত্রই পুরুষ ছিল। ধ**র্ষ*কের নাম সজীব( শিশুটির দুলাভাই) তার বাবার নাম হিটু। বাসা নিজনান্দুয়ালি ঈদগাহ ময়দান এলাকায়। এলাকায় তাদের আমলনামা সম্পর্কে জানা যায় হিটু নামক লোকটি অর্থাৎ সজীবের বাবা নাকি তার স্বীয় পুত্রবধুর সাথেও এই একই কাজ করেছিল। মেয়েটির শরীরের আলামত দেখে স্পষ্ট বোঝা যায় তার গলায় দড়ির দাগ। এ থেকে বোঝা যায় তাঁকে ধ*র্ষ*ণ শেষে শ্বাসরোধ করে হত্যা করতে চেয়েছিল ধ**র্ষ*ক। কিন্তু গলায় ফাঁস দেওয়ায় শ্বাস প্রশ্বাস নিতে না পারায় মেয়েটি সে*ন্সলেস হয়ে গেলে ধ**র্ষ*ক তাঁকে মৃত ভেবে ফেলে রাখে। এই রমজান মাসে এই জঘন্য ঘৃণিত কাজ যে করলো তাঁকে ইসলামি বিধি মোতাবেক মাটিতে শরীরের অর্ধেকটা পুতে বাকিটাতে পাথর নিক্ষেপ করে করে মৃত্যু নিশ্চিত করতে হবে। ধ*র্ষ*ণের শাস্তি একটাই মৃ*ত্যু*দন্ড। এরা মানুষ না, এরা হিংস্র পশুর থেকেও জঘন্য। নিজের বোনের ঘরেও নিরাপদ নয় মেয়েরা। ধিক্কার জাতি। ধিক্কার মনুষ্যত্ব। আর মাগুরার কথিত সাংবাদিকরা নিউজের নামে লাইভে এসে পাগলের মতো খানিকক্ষণ আন্দাজে না বকলে মাগুরার সাধারণ জনগণ খুশি হবে।
মেয়েটিকে মাগুরা মেডিকেল কলেজ থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়,সেখানে অবস্থার অবনতি দেখে ঢাকা মেডিকেলেপাঠানো হয়, মেয়েটি আইসিইউতে আছে। অবস্থা আশংকা জনক
সকলে তার সুস্থতা কামনা করি,মহান আল্লাহ যেন মেয়েটাকে দ্রুত সুস্থ করে দেন,
#সংগৃহীত