꧁𝑺𝑨𝒀𝑬𝑫 𝑴𝑶𝑵𝑺𝑯𝑰꧂

꧁𝑺𝑨𝒀𝑬𝑫 𝑴𝑶𝑵𝑺𝑯𝑰꧂ আমি সত্য বানীর বাহক হতে চাই SAYED MONSHI�

20/09/2024

আপনি অতীতে কতটা খারাপ ছিলেন তার উপর আল্লাহ আপনার বিচার করবেন না বরং আপনি এখন কতটা ভালো হওয়ার চেষ্টা করছেন তার উপর।"

যে ব্যাক্তি তওবা করে ফিরে আসে, আল্লাহ তা'য়ালা তার পূর্বের গুনাহ্ গুলোকে নেকী দারা পূর্ণ করে দেন।"
––[সূরা:ফুরকান-৭০]

03/06/2024

সম্পদ কমে যাওয়ায় যদি দুশ্চিন্তা হয়, তবে হায়াত কমে যাওয়ার ফলে তোমার ক্রন্দন করা উচিত।’’
—ইমাম ইবনুল জাওযি (রাহ.)

14/04/2024

স্ত্রী কে মূল্যায়ন করা, সম্মান করা, স্ত্রীর কথাকে গুরুত্ব দেয়া, তার সাথে পরামর্শ করা, বিভিন্ন বিষয় শেয়ার করা, তার সাথে ভালো আচরণ করা, তার অধিকার পরিপূর্ণভাবে নিশ্চিত করা, তাকে খুশি করা বা আনন্দে রাখাকে বৌ-পাগলামো কিংবা বৌয়ের আঁচলের নিচে থাকা বোঝায় না।তাছাড়া এতে করে স্বামীর সম্মান কমে যায় না, বরং মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।

মহান আল্লাহ্ ﷻ বলেছেন, ‘‘তারা (স্ত্রীরা) তোমাদের (স্বামীদের) জন্য পোশাকস্বরূপ এবং তোমরাও তাদের জন্য পোষাকস্বরূপ’’। (সূরা বাকারাহ:১৮৭)

মহান আল্লাহ অন্যত্র বলেছেন, ‘‘তোমরা তাদের সাথে সদ্ভাবে বসবাস কর’’। (সূরা নিসা:১৯)

প্রিয়নবী রাসূল ﷺ এর জীবনী পর্যালোচনা করলে দেখা যায় তিনি-
স্ত্রীর মনোভাব বুঝতেন,
স্ত্রীদের সাথে পরামর্শ করতেন,
স্ত্রীর মতামত কে গুরুত্ব দিতেন,
স্ত্রীর সাথে হাস্যকৌতুক করতেন,
দৌড় প্রতিযোগিতা করেছেন,
এমনকি নিজ হাটু গেড়ে স্ত্রীকে উটের পিঠে উঠতে সাহায্য করেছেন।
(বুখারী:২৬৯৪, ৫৬৪৯, আবু দাউদ:২৫৭৮)

রাসূলে কারীম ﷺ বলেছেন, তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার স্ত্রীর নিকট উত্তম। (হাদিস সম্ভার:২৬৩১)

রাসূলুল্লাহ ﷺ আরও বলেছেন, ‘মুমিন পুরুষ তার স্ত্রীকে ঘৃণা করবে না। যদি স্ত্রীর কোনো একটি দিক তাকে অসন্তুষ্ট করে, তবে অন্য দিক তাকে সন্তুষ্ট করবে’। (মুসলিম:১৪৬৯)

আমরা অনেক কিছুই খেয়াল করিনা, হিশেবে ধরিনা, মূল্যায়ন করিনা; কিন্তু আমাদের আল্লাহর আঈনের প্রতি যথাযোগ্য সম্মান রাখতে হবে এবং মানতে হবে।

একবার সাহাবি আবদুল্লাহ ইবনু রাওয়াহা (রা.) কাঁদছিলেন। তাঁর স্ত্রীও কান্না শুরু করলেন।
তিনি স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘তুমি কাঁদছো কেনো?’ স্ত্রী বললেন, ‘আপনি কাঁদছেন, তাই আপনার কান্নায় আমিও কাঁদছি’। [ইবনুল জাওযি, সিফাতুস সাফওয়া: ১/৪৮২]

স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক এমনটাই হওয়া উচিত। স্বামীর দুঃখে স্ত্রী দুঃখিত হবে, স্ত্রীর কষ্টে স্বামী ব্যথিত হবে।

মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে আদর্শ পরিবার গঠনে সাহায্য করুন, আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রিয়নবী মুহাম্মাদ ﷺ কে পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ করার তাওফিক দিন।

© মাহমুদ হাসান

যখন আপনি নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে, কষ্ট হওয়া সত্বেও সেটাকে পেছনে ফেলে শুধুমাত্র আল্লাহর জন্য সামনে এগিয়ে আসা, ফেলে জন্য আপন...
06/04/2022

যখন আপনি নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে, কষ্ট হওয়া সত্বেও সেটাকে পেছনে ফেলে শুধুমাত্র আল্লাহর জন্য সামনে এগিয়ে আসা, ফেলে জন্য আপনার কষ্ট সেটাই আপনাকে একদিন পরকালীন সফলতা এনে দিবে।

ব্যক্তিভেদে এমন আছে যে হয়তো একটি বিষয় সেটা সম্পর্কে জানে কিন্তু তারপরও দেখা যায় শয়তানের প্ররোচনায় জেনে শুনে ভুল করে। –এটা জেনে বুঝে অবাধ্যতা।

এখানে যে বিষয়টা সেটি হলো আত্মিক নিয়ন্ত্রণ। নিজেকে নিয়ন্ত্রণ না করতে পারাটা আত্মিক ব্যর্থতা। মানে আপনার নিয়ন্ত্রণটা আপনি করতে পারছেন না কিংবা চেষ্টার গাফিলতির কারণে শয়তানের কাছে তুলে দিচ্ছেন। তারপরই জোনে বুঝে অবাধ্যতার শুরু। আপনার ব্যক্তিগত উন্নতিটা আপনার আত্মিক নিয়ন্ত্রণের উপর নির্ভর করে। জেনে বুঝে অবাধ্যতা আর না জেনে বুঝে – ২টাই ভিন্ন ২টা টার্ম।

আত্মিক নিয়ন্ত্রণ ও আত্মিক পরিশুদ্ধতা দুইটি সম্পর্কিত আপনি যখন নিজেকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন সেটি হবে ব্যক্তির উন্নতিসাধন। আর্থিকভাবে পরিশুদ্ধতা তখনই আসবে। ব্যক্তির নিয়ন্ত্রণের মাত্র ৩টি বিষয় দরকার। একটি হলো ইচ্ছাশক্তি দ্বিতীয় গাফিলতিহীন চেষ্টা ও ৩য় আল্লাহ ভীতি।

আত্মিক সফলতা লাভের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ রবের ভীতি বা আল্লাহ ভীতি। এটা একদিকে যেমন আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করার বিষয়টি শেখাবে,অন্যদিকে পরকালীন সফলতা, দৃঢ় ঈমান ও আল্লাহর নৈকট্য লাভের শীর্ষে পৌঁছে দেবে। আল্লাহ আপনার সৃষ্টিকর্তা, তিনি আপনার রব। তাঁর অবাধ্যতা করার আগে মৃত্যু ও অধিক সুন্দর। না জেনে করার বিষয়টা ভিন্ন। তবে ঐ যে বললাম জেনে -বুঝে অবাধ্যতা, তাহলে বুঝে নিবেন আপনার হৃদয়ে প্রকৃত অর্থে স্রষ্টা ভীতি পরিপূর্ণভাবে নেই।

দৃঢ় মনোবল বা ইচ্ছে শক্তি ছাড়া কিছু অর্জন করা সম্ভব নয়। আগে নিয়তটা ঠিক করতে হবে তারপর আপনাকে এমন দৃঢ়তা পোষণ করতে হবে যেন আপনি জেনেশুনেও শয়তানের প্ররোচনায় না পড়তে পারেন। অতঃপর দেখবেন আপনার রবই আপনার দৃঢ়চেতা মনোভাব দিকে নিজেই আপনাকে শয়তানের অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন। রবের কাছে সাহায্য চাওয়ার কোনো বিকল্প নেই।

❏ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ “তোমাদের নিকট রমযান উপস্থিত হয়েছে, যা একটি বরকতময় মাস। তোমাদের উপরে আল্লাহ তা’আলা অত্র মাসের সওম ফরয করেছেন। এ মাস আগমনে জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেয়া হয়, জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করে দেয়া হয়, আর আল্লাহর অবাধ্য শয়তানদের গলায় লোহার বেড়ী পরানো হয়। এ মাসে একটি রাত রয়েছে যা এক হাজার মাস অপেক্ষাও উত্তম। যে ব্যক্তি সে রাতের কল্যাণ থেকে বঞ্চিত রয়ে গেল সে প্রকৃত বঞ্চিত রয়ে গেল।”

® [ হাদীসের মানঃ সহীহ ]
[ সূনান নাসাঈঃ ২১১০ ]
[ মিশকাতুল মাসাবীহঃ ১৯৬২ ]

- বরকতময় মাস রমজান উপস্থিত হয়েছে। ইতোমধ্যে দুইটি রোজা অতিক্রান্ত হয়ে গিয়েছে। দেখবেন দেখতে দেখতে তিরিশটা রোযা চোখের পলকে শেষ হয়ে গিয়েছে।

❏ রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ “যে ব্যক্তি রমাযানের রাতে ঈমানসহ পুণ্যের আশায় রাত জেগে ইবাদত করে, তার পূর্বের গুনাহ্ ক্ষমা করে দেয়া হয়।”

® সহীহ বুখারীঃ ৩৭।

তাই আর দেরি নয়। পূর্বে যা করেছেন তার জন্য রাবের দরবারে অশ্রুসিক্ত হয়ে ক্ষমা প্রার্থনা করুন। অতীতের ভুল শুধরে এবারের রমজানে নিজেকে পরিবর্তন করুন হয়তো এটাই হতে পারে আপনার শেষ রমাদান কিংবা এবারের রমাদান শেষ হওয়ার আগেই রবের ডাকে সাড়া দিতে হতে পারে।

❏ মহান আল্লাহ্ ﴾ﷻ﴿ বলেনঃ-

❝রমাযান মাস, এ মাসেই কুরআন অবতীর্ণ করা হয়েছে, যা মানুষের জন্য হিদায়াত, সৎপথের স্পষ্ট নিদর্শন এবং সত্যাসত্যের পার্থক্যকারী। সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে সিয়াম পালন করে। তবে কেউ অসুস্থ হলে কিংবা সফরে থাকলে সে অন্য সময়ে সওম এর সংখ্যা পূরণ করে দিবে। আল্লাহ চান তোমাদের জন্য সহজ করতে, তিনি এমন কিছু চান না যা তোমাদের জন্য কষ্টকর। যাতে তোমরা সংখ্যা পূরণ কর এবং তোমাদের সৎপথে পরিচালিত করার দরুন আল্লাহর মহিমা বর্ণনা কর এবং যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পার।❞ [ সূরা আল-বাকারাহঃ ১৮৫ ]

'সিয়াম' সাধনায় জীবন রঙিন করুন ✨ এবারে রমাদান কে কেন্দ্র করে পরিশুদ্ধ করুন নিজেকে।

|| এবারের রমাদান হোক পরিশুদ্ধতার ক্বলব || 🖇️🤍

লেখাঃ আনতারা উলফাত ফারহি

আপনার সন্তানকে "অভাব"শেখান॥আপনার প্রচুর সামর্থ্য থাকলেও আপনার সন্তানকে  "অভাব" শেখান..যা চাইবে তাই যদি হাজির করেন,আপনার ...
03/04/2022

আপনার সন্তানকে "অভাব"শেখান॥

আপনার প্রচুর সামর্থ্য থাকলেও
আপনার সন্তানকে "অভাব" শেখান..

যা চাইবে তাই যদি হাজির করেন,
আপনার বাচ্চার "মানুষ" হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

ক্ষুধা নিবারন করার জন্য মানুষকে যে পরিমাণ ব্রেইন ব্যবহার করতে হয়,তাতেই একজন মানুষ যা অর্জন করে এটা দিয়ে সে জীবন পার করে দিতে পারবে।

সন্তানকে এমনভাবে প্রস্তুত করেন
যে আপনি না থাকলে সে কিভাবে চলবে তার ট্রেইনিংটা সে পায়।

তাকে কোন কিছু করতে না দিয়ে ঢেকি বানালে,
সে আপনার অবর্তমানে কষ্টতো পাবেই,
আপনাকেই সবচেয়ে বেশি দোষারোপ করবে।

অনেকেই একটা আলাপ করেন পরে এমনিতেই সব শিখে যাবে।

একটা মানুষ হঠাৎ করেই মানুষ হয় না,আস্তে আস্তে মানুষ হয়!

কারন আপনি যখন থাকবেন না
দুনিয়ার কঠিন পথ তাকে একা চলতে হবে।
সেই একা চলার ট্রেইনিংটা তাকে শক্ত করবে,আপনিও দেখবেন হাল্কা ফিল করবেন!আপনার সন্তানকে শেখান চাইলেই সব কিছু পাওয়া যায় না।

সব কিছু পাওয়ার দরকারও নাই...
কষ্টের মাধ্যমে অর্জিত জিনিসের মূল্য বোঝান...
তাকে বোঝান সবকিছু ছাড়াও জীবন চলে ,দৌড়ায় ,উড়ে।

https://www.facebook.com/𝑺𝑨𝒀𝑬𝑫-𝑴𝑶𝑵𝑺𝑯𝑰-100225075795835/

সত্য কথার বাহক
31/03/2022

সত্য কথার বাহক

আলহামদুলিল্লাহ  তাওয়াকাল্তু আলাল্লাহ
31/03/2022

আলহামদুলিল্লাহ তাওয়াকাল্তু আলাল্লাহ

এমন কেউ আছে কি সুখ প্রয়োজন? এমন কেউ আছে কি মনের শান্তি প্রয়োজন?  এমন কেউ আছে কি যার আল্লাহ সন্তুষ্ট প্রয়োজন? এমন কেউ আছে...
07/03/2022

এমন কেউ আছে কি সুখ প্রয়োজন? এমন কেউ আছে কি মনের শান্তি প্রয়োজন? এমন কেউ আছে কি যার আল্লাহ সন্তুষ্ট প্রয়োজন? এমন কেউ আছে কি যে আল্লাহকে দিবে ঝণ তিনি উওম ফলাফল দিবেন? এটা একটা মধ্যম দান। দুনিয়ার খুশি ব্যাক্তি হতে চান। একদিন ফকির মিসকিন খাবার নিজের হাতে দিয়ে দেখুন। দান সেটাই যখন নিজের প্রয়োজন থাকতেও অপরকে অর্ধেক দোওয়া।আল্লাহ যাতে আমাকে মৃত্যু আগে এমন সার্মথ দান করেন।আমিন

07/03/2022
রিজিক নিয়ে এতো সুন্দর কথা আগে হয়তো কখনো পড়েন নি—রিজিক :রিজিকের সর্বনিম্ন স্তর : ‘টাকা, সম্পদ।’সর্বোচ্চ স্তর : ‘শা...
05/03/2022

রিজিক নিয়ে এতো সুন্দর কথা আগে হয়তো কখনো পড়েন নি—

রিজিক :
রিজিকের সর্বনিম্ন স্তর : ‘টাকা, সম্পদ।’
সর্বোচ্চ স্তর : ‘শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা।’
সর্বোত্তম স্তর : “পুণ্যবান স্ত্রী ও পরিশুদ্ধ নেক সন্তান।”
পরিপূর্ণ স্তর : ‘মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি।’

রিজিক খুব গভীর একটি বিষয় যদি আমরা বুঝতে পারি।
আমি পুরো জীবনে কত টাকা আয় করবো সেটা লিখিত, কে আমার জীবনসঙ্গী হবে সেটা লিখিত, কবে কোথায় মারা যাবো সেটাও লিখিত।

আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, আমি কতগুলো দানা ভাত দুনিয়াতে খেয়ে তারপর মারা যাবো সেটা লিখিত। একটি দানাও কম না, একটিও বেশি না।
ধরেন এটা লিখিত যে আমি সারাজীবনে ১ কোটি টাকা আয় করবো, এই সিদ্ধান্ত আল্লাহ্‌ তায়ালা নিয়েছেন।
আমি হালাল উপায়ে আয় করবো না হারাম উপায়ে আয় করবো সেই সিদ্ধান্ত আমার।
যদি ধৈর্য ধারণ করি, আল্লাহ্‌ তায়ালার কাছে চাই, তাহলে হালাল উপায়ে ওই ১ কোটি আয় করেই আমি মারা যাবো, হারাম উপায়ে হলেও ওই ১ কোটিই... নাথিং মোর, নাথিং লেস!

আমি যেই ফলটি আজকে দেশে বসে খাচ্ছি, সেটা হয়ত বিদেশ থেকে ইমপোর্ট করা। ওই গাছে যখন মুকুল হয়েছে তখনই এটা নির্ধারিত যে সেটি আমার কাছে পৌঁছাবে। এর মধ্যে কত পাখি ওই ফলের উপর বসেছে, কত মানুষ এই ফলটি পাড়তে গেছে, দোকানে অনেকে এই ফলটি নেড়েচেড়ে রেখে গেছে, পছন্দ হয় নি, কিনে নি। এই সব ঘটনার কারণ একটাই, ফলটি আমার রিজিকে লিখিত। যতক্ষণ না আমি কিনতে যাচ্ছি, ততক্ষণ সেটা ওখানেই থাকবে।
এর মধ্যে আমি মারা যেতে পারতাম, অন্য কোথাও চলে যেতে পারতাম, কিন্তু না। রিজিকে যেহেতু লিখিত আমি এই ফলটি না খেয়ে মারা যাবো না।
রিজিক জিনিসটা এতোটাই শক্তিশালী!
কিংবা যেই আত্মীয় কিংবা বন্ধু-বান্ধব আমার বাসায় আসছে, সে আসলে আমার খাবার খাচ্ছে না। এটা তারই রিজিক, শুধুমাত্র আল্লাহ্‌ তায়ালা আমার মাধ্যমে তার কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন। হতে পারে এর মধ্যে আমাদের জন্য মঙ্গল রয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ্‌...
কেউ কারোটা খাচ্ছে না, যে যার রিজিকের ভাগই খাচ্ছে।
আমরা হালাল না হারাম উপায়ে খাচ্ছি সেটা নির্ভর করছে আমি আল্লাহ্‌ তায়ালার উপর কতটুকু তাওয়াক্কুল আছি, কতটুকু ভরসা করে আছি।
আল্লাহ তা'আলা বলেন :

“দুনিয়ায় বিচরণকারী এমন কোনো প্রাণী নেই, যার রিজিকের দায়িত্ব আল্লাহর ওপর নেই। তাদের স্থায়ী এবং অস্থায়ী অবস্থানস্থল সম্পর্কে তিনি অবহিত। সব কিছুই একটি সুস্পষ্ট কিতাবে লেখা আছে।”
—(সুরা হুদ : আয়াত ৬)

“যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য কোনো না কোনো পথ বের করে দেবেন। আর তাকে (এমন উৎস থেকে) রিজিক দেবেন যা সে ধারণাও করতে পারবে না।”
—(সুরা ত্বালাক : আয়াত ২-৩)

আল্লাহ্‌ তায়ালা আমাদের সকলকে সঠিক পথে রিজিক তালাশের তৌফিক দান করুন। আমীন।

আমিন 🤲
04/03/2022

আমিন 🤲

21/02/2022

Address

Chandina

Telephone

+8801761783843

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ꧁𝑺𝑨𝒀𝑬𝑫 𝑴𝑶𝑵𝑺𝑯𝑰꧂ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share