05/11/2022
#দেশের বেকারত্ব সমস্যাঃ
আমাদের দেশে বর্তমানে বেকারত্ব সমস্যাটা অনেক বেশি। বাংলাদেশে ১৫ বছরের কম বয়সীদেরকে বেকার হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। বেকারত্বের সমস্যা দূর করতে হলে নিজের লক্ষ্য ঠিক রাখতে হবে। যারা বেকার আছি আমরা, কোনো কাজ পাচ্ছি না, তারা ফ্রিল্যান্সিংকে পেশা হিসেবে বেচে নিতে পারি। আবার আমরা যারা পড়ালেখা করি তারাও পড়ালেখার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং কাজ শুরু করতে পারি। কারণ, ফ্রিল্যান্সিং করে বাংলাদেশের অনেক ছাত্র ছাত্রী আজ প্রতিষ্ঠিত। আর ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) মূলত এমন একটি পেশা যেখানে আপনি ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। তাই আপনারা যারা বেকার তারা ফ্রিল্যান্সিংকে পেশা হিসেবে বেচে নিতে পারেন।
**ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং এর গুরুত্বঃ ইন্টারনেট বা যেকোনো ধরণের ডিজিটাল যোগাযোগ এর মাধ্যম ব্যবহার করে কোনো প্রতিষ্ঠান বা ব্র্যান্ডের প্রচার চালানোকে বলা হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং বা অনলাইন মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে ইমেইল, সোশ্যাল মিডিয়া, ওয়েব-ভিত্তিক বিজ্ঞাপন এর পাশাপাশি এসএমএস, অডিও মার্কেটিং চ্যানেল, ইত্যাদিও অন্তর্ভুক্ত। অর্থাৎ যে মার্কেটিং ক্যাম্পেইনে ডিজিটাল যোগাযোগ অন্তর্ভুক্ত, সেটিই হলো ডিজিটাল মার্কেটিং।ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবচেয়ে বড় একটি সুবিধা হলো এর থেকে প্রাপ্ত ফলাফল ব্যবহার করে পরবর্তী পদক্ষেপ ঠিক করা যায়। নন-ডিজিটাল মাধ্যমে এই ফলাফল পরিমাপ করে বুঝেশুনে আগানোর কোনো উপায় নেই। অনেকটা অনুমানের উপর থেকে যায় ট্রেডিশনাল মার্কেটিং এর ফলাফল। সুতরাং ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমানে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আমরা নিজেদের ভবিষ্যৎ গড়তে পারবো।
#আত্মকর্মসংস্থানের গুরুত্বঃ
আত্মকর্মসংস্থানের গুরুত্ব: আত্মকর্মসংস্থান হল ব্যক্তি নিজের দক্ষতা ও গুনাবলী দিয়ে যে কাজ করে থাকে তাই আত্মকর্মসংস্থান। একজন ব্যক্তির জন্য আত্মকর্মসংস্থান খুবই গুরুত্ব বিষয়। কেননা একজন ব্যক্তির সাবলম্বী হওয়ার জন্য কর্মসংস্থানের ধাপটি প্রয়োজন।
আত্মকর্মসংস্থানের গুরুত্ব;
১. কর্মসংস্থানের প্রধান উৎস সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে শ্রম জীবী ও চাকরীজীবি লোকের সংখ্যা বেড়েছেভ কর্মসংস্থানের চাহিদা যে হারে বৃদ্ধি পায় সে হারে কর্ম সংস্থানের বাড়ে না।
২. অন্যান্য পেশায় আয়ের সম্ভাবনা সীমিত । কিন্তুু ফ্রিল্যান্সিং থেকে প্রথমে কম আয় হলেও ধীরে ধীরে আয় বাড়তে থাকে ।
৩. ফ্রিল্যান্সিং নিয়োজিত ব্যক্তিদের সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।
৪. আত্মকর্মসংস্থানের মানসিকতা যুবসমাজকে দেশপ্রেম ও সেচ্ছামূলক কাজে উৎসাহিক করে
আত্মকর্মসংস্থানের জন্য বয়স কোনো সমস্যা নয় এর মাধ্যমে যে কোনো বয়সের মানুষ তার দক্ষতা অনুযায়ী অর্থ উর্পাজন করতে পারে।
৬.ফ্রিল্যান্সিং সাথে যুক্ত থাকলে তরুনরা কোনো সমাজ বিরোধী কজে লিপ্ত হয় নৃ।
৭. আত্মকর্মসংস্থানের মূল এবং বড় মুলধন হলো নিজের দক্ষতা।