13/08/2024
২০০১ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত ভারত- বাংলাদেশ বর্ডার এতই কড়া ছিল যে, বেগম খালেদা জিয়াকে বলা হয় ইন্ডিয়ার সাথে নেগোশিয়েট করতে। উনার রিপ্লাই, "কিন্তু আমার বাবর পাগলাকে বুঝাবে কে?"
তারেক রহমান ২০০৩/৪ এর একটা ইন্টারভিউতে বলছিল যে বাংলাদেশের আয়তন আরো বাড়বে।
মাওলানা ভাসানী বলেছিলেন, "আসাম আমার, পশ্চিমবঙ্গ আমার ত্রিপুরাও আমার। এগুলো ভারতের কবল থেকে ফিরে না পাওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মানচিত্র পূর্ণতা পাবে না। "
ছবিতে যাকে দেখতে পাচ্ছে ইনিই হলেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবার।
তিনি ১০ ট্রাক ভর্তি অস্র- গো*লাবারুদ, র*কেটের ল*ঞ্চার নিয়ে ভারতে পাঠাচ্ছিলো ২০০৪ সালে। তখন তারা নিজেদের দেশে গৃ*হযু*দ্ধ শুরু করে, মূল ভারত থেকে আলাদা হতে চাচ্ছিলো এই সাত অঙ্গরাজ্য যেমন- মিজুরাম, আসাম, মেঘালয়, সিকিম, ত্রিপুরা, বিহার ও উড়িষ্যা।
আর সেখানের আন্দোলন কারিদের ১০ ট্রাক অ*স্ত্র সাপ্লাই করেছিলো এই মন্ত্রী।
তারপর অস্ত্র সহ সে ধরা খায়, আর তারা আন্দোলন করতে পারেনি তার পরথেকে।
এখানে ৪৬৩টি বাক্স অশস্ত্রসশ্ত্র উদ্ধার করা হয় যেগুলির মধ্যে ছিল এমটিটি, এসএমজি, টমিগান ৭৯০টি, গ্রেনেড ২৭ হাজার, রকেট লঞ্চার ১৫০, ম্যাগজিন ৬২০ এবং ১১ লাখ ৪৩ হাজার ৫২০টি গুলি।
এগুলির আনুমানিক মূল্য ২৭ হাজার কোটি টাকা।
এই নাদান বান্দার 'উই আর লুকিং ফর শত্রুজ!' ডায়লগটা ভুলবো না কোন দিন!
এই মামলায় যদিও তাকে আটকানো যায় নাই।
কিন্তু ঘটনার সময়ে সে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী ছিল। ১০ ট্রাক অস্ত্র সেদিন ভারতে ঢুকলে আজ সেভেন সিস্টার্স অক্ষত থাকতো না ।
ভারত নিজেদের নিয়ে এতো ব্যস্ত থাকতো যে , আমাদের দেশের অভ্যন্তরীন বিষয় নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় পাইতো না । ১৫ বছরের দুঃশাসন সহ্য করতে হতো না আজ আমাদের দেশকে।
এই কারনে ভারত সবসময় চাইতো বাংলাদেশ এর ভিতর দিয়ে করিডোর করে যেনো সরাসরি এই ৭ অঙ্গ রাজ্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। তারজন্যই এজ রেলপথ তৈরি করেছে।
আর এখন এই মন্ত্রীর ছবি দিয়ে ভা*রত কে মক করছে।
সাহসী সেনা এবং বিডিআর অফিসার তৈরি হয়েছিল এই বাবরের হাত দিয়েই, বর্ডারের প্রশ্নে বাবরের কোন ছাড় ছিল না। ইন্ডিয়ার যম ছিল। তখন একটা গুলির জবাবে দুইটা গুলির জববা দিতো বাংলাদেশ । তার পরবর্তীতে ইন্ডিয়া আর কখনোই বিএনপিকে ক্ষমতা আসতে দেয় নি ,তার জন্য যা দরকার করেছে।