U-turn

U-turn Digital create

কাকায় মনে হয় শ্রীপুরের  ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিছে!  তাই এখন আর উত্তেজিত হয়না!! কাকা আপনার উত্তেজনা জাতি দেখতে চায়।
24/08/2024

কাকায় মনে হয় শ্রীপুরের ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিছে! তাই এখন আর উত্তেজিত হয়না!! কাকা আপনার উত্তেজনা জাতি দেখতে চায়।

টিএসসিতে গাড়ির লাইন লেগে গেছে। প্রত্যেকটা গাড়ি ভর্তি ব্যক্তিগত উদ্যোগে সংগ্রহ করা ত্রাণ। এতো মানুষ ত্রাণ দিতে এসেছে যে ভ...
24/08/2024

টিএসসিতে গাড়ির লাইন লেগে গেছে। প্রত্যেকটা গাড়ি ভর্তি ব্যক্তিগত উদ্যোগে সংগ্রহ করা ত্রাণ। এতো মানুষ ত্রাণ দিতে এসেছে যে ভলান্টিয়াররা রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে ত্রাণ নিতে।

এই প্রথমবার জীবনে অতিরিক্ত ভীড়ে কারো হিমশিম খাওয়া দেখে বিরক্ত না লেগে শান্তি লাগল। কি সুন্দর একটা বাংলাদেশ আমাদের।

এমন স্বাধীনতাই তো আমরা চেয়েছিলাম, তাইনা?

ভালো নেই আমার প্রিয় দেশ
22/08/2024

ভালো নেই আমার প্রিয় দেশ

জরুরী প্রয়োজনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নাম্বার
22/08/2024

জরুরী প্রয়োজনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নাম্বার

কিছু প্রতিযোগিতা হোক দেশ ও দশের কল্যাণে! ❤️ #ইনশাআল্লাহ 🇧🇩
22/08/2024

কিছু প্রতিযোগিতা হোক দেশ ও দশের কল্যাণে! ❤️
#ইনশাআল্লাহ 🇧🇩

লাল শাড়ী পরিয়ে মেয়েটাকে বিয়ে দিলাম মাত্র ১ সপ্তাহ। তারপর তালাক খেয়ে বাড়িতে চলে আসল। জামাইকে জিজ্ঞেস করলাম বাবা! ছেড়ে দিল...
18/08/2024

লাল শাড়ী পরিয়ে মেয়েটাকে বিয়ে দিলাম মাত্র ১ সপ্তাহ। তারপর তালাক খেয়ে বাড়িতে চলে আসল। জামাইকে জিজ্ঞেস করলাম বাবা! ছেড়ে দিলা কেন? বলল, আপনার মেয়ে ভালোনা। মাথা নিচু করে নিলাম, কিছু বলতে পারলাম না।

৬মাস পর নতুন আরেক জায়গাতে বিয়ে দিলাম। জামাই অরেঞ্জ কালার শাড়ী দিয়ে বউ ঘরে তুলে নিল। ২০ দিনের মাথায় মেয়ে তালাক খেয়ে চলে আসল। জামাই বলল আপনার মেয়ে দেখতে সুন্দর হলেও ভালো মানুষ না। তাই রাখা সম্ভব না।

এবার ২বছর পর এক হুজুর ঠিক করে বিয়ের আয়োজন করলাম। হুজুর জামাই গোলাপি রংয়ের শাড়ী আনল। শাড়ীর উপরে পরিধানের জন্য বোরকাও আনল। মেয়েকে উঠিয়ে নিয়ে গেল। আমার মনটা খুব উৎফুল্ল ছিল। এবার মেয়েকে পর্দার সহিত নিয়ে গেছে। সংসার আর ভাঙ্গবেনা।

একদিন বিকেলে চা বিস্কুট খেতে বসেছি। অমনি হঠাৎ মেয়ে কান্না করতে করতে ঘরে ঢুকে বলল- বাবা! হুজুর আমাকে ৩ তালাক দিয়েছে। আমাকে নিয়ে আর সংসার করবেনা।

মহরের টাকা পরিশোধ করতে হুজুর জামাই আমার বাড়িতে আসল। টাকা দিয়ে গেল আর বলে গেল- আব্বাজান! একটা কথা বলি! বললাম- বলো। সে তখন বলল:

"লাল, অরেঞ্জ, গোলাপি আর বোরকা পরিয়ে মেয়েকে যত জনের কাছেই বিয়ে দেননা কেন সংসারে টিকবেনা। কারণ বউ আগেরটাই। স্বভাবও আগের মতই। শুদু শাড়ীটা পরিবর্তন। শাড়ী নয় স্বভাব বদলাতে বলেন সাংসারিক জীবনও বদলে যাবে।"

জামাইর কপালে চুমু দিয়ে বললাম- বাবা! এতদিন পর তুমি আমাকে সঠিক রাস্তাটা বলে দিলে। এবার মানুষ পরিবর্তনের ফিকির করবো আমি।

ফাও পেচালের শিক্ষাঃ
যে সকল পুলিশ ও প্রশাসনের স্বভাবই হল চাঁদাবাজি, ঘুষ, দুর্নীতি, জুলুম এবং হীন স্বার্থে মানুষ খুন করা সেসকল পুলিশ ও প্রশাসনের স্বভাব পরিবর্তনের জন্য কোনো উদ্যোগ না নিয়ে শুধু পোশাকের রং পরিবর্তন করার দ্বারা রাষ্ট্র পরিচালনার মত কাজে তারা বারবার অনৈতিকতা এবং অমানবিকতাই প্রকাশ করবে। সংসারের মত সমাজকে বারবার নষ্ট করবেই। তাই শুধু তাদের পোশাক নয়, আখলাক পরিবর্তনের উদ্যোগ নেয়া হোক ।

মত প্রকাশের স্বাধীন নাগরিক, বাংলাদেশ

ওদের জার্নিটা সিনেমাকে হার মানানোর মত ❤️
09/08/2024

ওদের জার্নিটা সিনেমাকে হার মানানোর মত ❤️

06/08/2024

সত্যি কি আমরা স্বাধীনতা অর্জন করতে পেরেছি?? আমরা ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন করেছি ঠিকই!! আমাদের বিবেকের পরিবর্তন করতে পারিনি!

05/08/2024

পিছনে পুলিশ আর সামনে স্বাধীনতা
কথাটা আজ সফল

ওরা আর পারবেনা আমাদের মুখের ভাষা কেরে নিতে
05/08/2024

ওরা আর পারবেনা আমাদের মুখের ভাষা কেরে নিতে

"এই যুবক আমাদের পিতাকে হত্যা করেছে। আমরা এর বিচার চাই।"দোষী যুবককে টেনে-হিঁচড়ে খলীফার দরবারে নিয়ে এসেছেন দুই ব্যক্তি। তা...
02/07/2024

"এই যুবক আমাদের পিতাকে হত্যা করেছে। আমরা এর বিচার চাই।"
দোষী যুবককে টেনে-হিঁচড়ে খলীফার দরবারে নিয়ে এসেছেন দুই ব্যক্তি। তারা তাদের পিতার হত্যার বিচার চান।

খলীফা হযরত উমর (রা) সেই যুবককে জিজ্ঞেস করলেন যে তার বিপক্ষে করা অভিযোগ সত্য কিনা। অভিযোগ স্বীকার করল যুবক। দোষী যুবক সেই ঘটনার বর্ণনা দিলঃ

"অনেক পরিশ্রমের কাজ করে আমি বিশ্রামের জন্য একটি খেজুর গাছের ছায়ায় বসলাম। ক্লান্ত শরীরে অল্প সময়েই ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম। ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার একমাত্র বাহন উটটি পাশে নেই। খুঁজতে খুঁজতে কিছু দূর গিয়ে পেলাম, তবে তা ছিল মৃত। অভিযোগকারী এই দুই ব্যক্তির বাবাকে আমার মৃত উটের পাশে পেলাম। সে আমার উটকে তার বাগানে প্রবেশের অপরাধে পাথর মেরে হত্যা করেছে। এই কারণে আমি হঠাৎ করে রাগান্বিত হয়ে পড়ি এবং তার সাথে তর্কাতর্কি করতে করতে এক পর্যায়ে মাথায় পাথর দিয়ে আঘাত করে ফেলি। ফলে সে সেইখানেই মারা যায়। যা একেবারেই অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে ঘটে গেছে। এর জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী।"

বাদী’রা জানালেন- "আমরা এর মৃত্যুদণ্ড চাই।" সব শুনে হযরত উমর (রা) অপরাধী যুবককে বললেন, "উট হত্যার বদলে তুমি একটা উট দাবি করতে পারতে, কিন্তু তুমি বৃদ্ধকে হত্যা করেছ। হত্যার বদলে হত্যা। এখন তোমাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে। তোমার কোন শেষ ইচ্ছা থাকলে বলতে পারো।" নওজোয়ান বললো, "আমার কাছে কিছু ঋণ ও অন্যের রাখা কিছু আমানত আছে। আমাকে যদি কিছু দিন সময় দিতেন, আমি বাড়ি গিয়ে আমানত ও ঋণগুলি পরিশোধ করে আসতাম।"

খলিফা হযরত উমর (রা) বললেন, "তোমাকে এভাবে একা ছেড়ে দিতে পারি না। যদি তোমার পক্ষ থেকে কাউকে জিম্মাদার রেখে যেতে পারো তবে তোমায় সাময়িক সময়ের জন্য যেতে দিতে পারি।“ নওজোয়ান বললো, "এখানে আমার কেউ নেই যে আমার জিম্মাদার হবে।" যুবকটি তখন নিরুপায় হয়ে দাঁড়িয়ে রইল।

এই সময় হঠাৎ মজলিসে উপস্থিত একজন সাহাবী হযরত আবু যর গিফারী (রা) দাঁড়িয়ে বললেন, "আমি হবো ঐ ব্যক্তির জামিনদার। তাকে যেতে দিন।" আবু যর গিফারীর (রা) এই উত্তরে সভায় উপস্থিত সবাই হতবাক। একে তো অপরিচিত ব্যক্তি, তার উপর হত্যার দন্ডপ্রাপ্ত আসামী! তার জামিনদার কেন হচ্ছেন আবু জর!
খলিফা বললেন, "আগামি শুক্রবার জুম্মা পর্যন্ত নওজোয়ানকে মুক্তি দেয়া হলো। জুম্মার আগে নওজোয়ান মদীনায় ফেরত না আসলে নওজোয়ানের বদলে আবু যরকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে।" মুক্তি পেয়ে নওজোয়ান ছুটলো মাইলের পর মাইল দূরে তার বাড়ির দিকে। আবু যর গিফারী (রা) চলে গেলেন নিজ বাড়িতে।

দেখতে দেখতে জুম্মাবার এসে গেল। নওজোয়ানের আসার কোনো খবর নেই। হযরত উমর (রা) রাষ্ট্রীয় পত্রবাহক পাঠিয়ে দিলেন আবু যর গিফারির (রা) কাছে। পত্রে লিখা, আজ শুক্রবার বাদ জুমা সেই যুবক যদি না আসে, আইন মোতাবেক আবু যর গিফারির মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হবে। আবু যর যেন সময় মত জুম্মার প্রস্তুতি নিয়ে মসজিদে নববীতে হাজির হন। খবর শুনে সারা মদীনায় থমথমে অবস্থা। একজন নিষ্পাপ সাহাবী আবু যর গিফারী আজ বিনা দোষে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবেন।
জুমার পর মদীনার সবাই মসজিদে নববীর সামনে হাজির। সবার চোখে পানি। কারণ দন্ডপ্রাপ্ত যুবক এখনো ফিরে আসেনি। জল্লাদ প্রস্তুত।

জীবনে কত জনের মৃত্যুদন্ড দিয়েছে তার হিসেব নেই। কিন্তু আজ কিছুতেই চোখের পানি আটকাতে পারছে না জল্লাদ। আবু যরের মত একজন সাহাবী সম্পূর্ণ বিনা দোষে আজ মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবেন, এটা মদীনার কেউ মেনে নিতে পারছেন না। এমনকি মৃত্যুদন্ডের আদেশ প্রদানকারী খলিফা উমর (রা) নিজেও চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। হৃদয় তাঁর ভারাক্রান্ত। তবু আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। কারো পরিবর্তনের হাত নেই। আবু যর (রা) তখনও নিশ্চিন্ত মনে হাঁসি মুখে দাঁড়িয়ে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত। জল্লাদ ধীর পায়ে আবু যর (রা) এর দিকে এগুচ্ছেন আর কাঁদছেন। আজ যেন জল্লাদের পা চলে না। পায়ে যেন কেউ পাথর বেঁধে রেখেছে।

এমন সময় এক সাহাবী উচ্চ স্বরে জল্লাদকে বলে উঠলেন, "হে জল্লাদ একটু থামো। মরুভুমির ধুলার ঝড় উঠিয়ে ঐ দেখ কে যেন আসছে। হতে পারে ঐটা নওজোয়ানের ঘোড়ার পদধুলি। একটু দেখে নাও।" ঘোড়াটি কাছে আসলে দেখা যায় সত্যিই এ সেই নওজোয়ান।

নওজোয়ান দ্রুত খলিফার সামনে এসে বললো, "আমীরুল মুমিনীন, মাফ করবেন। রাস্তায় যদি আমার ঘোড়া পায়ে ব্যথা না পেত, তবে যথা সময়েই আসতে পারতাম। বাড়িতে গিয়ে আমি একটুও দেরি করিনি। বাড়ি পৌঁছে গচ্ছিত আমানত ও ঋণ পরিশোধ করি। তারপর বাবা, মা এবং নববধুর কাছে সব খুলে বলে চিরবিদায় নিয়ে মৃত্যুর প্রস্তুতি নিয়ে মদীনার উদ্দেশ্যে রওনা দেই। এখন আমার জামিনদার ভাইকে ছেড়ে দিন আর আমাকে মৃত্যুদন্ড দিয়ে পবিত্র করুন। কেননা কেয়ামতের দিন আমি খুনি হিসেবে আল্লাহর সামনে দাঁড়াতে চাই না।"

আশেপাশের সবাই একেবারেই নীরব। চারিদিকে একদম থমথমে অবস্থা। সবাই হতবাক, কী হতে চলেছে! যুবকের পুনরায় ফিরে আসাটা অবাক করে দিলো সবাইকে।

খলিফা হযরত উমর (রা) যুবককে বললেন, "তুমি জানো তোমাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হবে, তারপরেও কেন ফিরে এলে?" উত্তরে সেই যুবক বলল- "আমি ফিরে এসেছি, কেউ যাতে বলতে না পারে, এক মুসলমানের বিপদে আরেক মুসলামান সাহায্য করতে এগিয়ে এসে নিজেই বিপদে পড়ে গেছিলো।"

এবার হযরত উমর (রা) হযরত আবু যর গিফারী (রা) কে জিজ্ঞেস করলেন, "আপনি কেন না চেনা সত্যেও এর জামিনদার হলেন?" উত্তরে হযরত আবু যর গিফারী (রা) বললেন, "পরবর্তিতে কেউ যেন বলতে না পারে, এক মুসলমান বিপদে পড়েছিলো, অথচ কেউ তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসেনি।"

এমন কথা শুনে, হঠাৎ বৃদ্ধের দুই সন্তানের মাঝে একজন বলে উঠল, "হে খলীফা, আপনি তাকে মুক্ত করে দিন। আমরা তার উপর করা অভিযোগ তুলে নিলাম।"

হযরত উমর (রা) বললেন, “কেন তাকে ক্ষমা করে দিচ্ছ?” তাদের এক ভাই বলে উঠলো, "কেউ যেন বলতে না পারে, এক মুসলমান অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল করে নিজেই স্বীকার করে ক্ষমা চাওয়ার পরেও অন্য মুসলমান তাকে ক্ষমা করেনি।"
[হায়াতুস সাহাবা-৮৪৪]

১০০% সত্যি হাদীস
02/07/2024

১০০% সত্যি হাদীস

Address

Chandpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when U-turn posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share