RJ Rozi

RJ Rozi Please follow my page❤️🌷
(2)

23/04/2025

জীবন বদলে দেওয়ার মতো শেখ সাদীর ১৫ টি বিখ্যাত উপদেশ।

ফার্সি গদ্যের জনক মহাকবি শেখ সাদি দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাভাষী পাঠকের কাছে অতি প্রিয় কবি। শুধু বাঙালিই নয় বিশ্বজুড়ে তিনি অত্যন্ত সমাদৃত।

তার ১৫ টি বিখ্যাত উপদেশ যা কিনা আপনার জীবনকে বদলে দিবে।

১. তিন জনের নিকট কখনো গোপন কথা বলিও না- (ক) স্ত্রী লো'ক. (খ) জ্ঞানহীন মূ*র্খ. (গ) শ*ত্রু।

২. অ*কৃত*জ্ঞ মানুষের চেয়ে কৃতজ্ঞ কু*কুর শ্রেয়।

৩. আমি আল্লাহকে সবচেয়ে বেশী ভ*য় পাই, তার পরেই ভয় পাই সেই মানুষকে যে আল্লাহকে মোটেই ভ*য় পায় না।

৪. এমনভাবে জীবনযাপন করে যেন কখনো ম*রতে হবে না, আবার এমনভাবে ম*রে যায় যেন কখনো বেঁচেই ছিল না।

৫. হিং*স্র বাঘের উপর দয়া করা নি*রীহ হরিণের উপর জু*লুম করার নামান্তর।

৬. যে সৎ, নি*ন্দা তার কোন অ*নিষ্ঠ করতে পারে না।

৭. প্রতাপশালী লোককে সবাই ভ*য় পায় কিন্তু শ্রদ্ধা করে না।

৮. দেয়ালের সম্মুখে দাঁড়িয়ে কথা বলার সময় স*তর্ক হয়ে কথা বলো, কারন তুমি জান না দেয়ালের পেছনে কে কান পেতে দাঁড়িয়ে আছে।

৯. মুখের কথা হচ্ছে থু*থুর মত, যা একবার মুখ থেকে ফেলে দিলে আর ভিতরে নেওয়া সম্ভব নয়। তাই কথা বলার সময় খুব চিন্তা করে বলা উচিত।

১০. ম*ন্দ লোকের সঙ্গে যার উঠা বসা, সে কখনো কল্যানের মুখ দেখবে না।

১১. দুই শ*ত্রুর মধ্যে এমন ভাবে কথাবার্তা বল, তারা পরস্পরে মিলে গেলেও যেন তোমাকে ল*জ্জিত হতে না হয়।

১২. বাঘ না খেয়ে মরলেও কু*কুরের মতো উচ্ছিষ্ট মুখে তুলে না।

১৩. ইহ- পরকালে যাহা আবশ্যক তাহা যৌবনে সংগ্রহ করিও|

১৪. কোন কাজেই প্রমাণ ছাড়া বিশ্বাস করিও না|

১৫. অজ্ঞের পক্ষে নীরবতাই হচ্ছে সবচেয়ে উত্তম পন্থা। এটা যদি সবাই জানত তাহলে কেউ অজ্ঞ হত না।

সংগৃহীত"

23/04/2025

কবিরা গুনাহ:

১. শিরক
২. কাউকে হত্যা
৩. যাদু
৪. নামাজ না পড়া
৫. জাকাত না দেওয়া
৬. রমজানে রোজা না রাখা
৭. সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও হজ না করা
৮. বাবা-মাকে অবাধ্যতা
৯. আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন
১০. ব্যভিচার
১১. সমকামিতা
১২. সুদ
১৩. ইয়াতিমের সম্পদ আত্মসাৎ
১৪. আল্লাহ ও রসুলের নামে মিথ্যা বলা
১৫. জিহাদ থেকে পলায়ন
১৬. নিজের কওমকে ধোঁকা দেওয়া
১৭. অহংকার
১৮. মিথ্যা সাক্ষ্য
১৯. মদপান
২০. জুয়া
২১. চরিত্রবান নারীকে অপবাদ
২২. গনিমতের মাল চুরি
২৩. চুরি
২৪. ডাকাতি
২৫. মিথ্যা কসম
২৬. জুলুম করা
২৭. হারাম উপার্জন
২৮. অন্যের সম্পদ জবরদখল
২৯. আত্মহত্যা
৩০. বারবার মিথ্যা
৩১. ভুল বিচার
৩২. ঘুষ নেওয়া-দেওয়া
৩৩. পুরুষের নারীসুলভ আচরণ/নারীর পুরুষসুলভ আচরণ
৩৪. ব্যভিচারিণী মহিলাকে (তাওবা ও ইদ্দত ছাড়া) বিয়ে করা
৩৫. হিলালা উদ্দেশ্যে বিবাহ
৩৬. পেশাব থেকে না বাঁচা
৩৭. বড়াই করা
৩৮. দ্বীনের জ্ঞান গোপন করা
৩৯. বিশ্বাসঘাতকতা
৪০. উপকারের প্রতিদান না দেওয়া
৪১. আল্লাহর বিধান অস্বীকার
৪২. গোপনে কারো কথা শোনা
৪৩. গীবত
৪৪. বদদোয়া
৪৫. চুক্তিভঙ্গ
৪৬. গণনা দেখে ভাগ্য বিশ্বাস
৪৭. স্ত্রীর সঙ্গে দুর্ব্যবহার
৪৮. মূর্তি বানানো বা আঁকা
৪৯. বিপদে কাপড় ছেঁড়া বা বিলাপ করা
৫০. অল্প উন্নতি বা ক্ষমতা পেয়ে অন্যকে অবিচার করা
৫১. স্ত্রীর উপর, দাস বা পশুর উপর জুলুম
৫২. প্রতিবেশীকে কষ্ট দেওয়া
৫৩. মুসলমানদের নামে কুৎসা রটানো
৫৪. অপমান করা, অশালীন ব্যবহার
৫৫. গর্বভরে টাখনার নিচে কাপড় পরা
৫৬. নারীর সাজসজ্জা পুরুষের জন্য গ্রহণ
৫৭. দাস পালিয়ে যাওয়া
৫৮. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে পশু জবাই
৫৯. কাউকে এমন বাবার সাথে সম্পর্ক দেওয়া, যার সঙ্গে প্রকৃত সম্পর্ক নেই
৬০. উত্তেজনায় ঝগড়া বা যুক্তি ছাড়াই তর্ক
৬১. অতিরিক্ত পানি আটকে রাখা
৬২. ওজনে বা মাপে কম দেওয়া
৬৩. আল্লাহর শাস্তিকে ভয় না করা
৬৪. আল্লাহর নেক বান্দাকে অপবাদ
৬৫. জামাতে নামাজ না পড়া (অকারণে)
৬৬. জুমার নামাজ ছাড়া
৬৭. ওয়ারিশের হক জোর করে নিয়ে নেওয়া
৬৮. প্রতারণা ও ফিতনা সৃষ্টি
৬৯. গোপনে মুসলমানদের শত্রুদের সহায়তা
৭০. সাহাবিদের নামে কটূক্তি

আরও কবিরা গুনাহ:

১. বিপরীত লিঙ্গের প্রতি কামনার দৃষ্টি
২. স্ত্রীর পায়ুপথে যৌন সম্পর্ক
৩. অস্ত্র দেখিয়ে ভয় দেখানো
৪. অপ্রয়োজনে তালাক চাওয়া
৫. তাবিজ-কবচ ঝুলানো
৬. পরীক্ষায় নকল করা
৭. মৃত ব্যক্তির জন্য চিৎকার করে কান্না করা

12/04/2025

ঘোষণাপত্র ও অঙ্গীকারনামা
March for Gaza | ঢাকা | ২০২৫

বিসমিল্লাহির রাহমানীর রাহীম
আল্লাহর নামে শুরু করছি
যিনি পরাক্রমশালী, যিনি ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠাকারী,
যিনি মজলুমের পাশে থাকেন, আর জালেমের পরিণতি নির্ধারণ করেন।

আজ আমরা, বাংলাদেশের জনতা—যারা জুলুমের ইতিহাস জানি, প্রতিবাদের চেতনা ধারণ করি—সমবেত হয়েছি গাজার মৃত্যুভয়হীন জনগণের পাশে দাঁড়াতে। আজকের এই সমাবেশ কেবল প্রতিবাদ নয়, এটি ইতিহাসের সামনে দেওয়া আমাদের জবাব, একটি অঙ্গীকার, একটি শপথ।

এই পদযাত্রা ও গণজমায়েত থেকে আজ আমরা চারটি স্তরে আমাদের দাবিসমূহ উপস্থাপন করব-

আমাদের প্রথম দাবিগুলো জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি

যেহেতু—জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সকল জাতির অধিকার রক্ষার, দখলদারিত্ব ও গণহত্যা রোধের সংকল্প প্রকাশ করে;
এবং—আমরা দেখেছি, গাযায় প্রতিদিন যে রক্তপাত, যে ধ্বংস চলছে, তা কোনো একক সরকারের ব্যর্থতা নয়—বরং এটি একটি আন্তর্জাতিক ব্যর্থতার ফল;
এবং—এই ব্যর্থতা শুধু নীরবতার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়—বরং পশ্চিমা শক্তিবলয়ের অনেক রাষ্ট্র সরাসরি দখলদার ইজরায়েলকে অস্ত্র, অর্থ ও কূটনৈতিক সহায়তা দিয়ে এই গণহত্যাকে দীর্ঘস্থায়ী করেছে;
এবং—এই বিশ্বব্যবস্থা দখলদার ইজরায়েলকে প্রশ্নবিদ্ধ না করে বরং রক্ষা করার প্রতিযোগিতায় নেমেছে;

সেহেতু—আমরা জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি জোরালো দাবি জানাচ্ছি:

১। জায়নবাদী ইজরায়েলের গণহত্যার বিচার আন্তর্জাতিক আদালতে নিশ্চিত করতে হবে;
২। যুদ্ধবিরতি নয়—গণহত্যা বন্ধে কার্যকর ও সম্মিলিত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে;
৩। ১৯৬৭ সালের পূর্ববর্তী ভূমি ফিরিয়ে দেয়ার জন্য বাধ্যবাধকতা তৈরি করতে হবে;
৪। পূর্ব জেরুজালেমকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের রাজধানী হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি দিতে হবে;
৫। ফিলিস্তিনিদের আত্মনিয়ন্ত্রণ, নিরাপত্তা, এবং রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার পথ উন্মুক্ত করতে হবে;

কারণ—এই মুহূর্তে বিশ্বব্যবস্থা যে ন্যায়ের মুখোশ পরে আছে,
গাযার ধ্বংসস্তূপে সেই মুখোশ খসে পড়েছে।

আমাদের দ্বিতীয় দাবিগুলো মুসলিম উম্মাহর নেতৃবৃন্দের প্রতি।

যেহেতু—আমরা বিশ্বাস করি, ফিলিস্তিন কেবল একটি ভূখণ্ড নয়—এটি মুসলিম উম্মাহর আত্মপরিচয়ের অংশ;
এবং—গাযা এখন কেবল একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত শহর নয়—এটি আমাদের সম্মিলিত ব্যর্থতার বেদনাদায়ক প্রতিচ্ছবি;
এবং—উম্মাহর প্রতিটি সদস্য, প্রতিটি রাষ্ট্র, এবং প্রতিটি নেতৃত্বের উপর অর্পিত সেই আমানত—যা আল্লাহ প্রদত্ত ভ্রাতৃত্ব ও দায়িত্বের সূত্রে আবদ্ধ;
এবং—ইজরায়েল একটি অবৈধ, দখলদার, গণহত্যাকারী রাষ্ট্র—যা মুসলিমদের প্রথম কিবলা ও একটি পুরো জনগোষ্ঠীর অস্তিত্ব নিশ্চিহ্ন করতে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে;
এবং—ভারতের হিন্দুত্ববাদ আজ এই অঞ্চলে জায়নবাদী প্রকল্পের প্রতিনিধিতে পরিণত হয়েছে—মুসলমানদের বিরুদ্ধে সুপরিকল্পিত দমন-নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে;
এবং—ভারতে সম্প্রতি ওয়াকফ সম্পত্তি আইনে হস্তক্ষেপের মাধ্যমে মুসলিমদের ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক অধিকার হরণ করা হয়েছে—যা উম্মাহর জন্য একটি স্পষ্ট সতর্কবার্তা;

সেহেতু—আমরা মুসলিম বিশ্বের সরকার ও ওআইসি’র মত মুসলিম উম্মাহর প্রতিনিধিত্বকারী সংগঠনগুলোর নিকট দৃঢ়ভাবে আহ্বান জানাই:

১। ইজরায়েলের সাথে অর্থনৈতিক, সামরিক ও কূটনৈতিক সকল সম্পর্ক অবিলম্বে ছিন্ন করতে হবে;
২। জায়নবাদী রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বাণিজ্যিক অবরোধ ও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে হবে;
৩। গাযার মজলুম জনগণের পাশে চিকিৎসা, খাদ্য, আবাসন ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সহ সর্বাত্মক সহযোগিতা নিয়ে দাঁড়াতে হবে;
৪। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ইজরায়েলকে এক ঘরে করতে সক্রিয় কূটনৈতিক অভিযান শুরু করতে হবে;
৫। জায়নবাদের দোসর ভারতের হিন্দুত্ববাদী শাসনের অধীনে মুসলিমদের অধিকার হরণ, বিশেষ করে ওয়াকফ আইনে হস্তক্ষেপের মতো রাষ্ট্রীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ওআইসি ও মুসলিম রাষ্ট্রগুলোকে দৃঢ় প্রতিবাদ ও কার্যকর কূটনৈতিক অবস্থান নিতে হবে;

কারণ—গাযার রক্ত প্রবাহে আমরা লজ্জিত হওয়ার আগেই, গাযার পাশে দাঁড়ানোই উম্মাহর জন্য সম্মানের একমাত্র পথ।
এবং—যে নেতৃত্ব আজ নিরব, কাল ইতিহাসের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে বাধ্য হবে।

আমাদের তৃতীয় দাবিগুলো বাংলাদেশ সরকারের প্রতি-

যেহেতু—বাংলাদেশ একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র, যার স্বাধীনতা সংগ্রামের ভিত্তিতেই নিহিত রয়েছে অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের চেতনা;
এবং—আমরা বিশ্বাস করি, ফিলিস্তিনের প্রশ্নে বাংলাদেশ কেবল মানবতার নয়—ঈমানের পক্ষেও এক ঐতিহাসিক অবস্থানে আছে;
এবং—একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে সরকারের দায়িত্ব, জনগণের ঈমানি ও নৈতিক আকাঙ্ক্ষার প্রতি শ্রদ্ধা রাখা;
এবং—বাংলাদেশের জনগণ গাযার পাশে থাকার অঙ্গীকার করেছে, তাই রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে নিরবতা এই জনআকাঙ্ক্ষার প্রতি অবজ্ঞার শামিল;

সেহেতু—আমরা বাংলাদেশের সরকারের প্রতি দৃঢ়ভাবে আহ্বান জানাই:

১। বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘Except Israel’ শর্ত পুনর্বহাল করতে হবে এবং ইজরায়েলকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি না দেওয়ার অবস্থান আরও সুস্পষ্টভাবে প্রকাশ করতে হবে;
২। সরকারের ইসরায়েলি কোন প্রতিষ্ঠানের সাথে যত চুক্তি হয়েছে, তা বাতিল করতে হবে;
৩। রাষ্ট্রীয়ভাবে গাজায় ত্রাণ ও চিকিৎসা সহায়তা পাঠানোর কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে;
৪। সকল সরকারি প্রতিষ্ঠানে এবং আমদানি নীতিতে জায়নবাদী কোম্পানির পণ্য বর্জনের নির্দেশনা দিতে হবে;
৫। জায়নবাদের দোসর ভারতের হিন্দুত্ববাদী সরকারের অধীনে মুসলিম ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর চলমান নির্যাতনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিবাদ জানাতে হবে, যেহেতু হিন্দুত্ববাদ আজ শুধু একটি স্থানীয় মতবাদ নয়—বরং আন্তর্জাতিক জায়নিস্ট ব্লকের অন্যতম দোসর;
৬। পাঠ্যবই ও শিক্ষা নীতিতে আল-আকসা, ফিলিস্তিন, এবং মুসলিমদের সংগ্রামী ইতিহাসকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে—
যাতে ভবিষ্যৎ মুসলিম প্রজন্ম নিজেদের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও আত্মপরিচয় নিয়ে গড়ে ওঠে।

কারণ—রাষ্ট্র কেবল সীমানা নয়, রাষ্ট্র এক আমানত।
আর এই আমানত রক্ষা করতে না পারলে ইতিহাস কাউকেই ক্ষমা করে না।

আমাদের সর্বশেষ দাবিগুলো নিজেদের প্রটি যা মূলত একটি অঙ্গীকারনামা

যেহেতু—আমরা বিশ্বাস করি, আল-কুদস কেবল একটি শহর নয়—এটি ঈমানের অংশ;
এবং—আমরা জানি, বাইতুল মাকদিসের মুক্তি অন্য কারো হাতে নয়—আমাদেরই কোন প্রজন্মের হাতে তা লেখা হবে;
এবং—আমরা বুঝি, জায়নবাদের প্রতিষ্ঠা মূলত আমাদের নিজেদের আত্মবিস্মৃতির ফল;
এবং—আজ যদি আমরা প্রস্তুত না হই, তাহলে আল্লাহ না করুন কাল আমাদের সন্তানেরা হয়তো এমন এক বাংলাদেশ পাবে—যেখানে হিন্দুত্ববাদ ও জায়নবাদ একত্রে নতুন গাজা তৈরি করবে;
এবং—গাযা আমাদের জন্য এক আয়না—যেখানে আমরা দেখতে পাই, কীভাবে বিশ্বাসী হওয়া মানে কেবল বেঁচে থাকা নয়, সংগ্রামে দৃঢ় থাকা;
সেহেতু—আমরা এই মাটির মানুষ, এই মুসলিম ভূখণ্ডের নাগরিক, এই কওমের সন্তান এবং সর্বোপরি মুসলিম উম্মাহর সদস্য—একটি অঙ্গীকার করছি:
১। আমরা সকলে স্বতঃস্ফূর্তভাবে বয়কট করবো—প্রত্যেক সেই পণ্য, কোম্পানি ও শক্তিকে যারা ইজরায়েলের দখলদারিত্বকে টিকিয়ে রাখে;
২। আমরা আমাদের সমাজ এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে প্রস্তুত করবো—যারা ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহর সকল প্রতীক ও নিদর্শনকে সংরক্ষণ ও পুনরুদ্ধার করবে, ইন শা আল্লাহ;
৩। আমরা আমাদের সন্তানদের এমনভাবে গড়ে তুলবো—যারা নিজেদের আদর্শ ও ভূখণ্ড রক্ষায় জান ও মালের সর্বোচ্চ ত্যাগে প্রস্তুত থাকবে;
৪। আমরা বিভাজিত হবো না—কারণ আমরা জানি, বিভক্ত জনগণকে দখল করতে দেরি হয় না।
আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকবো, যাতে এই বাংলাদেশ কখনো কোনো হিন্দুত্ববাদী প্রকল্পের পরবর্তী গাজায় পরিণত না হয়।
আমরা শুরু করবো নিজেদের ঘর থেকে—ভাষা, ইতিহাস, শিক্ষা, সংস্কৃতি, অর্থনীতি, সমাজ—সবখানে এই অঙ্গীকারের ছাপ রেখে।

আমরা মনে রাখবো:
গাযার শহীদরা কেবল আমাদের দো‘আ চান না—তাঁরা আমাদের প্রস্তুতি চান।

শেষকথাঃ

শান্তি বর্ষিত হোক গাযার সম্মানিত অধিবাসীদের উপর—তাঁদের উপর,
যাঁরা নজিরবিহীন সবর করেছেন, যাঁরা অবিচল ঈমানের প্রমাণ দিয়েছেন।
যাঁরা ধ্বংসস্তূপের মাঝেও প্রতিরোধের আগুন জ্বেলেছেন
বিশ্বের নীরবতা ও উদাসীনতার যন্ত্রণা হাসিমুখে বুকের মাঝে ধারণ করেছেন।
শান্তি বর্ষিত হোক তাদের উপর, যাঁরা নাম রেখে গেছেন ইজ্জতের খতিয়ানে—

শান্তি বর্ষিত হোক হিন্দ রজব, রীম এবং ফাদি আবু সালেহ সহ সকল শহীদেরর উপর, যাঁদের রক্ত দ্বারা গাজার পবিত্রভূমি আরো পবিত্র হয়েছে, যাঁদের চোখে ছিল প্রতিরোধের অগ্নিশিখা।
শান্তি বর্ষিত হোক বাইতুল মাকদিসের গর্বিত অধিবাসীদের উপর, যাঁদের হৃদয়ে এখনো ধ্বনিত হয় ‘আল-কুদস লানা’, আল কুদস আমাদের!

গাজার জনগণকে অভিনন্দন—

আপনারা ঈমান, সবর আর কুরবানীর মহাকাব্য রচনা করেছেন।
দুনিয়াকে দেখিয়েছেন—ঈমান আর তাওয়াক্কুলের শক্তি
আমরা, বাংলাদেশের মানুষ—শাহ জালাল আর শরীয়াতুল্লাহর ভূমি থেকে দাঁড়িয়ে, আপনাদের সালাম জানাই,
আপনাদের শহীদদের প্রতি ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা জানাই,
আর আমাদের কণ্ঠে উচ্চারিত হয় এই দো‘আ—
হে আল্লাহ, গাজার এই সাহসী জনপদকে তুমি সেই পাথর বানিয়ে দাও,
যার উপর গিয়ে ভেঙে পড়বে জায়োনিস্টদের সব ষড়যন্ত্র।

বাংলাদেশের সর্বস্তরের জনগণের পক্ষে,
প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট, বাংলাদেশ।

11/04/2025

আগামীকাল শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে নফল রমাদান কম্বো সপ্তাহ
যারা এখনো শাওয়াল মাসের ৬ রোজা শুরু করেননি, তারা আগামীকাল থেকে রাখা শুরু করে দিন ইনশাআল্লাহ্।

🔹 শনিবার — শাওয়াল মাসের ৬ রোজা + আইয়ামে বীজের রোজা
🔹 রবিবার — শাওয়াল মাসের ৬ রোজা + আইয়ামে বীজের রোজা
🔹 সোমবার — শাওয়াল মাসের ৬ রোজা + আইয়ামে বীজের রোজা + সাপ্তাহিক নফল রোজা
🔹 মঙ্গলবার — শাওয়াল মাসের ৬ রোজা
🔹 বুধবার — শাওয়াল মাসের ৬ রোজা
🔹 বৃহঃবার — শাওয়াল মাসের ৬ রোজা + সাপ্তাহিক নফল রোজা

এই ৬ দিন রোজা রাখলে, শাওয়াল মাসের ৬ রোজার পাশাপাশি আইয়ামে বীজের রোজা এবং সাপ্তাহিক নফল রোজা রাখাও হয়ে যাবে।

উল্লেখ্য, শাওয়াল মাসের ৬ রোজা টানা রাখতে হবে, এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। গ্যাপ দিয়ে দিয়েও রাখতে পারবেন ইনশাআল্লাহ্।

— মাহমুদুল হাছান

11/04/2025

নবী স. বলেছেন,
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: وَيْلٌ لِلْعَرَبِ مِنْ شَرٍّ قَدِ اقْتَرَبَ، أَفْلَحَ مَنْ كَفَّ يَدَهُ
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আরববাসীদের জন্য আফ'সোস! কেননা তাদের উপর অক'ল্যাণ ঘ'নিয়ে এসেছে। যে ব্যক্তি তা থেকে হাত গু'টিয়ে রাখবে, সে সফল হবে।
সুনান আবু দাউদ হাদিস নং ৪২৪৯, হাদীস নং: ৪২০১আন্তর্জাতিক নং: ৪২৪৯ - ৪২৫০; মিশকাতুল মাসাবীহ হাদীস নং: ৫৪০৪, মুসনাদে আহমাদ (উর্দু) হাদীস নং: ৯৩১৪
হাদিসের মান: সহিহ

10/04/2025

হে আল্লাহ! আপনি আমাদেরকে শিরকমুক্ত আমল এবং হিংসা-বিদ্বেষমুক্ত অন্তর দান করুন। দয়া করে আমাদেরকে ক্ষমাপ্রাপ্তদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে দিন।

10/04/2025

🔘গুরুত্বপূর্ণ ৪টি নফল নামাজ ও তার ফজিলতঃ

১।তাহাজ্জুদ
২।ইশরাক ৩।চাশত ৪।যাওয়াল

♦️ তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম ও তার ফজীলতঃ

নফল নামাযসমুহের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে তাহাজ্জুদ নামায।
পাঁচ ওয়াক্ত নামায ফরজ হওয়ার পূর্বে এ নামায ফরজ ছিলো। পরবর্তীতে তা নফল গণ্য হয়।

এ নামায সম্পর্কে নবী কারীম (সা.) ইরশাদ করেন,
"ফরজ নামাযের পর শ্রেষ্ঠ নামায হলো রাতের নামায (তাহাজ্জুদ)।" (জামি তিরমিযী, ১: ৯৯)

শেষ রাতে ত্রিপ্রহরের সময় (সাহরীর সময়) থেকে সুবহে সাদিকের পূর্ব পর্যন্ত এ নামাযের সময়।
তবে দিনের কঠোর পরিশ্রমে যাদের শেষ রাতে ওঠা অনিশ্চিত হয়, তারা ইশার পর ঘুমানোর পূর্বে তাহাজ্জুদের নিয়তে ২/৪ রাকআত নামায পড়ে নিতে পারেন। এরপর সম্ভব হলে আবার শেষ রাতে ওঠে তাহাজ্জুদ পড়বেন। আর তখন না ওঠতে পারলে প্রথম রাত্রির সেই নামাযের কারণে তাহাজ্জুদের ফজীলত থেকে একেবারে মাহরূম হবেন না আশাকরি।

♦️ ইশরাক নামাজের নিয়ম ও তার ফজীলতঃ

ফজরের নামায পড়ার পর দুনিয়ার কাজকর্ম ও কথাবার্তা থেকে বিরত থেকে সূর্য ওঠা পর্যন্ত স্বীয় নামাযের জায়গায় বা (পুরুষগণ) মসজিদে অন্যকোন জায়গায় বসে কুরআন তিলাওয়াত, যিকির-আযকার তাসবীহ-তাহলীল ইত্যাদিতে লিপ্ত থাকবেন।
অতঃপর সূর্যোদয়ের ১২/১৩ মিনিট পর সূর্য একটু উপরে উঠলে তখন ইশরাকের সময় হয়। ঐ সময় দুই রাক‘আত ইশরাকের নামায পড়লে এক হজ্ব ও এক উমরার সমান ছাওয়াব লাভ হবে বলে হাদীসে রয়েছে। (জামে তিরমিযী ১: ১৩০) এতব্যতীত আরো দুই রাক‘আতসহ মোট চার রাক‘আত পড়লে আল্লাহ তা‘আলা সন্ধ্যা পর্যন্ত তার এদিনের সকল কাজের জিম্মাদার হয়ে যান বলে অপর হাদীসে উল্লেখ আছে। (জামি তিরমিযী, ১: ১০৮)

অবশ্য যদি কেউ ফজরের নামাযের পর দুনিয়াবী কাজে লিপ্ত হয়ে যায় এবং সূর্য ওঠার পর ইশরাক পড়ে, তাও জায়িয আছে।
এতেও ইশরাক আদায় হবে।

♦️ চাশত নামাজের নিয়ম ও তার ফজীলতঃ

সূর্য যখন আকাশে এক চতুর্থাংশ ওপরে উঠে এবং সূর্যের তাপ প্রখর হয়, তখন থেকে দ্বিপ্রহরের আগ পর্যন্ত (৯টা থেকে ১১টার মধ্যে) চাশতের সময়।
তখন দুই, চার বা আট রাক‘আত নামায পড়বেন। একে চাশতের নামায বলে।

হাদীস শরীফে আছে- চাশতের দুই রাক‘আত নামাযে শরীরের সর্বমোট ৩৬০টি জোড়ার সদকা আদায় হয়ে যায় এবং সমুদ্রের ফেনার সমান গুনাহ (সগীরা) হলেও মাফ হয়ে যায়।

অপর হাদীসে আছে- তার জন্য জান্নাতে একটি বালাখানা তৈরী করা হয়। এছাড়াও হাদীসে চাশতের নামাযের আরো অনেক ফজীলত বর্ণিত হয়েছে।

♦️ যাওয়াল নামাজে নিয়ম ও তার ফজিলতঃ

'যাওয়ালের নামায' নামে একটি ফজীলতপুর্ণ নফল নামায রয়েছে।
এ নামায দুপুরে সূর্য পশ্চিম দিকে ঢলে পড়ার সাথে সাথে আদায় করতে হয়।

যেমন, নামাযের স্থায়ী সময়সূচি ক্যালেন্ডারে যোহরের যে শুরু ওয়াক্ত দেয়া হয়, সেটাই সূর্য ঢলার সময়।
সেই সময় হওয়ার সাথে সাথে যাওয়ালের নামায হিসেবে চার রাক'আত নফল নামায পড়তে হয়। এ সমযের নামাযের ফজীলত হলো, এ সময় আল্লাহ তা'আলা আসমানের সব দরজা খুলে দেন এবং আছানীর সাথে সব ইবাদত-বন্দেগী ও দু’আ কবুল হয়। (জামে তিরমিযী, হাদীস নং ৪৭৮)

♦️ নিয়ত কি এবং কিভাবে করতে হবে?

নিয়ত অর্থ হচ্ছে “কোন কাজ করতে ইচ্ছা করা” বা “সংকল্প করা”।
নিয়ত করতে হবে অন্তরে, মুখে উচ্চারণ করে না। এর জন্য কোনো দুয়া পড়তে হবেনা বা মুখে কোনো কিছু বলতে হবেনা। নামায পড়ার জন্য আপনি কোন ওয়াক্তের কত রাকাত কি নামায (ফরয/সুন্নত/নফল) পড়ছেন অন্তরে শুধুমাত্র এই ধারণা বা ইচ্ছা থাকলেই নিয়ত করা হয়ে যাবে। প্রত্যেক কাজের শুরুতে এইরকম অন্তরে নিয়ত করে নেওয়া “ফরয”।

আল্লাহ আমাদের কে সহিহভাবে আমলগুলো করার তৌফিক দিন, আমিন।

10/04/2025

⏰ শাওয়াল মাস⏰

1.ঈদের পর দিন থেকে ২৮ এপ্রিলের মধ‍্যে যে কোন দিন শাওয়াল মাসের ৬ টি রোযা রাখতে পারবেন।

2. যাদের কাযা রোযা আছে তা দ্রুত আদায় করে নিবেন।

3. সোমবার ও বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক সুন্নাত রোযা।

4. ১৩,১৪,১৫ শাওয়াল আইয়ামে বীযের সুন্নাত রোযা। (12,13,14 এপ্রিল

🔸যে দিন রোযা রাখতে হয় তার আগের দিন রাতে সাহরি খেতে হয়।

❌আযান পর্যন্ত বা ফজরের ওয়াক্তে সাহরি খাওয়া যাবে না। খেলে রোযা হবে না। সাহরি না খেয়েও রোযা রাখা যায়। তবে উত্তম না। সাহরি খাওয়া সুন্নাত ও অনেক বরকতের। সাহরির শেষ সময় জেনে নিবেন ইনশাআল্লাহ।🚫

09/04/2025

১🇦🇪 ২🇪🇭 ৩🇯🇴 ৪🇰🇼 ৫🇵🇸 ৬🇸🇩
আগে চিনে তারপর প্রোফাইল পিক বা স্টোরি তে দিন। বলুন তো কত নাম্বার টা ফিলিস্তিন এর পতাকা??

09/04/2025

আপনার মৃত্যু অবশ্যই কোন না কোন সালাতের ওয়াক্তের পরেই হবে। হয়তো ফজরের পর, বা যোহরের পর, অথবা আসরের পর, কিংবা মাগরিবের পর, নতুবা এশার পর।

অতএব, সিদ্ধান্ত নিন- বেনামাজী হিসেবে দুনিয়া ছেড়ে যাবেন নাকি নামাজের সাথে!

09/04/2025

ইমাম মাহদী আসার আগে যে বিষয়গুলো ঘটবে
কিয়ামতের পূর্বে ইমাম মাহদীর আবির্ভাব পর্যন্ত সংঘটিত হবে এমন প্রধান আলামতসমূহ:
⛔ আলেমদের মৃত্যু ও দ্বীনি জ্ঞান কমে যাবে। (সহীহ বুখারী, ৭০৬৮)

⛔ যিনা-ব্যাভিচার, মাদক ও সুদ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়বে। (সহীহ বুখারী, ২২০৬)

⛔ অযোগ্য ব্যক্তিরা নেতৃত্ব দেবে। (সহীহ বুখারী, ৬১৩১)

⛔ নদী ফোরাত শুকিয়ে যাবে এবং সোনার পাহাড় প্রকাশ হবে। (সহীহ মুসলিম, ২৮৯৪)

⛔ ভূমিধ্বস বেড়ে যাবে। (সহীহ বুখারী, ৩২০৬)

⛔ তীব্র খরা ও খাদ্য সংকট দেখা দেবে। (সহীহ বুখারী, ৭০৬৫)

⛔ মালাহিম (মহাযুদ্ধ): মুসলিম ও রোমান (পশ্চিমা) শক্তির মধ্যে বড় যুদ্ধ হবে। (সহীহ মুসলিম, ২৮৯৭)

⛔ সুফিয়ানি বাহিনীর উত্থান: শাম (সিরিয়া) অঞ্চল থেকে এক জালিম শাসকের আবির্ভাব হবে। (সুনান আবু দাউদ, ৪২৮৪)

⛔ ব্যাপক রক্তপাত: মানুষ হত্যা ও ফিতনায় জড়িয়ে পড়বে। (সুনান ইবনে মাজাহ, ৪০৪১)
এগুলো সবই কেয়ামতের আলামত। সহীহ হাদীসের আলোকে।

07/04/2025

বাংলাদেশের মার্কেটে ইজ*রাইলি কিছু কমন প্রোডাক্ট/তাদেরকে ফান্ডিং করা কোম্পানির প্রোডাক্ট:

ড্রিংক্স:
🔶 কোকাকোলা(coca cola)
🔶পেপসি (pepsi)
🔶 স্প্রাইট (sprite)
🔶ফান্তা ( Fanta)
🔶7up
🔶Aquqfina

রেগুলার র‍্যান্ডম প্রোডাক্ট:
🔶ম্যাগি নুডুলস (Maggi)
🔶কিটক্যাট (Kitkat)
🔶KFC
🔶Nestle,nescafe
🔶Pizzahub
🔶Oral-B (paste)
🔶মেডজুল খেজুরের কিছু বাজার

টেকনোলজি:
🔶নোকিয়া (Nokia)
🔶HP(laptop)
🔶Motorola(mobile)
🔶Intel
🔶Siemens

কসমেটিক এন্ড এপারেলস:
🔶লরিয়াল(LOREAL)
🔶Victoria's Secret
🔶John n Johnson
🔶Garnier
🔶Pantene
🔶Rexona
🔶Head n Shoulder
🔶Kelvin n klein
🔶Hugo boss
🔶Axe
🔶Dior
🔶Dove
🔶Lux
🔶GAP
🔶Puma
🔶Unilever

চ্যানেল:
🔶20th century fox
🔶CNN
🔶National Geographu
🔶Star(Tv channel)
🔶Sky
🔶Disnep

কপি পেস্ট করে ছড়িয়ে দিন এবং বাদ পড়া প্রোডাক্ট এড করতে পারেন..

এতদিন যা হইছে,এখন থেকে সর্বোচ্চ বয়কট অব্যাহত থাকবে।
রিমেম্বার দা কোড: ৮৭১,৭২৯

Collected

Address

Haimchar, Chandpur
Chandpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when RJ Rozi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category