https://www.facebook.com/Marjahanislam8?mibextid=ZbWKwL

Marjahan & Sojib, Char Laksmipur (2025)

04/08/2025

Amin🤲

02/06/2025

Happy birthday My Love

19/05/2025

Amar student amke mehedi poriye dice☺️

Thank you Mariya 🥰

18/05/2025

With Marjahan Islam – I'm on a streak! I've been a top fan for 5 months in a row. 🎉

08/05/2025

একটা ব্যাঙকে যদি আপনি ঠাণ্ডা পানির পাত্রে রাখেন, আর সেই পাত্রটিকে ধীরে ধীরে গরম করতে থাকেন—ব্যাঙটি কিন্তু তাড়াতাড়ি কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায় না। সে চুপচাপ পানিতে বসে থাকে, আর নিজের শরীরের তাপমাত্রা পানির সঙ্গে সামঞ্জস্য করতে থাকে।

ধীরে ধীরে পানি গরম হতে থাকে, আর ব্যাঙও ধীরে ধীরে তার শরীরের ভেতর সেই উত্তাপ সহ্য করতে থাকে। সে ভাবে, "এটা তো এখনো সহ্য করা যাচ্ছে।"

কিন্তু সমস্যা তখনই শুরু হয়। পানির তাপ এক সময় এত বেশি হয়ে যায় যে, তখন আর সহ্য করা যায় না। ব্যাঙ তখন বুঝতে পারে, "এখন আমার লাফ দিয়ে বাঁচা দরকার!"

কিন্তু হায়! তখন আর তার শরীরে কোনো শক্তি অবশিষ্ট নেই। কারণ সে তার সমস্ত শক্তি খরচ করে ফেলেছে আগের তাপমাত্রাগুলো সহ্য করার জন্য! তাই সে চাইলেও আর লাফিয়ে বের হতে পারে না। ধীরে ধীরে সে পানিতে সেদ্ধ হয়ে মারা যায়…

আপনি কি জানেন—ব্যাঙটা আসলে মারা যায়নি পানির তাপে, বরং মারা গেছে সময়মতো সিদ্ধান্ত না নিতে পারায়!

এই ঘটনাটাকেই বলা হয় "Boiling Frog Syndrome"।

এই গল্প আমাদের জীবনের সঙ্গেও হুবহু মিলে যায়।
আমরা অনেক সময় একের পর এক অন্যায়, অবহেলা কিংবা কষ্ট সহ্য করতে থাকি—ভাবি, “এখন না হয় মেনে নিচ্ছি, পরে কিছু একটা করব।”

কিন্তু যে সমস্যা শুরুতেই ঠেকানো যেতো, তা ধীরে ধীরে এমন ভয়াবহ রূপ নেয় যে তখন আর কিছুই করার থাকে না।
তখন আমাদের মনের শক্তিটাও থাকে না, সাহসটাও ক্ষয়ে যায়।
শিক্ষনীয়
তাই, জীবনে কখনো এমন পর্যায়ে পৌঁছাবেন না যেখানে লাফ দেওয়ার মতো শক্তিটুকুও থাকবে না।
সময় থাকতে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করুন, প্রতিবাদ করুন, নিজের সম্মানকে রক্ষা করুন।
না হলে একদিন হয়তো আপনিও সেই “সেদ্ধ ব্যাঙ” হয়ে যাবেন, যে বাঁচতে চেয়েও বাঁচতে পারল না…

নিচের ছবিটি AI দিয়ে তৈরি করা
Collected

08/05/2025

I got 100 reactions and comments on my posts last week! Thanks everyone for your support! 🎉

03/05/2025

ভাষা সুন্দর ব্যাকরণে....
আর মানুষ সুন্দর আচরণে.....!!💫✨

02/05/2025

সজনে ডাটা বা ড্রামস্টিক (বৈজ্ঞানিক নাম: Moringa oleifera) হলো এক প্রকার উদ্ভিদের সবুজ লম্বা ফল যা আমাদের দেশের রান্নায় এক বিশেষ স্থান দখল করে আছে। এটি সাধারণত গ্রীষ্মকালীন সবজি হিসেবে পরিচিত হলেও বর্তমানে বছরের বিভিন্ন সময়েই বাজারে পাওয়া যায়। এর কচি ডাটা যেমন সুস্বাদু, তেমনি পুষ্টিকরও। আমাদের পারিবারিক রান্নায় যেমন ডাল বা ভাজিতে এটি ব্যবহার করা হয়, তেমনি আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবেও এর বহুল ব্যবহার রয়েছে।স্বাদ ও গন্ধঃ সজনে ডাটার স্বাদ হালকা মিষ্টি ও ঝাঁঝালো ধাঁচের। রান্না করার পর এটি অনেকটা নরম হয়ে যায় এবং মুখে চিবাতে আরামদায়ক। এর মধ্যে রয়েছে একটি স্বতন্ত্র ঘ্রাণ যা রান্নায় যোগ করলে পুরো খাবারেই একধরনের তৃপ্তিদায়ক স্বাদ যোগ হয়। বিশেষ করে সজনে ডাটা দিয়ে রান্না করা ডাল বা চিংড়ির সাথে এর মিশ্রণ অসাধারণ একটি ঘ্রাণ ও স্বাদের অভিজ্ঞতা দেয়।খাদ্যগুণ ও পুষ্টিমানঃ সজনে ডাটা পুষ্টিগুণে ভরপুর। এতে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, ফাইবার এবং প্রোটিনের মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। প্রতি ১০০ গ্রাম সজনে ডাটায় প্রায় ৯.৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ২.৫ গ্রাম প্রোটিন, ৩.৭ গ্রাম ফাইবার, এবং প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও আয়রন পাওয়া যায়।বিশেষ করে সজনে ডাটা ভিটামিন সি-এর অন্যতম ভালো উৎস, যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক। এছাড়াও এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান যেমন কিউয়ারসেটিন ও ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড শরীরে টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে। এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।উপকারিতাঃ সজনে ডাটার নিয়মিত সেবনে শরীরের অনেক উপকার হতে পারে। নিচে কিছু উল্লেখযোগ্য উপকারিতা তুলে ধরা হলো:ক) হজমে সহায়ক: সজনে ডাটায় থাকা ফাইবার হজম শক্তি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।খ) ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে: এটি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে, ফলে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি উপকারী।গ) অ্যানিমিয়া প্রতিরোধে: এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকায় এটি রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে।ঘ) হাড় মজবুত করে: উচ্চমাত্রার ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস হাড় গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।ঙ) চর্ম ও চুলের যত্নে: এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বক উজ্জ্বল রাখতে এবং চুলের গুণমান বাড়াতে সাহায্য করে।চ) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: ভিটামিন সি ও অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান শরীরকে বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।রান্নার পদ্ধতিঃ সজনে ডাটা রান্নায় ব্যবহার করতে হলে প্রথমে সঠিকভাবে ডাটাটি বেছে নিতে হয়। কচি, সবুজ, ও নমনীয় ডাটাই রান্নার জন্য উত্তম। নিচে কয়েকটি জনপ্রিয় রান্নার পদ্ধতি বর্ণনা করা হলো:★ সজনে ডাটা দিয়ে ডাল: এটি সবচেয়ে পরিচিত ও সহজ রান্না। প্রথমে মসুর ডাল বা মুগ ডাল সিদ্ধ করে তার মধ্যে কুচি কাঁচা মরিচ, লবণ, হলুদ, পেঁয়াজ ও সজনে ডাটা যোগ করে কিছু সময় ফুটিয়ে তেলে সর্ষে ও শুকনা মরিচ ফোড়ন দিয়ে পরিবেশন করা হয়। স্বাদে এটি অতুলনীয়।★ সজনে ডাটা ও চিংড়ির তরকারি: চিংড়ি মাছের সাথে সজনে ডাটা রান্না করলে এটি একটি পুষ্টিকর ও সুস্বাদু খাবারে পরিণত হয়। পেঁয়াজ, রসুন, আদা, হলুদ, মরিচ ও টমেটো দিয়ে চিংড়ি মাছ ভেজে নিয়ে তার মধ্যে ডাটা দিয়ে রান্না করলে একটি অসাধারণ পদ তৈরি হয়।★ সজনে ডাটা ভাজি বা ভুনা: কিছু ক্ষেত্রে ডাটা টুকরো করে সামান্য ভাজি করে রান্না করা হয়। এতে স্বাদে ভিন্নতা আসে এবং এটি ভাতের সাথে খুব ভালো মানিয়ে যায়।★ সজনে ডাটা ও শিম দিয়ে মিক্সড সবজি: সজনে ডাটাকে অন্যান্য সবজির সাথে মিশিয়ে রান্না করা যায়, যেমন আলু, করলা, পটল, শিম ইত্যাদির সাথে। এতে সবজির পুষ্টি গুণ সমন্বয় হয় এবং মুখরোচক তরকারি তৈরি হয়।সংরক্ষণ ও সতর্কতাঃসজনে ডাটা সাধারণত কাঁচা অবস্থায় কিছুদিন ফ্রিজে সংরক্ষণ করা যায়। তবে বেশি দিন রেখে দিলে তা শক্ত হয়ে যেতে পারে। রান্নার সময় ডাটাকে ঠিকভাবে পরিষ্কার করা এবং বাইরের শক্ত খোসা সামান্য ছুলে নেওয়া ভালো, কারণ তা খাওয়ার সময় মুখে কঠিন লাগে।সজনে ডাটা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হলেও অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে কিছু মানুষের ক্ষেত্রে গ্যাস্ট্রিক বা পেটের গ্যাসের সমস্যা হতে পারে। তাই পরিমিতভাবে খাওয়া ভালো।সজনে ডাটা আমাদের দেশীয় খাবারে একটি অনবদ্য উপাদান হিসেবে বিবেচিত। এর স্বাদ, পুষ্টিগুণ ও চিকিৎসামূলক উপকারিতার জন্য এটি প্রতিটি পরিবারের খাবারের তালিকায় রাখা উচিত। সহজলভ্য এই সবজিটি শুধু স্বাদের কারণে নয়, বরং স্বাস্থ্য সচেতনতার দিক থেকেও প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান পেতে পারে। ©Knowলেজ

02/05/2025

-জীবনটা হলো একটা অসমাপ্ত উপন্যাস, যার শেষটা কেউ লিখে যেতে পারে না...!🙂

30/04/2025

I got 50 reactions and comments on my posts last week! Thanks everyone for your support! 🎉

Marjahan & Sojib

04/08/2025

02/06/2025

19/05/2025

18/05/2025

08/05/2025

08/05/2025

03/05/2025

02/05/2025

02/05/2025

30/04/2025

Address

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category