29/07/2025
ট্রাম্প বললেই যুদ্ধ থেমে যায়! কিন্তু না শুনলে কী ঘটে?
ডোনাল্ড ট্রাম্প যার এক কথায় যুদ্ধ থেমে যায়!
রাশিয়া থেমে যায়, ইউক্রেন শান্ত হয়, আর পাকিস্তান ভারত থেমে থেমে যায়, কম্বোডিয়া থাইল্যান্ডের দিকে বন্দুক তাকানো বন্ধ করে...
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে—কেন তার কথায় যুদ্ধ থেমে যায়? আর যদি না থামে তখন কী ঘটে?”
“ট্রাম্প কোনো ম্যাজিক জানেন না।
তিনি এমন কিছু বলেন না যাতে শত্রু সেনা হঠাৎ ফুল দিয়ে বন্দুক সাজিয়ে ফেলে।
তাহলে কী? কেন তার কথায় দেশগুলো যুদ্ধ থামিয়ে দেয়?
💡 কারণ হল:
ট্রাম্প **হুমকি দেন**, কিন্তু সেটা কূটনৈতিক হুমকি।
তিনি বলেন—‘তোমরা যদি থাম না, তাহলে আমি তোমাদের সাথে ব্যবসা বন্ধ করবো।’
‘তোমাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবো।’
‘তোমার মুদ্রা আর মার্কেটে চলবে না!’
এতেই ভয় পায় রাশিয়া, পাকিস্তান, ইরান কিংবা থাইল্যান্ড!
কেননা যুক্তরাষ্ট্র মানেই—বিশ্ব অর্থনীতির চাবিকাঠি।
আর ট্রাম্প? তিনি জানেন কীভাবে সেই চাবি ঘোরাতে হয়।”
“ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে যেমন শক্ত হাতে শাসন করতেন, তেমনি **বিজনেসম্যান** হিসেবেও ভয়ানক রুক্ষ।
তিনি কোনো কূটনৈতিক ভাষায় কথা বলেন না।
তিনি বলেন—‘রাশিয়া, ইউক্রেন—তোমরা ৫০ দিনের মধ্যে যুদ্ধ থামাও।
না হলে আমি জানি কী করতে হয়।’
তিনি মিডিয়ার সামনে দাঁড়িয়ে বলেন—‘আমি ১২ দিনের আল্টিমেটাম দিচ্ছি।
তোমরা শান্ত না হলে, আমি চুপ থাকবো না।’
আর এই ঘোষণার পরেই গতি পাল্টায় যুদ্ধের!
এমনকি থাইল্যান্ড আর কম্বোডিয়া যখন সীমান্তে যুদ্ধ শুরু করে, তখন ট্রাম্প হুমকি দেন—
‘দুই দেশকেই মার্কিন শুল্ক থেকে বাদ দেবো!’
অবস্থা এতটাই ভয়ানক হয়ে ওঠে যে দুই পক্ষেই আগুন নিভিয়ে চুক্তির টেবিলে বসে।”
“এখন আসি আসল প্রশ্নে: যদি কেউ ট্রাম্পের কথা না শুনে...
যুদ্ধ চালিয়েই যায়... তখন কী হয়?
🧨 উত্তর সহজ—**তখন ট্রাম্প থেমে থাকেন না!**
তিনি সরাসরি **নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন**,
**যুদ্ধবিমান বিক্রি বাতিল করেন**,
**বিশ্ববাজারে তাদের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালান।**
এমনকি, তিনি তার অনুসারী দেশগুলোকে বলেন—‘এই দেশকে বয়কট করো।’
এই চাপ আন্তর্জাতিকভাবে এত ভয়াবহ হয়ে দাঁড়ায়, যে দেশগুলো বাধ্য হয় পিছু হটতে।
আর না শুনলে?
তাদের অর্থনীতি ভেঙে পড়ে, বিনিয়োগ চলে যায়, আন্তর্জাতিক সহায়তা বন্ধ হয়ে যায়।
সোজা ভাষায়—**"ট্রাম্পের কথা না শুনলে যুদ্ধের আগুনে নিজেরাই পুড়ে মরে!"**”
“তবে একদিক দিয়ে এটাও ঠিক—**মিডিয়া** ট্রাম্পকে একরকম ‘যুদ্ধ থ