The Good Topic

The Good Topic Say alhamdulillah

11/05/2024

আপনি ভাত খেতে বসেছেন,
তখন আপনার ফ্যামিলির কেউ একজন আপনাকে এমনকিছু একটা বলতেছে যেটা আপনি নিতে পারলেন না! আপনার চোখভরে পানি টলমল করছে, আপনার আর খাবার খেতে রুচি ধরছে না! আপনি চুপ করে খাবার মুখে দিচ্ছেন কিন্তু আপনার গলা দিয়ে খাবার নামছে না!

খুব সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে বাজে অনুভূতি এটা! 🙂

23/04/2024

একজন মা হওয়া খুব সহজ কিন্তু এখন আদর্শ মা হওয়া খুবই কঠিন
বাবার কাজ শুধু টাকা দেওয়া সন্তান মানুষ করা নয়
মা যদি আদর্শ হয় তাহলে সন্তান খারাপ হতে পারে না
আমার মতে সব মায়েরই যদি সন্তানের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলা তাহলে সন্তান যতোই খারাপ হোক না কেনো সে একসময় ভালো হবেই কিন্তু মা যদি তার খারাপ দিক তুলে বার বার খোঁচা মারে বা তার দুর্বল পয়েন্টে বার বার আঘাত করে তাহলে 100% নিচ্ছি থাকেন আপনি কোনোদিন ও সন্তানের আদর্শ মা হতে পারেন না বরং আপনি তাকে আরো খারাপের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন
সন্তান কোনোদিন শত্রু হতে পারে না .....
যুগ দিন দিন খারাপ হচ্ছে।। মাকে সতর্ক হতে হোক তার সন্তানের বন্ধু হতে হবে
সব শেষে বলবো সব মা খারাপ না আর সব সন্তানও খারাপ না
তাই সব মাদের বলবো সন্তানের সাথে সু সম্পর্ক গড়ে তুলুন
সন্তানদের খোঁচা মেরে কথা বলা বন্ধ করুন
আর আপনাদেরকে কাছে বিনীত অনুরোধ plz করো দুর্বল পয়েন্টে নিয়ে তাকে বার বার আঘাত করা বন্ধ করুন 🥺

26/03/2024

যারা কুরআন খতম করছেন তাদের জন্য বেশ উপকারী একটি পরামর্শ হচ্ছে;

প্রতিদিনের তিলাওয়াতের সময় সাথে বড় একটি বোতলে পানি প্রস্তুত রাখবেন। যেদিন যতটুকু পড়বেন, পড়া শেষে কারো সাথে কথাবার্তা বলার আগেই উক্ত পানিতে ফুঁ দিয়ে রাখবেন।

এভাবে পুরা খতমের ফুঁ দেয়া পানি বাসায় হেফাজত করবেন। বিভিন্ন রোগব্যাধি, বাচ্চাদের ভয় পাওয়া, পেটে ব্যথা, জ্বীন, জাদু, বদনজর ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক চিকিৎসার ক্ষেত্রেই এই পানি বহুত কাজে আসবে— ইনশাআল্লাহ্।

ফিল্টার করা পানি নিলে ভালো হয় । যাতে পরবর্তীতে পানি শীঘ্রই নষ্ট না হয়ে যায়।

21/03/2024

এক লোক প্রচুর কুরআন পড়ত। কুরআন নিয়েই ডুবে থাকতে ভালবাসত। কিন্তু কেন যেন কুরআনের কিছুই সে মুখস্থ রাখতে পারত না। একদিন লোকটির ছোট ছেলে বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলল, ❝বাবা, আপনি যে এত কুরআন পড়েন, কিছুই তো মনে রাখতে পারেন না। এতে কী লাভ হচ্ছে?❞

— তোমার এই প্রশ্নের উত্তরটা দিবো। তার আগে এক কাজ করো, তুমি এই বেতের ঝুড়িটা সমুদ্র তীরে নিয়ে যাও এবং পানি ভরে নিয়ে আসো।
— এটা তো বেতের তৈরি, পানি কীভাবে ধরবে?
— আহা, চেষ্টা করে দেখো না!

সাধারণত কয়লা আনা-নেওয়ার কাজে তারা এই ঝুড়ি ব্যবহার করে। তবুও বাবার কথায় ছেলেটি ঝুড়ি নিয়ে তীরে গেল এবং পানি ভরল। কিন্তু বাড়ি ফিরে আসতে আসতে সব পানি পথেই শেষ। পড়তে পড়তে একদম খালি হয়ে গেছে।

❝দেখলেন? কোনো লাভ হলো? পানি একটুও বাঁচেনি।❞ ছেলে আফসোস নিয়ে বলল।
লোকটি আশ্বাস দিলো, ❝চেষ্টা চালিয়ে যাও সোনা। আরও কয়েকবার চেষ্টা করো।❞

এভাবে দুইবার, তিনবার, চারবার, সবশেষে পাঁচবার পর্যন্ত চেষ্টা করল ছেলেটি। কিন্তু এক মুঠো পানিও আনতে পারল না। অবশেষে হাল ছেড়ে দিয়ে বাবাকে বলল, ❝এই ঝুড়ি দিয়ে আমার পক্ষে পানি আনা অসম্ভব।❞

এবার লোকটি শান্ত গলায় বলল, ❝আচ্ছা, তবে তুমি কি ঝুড়িটার ভিতরের দিকে খেয়াল করেছ? ভিতরের অবস্থার কোনো পরিবর্তন দেখেছ?❞
— হ্যাঁ, এটা পানি ধরে রাখতে না পারলেও বার বার পানি ভরার কারণে কয়লার ময়লাগুলো সাফ হয়ে গেছে। ভিতরটা বেশ পরিষ্কার দেখাচ্ছে এখন।
— ঠিক ধরেছ। এবার বলি, কুরআনও ঠিক এই কাজটাই করে তোমার অন্তরের ভিতরে। দুনিয়ার পেছনে ছুটতে ছুটতে তোমার অন্তর যখন কলুষিত হয়ে পড়ে, তখন কুরআন সমুদ্রের পানির মতোই তোমাকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে দেয়। অন্তরে মুখস্থ রাখতে না পারলেও সে তোমাকে পবিত্র করে দেয়।

বাবারে, একটা কথা মনে রেখো, কুরআনের প্রথম অবতীর্ণ আয়াত ❝পড়ো❞, ❝মুখস্থ করো❞ না। কাজেই মুখস্থ করতে না পারার কারণে শয়তান যেন তোমাকে ধোঁকায় না ফেলে, কুরআন পড়া থেকে দূরে সরিয়ে দিতে না পারে।

লেখা : ড. আলী মুহাম্মাদ আস-সাল্লাবী (হাফি.)-এর পেইজ থেকে অনূদিত।
অনুবাদ : ওয়াফিলাইফ

#সীরাহ

21/03/2024

হযরত আলী (রাঃ)বলেছেন....
ওই ব্যাথা তুমি মনে লাগিও না
যে তোমাকে দুঃখ দিয়েছে
কারণ তুমি দেখে থাকবে গাছের সবচেয়ে মিষ্টি ফলটাতেই মানুষ আগে পাথর নিক্ষেপ করে ,,,,,,,
😇🥲

21/03/2024

পরিবারের ভুল সিদ্ধান্তের কারণেই এমন হয় 😓😞
**
প্রাক্তন প্রেমিকের এর ঋণ কিভাবে শোধ করা যায়?
আমি কিছু দিন ধরে প্রচন্ড আত্নগ্লানিতে ভুগছি। নিজেকে দুনিয়ার সবচেয়ে বড় বেঈমান নারী বলে মনে হচ্ছে।
আমি রাজশাহী ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করতাম। সে তখন রুয়েটে পড়াশোনা করত। সেই সময় রুয়েট রাজশাহী বিআইটি নামে পরিচিত ছিল। ২০০১ সালে আমাদের প্রথম সম্পর্ক শুরু হয়।
সম্পর্কে যাবার পরে সে আর আমাকে টিউশনি করতে দেয় নাই রেজাল্ট খারাপ হবে বলে। সে নিজে টিউশনি করে একটা ভাল আয় করত। আমাকে সে মাসে ১৫০০-২০০০ টাকা করে দিত । সেই সময়ে ১৫০০ টাকা অনেক মূল্য ছিল। গরুর মাংশের কেজি ছিল ৭০ টাকা সেই সময়ে। তার অর্থতেই আমি অনার্স পড়া শেষ করি।
এরপর আমি বাড়ি চলে যাই। আর সে আমেরিকা যাবে বলে ঢাকায় চলে যায়। গ্রামের একটা হাইস্কুলে আমি শিক্ষিকা হিসাবে নিয়োগ পাবার চেষ্টা করি কিন্ত কমিটি ৫০ হাজার চায়। আমার বাবা ৩৫ হাজার টাকা ম্যানেজ করে দেয়। বাকি ১৫০০০ টাকা সে দিয়েছিল, তার সখের ক্যামেরাটি বিক্রি করে।
আমাদের সম্পর্কটা ছিল স্বামী স্ত্রীর মত অতি ঘনিষ্ঠ অন্তরঙ্গ। কখনো কল্পনা করে নাই যে আমি তাকে ভিন্ন অন্য কাওকে বিয়ে করব। কিন্ত ভাগ্য ছিল অন্যরকম। আমার পরিবার খুবই রাগী এবং এক কথার মানুষ । আমাকে না জানিয়েই আমার বিয়ে ঠিক করে ফেলেন। এরপর হঠাৎ করে একদিন সন্ধ্যায় এসে পাত্রপক্ষ আমাকে আংটি পড়িয়ে যায়। গ্রামের সমাজে বিয়ের দিন তারিখ ঠিক হবার পরে মেয়ে পালিয়ে গেলে পরিবারের সন্মান নষ্ট হয়। আমি যদি সেদিন তার কাছে পালিয়ে যেতাম তবে আমার ছোট বোনদের কেও আর বিয়ে করত না। পরিবারের সন্মান রক্ষায় আমি ভালবাসাকে কবর দিয়ে বাবা মায়ের ইচ্ছায় বিয়ে করে নেই।
সে এই ঘটনা জানতে পেরে সুইসাইড এটেম্পট নিয়েছিল। তবে আল্লাহর ইচ্ছায় সে বেচে যায়। এরপর সে আমেরিকা চলে যায় জিআরই এক্সামে দিয়ে। এরপর লম্বা ১৫ বছর আমি আর তার কোন খোজ রাখে নাই। খোজ রাখার মত মুখ আমার ছিল না।
গত বছর আমার ছোট মেয়ের হার্টে ছিদ্র ধরা পড়ে এবং ভারত নিয়ে যাবার দরকার হয় হার্টে অপরেশন করার জন্য। সেই সময়ে আমি ও আমার স্বামী অর্থনৈতিক ভাবে অনেক টানাপোড়নের মধ্যে পড়ি। এরমধ্যে একদিন দেখি যে কে যেন আমার ডাচ বাংলা ব্যাংকের একাউন্টে আড়াই লক্ষ টাকা পাঠিয়েছে। খোজ নিয়ে জানতে পারি যে তিনি হলেন আমার এক্সের রুমমেট। তার রুয়েটের রুমমেট বাসা আমাদের এলাকায় হওয়ায়, তার মাধ্যমে আমার মেয়ের কথা জানতে পেরে টাকা পাঠিয়েছে ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার যোগাড় করে ।
বহু বছর পরে যখন তার সাথে কথা হল তখন সে শুধু বলল , " এরকম একটা মেয়ের স্বপ্ন তো আমরা দেখতাম। ভাগ্যে নাই , তাই হই নাই। তোমার মেয়ে আমার কাছেও মেয়ের মতই।"
আমি শুধু কেদেছি। একজন মানুষ কিভাবে এত ভাল হয়? কিভাবে এতটা ভালবাসে? কিভাবে এত বড় বেঈমানীর পরেও ক্ষমা করে দেয়? আমি তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম যে তার স্ত্রীর সম্পর্কে। সে শুধু বলল, " আমার স্ত্রী অনেক ভাল মেয়ে কিন্ত আমি তাকে ভালবাসতে পারি নাই। তার সাথে সংসার রুটিন ওয়ার্কের মত। এক মনে দুজনকে ভালবাসা যায় না"
সত্য বলতে আমিও আমার স্বামীকে একটুও ভালবাসতে পারি নাই যদিও আমার স্বামী খুবই ভাল মানুষ। আসলে প্রথম ভালবাসার পরে জীবনে বিয়ের মাধ্যমে অন্য যারা আসে তাদের সাথে সম্পর্কটা রুটিন ওয়ার্কের মতই হয়। আজকে ৪ টা জীবন একটা ভুল সিদ্ধান্তে বলি হচ্ছে।
সে আমার কাছে অর্থ বিচারে হয়ত ৬-৭ লক্ষ টাকা পাবে সব মিলিয়ে। এই টাকা সে কখনো নিবে না। আর এই টাকা ফেরত দিলেও তার ঋণ শোধ হবে না। আমার বিবেক আমাকে প্রতি ক্ষণে হত্যা করছে। মুক্তির উপায় কি?

লেখা: রেসমা হায়াত

13/02/2024

আখিরাত তালাশ করার জন্য আল্লাহ তোমাদের দুনিয়া দিয়েছেন; দুনিয়ার সাথে লেগে থাকার জন্য নয়। নিশ্চয়ই দুনিয়া ধ্বংসশীল আর আখিরাত চিরস্থায়ী।

- আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া: ৭/২৪১

12/02/2024

এখনো সময় আছে আসুন আল্লাহর পথে ফিরে আসি
🥺🤲🕋

14/12/2023

প্রকৃত সুখী তো সেই....
যে নিজেকে সুখী মনে করে ....🦋🥀.....

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Good Topic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share