H-FactVerse

H-FactVerse "জ্ঞানই শক্তি। HFactVerse আপনাকে জানায় ইতিহাসের অজানা অধ্যায়, বিজ্ঞানের বিস্ময় ও সত্য ঘটনাগুলো। প্রতিদিন ১০ সেকেন্ডে জানুন নতুন কিছু।"

Pls Follow this Page

নিউ ইয়র্কে রহস্যময় ঘটনা: ভবিষ্যৎ থেকে আসা এক মহিলা?নিউ ইয়র্কের জে.এফ.কে. বিমানবন্দরে ঘটেছে এক অভূতপূর্ব ঘটনা — দাবি ক...
14/10/2025

নিউ ইয়র্কে রহস্যময় ঘটনা: ভবিষ্যৎ থেকে আসা এক মহিলা?

নিউ ইয়র্কের জে.এফ.কে. বিমানবন্দরে ঘটেছে এক অভূতপূর্ব ঘটনা — দাবি করা হচ্ছে, এক মহিলা নিরাপত্তা ব্যারিয়ার অতিক্রম করে হাজির হন একটি অস্তিত্বহীন দেশের পাসপোর্ট নিয়ে।

তিনি নিজেকে “Torenza” নামের এক দেশের নাগরিক বলে পরিচয় দেন — কিন্তু পৃথিবীর কোনো মানচিত্রেই এমন দেশের অস্তিত্ব নেই। আরও অবাক করার বিষয়, তাঁর পাসপোর্টে যেসব দেশের সফর উল্লেখ ছিল, সেসব দেশেরও কোনো নাম-চিহ্ন পৃথিবীতে পাওয়া যায় না!

মহিলা নাকি বলেন, তিনি খ্রিস্টাব্দ ২১৪৭ সাল থেকে এসেছেন, এবং অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই নিখোঁজ হয়ে যান, রেখে যান এক ভয়ঙ্কর সতর্কবার্তা, যা পুরো বিমানবন্দরে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেয়।

এখন প্রশ্ন একটাই —
👉 এটি কি সত্যি কোনো রহস্যময় টাইম-ট্রাভেল ঘটনা,
নাকি শুধুই আরেকটি ভাইরাল প্রতারণা?

এই ছবিটা কয়েকদিন ধরে ইন্টারনেটে ঝড় তুলেছে প্রশ্ন একটাই — লোকটা আসছে, না যাচ্ছে? 🤔কেউ বলছে সে আলোর দিকে দৌড়াচ্ছে, কেউ ...
14/10/2025

এই ছবিটা কয়েকদিন ধরে ইন্টারনেটে ঝড় তুলেছে
প্রশ্ন একটাই — লোকটা আসছে, না যাচ্ছে? 🤔

কেউ বলছে সে আলোর দিকে দৌড়াচ্ছে, কেউ বলছে অন্ধকার থেকে বেরিয়ে আসছে।
আসলে ছবিটা এমনভাবে তোলা হয়েছে যে — দুদিক থেকেই ব্যাখ্যা করা যায়! 😮

👀 এখন বলো তুমি কী দেখছ?
লোকটা আমাদের দিকে আসছে, নাকি আলোয় হারিয়ে যাচ্ছে?

👇 মন্তব্যে জানাও তোমার মতামত!

বির তাওয়িল — পৃথিবীর একমাত্র মালিকহীন ভূমি! ভাবুন তো — এমন এক জায়গা যেখানে দাঁড়ালেই আপনি কোনো দেশের নাগরিক নন! আফ্রিকার...
13/10/2025

বির তাওয়িল — পৃথিবীর একমাত্র মালিকহীন ভূমি!

ভাবুন তো — এমন এক জায়গা যেখানে দাঁড়ালেই আপনি কোনো দেশের নাগরিক নন! আফ্রিকার উত্তর-পূর্বে মিসর ও সুদানের সীমান্তে অবস্থিত বির তাওয়িল (Bir Tawil), পৃথিবীর একমাত্র স্থলভাগ যার মালিকানা কেউ দাবি করে না। আয়তন মাত্র ২,০৬০ বর্গকিলোমিটার, কিন্তু এই মরুভূমির নিস্তব্ধতাই একে করেছে রহস্যময়।

🗺️ ইতিহাসের এক ভুল থেকেই জন্ম এই অদ্ভুত ভূমির।
১৮৯৯ সালে ব্রিটিশরা মিসর ও সুদানের সীমা ঠিক করে ২২° উত্তর অক্ষাংশে। কিন্তু ১৯০২ সালে প্রশাসনিক সুবিধার জন্য সীমারেখা পরিবর্তন করলে দেখা দেয় বিপত্তি—নতুন সীমারেখা অনুযায়ী বির তাওয়িল পড়ে মিসরের দক্ষিণে, অথচ মিসর চায় মূল্যবান হালায়েব ত্রিভুজ (Halayeb Triangle) নিজের কাছে রাখতে। ফলে দুই দেশই এই অঞ্চল ত্যাগ করে, আর বির তাওয়িল থেকে যায় "নো ম্যানস ল্যান্ড" হিসেবে।

🏜️ এখানে নেই শহর, নেই আইন, নেই মানুষ — কেবল নীরব মরুভূমি আর ইতিহাসের ছায়া। ২০১৪ সালে মার্কিন নাগরিক জেরেমিয়া হিটন এই জমিকে নিজের “রাজ্য” ঘোষণা করলেও তা কখনো স্বীকৃতি পায়নি।

আজও বির তাওয়িল রয়ে গেছে পৃথিবীর একমাত্র “মালিকহীন রাজ্য”।

গাছের আগেই পৃথিবী দখল করেছিল এক বিশাল ছত্রাক! জানুন পৃথিবীর প্রথম “মাশরুম দৈত্য” — Prototaxites এর গল্প 🍄গাছপালা আর ডাইন...
13/10/2025

গাছের আগেই পৃথিবী দখল করেছিল এক বিশাল ছত্রাক! জানুন পৃথিবীর প্রথম “মাশরুম দৈত্য” — Prototaxites এর গল্প 🍄

গাছপালা আর ডাইনোসরদের যুগের বহু আগেই, পৃথিবীর ভূমিতে রাজত্ব করত এক বিশাল ছত্রাক — Prototaxites। প্রায় ৪২০ মিলিয়ন বছর আগে, যখন স্থলজ জীবনের বেশিরভাগই ছিল অণুজীব, তখন এই জীবটি ছিল পৃথিবীর সর্ববৃহৎ প্রাণী। এর উচ্চতা ছিল প্রায় ৯ মিটার, অর্থাৎ তিনতলা বাড়ির সমান! 🌱

Prototaxites দেখতে কোনো আধুনিক গাছের মতো ছিল না। এতে ছিল না পাতা, শাখা, বা বাকল — বরং এর পুরো দেহ গঠিত ছিল ঘনভাবে জড়ানো ছত্রাকীয় তন্তু (fungal filaments) দিয়ে। বিজ্ঞানীরা প্রথমে ভাবতেন এটি হয়তো কোনো প্রাচীন শৈবাল বা গাছের পূর্বপুরুষ। কিন্তু পরে মাইক্রোস্কোপিক ও রাসায়নিক বিশ্লেষণে জানা যায় — এটি আসলে এক বিশালাকার ফাঙ্গাস! 🍄

এর জীবাশ্ম (fossil) পাওয়া গেছে সৌদি আরব, মরক্কো, ও কানাডা পর্যন্ত — যা প্রমাণ করে, এটি একসময় পুরো পৃথিবীজুড়ে বিস্তৃত ছিল। যখন প্রাণীরা সদ্য স্থলে পা রাখছিল, তখন এই ছত্রাকগুলো আকাশ ছুঁইছুঁই স্তম্ভের মতো দাঁড়িয়ে ছিল, যেন পৃথিবীর প্রথম “বন” তৈরি করেছিল তারা। 🌾

Prototaxites শুধু প্রাগৈতিহাসিক রহস্যই নয়, বরং প্রমাণ যে, গাছের আগেও ফাঙ্গাস-ই ছিল স্থলের রাজা — মাটি গঠন, ইকোসিস্টেম তৈরি, এমনকি উদ্ভিদ ও প্রাণীর বিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল।

🌋 প্রায় ১০ কোটি বছর ধরে পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা স্থলজ জীব ছিল এই Prototaxites!

I got 1,891 reactions and 158 replies on my recent top post! Thank you all for your continued support. I could not have ...
12/10/2025

I got 1,891 reactions and 158 replies on my recent top post! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉

পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্গম বাতিঘর! বছরে বেতন ১ কোটি টাকা!

আইসল্যান্ডের দক্ষিণ উপকূলে, উত্তাল আটলান্টিক মহাসাগরের মাঝে দাঁড়িয়ে আছে এক রহস্যময় বাতিঘর—আর্দ্রাঙ্গার বাতিঘর (Þrídrangaviti Lighthouse)। এটি অবস্থিত সমুদ্রতল থেকে প্রায় 120 ফুট উঁচু এক বিপজ্জনক খাড়া পাথুরে শিলার উপর। 1939 সালে নির্মিত এই বাতিঘরে পৌঁছানো এখনো পর্যন্ত অত্যন্ত কঠিন। তখন হেলিকপ্টার ছিল না, তাই নির্মাণকাজে সাহায্য করতে হয় গিয়েছিল পেশাদার পর্বতারোহীদের। আজও সেখানে যাওয়া মানেই ঝুঁকির চূড়ান্ত পরীক্ষা।

এই বাতিঘরে চাকরি করা মানে একাকীত্ব, নিঃসঙ্গতা এবং প্রকৃতির নির্মম রূপের মুখোমুখি হওয়া। তবে পুরস্কার হিসেবে বেতন দেওয়া হয় বছরে প্রায় ১ কোটি টাকা! এমন সাহসী, ধৈর্যশীল এবং প্রকৃতিকে ভালোবাসে এমন মানুষদের জন্যই এই চাকরি। আধুনিক প্রযুক্তি থাকলেও, এখনো মানুষ এই বাতিঘরে রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পালন করে থাকে।

এই রহস্যময় বাতিঘর যেন একাকীত্বের মন্দির, যেখানে প্রকৃতি আর মানুষ মুখোমুখি দাঁড়িয়ে থাকে। এমন একটি জায়গায় জীবনযাপন একদিকে চরম রোমাঞ্চকর, অন্যদিকে মানসিকভাবে কঠিনও।

আপনি কি পারবেন এমন জায়গায় কাজ করতে?
আরও এমন চমকপ্রদ তথ্য পেতে চোখ রাখুন Hfactverse-এ!

#বাংলা_ফ্যাক্ট

📍 নওগাঁর রহস্যময় দেয়ালদিনে এটিকে দেখলে মনে হবে একেবারে সাধারণ একটা পুরনো কবরস্থানের দেয়াল।কিন্তু সূর্য ডোবার পরই বদলে...
12/10/2025

📍 নওগাঁর রহস্যময় দেয়াল

দিনে এটিকে দেখলে মনে হবে একেবারে সাধারণ একটা পুরনো কবরস্থানের দেয়াল।
কিন্তু সূর্য ডোবার পরই বদলে যায় সবকিছু।

সন্ধ্যার পর এই পথ দিয়ে কেউ হাঁটে না।
স্থানীয়রা বলেন, ভিতরে এমন এক অন্ধকার নেমে আসে—
যেখানে টর্চলাইটও কাজ করে না!
আলো যতই ফেলো, ভেতরটা যেন আলো গিলে ফেলে।

কেউ জানে না কেন এমনটা হয়...
অন্ধকারের সামনে হার মানে প্রযুক্তিও।

অবশ্যই! নিচে তোমার HFactverse পোস্টের জন্য মানানসই ট্যাগসমূহ দিলাম — রহস্য, ইতিহাস, অজানা ঘটনা ও লোককথা ঘরানার কনটেন্টের জন্য একদম পারফেক্ট 👇

#রহস্য #বাংলার_রহস্য #অজানা #ভৌতিক_কাহিনি #অন্ধকারের_রহস্য #বাংলার_গল্প

অবিশ্বাস্য কিন্তু সত্যি! চোখে কৃমি বাসা বাঁধতে পারে! 😱হ্যাঁ, শুনতে অবিশ্বাস্য লাগলেও চোখে পরজীবী কৃমি (Eye Worm Infectio...
12/10/2025

অবিশ্বাস্য কিন্তু সত্যি! চোখে কৃমি বাসা বাঁধতে পারে! 😱

হ্যাঁ, শুনতে অবিশ্বাস্য লাগলেও চোখে পরজীবী কৃমি (Eye Worm Infection) এক বাস্তব ও বিপজ্জনক রোগ।

🔬 কেন হয়?
এক ধরনের পরজীবী কৃমি — Loa loa, Onchocerca volvulus, বা Brugia species — চোখে প্রবেশ করলে এ সমস্যা হয়।

কিভাবে ছড়ায়?
যখন মশা বা ব্ল্যাকফ্লাই কামড়ায়, তখন তাদের শরীরের কৃমির লার্ভা মানুষের রক্তে প্রবেশ করে।
সেখান থেকে রক্ত ও লিম্ফের মাধ্যমে কৃমি চোখে পৌঁছে যায়।
👉 ফলাফল: চোখে ব্যথা, লালভাব, ঝাপসা দৃষ্টি, এমনকি চোখের ভেতর কৃমি দৃশ্যমানও হতে পারে!

🔁 শেয়ার করুন, থাকুন সচেতন – কারণ সচেতনতাই সুরক্ষা!

🐉 ৬৮ মিলিয়ন বছর পর টি. রেক্সের শরীরে জীবনের চিহ্ন! 🧬২০০৫ সালে বিজ্ঞানীরা এক অবিশ্বাস্য আবিষ্কার করেছিলেন। একটি ৬৮ মিলিয...
11/10/2025

🐉 ৬৮ মিলিয়ন বছর পর টি. রেক্সের শরীরে জীবনের চিহ্ন! 🧬

২০০৫ সালে বিজ্ঞানীরা এক অবিশ্বাস্য আবিষ্কার করেছিলেন। একটি ৬৮ মিলিয়ন বছর পুরনো টিরানোসরাস রেক্সের হাড় ভেঙে দেখা গেল এমন কিছু, যা কেউ কল্পনাও করেনি — নরম টিস্যু, রক্তনালির মতো গঠন, আর লাল কোষের আকৃতি!

এগুলো জীবিত কোষ ছিল না, বরং ছিল ফসিলাইজড অবশিষ্টাংশ — ডাইনোসরের শরীরের ক্ষুদ্রতম আণবিক ছাপ, যা কোটি কোটি বছর পরও টিকে ছিল।

বিজ্ঞানীরা আজও বিতর্ক করছেন—এই চিহ্নগুলো কি সত্যিই প্রাচীন প্রোটিনের অবশেষ, নাকি কোনো বিশেষ রাসায়নিক প্রক্রিয়ার ফল? যাই হোক না কেন, এই আবিষ্কার প্যালিওনটোলজির ইতিহাস বদলে দিয়েছে চিরতরে।

✨ আরও এমন রহস্যময় প্রাগৈতিহাসিক তথ্যের জন্য অনুসরণ করুন HFactverse ✨

"যে নারীকে নোবেল কমিটি বলেছিল না আসাই ভালো, তিনিই ইতিহাসের প্রথম দুইবারের নোবেলজয়ী!"বিশ্ববিজয়ী এক নারী, যিনি দু’বার পেয়ে...
11/10/2025

"যে নারীকে নোবেল কমিটি বলেছিল না আসাই ভালো, তিনিই ইতিহাসের প্রথম দুইবারের নোবেলজয়ী!"

বিশ্ববিজয়ী এক নারী, যিনি দু’বার পেয়েছেন নোবেল পুরস্কার—দুই ভিন্ন বিজ্ঞানের শাখায়। তিনি মারি স্ক্লোদাওস্কা কুরি, ইতিহাসের প্রথম নারী নোবেলজয়ী এবং একমাত্র ব্যক্তি যিনি পদার্থবিদ্যা ও রসায়ন — দুই বিভাগেই নোবেল পেয়েছেন।

প্যারিসে ছাত্রজীবনে থাকতেন এক ঘুপচি ঘরে; ঠান্ডায় জমে যেত ঘর, খেতেন শুকনো ফল আর পাউরুটি। তবু থেমে যাননি। ১৮৯৮ সালে স্বামী পিয়ের কুরি-র সঙ্গে আবিষ্কার করেন পোলোনিয়াম ও রেডিয়াম — তেজস্ক্রিয়তার রহস্য উন্মোচনের এক নতুন অধ্যায়। ১৯০৩ সালে ফিজিক্সে, আর ১৯১১ সালে কেমিস্ট্রিতে নোবেল পান তিনি।

কিন্তু সাফল্যের আড়ালে ছিল কষ্ট, কুৎসা আর ত্যাগের গল্প। ব্যক্তিগত জীবনের অপবাদে নোবেল কমিটিই একসময় চেয়েছিল তিনি যেন পুরস্কার নিতে না আসেন! তবু মারি কুরি গিয়েছিলেন — দৃঢ়, নত নয়।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধে তিনি তৈরি করেছিলেন মোবাইল এক্স-রে ইউনিট, আহত সৈন্যদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে।

তাঁর গবেষণার নোটবুক আজও এতটাই তেজস্ক্রিয় যে সেটি ছুঁতে হলে গবেষকদের বিশেষ অনুমতি নিতে হয়।

তিনি শুধু এক বিজ্ঞানী নন, এক অনুপ্রেরণা — প্রমাণ যে দৃঢ়তা, অধ্যবসায় আর জ্ঞানের প্রতি ভালোবাসা সব বাধা পেরিয়ে ইতিহাস তৈরি করতে পারে।

Marie Curie — the woman who turned pain into power, and science into immortality.

কোস্টা রিকার উপকূলে ধরা পড়ল বিরল কমলা রঙের নর্স শার্ক! 🦈সম্প্রতি কোস্টা রিকার উপকূলে জেলেদের জালে ধরা পড়ে এক অদ্ভুত রঙের...
10/10/2025

কোস্টা রিকার উপকূলে ধরা পড়ল বিরল কমলা রঙের নর্স শার্ক! 🦈

সম্প্রতি কোস্টা রিকার উপকূলে জেলেদের জালে ধরা পড়ে এক অদ্ভুত রঙের নর্স শার্ক, যা দেখে হতবাক স্থানীয়রা ও সামুদ্রিক জীববিজ্ঞানীরা। সাধারণত নর্স শার্কের দেহ বাদামি বা ধূসর হয়, কিন্তু এই শার্কটির ত্বক ছিল উজ্জ্বল কমলা–হলুদ রঙের, আর চোখ দুটি একেবারে সাদা — যেন সমুদ্রের অন্ধকারে ভাসছে এক আলোকিত প্রাণ!

গবেষকদের মতে, এই অস্বাভাবিক রঙের পেছনে রয়েছে এক বিরল জেনেটিক অবস্থা জ্যান্থিসম (Xanthism)। এতে শরীরে লাল রঞ্জক কমে গিয়ে হলুদ বা সোনালি রঙ বেশি ফুটে ওঠে। তার সঙ্গে আলবিনিজম (Albinism) যুক্ত হওয়ায় চোখ সাদা হয়ে গেছে। অর্থাৎ একই প্রাণীতে একসঙ্গে দুটি বিরল জিনগত বৈশিষ্ট্য দেখা গেছে — যা প্রকৃতির এক বিস্ময়।

অদ্ভুত বিষয় হলো, এত উজ্জ্বল রঙের প্রাণীরা সাধারণত সহজে টিকে থাকতে পারে না, কারণ তারা শিকারিদের চোখে দ্রুত ধরা পড়ে। তবুও এই শার্কটি পূর্ণবয়স্ক অবস্থায় বেঁচে আছে, যা বিজ্ঞানীদের কাছে আরও রহস্যময়।

এমন ঘটনা ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে প্রথমবারের মতো রেকর্ড হয়েছে। বিজ্ঞানীরা এখন অনুসন্ধান করছেন—এটি কি কেবল একটি ব্যতিক্রম, নাকি নতুন কোনো জেনেটিক প্রবণতার সূচনা?

ভাবতে পারেন, ৫ ফুট লোহার রড শরীর ভেদ করেও কেউ বেঁচে ফিরতে পারে? 😱এভাবেও ফিরে আসা যায়! ২০১৫ সালের জানুয়ারি — দক্ষিণ আফ্রি...
10/10/2025

ভাবতে পারেন, ৫ ফুট লোহার রড শরীর ভেদ করেও কেউ বেঁচে ফিরতে পারে? 😱

এভাবেও ফিরে আসা যায়!

২০১৫ সালের জানুয়ারি — দক্ষিণ আফ্রিকার এক খনিতে ৩.৫ কিলোমিটার নিচে কাজ করছিলেন ইঞ্জিনিয়ারিং সুপারভাইজার ড্যানিয়েল ডি ওয়েট। সেদিন তিনি জলাধারের কাদা পরিষ্কার করছিলেন, হাতে ছিল প্রায় ৫ ফুট লম্বা একটি ধাতব রড। কাজের সময় হঠাৎ পা পিছলে পড়ে যান, আর মুহূর্তেই ঘটে ভয়াবহ দুর্ঘটনা!

রডটি তাঁর শরীর ভেদ করে কুঁচকি দিয়ে ঢুকে কাঁধের নিচ দিয়ে বেরিয়ে আসে! সহকর্মীরা দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে সার্জনদের কয়েক ঘণ্টার জটিল অস্ত্রোপচারে সেই বিশাল রডটি সাবধানে বের করা হয়।

অস্ত্রোপচারে জানা যায়, রডটি তাঁর একটি কিডনি সম্পূর্ণ নষ্ট করে দেয় এবং ছোট অন্ত্রে মারাত্মক ক্ষতি করে। তবুও অবিশ্বাস্যভাবে, তিনি মৃত্যুকে জয় করেন! মাত্র ১৯ দিন পরই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান এই অদম্য মানুষটি।

এ যেন সত্যিকারের মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসার গল্প!

ভালচার বি: প্রকৃতির মাংসখেকো মৌমাছি! বনে জঙ্গলে মৌমাছি মানেই ফুল থেকে মধু সংগ্রহের ছবি—কিন্তু প্রকৃতির বৈচিত্র্যে আছে এক...
09/10/2025

ভালচার বি: প্রকৃতির মাংসখেকো মৌমাছি!

বনে জঙ্গলে মৌমাছি মানেই ফুল থেকে মধু সংগ্রহের ছবি—কিন্তু প্রকৃতির বৈচিত্র্যে আছে এক অদ্ভুত ব্যতিক্রম, ভালচার বি বা মাংসখেকো মৌমাছি। দক্ষিণ ও মধ্য আমেরিকার উষ্ণ অরণ্যে বসবাসকারী এই মৌমাছিরা ফুল নয়, বরং মৃত প্রাণীর মাংস সংগ্রহ করে!

বিজ্ঞানীরা তাদের তিনটি প্রজাতিতে ভাগ করেছেন — Trigona hypogea, Trigona necrophaga ও Trigona crassipes। ১৯৮২ সালে গবেষকরা প্রথম তাদের এই আচরণ লক্ষ্য করেন। ধারালো মুখ দিয়ে তারা মৃতদেহের নরম অংশ কেটে কোলনিতে নিয়ে যায় এবং বিশেষ ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে সেটিকে হজমযোগ্য করে তোলে। তাদের অন্ত্রের অ্যাসিডিক পরিবেশ মাংসকে নিরাপদ খাদ্যে রূপান্তরিত করে।

ভালচার বি মধু তৈরি করে না, বরং প্রোটিনসমৃদ্ধ এক পদার্থ তৈরি করে যা লার্ভার খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তারা সমাজবদ্ধভাবে কাজ করে—রানী, কর্মী ও ড্রোন নিয়ে সম্পূর্ণ এক সামাজিক গঠন তৈরি করে। মৃত প্রাণীর দেহ ভেঙে তারা পরিবেশে পুষ্টি পুনঃপ্রবাহ ঘটায়, ফলে বনভূমি থাকে পরিচ্ছন্ন ও জীবাণুমুক্ত।

বিবর্তনের ইতিহাসে ভালচার বি প্রমাণ করে—প্রকৃতির অভিযোজনই তার সবচেয়ে বড় বিস্ময়!

Address

Chittagong

Telephone

+8801827678127

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when H-FactVerse posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to H-FactVerse:

Share