Minhazur Rahman Arman

Minhazur Rahman Arman চিন্তাগঠন। এক্টিভিজম।

31/07/2025
ছুটে বেড়ানোর জীবনে, ক্লান্তি শেষে, শান্তির ঘুম! 🌸💜
24/05/2025

ছুটে বেড়ানোর জীবনে,
ক্লান্তি শেষে, শান্তির ঘুম! 🌸💜

সারা জীবন নিঃস্বার্থভাবে ৩ হাজারের বেশি মানুষের ক'ব'র খোঁ'ড়া মনু মিয়া হাসপাতালের শয্যায় আর এই সুযোগে ৫০ বছর ধরে বিনাপারি...
19/05/2025

সারা জীবন নিঃস্বার্থভাবে ৩ হাজারের বেশি মানুষের ক'ব'র খোঁ'ড়া মনু মিয়া হাসপাতালের শয্যায় আর এই সুযোগে ৫০ বছর ধরে বিনাপারিশ্রমিকে মানুষের ক'ব'র খোঁ'ড়া মানুষটির প্রিয় ঘোড়াটি মে'রে ফেলল দু'র্বৃ'ত্তরা।

ক'ব'র খুঁ'ড়তে দূরের যাত্রায় দ্রুত পৌঁছাতে নিজের ধানি জমি বিক্রি করে কয়েক বছর আগে এই ঘোড়াটি কিনেছিলেন মনু মিয়া।

একটা ব্যাঙকে যদি আপনি ঠাণ্ডা পানির পাত্রে রাখেন, আর সেই পাত্রটিকে ধীরে ধীরে গরম করতে থাকেন—ব্যাঙটি কিন্তু তাড়াতাড়ি কোনো ...
18/05/2025

একটা ব্যাঙকে যদি আপনি ঠাণ্ডা পানির পাত্রে রাখেন, আর সেই পাত্রটিকে ধীরে ধীরে গরম করতে থাকেন—ব্যাঙটি কিন্তু তাড়াতাড়ি কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায় না। সে চুপচাপ পানিতে বসে থাকে, আর নিজের শরীরের তাপমাত্রা পানির সঙ্গে সামঞ্জস্য করতে থাকে।

ধীরে ধীরে পানি গরম হতে থাকে, আর ব্যাঙও ধীরে ধীরে তার শরীরের ভেতর সেই উত্তাপ সহ্য করতে থাকে। সে ভাবে, "এটা তো এখনো সহ্য করা যাচ্ছে।"

কিন্তু সমস্যা তখনই শুরু হয়। পানির তাপ এক সময় এত বেশি হয়ে যায় যে, তখন আর সহ্য করা যায় না। ব্যাঙ তখন বুঝতে পারে, "এখন আমার লাফ দিয়ে বাঁচা দরকার!"

কিন্তু হায়! তখন আর তার শরীরে কোনো শক্তি অবশিষ্ট নেই। কারণ সে তার সমস্ত শক্তি খরচ করে ফেলেছে আগের তাপমাত্রাগুলো সহ্য করার জন্য! তাই সে চাইলেও আর লাফিয়ে বের হতে পারে না। ধীরে ধীরে সে পানিতে সেদ্ধ হয়ে মারা যায়…

আপনি কি জানেন—ব্যাঙটা আসলে মারা যায়নি পানির তাপে, বরং মারা গেছে সময়মতো সিদ্ধান্ত না নিতে পারায়!

এই ঘটনাটাকেই বলা হয় "Boiling Frog Syndrome"।

এই গল্প আমাদের জীবনের সঙ্গেও হুবহু মিলে যায়।
আমরা অনেক সময় একের পর এক অন্যায়, অবহেলা কিংবা কষ্ট সহ্য করতে থাকি—ভাবি, “এখন না হয় মেনে নিচ্ছি, পরে কিছু একটা করব।”

কিন্তু যে সমস্যা শুরুতেই ঠেকানো যেতো, তা ধীরে ধীরে এমন ভয়াবহ রূপ নেয় যে তখন আর কিছুই করার থাকে না।
তখন আমাদের মনের শক্তিটাও থাকে না, সাহসটাও ক্ষয়ে যায়।
শিক্ষনীয়
তাই, জীবনে কখনো এমন পর্যায়ে পৌঁছাবেন না যেখানে লাফ দেওয়ার মতো শক্তিটুকুও থাকবে না।
সময় থাকতে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করুন, প্রতিবাদ করুন, নিজের সম্মানকে রক্ষা করুন।
না হলে একদিন হয়তো আপনিও সেই “সেদ্ধ ব্যাঙ” হয়ে যাবেন, যে বাঁচতে চেয়েও বাঁচতে পারল না…

পড়লে ঠকবেন না!!চারপাশে প্রচুর মানুষের সাথে দেখা হবে, অনেক ভিড় ঠেলে এগোতে হবে, অনেক রকম কথা কানে আসবে শুধু আপনাকে যেটা ক...
18/05/2025

পড়লে ঠকবেন না!!
চারপাশে প্রচুর মানুষের সাথে দেখা হবে, অনেক ভিড় ঠেলে এগোতে হবে, অনেক রকম কথা কানে আসবে শুধু আপনাকে যেটা করতে হবে সেটা হলো ইগনোর। জীবনে কিছু মানুষ আবর্জনা ছড়াতে আসবে, তাদেরকে আগাছার মতো উপড়ে ফেলে দিতে হবে, লাইফ আপনার বাউন্ডারি আপনাকেই সেট করতে হবে, নেগেটিভিটি যেখানে দেখবেন সটান সেখান থেকে দূরে সরিয়ে নেবেন নিজেকে।

শুনতে খারাপ হলেও আপনার কাছের অনেক মানুষ আপনাকে খারাপ দেখতে চায়, তারা চায় সহানুভূতি নামক মলমের তলে একটু কাটা ঘায়ে নুন ছিটাতে, আপনি সিম্পলি সেই সুযোগ টাই দেবেন না, অযথা তর্কে যাবেন না, বোঝাতে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই, আপনার সামনে কেউ যদি বলে আপনি মুখ্যু তাই মেনে হেসে বেরিয়ে আসুন, ওই যে সময় আর এনার্জি বাঁচিয়ে নিলেন, ব্যাস কেল্লাফতে। যে যা বলছে শুনে নিন, আর মুচকি হেসে শিরদাঁড়া সোজা করে নিজের সিদ্ধান্তটা নিজেই নিন, যারা নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিতে পারে তারা আসলেই জীবন চেনে, বোঝে..

আপনাকে নিয়ে যখন বাকিরা সমালোচনা করতে ব্যস্ত থাকবে আপনি ঠিক সেই সময় গাছ লাগান, ঘুরে আসুন, রং তুলি নিয়ে ক্যানভাস সাজান, বাড়ি গোছান, গল্প পড়ুন, আরো দুটো সাহিত্য পড়ুন, নিজের পুরোনো ফটো দেখুন, ব্যাডমিন্টন খেলুন, ফটো তুলুন, চা খেতে বেরিয়ে পড়ুন, নামাজ পড়ুন, পুজো করুন। মোটকথা তাদের কথায় রিয়েক্ট করবেন না, যা বলছে বলুক, আপনার কানে এলেও ফেলে দিন, দিনশেষে আপনি জানেন আপনি কি, কেমন, আর এটাও জানেন যারা বলছে তারা আপনার কাছে জাস্ট ম্যাটার করেনা ঠিক এইটাই।

একটা বাউন্ডারি সেট করুন, একদম যাদের বা যার বুকে মিশে আপনি শ্বাস নেবেন, যার সামনে আপনি আয়নার মতো দাঁড়াতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন ঠিক তাদের কাছেই ওপেন আপ হন, তাদের কাছেই এক্সপ্লেন করুন, তাদের কাছেই ঝুঁকতে শিখুন, কারণ হয়তো তারা বা সে আপনাকে খারাপ দেখতে চাইবে না।
বাদবাকি দুনিয়াকে ' মালা ঘুরা ' করে ঝেড়ে ফেলে দিন।

একটা কথা মাথায় রাখবেন জীবন অনেক সুন্দর, আপনি যে জীবন টা বাঁচতে পারছেন সেটা অনেক সুন্দর, আপনাকে শুধু মাঝে মাঝে গজিয়ে ওঠা আগাছা গুলো মিটিয়ে ফেলতে হবে অথবা কোণে একটা কাঁটাঝোর দেখতে পেলে সাইড কাটিয়ে চলে আসতে হবে, সবকিছুর উত্তর দিতে নেই, সবকিছুতে রিয়েক্ট করতে নেই, সবাইকে বোঝানোর কোনো প্রয়োজন নেই, এগুলো বাদ না দিতে পারলে, লস টা আপনারই।

‘কাউকে ভালো রাখতে পারলাম না’-চিরকুট লিখে র‍্যাব অফিসারের আ/ত্মহ'ত্যানিঃশব্দে চলে যাওয়া এই কর্মকর্তার মৃত্যু প্রশ্ন তুলে ...
07/05/2025

‘কাউকে ভালো রাখতে পারলাম না’-চিরকুট লিখে র‍্যাব অফিসারের আ/ত্মহ'ত্যা
নিঃশব্দে চলে যাওয়া এই কর্মকর্তার মৃত্যু প্রশ্ন তুলে দিল— কতটা একা হলে একজন মানুষ শান্তির খোঁজে এমন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়?

যার সংসারে শান্তি নাই সে পুরো দুনিয়ার মালিক হইলেই বা কী??

হায়রে স্বর্ণ, হায়রে টাকা-পয়সা!!
উচ্চ শিক্ষা + বিসিএস ক্যাডার + প্রমোশন = ০০

চট্টগ্রামে নিজ কার্যালয়ে নিজে গু'লি করে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) পলাশ সাহার আ/'ত্মহ'$ত্যার অভিযোগ উঠেছে। তিনি চট্টগ্রাম র‍্যাবের সিনিয়র সহকারী পরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি বিসিএস ৩৭ তম ব্যাচের কর্মকর্তা।

বুধবার (৭ মে) বেলা ১১টার দিকে চট্টগ্রাম র‍্যাবের চান্দগাঁও ক্যাম্পে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে একটি চিরকুট উদ্ধার করা হয়।

ওই চিরকুটে উল্লেখ করা হয়, ‘আমার মৃ'$ত্যুর জনা মা এবং বউ কেউ দায়ী না। আমিই দায়ী। কাউকে ভালো রাখতে পারলাম না। বউ যেন সব স্ব'র্ণ নিয়ে যায় এবং ভালো থাকে। মায়ের দায়িত্ব দুই ভাইয়ের ওপর। তারা যেন মাকে ভালো রাখে। স্ব'র্ণ বাদে যা আছে তা মায়ের জন্য। দিদি যেন কো-অর্ডিনেট করে।‬‎’

ভাড়া বাসায় খুবি শিক্ষার্থীর আ'ত্মহ'ত্যা
কোলের সন্তানকে ছিনিয়ে নিল সাবেক স্বামীর পরিবার, গৃহবধূর আ'ত্মহ'ত্যা
চান্দগাঁও র‍্যাবের এক কর্মকর্তা ঢাকা পোস্টকে বলেন, ভুক্তভোগী পারিবারিক কিছু সমস্যায় ছিলেন। বুধবার চান্দগাঁও ক্যাম্পের সবাই অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এ সময় তিনি নিজ কার্যালয়ে নিজে গু'লি করে আ'ত্মহ'ত্যা করেন।

জীবন সহজ নয়! তারপরও সহজ করে নিতে হয়।কখনো নীরব থেকে,কখনো প্রতিবাদ করে,কখনো ধৈর্য ধরে।জীবন মানেই যুদ্ধ—পাওয়া না-পাওয়া, ...
26/04/2025

জীবন সহজ নয়! তারপরও সহজ করে নিতে হয়।
কখনো নীরব থেকে,কখনো প্রতিবাদ করে,কখনো ধৈর্য ধরে।

জীবন মানেই যুদ্ধ—পাওয়া না-পাওয়া, স্বপ্ন আর বাস্তবতার টানাপোড়ন! টানাপোড়নের যুদ্ধে কিছু মুখ হাসে, কিছু মুখ কাঁদে!

আর কিছু মুখ নিজের অস্তিত্বকে ঠিকিয়ে রাখতে প্রতিনিয়ত হাসির অভিনয় করে চাপা-কাঁন্না লুকিয়ে রাখে। তারা নিজের সাথে নিজেই যুদ্ধ করে,তাদের প্রতিদ্বন্দ্বি কেবল তারা নিজেই।

তাদের বুকফাঁটা চিৎকার চার-দেয়ালেই বন্দী থাকে। হাজারো চিন্তার ভিড়ে তারা নতুন ভোরের স্বপ্ন দেখে। তারা প্রতিদিন নতুন হাসির মুখোশ পরে, নতুন করে নিজেকে সামলে নিতে পারে।

তারা জানে—জীবন সহজ নয়, জীবনকে সহজ করে নিতে হয়, কাঁটার পথ অতিক্রম করেই ফুলের সমাগম হয়!

কলমে: জুবলী আক্তার

#আর #আর #না

মানুষ কখনোই পাহাড়ে হোঁচট খায় না। হোঁচট খায় ছোট ছোট নুড়ি পাথরে, হোঁচট খায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ইট-পাথরের টুকরোতে। পাহাড়ের মত...
26/04/2025

মানুষ কখনোই পাহাড়ে হোঁচট খায় না। হোঁচট খায় ছোট ছোট নুড়ি পাথরে, হোঁচট খায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ইট-পাথরের টুকরোতে। পাহাড়ের মতো বিশাল কিছুর সামনে আমরা সতর্ক থাকি, প্রস্তুত থাকি, কিন্তু সেই সামান্য, অবহেলিত কিছুর জন্যই পড়ে যাই। জীবনের মতোই, সম্পর্কের পথও এমনই।

একটি সম্পর্ক – সেটা প্রেম, বন্ধুত্ব, দাম্পত্য কিংবা পারিবারিক – কখনোই বড় কোনো ইস্যুতে হঠাৎ ভেঙে পড়ে না। সম্পর্ক ভাঙে ছোট ছোট ভুল বোঝাবুঝি, অবহেলা, না বলা কথার ভেতরে জমে থাকা কষ্ট, কিংবা সময়মতো একটুখানি মনোযোগ না দেওয়ার কারণে। এই ছোট ছোট বিষয়গুলো প্রথমে হয়তো তেমন গুরুত্ব পায় না, কিন্তু দিনে দিনে সেগুলো জমতে জমতে পাহাড়ের চেয়েও বড় হয়ে ওঠে। এক সময় আসে যখন আর বোঝাপড়ার কোনো রাস্তা খোলা থাকে না – বিচ্ছেদ হয়ে ওঠে একমাত্র সমাধান।

আমরা অনেক সময় ভাবি, “এতো ছোট একটা বিষয়, ও এতোটাই রাগ করলো কেন?” কিন্তু এই ছোট্ট বিষয়টাই হয়তো তার কাছে বড় ছিল। হয়তো সে প্রতিদিন একটু কথা বলা, একটুখানি সময় চেয়েছিল। হয়তো আপনার একটাই বাক্য বা অভিব্যক্তি তার মনে অনেক গভীর ক্ষত তৈরি করেছে। একটি ক্ষতের জন্য সবসময় বড় অস্ত্র লাগে না, ক্ষত গভীর হয় তখনই যখন অনুভূতির জায়গায় আঘাত লাগে।

তাই একটি সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে হলে বড় কিছু করার প্রয়োজন পড়ে না। প্রয়োজন পড়ে ছোট ছোট যত্নের, সামান্য খেয়ালের, একটুখানি বোঝাপড়ার।
সময়মতো একটি মেসেজ,
ক্লান্ত দিনে এক কাপ চা,
কষ্টে থাকা মানুষটার পাশে নীরব উপস্থিতি,
কিংবা শুধুই মন দিয়ে শোনা তার মনের কথা —
এই ছোট্ট ছোট্ট কাজগুলোই আজীবনের বন্ধন গড়ে তোলে।
সম্পর্ক মানে একে অপরের জায়গায় নিজেকে কল্পনা করতে পারা। তার অনুভূতিকে তার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে উপলব্ধি করার চেষ্টা করা। একটুখানি কেয়ার, একটুখানি সম্মান, কথায় গুরুত্ব দেওয়া, অনুভূতির প্রতি স্পর্শকাতরতা — এগুলিই একটি সম্পর্কের মেরুদণ্ড।

শেষ কথায় বলা যায়, সম্পর্ক একটি সুন্দর বাগানের মতো। প্রতিদিন সেখানে একটু করে পানি দিতে হয়, আগাছা পরিষ্কার করতে হয়, খেয়াল রাখতে হয় সূর্যের আলো পড়ছে কিনা। অবহেলা করলেই তা শুকিয়ে যায়। তাই সম্পর্কের ছোট ছোট বিষয়গুলোকে অবহেলা নয়, বরং যত্নে আলিঙ্গন করা উচিত। কেননা, জীবনের সবথেকে বড় সুখ লুকিয়ে থাকে এই ছোট ছোট খুঁটিনাটিতেই।।😌🥀

"তুমি যতই ভেঙে পড়ো না কেন, তুমি সবসময় নতুন করে শুরু করতে পারো এবং তা আগের চেয়ে ভালো হতে পারো।"জীবনে মানুষ অনেক সময় ভ...
26/04/2025

"তুমি যতই ভেঙে পড়ো না কেন, তুমি সবসময় নতুন করে শুরু করতে পারো এবং তা আগের চেয়ে ভালো হতে পারো।"

জীবনে মানুষ অনেক সময় ভেঙে পড়ে—দুঃখ, ব্যর্থতা, কষ্ট, হতাশা কিংবা ভুলের কারণে।
কিন্তু সেটাই জীবনের শেষ নয়। যতবারই তুমি ভেঙে পড়ো না কেন, তোমার সামনে সবসময় একটা নতুন সুযোগ থাকে আবার ঘুরে দাঁড়িয়ে পুরনো ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন ভাবে আগের চেয়ে আরও শক্তিশালী, অভিজ্ঞ হয়ে নিজের জীবনকে গড়ে তোলার।

বাবা গরীব হোক, ধনী হোক, সুস্থ হোক, অসুস্থ হোক, তারপরেও বাবা বেঁচে থাকাই হচ্ছে একজন সন্তানের সবচেয়ে বড় সম্পদ। যা অনেকেই ব...
23/04/2025

বাবা গরীব হোক, ধনী হোক, সুস্থ হোক, অসুস্থ হোক, তারপরেও বাবা বেঁচে থাকাই হচ্ছে একজন সন্তানের সবচেয়ে বড় সম্পদ। যা অনেকেই বুঝতে পারেনা। যার বাবা নাই এটা শুধু সে ই বুঝবে

সময় আপনাকে বদলায় না, আপনিই সময়কে বদলে দেন। যারা নতুন করে ইতিহাস সৃষ্টি করে সময় কেবল কথা বলে তাদেরই।নিজেকে চিনতে শিখুন। ন...
23/04/2025

সময় আপনাকে বদলায় না, আপনিই সময়কে বদলে দেন। যারা নতুন করে ইতিহাস সৃষ্টি করে সময় কেবল কথা বলে তাদেরই।

নিজেকে চিনতে শিখুন। নিজেকে একবার চিনতে পারলে সময় আপনার দাস হতে বাধ্য।

Address

Chittagong

Telephone

+8801861064700

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Minhazur Rahman Arman posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share