Mustafa Jaan E Rahmat

Mustafa Jaan E Rahmat Kindness is a mark of faith and whoever is not kind has no faith.

"তুমি আমার জন্য খেজুর এনেছো, কিন্তু এগুলোর বীচি ফেলোনি“এটা একটি বিখ্যাত আরবী প্রবাদ, কিন্তু এই প্রবাদটির উৎপত্তি কিভাবে ...
30/10/2025

"তুমি আমার জন্য খেজুর এনেছো, কিন্তু এগুলোর বীচি ফেলোনি“

এটা একটি বিখ্যাত আরবী প্রবাদ, কিন্তু এই প্রবাদটির উৎপত্তি কিভাবে হয়? আর কিভাবেই বা এটি বিখ্যাত হয়ে উঠে?

উমার বিন খাত্তাব (রা.) কে কেউ একজন জানাল, যে, আবু বকর (রা.) ফজরের সালাত শেষ করে মদীনার সীমানার দিকে যান, একটা ছোট বাড়িতে বেশ কিছু সময় কাটান, তারপর নিজের ঘরে ফিরে আসেন।

আবু বকর (রা.) কি করতেন না করতেন তার সব খবরই উমার (রা.) রাখতেন, শুধুমাত্র এই বাড়িতে কি হতো তা তার অগোচরে ছিল।

দিন যায়, কিন্তু আমীরুল মুমিনীন আবু বকর (রা.) এর ঐ বাড়িতে গমন বন্ধ হয়না। উমার (রা.) সিদ্ধান্ত নিলেন, ফজরের পর আবু বকর (রা.) ঐ বাড়িতে গিয়ে কি করেন, তা তিনি নিজের চোখে একবার দেখে আসবেন। উমার রা. ঐ ঘরে গিয়ে দেখতে পেলেন, ওখানে একজন বৃদ্ধা বাস করেন। বৃদ্ধার কেউ নেই, তার ওপর তিনি অন্ধ। উমার (রা.) অত্যন্ত আশ্চর্যান্বিত হলেন। বৃদ্ধার সাথে আবু বকরের কি সম্পর্ক, তা জানার জন্য তিনি আগ্রহী হয়ে উঠলেন। তিনি বৃদ্ধাকে জিজ্ঞাসা করলেন, 'এই লোক আপনার বাড়িতে প্রতিদিন কি জন্য আসে?'

বৃদ্ধা জবাব দিলেন, 'আল্লাহর কসম, আমার জানা নেই। সে প্রতিদিন আসে, তারপর আমার ঘর ঝাড়ু দেয়, সব কিছু পরিষ্কার করে, তারপর আমার জন্য খাবার তৈরি করে, তারপর কোন কথা না বলেই চলে যায়।'
আবু বকর (রা.) এর মৃত্যুর পর উমার (রা.)ও একইভাবে বৃদ্ধার সেবা করলেন। বৃদ্ধা কিছু একটা টের পেয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, তোমার বন্ধু কি মারা গেছেন?
উমার (রা.) প্রচণ্ড অবাক হলেন। জিজ্ঞাসা করলেন, 'আপনি কিভাবে বুঝলেন?'
বৃদ্ধা জবাব দিলেন, 'তুমি আমার জন্য খেজুর এনেছো, কিন্তু বীচি ফেলোনি'।
উমার (রা.) হাঁটু গেঁড়ে বসে পড়লেন। তার চোখ অশ্রুতে পরিপূর্ণ হয়ে গেল। আর এই অবস্থায় তিনি তার বিখ্যাত উক্তিটি বললেন,
'হে আবু বকর! আপনি পরবর্তী খলীফাদের কাজ কঠিন করে গেছেন।'

❝তরীকত পথের যাত্রী (সালিক) যখন নফসের স্তর থেকে কলবের স্তর আর কলবের স্তর থেকে মুকাল্লিবে কলব’ অর্থাৎ মুর্শিদে কামিলের সত্...
27/10/2025

❝তরীকত পথের যাত্রী (সালিক) যখন নফসের স্তর থেকে কলবের স্তর আর কলবের স্তর থেকে মুকাল্লিবে কলব’ অর্থাৎ মুর্শিদে কামিলের সত্তা ও গুণাবলীতে নিজের অস্তিত্ব ও অনর্থক ধ্যান-ধারণাকে ধ্বংস করতে পারবেনা, তখন তার মুকাশাফা কখনো সত্য আর কখনো মিথ্যায় পর্যবসিত হয়। (পীরের অস্তিত্বে) পরিপূর্ণ বিলীন হওয়ার পর ‘উচ্চতর মর্যাদা (হাক্কুল ইয়াক্বীন)’র স্তরে উপনীত হয়। এ স্তরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন সালিক ‘মিথ্যা কাশফ’ থেকে সংবরণ থাকে। অন্যথায় ‘সুবহে কাযিব’ কে ‘সুবহে সাদিক’ জেনে মিথ্যার পূজারী হয়ে যায়। অনেক সময় কাশফের অধিকারীর কাছে পার্থিব জগতে এমন অবস্থাসমূহ প্রকাশ পায়, প্রকাশ বিপরীতে হয়ে থাকে। বস্তুর হাকীকত কাশফের মাধ্যমে জানা কঠিন। হযরত খাযির এবং হযরত মূসা আলা নবীয়্যানা ওয়া আলায়হিমাস্ সালাম-এর ঘটনার উপর চিন্তা করুন। উলুল আযম নবী হওয়া সত্ত্বেও বস্তুর নিগূঢ় তত্ত্বেও জ্ঞান তাঁর কাছে পর্দাবৃত ছিল। অথচ হযরত খাযির আলায়হিস সালাম ওই পর্দাবৃত গূঢ়তত্ত্ব বিস্তারিত জানতেন।

যদি কোন ‘সালিক’ (তরীকতের পথের যাত্রী) আপনাকে বলল, ‘এ কাজ এমনিভাবে হবে, তেমনিভাবে হবে।’ যদি ওই ভবিষ্যৎবানী বাস্তবে পরিণত নাও হতে পারে। এসব বিষয় প্রকৃত তরীকতের অভিযাত্রীর সাথে কোন সম্পর্ক রাখেনা বরং এগুলো হচ্ছে নাফসের ধারণা যা একজন সালিকের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। দরবেশী এবং পীরের মধ্যে বিলীনতার উচ্চ মর্যাদা ওই সব কিছু থেকে সুমহান। আল্লাহ্ উচ্চ আশা পোষণকারীকে পছন্দ করেন। আল্লাহ্ তা‘আলা প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম’র ও আমাদের মুর্শিদের ওসীলায় ওই মর্যাদা দান করুন। আমীন, সুম্মা আমীন।❞

উপরোক্ত ত্বরিকত বিষয়ক সুক্ষ্ম ও গভীর কালামগুলো কুতুবুল আউলিয়া আল্লামা সৈয়্যদ আহমদ শাহ সিরিকোটি (রা.) তাঁর পীরে-মুর্শিদ গাউসে দাঁওরা হযরত খাজা আবদুর রহমান চৌহরভী (রা.)'র ইন্তেকাল পরবর্তী ১৯৩১ সনের দিকে তৎকালীন বার্মার রেঙ্গুন থেকে চিঠি মারফত চৌহর শরীফের পীর ভাইদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগের অংশ হিসেবে খলিফায়ে আজমের ভূমিকা স্বরূপ উপদেশ করেন। যেগুলো সমস্ত উচ্চতর ত্বরিকতপন্থীদের জন্য অমূল্য বাণী হিসেবে তাসাউফ গবেষকগণ উল্লেখ করেছেন।

#তথ্যসূত্রঃ মাকতূব (পত্র) আল্লামা সিরিকোটী, ২৮ মুহররম ১৯৩১ইং, রেঙ্গুন থেকে] ইফতিতাহিয়্যা, কৃত বিশিষ্ট আলা হযরত গবেষক প্রফেসর ড. আল্লামা মাসউদ আহমদ (র.)

❝ যিনি সিদরাতুল মুনতাহা থেকে রাসূলে আকরাম (ﷺ) কে নিজ কাঁধে করে আল্লাহ তাআলার কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন।❝যার কাঁধ মোবারকের উপ...
27/10/2025

❝ যিনি সিদরাতুল মুনতাহা থেকে রাসূলে আকরাম (ﷺ) কে নিজ কাঁধে করে আল্লাহ তাআলার কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন।
❝যার কাঁধ মোবারকের উপর রাসূলে আকরাম (ﷺ) এর কদম, আর যার কদম মোবারক সমস্ত আউলিয়ায়ে আকরাম এর কাঁধ মোবারকের
উপর।
❝যিনি চল্লিশ বছর এশার ওযু দিয়ে ফজরের নামাজ আদায় করেছেন।
❝যিনি মায়ের গর্ভে থাকা অবস্থায় বিষাক্ত সাপ থেকে মা জননীকে বাঁচিয়েছেন।
❝যিনি মায়ের গর্ভে থাকা অবস্থায় ১৮ পারা
কুরআন মুখস্থ করেছিলেন।
❝ যিনি একাধারে ৭০ জন মুরিদের ঘরে এক সময়ে ইফতার করেছিলেন।
~""তিনি হলেন,হুজুরে পীরানে পীর দস্তগীর,মেহবুবে সুবহানী,কুতুবে রাব্বানী,গাউসুল আজম মহিউদ্দিন বড়পীর হযরত আব্দুল কাদের জিলানী (রাঃ) আজ ১১ই রবিউল সানি এর #৮৮৬ তম বার্ষিক,
✨🤍💙ওরস মোবারক।💙🤍✨

স্বপ্ন দেখা সম্পর্কে : শাহজাদা আল্লামা হাফেজ সৈয়্যদ মুহাম্মদ আহমদ শাহ্ হুজুর-------১৭ অক্টোবর ২০২৫, অর্থাৎ সিরিকোট শরীফে...
27/10/2025

স্বপ্ন দেখা সম্পর্কে : শাহজাদা আল্লামা হাফেজ সৈয়্যদ মুহাম্মদ আহমদ শাহ্ হুজুর
-------
১৭ অক্টোবর ২০২৫, অর্থাৎ সিরিকোট শরীফে, গত জুমার বক্তব্যে শাহজাদা হাফেজ আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ আহমদ শাহ্ হুজুর স্বপ্ন দেখার তাৎপর্য সম্পর্কে খুব সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন। বলেছেন, স্বপ্ন দেখা যায় ঘুমের মধ্যে। আর,ঘুমন্ত অবস্থায় মানুষের সাথে দুনিয়ার কোন সম্পর্ক থাকে না।এমতাবস্থায়, সে স্বপ্নে মক্কা -মদিনা শরীফ পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারে।
অতএব, মাত্র কয়েক ঘন্টার দুনিয়া বিমুখ থাকার ফলশ্রুতিতে কোন ব্যক্তি যদি স্বপ্ন যোগে মদিনা শরীফে যেতে পারে, তাহলে, যাঁরা সমগ্র জীবন আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য এই দুনিয়ার মোহ, ভোগ বিলাসের সাথে সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করেছে তাঁদের মর্যাদা এবং ক্ষমতা কোথায় উন্নীত হতে পারে!!!
সুবহানাল্লাহ্।আউলিয়ায়ে কেরামের কারামত সত্য। তাঁদের কেউ কেউ মুহূর্তে সমগ্র সৃষ্টি জগত ঘুরে আসতে সক্ষম। কারণ, তাঁরা দুনিয়ার লোভ লালসা স্বাদ আহলাদ থেকে মুক্ত।
মোছাহেব উদ্দিন বখতিয়ার, ২৪-১০-২০২৫

27/10/2025
26/10/2025

এবার বুঝা যাচ্ছে কেন হুজুর কেবলা তৈয়্যব শাহ্ (রহ.) এই কথা বলেছিলেন
এই নুরানি বয়ান তার জলন্ত উদাহরণ
হুজুর কেবলা তৈয়্যব শাহ্ (রহ.) একদিন বললেন যে- "তাহের চুপ রাহেগা অওর সাবের বোলেগা।"
অর্থাৎ‚ “তাহের চুপ থাকবে আর সাবের বলবে।"

জিজ্ঞেস করা হলো যে তাহের শাহ্ (মা.জি.আ.) চুপ কেন থাকবেন?
হুজুরর কেবলা তৈয়্যব শাহ্ (রহ.) বললেন, " তাহের আগার বোলনা শুরু কারদে তো লোগ বেহোশ হো জায়েঙ্গে!"
অর্থাৎ‚ “তাহের শাহ যদি বলা শুরু করে দেয় তাহলে মানুষ এতই মুগ্ধ হয়ে যাবে যে সে বেহুঁশ হয়ে যাবে।"- সুবাহানাল্লাহ।

হুজুর গাউসুল আযম বড়পীর আব্দুল কাদের জিলানী রহ. এর রওজা শরিফের উপরে পাক পাঞ্জাতনের নাম খচিত মুকুট।
04/10/2025

হুজুর গাউসুল আযম বড়পীর আব্দুল কাদের জিলানী রহ. এর রওজা শরিফের উপরে পাক পাঞ্জাতনের নাম খচিত মুকুট।

অলিদেরও অলি যিনি গাউসুল আজম জিলানী,বাগদাদে জন্ম তাঁর কুতুবে রাব্বানী।অলি দিগের রাজা মহারাজ লও মোদের সালাম খানি, ইয়া শায়ে...
04/10/2025

অলিদেরও অলি যিনি গাউসুল আজম জিলানী,
বাগদাদে জন্ম তাঁর কুতুবে রাব্বানী।
অলি দিগের রাজা মহারাজ লও মোদের সালাম খানি,
ইয়া শায়েখুনা আব্দুল কাদের জিলানী (রাহ.)।

আজ ১১ রবিউস সানী, ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম। বড়পীর আবদুল কাদির জিলানী রহ. (৪৭১-৫৬১ হিজরী)এর ৮৮৬ তম ওফাত দিবস।

02/10/2025

গাউসে পাকের এক মুরীদ একবার হালকা ঝিমুনি আসতেই স্বপ্নে দেখলেন-
এক উচু টিলায় মণিমুক্তা খচিত একটি একটি আলীশান চেয়ার স্থাপিত যেথায় সৈয়দুত ত্বায়েফাহ হজরত জুনায়েদ বোগদাদি রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু উপবিষ্ট আছেন।আর টিলার নিচে অসংখ্য মানুষ জড়ো হয়েছে। সবাই নিজ নিজ আরজি লিখে জোনায়েদ বোগদাদির হাতে দিচ্ছে আর তিনি আল্লাহ পাকের দরবারে তা মঞ্জুর করিয়ে দিচ্ছেন।
গাউসে পাকের মুরীদ(স্বপ্নদ্রষ্টা) চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছেন দেখে জোনায়েদ বোগদাদি বললেন هات اعرض قصتك
তোমার আরজিনামা দাও মন্জুর করে দেই!
তিনি বললেন-আপনি আমাকে শুধু এটুকু বলুন-আমার পীরকে কি আউলিয়ার দপ্তর থেকে প্রত্যাহার করা হয়েছে?
হজরত জোনায়েদ বোগদাদি বললেন-নাহ্ তোমার পীরকে প্রত্যাহার করা হয়নি এবং কখনো প্রত্যাহার করা হবেওনা।
মুরীদ বললেন- তাহলে আমার পীরই আমার জন্য যথেষ্ট। এটুকু বলতেই ঘুম ভেঙে গেলো।
সোজা গাউসে পাকের দরবারে এসে স্বপ্নের কথা বলতে চাইতেই গাউসে পাক বললেন هات اعرض قصتك দাও তোমার আরজিনামা আমি মঞ্জুর করে দিচ্ছি। করছি।

শিক্ষাঃ মুরীদ যতক্ষণ নিজপীরকে দুনিয়ার সকল পীর থেকে শ্রেষ্ঠ জানবেনা ততোক্ষণ আপন পীর-মুরশিদের ফয়েজ পাবেনা।

02/10/2025

পীর বানালে ওয়ালা পীরানে পীর
মীর বানালে ওয়ালা মীরানে মীর
ইয়া গাউসে আযম দস্তগীর।

‎হযরত ইব্‌নু ‘উমর (রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) থেকে বর্ণিত,আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর সময়ে হযর...
01/10/2025

‎হযরত ইব্‌নু ‘উমর (রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) থেকে বর্ণিত,
আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর সময়ে হযরত ‘উমর (রাঃ) নিজের কিছু সম্পত্তি সদকা করেছিলেন, তা ছিল, ছামাগ নামে একটি খেজুর বাগান। ‘উমর (রাঃ) বলেন, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমি একটি সম্পদ পেয়েছি, যা আমার নিকট খুবই পছন্দনীয়। আমি সেটি সদকা করতে চাই।’ রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, মূল সম্পদটি এ শর্তে সদকা কর যে তা বিক্রি করা যাবে না, দান করা যাবে না এবং কেউ ওয়ারিস হবে না, বরং তার ফল দান করা হবে। অতঃপর ‘উমর (রাঃ) সেটি এভাবেই সদকা করলেন। তার এ সদকা ব্যয় হবে আল্লাহর রাস্তায়, দাস মুক্তির ব্যাপারে, মিসকিন, মেহমান, মুসাফির ও আত্মীয়দের জন্য। এর যে মুতাওায়াল্লী হবে তার জন্য তা থেকে সঙ্গত পরিমাণ আহার করলে কিংবা বন্ধু-বান্ধবকে খাওয়ালে কোন দোষ নেই। তবে তা সঞ্চয় করা যাবে না।

সহিহ বুখারী।
হাদিস নং - ২৭৬৪.

হযরত আনাস ইব্‌নু মালিক (রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) থেকে বর্ণিত,

তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন মদীনায় এলেন তখন মসজিদ নির্মানের নির্দেশ দিলেন এবং তিনি বললেন, ‘হে বনূ নাজ্জার! মূল্য নির্ধারণ করে তোমাদের এ বাগানটি আমার নিকট বিক্রি করে দাও।’ তারা বলল, না, আল্লাহ্‌র কসম! মহান আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে আমরা এর মূল্য চাই না।’

সহিহ বুখারী।
হাদিস নং - ২৭৭৪.

Address

Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mustafa Jaan E Rahmat posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mustafa Jaan E Rahmat:

Share