01/06/2024
আপনি যদি চট্টগ্রাম শহরে ফ্ল্যাট কেনার কথা চিন্তা করেন তাহলে আপনি দুইভাবে কিনতে পারেন।
রেডি ফ্ল্যাট অথবা নির্মাণাধীন ফ্ল্যাট।
রেডি ফ্ল্যাট :
প্রথমত, আসুন রেডি ফ্ল্যাটের বিষয় নিয়ে আলোচনা করি। চট্টগ্রাম শহরে রেডি ফ্ল্যাটের দাম এখন আকাশচুম্বী। কিন্তু তারপরেও রেডি ফ্ল্যাটের কিছু সুবিধার কারনে সবার প্রথম পছন্দ থাকে রেডি ফ্ল্যাট।
সুবিধাঃ
রেডি ফ্ল্যাটের প্রথম সুবিধা হল আপনি কেনার পরই ফ্ল্যাটে উঠে যেতে পারেন অথবা চাইলে ভাড়া দিয়ে দিতে পারেন।
রেডি ফ্ল্যাট কিনলে জমির কাগজ সংক্রান্ত ঝামেলা থাকে না
অসুবিধাঃ
রেডি ফ্ল্যাটের দাম তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি।
রেডি ফ্ল্যাট পছন্দমত জায়গায় পছন্দমত সাইজে পাওয়াটা দুষ্কর।
রেডি ফ্ল্যাট কিনলে অতিরিক্ত ফ্ল্যাট নিবন্ধন ফি দিতে হয়।
ইউটিলিটি ও পার্কিং এর জন্য আলাদা টাকা পরিশোধ করতে হয়।
এককালীন টাকা পরিশোধ।
নির্মাণ সামগ্রীর মান যাচাই করা দুঃসাধ্য।
নির্মাণাধীন ফ্ল্যাট
অন্যদিকে, নির্মাণাধীন ফ্ল্যাটের ক্ষেত্রে গ্রাহকরা প্রধানত যে সমস্যার সম্মুখীন হয় তা হল ডেভেলপার দের ফ্ল্যাট বুঝিয়ে দিতে দীর্ঘসুত্রিতা। বেশিরভাগ ডেভেলপাররা সাধারনত ফ্ল্যাট বিক্রি করে নির্মাণকাজ পরিচালনা করে বিধায় অনেক সময় ফ্ল্যাট বিক্রি না হলে আর্থিক সঙ্কটের কারনে কাজ বন্ধ থাকে ফলে সবার ফ্ল্যাট বুঝে পেতে দেরি হয়। তবে নির্মাণাধীন ফ্ল্যাটের কিছু সুবিধা আছে যেমন।
সুবিধাঃ
পছন্দমত জায়গায় পছন্দমত সাইজ নেয়া যায়।
এককালীন টাকা পরিশোধ করতে হয় না।
ব্যাংক ঋণ সুবিধা পাওয়া যায়।
অসুবিধাঃ
ডেভেলপারদের ফ্ল্যাট বুঝিয়ে দিতে দীর্ঘসুত্রিতা।
যেহেতু ল্যান্ড ওনারদের ৪৫-৫০ শতাংশ মালিকানা থাকে সেহেতু তাদের নিমার্ন খরচ সহ ক্রেতাদের বিয়ার করতে হয়। যার ফলে ৪০% টাকা বেশি যায়।
যৌথ মালিকানায় জমির শেয়ার কিনে ফ্ল্যাট :
এবার আসুন জেনে নেই জমির শেয়ার কিনে ফ্ল্যাট বানানোর প্রক্রিয়াটি কি।
ধরুন একটা জমিতে ১৮ টি ফ্ল্যাট করা সম্ভব সুতরাং জমিটিকে ১৮টি শেয়ারে ভাগ করে ফেলা হয়।
এরপর জমির শেয়ার ১৮ জনের নিকট বিক্রি করে ১৮ জনের নামে সাফ কবলা দলিল করে দেয়া হয়।
এরপর SSS Engineering & Consultancy. CDA হয়তে অনুমোদন নিয়ে বাড়ির কাজ শুরু করে।
এরপর শেয়ারহোল্ডারদের কাছ থেকে কিস্তিতে ফ্ল্যাটের নির্মাণ ব্যয় সংগ্রহ করে ২-২.৫ বছরে ফ্ল্যাটের মালিকানা বুঝিয়ে দেয়া হবে।
কেন যৌথ মালিকানায় জমি ক্রয় করে ফ্ল্যাট করবেন?
১। ফ্ল্যাটের বাজারমূল্য থেকে ৪০-৫০% কম খরচে জমিসহ মালিকানা পাবেন।
২। সম্মানিত জমির শেয়ারহোল্ডারগণ শেয়ার মূল্য পরিশোধ করে সাফ কবলা দলিল বুঝে পাবেন।
৩। দলিল ও সিডিএ অনুমোদন সংক্রান্ত যাবতীয় কাজ SSS Engineering & Consultancy নিজেদের দক্ষ টিম দিয়ে সম্পন্ন করবে তাই আপনি থাকবেন নিশ্চিন্ত।
৪। কমিটি গঠন করে শেয়ার মালিকদের মতামতের উপর ভিত্তি করে নির্মাণ সামগ্রী ক্রয় করে কাজ করা হয়।
৫। আপনার নিজের অংশগ্রহণ থাকায় নির্মাণ সামগ্রীর মান সম্পর্কে আপনি থাকবেন ১০০% নিশ্চিত।
৬। নির্মাণ খরচ পর্যায়ক্রমে কিস্তিতে পরিশোধ করার সুবিধা রয়েছে।
৭। ফ্ল্যাট বুঝে নিতে পারবেন ২-২.৫ বছরে।
৮। লটারি নয়, আগে বুকিং দেয়ার ভিত্তিতে অবিক্রিত ফ্ল্যাটের মধ্য থেকে বুঝে নিতে পারবেন।
৯। আপনি জমির মালিক তাই কোন ফ্ল্যাট নিবন্ধন ফি দেয়া লাগবে না।
১০। ইউটিলিটি ও পার্কিং এর জন্য আলাদা টাকা পরিশোধ করতে হবে না।
কেন SSS Engineering & Consultancy?
SSS Engineering & Consultancy. গতানুগতিক ধারা থেকে বের হয়ে এসে বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জনে বিশেষ এক ধারা নিয়ে পদার্পণ করেছে আবাসন শিল্পে। SSS Engineering & Consultancy. যাবতীয় কাজ যেমন,
◼️ জমির দলিলের সামগ্রিক কাজ
◼️ সিডিএ অনুমোদন নেয়া
◼️ নির্মাণ কাজ পরিচালনা
এইসব প্রক্রিয়া খুব দক্ষতা ও নিষ্ঠার সাথে আপনার প্রতিনিধি হয়ে দেখাশোনা করবে।
তাই আপনার স্বপ্ন পুরণে আস্থা রাখুন আমাদের উপর।
ফ্ল্যাট কেনার জন্য যোগাযোগ করুনঃ +8801903532507