https://www.facebook.com/101750168866279/

Separate Kitchen, Chittagong (2025)

20/06/2025

জীবনে শুধু দুইজনকে সন্তুষ্ট রাখো: আল্লাহ ও তোমার মা।
আল্লাহ সন্তুষ্ট হলে তোমার দুনিয়া ও আখিরাত সুন্দর হবে,
আর মা সন্তুষ্ট হলে তোমার জীবনে বরকত আর শান্তি নেমে আসবে।

যে এই দুইজনের খুশি অর্জন করে,
তার ওপর আসমান থেকে রহমতের বৃষ্টি ঝড়ে পড়ে,
আর জমিন তার জন্য সহজ হয়ে যায়।

🕋 “رِضَا اللّٰهِ فِي رِضَا الْوَالِدَةِ” — আল্লাহর সন্তুষ্টি নিহিত মায়ের সন্তুষ্টিতে।
📖 [সহীহ হাদীস]

28/05/2025

"মা কেন কষ্ট পায়?"

শাহিন যখন স্ত্রীকে নিয়ে দরজা বন্ধ করে, তখন তার মা চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকে। মুখে কিছু না বললেও বুকের ভেতরটা যেন মোচড় দিয়ে ওঠে। এটা শুধু শাহিনের মায়ের নয়, হাজারো মায়ের অনুভব। সন্তানের মুখে হাঁসি দেখলেই যেসব মায়েরা শান্তি খুঁজে পান, তারাই বা কেন সন্তানের সুখ দেখে অশান্ত হন?

প্রশ্নটা কঠিন, কিন্তু উপেক্ষা করার মতো নয়।

বাবা বা শ্বশুর তো কখনো এমন দৃশ্য দেখে কষ্ট পান না। তাহলে মায়ের কষ্টটা কোথা থেকে আসে?

এই কষ্টের শিকড় অনেক গভীরে। অনেক সময়, এক নারীর জীবনের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হয়ে দাঁড়ায় তার আর্থিক নির্ভরতা। মেয়েরা আজও অনেক ক্ষেত্রে নিজের নামে কিছুই রাখে না। বাবা-মায়ের ঘর থেকে স্বামীর ঘরে, আর সেখান থেকে সন্তানদের ঘরে আশ্রয় খোঁজে। কিন্তু আশ্রয় মানেই নিরাপত্তা নয়। সেই নিরাপত্তাহীনতাই হয়তো একদিন সন্তানকে নিজের শেষ আশ্রয় মনে করায়।

বিয়ের আগে সন্তান মায়ের ছায়ায় থাকে, তার কথা শোনে, ভালোবাসে। বিয়ের পর এই সম্পর্কটায় বদল আসে। মা অনুভব করে, হয়তো তার জায়গাটা কেউ দখল করে নিচ্ছে। হয়তো নিজের সবটুকু দিয়ে যাকে গড়ে তুলেছেন, তার ভালোবাসার ছায়া আর তার গায়ে পড়ে না। তখনই মায়ের ভিতর এক অদৃশ্য ভয় ঢুকে পড়ে—ভালোবাসা হারানোর ভয়, নির্ভরতার মাটি সরে যাওয়ার ভয়।

এই ভয় কাটাতে হলে দরকার নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন।

মায়ের নামে একটি একাউন্ট হোক, স্ত্রীর জন্য মাসিক সঞ্চয়ের ব্যবস্থা থাকুক—এই ছোট উদ্যোগগুলো বড় পরিবর্তনের পথ খুলে দিতে পারে।

আমি নিজে আমার স্ত্রীর নামে একটি একাউন্ট খুলে সেখানে মাসে তিন হাজার টাকা জমা রাখি। আমি তাকে বলেছি, যদি কোনোদিন আমাকে ছেড়ে যেতে চাও, তাহলে যেন অন্তত টাকার অভাবে আটকে না পড়ো।

আমি রোজগার করি, আর তুমি ঘরের কাজ করো—এই দুইটাই সমান মূল্যবান। তুমি যদি আমার জীবনের অংশ হও, তাহলে আমার সম্পদেও তোমার অধিকার থাকা উচিত।

এক সময় সে নিজের জন্য পাঁচশ টাকা জমিয়ে রাখত, বাবার বাড়ি যেতে হলে যেন যেতে পারে। এখন আর লাগে না, আমি চেষ্টা করি ঝগড়াকে এড়াতে। তার মুখে রাগ থাকলেও আমি মাথা নিচু করে শুনি। হয়তো ইচ্ছায়, হয়তো বাধ্য হয়ে—তবু হার মানি।

এই লেখাটা যদি আমার স্ত্রী পড়ে, আশা করি শেষ লাইনটা পর্যন্ত না পড়ে। পড়লে হয়তো নতুন ঝগড়া শুরু হবে!

শেষ কথা:
মায়েদের চোখে জল শুকাতে হলে, নারীর হাতে দিতে হবে অর্থনৈতিক স্বাধীনতার চাবি। ভালোবাসা তখনই টেকে, যখন তার ভিত মজবুত হয় সম্মান আর সমতায়।

28/05/2025

ভাইরাল হওয়া ছবিটি মূলত কাজাখস্তানে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে ঘটে যাওয়া আজারবাইজান এয়ারলাইন্সের একটি বিমান দুর্ঘটনার ছবি। এই দুর্ঘটনায় ৩৮ জন যাত্রী নিহত হন। এই ছবি ও ভিডিওগুলোকে ভুলভাবে দক্ষিণ কোরিয়ার বিমান দুর্ঘটনার ছবি বলে প্রচার করা হচ্ছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ২০২৪ সালের ২৯ ডিসেম্বর জেজু এয়ারের একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়, যেখানে ১৮১ আরোহীর মধ্যে ১৭৯ জন নিহত হন। এই দুর্ঘটনার সঙ্গে হজ যাত্রীদের কোনো সম্পর্ক নেই।

Viral Real-News Fake News

25/05/2025

দীর্ঘ চেকআপের পর ডাক্তার চিন্তিত হয়ে পড়লেন। স্ত্রীকে আলাদা করে বলে দিলেন

-আপনার স্বামী মানসিকভাবে ভীষণ দুর্বল হয়ে পড়েছেন। চাকরি, ব্যবসা, পারিবারিক দায়দায়িত্ব, সামাজিক চাপ মিলিয়ে তিনি চরম অস্থির হয়ে পড়েছেন। তার পর্যাপ্ত বিশ্রাম দরকার। ঘুম দরকার। তাকে নিরিবিলি সময় কাটানোর সুযোগ দেয়া দরকার। তার নিবিড় আদরযত্ন দরকার। ভালো খাওয়া-দাওয়া করা দরকার।
তার মন অশান্ত হয়, অস্থির হয়, উত্তেজিত হয়, এমন কথা বলা যাবে না। তার সাথে ঝগড়া করা যাবে না। বাহির থেকে আসার সাথে সাথেই উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় করা যাবে না। মানুষটা ঘরে ফিরে যেন শান্তি পান, সে পরিবেশ বজায় রাখতে হবে। আপনি মুখ বন্ধ রাখলেই প্রায় সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
আপনি তার স্ত্রী। এসব বিষয়ের দিকে দৃষ্টি রাখা আর কারো পক্ষে সম্ভব নয়। তাকে যদি এভাবে রাখা যায়, তাহলে একমাসের মধ্যে তিনি পুরোপুরি সেরে উঠবেন। নইলে যা অবস্থা দেখতে পাচ্ছি, একমাসের বেশি টেকার কথা নয়।

বাড়ি ফেরার পথে রিকশায় বসে স্বামী জানতে চাইল,
-ডাক্তার কী বললেন?
-তুমি একমাস পর মা-রা যাবে।

-শায়েখ আতিক উল্লাহ হাফি.

06/05/2025

"কাউকে খুব বেশি গুরুত্ব দিতে নেই... অতিরিক্ত গুরুত্ব দিলে মানুষ ভেতর থেকে অহংকারী হয়ে ওঠে... ততটুকুই গুরুত্ব দেয়া উচিত যতটুকু সে ডিজার্ভ করে !!
যার প্রাপ্য যতটুকু তাকে ততটুকুই দেয়া উচিত... অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো না... যাকে আপনি অতিরিক্ত গুরুত্ব দিবেন, মূল্যায়ন করবেন, তার কাছে আপনি খুব দ্রুতই সস্তা হয়ে যাবেন... নিজের মূল্যটা ধরে রাখার জন্য হলেও মানুষকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দেয়া কমিয়ে দিন !!
যে এক আনা পাবার যোগ্যতা রাখে, তাকে যদি আপনি ষোল আনা দিতে যান তাহলে ঐ মানুষটা আপনাকে এক আনার মূল্যও দিতে পারবে না... বরং আপনাকে আরো মূল্যহীন ভাবতে শুরু করবে... মানুষের ধর্মই হলো যোগ্যতার চেয়ে বেশি পেয়ে গেলে মূল্য দিতে জানে না !!
কাউকে অতিরিক্ত মূল্য দিয়ে তার কাছে নিজেকে মূল্যহীন করাটা বোকামি... যে আপনাকে যতটা মূল্য দিবে, গুরুত্ব দিবে তাকে ঠিক ততটুকুই মূল্য কিংবা গুরুত্ব দেয়া উচিত... অতিরিক্ত মূল্য দিয়ে কারো কাছে নিজেকে ছোট করবেন না... ব্যক্তিত্ব ধরে রাখতে শিখুন !!
একজন ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষ বরাবরই অন্যের পছন্দের তালিকায় থাকে... আপনার ব্যক্তিত্ব যতো স্ট্রং হবে, মানুষ আপনাকে ততবেশি মূল্যায়ন করবে... গুরুত্ব দিতে থাকবে... কিন্তু আপনি যদি কাউকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে নিজের ব্যক্তিত্ব দুর্বল করে দেন, তাহলে মানুষ আপনাকে গুরুত্ব দিবে না !!
টাকাপয়সা কিংবা বাড়ি গাড়ি আপনি আজ হারালেও কাল হয়তো আবার সবকিছু পেয়ে যাবেন, কিন্তু ব্যক্তিত্ব একবার হারিয়ে ফেললে তা আপনি কখনই ফেরত পাবেন না... নিজের ব্যক্তিত্ব ধরে রাখার জন্য হলেও আপনাকে কোথায় থামতে হবে আর কোথায় চলতে হবে সেটা অবশ্যই বুঝা দরকার !!
অন্যকে গুরুত্ব দেয়ার থেকে নিজেকে গুরুত্ব দিন... অন্যকে গুরুত্ব দিয়ে ঠকে গেলেও নিজেকে গুরুত্ব দিয়ে কখনো কেউ ঠকে যায়নি... বরং যে মানুষটা নিজেকে গুরুত্ব দিতে জানে তাকে কেউ আঘাত দিতে পারে না... ভাঙতে পারে না !!"

ধন্যবাদ সবাইকে ❤️

06/05/2025

নাক-কাণ্ড: ভালোবাসার কামড়

এক রাতে স্বামী-স্ত্রী ঘুমাচ্ছে।

স্ত্রী (ঘুমের আগে): জান, তুমি কি জানো আমার সবচেয়ে প্রিয় অঙ্গ কী?

স্বামী: হুম, নিশ্চয়ই এই টমেটোর মতো টসটসে গাল!

স্ত্রী: উঁহু, আমার নাক! ডাক্তার পর্যন্ত বলেছেন, এইটা একেবারে পারফেক্ট শেইপের।

স্বামী: (মুচকি হেসে) ঠিকই তো, একটা আচার রাখার বয়ামের ঢাকনা লাগালেই হতো!

রাত গভীর… সবাই ঘুমিয়ে…

হঠাৎ স্ত্রী জোরে চিৎকার করে উঠলো: "আহ্! আমার নাক!"

স্বামী: (চোখ মেলে উদ্ভ্রান্তভাবে) ওহ… আমি তো ভাবছিলাম এটা চিকেন নাগেট!

স্ত্রী: "তুমি কি মানুষ, নাকি ক্ষুধার্ত ভাল্লুক?"

স্বামী: "ভালবাসার কামড় দিয়েছি জানু, প্লাস্টিক সার্জারি ফ্রি!"

25/04/2025

মানুষ কখনোই পাহাড়ে হোঁচট খায় না। হোঁচট খায় ছোট ছোট নুড়ি পাথরে, হোঁচট খায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ইট-পাথরের টুকরোতে। পাহাড়ের মতো বিশাল কিছুর সামনে আমরা সতর্ক থাকি, প্রস্তুত থাকি, কিন্তু সেই সামান্য, অবহেলিত কিছুর জন্যই পড়ে যাই। জীবনের মতোই, সম্পর্কের পথও এমনই।
একটি সম্পর্ক – সেটা প্রেম, বন্ধুত্ব, দাম্পত্য কিংবা পারিবারিক – কখনোই বড় কোনো ইস্যুতে হঠাৎ ভেঙে পড়ে না। সম্পর্ক ভাঙে ছোট ছোট ভুল বোঝাবুঝি, অবহেলা, না বলা কথার ভেতরে জমে থাকা কষ্ট, কিংবা সময়মতো একটুখানি মনোযোগ না দেওয়ার কারণে। এই ছোট ছোট বিষয়গুলো প্রথমে হয়তো তেমন গুরুত্ব পায় না, কিন্তু দিনে দিনে সেগুলো জমতে জমতে পাহাড়ের চেয়েও বড় হয়ে ওঠে। এক সময় আসে যখন আর বোঝাপড়ার কোনো রাস্তা খোলা থাকে না – বিচ্ছেদ হয়ে ওঠে একমাত্র সমাধান।
আমরা অনেক সময় ভাবি, “এতো ছোট একটা বিষয়, ও এতোটাই রাগ করলো কেন?” কিন্তু এই ছোট্ট বিষয়টাই হয়তো তার কাছে বড় ছিল। হয়তো সে প্রতিদিন একটু কথা বলা, একটুখানি সময় চেয়েছিল। হয়তো আপনার একটাই বাক্য বা অভিব্যক্তি তার মনে অনেক গভীর ক্ষত তৈরি করেছে। একটি ক্ষতের জন্য সবসময় বড় অস্ত্র লাগে না, ক্ষত গভীর হয় তখনই যখন অনুভূতির জায়গায় আঘাত লাগে।
তাই একটি সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে হলে বড় কিছু করার প্রয়োজন পড়ে না। প্রয়োজন পড়ে ছোট ছোট যত্নের, সামান্য খেয়ালের, একটুখানি বোঝাপড়ার।
সময়মতো একটি মেসেজ,
ক্লান্ত দিনে এক কাপ চা,
কষ্টে থাকা মানুষটার পাশে নীরব উপস্থিতি,
কিংবা শুধুই মন দিয়ে শোনা তার মনের কথা —
এই ছোট্ট ছোট্ট কাজগুলোই আজীবনের বন্ধন গড়ে তোলে।
সম্পর্ক মানে একে অপরের জায়গায় নিজেকে কল্পনা করতে পারা। তার অনুভূতিকে তার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে উপলব্ধি করার চেষ্টা করা। একটুখানি কেয়ার, একটুখানি সম্মান, কথায় গুরুত্ব দেওয়া, অনুভূতির প্রতি স্পর্শকাতরতা — এগুলিই একটি সম্পর্কের মেরুদণ্ড।
শেষ কথায় বলা যায়, সম্পর্ক একটি সুন্দর বাগানের মতো। প্রতিদিন সেখানে একটু করে পানি দিতে হয়, আগাছা পরিষ্কার করতে হয়, খেয়াল রাখতে হয় সূর্যের আলো পড়ছে কিনা। অবহেলা করলেই তা শুকিয়ে যায়। তাই সম্পর্কের ছোট ছোট বিষয়গুলোকে অবহেলা নয়, বরং যত্নে আলিঙ্গন করা উচিত। কেননা, জীবনের সবথেকে বড় সুখ লুকিয়ে থাকে এই ছোট ছোট খুঁটিনাটিতেই।।😌🥀

Self Confidence

25/04/2025

মেয়েদের মানসিকভাবে শক্ত থাকার জন্য কিছু কার্যকর টিপস নিচে দেওয়া হলো, যা আত্মবিশ্বাস ও আত্মসম্মান বাড়াতে সাহায্য করবে:

1. নিজেকে ভালোবাসো: নিজেকে ভালোবাসা এবং নিজের মূল্য বোঝা মানসিক শক্তির মূল চাবিকাঠি। প্রতিদিন নিজেকে বলো, “আমি যথেষ্ট”।

2. নিজস্ব সীমানা নির্ধারণ করো: কে কীভাবে তোমার সঙ্গে আচরণ করবে, সেটা ঠিক করে দাও। 'না' বলা শিখো – এটা আত্মসম্মানের অংশ।

3. নিজের লক্ষ্যে ফোকাস করো: জীবনকে একটি উদ্দেশ্য দাও। নিজের স্বপ্ন, পছন্দ, ক্যারিয়ার বা শখকে গুরুত্ব দাও।

4. নিয়মিত মেডিটেশন বা প্রার্থনা করো: এটা মনের শান্তি দেয়, মনোযোগ বাড়ায়, এবং স্ট্রেস কমায়।

5. নেগেটিভ মানুষ থেকে দূরে থাকো: যেসব মানুষ সব সময় তোমার আত্মবিশ্বাস ভাঙে, তাদের এড়িয়ে চলা ভালো।

6. স্বাস্থ্য ও ফিটনেসে মনোযোগ দাও: শারীরিকভাবে ভালো থাকলে মানসিকভাবেও অনেকটা শক্ত থাকা যায়।

7. ব্যর্থতাকে শেখার সুযোগ হিসেবে দেখো: ভুল হলে নিজেকে দোষ না দিয়ে ভাবো, “আমি এখান থেকে কী শিখলাম?”

8. নিজের অর্জন মনে রাখো: যখন মনে হবে মনোবল হারাচ্ছো, তখন ভাবো – এর আগে তুমি কী কী পেরেছ!

9. সাহসী হও, নিজের পক্ষে দাঁড়াও: কেউ অন্যায় করলে চুপ করে না থেকে নিজের কথা বলো।

10. সমর্থন খোঁজো: পরিবার, বন্ধু বা কাউন্সেলরের সাহায্য নাও যখন প্রয়োজন।

fans

24/04/2025

ডক্টর ইউনূস: আলো হাতে চলা পথিক

অন্ধকারে যখন হারিয়ে যায় লোক,
তুমি জ্বালালে আশার এক দীপ্ত শিখা,
মাটির মানুষের মুখে দিলে শব্দ—
“সামর্থ্য আছে, যদি মেলে দিশা।”

ব্যাংক তো শুধু ধনীজনের ছিল,
তুমি খুলে দিলে দরজা গরিবের,
ছোট ঋণে ভরসা, আস্থা আর স্বপ্ন,
তুমি দেখালে পথ সাহসী নবীদের।

গ্রামীণ নামের ছোট সেই সূর্য,
আজ জ্বলছে বিশ্বে কোটি প্রাণে,
নারীর চোখে উঠে এসেছে দীপ্তি,
তোমার ঋণ শুধু টাকার খানে?

তুমি তো দিলা তাদের হাতে কলম,
নিজভবিষ্যৎ লেখার এক অধিকার,
এই সমাজে তুমি দাঁড়াও একজন—
বিপ্লবী, অথচ হৃদয়ভরা আদর্শচার।

শ্রদ্ধা জানাই তোমার পথচলায়,
তুমি মানুষ, অথচ এক দর্শনও বটে।
বিশ্ব যখন ভোলে সহমর্মিতা—
তুমি শেখাও, ভালোবাসা হারায় না সত্ত্বে।

-----

23/04/2025

একজন নারী হিসেবে আমি নারীদের খুব ভয় পাই,
নিশ্চয়ই নারীদের ষড়যন্ত্র খুবই ভয়ঙ্কর
😳😳

Separate Kitchen

20/06/2025

28/05/2025

28/05/2025

25/05/2025

06/05/2025

06/05/2025

25/04/2025

25/04/2025

24/04/2025

23/04/2025

Address

Telephone

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category