Sunni Onubad

Sunni Onubad ||Mazhab hanafi|| Aqaid AshariMaturidi||tariqa qadri||

01/10/2025

নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ভবিষ্যতে বানী
আল্লামা ইবনে নুজাইম রহ. (৯৭০ হি.) বলেন:

يَكْفُرُ … بِخُرُوجِهِ إِلَى نَيْرُوزِ الْمَجُوسِ، وَالْمُوَافَقَةِ مَعَهُمْ فِيمَا يَفْعَلُونَ فِي ذَلِكَ الْيَوْمِ، وَبِشِرَائِهِ يَوْمَ النَّيْرُوزِ شَيْئًا لَمْ يَكُنْ يَشْتَرِيهِ قَبْلَ ذَلِكَ، تَعْظِيمًا لِلنَّيْرُوزِ، لَا لِلْأَكْلِ وَالشُّرْبِ، وَبِإِهْدَائِهِ ذَلِكَ الْيَوْمَ لِلْمُشْرِكِينَ وَلَوْ بَيْضَةً تَعْظِيمًا لِذَلِكَ الْيَوْمِ … اتِّفَاقًا. اهـ
*(البحر الرائق شرح كنز الدقائق ومنحة الخالق وتكملة الطوري: ٥/١٣٣، الهندية: ٢/٢٧٦)*

“অগ্নিপূজকদের নববর্ষে অংশগ্রহণ করলে এবং তাদের সাথে তাদের ওই দিনের কার্যাবলীর প্রতি সম্মতি জ্ঞাপন করলে অথবা শুধুমাত্র নববর্ষের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে সেদিন কিছু খরিদ করলে, যা সে খরিদ করার ছিল না এবং তা পানাহারের জন্যও নয়, এমনিভাবে ওই দিনের সম্মানার্থে কোনো মুশরিককে হাদিয়া প্রদান করলে; চাই তা একটা ডিমই হোক না কেন, সর্বসম্মতভাবে কাফের হয়ে যাবে।” –আলবাহরুর রায়িক: ৫/১৩৩; হিন্দিয়া: ২/২৭৬

আল্লামা ইবনু হাজম رحمه الله تعالى বলেন:
*إِنَّ تَهْنِئَةَ الْكُفَّارِ بِشَعَائِرِهِمْ كُفْرٌ صَرِيحٌ*
(المُحَلَّى، ٦/٣٥٦)
অর্থাৎ: কাফেরদের ধর্মীয় রীতি অনুসারে তাদেরকে শুভেচ্ছা জানানো হলো প্রকাশ্য কুফর। [আল-মুহাল্লা- ৬/৩৫৬]
**قَالَ الإِمَامُ الذَّهَبِيُّ رَحِمَهُ اللَّهُ تَعَالَى:
"فَإِذَا كَانَ الْمُسْلِمُونَ قَدِ اتَّفَقُوا عَلَى تَحْرِيمِ التَّشَبُّهِ بِالْكُفَّارِ، فَكَيْفَ بِمَنْ يُهَنِّئُهُمْ وَيُشَارِكُهُمْ؟!"**
(تَشَبُّهُ الْخَسِيسِ بِأَهْلِ الْخَمِيسِ، ص: ٢٩)

অর্থাৎ: যখন মুসলিমগণ একমত যে, কাফেরদের সাথে সাদৃশ্য রাখা হারাম, তখন তাদেরকে অভিনন্দন জানানো কিংবা এতে অংশগ্রহণ করা কত বড় অপরাধ হবে! [তাশবিহুল খসিস বি-আহলিল খমিস-২৯]

**قَالَ ابْنُ القَيِّمِ
"وَأَمَّا التَّهْنِئَةُ بِشَعَائِرِ الْكُفْرِ الْمُخْتَصَّةِ بِهِ فَحَرَامٌ بِالِاتِّفَاقِ"**
(الإِمَامُ ابْنُ القَيِّم، أَحْكَامُ أَهْلِ الذِّمَّةِ ١/١٤١)

অর্থাৎ: কাফেরদের ধর্মীয় বিশেষ অনুষ্ঠান ও রীতিনীতির ভিত্তিতে তাদেরকে শুভেচ্ছা জানানো চার মাযহাবের সকল আলেমের সর্বসম্মতিতে হারাম। [আহকামে আহলে জিম্মা-১/১৪১]

ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম বলেন,

وَأَمَّا التَّهْنِئَةُ بِشَعَائِرِ الْكُفْرِ الْمُخْتَصَّةِ بِهِ فَحَرَامٌ بِالاتِّفَاقِ مِثْلَ أَنْ يُهَنِئَهُمْ بِأَعْيَادِهِمْ وَصَوْمِهِمْ، فَيَقُولَ: عِيدٌ مُبَارَكٌ عَلَيْكَ، أَوْ تَهْنَأُ بِهَذَا الْعِيدِ، وَنَحْوَهُ، فَهَذَا إِنْ سَلِمَ قَائِلُهُ مِنَ الْكُفْرِ فَهُوَ مِنَ الْمُحَرَّمَاتِ، وَهُوَ بِمَنْزِلَةِ أَنْ يُهَنِّنَهُ بِسُجُودِهِ لِلصَّلِيبِ، بَلْ ذَلِكَ أَعْظَمُ إِثْمًا عِنْدَ اللَّهِ وَأَشَدُّ مَقْتًا مِنَ التَّهْنِئَةِ بِشُرْبِ الْخَمْرِ وَقَتْلِ النَّفْسِ وَارْتِكَابِ الْفَرْجِ الْحَرَامِ وَنَحْوِهِ.

“কোন কুফরি আচারানুষ্ঠান উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানানো সর্বসম্মতিক্রমে হারাম। যেমন- তাদের উৎসব ও উপবাস পালন উপলক্ষে বলা যে, ‘তোমাদের উৎসব শুভ হোক' কিংবা ‘তোমার উৎসব উপভোগ্য হোক' কিংবা এ জাতীয় অন্য কোন কথা। যদি এ শুভেচ্ছাজ্ঞাপন করা কুফরির পর্যায়ে না পৌঁছে; তথাপি এটি হারামের অন্তর্ভুক্ত। এটি ক্রুশের সেজদা করার জন্য কোন ব্যক্তিকে অভিনন্দন জানানোর সমতুল্য গোনাহ। বরং এটি আল্লাহ তায়ালার কাছে মদ পান করা, আত্মহত্যা করা, ব্যাভিচার করার কারণে কাউকে অভিনন্দন জানানোর চেয়েও বেশি ঘৃণ্য ও জঘন্য।” আহকামু আহলিয যিম্মাহ ১/৪৪১

ইবনু তাইমিয়াহ
*مَنْ هَنَّأَهُمْ بِعِيدِهِمْ فَقَدْ رَضِيَ بِكُفْرِهِمْ، وَالرِّضَا بِالْكُفْرِ كُفْرٌ*
(اقتضاءُ الصِّراطِ المُستقيمِ ١/٤٩٠)
অর্থাৎ: যে তাদেরকে তাদের উৎসবে অভিনন্দন জানালো, সে তাদের কুফরকে মেনে নিলো। আর কুফরে সন্তুষ্ট হওয়া নিজেই কুফর। [ইকতিদায়ে সিরাতে মুস্তাকিম-১/৪৯০]

আল্লামা যফর আহমদ থানভি . বলেন,

ہندؤوں کا میلہ اگر مذہبی ہو تو اس میں شرکت جائز نہیں اور نہ مسلمانوں کو ان کے ایسے میلے میں اپنی دوکان لے جانی چاہئے۔ باقی سودا خرید نے میں دونوں قول ہیں۔ بعض فقہاء نے اس کو بھی منع کیا ہے اور بعض نے کہا ہے کہ اگر معمول کے مطابق ضروریات خریدی جائیں اور اس میلہ کی وجہ سے خاص کوئی چیز نہ خریدی جائے تو جائز ہے مگر احتیاط اسی میں ہے کہ ان کے مذہبی میلہ میں سے کچھ بھی نہ خریدے کیونکہ خریداروں سے بھی میلہ کی رونق بڑھتی ہے اور کفّار کے مذہبی میلہ کی رونق کو بڑھانا مناسب نہیں۔ ہاں اگر تجارتی میلہ ہو جیسے بعض جگہ جانوروں کی تجارت کے لئے میلہ لگتا ہے۔ اس میں جانے اور خرید وفروخت کرنے میں مضائقہ نہیں بشرطکیہ ناچ رنگ وغیرہ سے دور رہے۔ واللہ اعلم

حرره الاحقر ظفراحمد ۲۴؍جمادی الاولیٰ ۴۰ ؁ھ –امداد الاحكام: 7/172



“হিন্দুদের মেলা-উৎসব যদি ধর্মীয় হয়, তাতে অংশগ্রহণ জায়েয নেই। তাদের এমন মেলাতে মুসলমানদের জন্য দোকান-পাট নিয়ে না যাওয়া চাই। তবে (মেলা থেকে) সওদাপাতি খরিদ করার ব্যাপারে দু’দিকেই বক্তব্য রয়েছে। কিছু ফকিহ সেটাও নিষেধ করেছেন। কেউ বলেছেন, যদি নিয়মিত প্রয়োজনীয় পণ্য খরিদ করা হয়; মেলার কারণে বিশেষভাবে কিছু ক্রয় না করা হয়, তাহলে জায়েয হবে। কিন্তু সতর্কতা হলো, তাদের ধর্মীয় মেলা থেকে কিছু খরিদ না করা। কেননা ক্রেতাদের দ্বারাও মেলার জৌলুস বৃদ্ধি পায়। আর কাফেরদের মেলার জৌলুস বাড়ানো সঙ্গত নয়। হ্যাঁ, যদি বাণিজ্যিক মেলা হয়, যেমন অনেক জায়গাতে পশু-পাখির বাণিজ্যমেলা বসে, সেখানে যেতে এবং কেনাকাটা করতে সমস্যা নেই। শর্ত হলো নাচ-গান থেকে দূরে থাকতে হবে।” –ইমদাদুল আহকাম: ৭/১৭২; আরা দেখুন: ফাতওয়া দারুল উলুম দেওবন্দ: ১৬/৩৯৮-৩৯৯; ইমদাদুল ফাতাওয়া: ৪/২৬৮-২৭০; আযিযুল ফাতাওয়া, পৃ: ৭১৮; রশিদিয়া, পৃ: ৪৫৫ ও ৪৭১

যফর আহমদ থানভি এর সময়ে জনৈক হিন্দু তাদের ধর্মীয় প্রথায় স্থানীয় মুসলিদেরকে দাওয়াত করলে, জনৈক মুসলিম এবিষয়ে হযরতের নিকট ফতোয়া তলব করেন। তখন তিনি লিখেন,

مسلمانوں کو اس دعوت میں شریک ہونا جائز نہیں کیونکہ یہ دعوت ہندوؤں کی مذہبی دعوت هے اور كفار كى مذهبى دعوتوں میں شرکت جائز نہیں۔ امداد الاحكام: 7/181

“মুসলমানদের জন্য এই দাওয়াতে শরিক হওয়া জায়েয নেই। কেননা এটা হিন্দুদের ধর্মীয় দাওয়াত। আর কাফেরদের ধর্মীয় দাওয়াতে শরিক হওয়া জায়েয নেই।” –ইমদাদুল আহকাম: ৭/১৮১

উমর ইবনুল খাত্তাব রা. বলতেন,
اجْتَنِبُوا أَعْدَاءَ اللهِ ـ الْيَهُودَ وَالنَّصَارَى ـ فِي عِيدِهِمْ يَوْمَ جَمْعِهِمْ؛ فَإِنَّ السَّخَطَ يَنْزِلُ عَلَيْهِمْ فَأَخْشَى أَنْ يُصِيبَكُمْ
“তোমরা আল্লাহর দুশমন ইহুদি-খৃষ্টানদের উৎসবসমূহে তাদের থেকে দূরে থাক। কারণ তাদের উপর আল্লাহর অসন্তোষ অবতীর্ণ হয়। ফলে এ আশঙ্কা আছে যে, তোমরাও তাতে আক্রান্ত হবে।
” [বায়হাকী-আস-সুনান আল-কুবরা, ৯/২৩৪; দেখুন: কানযুল ‘উম্মাল, হাদীস নং- ১৭৩২]

*(السنن الكبرى، حديث رقم: ١٨٨٦٢)*

অন্য বর্ণনায় তিনি এর ব্যাখ্যায় বলেছেন:
*فَإِنَّ السَّخَطَ يَنْزِلُ عَلَيْهِمْ*
_কারণ এক্ষেত্রে আল্লাহর অসন্তুষ্টি নাযিল হয়ে থাকে।_

আরেকটি বর্ণনায় হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রা. বলেছেন:
*مَنْ بَنَى بِبِلَادِ الْأَعَاجِمِ وَصَنَعَ نَيْرُوزَهُمْ وَمِهْرَجَانَهُمْ وَتَشَبَّهَ بِهِمْ حَتَّى يَمُوتَ وَهُوَ كَذَلِكَ، حُشِرَ مَعَهُمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ*
_অর্থাৎ, যারা বিধর্মীদের মত উৎসব করবে, কিয়ামত দিবসে তাদের হাশর ঐ লোকদের সাথেই হবে।_
*(السنن الكبرى، حديث رقم: ١٥٥٦٣)*

আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন,

{وَالَّذِينَ لَا يَشْهَدُونَ الزُّورَ وَإِذَا مَرُّوا بِاللَّغْوِ مَرُّوا كِرَامًا} [الفرقان: 72]

“(এবং রহমানের বান্দা তারা) যারা ‘যূরে’ উপস্থিত হয় না। আর অনর্থক কর্মকাণ্ডের পাশ দিয়ে অতিক্রম করলে সসম্মানে পাশ কাটিয়ে চলে যায়।” –সূরা ফুরকান: ৭২

ইমাম ইবনে কাসির রহ. (৭৭৪ হি.) বলেন,
وَقَالَ أَبُو العَالِيَةِ، وَطَاوُوسٌ، وَمُحَمَّدُ بْنُ سِيرِينَ، وَالضَّحَّاكُ، وَالرَّبِيعُ بْنُ أَنَسٍ، وَغَيْرُهُمْ: هِيَ أَعْيَادُ المُشْرِكِينَ
*(تفسير ابن كثير: ٦/١٣٠)*

‘যূর’ হচ্ছে মুশরিকদের উৎসব।” -তাফসিরে ইবনে কাসির: ৬/১৩০; তাফসিরে বাগাবি: ৩/৪৫৯

ইমাম ফখরুদ্দিন রাযি রহ. (৬০৬ হি.) বলেন:
وَيَحْتَمِلُ حُضُورَ كُلِّ مَوْضِعٍ يَجْرِي فِيهِ مَا لَا يَنْبَغِي، وَيَدْخُلُ فِيهِ أَعْيَادُ الْمُشْرِكِينَ، وَمَجَامِعُ الْفُسَّاقِ، لِأَنَّ مَنْ خَالَطَ أَهْلَ الشَّرِّ، وَنَظَرَ إِلَى أَفْعَالِهِمْ، وَحَضَرَ مَجَامِعَهُمْ، فَقَدْ شَارَكَهُمْ فِي تِلْكَ الْمَعْصِيَةِ، لِأَنَّ الْحُضُورَ وَالنَّظَرَ دَلِيلُ الرِّضَا بِهِ. ا هـ
*(التفسير الكبير: ٢٤/٤٨٥)*

“আয়াতে ‘যূর’ দ্বারা প্রত্যেক এমন জায়গা উদ্দেশ্য হতে পারে যেখানে অনুচিত কাজ সংঘটিত হয়। মুশরিকদের উৎসব এবং পাপাচারীদের মিলনমেলাও এর অন্তর্ভুক্ত। কেননা যে অবাধ্যদের সাথে মেলামেশা করে এবং তাদের কর্মকাণ্ড পরিদর্শন করে, তাদের সমাবেশে উপস্থিত হয়, সেও তাদের সঙ্গে উক্ত অপরাধে অংশ নিল। উপস্থিত হওয়া ও পরিদর্শন করা তার প্রতি সন্তুষ্টির প্রমাণ।” –তাফসিরে কাবীর: ২৪/৪৮৫

উমর রা. বলেন:
اجْتَنِبُوا أَعْدَاءَ اللَّهِ فِي عِيدِهِمْ۔ – السُّنَنُ الْكُبْرَى لِلْبَيْهَقِيِّ: ١٨٨٦٢

“তোমরা আল্লাহর দুশমনদের উৎসবগুলোতে তাদের থেকে দূরে থাক।” – আসসুনানুল কুবরা: ১৮৮৬২

হজরত ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) বলেছেন,
المصنف - عبد الرزاق - ت الأعظمي [عبد الرزاق الصنعاني]

١٦٠٩ - عَبْدُ الرَّزَّاقِ، عَنِ الثَّوْرِيِّ، عَنْ أَبِي عَطَاءِ بْنِ دِينَارٍ، أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ قَالَ: «لَا تَعَلَّمُوا رَطَانَةَ الْأعَاجِمِ، وَلَا تَدْخُلُوا عَلَيْهِمْ فِي كَنَائِسِهِمْ يَوْمَ عِيدِهِمْ، فَإِنَّ السَّخْطَةَ تَنْزِلُ عَلَيْهِمْ»

‘তোমরা কাফির-মুশরিকদের উপসনালয়ে তাদের উৎসবের দিনগুলোতে প্রবেশ করো না। কারণ সেই সময় তাদের ওপর আল্লাহর গযব নাজিল হতে থাকে।’ -(আলমুসান্নাফ আবদুর রাযযাক ১ম খন্ড নং পৃষ্ঠা নং ৪১১হাদিস নং : ১৬০৯)।

আস সুনানুল বায়হাকী লিল কুবরা নং হাদিস ১৮৮৬১

البلاغة العمرية [محمد سالم الخضر]
[[١٠٥] وَمِنْ كَلاَمٍ لَهُ - رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ -
((لَا تَعَلَّمُوا رَطَانَةَ الْأعَاجِمِ، وَلَا تَدْخُلُوا عَلَيْهِمْ فِي كَنَائِسِهِمْ يَوْمَ عِيدِهِمْ، فَإِنَّ السَّخْطَةَ تَنْزِلُ عَلَيْهِمْ)) (١).

[١٠٦] وَمِنْ كَلاَمٍ لَهُ - رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ -
((أَيُّهَا النَّاسُ، لَا نَجِدَنَّ أَحَدًا بَعْدَ السُّنَّةِ فِي ضَلَالَةٍ رَكِبَهَا حَسِبَهَا هُدًى، وَلَا فِي هُدًى رَكِبَهُ حَسِبَهُ ضَلَالَةً، قَدْ بَلَغَتِ الْأُمُورُ، وَثَبَتَتِ الْحُجَّةُ، وَانْقَطَعَ الْعُذْرُ)) (٢).

الفتاوى الكبرى لابن تيمية [ابن تيمية]
عَنْهُ - " لَا تَعَلَّمُوا رَطَانَةَ الْأَعَاجِمِ وَلَا تَدْخُلُوا عَلَى الْمُشْرِكِينَ فِي كَنَائِسِهِمْ يَوْمَ عِيدِهِمْ، فَإِنَّ السَّخَطَ يَنْزِلُ عَلَيْهِمْ ".

أحكام أهل الذمة - ط رمادي [ابن القيم]
اللَّهُ عَنْهُ: " لَا تَعَلَّمُوا رَطَانَةَ الْأَعَاجِمِ، وَلَا تَدْخُلُوا عَلَى الْمُشْرِكِينَ فِي كَنَائِسِهِمْ يَوْمَ عِيدِهِمْ، فَإِنَّ السُّخْطَةَ تَنْزِلُ عَلَيْهِمْ

السنن الكبرى - البيهقي - ط العلمية [أبو بكر البيهقي]
تَعَلَّمُوا رَطَانَةَ الْأَعَاجِمِ وَلَا تَدْخُلُوا عَلَى الْمُشْرِكِينَ فِي كَنَائِسِهِمْ يَوْمَ عِيدِهِمْ، فَإِنَّ السَّخْطَةَ تَنْزِلُ عَلَيْهِمْ "

আল্লাহ তাআলা বলেন,
إِنَّ الدِّينَ عِندَ اللَّـهِ الْإِسْلَامُ
“আল্লাহর নিকট একমাত্র মনোনীত দ্বীন (জীবন ব্যবস্থা) ইসলাম।” [সূরা আলে ইমরান: ১৯]
তিনি আরও বলেন,
وَمَن يَبْتَغِ غَيْرَ الْإِسْلَامِ دِينًا فَلَن يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ
“যে ব্যক্তি ইসলাম ছাড়া অন্য কিছু (ধর্ম/মতাদর্শ) অনুসন্ধান করে, কস্মিনকালেও তা গ্রহণ করা হবে না এবং আখিরাতে সে ক্ষতি গ্রস্ত।” [সূরা আলে ইমরান: ৮৫]

সত্যি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর ভবিষ্যতবাণী বর্তমানে বাস্তবায়িত হয়েছে। তিনি বলেছেন,
لَا تَقُومُ السَّاعَةُ حَتَّى تَلْحَقَ قَبَائِلُ مِنْ أُمَّتِي بِالْمُشْرِكِينَ وَحَتَّى يَعْبُدُوا الْأَوْثَانَ
‘‘আমার উম্মতের একদল লোক মুশরিকদের সাথে মিলিত হওয়ার পূর্বে এবং মূর্তি পূজায় লিপ্ত হওয়ার পূর্বে কিয়ামত সংঘটিত হবেনা।” [বুখারী, অধ্যায়: কিতাবুল মানাকিব]

আবু দাউদ শরীফ খন্ড নং পৃষ্ঠা নং হাদীস নং ৪২৫২
রয়েছে
٤٢٥٢ - حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ، وَمُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى، قَالَا: حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنْ أَيُّوبَ، عَنْ أَبِي قِلَابَةَ، عَنْ أَبِي أَسْمَاءَ، عَنْ ثَوْبَانَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِنَّ اللَّهَ زَوَى لِي الْأَرْضَ» - أَوْ قَالَ: - " إِنَّ رَبِّي زَوَى لِي الْأَرْضَ، فَرَأَيْتُ مَشَارِقَهَا وَمَغَارِبَهَا، وَإِنَّ مُلْكَ أُمَّتِي سَيَبْلُغُ مَا زُوِيَ لِي مِنْهَا [ص: ٩٨] ، وَأُعْطِيتُ الْكَنْزَيْنِ الْأَحْمَرَ وَالْأَبْيَضَ، وَإِنِّي سَأَلْتُ رَبِّي لِأُمَّتِي أَنْ لَا يُهْلِكَهَا بِسَنَةٍ بِعَامَّةٍ، وَلَا يُسَلِّطَ عَلَيْهِمْ عَدُوًّا مِنْ سِوَى أَنْفُسِهِمْ، فَيَسْتَبِيحَ بَيْضَتَهُمْ، وَإِنَّ رَبِّي قَالَ لِي: يَا مُحَمَّدُ، إِنِّي إِذَا قَضَيْتُ قَضَاءً، فَإِنَّهُ لَا يُرَدُّ، وَلَا أُهْلِكُهُمْ بِسَنَةٍ بِعَامَّةٍ، وَلَا أُسَلِّطُ عَلَيْهِمْ عَدُوًّا مِنْ سِوَى أَنْفُسِهِمْ، فَيَسْتَبِيحَ بَيْضَتَهُمْ، وَلَوِ اجْتَمَعَ عَلَيْهِمْ مِنْ بَيْنِ أَقْطَارِهَا - أَوْ قَالَ بِأَقْطَارِهَا - حَتَّى يَكُونَ بَعْضُهُمْ يُهْلِكُ بَعْضًا، وَحَتَّى يَكُونَ بَعْضُهُمْ يَسْبِي بَعْضًا، وَإِنَّمَا أَخَافُ عَلَى أُمَّتِي الْأَئِمَّةَ الْمُضِلِّينَ، وَإِذَا وُضِعَ السَّيْفُ فِي أُمَّتِي لَمْ يُرْفَعْ عَنْهَا إِلَى يَوْمِ الْقِيَامَةِ، وَلَا تَقُومُ السَّاعَةُ حَتَّى تَلْحَقَ قَبَائِلُ مِنْ أُمَّتِي بِالْمُشْرِكِينَ، وَحَتَّى تَعْبُدَ قَبَائِلُ مِنْ أُمَّتِي الْأَوْثَانَ، وَإِنَّهُ سَيَكُونُ فِي أُمَّتِي كَذَّابُونَ ثَلَاثُونَ، كُلُّهُمْ يَزْعُمُ أَنَّهُ نَبِيٌّ، وَأَنَا خَاتَمُ النَّبِيِّينَ لَا نَبِيَّ بَعْدِي، وَلَا تَزَالُ طَائِفَةٌ مِنْ أُمَّتِي عَلَى الْحَقِّ - قَالَ ابْنُ عِيسَى: «ظَاهِرِينَ» ثُمَّ اتَّفَقَا - لَا يَضُرُّهُمْ مَنْ خَالَفَهُمْ، حَتَّى يَأْتِيَ أَمْرُ اللَّهِ "

আবু দাউদ শরীফ খন্ড নং পৃষ্ঠা নং হাদীস নং
৪২৫২। সাওবান (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলূল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ (অথবা) আমার রব পৃথিবীকে আমার জন্য সংকুচিত করে দিয়েছেন এবং আমাকে এর পূর্ব ও পশ্চিম সীমানা দেখানো হয়েছে। আর যুতটুকু আমার জন্য সংকুচিত করা হয়েছে, ততটুকুতে অচিরেই আমার উম্মাতের রাজত্ব বিস্তার লাভ করবে। আমাকে লাল ও সাদা (স্বর্ণ ও রূপার) দু’টি ধনভান্ডার দেয়া হয়েছে। আর আমি আমার মহান প্রতিপালকের নিকট আমার উম্মাতের জন্য এই কথার আবেদন করছি যে, তিনি তাদের সবাইকে যেন দুর্ভিক্ষে ধ্বংস না করেন এবং তাদের নিজেদের ব্যতীত কোনো শত্রু যেন তাদের উপর কর্তৃত্ব করতে না পারে যারা তাদের ধ্বংস করে দিবে।

নিশ্চয়ই আমার রব আমাকে বলেছেন, হে মুহাম্মাদ! আমি যা ফায়সালা করি, তা বাতিল হয় না। তবে আমি তাদের সবাইকে একসঙ্গে দুর্ভিক্ষে ধ্বংস করবো না এবং তাদের নিজেদের ছাড়া দিকবিদিক থেকে আগত তাদের সমূলে বিনাশকারী বিধর্মী শত্রুকে তাদের উপর কর্তৃত্ব করতে দিবো না, তবে তাদের কতক অপরদের ধ্বংস করবে এবং কতক অপরাধে বন্দী করবে।

আর আমি আমার উম্মাতের পথভ্রষ্ট নেতাদের ব্যাপারে শঙ্কিত। আমার উম্মত যখন পরস্পর যুদ্ধে লিপ্ত হবে, তখন কিয়ামত সংঘটিত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত তারা বিরত হবে না। আর আমার উম্মাতের কিছু সংখ্যক মুশরিকদের সঙ্গে মিলিত না হওয়া পর্যন্ত এবং আমার উম্মাতের কতিপয় গোত্র মূর্তি পূজায় লিপ্ত না হওয়া পর্যন্ত কিয়ামত সংঘটিত হবে না। অবিলম্বে আমার উম্মাতের মধ্যে ত্রিশজন মিথ্যাবাদীর আবির্ভাব ঘটবে, তাদের প্রত্যেকেই নিজেকে নবী বলে দাবী করবে। অথচ আমিই সর্বশেষ নবী এবং আমার পরে আর কোনো নবী আসবে না। তবে আমার উম্মাতের একটি দল সর্বদা সত্যের উপর অটল থাকবে। যারা তাদের বিরোধিতা করবে, তারা তাদের কোনো ক্ষতি করতে পারবে না, এমন কি এ অবস্থায় আল্লাহর নির্দেশ (কিয়ামত) এসে যাবে।[1]
সহীহ।
بَابُ ذِكْرِ الْفِتَنِ وَدَلَائِلِهَا

আবু দাউদ শরীফ খন্ড নং পৃষ্ঠা নং হাদীস নং ৪৭৬৪
রয়েছে
٤٧٦٤ - حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ كَثِيرٍ، أَخْبَرَنَا سُفْيَانُ، عَنْ أَبِيهِ، عَنِ ابْنِ أَبِي نُعْمٍ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ

يَقْتُلُونَ أَهْلَ الْإِسْلَامِ وَيَدَعُونَ أَهْلَ الْأَوْثَانِ،

তারা ইসলামের অনুসারীদেরকে হত্যা করবে এবং পৌত্তলিকদেরকে নিরাপদ রাখবে।

بَابٌ فِي قِتَالِ الْخَوَارِجِ

[صهيب عبد الجبار]
: قَالَ رَسُولُ اللهِ - صلى الله عليه وسلم -: " لَا تَقُومُ السَّاعَةُ حَتَّى تَلْحَقَ قَبَائِلُ مِنْ أُمَّتِي بِالْمُشْرِكِينَ , وَحَتَّى تَعْبُدَ قَبَائِلُ مِنْ أُمَّتِي الْأَوْثَانَ " (١)

مشكاة المصابيح [الخطيب ولي الدين التبريزي]
٥٤٠٦ -[٢٨] (صَحِيح)
وَعَنْ
ثَوْبَانَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِذَا وُضِعَ السَّيْفُ فِي أُمَّتِي لَمْ يُرْفَعْ عَنْهَا إِلَى يَوْمِ الْقِيَامَةِ وَلَا تَقُومُ السَّاعَةُ حَتَّى تَلْحَقَ قَبَائِلُ مِنْ أُمَّتِي بِالْمُشْرِكِينَ وَحَتَّى تَعْبُدَ قَبَائِلُ مِنْ أُمَّتِي الْأَوْثَانَ وَإِنَّهُ سَيَكُونُ فِي أُمَّتِي كَذَّابُونَ ثَلَاثُونَ كُلُّهُمْ يَزْعُمُ أَنَّهُ نَبِيُّ اللَّهِ وَأَنَا خَاتَمُ النَّبِيين لَا نَبِيَّ بِعْدِي وَلَا تَزَالُ طَائِفَةٌ مِنْ أُمَّتِي عَلَى الْحَقِّ ظَاهِرِينَ لَا يَضُرُّهُمْ مَنْ خَالَفَهُمْ حَتَّى يَأْتِيَ أَمْرُ اللَّهِ» . رَوَاهُ أَبُو دَاوُدَ

سنن الترمذي - ت شاكر [الترمذي]
٢٢١٩ - حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ قَالَ: حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنْ أَيُّوبَ، عَنْ أَبِي قِلَابَةَ، عَنْ أَبِي أَسْمَاءَ الرَّحَبِيِّ، عَنْ ثَوْبَانَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لَا تَقُومُ السَّاعَةُ حَتَّى تَلْحَقَ قَبَائِلُ مِنْ أُمَّتِي بِالمُشْرِكِينَ، وَحَتَّى يَعْبُدُوا الأَوْثَانَ، وَإِنَّهُ سَيَكُونُ فِي أُمَّتِي ثَلَاثُونَ كَذَّابُونَ كُلُّهُمْ يَزْعُمُ أَنَّهُ نَبِيٌّ وَأَنَا خَاتَمُ النَّبِيِّينَ لَا نَبِيَّ بَعْدِي»: هَذَا حَدِيثٌ صَحِيحٌ

وَإِنَّ مِمَّا أَتَخَوَّفُ عَلَى أُمَّتِي أَئِمَّةً مُضِلِّينَ، وَسَتَعْبُدُ قَبَائِلُ مِنْ أُمَّتِي الْأَوْثَانَ، وَسَتَلْحَقُ قَبَائِلُ مِنْ أُمَّتِي بِالْمُشْرِكِينَ،

আমি আমার উম্মাতের ব্যাপারে অধিক ভয় করছি পথভ্রষ্ট নেতৃবৃন্দের। অচিরেই আমার উম্মাতের কোন কোন গোত্র বা সম্প্রদায় প্রতিমা পূজায় লিপ্ত হবে এবং আমার উম্মাতের কতক গোত্র মুশরিকদের সাথে যোগ দিবে।
ইবনে মাজাহ শরীফ পৃষ্ঠা নং হাদীস নং ৩৯৫২
بَاب مَا يَكُونُ مِنْ الْفِتَنِ
মুসলিম ১৯২০, ২৮৮৯, তিরমিযী ২১৭৬, ২২২৯; আবূ দাঊদ ৪২৫২, আহমাদ ২১৮৮৮, ২১৮৯৭, ২১৯৪৬; দারিমী ২০৯

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
مَنْ تَشَبَّهَ بِقَوْمٍ فَهُوَ مِنْهُمْ
“যে ব্যক্তি অন্য সম্প্রদায়ের (বিধর্মীদের) সাদৃশ্য অবলম্বন করে সে তাদেরই দলভুক্ত।“ [সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং-৪০৩১, সহীহুল জামে-আলবানী হা/২৮৩১]

01/10/2025

দুনিয়া চায় আমরা যেন নবী ﷺ কে ভালো না বাসি !!
🖤

01/10/2025

আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামাআত 🖤
একমাত্র সঠিক পথের দিশা 🌸

01/10/2025

নবীজি ﷺ এর উপস্থিতি তে ৩০ হাজার সাহাবার মিলাদ মাহফিল 🖤

আজ মাওলানা জালাল উদ্দিন রুমি রহঃ এর বিলাদত দিবস 🖤
30/09/2025

আজ মাওলানা জালাল উদ্দিন রুমি রহঃ এর বিলাদত দিবস 🖤

30/09/2025

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত এর পরিচয় 🖤

30/09/2025

আহলে সুন্নাতের ফাসিক ব্যক্তি ও আল্লাহর ওলী 🖤
ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রদ্বিঃ।
(সুবহানাল্লাহিল আজিম)

29/09/2025

আল্লাহ যার সন্তুষ্টি সবার জন্য ফরজ করে দিয়েছেন তিনিই আমাদের ইমান 🖤

29/09/2025

পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট রোগ !!
বন্ধুত্ব করলে প্রকাশ্যে করুন শত্রুতা করলেও প্রকাশ্যে করুন,তৃতীয়টি করবেন না 🖤

জিহাদ তিন প্রকার-প্রথমত বাতিলদের সাথে ইলমী বিতর্ক করা। দ্বিতীয়ত কুফরের বিরুদ্ধে জিহাদ,তৃতীয়ত নিজের রিপুর বিরুদ্ধে জিহাদ...
29/09/2025

জিহাদ তিন প্রকার-প্রথমত বাতিলদের সাথে ইলমী বিতর্ক করা। দ্বিতীয়ত কুফরের বিরুদ্ধে জিহাদ,তৃতীয়ত নিজের রিপুর বিরুদ্ধে জিহাদ আর এগুলোর মধ্যে সর্বোত্তম জিহাদ হলো রিপু তথা নফসের বিরুদ্ধে জিহাদ করা 🖤

ইমানের পূর্ণতা রাসুলুল্লাহ ﷺর ভালোবাসা 🖤
28/09/2025

ইমানের পূর্ণতা রাসুলুল্লাহ ﷺর ভালোবাসা 🖤

28/09/2025

হযরত জাবির রদ্বিঃ এর মৃত দুই ছেলেকে রাসুলুল্লাহ ﷺ যেভাবে পূনরায় জীবিত করেছিলেন 🖤

Address

Chittagong

Telephone

+8801837919380

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sunni Onubad posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sunni Onubad:

Share