Helth Is The Beauty Of life

Helth Is The Beauty Of life Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Helth Is The Beauty Of life, Social Media Agency, Chittagong.

21/11/2022
শরীরকে সুস্থ রাখতে ও শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করার পাশাপাশি এটি জ্বর নিরাময়ে, পেটের সমস্যা দূর করতে, গ্যাস্ট্রিক এব...
30/10/2022

শরীরকে সুস্থ রাখতে ও শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করার পাশাপাশি এটি জ্বর নিরাময়ে, পেটের সমস্যা দূর করতে, গ্যাস্ট্রিক এবং বদহজমেও অনেক উপকারী। কাঁচা পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে এনজাইম থাকে। এতে কেমোপেইন, প্যাপিন, পাইপাইন ও সাইমোপ্যাপিনের মতো উপাদান থাকে। এগুলো কার্বোহাইড্রেট ও প্রোটিন চর্বি দূর করতে সাহায্য করে।

রোজ সকালে খালি পেটে একটুকরো আমলকি। ব্যস, তাতেই নীরোগ হবে শরীর। শতাব্দীপ্রাচীন এই আয়ুর্বেদিক টোটকার গুণ অনেক! সর্দি-কাশি ...
30/10/2022

রোজ সকালে খালি পেটে একটুকরো আমলকি। ব্যস, তাতেই নীরোগ হবে শরীর। শতাব্দীপ্রাচীন এই আয়ুর্বেদিক টোটকার গুণ অনেক! সর্দি-কাশি তো দূরে থাকেই, এমনকি ব্যাকটিরিয়া সংক্রমণের হাত থেকেও বাঁচায় আমলকি। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকায়, এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

23/10/2022

💔নিরবচ্ছিন্ন ঘুমের জন্য দরকার সঠিক পুষ্টি💔
যাদের ঘুমে সমস্যা আছে তারা খাবারের প্রতি দৃষ্টি দিন। ঘুম ঠিক মতো না হলে বিষণ্নতা ভর করবে এবং রোগ ব্যাধি বাসা বাঁধবে শরীরে।

ঘুমের ঘাটতি বা ঘুম কম হলে গ্লুকোজের বিপাক বাধাগ্রস্থ হয়, স্ট্রেস হরমোন লেভেল বৃদ্ধি পায় ও শরীরে প্রোটিন সংশ্লেষণ বাঁধাপ্রাপ্ত হয়। পর্যাপ্ত ঘুমের অভাবে মানসিক দক্ষতা হ্রাস পাওয়ার পাশাপাশি সামগ্রিক সুস্থতা ব্যাহত হয়।

ঘুম বা জাগরণ এই দুই অবস্থা নিয়ন্ত্রণ করে যে বায়োলজিক্যাল সিস্টেম তা হল নিদ্রা-অনিদ্রা নিয়ন্ত্রণকারী সারকাডিয়ান রিদম (Circadian rhythm), যা সময় নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করে এবং একটি নির্দিষ্ট সময় পর ঘুম আনতে সাহায্য করে।

মেলাটোনিন: পর্যাপ্ত পরিমাণে মেলাটোনিন নিঃসরণ ভালো ঘুমের জন্য খুব দরকার, যা অন্ধকারে নিঃসৃত হয়। মেলাটোনিন হল হরমোন, যা পেনিয়াল গ্ল্যান্ডে তৈরি হয় (এটি মস্তিষ্কের অ্যান্ডোক্রাইন গ্ল্যান্ডে তৈরি হয়) যা শরীরের সারকাডিয়ান রিদম বা আমাদের জেগে থাকা বা ঘুমানোর যে সিস্টেম তা নিয়ন্ত্রণ করে। শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ও প্রদাহ হ্রাস করে। দিনের বেলা পেনিয়াল গ্ল্যান্ড সক্রিয় থাকে না, অন্ধকারে এই গ্ল্যান্ড সক্রিয় থাকে এবং মেলাটোনিন তৈরি হয় ও রক্তে চলে আসে। কিছু খাবারে প্রাকৃতিকভবেই মেলাটোনিন থাকে যেমন- চেরি, কলা, আঙুর, ভাত, শস্য জাতীয় খাবার, অলিভ অয়েল। তাই এগুলো ঘুম আসতে সাহায্য করে।

মোবাইলের নীল আলো মেলাটোনিন নিঃসরণে বাধাসৃষ্টি করে। তাই ঘুমানোর অন্তত দু’ঘণ্টা আগে মোবাইলের ব্যবহার বন্ধ করা উচিত।

সেরোটোনিন: সেরোটোনিন একটি নিউরোট্রান্সমিটার, যা মেলাটোনিনের প্রিকারসোর হিসেবে কাজ করে। সেরোটোনিন আমাদের মেজাজ নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি ঘুমাতে, খাবার ঠিকভাবে হজম করতেও সাহায্য করে। সিরোটোনিন অ্যামিনো অ্যাসিড ট্রিপটোফেন থেকে আসে। ঘুমাতে যাওয়ার আগে কিছু ট্রিপটোফেন সমৃদ্ধ খাবার খেলে ঘুম ভালো হয়। যেসব খাবারে উচ্চ মাত্রায় ট্রিপটোফেন থাকে তাদের মধ্যে রয়েছে- বাদাম, বিচি জাতীয় খাবার, পনির, মাংস, ওটস, শিম, ডিম।

সূর্যের আলো: পর্যাপ্ত পরিমাণে সূর্যের আলো রক্তে ভিটামিন-ডি’র স্বাভাবিক মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে। ভিটামিন-ডি’র ঘাটতি হলে নিদ্রাহীনতা এবং ঘুমে ব্যাঘাত দেখা দেয়।

ম্যাগনেসিয়াম: ম্যাগনেসিয়ামের অভাব হলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের প্রদাহ ও অক্সিডেটিব ট্রেস বৃদ্ধি পায়, যা ঘুমে ব্যাঘাত ঘটায় ও বিষণ্ণতার সৃষ্টি করে। ম্যাগনেসিয়াম নিউরোট্রান্সমিটার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং মেলাটোনিন মন শান্ত রাখে ও চিন্তামুক্ত রাখে। যেসব খাবারে উচ্চ মাত্রায় ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে তাদের মধ্যে আছে- পালং শাক, বিচি (তিসি ও চিয়া সিড), মাছ, ডার্ক চকোলেট, স্বল্প ননীযুক্ত ইউগারট, কলা।

23/10/2022

মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণের ১৪ টি উপায়

১ ) কাউকে নিয়ে অতিরিক্ত মাতামাতি করবেন না । কে কী করছে সে বিষয়ে মাথা ঘামানো নিজের মানসিক চাপ বৃদ্ধির একটি অন্যতম কারন ।

২ ) আপনার যতটুকু দায়িত্ব ও কর্তব্য ততটুকু পরম আন্তরিকতার সাথে পালন করুন । আপনার সাধ্যের অতিরিক্ত দায়িত্ব কাঁধে তুলতে যাবেন না ।

৩ ) মানুষের সাথে অতিরিক্ত সম্পর্ক মানসিক চাপের অন্যতম কারণ । কাজেই আত্মীয় , বন্ধু , প্রতিবেশী , অধীনস্থ সকলের সাথে সীমিত সম্পর্ক রাখুন । সম্পর্ক যত ব্যাপক হবে আপনি ততটাই পেরেশানির সম্মুখীন হবেন ।

৪ ) অতিলোভ করবেন না । অল্পে তুষ্টি মানসিক শান্তির জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি তাকওয়ারও পরিচায়ক ।

৫ ) সাধ্যের বাইরে নিজের অর্থ - সম্পদ কারো জন্য উজাড় করে দিবেন না । যারা কৃত্রিমভাবে নিজের সব কিছুকে উৎসর্গ করে দেয় তারা মানুষের কৃতজ্ঞতা পাওয়ার অপেক্ষায় থাকে ।

৬ ) আজকের দিনটিকে ভালভাবে উপভোগ করুন । আগামী কাল কী হবে সেটা আল্লাহর উপর ছেড়ে দিন । দুনিয়াবী বিষয়ে আগামীর চিন্তায় অস্থির হয়ে মানসিক চাপ বৃদ্ধি করবেন না ।

৭ ) প্রতিদিন একান্ত নির্জনে কিছু সময় কাটান । এ সময় আল্লাহর নিকট দুয়া করুন ।

৮ ) জ্ঞানীদের জীবনী পড়ুন , তাদের উপদেশ ও মূল্যবান বাণীগুলো পড়ুন ।

৯ ) জীবনে যত বিপদ ও সমস্যাই আসুক সহজভাবে মেনে নিন । আল্লাহর লিখিত তাকদিরের বাইরে কিছুই ঘটে না । বিপদা আপদেই হয়ত কল্যাণ রয়েছে যা বাহ্যিক দৃষ্টিতে আমার দৃষ্টিগোচর হচ্ছে না ।

১০ ) মনে আনন্দ বজায় রাখুন , মানুষের সাথে দেখা - সাক্ষাতে হাসতে শিখুন ।

১১ ) শরীরকে তার হক দিন । প্রয়োজনীয় খাবার , ঘুম , বিশ্রাম গ্রহণ করা জরুরি ।

১২ ) দৈনন্দিন গুরুত্বপূর্ণ কাজের লিস্ট তৈরি করে আগেরটা আগে পরেরটা পরে করুন । অগোছালো কার্যক্রম মানসিক অস্থিরতা বাড়ায় এবং মানসিক চাপ তৈরি করে ।

১৩ ) ‘ প্রতিটি কাজ ১০০ পার্সেন্ট নির্ভুল করতে হবে ' এই চিন্তা মাথা থেকে সরাতে হবে । কেননা , পূর্ণাঙ্গতার গুণ কেবল মাত্র আল্লাহর ।

১৪ ) নিশ্চিত থাকুন , আল্লাহর সাথে সম্পর্ক যত গভীর হবে দুনিয়া ও আখিরাতের সব কাজ তত সহজ হবে । আল্লাহ ভীতি , নামায , সকাল - সন্ধ্যার দুয়া ও যিকির , নেকীর কাজ ইত্যাদির মাধ্যমে আল্লাহ বান্দার মনে অফুরন্ত প্রশান্তি বর্ষণ করেন , সমস্যা দূরভিত করেন আর তখন জীবন হয়ে উঠে আরও প্রাণবন্ত , স্বাচ্ছন্দয় ও আল্লাহর ভালবাসায় সুরভিত

22/10/2022

গুড মর্নিং 💥💥

রাতে ঘুম না এলে যা খেতে পারেন! #সাস্থ_টিপসসারা দিন কর্মব্যস্ত দিনটি পার করার পর যদি পর্যাপ্ত ঘুম না হলে তাহলে শরীর দুর্ব...
21/10/2022

রাতে ঘুম না এলে যা খেতে পারেন!

#সাস্থ_টিপস
সারা দিন কর্মব্যস্ত দিনটি পার করার পর যদি পর্যাপ্ত ঘুম না হলে তাহলে শরীর দুর্বল হওয়ার পাশাপাশি মেজাজও খিটখিটে হয়ে যায়। এছাড়া স্ট্রেস বেড়ে যাওয়া আর অলসতা কাজ তো করেই।

যারা এ সমস্যায় ভুগছেন, তারা অনেকেই ঘুমের ওষুধের আশ্রয় নিচ্ছেন। ঘুমের ওষুধ প্রাথমিক অবস্থায় ভালো কাজ করলেও, পরবর্তী এর পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

তাই কিছু ঘরোয়া খাবার-দাবার খেয়েই যদি রাতে মহা শান্তিতে ঘুমানো যায়, তাহলে আর কী চাই! চলুন দেখে নিন কী খেয়ে ঘুমাবেন রাতে।

দুধ:
রাতে এক গ্লাস হালকা গরম দুধ খেয়ে ঘুমালে দ্রুত ঘুম আসবে।

এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম। যা আপনার পেশির জড়তা দূর করে ও শরীরের মেলাটোনিন হরমোন নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করে। দুধে রয়েছে অ্যামিনো এসিড যা সেরোটোনিন উৎপাদনে সাহায্য করে। সেরোটোনিন এমন একটি রাসায়নিক উপাদান যা স্নায়ুর কার্যকারিতা স্বাভাবিক রাখে ও প্রশান্তি তৈরিতে অগ্রদূত হিসেবে কাজ করে।

লাল টুকটুকে চেরি:
চেরি ফল ঘুমের ভালো প্রাকৃতিক ওষুধ। চেরি মেলাটোনিন তৈরি করে। মেলাটোনিন হরমোন শান্তিপূর্ণ বিশ্রামে সহায়তা করে।

আখরোট:
আখরোট ট্রিপটোফিনের ভালো উৎস। এর অ্যামিনো এসিড উপাদান শরীরে সেরোটোনিন ও মেলাটোনিন তৈরি করে ঘুমচক্র নিয়ন্ত্রণ করে। আখরোট নিজেই মেলাটোনিনের ভালো উৎস, ফলে ঘুম নিয়ন্ত্রণ করে সহজেই।

লেটুসপাতা:
অল্প আঁচে চারটি লেটুসপাতা এক কাপ পানিতে ১৫ মিনিট সিদ্ধ করুন। পরে ছেঁকে তিনটি পুদিনা পাতা ছেড়ে ঢেকে রাখুন। ঘুমাতে যাওয়ার আগে পান করবেন। দেখবেন, ঘুমে একেবারে কাদা হয়ে গেছেন!

মহিলাদের হাড় ক্ষয় কেন হয়, লক্ষণ ও ব্যথা নিয়ন্ত্রণের উপায় #সাস্থ্য_টিপসবয়স বাড়ার সাথে সাথে হাড় ক্ষয় খুবই সাধারণ একটি শারী...
21/10/2022

মহিলাদের হাড় ক্ষয় কেন হয়, লক্ষণ ও ব্যথা নিয়ন্ত্রণের উপায়

#সাস্থ্য_টিপস
বয়স বাড়ার সাথে সাথে হাড় ক্ষয় খুবই সাধারণ একটি শারীরিক সমস্যা। সাধারণত পুরুষদের তুলনায় নারীদের মধ্যে এর প্রবণতা কয়েকগুণ বেশি। আমাদের দেশে মা, খালা, ফুপুসহ বেশিরভাগ চল্লিশোর্ধ মহিলাদেরই কমন সমস্যা পা ব্যথা, কোমর ব্যথা। এর জন্য যে কয়টি কারণ আছে তার মধ্যে ভিটামিন ডি এর অভাব অন্যতম। ভিটামিন ডি এর অভাবে শরীর অনেক দুর্বল হয়ে পড়ে। মারাত্মক হাড় ক্ষয়ে খুবই সামান্য আঘাতেও হাড় ভেঙ্গে যেতে পারে। আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করবো মহিলাদের হাড় ক্ষয় বা অস্টিও আর্থ্রাইটিস সম্পর্কে।

মহিলাদের হাড় ক্ষয় এর লক্ষণ
১) হাড়ের ক্ষয় যে কোনো হাড়ে বা জয়েন্টেই হতে পারে। তবে সাধারণত হাত, হাঁটু, কোমর ও মেরুদণ্ডের জয়েন্টে বেশি হয়।

২) ঋতুস্রাব বন্ধের আগে এবং পরে নারীদের খুব সাধারণ অভিযোগ থাকে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যথা নিয়ে।

৩) দীর্ঘক্ষণ হাঁটলে বা অনেকক্ষণ চুপচাপ বসে থাকার পর উঠে দাঁড়াতে গেলে হাঁটু ও কোমর ব্যথা করে।

মহিলাদের হাড় ক্ষয়

৪) আক্রান্ত জয়েন্ট ফুলে যাওয়া, লাল হওয়া এবং তাপমাত্রা বেড়ে যেতে পারে।

৫) জয়েন্ট এর ফ্লেক্সিবিলিটি কমে যায়। নড়াচড়া করা কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়।

৬) হাঁটার সময় হাঁটুর জয়েন্টে কট কট শব্দ অনুভূত হয়।

মহিলাদের এ সমস্যা কেন বেশি হয়?
পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের হাড় বেশি ক্ষয় হওয়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে। সেগুলো হলোঃ

মেনোপজ, ওজন ও অন্যান্য
মহিলাদের একটি নির্দিষ্ট বয়সের পর ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যায় অর্থাৎ মেনোপজ শুরু হয়। এর ফলে ইস্ট্রোজেন এর ঘাটতি হয়, যা হাড়ের ক্ষয় আরো বাড়িয়ে দেয়। এছাড়া পর্যাপ্ত পরিমাণ শারীরিক পরিশ্রম না করা, ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি গ্রহণ না করা, শরীরের ওজন বিএমআই অনুযায়ী অতিরিক্ত কম হলে, দীর্ঘদিন বসে বাসন মাজা, ঘর মোছা, রান্নার কাজ করলে, অতিরিক্ত ধূমপান বা অ্যালকোহল পান করলে এ সমস্যা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। গর্ভধারণ এবং বুকের দুধ পান করানোর ফলে মায়ের শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়। এ কারণেও হাড় ক্ষয়ের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

অস্টিও আর্থ্রাইটিস

রোগ সংক্রান্ত কারণ
মহিলাদের শরীরে যদি থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেড়ে যায়, স্তন ক্যান্সার, ব্রেন স্ট্রোকের মতো রোগে যদি দীর্ঘদিন শুয়ে থাকতে হয় তবে হাড় ক্ষয়ের মাত্রাও বেড়ে যায়।

এছাড়া কিছু কিছু ঔষধ লম্বা সময় ধরে সেবন করলে তা হাড় ক্ষয়ে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ভূমিকা রাখে। যেমন, জন্ম নিয়ন্ত্রণের ইনজেকশন, অ্যান্টিসাইকোটিক ড্রাগ, ক্যানসার কেমোথেরাপির ড্রাগস ইত্যাদি। অনেক সময় জেনেটিক্যাল বা বংশগত কারণেও হাড়ের ক্ষয় হতে পারে।

হাড় ক্ষয় প্রতিরোধে করণীয়
১) সুষম খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করা, যেমন- প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার গ্রহণ করা। ননী তোলা দুধ, গরুর কলিজা, চিজ, ডিমের কুসুম, কম স্নেহজাতীয় দই, কড লিভার অয়েল ইত্যাদি খাবারে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়াম রয়েছে।

২) ধূমপান ও মদ্যপানের অভ্যাস থাকলে তা পরিহার করতে হবে।

৩) হুটহাট যেন পড়ে না যান সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

৪) ৫০ বা তার উর্ধ্বের বয়সী নারীরা হাড়ের ঘনত্ব নির্ণয় করতে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

৫) প্রতিদিন কিছু সময়ের জন্য রোদ পোহাতে পারলে ভালো। সকাল বা বিকালের হালকা রোদ নয় বরং কিছুটা কড়া রোদে দিনের অল্প সময় হালকা ব্যায়াম করা উচিত। এতে শরীরের চামড়ায় পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ডি উৎপন্ন হবে।

৬) জীবন যাপন পদ্ধতি বা লাইফস্টাইলে পরিবর্তন আনতে হবে। নিয়মিত হাঁটা, ব্যায়াম ইত্যাদির মাধ্যমে শরীর সচল রাখুন। এতে হাড় মজবুত হবে। হাড়ের ঘনত্বও বাড়বে।

৭) স্ট্রেস বা উদ্বিগ্নতা পরিহার করুন। স্ট্রেসের ফলে কর্টিসল নামক স্ট্রেস হরমোন নিঃসরণ হয় যা ক্যালসিয়াম হজমে বাধা সৃষ্টি করে।

৮) মহিলারা এক গ্লাস দুধ প্রতিদিন অবশ্যই খাবেন। এতে ভিটামিনের পাশাপাশি ক্যালসিয়াম আছে প্রচুর। মজবুত হাড় গঠন এবং হাড়ের সুস্থতার জন্য ক্যালসিয়ামের গুরুত্ব অপরিসীম।

ব্যথা নিয়ন্ত্রণ

ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখার উপায়
বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে হাড়ের ক্ষয় বাড়তে থাকে। একবার হাড় ক্ষয় শুরু হলে তা পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে নেওয়া যায় না। প্রাথমিকভাবে চিকিৎসা, খাদ্যাভ্যাস ও জীবনধারা পরিবর্তনের মাধ্যমে এই ক্ষয়ের গতি কমানো যায় এবং সাময়িক ব্যথার উপশম করা যায় শুধু। যে কাজগুলো করলে ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবেঃ

হাঁটু ভাঁজ করে কোনো কাজ করা থেকে বিরত থাকতে হবে
নিচু মোড়া, পিঁড়ি বা জলচৌকিতে বসা যাবে না
একটানা বেশিক্ষণ বসে থাকা যাবে না বা হাঁটা যাবে না
উঁচু কমোড ব্যবহার করতে হবে।

হাঁটু ভাঁজ করে বা বসে নামাজ পড়তে সমস্যা হলে উঁচু চেয়ারে বসে নামাজ পড়তে হবে
ফিজিওথেরাপি, নিয়মিত বিভিন্ন রকম ব্যায়াম এবং ব্যথানাশক ঔষধ সেবন করা

বিভিন্ন ইন্টারভেনশনাল চিকিৎসা, যেমন- আক্রান্ত জয়েন্টে স্টেরয়েড ইনজেকশন, পি আর পি (প্লাটিলেট রিচ প্লাজমা) থেরাপি, স্টেম সেল প্রতিস্থাপন, নার্ভ ব্লক ইত্যাদি
সাধারণত দেখা যায় বেশিরভাগ রোগীই উপরোক্ত চিকিৎসার মাধ্যমেই ভালো হয়ে থাকেন।

তবে কিছু কিছু রোগীর ক্ষেত্রে অপারেশনের প্রয়োজন হয়। যেমন, জয়েন্ট রিপ্লেসমেন্ট বা হাঁটু প্রতিস্থাপন অপারেশন। শারীরিক কোনো সমস্যাই অবহেলার নয়। তবে মহিলাদের হাড় ক্ষয়ের সমস্যা যেহেতু বেশি হয়, তাই এ সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে আগে থেকেই। নিয়মিত শরীরের যত্ন নিন, সুস্থ থাকুন।

সবাই নিজেকে যাচাই করুন কতটুকু রাইট আপনি।।
21/10/2022

সবাই নিজেকে যাচাই করুন কতটুকু রাইট আপনি।।

🌿🌺জুম্মা মেবারক প্রিয়🌸🍀জুম্মার দিনের গুরুত্বপূর্ণ আমল কেউ মিস করবেন না দোয়া করে 💝৮০ বছরের গোনাহ মাফের দোয়াঃ-আল্লাহুম্মা ...
21/10/2022

🌿🌺জুম্মা মেবারক প্রিয়🌸🍀

জুম্মার দিনের গুরুত্বপূর্ণ আমল কেউ মিস করবেন না দোয়া করে 💝

৮০ বছরের গোনাহ মাফের দোয়াঃ-
আল্লাহুম্মা সল্লি আলা মুহাম্মাদিনিন
নাবিউল উম্মি ওয়ালা আলিহি
ওয়াসাল্লিম তাসলিমা।
আমিন🤲🏻😇

🍀তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম🍀🌺
আমিন❤️

হরমোণের সমস্যা ------- #সাস্থ_টিপস১। ত্বকের  অবনতিত্বকে ব্রণ ওঠার ব্যাপারটাকে অনেকেই হেলাফেলার দৃষ্টিতে দেখেন। কিন্তু প্...
21/10/2022

হরমোণের সমস্যা -------

#সাস্থ_টিপস
১। ত্বকের অবনতি
ত্বকে ব্রণ ওঠার ব্যাপারটাকে অনেকেই হেলাফেলার দৃষ্টিতে দেখেন। কিন্তু প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মুখের নিচের অংশে ব্রণ ওঠার সাথে শরীরে উঁচুমাত্রার টেস্টোস্টেরনের সংযোগ থাকতে পারে।

২। অনিয়মিত পিরিয়ড
অবসাদের মতই অনিয়মিত পিরিয়ডের পেছনেও থাকতে পারে অনেক কারণ। যেমন স্ট্রেস, থাইরয়েডের সমস্যা, ইস্ট্রোজেনের অভাব অথবা PCOS .

PCOS এর লক্ষণ হলো অনিয়মিত পিরিয়ড, অনিয়ন্ত্রিত ওজন বাড়া অথবা শরীরে পশমের আধিক্য। তবে পিরিয়ড অনিয়মিত হবার পেছনে এটাই কি কারণ কিনা তা জেনে নিতে হবে, এরপর বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতির মাধ্যমে এর প্রতিকার করা যায়।

৩। দ্রুত পশম/চুলের উদ্ভব
শরীরের এখানে সেখানে হঠাৎ করে পশম জন্মাতে শুরু করতে পারে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বেড়ে যাবার কারণে। আর টেস্টোস্টেরন এভাবে বেড়ে যেতে পারে যদি শরীরে এক ধরণের টিউমার থেকে থাকে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখবে যে ৩ যোগব্যায়াম! #সাস্থ্য_টিপসবিশ্বব্যাপী ডায়াবেটিসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। দীর্ঘস্থা...
20/10/2022

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখবে যে ৩ যোগব্যায়াম!

#সাস্থ্য_টিপস

বিশ্বব্যাপী ডায়াবেটিসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। দীর্ঘস্থায়ী এই রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা বেশ মুশকিল। যদিও সঠিক জীবনযাত্রা ও শরীরচর্চার মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। এমনকি এর থেকে মুক্তিও মেলে।

যোগব্যায়াম বিশেষজ্ঞদের মতে, নিয়মিত যোগব্যায়াম করলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। যোগব্যায়াম রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে। এমনকি উচ্চ রক্তচাপ ও স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণেও যোগব্যায়াম দারুন কার্যকরী।

ভারতের যোগবায়ামের প্রশিক্ষক কবিতা দাস বসাক ৩টি যোগ আসনের পরামর্শ দিয়েছেন, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে কোন কোন যোগব্যায়াম করবেন-

ধনুরাসন (ধনুক ভঙ্গি)

এই আসন করতে পেটের উপর শুয়ে পড়ুন। আপনার পা ও নিতম্ব ভাঁজ করা অবস্থায় তুলে ধরুন। দু’হাত দিয়ে দু’পায়ের গোড়ালি ধরার চেষ্টা করুন।

এ সময় মুখ ও বুক উপরের দিকে উঠিয়ে রাখতে হবে। যতটা সম্ভব বুক উঁচু করার চেষ্টা করুন ও উপরের দিকে তাকান।

শ্বাস নিন ও মনোনিবেশ করুন। ১৫-২০ সেকেন্ডের জন্য এই অবস্থান ধরে রাখুন। তারপর ছেড়ে দিন। এভাবে বেশ কয়েকবার আসনটি করুন।

চক্রাসন (চাকা ভঙ্গি)

এই আসন করার জন্য সোজা হয়ে শুয়ে পড়ুন। তারপর হাঁটু ভাঁজ করে মাটিতে পা রাখুন। অন্যদিকে দু’হাত কাঁধের উপরে মাটিতে ঠেকিয়ে কোমর ওঠানোর চেষ্টা করুন।

পা ও হাতের ভারসাম্য বজায় রেখে এই আসন করতে হবে। ১৫-২০ সেকেন্ডের জন্য এই অবস্থান ধরে রাখার চেষ্টা করুন, তারপর ছেড়ে দিন।

মৎস্যাসন (মাছের ভঙ্গি)

এই আসন করার জন্য সোজা হয়ে শুয়ে পড়ুন। তারপর কোমরের নিচে দু’হাত দিন সোজা করে। কোমর উঁচু করে ধরুন ও পা সোজা রাখুন। মুখ উপরের দিকে তুলে রাখুন।

১৫-২০ সেকেন্ড করে বেশ কয়েকবার আসনটি করুন। নিয়মিত এই ৩ আসন ও খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনলে দ্রুত ডায়াবেটিস থেকে মিলবে মুক্তি।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

 #সাস্থ্য_টিপসবয়স বাড়ার সাথে সাথে দুটো জিনিস নিয়মিত চেক করুন।১) ব্লাড প্রেসার।২) ব্লাড সুগার।তিনটি জিনিস একেবারেই ভুলে য...
20/10/2022

#সাস্থ্য_টিপস

বয়স বাড়ার সাথে সাথে দুটো জিনিস নিয়মিত চেক করুন।
১) ব্লাড প্রেসার।
২) ব্লাড সুগার।
তিনটি জিনিস একেবারেই ভুলে যান।
১) বয়স বাড়ছে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা,
২) অতীত নিয়ে অনুশোচনা,
৩) সবসময় দুঃখে কাতর হওয়া।
চারটি জিনিস খাবার থেকে যত পারুন কমিয়ে নিন।
১) লবন,
২) চিনি,
৩) দুগ্ধ /ডিম জাতীয় খাবার,
৪) স্ট্রাচি/কার্ব জাতীয় খাবার।
চারটি জিনিস খাবারে যত পারুন বাড়িয়ে নিন।
১) সব রকমের সবুজ শাক
২)সব রকম সবুজ সব্জি , সীম বা মটরশুটি ইত্যাদি
৩) ফলমূল,
৪) বাদাম।
সুখে কিংবা দুখে চারটি জিনিস সবসময় সাথে রাখুন।
১) একজন প্রকৃত ভালো বন্ধু,
২) নিজের পরিবার,
৩) সবসময় সুচিন্তা,
৪) একটি নিরাপদ ঘর কিংবা আশ্রয়।
পাঁচটি জিনিসের চর্চা রাখুন।
১) রোজা রাখা,
২) সবার সাথে হাসিমুখে কথা বলা,
৩) মানুষের সাথে ভালো আচরণ করা,
৪)নিয়মিত শরীর চর্চা করা,
৫) ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
ছয়টি জিনিস এড়িয়ে চলুন।
১) কর্য,
২) লোভ,
৩) আলস্য,
৪) ঘৃণা,
৫) সময়ের অপচয়,
৬) পরচর্চা।
ছয়টি জিনিস কখনোই করবেন না।
১) অতিরিক্ত ক্ষুধা নিয়ে খেতে যাওয়া,
২) অতিরিক্ত পিপাসায় কাতর হয়ে পানি পান করা,
৩) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে ঘুমোতে যাওয়া,
৪) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে বিশ্রাম নেয়া,
৫) একেবারে অসুস্থ হয়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়া

ডায়াবিটিস রোগীরা কি কাঁঠাল খেতে পারেন? #সাস্থ্য_টিপসগরমকালে বাঙালির অত্যন্ত পছন্দের একটি ফল কাঁঠাল। কিন্তু ডায়াবিটিস রো...
20/10/2022

ডায়াবিটিস রোগীরা কি কাঁঠাল খেতে পারেন?

#সাস্থ্য_টিপস

গরমকালে বাঙালির অত্যন্ত পছন্দের একটি ফল কাঁঠাল। কিন্তু ডায়াবিটিস রোগীরা কি কাঁঠাল খেতে পারেন? জানুন পুষ্টিবিদদের মতামত।

কোন কোন রোগ থাকলে কাঁঠাল খাওয়া নিষেধ

ডায়াবিটিস রোগীদের অনেক সময় অনেক খাবার এড়িয়ে চলতে হয়। বিশেষত মিষ্টি জাতীয় খাবার ও ফলমূল খেতে হয় অনেক নিয়ম মেনে। গরমকালে বাঙালির অত্যন্ত পছন্দের একটি ফল কাঁঠাল। কিন্তু ডায়াবিটিস রোগীরা কি কাঁঠাল খেতে পারেন? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

জাম খেতে ভালবাসেন? খাওয়ার সময় কোন নিয়মগুলি না মানলে হতে পারে মারাত্মক বিপদ

কোনও খাবারে দেহে শর্করার মাত্রা কতটা বৃদ্ধি পায়, পুষ্টিবিদরা তা মাপেন মূলত গ্লাইসেমিক সূচকের মাধ্যমে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১০০-র মধ্যে কাঁঠালের গ্লাইসেমিক সূচকের মান প্রায় ৫০ থেকে ৬০।

অর্থাৎ কাঁঠালের গ্লাইসেমিক সূচক মাঝারি। পাশাপাশি কাঁঠালে থাকে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার, যা পাচন প্রক্রিয়ার গতি কমিয়ে দেয় ফলে আচমকা রক্তের শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় আশঙ্কা কমে।

সব মিলিয়ে ডায়াবিটিস রোগীরা অল্প পরিমাণে কাঁঠাল খেতে পারেন। তবে সবার রোগের তীব্রতা সমান নয়, তাই কাঁঠাল যদি খেতেই হয়, তবে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে খাওয়াই বাঞ্ছনীয়।

পাশাপাশি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যাঁদের অ্যালার্জির
তাঁদের এই ফল এড়িয়ে চলাই শ্রেয়। বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে কাঁঠালের প্রতিক্রিয়ায় রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। কিডনির সমস্যা থাকলেও খাওয়া চলবে না কাঁঠাল। কারণ, কাঁঠাল রক্তে পটাশিয়ামের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।

বেবির আম্মুদের জন্য বিশেষ কিছু যদি হয় তবে তা আমাদের স্লিমিং টি ❤️
19/10/2022

বেবির আম্মুদের জন্য বিশেষ কিছু যদি হয় তবে তা আমাদের স্লিমিং টি ❤️

আলহামদুলিল্লাহ কালকের অর্ডার রেডি ইনশাআল্লাহ সবাই পেয়ে যাবেন।।
19/10/2022

আলহামদুলিল্লাহ কালকের অর্ডার রেডি ইনশাআল্লাহ সবাই পেয়ে যাবেন।।

আলহামদুলিল্লাহ 🥰🤲
19/10/2022

আলহামদুলিল্লাহ 🥰🤲

Address

Chittagong

Telephone

+8801575688008

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Helth Is The Beauty Of life posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share