Sumaiya binte farid

Sumaiya binte farid আল্লাহ সর্বশক্তিমান
(76)

20/06/2025

Thuja যেসব রোগের উপরে বেশী কাজ করে তা নিচে দেওয়া হলো।
1. *Abscess* – ফোঁড়া
2. *Acne* – ব্রণ
3. *Allergy* – অ্যালার্জি
4. *Arthritis* – গেঁটেবাত
5. *Asthma* – হাঁপানি
6. *Bulimia* – অতিভোজন জনিত মানসিক ব্যাধি
7. *Chronic fatigue syndrome* – দীর্ঘমেয়াদি ক্লান্তি রোগ
8. *Condylomata* – যৌনাঙ্গের আঁচিল
9. *Connective tissue disease* – সংযোজক টিস্যুর রোগ
10. *Depression* – বিষণ্ণতা
11. *Eczema* – চর্মরোগ
12. *Gonorrhea* – গনোরিয়া (যৌন রোগ)
13. *Headache* – মাথাব্যথা
14. *Herpes* – হারপিস ভাইরাস সংক্রমণ
15. *Insomnia* – অনিদ্রা
16. *Malignancy* – ক্যান্সার জাতীয় ক্ষতিকর বৃদ্ধি
17. *Neuralgia* – স্নায়ুর ব্যথা
18. *Ovarian cyst* – ডিম্বাশয়ে সিস্ট
19. *Paronychia* – নখের চারপাশে ফোঁড়া
20. *Proctitis* – মলদ্বারে প্রদাহ
21. *Prostatic hypertrophy* – প্রোস্টেট গ্রন্থির অতিবৃদ্ধি
22. *Prostatitis* – প্রোস্টেট প্রদাহ
23. *Psoriasis* – সোরায়াসিস (ত্বকের শুষ্ক স্কেলি র‍্যাশ)
24. *Re**al fissures* – মলদ্বারে ফাটল
25. *Rheumatism* – বাতজ ব্যথা
26. *Scoliosis* – মেরুদণ্ড বাঁকা হওয়া
27. *Seizure disorder* – খিঁচুনি রোগ
28. *Sinusitis* – সাইনাসের প্রদাহ
29. *Sycosis* – সাইকোসিস মায়াজমিক চর্মরোগ
30. *Tinea* – দাদ বা ছত্রাক সংক্রমণ
31. *Urethral strictures* – প্রস্রাবনালী সরু হয়ে যাওয়া
32. *Urethritis* – প্রস্রাবনালীর প্রদাহ
33. *Uterine polyps and fibroids* – জরায়ুর পলিপ ও ফাইব্রয়েড
34. *Warts* – আঁচিল,

09/03/2025

🏵️🏵️চিকিৎসা পেশায় ব্যবহৃত কিছু গুরুত্বপূর্ন ইংরেজী শব্দ যেগুলোর বাংলা জেনে রাখা প্রয়োজন।প্রয়োজনীয়তা বোধ করায় সংগৃহীত মেনিংগুলো পোষ্ট করা হল।
1.Fever – (ফিভার) – জ্বর,
2.Pain – (পেইন) – ব্যথা,
3.Gripe – (গ্রাইফ) – পেট ব্যথা,
4.Pill – (পিল) – বড়ি,
5.Ulcer – (আলসার) – ক্ষত,
6.Leprosy – (লেপ্রসি) – কুষ্ঠ,
7.Cold – (কোল্ড) – সর্দি,
8.Cough – (কফ) – কাঁশি,
9.Cancer – (ক্যান্সার) – কাউট রোগ,
10.Diabetes – (ডায়াবেটিস) – বহুমূত্র,
11.Bandage – (ব্যান্ডেজ) – পট্টি,
12.Boil – (বয়েল) – ফোঁড়া,
13.Medicine – (মেডিসিন) – ঔষধ,
14.Piles – (পাইলস) – অশ্ব,
15.Patient – (পেশেন্ট) – রোগী,
16Asthma – (অ্যাজমা) – হাঁপানি,
17.Tumour – (টিউমার) – টিউমার,
18.Typhoid – (টাইফয়েড) – টাইফয়েড,
19.Tetanus – (টিট্যানাস) – ধনুষ্টংকার,
20.Treatment – (ট্রিটমেন্ট) – চিকিৎসা,
21.Malaria – (ম্যালেরিয়া) – ম্যালেরিয়া,
22.Headache – (হেডঅ্যাক) – মাথা ব্যথা,
23.Toothache – (টুথঅ্যাক) – দাঁত ব্যথা,
24.Jaundice – (জন্ডিস) – পান্ডুরোগ,
25.Sweat – ঘাম ; কঠোর শ্রম,
26.Thirst – পিপাসা ; তৃষ্ণা ; আকাঙ্খা বা ব্যাকুলতা,
27.Tubercular – ক্ষয়রোগগ্রস্ত,
28.Tuberculosis – ক্ষয়রোগ ; যক্ষ্ণা,
29.Urine – প্রস্রাব ; মূত্র,
30.Yawn – হাই তোলা,
31.Vertigo – ঘূর্ণি রোগ,
32.Yellow-fever – গ্রীষ্ম প্রধান দেশের মারাত্মক জ্বরবিশেষ,
33.Laprosy – কুষ্ঠ,
34.Maniac – ক্ষিপ্ত ব্যক্তি;পাগল; বায়ুগ্রস্ত ব্যক্তি ; উন্মাদগ্রস্ত ব্যক্তি ; যে লোক প্রলাপ বকিতেছে।
সবাই সুস্হ্য থাকবেন, ভাল থাকবেন
শুভকামনা সবসময়।
✅✅হোমিওপ্যাথিক টিপস

07/02/2025

🍒 🍒 ক্রিয়েটিনিন (Creatinine) ও হোমিও, 🍒 🍒


ক্রিয়েটিনিন হল এক ধরনের বর্জ্য পদার্থ, যা পেশির বিপাকক্রিয়ার ফলে উৎপন্ন হয় এবং কিডনি দ্বারা প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বের হয়ে যায়। এটি কিডনির কার্যকারিতা নির্ধারণের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বায়োকেমিক্যাল সূচক।

🌼🌼 ক্রিয়েটিনিন আবিষ্কার (Creatinine Discovery) কে করেছিলেন?

ক্রিয়েটিনিন প্রথম আবিষ্কার করেন ফ্রান্সের রসায়নবিদ মিশেল ইউজেন শেভ্রুল (Michel Eugène Chevreul) ১৮৩৫ সালে।

💐ক্রিয়েটিনিন বৃদ্ধি হলে কারা বেশি ভুগেন?

যারা কিডনি রোগে আক্রান্ত (ক্রনিক কিডনি ডিজিজ - CKD)

ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা

বয়স্ক ব্যক্তিরা

নিয়মিত স্টেরয়েড বা ব্যথানাশক ওষুধ গ্রহণকারীরা

যারা পর্যাপ্ত পানি পান করেন না

💮 ক্রিয়েটিনিনের মিয়াজম্যাটিক বিভাজন (Miasmatic Cleavage of Creatinine)

হোমিওপ্যাথিতে ক্রিয়েটিনিন বৃদ্ধিকে প্রধানত সাইকোটিক (Sycosis) ও সিফিলিটিক (Syphilitic) মিয়াজমের সাথে যুক্ত করা হয়, কারণ এটি দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ ও পেশির অবক্ষয়ের সাথে সম্পর্কিত।

🏵️ ক্রিয়েটিনিন কোথায় অবস্থিত? (Location of Creatinine)

ক্রিয়েটিনিন মূলত রক্তে (Serum Creatinine) ও প্রস্রাবে (Urine Creatinine) পাওয়া যায়। এটি পেশির বিপাকক্রিয়া থেকে উৎপন্ন হয় এবং কিডনি দ্বারা পরিশোধিত হয়ে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়।

🏵️ ক্রিয়েটিনিনের স্বাভাবিক মাত্রা (Normal Range of Creatinine)

✅ পুরুষদের জন্য: ০.৭–১.৩ mg/dL
✅ নারীদের জন্য: ০.৬–১.১ mg/dL
✅ শিশুদের জন্য: ০.৩–০.৭ mg/dL

🍁 ক্রিয়েটিনিন পরীক্ষা (Creatinine Test)

ক্রিয়েটিনিন পরিমাপের জন্য প্রধানত দুটি পরীক্ষা করা হয়

1. সেরাম ক্রিয়েটিনিন টেস্ট (Serum Creatinine Test) – রক্তে ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা নির্ধারণ করা হয়।

2. ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স টেস্ট (Creatinine Clearance Test) – ২৪ ঘণ্টার প্রস্রাব পরীক্ষা করে কিডনির কার্যক্ষমতা মূল্যায়ন করা হয়।

3. GFR (Glomerular Filtration Rate) টেস্ট – কিডনির ফিল্টারেশন ক্ষমতা নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত হয়।

🌿 ক্রিয়েটিনিন বৃদ্ধির লক্ষণ (Signs of High Creatinine)

মুখ, হাত ও পায়ে ফোলা

প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যাওয়া

বমি বমি ভাব

শরীরে অতিরিক্ত ক্লান্তি

🍀 ক্রিয়েটিনিন বৃদ্ধির উপসর্গ (Symptoms of High Creatinine)

1. দুর্বলতা ও ক্লান্তি

2. মাথা ঘোরা বা মনোযোগের অভাব

3. শুষ্ক ত্বক ও চুল পড়া

4. ক্ষুধামন্দা ও বমি

5. ঘন ঘন প্রস্রাব বা প্রস্রাবের রঙ পরিবর্তন

🌸 ক্রিয়েটিনিন বৃদ্ধির কারণ (Reasons for High Creatinine)

1. কিডনির কার্যকারিতা হ্রাস (Kidney Dysfunction)

2. ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ (Diabetes & Hypertension)

3. পানি কম খাওয়া (Dehydration)

4. পেশির ভাঙন (Muscle Breakdown)

5. ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (Side Effects of Medications)

🌳 ক্রিয়েটিনিন বৃদ্ধির ইটিওলজি (Etiology of High Creatinine)

প্রাথমিক ইটিওলজি: কিডনির কার্যক্ষমতা হ্রাস, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ

দ্বিতীয় ইটিওলজি: হৃদরোগ, গাউট, প্রোটিন অতিরিক্ত গ্রহণ

💮🏵️ ক্রিয়েটিনিন কমানোর সাধারণ ব্যবস্থাপনা (General Management)

✅ পর্যাপ্ত পানি পান করা (Drink Enough Water)
✅ লবণ ও প্রোটিন নিয়ন্ত্রণ করা (Limit Salt & Protein Intake)
✅ উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা (Manage BP & Diabetes)
✅ নিয়মিত ব্যায়াম করা (Regular Exercise)
✅ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ গ্রহণ করা

🍒ক্রিয়েটিনিন নিয়ন্ত্রণে খাদ্য তালিকা (Diet & Food for High Creatinine)

✅ যা খাবেন:

পর্যাপ্ত পানি

কম প্রোটিনযুক্ত খাবার (ডাল, বাদাম, সবুজ শাকসবজি)

ফাইবারযুক্ত খাবার (ফলমূল, ব্রাউন রাইস)

কম সোডিয়ামযুক্ত খাবার (তাজা শাকসবজি)

❌❎ যা খাবেন না:

লবণাক্ত খাবার (আচার, প্রক্রিয়াজাত খাবার)

অধিক প্রোটিনযুক্ত খাবার (মাংস, দুধ, ডিম)

বেশি ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসযুক্ত খাবার (চিজ, বাটার)

কোলা বা অ্যালকোহল

✅ ক্রিয়েটিনিনের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা (Homeopathic Treatment for High Creatinine)

হোমিওপ্যাথিতে ক্রিয়েটিনিন কমার জন্য কিছু কার্যকরী ওষুধ রয়েছে—

1. Serum Anguillae Q – কিডনির কার্যক্ষমতা উন্নত করে।

2. Apis Mellifica 30/200 – কিডনিতে ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে।

3. Arsenicum Album 30/200 – দুর্বলতা ও ক্লান্তি দূর করে।

4. Berberis Vulgaris Q – কিডনি ফিল্টারেশন ক্ষমতা বাড়ায়।

5. Cantharis 30 – প্রস্রাবজনিত সমস্যা দূর করে।

6. Solidago Q – কিডনি পরিষ্কার করতে সহায়ক।

ক্ষুদ্রান্ত্রের রোগ (Disorders of Small Intestine) এবং এর কারণ, লক্ষণ ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা 🌷🌷💮ক্ষুদ্রান্ত্রের রোগসমূহক...
31/01/2025

ক্ষুদ্রান্ত্রের রোগ (Disorders of Small Intestine) এবং এর কারণ, লক্ষণ ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা 🌷🌷

💮ক্ষুদ্রান্ত্রের রোগসমূহ

ক্ষুদ্রান্ত্র মানুষের পাচনতন্ত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা খাদ্য হজম এবং পুষ্টি শোষণের কাজ করে। ক্ষুদ্রান্ত্রে বিভিন্ন রোগ দেখা দিতে পারে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—

1. সিলিয়াক ডিজিজ (Celiac Disease)

2. ক্রোহনস ডিজিজ (Crohn’s Disease)

3. ইরিটেবল বাওয়েল সিন্ড্রোম (IBS)

4. ল্যাকটোজ অসহিষ্ণুতা (Lactose Intolerance)

5. বাকটেরিয়াল ও ভাইরাল সংক্রমণ

6. ম্যালএবজর্পশন সিন্ড্রোম (Malabsorption Syndrome)

7. স্প্রু ডিজিজ (Sprue Disease)

🌼🌼ক্ষুদ্রান্ত্রের রোগের কারণসমূহ

ক্ষুদ্রান্ত্রের রোগের বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে, যেমন—

1. অটোইমিউন সমস্যা – শরীরের ইমিউন সিস্টেম নিজের কোষগুলোর উপর আক্রমণ করে (যেমন: সিলিয়াক ডিজিজ)।

2. ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস সংক্রমণ – বিভিন্ন সংক্রমণজনিত কারণে ক্ষুদ্রান্ত্রের প্রদাহ হতে পারে।

3. খাদ্যে অসহিষ্ণুতা – দুধ বা গ্লুটেনজাতীয় খাবার সহ্য না করতে পারা।

4. জেনেটিক বা বংশগত কারণ – পরিবারে যদি ক্ষুদ্রান্ত্রের কোনো রোগ থাকে, তাহলে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

5. পুষ্টির ঘাটতি – ভিটামিন ও মিনারেলের অভাব হলে পাচনতন্ত্র দুর্বল হয়ে পড়ে।

6. অতিরিক্ত অ্যালকোহল ও ধূমপান – যা ক্ষুদ্রান্ত্রের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।

7. দীর্ঘমেয়াদী ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া – কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ক্ষুদ্রান্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

🌸🪷ক্ষুদ্রান্ত্রের রোগের লক্ষণ

ক্ষুদ্রান্ত্রের রোগের লক্ষণ নির্ভর করে রোগের ধরণ ও তীব্রতার উপর। সাধারণ লক্ষণসমূহ হলো—

1. পেট ব্যথা ও অস্বস্তি

2. বারবার পাতলা পায়খানা (ডায়রিয়া)

3. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া

4. গ্যাস ও পেট ফাঁপা

5. ওজন হ্রাস

6. শক্তিহীনতা ও দুর্বলতা

7. আয়রন বা ভিটামিনের অভাবে রক্তশূন্যতা (অ্যানিমিয়া)

8. ত্বকের সমস্যা (যেমন: র‍্যাশ, খুশকি ইত্যাদি)

9. হজমজনিত সমস্যা

🏵️হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

হোমিওপ্যাথিতে রোগীর ব্যক্তিগত উপসর্গের ভিত্তিতে চিকিৎসা নির্ধারণ করা হয়। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ হোমিওপ্যাথিক ওষুধ দেওয়া হলো—

1. Nux Vomica – হজমের সমস্যা, গ্যাস, অম্লতা, ও বদহজমের জন্য কার্যকর।

2. Arsenicum Album – ডায়রিয়া, খাবার থেকে সংক্রমণ, বা বিষক্রিয়ার ফলে সৃষ্ট সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।

3. China Officinalis – দীর্ঘমেয়াদী পাতলা পায়খানা এবং পানিশূন্যতার (ডিহাইড্রেশন) সমস্যা থাকলে কার্যকর।

4. Lycopodium – পেটে অতিরিক্ত গ্যাস ও ফোলাভাব হলে এটি ব্যবহার করা হয়।

5. Phosphorus – ক্ষুধামান্দ্য, বমি বমি ভাব, ও রক্তশূন্যতার জন্য কার্যকর।

6. Carbo Vegetabilis – হজমজনিত দুর্বলতা ও ফুসফুসে সংক্রমণের সাথে সম্পর্কিত সমস্যা থাকলে ব্যবহৃত হয়।

7. Sulphur – দীর্ঘমেয়াদী ডায়রিয়া, ম্যালএবজর্পশন সমস্যা, ও ত্বকের রোগের জন্য ভালো।

🍒 🍒 🍒 ক্ষুদ্রান্ত্রের ম্যালএবজর্পশন সিন্ড্রোম: কারণ, লক্ষণ ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা 🌺🌺🌺 ম্যালএবজর্পশন সিন্ড্রোম কী?ম্যালএব...
31/01/2025

🍒 🍒 🍒 ক্ষুদ্রান্ত্রের ম্যালএবজর্পশন সিন্ড্রোম: কারণ, লক্ষণ ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা 🌺🌺🌺

ম্যালএবজর্পশন সিন্ড্রোম কী?

ম্যালএবজর্পশন সিন্ড্রোম হলো এক ধরনের পাচনতন্ত্রের রোগ, যেখানে ক্ষুদ্রান্ত্র থেকে পুষ্টি, ভিটামিন ও খনিজ উপাদান ঠিকমতো শোষিত হয় না। ফলে শরীরে পুষ্টির ঘাটতি দেখা দেয় এবং বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা হয়।

🌸 ম্যালএবজর্পশন সিন্ড্রোমের কারণ

ম্যালএবজর্পশন সিন্ড্রোমের বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে, যেমন—

1. অটোইমিউন রোগ: সিলিয়াক ডিজিজ বা ক্রোহনস ডিজিজের মতো রোগে ক্ষুদ্রান্ত্রের শোষণ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়।

2. অগ্ন্যাশয়ের এনজাইমের ঘাটতি: অগ্ন্যাশয় যথেষ্ট পরিমাণ পাচক এনজাইম উৎপাদন করতে না পারলে খাবার ভেঙে পুষ্টি গ্রহণ করা কঠিন হয়ে যায়।

3. ল্যাকটোজ অসহিষ্ণুতা: দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার ঠিকমতো হজম না হলে ম্যালএবজর্পশন দেখা দিতে পারে।

4. ইনফেকশন ও পরজীবী: গিয়ার্ডিয়াসিস (Giardiasis) বা অন্যান্য ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ ক্ষুদ্রান্ত্রের শোষণ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।

5. কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: দীর্ঘদিন ধরে অ্যান্টিবায়োটিক, কেমোথেরাপি বা ল্যাক্সেটিভ ওষুধ গ্রহণ করলে হজমক্ষমতা নষ্ট হতে পারে।

6. বাইপাস সার্জারি বা অন্ত্রের অপারেশন: ক্ষুদ্রান্ত্রের কিছু অংশ কেটে ফেলা হলে পুষ্টি শোষণে সমস্যা হয়।

7. ক্রনিক অ্যালকোহলিজম: অতিরিক্ত মদ্যপান ক্ষুদ্রান্ত্রের শোষণ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।

💮 ম্যালএবজর্পশন সিন্ড্রোমের লক্ষণ

ম্যালএবজর্পশন সিন্ড্রোম হলে শরীরে বিভিন্ন রকম লক্ষণ দেখা দিতে পারে, যেমন—

1. দীর্ঘস্থায়ী ডায়রিয়া – খাবার ভালোভাবে হজম না হওয়ার কারণে ঘন ঘন পাতলা পায়খানা হয়।

2. ওজন কমে যাওয়া – শরীরে পর্যাপ্ত পুষ্টি না পাওয়ায় দ্রুত ওজন কমে যায়।

3. পেট ফাঁপা ও গ্যাস – খাবার হজম না হলে অন্ত্রে গ্যাস তৈরি হয়, যা পেট ফাঁপার কারণ হয়।

4. পুষ্টির ঘাটতি:

ভিটামিন ডি-এর অভাবে – হাড় দুর্বল হয়ে যায়।

ভিটামিন বি১২-এর অভাবে – রক্তশূন্যতা (অ্যানিমিয়া) হয়।

ক্যালসিয়ামের অভাবে – হাড় ক্ষয় ও দাঁতের সমস্যা হয়।

5. ত্বকের সমস্যা: চুল পড়া, ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া বা ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে।

6. অল্প পরিশ্রমেই ক্লান্তি অনুভব করা – শরীরে শক্তি না পাওয়ায় দুর্বলতা বেড়ে যায়।

7. মল দুর্গন্ধযুক্ত ও চর্বিযুক্ত হওয়া (Steatorrhea) – চর্বি শোষিত না হলে মলে বেশি চর্বি থাকে।

8. শিশুদের বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হওয়া – শিশুদের ক্ষেত্রে ঠিকমতো পুষ্টি না পাওয়ার ফলে উচ্চতা ও ওজন বাড়তে সমস্যা হয়।

🌼💮 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

হোমিওপ্যাথিক ওষুধ রোগীর উপসর্গ অনুযায়ী নির্ধারিত হয়। ম্যালএবজর্পশন সিন্ড্রোমের জন্য কার্যকর কিছু হোমিওপ্যাথিক ওষুধ হলো—

1. China Officinalis – দীর্ঘস্থায়ী ডায়রিয়া, পানিশূন্যতা, ও দুর্বলতার জন্য কার্যকর।

2. Arsenicum Album – খাবারের পর পেট খারাপ, ডায়রিয়া, ও ওজন কমে যাওয়ার সমস্যায় ব্যবহৃত হয়।

3. Nux Vomica – অম্লতা, বদহজম, এবং অন্ত্রের এনজাইমের ভারসাম্য রক্ষার জন্য উপকারী।

4. Phosphorus – দুর্বলতা, চর্বিযুক্ত মল, ও ভিটামিন শোষণের সমস্যায় কার্যকর।

5. Carbo Vegetabilis – অতিরিক্ত গ্যাস, পেট ফাঁপা, এবং খাবার হজম না হওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়।

6. Lycopodium – হজমের সমস্যা, ওজন কমে যাওয়া, ও দীর্ঘস্থায়ী অন্ত্রের সমস্যায় কার্যকর।

7. Sulphur – দীর্ঘস্থায়ী অন্ত্রের সমস্যা, অ্যালার্জির কারণে হজমের সমস্যা ও ত্বকের সমস্যার জন্য ভালো।

♥️ জীবনধারা পরিবর্তন ও খাদ্যাভ্যাস

হোমিওপ্যাথিক ওষুধের পাশাপাশি জীবনযাত্রার পরিবর্তন করলে ম্যালএবজর্পশন সিন্ড্রোম নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব—

✔ সুষম খাদ্য গ্রহণ করুন: প্রোটিন, ভিটামিন ও খনিজ সমৃদ্ধ খাবার খান।
✔ প্রোবায়োটিক গ্রহণ করুন: দই বা ফারমেন্টেড খাবার অন্ত্রের ভালো ব্যাকটেরিয়া বাড়াতে সাহায্য করে।
✔ দুগ্ধজাত খাবার এড়িয়ে চলুন (যদি ল্যাকটোজ অসহিষ্ণুতা থাকে)
✔ পর্যাপ্ত পানি পান করুন
✔ নিয়মিত ব্যায়াম করুন

Rh Incompatibility কি??🤔🤔🤔Rh  Incompatibility হল একটি অবস্থা যেখানে মায়ের রক্ত এবং ভ্রূণের রক্তের মধ্যে Rh Factor এর অস...
17/01/2025

Rh Incompatibility কি??🤔🤔🤔

Rh Incompatibility হল একটি অবস্থা যেখানে মায়ের রক্ত এবং ভ্রূণের রক্তের মধ্যে Rh Factor এর অসঙ্গতি থাকে। এটি গর্ভাবস্থায় জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।

কীভাবে Rh Incompatibility হয়?✍️✍️

যদি মা Rh Negative (Rh-) হন এবং শিশুর রক্ত Rh Positive (Rh+) হয়, তবে এটি Rh Incompatibility তৈরি করে।

গর্ভাবস্থার সময় বা প্রসবের সময় ভ্রূণের রক্ত মায়ের রক্তপ্রবাহে প্রবেশ করলে মায়ের ইমিউন সিস্টেম শিশুর রক্তের Rh Positive রক্তকণিকা আক্রমণ করতে পারে।

এটি কেন সমস্যার কারণ হয়?🤔

মায়ের শরীর ভ্রূণের রক্তকে "বিদেশি বস্তু" হিসাবে বিবেচনা করে এবং এন্টিবডি তৈরি করে, যা শিশুর রক্তকণিকাগুলো ধ্বংস করতে শুরু করে।

এই অবস্থাকে Hemolytic Disease of the Newborn (HDN) বলা হয়।

Rh Incompatibility এর সম্ভাব্য জটিলতা:🏵️🏵️

1. শিশুর জন্য:

অ্যানিমিয়া (রক্তস্বল্পতা)

জন্ডিস (তীব্র বিলিরুবিন বৃদ্ধি)

গুরুতর ক্ষেত্রে হার্ট ফেইলিওর বা মৃত্যু

2. পরবর্তী গর্ভধারণে ঝুঁকি বাড়ে:👉

যদি মা প্রথম গর্ভধারণে Rh Positive শিশুর সাথে সংস্পর্শে আসেন এবং এন্টিবডি তৈরি হয়, তবে পরবর্তী গর্ভধারণে এই এন্টিবডি শিশুর রক্তকে আরও বেশি ক্ষতি করতে পারে।

রোধ করার উপায়:🌺🌺

Rh- মায়েদের জন্য বিশেষ ইঞ্জেকশন (Rh Immunoglobulin বা RhoGAM):

গর্ভাবস্থায় এবং প্রসবের পরে RhoGAM দেওয়া হয়। এটি মায়ের শরীরে এন্টিবডি তৈরি হওয়া প্রতিরোধ করে।

কারা ঝুঁকিতে থাকে?

Rh Negative মায়েরা যাদের সঙ্গী Rh Positive।

মায়ের আগে কখনো রক্ত সঞ্চালন বা গর্ভপাতের অভিজ্ঞতা থাকলে।

চিকিৎসার গুরুত্ব:

Rh Incompatibility দ্রুত সনাক্ত এবং চিকিৎসা করা না হলে শিশুর জন্য মারাত্মক হতে পারে। তাই প্রেগন্যান্সির সময় রক্তের গ্রুপ এবং Rh পরীক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

থাইরয়েড থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়থাইরয়েড সমস্যা প্রধানত দেখা যায় স্ট্রেস, ডায়েটের সমস্যা। ঘরোয়া উপায় অনুসরণ করলেই রেহাই...
16/01/2025

থাইরয়েড থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়

থাইরয়েড সমস্যা প্রধানত দেখা যায় স্ট্রেস, ডায়েটের সমস্যা। ঘরোয়া উপায় অনুসরণ করলেই রেহাই পাবেন থাইরয়েড সমস্যা থেকে।

আয়োডিন ও খনিজসমৃদ্ধ খাবার থাইরয়েডের জন্য অনেক বেশি উপকারী। তাই যে খাবারে এই উপাদানগুলো বেশি থাকে যেমন, দুধ, পনির, দই এই ধরনের দুগ্ধজাতীয় খাবার থাইরয়েডের জন্য অনেক বেশি উপকারী। আয়োডিন সাপ্লিমেন্টও এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।

আপনার থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে কোনও ভাবেই চিনি খাবেন না। অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার ফলে টি-৩ ও টি-৪ এই দুটি হরমোন উত্পন্ন হয়ে। যা স্বাস্থ্য়ের পক্ষে খারাপ।

যখন আমাদের দেহে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়োডিন থাকে না তখন থাইরয়েড হরমোন তৈরি করতে পারে না। যা হাইপোথাইরয়েডিজম-এর দিকে পরিচালিত হয়ে। তাই আয়োডিন যুক্ত খাবার খান।

মানসিক চাপ কমাতে নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। থাইরয়েডের সমস্যা কম থাকে।

প্রতিদিনের খাবারে আয়রন কম পরিমাণে থাকলেও থাইরয়েডের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

হরমোন উৎপাদনের ভারসাম্যতা বজায় রাখতে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার অনেক উপকারী। এতে বিপাক ক্রিয়ার উন্নতি হয়। এ ছাড়া এটি শরীরের ফ্যাট নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এবং শরীর থেকে বিভিন্ন বিষাক্ত পদার্থ বের করে পুষ্টি শোষণে সহায়তা করে।

আদায় বিভিন্ন রকম খনিজ যেমন- পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম থাকে। তাই এটি থাইরয়েডের সমস্যার জন্য অনেক কার্যকর। থাইরয়েডের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত আদা চা পান করা অনেক উপকারী।

থাইরয়েডের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে ভিটামিন বি খুবই সহায়ক ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে ভিটামিন বি১২ হাইপোথাইরয়েডিজমে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তাই যেগুলো খাবারে এই ভিটামিন বেশি থাকে যেমন, ডিম, মাছ, মাংস, দুধ, বাদাম এগুলো প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় অন্তভুক্ত করতে হবে যাতে এগুলি শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন বি সরবরাহ করতে পারে।

ভিটামিন ডি এর অভাবেও অনেক সময় থাইরয়েডের সমস্যা হয়ে থাকে। আর একমাত্র সূর্যের আলোতেই শরীর ভিটামিন ডি প্রস্তুত করতে পারে। তাই দিনে অন্তত পক্ষে ১৫ মিনিট সূর্যের আলোয় থাকতে হবে। ভিটামিন ডি বেশি পরিমাণে থাকে এমন কিছু খাবার হচ্ছে- স্যালমন, ম্যাকারেল, দুগ্ধজাতীয় দ্রব্য, কমলালেবুর রস, ডিমের কুসুম ইত্যাদি।

যোগ ব্যয়াম ও ধ্যান থাইরয়েড গ্রন্থিতে রক্ত প্রবাহকে সঠিক রাখে।

09/01/2025

Tetany???🤔🤔

Tetany একটি শারীরিক অবস্থা যেখানে পেশিগুলোর অনিয়ন্ত্রিত সংকোচন (muscle spasms বা cramps) হয়। এটি সাধারণত ক্যালসিয়ামের ঘাটতি (hypocalcemia) বা নিউরোমাসকুলার ওভারএক্সাইটেবিলিটি-এর কারণে ঘটে। Tetany বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার লক্ষণ হতে পারে।

Tetany কেন হয়?🤔🤔

Tetany-এর প্রধান কারণ হলো শরীরের ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, বা পটাশিয়ামের মাত্রা কমে যাওয়া। এটি বিভিন্ন রোগ বা অবস্থার কারণে হতে পারে।

Tetany-এর সাধারণ কারণগুলো:

1. ক্যালসিয়ামের ঘাটতি (Hypocalcemia):

Parathyroid গ্রন্থির কার্যকারিতা কমে গেলে (Hypoparathyroidism)।

ভিটামিন ডি-এর অভাব।

কিডনি রোগের কারণে ক্যালসিয়ামের শোষণ কমে যাওয়া।

2. ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি (Hypomagnesemia):
ম্যাগনেসিয়ামের অভাবে পেশি ও নার্ভ ঠিকমতো কাজ করতে পারে না।

3. আলকালোসিস:
রক্তের pH বেড়ে যাওয়ার কারণে পেশির সংকোচন হয়।

4. নিউরোমাসকুলার ডিসঅর্ডার:
যেমন, Tetanus বা নিউরোলজিক্যাল সমস্যা।

5. মানসিক চাপ ও উদ্বেগ:
শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুত হওয়ার কারণে রক্তে কার্বন ডাই অক্সাইডের মাত্রা কমে গেলে (Hyperventilation)।

Tetany-এর লক্ষণ:👇👇👇

1. পেশি সংকোচন বা ক্র্যাম্প (বিশেষত হাত, পা, মুখ)।

2. মুখ, হাত বা পায়ে ঝিঁঝি বা অসাড় অনুভূতি।

3. শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া (Severe Tetany)।

4. হৃদস্পন্দনের অনিয়ম।

5. পেশির ব্যথা ও দুর্বলতা।

প্রতিকার:🌺🌺

Tetany প্রতিরোধ এবং চিকিৎসার জন্য সঠিক কারণ নির্ণয় করে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।

জরুরি প্রতিকার:

1. ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট:
রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা স্বাভাবিক করতে IV ক্যালসিয়াম গ্লুকোনেট দেওয়া হয়।

2. ম্যাগনেসিয়াম সাপ্লিমেন্ট:
ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করা হয়।

3. ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট:
ক্যালসিয়ামের শোষণ বাড়াতে।

4. ব্লাড pH নিয়ন্ত্রণ:
যদি রক্তের অম্লত্ব বা ক্ষারত্ব বেড়ে যায়, তবে এটি নিয়ন্ত্রণ করা হয়।

প্রতিরোধ:✍️✍️

পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া।

সুষম খাদ্যাভ্যাস।

শারীরিক এবং মানসিক চাপ কমানো।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:💫💫💫

হোমিওপ্যাথি Tetany-এর লক্ষনুযায়ী ভালো ট্রিটমেন্ট রয়েছে।
এজন্য রোগীর টোটালিটি অব সিপ্টম্স দেখতে হবে।

কয়েকটি কার্যকরী ঔষধ নিম্নরুপ👇👇👇

1. Calcarea Carbonica:

ক্যালসিয়ামের ঘাটতি এবং দুর্বল হাড়ের সমস্যায় উপকারী।

ক্লান্তি, ঠান্ডা সহ্য করতে না পারা।

2. Magnesia Phosphorica:

পেশি ক্র্যাম্প বা স্পাজম কমাতে কার্যকর।

পেশির ব্যথা এবং শিরায় টান ধরার ক্ষেত্রে।

3. Cuprum Metallicum:

পেশি সংকোচনের তীব্র ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।

হাত ও পায়ে অস্বস্তি বা ঝিঁঝি লাগা।

4. Silicea:

নিউরোমাসকুলার সমস্যা এবং পেশির দুর্বলতায় কার্যকর।

5. Aconitum Napellus:

উদ্বেগ বা হঠাৎ আক্রমণজনিত Tetany-এর ক্ষেত্রে উপকারী।

6. Calcarea Phosphorica:

ক্যালসিয়ামের অভাবজনিত সমস্যা এবং পেশি শক্ত করার জন্য ব্যবহৃত।

৭. Causticum

৮.zincum Met ইত্যাদি...

♥️ ♥️ পেনিসের অ্যাট্রফি (P***s Atrophy) ♥️♥️একটি অবস্থা যেখানে পেনিসের টিস্যু সংকুচিত বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যার ফলে আকার ছ...
02/01/2025

♥️ ♥️ পেনিসের অ্যাট্রফি (P***s Atrophy) ♥️♥️

একটি অবস্থা যেখানে পেনিসের টিস্যু সংকুচিত বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যার ফলে আকার ছোট হয়ে যেতে পারে এবং কার্যকারিতা হ্রাস পায়। এটি বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যেমন হরমোনের সমস্যা, রক্তসঞ্চালনের অভাব, বা অন্যান্য স্বাস্থ্যগত জটিলতা।

🪷🪷পেনিসের স্বাভাবিক আকার (Normal Size )

বিভিন্ন মানুষের পেনিসের আকার ভিন্ন হতে পারে। গড়ে, ইরেকশন অবস্থায় পেনিসের আকার ৫-৬ ইঞ্চি এবং শিথিল অবস্থায় ৩-৪ ইঞ্চি হতে পারে। তবে আকারে কিছু পার্থক্য থাকা স্বাভাবিক এবং এটি স্বাস্থ্যগত সমস্যা নির্দেশ করে না।

🏵️ কে বেশি আক্রান্ত হয়? (Who Suffers It )

পেনিস অ্যাট্রফি সাধারণত নিম্নোক্ত কারণে বেশি দেখা যায়:

1. হরমোনের ঘাটতি: টেস্টোস্টেরনের ঘাটতি হলে।

2. বয়সজনিত পরিবর্তন: বৃদ্ধ বয়সে।

3. রক্তসঞ্চালনের সমস্যা: যেমন ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপের কারণে।

4. প্রস্টেট সার্জারি বা চিকিৎসা: রেডিয়েশন বা প্রোস্টেট অপসারণের ফলে।

5. মানসিক চাপ বা উদ্বেগ।

🌸শ্রেণিবিভাগ:

পেনিস অ্যাট্রফি বিভিন্নভাবে শ্রেণীবদ্ধ হতে পারে:

1. প্রাথমিক (Primary): জন্মগত বা শৈশবে শুরু হয়।

2. দ্বিতীয় (Secondary): বয়স বা অসুস্থতার কারণে পরে দেখা দেয়।

🌼 পরীক্ষাগুলো (Tests)

পেনিস অ্যাট্রফি নির্ণয়ে নিম্নোক্ত পরীক্ষাগুলো করা হয়:

1. শারীরিক পরীক্ষা: পেনিসের আকার ও টেক্সচারের পরিবর্তন চেক করা।

2. টেস্টোস্টেরন লেভেল চেক: রক্ত পরীক্ষা।

3. ডপলার আল্ট্রাসাউন্ড: রক্তসঞ্চালন পরীক্ষা।

4. ম্যাগনেটিক রেজোনেন্স ইমেজিং (MRI): টিস্যু এবং পেশির বিশ্লেষণ।

Hematuria (মূত্রে রক্ত) 🤎🤎Hematuria হল মূত্রে রক্তের উপস্থিতি। এটি সাধারণত দুটি রূপে দেখা যায়:✍️✍️1. Gross Hematuria: ম...
29/12/2024

Hematuria (মূত্রে রক্ত) 🤎🤎

Hematuria হল মূত্রে রক্তের উপস্থিতি। এটি সাধারণত দুটি রূপে দেখা যায়:✍️✍️

1. Gross Hematuria: মূত্রে রক্ত সহজেই দৃশ্যমান (লাল, গোলাপি বা বাদামী রঙের)।

2. Microscopic Hematuria: রক্ত দেখা যায় না, তবে মাইক্রোস্কোপিক পরীক্ষায় ধরা পড়ে।

সাধারণ লক্ষণ:🌺🌹

মূত্রের রঙ পরিবর্তন (লালচে বা চায়ের মতো গাঢ়)।

প্রস্রাবের সময় জ্বালা বা ব্যথা।

পেটে বা কোমরে ব্যথা।

বারবার প্রস্রাবের প্রবণতা।

Hematuria এর কারণ👍👍

Hematuria বিভিন্ন শারীরিক অবস্থার কারণে হতে পারে:

১. মূত্রনালী বা কিডনির সংক্রমণ (UTI):

জ্বালাপোড়া এবং প্রস্রাবে দুর্গন্ধের সঙ্গে রক্ত আসা।

২. কিডনির পাথর:

প্রস্রাবের সময় ব্যথা এবং রক্ত।

কোমর বা তলপেটে তীব্র ব্যথা।

৩. প্রোস্টেটের সমস্যা (পুরুষদের ক্ষেত্রে):

প্রোস্টেট গ্রন্থি বৃদ্ধি বা সংক্রমণ।

৪. কিডনির রোগ:

গ্লোমেরুলোফ্রাইটিস বা কিডনির প্রদাহ।

৫. আঘাত:

কিডনি বা মূত্রথলির চোট।

৬. ক্যানসার:

মূত্রথলি, কিডনি বা প্রোস্টেটের ক্যানসার।

৭. রক্তের সমস্যা:

রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যায় Hematuria হতে পারে।

Hematuria এর প্রতিকার🌺🌺

১. দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন:

Hematuria হলে কারণ নির্ণয়ের জন্য রক্ত পরীক্ষা, প্রস্রাব পরীক্ষা, আলট্রাসাউন্ড বা সিটি স্ক্যানের প্রয়োজন হতে পারে।

২. উপযুক্ত চিকিৎসা:

হোমিওপ্যাথিতে লক্ষনুযায়ী চিকিৎসা রয়েছে।

৩. প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা:

পর্যাপ্ত পানি পান করুন।

প্রস্রাব আটকে রাখবেন না।

সুষম খাদ্য খান।

সংক্রমণ রোধে ভালো স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করুন।

অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন

Hormones of Human Body🤔🤔মানবদেহে হরমোন একটি গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক বার্তাবাহক। এগুলো বিভিন্ন গ্রন্থি (Organ/Gland) থেকে ন...
27/12/2024

Hormones of Human Body🤔🤔

মানবদেহে হরমোন একটি গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক বার্তাবাহক। এগুলো বিভিন্ন গ্রন্থি (Organ/Gland) থেকে নিঃসৃত হয় এবং শরীরের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে। নিচে প্রধান হরমোনগুলোর উৎস এবং কাজ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেস্টা করছি✍️✍️✍️

১. হাইপোথ্যালামাস (Hypothalamus):✍️✍️

হরমোন যা এটি নিঃসরণ করে:

GnRH (Gonadotropin-Releasing Hormone): পিটুইটারি থেকে LH ও FSH নিঃসরণ করে।

CRH (Corticotropin-Releasing Hormone): ACTH নিঃসরণকে উদ্দীপিত করে।

TRH (Thyrotropin-Releasing Hormone): TSH নিঃসরণে সাহায্য করে।

GHRH (Growth Hormone-Releasing Hormone): গ্রোথ হরমোন নিঃসরণে সাহায্য করে।

Dopamine: প্রোল্যাক্টিনের নিঃসরণ বাধা দেয়।

২. পিটুইটারি গ্রন্থি (Pituitary Gland):💐💐

(ক) অ্যান্টেরিয়র (Anterior):

Growth Hormone (GH): দেহের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ।

Prolactin: দুধ উৎপাদনে সহায়তা।

TSH (Thyroid-Stimulating Hormone): থাইরয়েড হরমোন নিয়ন্ত্রণ।

ACTH (Adrenocorticotropic Hormone): অ্যাড্রিনাল কর্টেক্স উদ্দীপিত করে।

LH (Luteinizing Hormone): প্রজনন হরমোন উৎপাদন।

FSH (Follicle-Stimulating Hormone): শুক্রাণু ও ডিম্বাণু উৎপাদন।

(খ) পোস্টেরিয়র (Posterior):

Oxytocin: প্রসববেদনা ও দুধ নিঃসরণ।

ADH (Antidiuretic Hormone): পানি পুনঃশোষণ করে।

৩. থাইরয়েড (Thyroid Gland):💥💥

Thyroxine (T4) & Triiodothyronine (T3): মেটাবলিজম নিয়ন্ত্রণ।

Calcitonin: ক্যালসিয়ামের স্তর হ্রাস করে।

৪. প্যারাথাইরয়েড (Parathyroid Gland):🌺🌺

Parathyroid Hormone (PTH): ক্যালসিয়ামের স্তর বাড়ায়।

৫. অ্যাড্রিনাল (Adrenal Gland):👍👍

(ক) অ্যাড্রিনাল কর্টেক্স (Cortex):

Cortisol: স্ট্রেস রেসপন্স, মেটাবলিজম নিয়ন্ত্রণ।

Aldosterone: সোডিয়াম-পটাশিয়াম ভারসাম্য।

Androgens: প্রজনন হরমোন।

(খ) অ্যাড্রিনাল মেডুলা (Medulla):

Epinephrine (Adrenaline): "Fight or Flight" রেসপন্স।

Norepinephrine: রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ।

৬. প্যানক্রিয়াস (Pancreas):🪷🪷

Insulin: রক্তে শর্করা কমায়।

Glucagon: রক্তে শর্করা বাড়ায়।

Somatostatin: ইনসুলিন ও গ্লুকাগন নিয়ন্ত্রণ।

৭. গনাডস (Gonads):🏵️🏵️

(ক) টেস্টিস (Te**es):

Testosterone: পুরুষের যৌন বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ।

(খ) ওভারি (Ovaries):

Estrogen: মহিলা প্রজনন বৈশিষ্ট্য।

Progesterone: গর্ভাবস্থার রক্ষণাবেক্ষণ।

৮. পাইনাল গ্রন্থি (Pineal Gland):👉👉

Melatonin: ঘুম-জাগরণ চক্র নিয়ন্ত্রণ।

৯. থাইমাস (Thymus):👇👇

Thymosin: টি-সেল গঠন ও ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করা।

১০. কিডনি (Kidney):✍️

Erythropoietin (EPO): রক্তকণিকা উৎপাদন।

Renin: রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ।

১১. প্লাসেন্টা (Placenta):🧡

hCG (Human Chorionic Gonadotropin): গর্ভাবস্থায় প্রজেস্টেরনের উৎপাদন বজায় রাখা।

26/12/2024

চোখের পেশি (Eye Muscles) এবং স্নায়ু (Eye Nerves) 👉

Eye Muscles (চোখের পেশি):🌼🌼

চোখে মোট ৬টি এক্সট্রা অকুলার মাংসপেশি থাকে যা চোখের মুভমেন্ট নিয়ন্ত্রণ করে।

1. Superior Re**us

2. Inferior Re**us

3. Lateral Re**us

4. Medial Re**us

5. Superior Oblique

6. Inferior Oblique

Eye Nerves (চোখের স্নায়ু):🪷🪷

চোখের মাংসপেশি এবং অন্যান্য কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে তিনটি ক্র্যানিয়াল নার্ভ ভূমিকা রাখে:

1. Oculomotor Nerve (Cranial Nerve III):

Superior Re**us, Inferior Re**us, Medial Re**us, Inferior Oblique নিয়ন্ত্রণ করে।

2. Trochlear Nerve (Cranial Nerve IV):

Superior Oblique নিয়ন্ত্রণ করে।

3. Abducens Nerve (Cranial Nerve VI):

Lateral Re**us নিয়ন্ত্রণ করে।

এছাড়াও চোখের সংবেদনশীল তথ্য সংক্রমণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্নায়ু:

Optic Nerve (Cranial Nerve II): চাক্ষুষ সংকেত মস্তিষ্কে পাঠায়।

Trigeminal Nerve (Cranial Nerve V): চোখের চারপাশের সংবেদনশীলতা প্রদান করে।

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sumaiya binte farid posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sumaiya binte farid:

Share