Info Documentary

Info  Documentary Chittagong

Time Out Market Dubai.Location:On the 3rd floor of Souk Al Bahar, Downtown Dubai just across the pedestrian bridge from ...
17/08/2025

Time Out Market Dubai.

Location:
On the 3rd floor of Souk Al Bahar, Downtown Dubai just across the pedestrian bridge from The Dubai Mall and opposite Palace Downtown .

- Info Documentary

বিশ্বখ্যাত মুসলিম বিজ্ঞানী ও ফিঙ্গারপ্রিন্ট পদ্ধতির প্রকৃত উদ্ভাবক: খান বাহাদুর কাজী আজিজুল হক--------------------------...
15/08/2025

বিশ্বখ্যাত মুসলিম বিজ্ঞানী ও ফিঙ্গারপ্রিন্ট পদ্ধতির প্রকৃত উদ্ভাবক: খান বাহাদুর কাজী আজিজুল হক
--------------------------------------------------------------------------
সোহেল মো. ফখরুদ-দীন
--------------------------------------------------------------------------
ইতিহাসের পাতায় অনেক বর্ণিল চরিত্র স্থান পেলেও, কিছু নাম আজও রয়ে গেছে অন্তরালে—যাদের অবদান সভ্যতার অগ্রগতিকে নতুনত্ব ফিরে পেয়েছে। এমনই এক বিস্মৃত নায়ক হলেন খান বাহাদুর কাজী সৈয়দ আজিজুল হক। মুসলিম বিশ্বের গর্ব, উপমহাদেশের এক প্রতিভাবান সন্তান, যিনি ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা হস্তছাপ সংরক্ষণ ও শ্রেণিবিন্যাসের মাধ্যমে অপরাধী শনাক্তকরণের আধুনিক পদ্ধতির উদ্ভাবক। অথচ, বহুদিন তাঁর নাম ছায়ায় ঢাকা পড়ে ছিল ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের প্রচারণায়।
এই প্রতিবেদনে আমি তুলে ধরেছি খান বাহাদুর কাজী আজিজুল হক এর কর্ম জীবন। বন্ধু জন ড. মআআ মুক্তাদীর এই লেখাটির তথ্যের জন্য সহায়তা করেছেন। একজন মেধাবী বাঙালি গণিতবিদ, উদ্ভাবক ও পুলিশ কর্মকর্তার জীবন, যিনি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ছোঁয়ায় অপরাধ অনুসন্ধানকে একটি যুগান্তকারী দিশা দেখিয়েছিলেন পৃথিবী ইতিহাসে।
১৮৭২ সালে বাংলাদেশের খুলনা জেলার কসবা গ্রামে কাজী সৈয়দ আজিজুল হকের জন্ম। সে সময় উপমহাদেশে ইংরেজি শিক্ষার প্রসার ঘটছিল, আর আজিজুল হক ছিলেন সেই নবজাগরণের এক উজ্জ্বল প্রতিনিধি। তিনি কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে গণিতে উচ্চশিক্ষা অর্জন করেন—যা তার ভবিষ্যতের গবেষণার ভিত্তি রচনা করে দেয়। শিক্ষা জীবন শেষে ব্রিটিশ পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর পদে যোগ দেন এবং সেখানেই শুরু হয় তার বৈজ্ঞানিক চিন্তাভাবনার প্রয়োগ।
ফিঙ্গারপ্রিন্ট পদ্ধতির সূচনা: ১৮৯২ সালে, কলকাতার ঐতিহাসিক রাইটার্স বিল্ডিং-এ কর্মরত থাকাকালে আজিজুল হক লক্ষ্য করেন, তৎকালীন অপরাধ শনাক্তকরণ পদ্ধতি—অ্যানথ্রোপোমেট্রি (মানবদেহের মাপঝোঁক)—যথেষ্ট ত্রুটিপূর্ণ ও অকার্যকর। এই পদ্ধতিতে দুই ব্যক্তির শারীরিক গঠনের পার্থক্য নির্ধারণ করা কঠিন ছিল, ফলে বারবার ভুল ব্যক্তিকে অপরাধী বলে ধরা হতো।
গণিতে সুদক্ষ আজিজুল হক সাহেব উপলব্ধি করেন, আঙুলের ছাপ (ফিঙ্গারপ্রিন্ট) প্রতিটি মানুষের জন্য এক অনন্য বৈশিষ্ট্য বহন করে, যা কখনো পরিবর্তিত হয় না। এই ভাবনার উপর ভিত্তি করেই শুরু করেন তার নিরলস গবেষণা।রাতের পর রাত, দিনের পর দিন— আজিজুল হক ডুবে যান অসংখ্য ফিঙ্গারপ্রিন্টের বিশ্লেষণে। তিনি লক্ষ করেন, আঙুলের রেখা ও ঘূর্ণির প্যাটার্ন গাণিতিকভাবে শ্রেণিবদ্ধ করা সম্ভব। তাঁর তৈরি শ্রেণিবিন্যাস পদ্ধতিতে ছিল ১০২৪টি খোপ ও ৭২টি গাণিতিক ছাঁকনি। এটি এমনভাবে তৈরি হয়েছিল, যা লাখো ছাপের মধ্য থেকে নির্দিষ্ট একটি ছাপ দ্রুত সনাক্ত করতে পারত। ১৮৯৭ সালের মধ্যেই তিনি তৈরি করেন ৭০০০টির বেশি ছাপের সংগ্রহ, যা ছিল সে সময়কার সবচেয়ে বিশাল ফিঙ্গারপ্রিন্ট ডাটাবেস। এই পদ্ধতি ভবিষ্যতে অপরাধ শনাক্তকরণের ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনে এবং আজও এই ভিত্তির উপর ভিত্তি করেই আধুনিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিস্টেম তৈরি।
অবদান ছিনতাই ও ‘হেনরি সিস্টেম’ : আজিজুল হকের এই বিশাল অবদানের স্বীকৃতি যেভাবে পাওয়া উচিত ছিল, তা তিনি পাননি। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক প্রশাসন চেয়েছিল—এই পদ্ধতিকে একজন ইউরোপিয়ান কর্মকর্তার নামে প্রতিষ্ঠা দিতে। সেই কর্মকর্তার নাম ছিল স্যার এডওয়ার্ড হেনরি। যদিও আজিজুল হক ই এই শ্রেণিবিন্যাস পদ্ধতির মূল উদ্ভাবক, এবং তার সহকর্মী হেমচন্দ্র বোস এই কাজে তাঁকে সহায়তা করেছিলেন, তথাপি পুরো সিস্টেমকে ‘হেনরি সিস্টেম’ নামে চালানো হয়। আজিজুল হক তখন প্রতিবাদ না করলেও, তার মনের গহীনে ছিল এক নিঃশব্দ বিদ্রোহ। উপনিবেশিক প্রশাসন আজিজুল হককে পুরস্কার স্বরূপ ‘খান বাহাদুর’ উপাধি, পাঁচ হাজার টাকা, এবং একটি ছোট জায়গির দেয়। পরবর্তীতে তিনি পদোন্নতি পেয়ে হন পুলিশের এসপি (সুপারিনটেনডেন্ট অফ পুলিশ)। চাকরিজীবন শেষে আজিজুল হক অবসর নেন এবং স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন ভারতের বিহার রাজ্যের চম্পারান জেলার মতিহারিতে। এখানে তার নিজস্ব বাড়ি ছিল, যার নাম ছিল ‘আজিজ মঞ্জিল’। জীবনের শেষ দিনগুলো কাটান গবেষণা ও আত্মস্মরণায়। ১৯৩৫ সালে, ওখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁকে সমাহিত করা হয় তার নিজের বাড়ির সীমানার মধ্যে। স্বাধীনতার পর তাঁর পরিবারের অনেকে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে চলে আসেন। আজিজুল হকের উত্তরসূরিরাও নিজ নিজ ক্ষেত্রে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন। তাঁর পুত্র আসিরুল হক ছিলেন একজন পুলিশ কর্মকর্তা (ডিএসপি)। তাঁর বিখ্যাত নাতি হলেন বাংলাদেশ তথা উপমহাদেশের বিখ্যাত ইতিহাসবিদ অধ্যাপক সালাহউদ্দিন আহমেদ (১৯২২–২০১৪), যিনি একজন স্বনামধন্য ইতিহাসবিদ ছিলেন। আরেক নাতনি, বেগম মুশতারী শফী (১৯৩৮–২০২১) ছিলেন একজন বিশিষ্ট সাহিত্যিক, সমাজকর্মী ও মুক্তিযুদ্ধের শহীদ জয়া। তিনি চট্টগ্রামে স্থায়ীভাবে বসবাস করতেন এবং নারীর অধিকার ও মুক্তচিন্তার সংগ্রামে আজীবন যুক্ত ছিলেন। আমি সোহেল মো. ফখরুদ-দীন বেগম মুশতারী সফী আপার সাথে অনেক সভা সেমিনারে যোগদান করেছি। একবার আপার জন্মদিন উৎযাপন করেছি চট্টগ্রাম নগরীর গুনী মনীষীদের নিয়ে।
আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও পুনর্মূল্যায়ন: যদিও আজিজুল হক জীবিত অবস্থায় তাঁর কাজের যথাযথ সম্মান পাননি, আজ ইতিহাস ধীরে ধীরে তাঁকে ফিরে পাচ্ছে। আন্তর্জাতিকভাবে আজ স্বীকৃত যে, ‘হেনরি সিস্টেম’-এর আসল কারিগর ছিলেন কাজী আজিজুল হক ও হেমচন্দ্র বোস।এই স্বীকৃতি স্মরণে গঠিত হয়েছে আন্তর্জাতিক পুরস্কার—‘The Fingerprint Society Azizul Haque and Hem Chandra Bose Prize’—যা প্রতি বছর ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রযুক্তি বা ক্রিমিনোলজি গবেষণায় বিশেষ অবদানের জন্য প্রদান করা হয়। খান বাহাদুর কাজী আজিজুল হক শুধু একজন পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন না, তিনি ছিলেন এক বৈজ্ঞানিক চিন্তক, একজন উদ্ভাবক, একজন জাতীয় গর্ব। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক কাঠামোর ভেতরে থেকেও তিনি এমন এক বৈপ্লবিক প্রযুক্তির জন্ম দিয়েছিলেন, যা আজ বিশ্বব্যাপী অপরাধ দমন ও বিচারব্যবস্থার ভিত্তিমূল হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাঁর জীবনের কাহিনি আমাদের শেখায়, নীরব সাধনা, আত্মবিশ্বাস ও বিজ্ঞানমনস্কতা দিয়ে যেকোনো সীমাবদ্ধতা জয় করা যায়। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের উচিত, এমন গর্বিত অধ্যায়গুলো তুলে ধরা—যাতে করে জাতি তার প্রকৃত ইতিহাস ও গৌরব চিনতে পারে। আজ যখন আধুনিক অপরাধ বিশ্লেষণে আমরা ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করি, তখন আমাদের মনে রাখতে হবে—এই প্রযুক্তির পেছনে এক নির্লোভ, নির্ভীক, বিস্মৃত বাঙালি মুসলমান বিজ্ঞানীর অধ্যবসায়ী অবদান জড়িয়ে আছে। তিনি ছিলেন খান বাহাদুর কাজী সৈয়দ আজিজুল হক—ফিঙ্গারপ্রিন্ট বিপ্লবের প্রকৃত মহানায়ক।

লেখক: সোহেল মো. ফখরুদ-দীন ( Shohel Fakruddin)

সভাপতি, চট্টগ্রাম ইতিহাস চর্চা কেন্দ্র ও মুসলিম হিস্ট্রি এসোসিয়েশন বাংলাদেশ। তারিখ : ১৫/০৮/২০২৫

ক্ষেত্র মোহন পাল: এক বাতিঘরের নাম-------------------------------------সোহেল মো. ফখরুদ-দীন-------------------------------...
14/08/2025

ক্ষেত্র মোহন পাল: এক বাতিঘরের নাম
-------------------------------------
সোহেল মো. ফখরুদ-দীন
---------------------------------------
কিছু মানুষ জন্মগ্রহণ করেন শুধু নিজের জন্য নয়, সমাজের জন্য, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য। তাঁরা সময়ের চেয়ে বড় হয়ে ওঠেন, হয়ে ওঠেন একেকটি জীবন্ত অধ্যায়। তেমনই একজন আলোকিত মানুষ ছিলেন ক্ষেত্র মোহন পাল, যিনি 'ক্ষেত্র মাস্টার' নামে দক্ষিণ চট্টগ্রামে বিশেষভাবে পরিচিত। তাঁর জীবন ছিল শিক্ষার জন্য, মানুষের জন্য, আর মানবিকতা রক্ষার জন্য এক অবিরাম সংগ্রাম।
আজ, ২০২৫ সালে এসে আমরা স্মরণ করছি সেই মহান শিক্ষককে, যিনি আমাদের স্মৃতিতে আজও জীবন্ত, আজও প্রাসঙ্গিক।

একজন শিক্ষক, এক সংগ্রামী জীবন: ক্ষেত্র মোহন পাল কেবল একজন শিক্ষক ছিলেন না – তিনি ছিলেন একজন চিন্তাশীল সমাজসেবক, সংস্কৃতির সাধক এবং হাজার হাজার শিক্ষার্থীর আলোকবর্তিকা। তাঁর সরলতা, নৈতিকতা ও জ্ঞানের প্রতি অনুরাগ তাঁকে জনমানসে অসাধারণ মর্যাদা এনে দিয়েছিল।
২০০৬ সালে তোলা একটি ছবি আজও আমার মনে গভীরভাবে গেঁথে আছে। সেই ছবিতে আমি (সোহেল মো. ফখরুদ-দীন), মহিউদ্দিন চৌধুরী ইসা মাস্টার এবং ক্ষেত্র মাস্টার – তিনজনই ছিলাম। সময়ের অগ্রগতির সঙ্গে সেই ছবির একান্ত স্মৃতিগুলো আজ কেবলই অতীত হয়ে রয়ে গেছে। কারণ, প্রায় এক দশক আগে ক্ষেত্র মাস্টার পাড়ি জমিয়েছেন না-ফেরার দেশে।

মুক্তিযুদ্ধের দুঃসহ অধ্যায় : ক্ষেত্র মোহন পালের জীবনের সবচেয়ে হৃদয়বিদারক অধ্যায় ছিল ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকালীন গণহত্যা। হানাদার পাকিস্তানি বাহিনী এবং তাদের দোসররা চন্দনাইশ উপজেলার হাশিমপুর ইউনিয়নের পালপাড়ায় তাঁর স্ত্রী আলোরানী পালসহ ১৭ জন নিরীহ নারী-পুরুষকে ঘরের ভেতর জীবন্ত পুড়িয়ে হত্যা করে। ইতিহাসের এই নির্মম অধ্যায় আজও আমাদের বিবেককে নাড়া দেয়।
কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, এত বড় মানবতাবিরোধী অপরাধের আজও বিচার হয়নি, হয়নি কোনো রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিও পায়নি ।
ক্ষেত্র মাস্টার কোনোদিন সেই অন্যায়ের জন্য সমাজের কাছে দাবি তোলেননি। তিনি আক্ষেপ করেননি। বরং সমস্ত দুঃখ বুকের মধ্যে ধারণ করে আবার ফিরে গেছেন শিক্ষার পাঠশালায় – শিশুদের হাতে বই তুলে দিতে, মূল্যবোধ শেখাতে, মানুষ গড়ার কাজে নিজেকে নিয়োজিত রাখতে।

এক আলোকিত উত্তরাধিকার: ক্ষেত্র মোহন পাল ছিলেন এমন একজন শিক্ষক, যাঁর পাঠদান সীমাবদ্ধ ছিল না শুধু পাঠ্যবইয়ে। তিনি শিখিয়েছেন মানবতা, নৈতিকতা, এবং সংস্কৃতির প্রতি দায়বদ্ধতা। তাঁর শিক্ষাদান ছিল চিন্তা ও চেতনার ভিত্তি গঠনের জন্য। শুধু শিক্ষার্থীরাই নন, সমাজের বিশিষ্টজনরাও তাঁকে সম্মান ও ভালোবাসায় স্মরণ করেছেন। চন্দনাইশের রূপকার, প্রাক্তন মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য ড. কর্ণেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম বিভিন্ন সভা-সমাবেশে তাঁকে বন্ধু বলে উল্লেখ করতেন, সম্মানিত করতেন।
কমরেড মুহাম্মদ মুসা, আবদুল নবী ও ভূপন পাল তাঁকে দেখতেন ইতিহাস ও সংস্কৃতিচর্চার এক জীবন্ত প্রতীক হিসেবে – একজন সমাজ-শিক্ষক হিসেবে বরণ করতেন। ক্ষেত্র মোহন পাল ছিলেন একাধারে শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, সমাজ চিন্তক এবং সময়ের সাক্ষ্য বহনকারী।ক্ষেত্র মোহন পাল আমাদের মাঝে নেই, কিন্তু তাঁর আদর্শ আমাদের মাঝেই রয়ে গেছে – শিক্ষার্থী, সমাজ এবং ইতিহাসের পাতায়। তিনি আমাদের শিখিয়েছেন শিক্ষা কেবল পেশা নয়, এটি দায়িত্ব, এটি উত্তরাধিকার।
আজ, তাঁর শূন্যতা আমাদের ব্যথিত করে; কিন্তু তাঁর রেখে যাওয়া আদর্শ আমাদের সাহস জোগায়, আশার আলো দেখায়।
তাঁর আত্মা শান্তিতে থাকুক – এটাই আমাদের হৃদয়ের প্রার্থনা।
--------------
লেখক:সোহেল মো. ফখরুদ-দীন,
সভাপতি, চট্টগ্রাম ইতিহাস চর্চা কেন্দ্র (সিএইচআরসি), বাংলাদেশ।
১৩/০৮/২০২৫

গভীর ভাবে শোকাহত
21/07/2025

গভীর ভাবে শোকাহত

13/07/2025

নতুন পরিচয়ে আমাদের যাত্রা!

প্রিয় দর্শকবৃন্দ,
আপনাদের ভালোবাসা ও সমর্থনে আমরা এগিয়ে চলেছি। এখন থেকে "Views 24" নামে নয়, আমরা থাকব "Info Documentary" নামে—নতুন পরিচয়, নতুন আঙ্গিকে।

তথ্যভিত্তিক ডকুমেন্টারি, প্রতিবেদন, ইতিহাস ও সমাজের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়বস্তু তুলে ধরাই আমাদের লক্ষ্য।

আপনাদের পাশে থাকাই আমাদের প্রেরণা।

~Info Documentary

চেরাগী পাহাড় চট্টগ্রাম শহরের এক ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। এটি নগরীর জামালখান ও মোমিন রোডের সংযোগস্থলে অবস্থিত এবং ...
17/05/2025

চেরাগী পাহাড় চট্টগ্রাম শহরের এক ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। এটি নগরীর জামালখান ও মোমিন রোডের সংযোগস্থলে অবস্থিত এবং স্থানীয়ভাবে এটি “চেরাগী মোড়” নামেও পরিচিত।চেরাগী পাহাড়ের ইতিহাস ৬০০ বছরেরও পুরনো। লোককথা অনুসারে, সুফি সাধক হযরত বাদর আউলিয়া (রহ.) সমুদ্রপথে চট্টগ্রামে আগমন করেন। তিনি এই পাহাড়ের চূড়ায় একটি চেরাগ (দীপ বা আলো) জ্বালিয়েছিলেন, যার আলোতে এলাকা আলোকিত হয়ে ওঠে এবং ভূতপ্রেত দূর হয়ে যায় বলে বিশ্বাস করা হয়। এখান থেকেই জায়গাটির নাম হয় “চেরাগী পাহাড়” (চেরাগ → চেরাগী)।

আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ বাংলাদেশের চট্টগ্রাম শহরের একটি ঐতিহাসিক মসজিদ, যা মুঘল আমলে নির্মিত হয়। এই মসজিদটি ১৬৬৭ খ্...
12/05/2025

আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ

বাংলাদেশের চট্টগ্রাম শহরের একটি ঐতিহাসিক মসজিদ, যা মুঘল আমলে নির্মিত হয়। এই মসজিদটি ১৬৬৭ খ্রিস্টাব্দে মুঘল সুবেদার শায়েস্তা খানের পুত্র উমেদ খান নির্মাণ করেন, যা মুঘলদের আরাকানী মগ ও পর্তুগিজ জলদস্যুদের বিরুদ্ধে বিজয়ের স্মারক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। মসজিদটি চট্টগ্রামের কেন্দ্রস্থলে একটি উঁচু টিলার উপর অবস্থিত, যার নাম 'আন্দরকিলা' বা 'অন্তঃকিলা'। এর স্থাপত্যে মুঘল ও ইন্দো-ইসলামিক শৈলীর প্রভাব স্পষ্ট। মসজিদটির দৈর্ঘ্য ১৭.০৭ মিটার এবং প্রস্থ ৭.৩২ মিটার। এতে তিনটি মিনার রয়েছে, যার উচ্চতা ৪১ মিটার পর্যন্ত। মসজিদটি চট্টগ্রামের প্রাচীনতম মসজিদগুলোর একটি এবং মুঘল স্থাপত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন।

প্রায় তিনশত মানুষের  রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করেছে এন.ওয়াই.এম. ইয়ুথ ফাউন্ডেশন।"স্রষ্টার সৃষ্টির সেবায় আন্ততৃপ্তির আমাদের মিশ...
20/03/2023

প্রায় তিনশত মানুষের রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করেছে এন.ওয়াই.এম. ইয়ুথ ফাউন্ডেশন।

"স্রষ্টার সৃষ্টির সেবায় আন্ততৃপ্তির আমাদের মিশন"শ্লোগানে, মুহাব্বত ঐক্য শৃঙ্খলা সুশিক্ষা ত্যাগ ও সেবা মুলনীতির উপর ভিত্তি করে, আর্ত মানবতার সেবায় নিবেদিত,সরকারি নিবন্ধিত, দক্ষিণ চট্টগ্রামের অরাজনৈতিক যুব উন্নয়ন ভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এন.ওয়াই.এম.(নুরজাহান ইয়াছিন মেমোরিয়াল) ইয়ুথ ফাউন্ডেশনের সহযোগী সংগঠন এন.ওয়াই.এম. ব্লাড ব্যাংকের উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও স্বাস্থ্য ক্যাম্প অনুষ্টিত হয়েছে।

১৯ মার্চ ২৩ ইংরেজি তারিখ সকাল ১১ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত মোজাফরাবাদ কলেজে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও স্বাস্থ্য ক্যাম্প অনুষ্টিত হয়।

সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি মুহাম্মদ জয়নুল আবেদীন (আফমাস) এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোজাফরাবাদ কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ আবু ছৈয়দ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কলেজের প্রভাষক নাসরিন আক্তার।

এতে আরো উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক ও এন.ওয়াই.এম. ব্লাড ব্যাংকের পরিচালক তৌহিদুল ইসলাম ইমন, সাবরিনা চৌধুরী সামিয়া,তাসফিয়া তাহসিন নাবিলা,আল শাহরিয়া রাফি,নাসরিন জাহান নদী, ইসমাইল হোসেন সহ প্রমুখ।

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Info Documentary posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category