Tanvir Travel NoteBook

Tanvir Travel NoteBook নতুন পথের সন্ধান এ পথ চলা �

28/08/2025

পুনর্জন্ম হবে না, সংক্ষিপ্ত জীবনটাকে এই জন্মেই উপভোগ করুন।♥

♦ গল্পের নাম: "চা'লাক মা, তা'লাক কন্যা"♦ একটা ছোট শহরে রোজিনা বেগম নামে এক মহিলা থাকতেন। তিনি ছিলেন খুবই বুদ্ধিমতী, কথায়...
01/08/2025

♦ গল্পের নাম: "চা'লাক মা, তা'লাক কন্যা"
♦ একটা ছোট শহরে রোজিনা বেগম নামে এক মহিলা থাকতেন। তিনি ছিলেন খুবই বুদ্ধিমতী, কথায় পাকা, আর সামান্য বিষয়েও নিজের মত চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করতেন। তার একমাত্র মেয়ে ছিল সানজিদা। মেয়েটি দেখতে সুন্দর, শিক্ষিত, তবে মা'র প্র'ভাবে একটু বেশি আত্মবিশ্বাসী আর অহং'কারী হয়ে উঠেছিল।
♦ রোজিনা বেগম সবসময় মেয়েকে বলতেন,
– "তোর শ্ব'শুরবাড়ির কেউ যদি তোকে একটু ক'ষ্ট দেয়, সঙ্গে সঙ্গে প্রতি'বাদ করবি! কোনোরকম ছা'ড় দিবি না। আমরা কি কেউ ক'ম নাকি? মনে রাখিস তো'র মা তোর পাশে সবসময় আছে।
♦ সানজিদা বিয়ের পর শ্বশু'রবাড়িতে যায়। স্বামী রাশেদ ছিল সহজ-সরল, ভালো মানুষ, কিন্তু খুব বেশি কথা বলতো না। শ্বশুর-শাশুড়িও ছিলেন শান্ত স্বভা'বের। কিন্তু সানজিদা সেখানে একটু কিছু হলেই মায়ের শেখানো পথে প্রতি'ক্রিয়া দিতো।
♦ একদিন শুধু ডাল পাতলা হয়েছে বলে সে রা'গ করে নিজে রান্নাঘরে গিয়ে ডাল ফেলেই দিল। আরেকদিন স্বামী অফিস থেকে দেরি করে আসায় রে'গে গিয়ে দরজা খুলতে দেয়নি। দিনদিন তার আচরণ এমন হয়ে উঠছিল যেন সবাই তার দা'স।
♦ রাশেদ অনেক চেষ্টা করেও শান্তি আ'নতে পারলো না। কথা বললে ঝগ'ড়া, চুপ থাকলে অপ'মান। এককথায় ডমি'ন্যান্ট যাকে বলে।
♦ কয়েক মাস না যেতেই তা'লাক হয়ে গেল।
♦ রোজিনা বেগম বললেন, – "ওরা তো'কে বুঝতে পারেনি, তু'ই তো ঠিকই ছিলি।"
♦ তারপর দ্বিতীয় বিয়ে হলো। নতুন শ্বশু'রবাড়ি, নতুন স্বামী। কিন্তু একই আচরণ, একই চিন্তা'ধারা। আবারও তা'লাক।
♦ এভাবে একে একে তিনবার বি'য়ে হলো সানজিদার। কিন্তু মায়ের শেখানো চা'লাকি, ত'র্ক, অহং'কার, একচে'টিয়া মনোভাব – সব কিছুই সম্পর্ক ভে'ঙে দিতে লাগলো।
♦ নিজের পায়ে দাঁড়ানোর জন্য যখন বাসা থেকে দূ'রে চলে গেলো, তখন সানজিদা এ'কা হয়ে গেল, একদিন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ভাবল,– "সব দো'ষ কি শুধু তাদেরই ছিল? না কি মা’র চা'লাকির চেয়ে একটু ভালোবাসা, ধৈর্য আর ন'ম্রতা শিখলেই জীবনটা অন্যরকম হতো........?
♦ গল্পের শেষে বলা যায়—
চা'লাকি দিয়ে স'ম্পর্ক টেকে? সহনশীলতা, শ্রদ্ধা আর এডজাস্টমেন্ট থাকা উচিত। যদি মায়ের চা'তুর্যের ছায়া জীবনে অ'হংকার হয়ে দাঁড়ায়, তাহলে প্রেমের জায়গা করে নেয়, তালাকের নোটিশ।

29/07/2025

আজকে শোনাবো বনমোরগের গল্প: ভালো লাগলে অবশ্য শেয়ার করবেন 🐓
গৃহপালিত দেশি মোরগের সাথে দেখতে মিল হলেও এই মোরগ ভিন্ন স্বভাবের এবং বাংলাদেশ বন্য আইনে পাখিটি সংরক্ষিত। বনের খাদ্য শৃঙ্খলায় বনমোরগের ভুমিকা রয়েছে।

লাল বনমোরগ খুব সুন্দর ঝালরাবৃত লালচে, সোনালি ও কালো পালক জড়িত পিঠ ও ডানাসম্বৃদ্ধ একটি পাখি। কপোল থেকে পালকহীন মাংসল মণি বা কোম্ব বের হয়েছে। ঠোঁটের নিচে ও কানের সামনে থেকে বের হয়েছে দুটি লাল লতিকা বা পর্দা। পালকহীন চোখের চারিদিকের চামড়া লালচে, নিচের দিকে কালচে। প্রলম্বিত লেজের পালক নিচের দিকে বাঁকানো। বনমুরগী তুলনায় ছোট ও লেজে বাহারি পালক নেই। দেহের পালক সোনালী আভাযুক্ত বাদামী, তার সাথে সামান্য গাঢ় দাগ। মণি, লতিকা ও চোখের কোল বনমোরগের তুলনায় তেমন দর্শনীয় নয়।

লাল বনমোরগ-মুরগী একাকী, জোড়ায় বা ছোট দলে ঘুরে বেড়ায়। মাটি থেকে কুড়িয়ে বিভিন্ন শস্যদানা, ঘাসের গোড়া, কচিপাতা, কেঁচো, কীটপতঙ্গ, ফল এসব খায়। খুব ভোরে ও সন্ধ্যার আগে আগে বনের পাশের খোলা জায়গায় খাবার খেতে আসে।

রাত কাটায় উঁচু গাছের ডালে । সামান্য শব্দে ভীত হয়ে উড়ে গিয়ে বসবে গাছের মগডালে।

লাল বনমোরগ নিজের দল নিয়ে এলাকা ভাগ করে বসবাস করে। অনুপ্রবেশ মোটেও বরদাশত করতে পারে না।

প্রজনন কালে দলপতি বা শক্তিমান মোরগ তিন থেকে পাঁচটি মুরগী নিয়ে দল গঠন করে।জানুয়ারি থেকে অক্টোবর প্রজননকাল। বনের নির্জন স্থানে পায়ের নখ আঁচড়িয়ে মাটিতে সামান্য গর্ত করে তাতে লাল বনমুরগি শুকনো ঘাস ও কাঠিকুটি বিছিয়ে বাসা বানায়। ডিম পাড়ে পাঁচ-ছয়টি; রং হালকা থেকে গাঢ় বাদামি। লাল বনমুরগি শুধু ডিমে তা দেয় ও ছানাদের লালন-পালনে ব্যস্ত থাকে। ডিম ফোটে ২০-২১ দিনে। ফোটার অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই ছানাগুলো বাসা ছাড়ে ও মায়ের সঙ্গে খাবারের সন্ধানে বেরিয়ে পড়ে। ১২ সপ্তাহ বয়সে ছানারা দল থেকে বেরিয়ে পড়ে নতুন দলে প্রবেশ করে বা নিজেরাই দল গঠন করে।

তথ্যসূত্র: উইকিপিডিয়া।

-বন মোরগ মানেই কিন্তু পাহাড়ি মোরগ নয়,দুইটা সম্পূর্ণ আলাদা।
ইংরেজি নামঃ Red Jungle fowl.
বৈজ্ঞানিক নামঃ Gallus gallus.

ইজেক্ট করলে বাঁচতে পারতেন।একটা বোতাম টিপলেই তিনি আবার বাড়ি ফিরতে পারতেন।তাকে বলাও হয়েছিলো ইজেক্ট করার জন্য! বিমানটি ফাঁ...
21/07/2025

ইজেক্ট করলে বাঁচতে পারতেন।
একটা বোতাম টিপলেই তিনি আবার বাড়ি ফিরতে পারতেন।
তাকে বলাও হয়েছিলো ইজেক্ট করার জন্য! বিমানটি ফাঁকা জায়গায় নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির!
কিন্তু Flight Lieutenant Towkir ফিরলেন না।তিনি থেকে গেলেন, শেষ মুহূর্ত অবধি ...জীবনের চেয়েও বড় কিছু রক্ষা করতে।
একটা পুরনো F-7,যেটা আকাশে থাকার কথা না ২০২৫ সালে। দুর্নীতির প্রতীক হিসাবে উড়ছে, কারণ দুর্নীতি আকাশ ছুঁয়েছে ।
ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির আকাশে মারা যাননি।
তিনি মরে গিয়েছিলেন আরও আগে, যখন বাজেট চুরি হয়েছিল।যখন ১৯৭৬ সালের বিমান দিয়ে আজও ট্রেনিং করানো হচ্ছিল।
তাঁকে বাঁচার সুযোগ দেওয়া হয়নি।
সিস্টেম তাঁর জন্য কিছু রাখেনি শুধু ঝুঁকি আর পুরনো লোহা ছাড়া

এই দুর্ঘটনা না।
এটা অন্যায়।
এটা খুন।

আজ শুধু একজন পাইলট না,
নিচে থাকা নিষ্পাপ শিক্ষার্থীরাও জীবন হারিয়েছে।এই মৃ'ত্যু দুর্ঘটনা নয়। এটা ব্যর্থতা। এটা দুর্নীতি। এটা বিশ্বাসঘাতকতা।

19/07/2025

চট্টগ্রামের রাউজানের বিখ্যাত জমিদার বাড়ি ‘রামধন জমিদার বাড়ি’। ‘ডাবুয়া জমিদার বাড়ি’ হিসেবেও এলাকায় পরিচিত।

জমিদার রামধন ধর এই জমিদারিত্ব এবং বাড়ির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। ৮৬ বছর বয়সী রাজকন্যা ছবি ধর জমিদার রামধন ধরের নাতনি। রামধন মারা যাবার পর জমিদারির দায়িত্ব পড়ে ছবি ধরের বাবা কেশব চন্দ্রের ওপর। কেশব চন্দ্র ছিলেন রামধন ধরের পালক সন্তান। ১৯৫৫ সালে জমিদার কেশব চন্দ্র মারা যাবার দুই বছর পর ১৯৫৭ সালে জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হয়ে যায়। জমিদারি প্রথা বিলুপ্তির পর পরিবারের সদস্যরা গ্রাম ছেড়ে শহরে চলে গেছেন। এতে জমিদারির জৌলুশ হারিয়ে যায়।

ছবি ধর বিয়ে করেননি। অর্থাৎ, তিনি এখনও কুমারী। ভাইদের ছেলে-সন্তান নিয়ে এখনও জমিদার বাড়ির একটি অংশে বসবাস করেন। অন্যরা সবাই চলে গেলেও তিনি এখনও বাড়িটি ছেড়ে যাননি।

ছবি ধর জানিয়েছেন, দাদার জমিদারির সম্পত্তি ছাড়াও জমিদার বাবা কেশব চন্দ্রের চট্টগ্রাম শহরে ছিল ৫৪টি বিল্ডিং। যার কিছুই এখন অবশিষ্ট নেই।

একসময় যে জমিদার বাড়িতে শতাধিক লোক কাজ করতো, প্রতিবেলায় ৩০০/৪০০ মানুষের রান্না হতো, অথচ থালা-বাসন ছিল স্বর্ণ-রূপার, এখন সেই বাড়িতে শুধুই অভাব-অনটন। কথিত আছে, বাড়ির অনেক আসবাবপত্রও রূপা ও স্বর্ণের তৈরি ছিল।

ডাবুয়া জগন্নাথ হাট, ডাবুয়া ইউনিয়ন পরিষদ ভবন, চিকদাইর পুলিশ ফাঁড়িসহ রাউজান আর আর এসি মডেল হাই স্কুলের প্রতিষ্ঠায় বিশেষ অবদান রয়েছে ছবি ধরদের বংশধরদের।

শুভ সকাল 📍 মাতামুহুরী নদী লামা, বান্দরবান
23/06/2025

শুভ সকাল 📍 মাতামুহুরী নদী
লামা, বান্দরবান

21/06/2025

প্রকৃতির এক অভ্যন্তরীণ সৌন্দর্য আছে যা সবার চোখে ধরা দেয় না ।💚

বর্ষা মৌসুমে তৈন খাল আমতলী এলাকা আলীকদম উপজেলা।
18/06/2025

বর্ষা মৌসুমে তৈন খাল আমতলী এলাকা আলীকদম উপজেলা।

শুভ সকাল
15/06/2025

শুভ সকাল

14/06/2025

বান্দরবানে পর্যটকের লা/শ, প্রত্যক্ষদর্শীর মুখে সেদিনের বর্ণনা সংগ্রহীত : সময়ের আলো

14/06/2025

📍 নডালিয়া সমুদ্র সৈকত

Address

Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tanvir Travel NoteBook posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category