ツপ্রজাপতিツ

ツপ্রজাপতিツ সবাইকে আমার ফেইজে স্বাগতম

With Rezaul karim 1.0 – I'm on a streak! I've been a top fan for 8 months in a row. 🎉
25/07/2025

With Rezaul karim 1.0 – I'm on a streak! I've been a top fan for 8 months in a row. 🎉

16/07/2025

Akash Biswas

With Akash Biswas – I just got recognized as one of their top fans! 🎉
07/07/2025

With Akash Biswas – I just got recognized as one of their top fans! 🎉

খোদার দোহাই লাগে রাজ তুই ফিরে আয়। তুই তো এই পাগলের সাথে আকাম করে পালিয়ে বেচে গেছিস কিন্তু আমরা কোথায় পালাবো?😭 মোবাইল হাত...
07/07/2025

খোদার দোহাই লাগে রাজ তুই ফিরে আয়। তুই তো এই পাগলের সাথে আকাম করে পালিয়ে বেচে গেছিস কিন্তু আমরা কোথায় পালাবো?😭
মোবাইল হাতে নিলেই তোর নুপুরের ভয়ংকর চেহারা দেখতে হচ্ছে।🤦‍♀️

26/03/2025

সালামি..

ঘনিষ্ঠ জুনিয়র — ৫ টাকা
রুমমেট জুনিয়র - ১০ টাকা

নিজ বিভাগের:-
নর জুনিয়র - ৩ টাকা
নারী জুনিয়র - ২ টাকা

বাকী বিভাগের:-
নর/নারী জুনিয়র :- ২ টাকা

স্পেশাল অফার, যাদের সাথে আমার সেলফি আছে তাদের জন্য ৫ টাকা সালামি হিসেবে। গ্রুপ সেলফি গ্রহণযোগ্য নয়।

নিলে নিবি, না নিলে বাজেটের টাকা বিকাশেই থাকবে। কাহিনি এখানেই খতম।

একজন সীমান্তরক্ষীর লা'শ পানিতে ভাসলো ৩০ ঘণ্টা। আমাদের কারো কোনও ভ্রুক্ষেপ ছিল না। সেই লা'শ উদ্ধার করে আনতে কতখানি ডিসেন্...
24/03/2025

একজন সীমান্তরক্ষীর লা'শ পানিতে ভাসলো ৩০ ঘণ্টা। আমাদের কারো কোনও ভ্রুক্ষেপ ছিল না। সেই লা'শ উদ্ধার করে আনতে কতখানি ডিসেন্সি মেন্টেইন করা হয়েছে?

চাকাওয়ালা একটা নৌকায় চ্যাংদোলা করে ফেলে রাখা ছিল লা'শ! অথচ বিজিবির শুনেছি হেলিকপ্টার আছে।

আজ এই উর্দিতে দুটো স্টার থাকলেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমাদের মধ্যে সহানুভূতির কত স্ফূরণ ঘটত, কত গল্প আর নিবেদন!

কিন্তু তিনি তো অফিসার না, সামান্য সেপাই! সেপাইয়ের মৃত্যুতে আমাদের অনুভূতির বদল ঘটে না। অথচ এই সেপাইরা প্রাণ দেওয়ার তালিকায় সবার আগে থাকেন। দূর্গম সীমান্ত সুরক্ষা দেন।

সেদিন রোহিঙ্গাদের যে নৌকা ডুবি হয়, সেই নৌকা থেকে জীবিত ২৫ জন নারী, শিশু ও পুরুষকে জীবিত উদ্ধার করতে সক্ষম হন সিপাহি বিল্লাল হাসানরা! কেউ কেউ ভেসে যায়। বিল্লাল হাসানও স্রোতের তোড়ে ভেসে যান।

সব মানুষের জীবনের মূল্যও আমাদের কাছে সমান না! জীবনের দামের উপর আমরা শ্রেণি, পেশা, সম্পদের তফাৎ বসিয়েছি!

তাঁর লা'শ গতকাল পাওয়া গেছে। সিপাহি মো. বিল্লাল হাসানের প্রতি অফুরান শ্রদ্ধা। আল্লাহ তাঁকে শহীদের মর্যাদা দান করুন।

🥰 সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে🥰*খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:- **পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০টি শব্দের অর্থের তালিকা সামান্য এডিট ও ব...
24/03/2025

🥰 সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে🥰
*খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:- **
পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০টি শব্দের অর্থের তালিকা সামান্য এডিট ও বানান সংশোধন করে দেওয়া হলো:

খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অনেক শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে। কিছু শব্দ খুব কম ব্যবহৃত হয়। যারা পুরাতন দলিলের শব্দের অর্থ বোঝেন না, তাদের জন্য বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়া হলো —

১) মৌজা: গ্রাম।
২) জে.এল নং: মৌজা নং/গ্রাম নম্বর।
৩) ফর্দ: দলিলের পাতা।
৪) খং: খতিয়ান।
৫) সাবেক: আগের/পূর্বের।
৬) হাল: বর্তমান।
৭) বং: বাহক, অর্থাৎ যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লিখে।
৮) নিং: নিরক্ষর।
৯) গং: আরো অংশীদার আছে।
১০) সাং: সাকিন/গ্রাম।
১১) তঞ্চকতা: প্রতারণা।
১২) সনাক্তকারী: যিনি বিক্রেতাকে চিনেন।
১৩) এজমালী: যৌথ।
১৪) মুসাবিদা: দলিল লেখক।
১৫) পর্চা: প্রাথমিক খতিয়ানের নকল।
১৬) বাস্তু: বসতভিটা।
১৭) বাটোয়ারা: বণ্টন।
১৮) বায়া: বিক্রেতা।
১৯) মং: মোট।
২০) মবলক: মোট।
২১) এওয়াজ: সমমূল্যের বিনিময়।
২২) হিস্যা: অংশ।
২৩) একুনে: যোগফল।
২৪) জরিপ: পরিমাপ।
২৫) চৌহদ্দি: সীমানা।
২৬) সিট: নকশার অংশ।
২৬) দাখিলা: খাজনার রশিদ।
২৭) নক্সা: মানচিত্র/ম্যাপ।
২৮) পিং: পিতা।
২৯) জং: স্বামী।
৩০) দাগ নং: জমির নম্বর।
৩১) স্বজ্ঞানে: নিজের বুঝ অনুযায়ী।
৩২) সমূদয়: সব কিছু।
৩৩) ইয়াদিকৃত: পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু করিলাম।
৩৪) পত্র মিদং: পত্রের মাধ্যমে।
৩৫) বিং: বিস্তারিত।
৩৬) দং: দখলকার।
৩৭) পত্তন: সাময়িক বন্দোবস্ত।
৩৮) বদল সূত্র: জমি বিনিময়।
৩৯) মৌকুফ: মাফকৃত।
৪০) দিশারী রেখা: দিকনির্দেশক রেখা।
৪১) হেবা বিল এওয়াজ: বিনিময়সূত্রে জমি দান।
৪২) বাটা দাগ: বিভক্ত দাগ।
৪৩) অধুনা: বর্তমান।
৪৪) রোক: নগদ।
৪৫) ভায়া: বিক্রেতার পূর্বের দলিল।
৪৬) দান সূত্র: দানকৃত সম্পত্তি।
৪৭) দাখিল খারিজ: মালিকানা পরিবর্তন।
৪৮) তফসিল: সম্পত্তির তালিকা।
৪৯) খারিজ: পৃথক খাজনা অনুমতি।
৫০) খতিয়ান: জমির রেকর্ড।
৫১) জরিপ: ভূমি পরিমাপ।
৫২) এওয়াজ সূত্র: বিনিময়সূত্রে সম্পত্তি পাওয়া।
৫৩) অছিয়তনামা: উইল/মৃত্যুকালীন সম্পত্তি বণ্টন নির্দেশ।
৫৪) নামজারী: মালিকানা হস্তান্তর রেকর্ড।
৫৫) অধীনস্থ স্বত্ত্ব: নিম্নস্তরের মালিকানা।
৫৬) আলামত: মানচিত্রে চিহ্ন।
৫৭) আমলনামা: জমি দখল সংক্রান্ত দলিল।
৫৮) আসলি: মূল ভূমি।
৫৯) আধি: ফসলের অর্ধেক ভাগ।
৬০) ইজারা: নির্দিষ্ট খাজনায় সাময়িক বন্দোবস্ত।
৬১) ইন্তেহার: ঘোষণাপত্র।
৬২) এস্টেট: জমিদারি সম্পত্তি।
৬৩) ওয়াকফ: ধর্মীয় কাজে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি।
৬৪) কিত্তা: ভূমি খণ্ড।
৬৫) কিস্তোয়ার জরিপ: কিত্তা ধরে ভূমি পরিমাপ।
৬৬) কায়েম স্বত্ত্ব: চিরস্থায়ী মালিকানা।
৬৭) কবুলিয়ত: স্বীকারোক্তি দলিল।
৬৮) কান্দা: উচ্চ ভূমি।
৬৯) কিসমত: ভূমির অংশ।
৭০) খামার: নিজস্ব দখলীয় ভূমি।
৭১) খিরাজ: খাজনা।
৭২) খসড়া: প্রাথমিক ভূমি রেকর্ড।
৭৩) গর বন্দোবস্তি: বন্দোবস্তবিহীন জমি।
৭৪) গির্ব: বন্ধক।
৭৫) জবর-দখল: জোরপূর্বক দখল।
৭৬) জোত: প্রজাস্বত্ব।
৭৭) টেক: নদীর পলি জমে সৃষ্টি ভূমি।
৭৮) ঢোল সহরত: ঢোল পিটিয়ে ঘোষণাপত্র জারি।
৭৯) তহশিল: রাজস্ব এলাকা।
৮০) তামাদি: নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে যাওয়া।
৮১) তফসিল: বিক্রিত সম্পত্তির বিবরণ।
৮২) নামজারী: ভূমি মালিকানা হস্তান্তর।
৮৩) নথি: রেকর্ড।
৮৪) দেবোত্তর: দেবতার নামে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি।
৮৫) দখলী স্বত্ত্ব: ভূমি দখলের মালিকানা।
৮৬) দশসালা বন্দোবস্ত: দশ বছরের জন্য জমি বন্দোবস্ত।
৮৭) দাগ নম্বর: জমির ক্রমিক নম্বর।
৮৮) দরবস্ত: সমুদয়/সব কিছু।
৮৯) দিঘলি: নির্দিষ্ট খাজনাদাতা।
৯০) নক্সা ভাওড়ন: পূর্ব জরিপ অনুযায়ী সীমানা নির্ধারণ।
৯১) নাম খারিজ: মালিকানা পৃথককরণ।
৯২) তুদাবন্দী: সীমানা নির্দেশ।
৯৩) তরমিম: সংশোধন।
৯৪) তৌজি: চিরস্থায়ী বন্দোবস্তীয় ভূমির রেকর্ড।
৯৫) দিয়ারা: নদীর পলি দিয়ে গঠিত চর।
৯৬) ট্রাভার্স: জরিপের লাইন পরিমাপ।
৯৭) খাইখন্দক: জলাশয় বা গর্তযুক্ত ভূমি।
৯৮) চর: নদীর পলিমাটি জমে গঠিত ভূমি।
৯৯) চৌহদ্দি: সম্পত্তির সীমানা।
১০০) খাস: সরকারি দখলীয় জমি।
শেষ কথা:
এই শব্দগুলো পুরাতন দলিল পড়ার সময় আপনাকে দারুণ সহায়তা করবে।

অনেকেই জমি মাপার পদ্ধতি জানি না। তাই, সাধারণত জমি মাপার সময় আমরা একজন আমিন বা সার্ভেয়া্রের শরণাপন্ন হই। এই ব্যাপারে তখ...
18/03/2025

অনেকেই জমি মাপার পদ্ধতি জানি না। তাই, সাধারণত জমি মাপার সময় আমরা একজন আমিন বা সার্ভেয়া্রের শরণাপন্ন হই। এই ব্যাপারে তখন আমাদের সেই সার্ভেয়ার বা আমিনের উপর চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করতে হয়। সেক্ষেত্রে, প্রতারিত হবার কিছুটা সম্ভাবনা থেকেই যায়। জমি পরিমাপের ব্যাসিক ধারণা পারে এই সমস্যা থেকে সমাধান দিতে।
এ ছাড়া জমি পরিমাপ জানা থাকলে জমি কেনার সময় জমির পরিমাণ নিজেই মেপে বের করা যায়। এই আর্টিকেলে জমি মাপার বিভিন্ন সূত্র এবং নিয়মগুলো খুব সহজ করে বর্ণনা করা হয়েছে।
সুত্র এবং নিয়ম গুলো জানা থাকলে আশা করি, জমি মাপার বিষয়টি আপনাদের কাছে খুবই স্বচ্ছ হয়ে উঠবে।
জমির মাপের সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন এককঃ
১ শতাংশ = ১০০০ বর্গলিংক
১ শতাংশ = ৪৩৫.৬০ বর্গ ফুট
১ শতাংশ = ১৯৩.৬০ বর্গহাত
১ শতাংশ = ৪৮.৪০ বর্গগজ
১ শতাংশ = ৪০.৪৭ বর্গ মিটার
জমি কেনার আগে আপনাকে যা যা জানতে হবে
বিভিন্ন পরিমানে জমির হিসাবঃ
১ শতক = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট
১ শতক = ৪৮.৪০ বর্গগজ
১ শতক ৪০.৪৬ বর্গমিটার
১ শতক = ১৯৪.৬০ বর্গহাত
১ শতক ১০০০ বর্গলিংক
১ কাঠা = ১.৭৫ শতক (৩৫ এর মাপে)
১ কাঠা = ১.৬৫ শতক (৩৩ এর মাপে)
১ কাঠা = ১.৫০ শতক (৩০ এর মাপে)
১ একর = ৬০.৬০ কাঠা
১ একর = ৩.০৩ বিঘা
১ হেক্টর = ২.৪৭ একর
১ একর = ৪৩৫৬০ বর্গফুট
১ একর = ৪৮৪০ বর্গগজ
১ একর = ৪০৪৬ বর্গমিটার
১ একর = ১৯৪৬০ বর্গহাত
১ একর = ১০০০০০ বর্গলিংক।
উদাহরণঃ একটি জমির দৈর্ঘ্য উত্তর আইল ৫০ ফুট, দক্ষিণ আইল ৫৪ ফুট, প্রস্থ পশ্চিম আইল ৩০ ফুট, ভিতরে এক অংশে ৩৪ ফুট, এক অংশে ৩৮ ফুট এবং পূর্ব আইল ৪০ ফুট জমিটির পরিমাণ কত ?
জমিটির দৈর্ঘ্য ৫০+৫৪ = ১০৪ (দুই দিকের দৈর্ঘ্য যোগ করা হলে) তাই ২ দিয়ে ভাগ করলে দৈর্ঘ্য পাওয়া যায় (১০৪ ভাগ ২) = ৫২ ফুট।
জমিটি প্রস্থে অসম হওয়ায় এর ২ দিকের বাউন্ডারীর প্রস্থ ছাড়াও ভিতরের দিকে অন্তত ২াট প্রস্থ পরিমাপ এবং তা গড় করে মূল প্রস্থ বের করা যায় ৩০+৪০+৩৪+৩৮ = ১৪২ (ফুট) এর গড় (১২৪ ভাগ ৪) ৩৫.৫ ফুট।
ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য x প্রস্থ = ৫২ x ৩৫.৫ = ১৮৪৬ বর্গফুট (জমিটির ক্ষেত্রফল)
সূত্র মতে ৪৩৫.৬০ বর্গফুট = ১ শতাংশ।
অতএব উপরের জমিটির পরিমাণ (১৮৪৬ ভাগ ৪৩৫.৬০) = ৪.২৪ শতাংশ।
পরচা, দাখিলনামা, জমাবন্দি, দাখিলা, দাগ নাম্বার, ছুটদাগ কি?
ক্ষেত্রফল আকৃতির জমির মাপঃ
প্রথমেই সুত্রগুলো জেনে নেয়া যাক-
ক্ষেত্রফল = বাহু X বাহু
কর্ন = ১ বাহু X ১.৪১৪
পরীসিমা= ১ বাহু X ৪
এখন যদি প্রশ্ন হয় একটি বর্গক্ষের বাহুগুলির দৈর্ঘ্য ১২০ লিংক করে হলে উহার ক্ষেত্রফল এবং জমির পরিমাণ বের কর।
তাহলে আমরা জেনেছি যে, ক্ষেত্রফল= বাহু X বাহু = ১২০ X ১২০= ১৪৪০০ বর্গলিংক (যদি ক্ষেত্রফলের একেকটি বাহু ১২০ লিংক হয়)।
এখন আমরা আগেই জেনেছি যে, ১ শতাংশ = ১০০০ বর্গ লিংক তাহলে জমির পরিমান,
১০০০ বর্গ লিংক = ১ শতাংশ
১ বর্গ লিংক = ১০০০ ভাগের ১ ভাগ
১৪৪০০০ বর্গ লিংকে কত হবে?
সুতরাং ১৪৪০০০ বর্গ লিংকে ১০০০ দিয়ে ভাগ দিলে যা হবে তাই হচ্ছে তার ফল অর্থাৎ ১৪.৪০ শতাংশ হবে।

জমি মাপের সহজ পদ্ধতি ও যন্ত্রপাতিঃ
গ্যান্টার জরিপঃ
ইংরেজ বিজ্ঞানী গ্যান্টার জরিপ কাজে ব্যবহৃত চেইন আবিস্কার করেন। তাই তার নামানুসারে এ চেইনের নামকরন করা হয়েছে “গ্যান্টর্র্স চেইন”। এ চেইনের দের্ঘ্য ২২ গজ বা ৬৬ ফুট। এতে ১০০টি লিংক আছে। প্রতি লিংকের দৈর্ঘ্য ৭.৯২ ইঞ্চি এর দু মাথায় দুটো হাতল এবং দশম লিংক একটি করে “পেন্ডিল” বা পুলি আছে।
ইদানিং ফিতা/টেপ ব্যবহার করেও জমি পরিমাপ করা হয়। সার্ভেয়ার বা আমিন সব সময় পাওয়া যায় না। এক্ষেত্রে নিম্নোক্ত হিসাব ও পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে আপনি নিজেই জমি পরিমাপ করতে পারবেন।
হিসাবটি হলোঃ
১০০০ বর্গ লিংক (৩১.৬২x৩১.৬২ লিংক) ১ শতাংশ।
১৯৪.৬ বর্গ হাত (১৩.৯৫x১৩.৯৫ হাত) = ১ শতাংশ।
১০.০০০ বর্গ লিংক (১x১ চেইন) = ১০ শতাংশ।
৩৩.৩ শতাংশ কার্যত ৩৩ শতাংশ = ১ বিঘা। (ষ্টান্ডার্ড বিঘা)
১০০ শতাংশ বা ৪৮৪০ বর্গগজ = ১ একর।
৪৮৪০x৯ (৯ বর্গফুট = ১ বর্গ গজ বলে = ৪৩৫৬০ বর্গফুট।
৪৩৫৬০ ১০০ (১০০ শতাংশ ১ একর বলে)= ৪৩৫.৬ বর্গফুট।
অতএব ১ শতাংশ = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট বা ৪০.৪৬ বর্গমিটার (প্রায়)।

আমাদের দেশে কোথাও ৩৫ শতাংশে ১ বিঘা, কোথাও ৩৩ শতাংশে ১ বিঘা আবার ইদানিং ৩০ শতাংশে ১ বিঘা বলা হচ্ছে।
যদিও সরকারি বিঘা ৩৩ শতাংশেই করা হয়। অপরদিকে কাঠার পরিমাণ শতাংশের পরিমাণে স্থান বিশেষ পার্থক্য হলেও ২০ কাঠায় ১ বিঘার হিসেবে সর্বত্র প্রচলিত ও স্বীকৃত আছে।

ডায়াগনাল স্কেলঃ
ডায়াগনাল স্কেল একটি চার কোনা বিশিষ্ট তামা ব্রোঞ্জের তৈরি স্কেল। ইহার চার পাশে ১০ টি ঘর বা কক্ষ থাকে প্রতিটি ঘরের মান ১০০ লিংক। ১৬”=১ মাইল স্কেলে ইহা তৈরি করা হয়। এবং গান্টার চেইনের সাথে মিল আছে বলে একে গান্টার স্কেলও বলা হয়।

আভার অফসেটঃ
এটি একটি প্লাষ্টিকের তৈরি স্কেল এই স্কেলের সাথে গান্টার স্কেলের মিল আছে। ইহার দৈর্ঘ্য ২ ” এবং প্রস্ত .৫” (ইঞ্চি) এই স্কেলের সাহায্যে নকশার সংকোচিত দুরত্ব সহজে মাপা যায়। এটা ছাড়া অফনেট নেয়ার ক্ষেত্রে ইহা বিশেষ সুবিধাজনক। গুনে গুনে সংখ্যা হিসাব করা যায় বলে একে গুনিয়া বলা হয়।

ডিভাইডার বা কাটা কম্পাসঃ
ইহা একটি জ্যামিতিক কম্পাস। ইহার সাহায্যে নকশার সংকোচিত দুরত্ব নিয়ে ডাইগোনাল স্কেলে মাপ নেয়া যায় এবং দুরত্ব গুনিয়া গুনিয়া সংখ্যা বুঝা যায়।

জোনাল জরিপঃ
ভূমি সংস্কার কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক রিভিশনাল সেটেলমেন্ট পদ্ধতির পরিবর্তে ১৯৮৫-৮৬ অর্থ বছরে স্থায়ী পদ্ধতির জোনাল সেটেলমেন্ট আরম্ভ হয়। ১০ টি বৃহত্তর জেলায় জরিপ কাজ হয় এবং এ জরিপে সৃষ্ট খতিয়ানকে বাংলাদেল সার্ভে বা বি. এস. খতিয়ান বলে। কেউ আবার একে আর. এস. খতিয়ান বলে।
দিয়ারা জরিপঃ দরিয়া শব্দ থেকে দিয়ারা শব্দের উদ্ভব। যে সকল এলাকায় নদী বা সাগরের কারনে জমির ভাঙ্গাগড়া বেশী হয় সে অঞ্চলে দিয়ারা জরিপ পরিচালিত হয়।
বিঘা থেকে কাঠা ও শতাংশ বের করার পদ্ধতি :
১ কাঠা = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট x৩৫ (৩৫ শতাংশে বিঘা হিসাবে) ২০ (২০ কাঠায় বিঘা বলে)। ১ কাঠা = ১৫২৪৬২০ = ৭৬২.৩ বর্গ ফুট, ১ কাঠা ৭৬২.৩ ৪৩৫.৬ = ১.৭৫ শতাংশ। অনুরুপভাবে ৩০ শতাংশে ১ বিঘা ধরলে ১ কাঠা সমান = ১.৫০ শতাংশ।
Advocate Md. Mozammel Hoque (অ্যাডভোকেট মো: মোজাম্মেল হক) 01830-168668 আইনী পরামর্শ ও সেবা কেন্দ্র
#আপডেট_জমি_রেজিস্ট্রি_খরচঃ #জমিররেকর্ড #জমিরসমস্যা #ভূমিসেবা #আইনী #খারিজ #ভূমি #খাজনা ゚ েকেই জমি মাপার পদ্ধতি জানি না। তাই, সাধারণত জমি মাপার সময় আমরা একজন আমিন বা সার্ভেয়া্রের শরণাপন্ন হই। এই ব্যাপারে তখন আমাদের সেই সার্ভেয়ার বা আমিনের উপর চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করতে হয়। সেক্ষেত্রে, প্রতারিত হবার কিছুটা সম্ভাবনা থেকেই যায়। জমি পরিমাপের ব্যাসিক ধারণা পারে এই সমস্যা থেকে সমাধান দিতে।
এ ছাড়া জমি পরিমাপ জানা থাকলে জমি কেনার সময় জমির পরিমাণ নিজেই মেপে বের করা যায়। এই আর্টিকেলে জমি মাপার বিভিন্ন সূত্র এবং নিয়মগুলো খুব সহজ করে বর্ণনা করা হয়েছে।
সুত্র এবং নিয়ম গুলো জানা থাকলে আশা করি, জমি মাপার বিষয়টি আপনাদের কাছে খুবই স্বচ্ছ হয়ে উঠবে।
জমির মাপের সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন এককঃ
১ শতাংশ = ১০০০ বর্গলিংক
১ শতাংশ = ৪৩৫.৬০ বর্গ ফুট
১ শতাংশ = ১৯৩.৬০ বর্গহাত
১ শতাংশ = ৪৮.৪০ বর্গগজ
১ শতাংশ = ৪০.৪৭ বর্গ মিটার
জমি কেনার আগে আপনাকে যা যা জানতে হবে
বিভিন্ন পরিমানে জমির হিসাবঃ
১ শতক = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট
১ শতক = ৪৮.৪০ বর্গগজ
১ শতক ৪০.৪৬ বর্গমিটার
১ শতক = ১৯৪.৬০ বর্গহাত
১ শতক ১০০০ বর্গলিংক
১ কাঠা = ১.৭৫ শতক (৩৫ এর মাপে)
১ কাঠা = ১.৬৫ শতক (৩৩ এর মাপে)
১ কাঠা = ১.৫০ শতক (৩০ এর মাপে)
১ একর = ৬০.৬০ কাঠা
১ একর = ৩.০৩ বিঘা
১ হেক্টর = ২.৪৭ একর
১ একর = ৪৩৫৬০ বর্গফুট
১ একর = ৪৮৪০ বর্গগজ
১ একর = ৪০৪৬ বর্গমিটার
১ একর = ১৯৪৬০ বর্গহাত
১ একর = ১০০০০০ বর্গলিংক।
উদাহরণঃ একটি জমির দৈর্ঘ্য উত্তর আইল ৫০ ফুট, দক্ষিণ আইল ৫৪ ফুট, প্রস্থ পশ্চিম আইল ৩০ ফুট, ভিতরে এক অংশে ৩৪ ফুট, এক অংশে ৩৮ ফুট এবং পূর্ব আইল ৪০ ফুট জমিটির পরিমাণ কত ?
জমিটির দৈর্ঘ্য ৫০+৫৪ = ১০৪ (দুই দিকের দৈর্ঘ্য যোগ করা হলে) তাই ২ দিয়ে ভাগ করলে দৈর্ঘ্য পাওয়া যায় (১০৪ ভাগ ২) = ৫২ ফুট।
জমিটি প্রস্থে অসম হওয়ায় এর ২ দিকের বাউন্ডারীর প্রস্থ ছাড়াও ভিতরের দিকে অন্তত ২াট প্রস্থ পরিমাপ এবং তা গড় করে মূল প্রস্থ বের করা যায় ৩০+৪০+৩৪+৩৮ = ১৪২ (ফুট) এর গড় (১২৪ ভাগ ৪) ৩৫.৫ ফুট।
ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য x প্রস্থ = ৫২ x ৩৫.৫ = ১৮৪৬ বর্গফুট (জমিটির ক্ষেত্রফল)
সূত্র মতে ৪৩৫.৬০ বর্গফুট = ১ শতাংশ।
অতএব উপরের জমিটির পরিমাণ (১৮৪৬ ভাগ ৪৩৫.৬০) = ৪.২৪ শতাংশ।
পরচা, দাখিলনামা, জমাবন্দি, দাখিলা, দাগ নাম্বার, ছুটদাগ কি?
ক্ষেত্রফল আকৃতির জমির মাপঃ
প্রথমেই সুত্রগুলো জেনে নেয়া যাক-
ক্ষেত্রফল = বাহু X বাহু
কর্ন = ১ বাহু X ১.৪১৪
পরীসিমা= ১ বাহু X ৪
এখন যদি প্রশ্ন হয় একটি বর্গক্ষের বাহুগুলির দৈর্ঘ্য ১২০ লিংক করে হলে উহার ক্ষেত্রফল এবং জমির পরিমাণ বের কর।
তাহলে আমরা জেনেছি যে, ক্ষেত্রফল= বাহু X বাহু = ১২০ X ১২০= ১৪৪০০ বর্গলিংক (যদি ক্ষেত্রফলের একেকটি বাহু ১২০ লিংক হয়)।
এখন আমরা আগেই জেনেছি যে, ১ শতাংশ = ১০০০ বর্গ লিংক তাহলে জমির পরিমান,
১০০০ বর্গ লিংক = ১ শতাংশ
১ বর্গ লিংক = ১০০০ ভাগের ১ ভাগ
১৪৪০০০ বর্গ লিংকে কত হবে?
সুতরাং ১৪৪০০০ বর্গ লিংকে ১০০০ দিয়ে ভাগ দিলে যা হবে তাই হচ্ছে তার ফল অর্থাৎ ১৪.৪০ শতাংশ হবে।

জমি মাপের সহজ পদ্ধতি ও যন্ত্রপাতিঃ
গ্যান্টার জরিপঃ
ইংরেজ বিজ্ঞানী গ্যান্টার জরিপ কাজে ব্যবহৃত চেইন আবিস্কার করেন। তাই তার নামানুসারে এ চেইনের নামকরন করা হয়েছে “গ্যান্টর্র্স চেইন”। এ চেইনের দের্ঘ্য ২২ গজ বা ৬৬ ফুট। এতে ১০০টি লিংক আছে। প্রতি লিংকের দৈর্ঘ্য ৭.৯২ ইঞ্চি এর দু মাথায় দুটো হাতল এবং দশম লিংক একটি করে “পেন্ডিল” বা পুলি আছে।
ইদানিং ফিতা/টেপ ব্যবহার করেও জমি পরিমাপ করা হয়। সার্ভেয়ার বা আমিন সব সময় পাওয়া যায় না। এক্ষেত্রে নিম্নোক্ত হিসাব ও পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে আপনি নিজেই জমি পরিমাপ করতে পারবেন।
হিসাবটি হলোঃ
১০০০ বর্গ লিংক (৩১.৬২x৩১.৬২ লিংক) ১ শতাংশ।
১৯৪.৬ বর্গ হাত (১৩.৯৫x১৩.৯৫ হাত) = ১ শতাংশ।
১০.০০০ বর্গ লিংক (১x১ চেইন) = ১০ শতাংশ।
৩৩.৩ শতাংশ কার্যত ৩৩ শতাংশ = ১ বিঘা। (ষ্টান্ডার্ড বিঘা)
১০০ শতাংশ বা ৪৮৪০ বর্গগজ = ১ একর।
৪৮৪০x৯ (৯ বর্গফুট = ১ বর্গ গজ বলে = ৪৩৫৬০ বর্গফুট।
৪৩৫৬০ ১০০ (১০০ শতাংশ ১ একর বলে)= ৪৩৫.৬ বর্গফুট।
অতএব ১ শতাংশ = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট বা ৪০.৪৬ বর্গমিটার (প্রায়)।

আমাদের দেশে কোথাও ৩৫ শতাংশে ১ বিঘা, কোথাও ৩৩ শতাংশে ১ বিঘা আবার ইদানিং ৩০ শতাংশে ১ বিঘা বলা হচ্ছে।
যদিও সরকারি বিঘা ৩৩ শতাংশেই করা হয়। অপরদিকে কাঠার পরিমাণ শতাংশের পরিমাণে স্থান বিশেষ পার্থক্য হলেও ২০ কাঠায় ১ বিঘার হিসেবে সর্বত্র প্রচলিত ও স্বীকৃত আছে।

ডায়াগনাল স্কেলঃ
ডায়াগনাল স্কেল একটি চার কোনা বিশিষ্ট তামা ব্রোঞ্জের তৈরি স্কেল। ইহার চার পাশে ১০ টি ঘর বা কক্ষ থাকে প্রতিটি ঘরের মান ১০০ লিংক। ১৬”=১ মাইল স্কেলে ইহা তৈরি করা হয়। এবং গান্টার চেইনের সাথে মিল আছে বলে একে গান্টার স্কেলও বলা হয়।

আভার অফসেটঃ
এটি একটি প্লাষ্টিকের তৈরি স্কেল এই স্কেলের সাথে গান্টার স্কেলের মিল আছে। ইহার দৈর্ঘ্য ২ ” এবং প্রস্ত .৫” (ইঞ্চি) এই স্কেলের সাহায্যে নকশার সংকোচিত দুরত্ব সহজে মাপা যায়। এটা ছাড়া অফনেট নেয়ার ক্ষেত্রে ইহা বিশেষ সুবিধাজনক। গুনে গুনে সংখ্যা হিসাব করা যায় বলে একে গুনিয়া বলা হয়।

ডিভাইডার বা কাটা কম্পাসঃ
ইহা একটি জ্যামিতিক কম্পাস। ইহার সাহায্যে নকশার সংকোচিত দুরত্ব নিয়ে ডাইগোনাল স্কেলে মাপ নেয়া যায় এবং দুরত্ব গুনিয়া গুনিয়া সংখ্যা বুঝা যায়।

জোনাল জরিপঃ
ভূমি সংস্কার কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক রিভিশনাল সেটেলমেন্ট পদ্ধতির পরিবর্তে ১৯৮৫-৮৬ অর্থ বছরে স্থায়ী পদ্ধতির জোনাল সেটেলমেন্ট আরম্ভ হয়। ১০ টি বৃহত্তর জেলায় জরিপ কাজ হয় এবং এ জরিপে সৃষ্ট খতিয়ানকে বাংলাদেল সার্ভে বা বি. এস. খতিয়ান বলে। কেউ আবার একে আর. এস. খতিয়ান বলে।
দিয়ারা জরিপঃ দরিয়া শব্দ থেকে দিয়ারা শব্দের উদ্ভব। যে সকল এলাকায় নদী বা সাগরের কারনে জমির ভাঙ্গাগড়া বেশী হয় সে অঞ্চলে দিয়ারা জরিপ পরিচালিত হয়।
বিঘা থেকে কাঠা ও শতাংশ বের করার পদ্ধতি :
১ কাঠা = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট x৩৫ (৩৫ শতাংশে বিঘা হিসাবে) ২০ (২০ কাঠায় বিঘা বলে)। ১ কাঠা = ১৫২৪৬২০ = ৭৬২.৩ বর্গ ফুট, ১ কাঠা ৭৬২.৩ ৪৩৫.৬ = ১.৭৫ শতাংশ। অনুরুপভাবে ৩০ শতাংশে ১ বিঘা ধরলে ১ কাঠা সমান = ১.৫০ শতাংশ।
পর

Address

Chittagong
4741

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ツপ্রজাপতিツ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share