Bangladesh Awami Cyber Team

Bangladesh Awami Cyber Team It's An Online Basis Organization of Bangladesh Awami Lovers. And it includes awami members from all divisions of the country.

05/09/2025

কবরের লা*শ পর্যন্ত এদের কাছে নিরাপদ না।
লা'শ ও ছাড় দিলো নাহ এরা?
কিভাবে একটা লা"শকে তুলে টেনে টেনে নিয়ে যাচ্ছে তারপর এরা পুড়িয়ে দিলো!!
আবার স্লোগান দিচ্ছে নারায়ে তাকবির!
ধর্মে তো এসব পড়িনি কখনো, আমিও তো মুসলিম!
এদের মত ধর্মের লেবাসধারীদের কে আটকাবে?
বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র এখন জ'ঙ্গিদের দখলে।

05/09/2025

রাজবাড়ী জেলায় গত ২৩ আগস্ট নুরাল নামে একজন মজ্জুব দরবেশ মা*রা যায়। সেদিন রাতে উনার বিশাল জানাযা ও দাফন হয়। তার কবরকে মাজার করা হয়েছে। এটা নিয়ে সেখানকার তৌহিদী জনতার সাথে গে*ঞ্জাম শুরু হয়। জেলা প্রশাসন হস্তক্ষেপ করে মোটামুটি একটা সমাধানের পর্যায়ে গেসিল।

কিন্তু আজ জুমার নামাজের পর তৌহিদী জনতার নাম দিয়ে উ*গ্রবাদীরা নুরাল দরবারে হাম*লা চালিয়ে আ*গুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এবং লা*শ কবর থেকে তুলে রাস্তায় আনা হয়েছে। এরপর রাস্তায় লা*শকে পি*টিয়ে তারপর লা*শে আ*গুন ধরিয়ে পু*ড়িয়ে ফেলা হয়েছে।
কিছু বলার নাই। কারো উপর দায় দেওয়ার ইচ্ছেও নাই।

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও যাবজ্জীবন দ...
05/09/2025

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব আসামিকে খালাস দিয়ে হাইকোর্টের রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।

বাংলাদেশের ইতিহাসে ২১ আগস্ট একটি ভয়াল ও নৃশংসতম হত্যাযজ্ঞের দিন হিসেবে পরিচিত। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের ‘সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতিবিরোধী’ সমাবেশের সময় তৎকালীন রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে জঙ্গিগোষ্ঠী নারকীয় গ্রেনেড হামলা চালায়। এই হামলায় নিহত হন ২৬ জন নেতাকর্মী, গুরুতর আহত হন প্রায় ৩০০ জন, যাদের মধ্যে ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এসব ঘটনা আদালতে প্রমাণ হওয়ার পরেও শুধু রাজনৈতিক কারণে এই বিচারকে প্রহসনে পরিণত করা হলো।

https://bangladeshinsights.com/Politics/%E0%A7%A8%E0%A7%A7-%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BF-%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%B2-%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A7%82%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%81-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F

05/09/2025

আসামি ধর‌তে আমার অনুম‌তি লাগ‌বে : চট্টগ্রা‌মে পু‌লিশ‌কে বিএন‌পি নেতা

পিটার হাসের মহেশখালী সফরের দিনই মহেশখালীকে কেন্দ্র করে সরকারের উন্নয়ন পরিকল্পনার ঘোষণাকে অনেকেই ভিন্ন চোখে দেখছেন। সামাজ...
05/09/2025

পিটার হাসের মহেশখালী সফরের দিনই মহেশখালীকে কেন্দ্র করে সরকারের উন্নয়ন পরিকল্পনার ঘোষণাকে অনেকেই ভিন্ন চোখে দেখছেন। সামাজিক মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এই দুটি ঘটনাকে মিলিয়ে নানা ধরনের ভূ-রাজনৈতিক বিশ্লেষণ ও মন্তব্য করছেন। আমিনুল ইসলামের পোস্টটি সেই আলোচনারই প্রতিফলন, যা দেশের বর্তমান নীতি এবং বিদেশি শক্তির সম্পৃক্ততা নিয়ে জনমনে তৈরি হওয়া উদ্বেগ ও সন্দেহকে সামনে নিয়ে এসেছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, মিয়ানমারে চীন-সমর্থিত গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পের পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় কৌশলগত অবস্থান নিতে সক্রিয় হয়েছে। রোহিঙ্গা সংকট, মানবিক করিডোর, এবং চট্টগ্রাম বন্দর—সব মিলে এই অঞ্চলটি চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিযোগিতার গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে।
https://bangladeshinsights.com/National/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A7%82%E0%A6%B8-%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%A8,-%E0%A6%AD%E0%A7%82-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE-%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81

রাজনৈতিক অস্থিরতার অর্থনৈতিক মূল্য : বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি যখন অস্থির হয়ে ওঠে, তখন সবচে...
05/09/2025

রাজনৈতিক অস্থিরতার অর্থনৈতিক মূল্য : বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট

দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি যখন অস্থির হয়ে ওঠে, তখন সবচেয়ে বড় মূল্য দিতে হয় সাধারণ মানুষকে। আজকের বাংলাদেশে আমরা সেই চিত্রই দেখতে পাচ্ছি। একদিকে রাজনৈতিক উত্তেজনা, অন্যদিকে অর্থনীতির নাজুক অবস্থা। এই দুইয়ের মিশ্রণে তৈরি হয়েছে এমন এক পরিস্থিতি যা দেশের ভবিষ্যতের জন্য গভীর উদ্বেগের কারণ।

গত কয়েক মাসে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থিরতা, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংঘাত এবং সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের ঘটনাগুলো যেন একটি বার্তাই দিচ্ছে - রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এখনও অধরা। এই অস্থিরতার সবচেয়ে বড় শিকার হচ্ছে দেশের অর্থনীতি, আর তার প্রভাব পড়ছে কোটি কোটি সাধারণ মানুষের জীবনে।

অর্থনীতিবিদরা বরাবরই বলে আসছেন যে, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছাড়া টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে সেই স্থিতিশীলতা কোথায়? যখন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ১৪৪ ধারা জারি করতে হয়, যখন রাজনৈতিক নেতাদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে, তখন বিনিয়োগকারীরা কী করে আস্থা রাখবেন?

বাস্তবতা হলো, বিনিয়োগকারীরা এখন অপেক্ষার নীতি নিয়েছেন। তারা দেখতে চান রাজনৈতিক পরিস্থিতি কোন দিকে যায়। এই অনিশ্চয়তার কারণে নতুন প্রকল্প শুরু হচ্ছে না, পুরোনো প্রকল্পগুলোও ঝুঁকির মুখে। ফলে কমে যাচ্ছে চাকরির সুযোগ, বাড়ছে বেকারত্ব।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি নেমে এসেছে ৩.৯৭ শতাংশে। এটি গত দুই দশকে করোনাকাল ছাড়া সর্বনিম্ন। এই পরিসংখ্যানটি শুধু একটি সংখ্যা নয়, এটি লাখো মানুষের জীবনযাত্রার মানের সাথে জড়িত। প্রবৃদ্ধি কমে গেলে কমে যায় কর্মসংস্থান, কমে যায় আয়, বাড়ে দারিদ্র্য।

আরও গভীর উদ্বেগের বিষয় হলো, সেনাবাহিনীর ভূমিকা নিয়ে যে প্রশ্ন উঠছে তা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ। কাকরাইলের ঘটনায় সেনাবাহিনীর সরাসরি হস্তক্ষেপ এবং বেসামরিক নেতাদের ওপর লাঠিপেটার ঘটনা দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। একটি দেশে যখন সেনাবাহিনী রাজনৈতিক সমস্যার সমাধানে সরাসরি নেমে পড়ে, তখন সেই দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন দেখা দেয়। জুন শেষে এই প্রবৃদ্ধি ছিল মাত্র ৬.৪ শতাংশ। এর মানে হলো, ব্যবসায়ীরা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে নতুন বিনিয়োগে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। তারা রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে ঝুঁকি নিতে চাইছেন না।

বিষয়টি আরও গভীর হয় যখন আমরা দেখি যে, মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানি কমেছে প্রায় ১৯ শতাংশ। এর মানে হলো, শিল্পপতিরা নতুন যন্ত্রপাতি কিনছেন না, কারখানার আধুনিকায়ন বন্ধ হয়ে গেছে। দীর্ঘমেয়াদে এটি দেশের উৎপাদনশীলতা কমিয়ে দেবে।

সবচেয়ে হৃদয়বিদারক তথ্য হলো দারিদ্র্যের বিস্তার। পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের গবেষণা বলছে, দেশের ৩৮ শতাংশ শ্রমশক্তি এখন আংশিক কর্মসংস্থানে যুক্ত। বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, চলতি বছর আরও ৩০ লাখ মানুষ অতি দরিদ্র হবে। মানে দেশে অতি দারিদ্র্যের হার বেড়ে ৯.৩ শতাংশে পৌঁছাবে।

এই পরিস্থিতির মূল দায় কিন্তু বর্তমান নেতৃত্বের ওপরই বর্তায়। এক বছর ক্ষমতায় থেকেও তারা দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে পারেনি। বরং প্রতিদিনই নতুন নতুন সংকটের জন্ম দিচ্ছে। যে সরকার নিজেকে 'সংস্কারক' বলে দাবি করে, সেই সরকারের আমলেই দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দুই দশকের সর্বনিম্নে নেমেছে।

এই পরিসংখ্যানগুলোর পেছনে রয়েছে লাখো পরিবারের দুর্দশা। যে বাবা কয়েক মাস ধরে চাকরি খুঁজে পাচ্ছেন না, যে মা সন্তানের দুধের টাকা জোগাড় করতে পারছেন না, যে তরুণ স্বপ্ন নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হয়েছিল কিন্তু কোথাও সুযোগ পাচ্ছে না - তাদের কথা ভেবে দেখুন।

রাজনৈতিক দলগুলো যখন নিজেদের মধ্যে লড়াইয়ে ব্যস্ত, তখন এই সাধারণ মানুষের কথা কে ভাবে? যখন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অশান্তি চলে, তখন শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট হয়। আর শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট হলে ভবিষ্যত প্রজন্মের ক্ষতি হয়।

অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্ব দাবি করছে ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। অদৃশ্য এই সব আলাপ কাগজে-কলমে দেখতেই কেবল ভালো লাগে। কিন্তু মূল সমস্যা হলো, এক বছরেও এই সরকার একটি স্পষ্ট অর্থনৈতিক দিকনির্দেশনা দিতে পারেনি। প্রধান উপদেষ্টার অর্থনৈতিক পরিকল্পনা কী? কোন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে দেশ পরিচালনা করছেন? এই মৌলিক প্রশ্নগুলোর উত্তর এখনও অস্পষ্ট।

সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা হলো রাজনৈতিক সংলাপের ক্ষেত্রে। যেখানে দেশের অর্থনীতি হুমকির মুখে, সেখানে নেতৃত্ব রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে কার্যকর সংলাপ গড়ে তুলতে ব্যর্থ হয়েছে। কাকরাইলের ঘটনার পর বিচার বিভাগীয় তদন্তের ঘোষণা দিয়ে আপাতত সময় কেনার চেষ্টা করা হচ্ছে, কিন্তু মূল সমস্যার সমাধান কোথায়?

আগামী নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে ফেব্রুয়ারিতে। নির্বাচন কমিশন একে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ নির্বাচন বলেছে। এই ঝুঁকি শুধু নির্বাচনী প্রক্রিয়ার জন্য নয়, পুরো দেশের অর্থনীতির জন্যও। যদি নির্বাচনের আগে বা পরে সহিংসতা হয়, তাহলে বিদেশি ক্রেতারা অর্ডার বাতিল করবে, বিনিয়োগকারীরা আরও সতর্ক হয়ে যাবে।

রফতানিমুখী শিল্পগুলো বিশেষভাবে চিন্তিত। তৈরি পোশাক শিল্প, যেটি দেশের রফতানি আয়ের সবচেয়ে বড় অংশ, সেখানে ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। তারা রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে অর্ডার দেওয়ায় সতর্ক হয়ে পড়েছেন।

শেয়ারবাজারেও এই অনিশ্চয়তার প্রভাব পড়েছে। অনেক কোম্পানি গত বছর লভ্যাংশ দিতে পারেনি। বিনিয়োগকারীরা নতুন বিনিয়োগে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন।

এই পরিস্থিতির সমাধান কী?
সবার আগে ইউনুস-খলিল গংয়ের দখলদার অবৈধ সরকারকে বুঝতে হবে যে, তাদের প্রতিটি কাজ দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলে। যখন তারা সংঘাতের পথ বেছে নেন, তখন হাজারো পরিবারে অভাব নেমে আসে। যখন তারা অস্থিরতা সৃষ্টি করেন, তখন বেকারত্ব বাড়ে।

দেশের ব্যবসায়ীরা এখন একটি স্থিতিশীল সরকারের অপেক্ষায়। তারা বিনিয়োগ করতে চান, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে চান। কিন্তু রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে তারা পারছেন না।

বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেনের কথায়, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা যত বাড়বে, বিনিয়োগকারীদের আস্থা তত কমবে। এই আস্থার অভাবে রফতানি, আমদানি, এমনকি ব্যাংকিং খাতও ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের মোস্তাফিজুর রহমান সঠিকই বলেছেন, বিনিয়োগ চাঙা করতে হলে একটি ভালো নির্বাচন দরকার। বিনিয়োগকারীরা একটি স্থিতিশীল সরকারের নিশ্চয়তা চায়।

এখন সময় এসেছে সবার একসাথে ভাবার। ইউনুস-খলিলকে বুঝতে হবে যে, তাদের দায়বদ্ধতা শুধু ক্ষমতা দখল নয়, দেশের মানুষের কল্যাণও। অর্থনীতির এই নাজুক অবস্থায় আর কোনো অস্থিরতার সুযোগ নেই।

দেশের ভবিষ্যত নির্ভর করছে আগামী কয়েক মাসের রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপর। যদি সহিংসতা ও অস্থিরতা অব্যাহত থাকে, তাহলে আরও গভীর সংকটের দিকে যেতে হবে। কারণ অর্থনীতির এই ক্ষত সারাতে সময় লাগবে, কিন্তু আরও ক্ষত সৃষ্টি করতে সময় লাগে না।

https://www.banglatribune.com/913359

*ডাকসু নির্বাচনের পর জামাত–শিবিরের রাষ্ট্র দখলের নীলনকশা*ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জাতির চেতনার প্রতীক। মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু ক...
05/09/2025

*ডাকসু নির্বাচনের পর জামাত–শিবিরের রাষ্ট্র দখলের নীলনকশা*

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জাতির চেতনার প্রতীক। মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে এ বিশ্ববিদ্যালয় ছিল নেতৃত্বের কেন্দ্র। অথচ আজ সেই পবিত্র প্রাঙ্গণকে ঘিরে নতুন করে মাথাচাড়া দিচ্ছে স্বাধীনতা–বিরোধী শক্তি জামাত–শিবির।

তাদের পরিকল্পনা স্পষ্ট আসন্ন ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব দখল করা। একবার তারা ডাকসুর নিয়ন্ত্রণ নিতে পারলে, বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি থেকে প্রশাসন, আর প্রশাসন থেকে জাতীয় রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার এটাই তাদের ধাপে ধাপে অগ্রযাত্রার কৌশল।

আমরা ভুলে গেলে চলবে না, ১৯৭১ সালে এ শক্তিই পাকিস্তানি সেনাদের দোসর হয়ে বাঙালির রক্ত ঝরিয়েছে। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও তারা একই চেহারা, ভিন্ন কৌশলে ফিরে এসেছে। ধর্মের আবেগ, বিদেশি অর্থায়ন, আর গোপন রাজনৈতিক আশ্রয়ে তারা আজও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। ডাকসু দখল তাদের কাছে কেবল একটি প্রাতিষ্ঠানিক বিজয় নয়, বরং গোটা বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে নিয়ন্ত্রণের প্রথম সোপান।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে মুক্তচিন্তার দুর্গ, প্রগতির আশ্রয়স্থল হিসেবে রক্ষা করা আজ সময়ের দাবি। এখানে যদি জামাত–শিবিরের বিষবীজ গজিয়ে ওঠে, তবে তা গোটা জাতির গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার জন্য ভয়াবহ হুমকি হয়ে দাঁড়াবে।

সুতরাং, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি, ছাত্রসমাজ, শিক্ষক এবং সচেতন নাগরিকদের এখনই ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ডাকসু নির্বাচনের আড়ালে জামাত–শিবিরের নীলনকশা প্রতিহত করা শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থে নয়, বরং বাংলাদেশের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য অপরিহার্য।

05/09/2025

এজলাসে বিচার চলাকালীন অবস্থায় সাংবাদিককে মব করে মার/ধর করছে জামাতপন্থী আইনজীবীরা!দেশে বাক-স্বাধীনতার বাম্পার ফলন হচ্ছে।শ্রেষ্ঠ স্বাধীনতা ভোগ করছে এদেশের সাংবাদিকরা!

05/09/2025

এই মুহূর্তে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ রাজপথে....
শেখ হাসিনা আসবে বাংলাদেশ হাসবে।

মিছিল দিন দিন কত বড় হচ্ছে দেখছো মহাজন ?

05/09/2025

পিটার হাস আসলেন চলে গেলেন উত্ত*প্ত করলেন কক্সবাজার ।রোহিঙ্গারা থাকতে পারবে নিরাপদে বাঙালীরা পারবেনা।সেনাবাহিনীকে জনতার মুখোমুখী দাঁড় করানো হচ্ছে ।

02/09/2025

উত্তরা ইপিজেড (নীলফামারী) মালিক শ্রমিকের সংর্ঘ*ষে পুলিশ ও সেনাবাহিনী গু*লি, স্পটে কয়েকজন নিহ*ত এবং কয়েকজন গু*লিবিদ্ধ হয়ে আ*শঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি, শ্রমিকের আন্দো*লন চলমান।

02/09/2025

Address

Nasirabad
Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangladesh Awami Cyber Team posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bangladesh Awami Cyber Team:

Share