খুশবো

খুশবো ধাঁধা, কুইজ, গল্প, উপন্যাস আর অনুপ্রেরণায় সাজানো প্রতিদিনের খুশির ঠিকানা ✨
(288)

খুশবো – ভাবনার ঘ্রাণে প্রতিদিন নতুন কিছু!
খুশবো একটি মননশীল পেইজ, যেখানে ধাঁধা, কুইজ ও অনুপ্রেরণামূলক ভিডিও ও ছবির মাধ্যমে প্রতিদিন কিছু নতুন চিন্তা ছড়িয়ে দেওয়া হয়।

আমরা বিশ্বাস করি—একটি ছোট প্রশ্ন, একটি শক্তিশালী কথা, বা একটি মজার কুইজ আপনার মনকে জাগিয়ে তুলতে পারে। এই পেইজে আপনি পাবেন:

🔸 বুদ্ধির ধাঁধা
🔸 মজাদার কুইজ ভিডিও
🔸 প্রেরণাদায়ক ছবি ও ভিডিও

চিন্তা করুন, শিখুন, অনুপ্রাণিত হোন — কারণ খুশবো শুধু পেইজ নয়, এটা একটি ইতিবাচক যাত্রা।

01/07/2025

কি আজব মেয়ে তার নাকি ৫ টা সন্তান?

01/07/2025

“তুমি যাকে খেলনা ভেবেছিলে,
সে কিন্তু তোমাকে ভবিষ্যৎ ভেবেছিলো।”

শুন্য পকেট কেউ ভালোবাসে না ...
01/07/2025

শুন্য পকেট কেউ ভালোবাসে না ...

শুধুমাত্র গনিতে ভালো যারা তারাই পারবেন !! #খুশবো  #ধাঁধা
01/07/2025

শুধুমাত্র গনিতে ভালো যারা তারাই পারবেন !!
#খুশবো #ধাঁধা

বাংলার শিক্ষক বলবে “বাঁচাও”, ইংরেজির শিক্ষক বলবে “Help” — তাহলে গণিতের শিক্ষক কী বলবে? #খুশবো      #ধাঁধা  #গনিত
01/07/2025

বাংলার শিক্ষক বলবে “বাঁচাও”,
ইংরেজির শিক্ষক বলবে “Help” —
তাহলে গণিতের শিক্ষক কী বলবে?
#খুশবো #ধাঁধা #গনিত

গাধাটি কোন খুঁটিতে বাঁধা আছে ?  #খুশবো      #ধাঁধা
01/07/2025

গাধাটি কোন খুঁটিতে বাঁধা আছে ?
#খুশবো #ধাঁধা

90% লোকই এই ধাঁধার সঠিক উত্তর দিতে পারবে না ...  #খুশবো      #ধাঁধা
30/06/2025

90% লোকই এই ধাঁধার সঠিক উত্তর দিতে পারবে না ...
#খুশবো #ধাঁধা

উত্তর জানা থাকলে কমেন্টে লিখো...।  #খুশবো  #ধাঁধা
30/06/2025

উত্তর জানা থাকলে কমেন্টে লিখো...।
#খুশবো #ধাঁধা

🎨  #ক্যানভাসে_লুকানো_মুখলেখনীতে - খুশবো রেনিকা.... #পর্ব ৩: পেইন্টিংয়ের পেছনের ছায়ারাত ১১:৪৮ মিনিট.........................
30/06/2025

🎨 #ক্যানভাসে_লুকানো_মুখ
লেখনীতে - খুশবো রেনিকা....
#পর্ব ৩: পেইন্টিংয়ের পেছনের ছায়া
রাত ১১:৪৮ মিনিট........................................................................
দেয়ালে ঝুলানো ঘড়ির কাঁটা টিক টিক করছে।
ল্যাপটপ স্ক্রিন এখনো কালো।
শুধু এক লাইন লেখা:
“সে জেগে উঠেছে।”

খুশবো এক মুহূর্ত বসে রইল — ঠোঁট শুকিয়ে গেছে।
সে ল্যাপটপ বন্ধ করে ঘরের বাতি জ্বালাল।
আয়নার দিকে তাকাতেই বুক কেঁপে উঠল —
তার প্রতিবিম্ব তাকিয়ে আছে, কিন্তু চোখের দৃষ্টি যেন অন্যরকম!
না, সে নিজের নয়… যেন কাউকে অন্যকে প্রতিফলিত করছে।

পরদিন সকাল ৯টা – দৈনিক আজকের আলো অফিস।

খুশবো ঢুকতেই সহকর্মী রিদয় বলে উঠল,
“তোমার কালকের রিপোর্ট ফাটিয়ে দিয়েছে!
সবাই এখন সেই 'অর্ধেক মুখ'-এর রহস্য নিয়ে পাগল!”

খুশবো ম্লান হাসে,
“তুমি জানো… সেই মুখটা এখন সম্পূর্ণ।”

রিদয় চমকে যায়, “কি?!”

“আমি নিজেই আঁকেছি বাম চোখটা।
আর তখন থেকেই… কিছু একটা আমার আশেপাশে… যেন... টের পাচ্ছি।”

রফিকুল স্যার কাছে এসে বলেন,
“আজ তোমার জন্য একটা কাজ আছে।
পুরান ঢাকার সোহরাওয়ার্দী ঘাটের পাশে একটা পুরনো গুদামঘর আছে —
সেখানে কাল রাতে একটা আগুন লেগেছিল।
ফায়ার সার্ভিস গিয়ে যা উদ্ধার করেছে, সেটা তোমাকেই দেখতে হবে।”

দুপুর ১:২৫ মিনিট – পুরান ঢাকা, পোড়া গুদামঘর।

খুশবো, রিদয় আর এক পুলিশ অফিসার ঢোকে সেই আধাপোড়া গুদামে।
ভেতরে ছাই, কাঠ, জ্বালিয়ে দেওয়া ক্যানভাস।

একটি মাত্র কোণায় অক্ষত থাকা পেইন্টিং —
বড় ফ্রেমে বাঁধানো —
আবার সেই মুখ!

কিন্তু এবার আঁকা মুখটা অসাধারণভাবে জীবন্ত —
ডান চোখে হাসি,
বাম চোখে এক রহস্যময় দৃষ্টি।
আর নীচে লেখা:

“R.A. – তুমি এখন তার আয়নায়। ফিরে আসবে না।”

“এই ছবিটা কে এনেছে এখানে?” খুশবো জিজ্ঞেস করে।

পুলিশ অফিসার বলে,
“গুদাম মালিককে পাওয়া যাচ্ছে না।
তবে এক লোক আগুন লাগার এক ঘণ্টা আগে বের হয়েছে — নাম বলেছে ‘মুর্তজা’।
তার বর্ণনা অনুযায়ী সে একজন শিল্পী… পাগলাটে ধরণের।
আর আশ্চর্যের কথা, সে বলে গেছে—
‘ছবির ভেতর কেউ ঘুমাচ্ছিলো, আমি শুধু চোখ খুলে দিয়েছি।’”

রাত ১০:৪০ মিনিট – খুশবোর বাসা।

রাত বাড়ছে, খুশবো বিছানায় শুয়ে আছে।
পাশে সেই স্কেচবুক আর পেন্সিল।

হঠাৎ বাতি নিভে গেল।
ঘর অন্ধকার।
হাত বাড়িয়ে ফোন নিতে গেল খুশবো —
অন্ধকারে অদ্ভুত ঠান্ডা স্পর্শে হাত জমে গেল!

কেউ যেন ফিসফিস করে বলছে:
"একটি চোখ আঁকা ছিল, এখন দুটো। কিন্তু এখন চাই পুরো মুখ।"

আলো জ্বলে ওঠে।

ঘরে কেউ নেই।

কিন্তু টেবিলের উপর সেই স্কেচবুকে নতুন কিছু আঁকা —
পুরো মুখ!

তবে সেটা খুশবোর না।
তাহলে কার?

একটি লাইন লেখা:

“রওশন আরার মুখ এখন পূর্ণ —
এবার পালা তোমার।
খুশবো রেনিকা — তুমি কি নিজের ক্যানভাসে বন্দী হতে প্রস্তুত?”

✅ পর্ব ৩ শেষ
🔍 পরবর্তী পর্বের ইঙ্গিত:
“রওশন আরার মুখ এখন পূর্ণ” – কে আঁকল?

শিল্পী মুর্তজা কি জানে কিছু?

খুশবোর নিজের মুখ কি এবার স্কেচবুকে যাবে?

ছবি কি শুধু চিত্র? নাকি কোন আত্মা সেখানে বাস করে?

📢 তুমি কি জানতে চাও খুশবো কীভাবে পালাবে ছবির ভেতর থেকে?
তাহলে বলো: “পর্ব ৪ চাই!”

📚  #মোহিনী_মিস - বাংলা উপন্যাস ✔ 🔯 কল্পনা ও লেখুনীতে - খুশবো  #পর্ব ১৯: যারা চুপ থাকে, তারাও দেখে..........................
30/06/2025

📚 #মোহিনী_মিস - বাংলা উপন্যাস ✔
🔯 কল্পনা ও লেখুনীতে - খুশবো
#পর্ব ১৯: যারা চুপ থাকে, তারাও দেখে...................................................................................
অপরিচিত সাক্ষাৎকার.....
মোহিনীর পডকাস্ট স্টুডিওতে সেইদিন এক অদ্ভুত অতিথি আসে—
একজন মধ্যবয়সী মহিলা, গায়ে হালকা শাড়ি, চোখে কাঁচের ফ্রেম।

— “আপনি কে?”
— “আমার নাম অনুষা। আমি মীরাদের ফ্ল্যাটে কাজ করতাম...”
— “আপনি...?”
— “হ্যাঁ, আমি সব দেখেছি। কিন্তু বলিনি। আজ বলতে এসেছি।”

মোহিনী স্তব্ধ হয়ে যায়।

খণ্ড খণ্ড স্মৃতি অনুষা বলতে থাকে—

“সেই রাতে মীরা খুব অস্থির ছিল।
বারবার ফোন চেক করছিল।
আমি বলেছিলাম, ‘আপনি ঘুমান তো!’
সে বলেছিল— ‘আজকে ঘুমাতে পারলে বেঁচে যাব।’”

⎯ “আমি তখন বুঝিনি, এই কথাটার মানে কী...
পরদিন সকালে যখন পত্রিকায় তার মৃত্যুর খবর পড়ি, তখনও বলিনি কিছু।
আমার ভয় করছিল।”

⎯ “কিন্তু এখন ভয় পাই না। এখন মনে হয় সত্যি বলা দরকার।”

মোহিনী অনুষার সাক্ষাৎকার পোস্ট করার ঘণ্টা দুইয়ের মধ্যেই—
রাফির তরফ থেকে একটি আইনি নোটিশ আসে।

⎯ “আপনি উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আমাকে অভিযুক্ত করছেন।”
⎯ “এই সাক্ষাৎকার সত্য-মিথ্যার বিচার করবে আদালত।”

অভ্র বলে—
“তুমি কি ভয় পাচ্ছো?”
মোহিনী বলে—
“সত্য বলার জন্য ভয় পাওয়ার বয়স আমার পেরিয়ে গেছে।”

সন্ধ্যায়, এক নারী এসে স্টুডিওর বাইরে দাঁড়ায়।
তাকে দেখে অফিসের সবাই থমকে যায়।

মোহিনী গিয়ে জিজ্ঞেস করে—
“আপনি কে?”
সে মৃদু হাসে—
⎯ “আমি রাফির বর্তমান স্ত্রী।”

⎯ “তুমি জানো, রাফি মীরাকে বিয়ে করতে চাইতো, কিন্তু পারেনি?
আমি জানি। এবং আমি তার জন্য ওকে ঘৃণা করি না।”
⎯ “তবে একটা কথা বলবো, মীরা শুধু রাফির ভুল ছিল না...
সে নিজেও নিজের শত্রু ছিল।”

⎯ “যদি কখনো তার ডায়েরি পেয়ে যাও, বুঝবে।”

মোহিনী বলে—
“আপনি কি জানেন ডায়েরি কোথায়?”
নারী উত্তর দেয়—
“ওটা ছিল লাল রঙের, একটা শাড়ির প্যাকেটে গুছানো...”
⎯ “আমি জানি না এখন কোথায় আছে। তবে ওটা যদি কেউ পায়, সব বদলে যাবে।”

রাতে মোহিনী অফিসে ফিরে নিজের ডেস্কে বসতেই একটি ছোট লাল রঙের প্যাকেট দেখতে পায়।

⎯ কোনো প্রেরক নেই।

খুলে দেখে ভিতরে একটি পুরনো ডায়েরি, প্রথম পাতায় লেখা—

“আমার নাম মীরা।
এই গল্প কেউ জানে না।
আর যদি জানেও, তারা শুধু অংশ জানে।
পুরোটা আমি রেখে যাচ্ছি এখানে।”

১ম পৃষ্ঠা:
“সায়ন্তনকে ভালোবেসেছিলাম।
কিন্তু ও সবসময় আমার ভয়কে ভয় পেত।
সে চেয়েছিল আমি তার মতো হয়ে উঠি।
আমি পারিনি।”

২য় পৃষ্ঠা:
“রাফি আমাকে চেয়েছিল, কিন্তু নিজের মতো করে।
ওর ভালোবাসা নয়, ছিল নিয়ন্ত্রণ।”

৩য় পৃষ্ঠা:
“আমি শুধু চেয়েছিলাম কেউ শুনুক,
কেউ জিজ্ঞেস করুক— ‘তুমি কেমন আছো?’
কেউ করতো না।”

৪র্থ পৃষ্ঠা:
“শেষ রাতে আমি তিনজনকে ফোন করেছিলাম—
সায়ন্তন, রাফি, আর আমার কলেজের এক শিক্ষক।
কেউ ধরেনি।”

৫ম পৃষ্ঠা:
“আমি জানি, আমার গল্প হয়তো কেউ পড়বে না।
তবু লিখলাম।
কারণ গল্পরা শেষ না হলে তারা ঘুরে ফিরে আসে।”

ডায়েরির শেষে লেখা—

“আমি মরবো না।
আমি অদৃশ্য হবো।
আর সেই অদৃশ্যতার মধ্য দিয়ে আমি দেখবো—
তোমরা কে কিভাবে গল্প বলো।”

মোহিনী ডায়েরি বন্ধ করে ফেলে।
তার হাতে যেন আগুন জ্বলছে।
সে ফিসফিস করে—
“তুমি এখনো কথা বলছো, মীরা।
তোমার গল্প এখন আমি বলবো।”

পরদিন সকালে মোহিনী একটি নতুন পর্বের ঘোষণা দেয়—

⎯ “এই সিরিজের পরবর্তী নাম ‘ডায়েরির পাতায় মীরা’।
আমি পরপর পড়বো সেই সব পৃষ্ঠা,
যা কেউ শুনেনি, আর শোনার সাহসও করেনি।”

⎯ “এই গল্প শোনার পর হয়তো কেউ পালাবে,
কেউ মুখ ফিরিয়ে নেবে,
কিন্তু আমি বলবোই।”

⎯ “কারণ যারা চুপ থাকে, তারাও দেখে।”

“একটা ডায়েরি শুধু কাগজ নয়—
তা একটা জীবনের আর্তনাদ।
যার শব্দগুলো নীরবতার চেয়ে জোরে বাজে।”

⏭️ পরবর্তী পর্ব (২০):
মোহিনী যখন প্রথম ডায়েরি পড়া শুরু করে,
তখন কেউ একজন লাইভ চ্যাটে কমেন্ট করে—
“তুমি যা বলছো, তার একাংশও সত্যি না।”
— আর শুরু হয় নতুন বিতর্কের ঝড়।

#মোহিনী_মিস #গল্প #উপন্যাস

পারলে মিলিয়ে দেখান।।।  #খুশবো      #ধাঁধা
30/06/2025

পারলে মিলিয়ে দেখান।।।
#খুশবো #ধাঁধা

Share Please #খুশবো
29/06/2025

Share Please
#খুশবো

Address

MohaNagar Khalek Building, Adorsho Para, Near Baby Super Market, Chattagram
Chittagong
4210

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when খুশবো posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to খুশবো:

Share